নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Our sweetest songs are those that tell of saddest thought (Shelly).

রূপক বিধৌত সাধু

মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইলো পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])

রূপক বিধৌত সাধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

কত রাত না খেয়ে ছিলাম (দ্বিতীয়াংশ)

০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ৭:১১


প্রথম পর্বের লিঙ্ক: Click This Link
কিন্তু খেতে তো হবে। না খেয়ে কেউ বাঁচতে পারে? তাই হোটেলওয়ালাকে বললাম, একবেলার খাবার টা একটু কষ্ট করে বাসায় দিয়ে আসা যায় কি না।

ওনার ওখানে কাজ করত এক ছেলে। ওই ছেলে একদিন খাবার নিয়ে গেল। ভাতের প্লেট ছিল খোলা। লোকজনের সামনে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়লাম।

এরপর থেকে ব্যাগে ভরে খাবার টা আমিই নিয়ে যেতাম।

স্কুলে ঢোকার সময় বলা হয়েছিল কোচিং চালু হবে এখানে। বেতন ২,০০০ হলেও কোচিং থেকে ৩,০০০ আসতে পারে। মোট ৫,০০০। ভালোই চলবে। আমার ব্যক্তিগত খরচ তো অত বেশি না।

ত্রিশালে যখন ছিলাম, মনে মনে চাইতাম অন্তত ৩,০০০ টাকা উপার্জন করতে। থাকা-খাওয়া টা হলেই হতো। বাড়ি থেকে টাকা নেওয়া টা ভালো লাগত না। তাছাড়া বাড়ি থেকে টাকা কেমনে দেবে? বাবা সৌদি থেকে দেশে চলে আসার পর তেমন কিছু করতে পারতেন না। সংসার খরচ, আমি ও আমার বোনদের পড়ালেখার খরচ সব মামারা দিতেন। তাদের কাছ থেকে খরচ নিতে ভালো লাগত না। আত্মসম্মানে লাগত।

ত্রিশালে এক সহপাঠীকে নিয়ে মেসে উঠেছিলাম যখন, দুজন চিন্তা করতাম কীভাবে টিউশনি করা যায়। দিনরাত কত পরিকল্পনা করলাম। একসময় দেখা গেল সে টিউশনি পেল অথচ আমি পেলাম না। এক দুজন সহপাঠীর অনেক টিউশনি ছিল। সঙ্কোচে বলতে পারি নি, তাই তারা দেয়ও নি। অভিমান হতো খুব। কিন্তু কার সাথে অভিমান করব? এ সংসারে আপনজন কে?

একসময় ময়মনসিংহে চলে গেলাম। কিন্তু সেখানেও টিউশনি পেলাম না। কোচিং এ সিভি দিলাম, ডাকেও নি। এমন হতাশায় নিমগ্ন হলাম, পড়ালেখা শিকেয় উঠেছিলো।

যাহোক, স্কুলে কোচিং চালু হলো। চললো কয়েকদিন। সর্বোচ্চ্য চেষ্টা করলাম টিকে থাকতে। কিন্তু ভাঙা কপাল কি জোড়া লয়?কিন্ডারগার্টেনের প্রধান অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। ওনি কিছুদিন ছিলেন না; এই সুযোগে বয়োজ্যেষ্ঠ কয়েকজন শিক্ষক কোচিং এর শিক্ষার্থীদের ভাগিয়ে নিয়ে গেলেন।

অকূল পাথারে পড়লাম আমি। প্রথমে যে কোচিং এ কাজ করার জন্য ভালুকায় গিয়েছিলাম, সেই কোচিং এর মহিলা একটা টিউশনি যোগাড় করে দিয়েছিলেন। একদিন পড়ানোর পর ২য় দিন গিয়ে দেখি শিক্ষার্থী বাসায় নেই। ফোন দিলাম। অভিভাবক জানাল, ছেলে স্কুলের শিক্ষকের কাছে পড়বে।

অনাহারে, অর্ধাহারে দিন কাটছে। এরমধ্যে হঠাৎ স্কুলের দুজন মেয়েকে পড়ানোর প্রস্তাব পেলাম। বেতন ১,০০০ করে। আমি তো বেজায় খুশি। এগুলো শুরু করার পর আরও কিছু ছেলেমেয়ে জুটে গেল। মনে হলো অভাবের দিন বুঝি ফুরাল।

কিন্তু তেমন কিছু হলো না। এই যে স্কুলের কিছু ছেলে-মেয়ে আমার কাছে পড়ছে, বয়োজ্যেষ্ঠদের অনেকের সহ্য হলো না। দল পাকাতে লাগল আমার বিরুদ্ধে। স্কুলের প্রধান আমাকে পছন্দ করতেন, কিন্তু ওনার অনুপস্থিতিতে আমার টিকে থাকাই কঠিন হলো। কয়েকজন শিক্ষক সরাসরি অভিভাবকদের বললেন আমার কাছে যেন ছেলেমেয়েদের না পড়ায়। সরাসরি আমার বিরোধিতা করতে লাগলেন।

একদিন স্কুল টা ছাড়তে হলো। এরপর কয়েকটা কোচিং এ যোগাযোগ করলাম। ডাকল একটা থেকে। সেখান থেকে আমার বাসা অনেক দূর। তাই বাসা পাল্টানোর সিদ্ধান্ত নিলাম। ভালুকার 'মেঘার মাঠ' নামক জায়গায় বাসা নিলাম।

একমাস কোচিং করানোর পর সেখানকার এক ছাত্রকে বেত্রাঘাত করার কারণে চাকরি টা চলে গেল।

এরমধ্যে কয়েকটা টিউশনি ছিল। কিছুদিন আগে হঠাৎ এক কাজিনের সাথে বহুবছর পর দেখা হয়। তার মেয়েকে পড়াই। সে দু বেলা খেতে দেয়। যদিও মাস শেষে তাকে কিছু টাকা দিই।

কাজিনের বাসা থেকে 'মেঘার মাঠ' এর বাসা টা বেশ দূরে। অন্য একটা কোচিং এ যুক্ত হয়েছিলাম। ওই কোচিং শেষ করে আরও টিউশনি করে, ভাগ্নিকে পড়িয়ে নিজের বাসায় ফিরতে ফিরতে রাত এগারোটা-বারোটা বেজে যেত।

নাহিদ নামের একজন ছাত্র ছিল। ওর মা আমাকে স্নেহ করতেন। বাসায় গেলে যত্ন--আত্মী করতেন, খাওয়াতেন। সুসম্পর্ক হয়ে গিয়েছিল এই পরিবার টার সাথে। একবার কী এক কারণে নাহিদকে মার দিলাম। সে মুখ ফুলিয়ে রাখল। তাদের বাসায় খাই বলে খোঁটা দিল।

ছেলেটাকে পছন্দ করতাম। এক মুহুর্তে সব ভালো লাগা উধাও হয়ে গেল। তাকে পড়ানো বাদ দিলাম। অবশ্য তাতে তেমন সমস্যা হলো না। টিউশনি আরও ছিল। আর একটা কোচিং তো ছিলই। সেগুলো করে মোটামুটি চলে যেত।

কোচিং টা একসময় সমস্যায় পড়ল। শিক্ষকদের বেতন হয় না। আমি যার মাধ্যমে গিয়েছিলাম, ওনি বেতন দিতে অপারগতা প্রকাশ করলেন। একসময় কোচিং ছেড়ে দিলাম।

নানান কারণে মনটা বিষণ্ণ হয়ে উঠল। মনে হলো ভালুকা ছাড়ার সময় বুঝি হলো৷ এখানে একদম মন টিকছে না। যদিও টিউশনি করে টিকে থাকা যেত, কিন্তু এত এত 'প্রতিকূলতা' আমাকে স্থির হতে দিল না। গাজীপুরে পরিচিত এক ছোটো ভাইয়ের কাছে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম।



মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ৭:৪১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

আপনার জীবনটা গেলো টিউশনি ও কোচিং'র উপর; এখন করছেন কি?

০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:১০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মাঝে একটা চাকরি করেছি ৫ মাস। এখন আবারও কোচিং টিউশন

২| ০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:২৩

সোনাগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন: মাঝে একটা চাকরি করেছি ৫ মাস। এখন আবারও কোচিং টিউশন ।

-মালিকের কারণে চাকুরীটা করা সম্ভব হয়নি, নাকি, আপনার দিক থেকে সমস্যা হয়েছিলো?

০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:২৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মোটামুটি দীর্ঘ একটা সময় পড়ানোর দায়িত্বে ছিলাম। এই চাকরিতে আসার পর এমন এমন কাজ করতে হয়েছে; এমন ব্যবহারও সহ্য করতে হয়েছে যা প্রকাশ্যে বলা বা লেখা সম্ভব না। মানুষ হিসেবে ন্যূনতম মূল্যায়ন ছিল না। সবসময় একটা আতঙ্কে থাকতে হতো। মানসিক ও শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম।

৩| ০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আতংকে থাকার ও শারীরিকভাবে অসুস্হ হওয়ার ২/১টা উদাহরণ দেন।

০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:৫৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: *আপনাকে নেওয়া হলো হিসাবনিকাশ করার জন্য বা ম্যানেজারির জন্য। তো আপনার দায়িত্ব কি মালিকের বাসার ময়লা কাপড়চোপড় পরিষ্কার করা?
*ওনাদের ব্যক্তিগত বাথরুম পরিষ্কার করা?
*ঘরবাড়ির ময়লা পরিষ্কার করা?

সারাদিন খাটলেন অথচ খাওয়ার পয়সা পর্যন্ত দিল না। কেমন লাগবে? ওনার বাসায় গেলেন দরজায় মিনিটের পর মিনিট দাঁড়িয়ে রইলেন অথচ বসতেও বলে না। আপনার কি মনে হবে না ভিক্ষুকের মর্যাদাও নেই আপনার?

আপনি ব্যাংকে গেলেন, এখানে সেখানে গেলেন ওনাদের কাজে অথচ ভাড়া পর্যন্ত দিল না। পদে পদে অবিশ্বাস, তুচ্ছতাচ্ছিল্য সহ্য করতে পারবেন?

অথবা ওনার সামনে একদিন চা খেলেন। ওনি কাজের লোক ডেকে চা কেড়ে নিলেন, গালমন্দ করলেন। সেটা সহ্য করতে পারবেন?

১০-৫ পর্যন্ত থাকার কথা বলে ডিউটি করায় ৯-৯ সহ্য করবেন? কোনো ছুটিছাটাও নেই। বাড়িতে মা-বাবা অসুস্থ। এ অবস্থায় কী করবেন?

৪| ০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:



ভয়ংকর। বেতন দিয়েছিলো?

০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৪৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ১৩,০০০ টাকা দিয়েছিল।

৫| ০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৪৪

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি কোন সালে লেখাপড়া শেষ করেছেন?

০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ৯:৫০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মাস্টার্সের রেজাল্ট হয় '১৮ সালে।

৬| ০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:০৭

জুল ভার্ন বলেছেন: ধৈর্যের সঙ্গে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে, নিশ্চয়ই আল্লাহ রাব্বুল আল আমীন সহায় হবেন।

০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:১১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমিন।

৭| ০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৪২

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: লেখক Brian Tracy এর টাইম ম্যানেজমেন্ট বইটি কি আপনার পড়া হয়েছে?

০১ লা জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৩৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: না।

৮| ০১ লা জুলাই, ২০২২ সকাল ১১:৫৫

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: আপনার "কত রাত না খেয়ে ছিলাম" অবস্থা কি বর্তমানেও চলমান? নাকি এখন কিছু একটা ব্যবস্থা হয়েছে?

০১ লা জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৩৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তেমন পরিবর্তন হয় নি।

৯| ০১ লা জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:০২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: প্রথম দিকে একটি দুটি লেখা দেখে আমার মনে হয়েছিলো আপনি গল্প লিখছেন।
পরে সোনা সাহেবের কারণে বুঝতে পেলেছিলাম, গল্প নয়, আপনারই দিনলিপি।

গতদুইটি লেখা থেকে আমার মনে হয়েছে আপনার পক্ষে চাকরি পাওয়া ও করা বেশ দুষ্কর হবে, হচ্ছে।
আপনি গ্রামে গিয়ে কিছু কররার কথা কখনো ভেবেছেন? তেমন সুযোগকি আছে আপনার গ্রামে?

০১ লা জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৩৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঢাকায় থেকে কিছু করার চেষ্টা অব্যাহত রাখছি।

১০| ০১ লা জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৩১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনার পোস্টের প্রথম অংশের লিংক আমি পরিচিত তিন জনের কাছে দিয়েছি (একটা বায়িং হাউজে, একটা ওষুধ কোম্পানিতে আর একটা হাউজিং কোম্পানিতে) আমি তাদের রিকুয়েস্ট করেছি কোন একটা ব্যবস্থা করার জন্য, অপেক্ষায় আছি তাদের রেন্সপন্স পাওয়ার জন্য। সমস্যা হচ্ছে সবাই চায় শুধু এক্সপিরিয়েন্স, আগে কোন কোম্পানিতে কাজ করেছে, কতদিন কাজ করছে ইত্যাদি জিগ্যেস করে। দেখি ঈদের পর তাদের সাথে আবার যোগাযোগ করবো।

০১ লা জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৩৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভালোবাসা জানবেন।

১১| ০১ লা জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি আসলে মানুষ টা চালাক চতুর নন। আসল সমস্যা এটাই।

০১ লা জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৩৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তা ঠিক।

১২| ০১ লা জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:৩৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এই ব্লগটা এত পুরোনো একটা ব্লগ অথচ অনেক টেকনিক্যাল সমস্যা আছে বিশেষ করে মোবাইল ডিভাইস থেকে।
যেমন - ১: কোন পোস্টের লিংক কোথাও সেন্ড করলে ওটা বেশিরভাগ মানুষ ভিজিট করতে পারে না, সাইট অপেন-ই হয় না।

২: লিংকটি ভিজিট করা গেলেও সাটের হোম পেজ চলে আসে, মানে যে লিংকে ক্লিক করা হয় সে পোস্টের লেখা না এসে মুল সাইটের হোম পেজ চলে আসে।

৩: কোন পোস্টে মন্তব্যকারীর নামের উপর ক্লিক করলে উক্ত মন্তব্যকারীর প্রোফাইলে না গিয়ে, লেখকের প্রোফাইল চলে যায়।

৪: পোস্টের ছবি খুব ছোট দেখা যায়, এবং লেখক ও মন্তব্যকারীর ছবি দেখা যায় না।

এই সমস্যাগুলো আমি মোবাইল ডিভাস থেকে পেয়েছি, কম্পিওটার ও ল্যাপটাপ থেকে মোটামুটি সব ঠিক আছে, কিন্তু সাইট খুব স্লোা।


০১ লা জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৪১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ওয়াইফাই বা ভিপিএন ছাড়া ঢুকতে পারি না ।

১৩| ০১ লা জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বড়ই কষ্টের জীবন,
আমাদের অনেকেরই
এমন অভিজ্ঞতা আছে।

০১ লা জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৩৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জ্বি।

১৪| ০১ লা জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনি কোন কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ অনুভব করেন? আই মিন কোন কাজ টি কপ্রতে আপনার ভালো লাগে?

০১ লা জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৩৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এখন তো দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। মোটামুটি বেতনে যে কোনো চাকরিই সোনার হরিণ।

১৫| ০১ লা জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৬

জগতারন বলেছেন:
আমার ই-মেইলঃ [email protected]
[email protected]
আমি শীগ্রিই দেশে আসছি, আপনার সাথে দেখা করতে চাই।
আপনার কন্টাক্ট ইনফো দিয়ে যোগাযোগ করুন, দেখাযাক কিছু করা যায় কিনা।

০১ লা জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৪২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ইমেইল করেছি।

১৬| ০১ লা জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৪৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যারা যোগাযোগ করতে বলেছেন তাদের সংগে যোগাযোগ করতে ভুলবেন না।

০১ লা জুলাই, ২০২২ রাত ৯:৫১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জ্বি অবশ্যই।

১৭| ০১ লা জুলাই, ২০২২ রাত ১০:০১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেসে তাই যে কোন কাজ করতেই হবে এটা তো ঠিক কথা নয়। মনের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাজ কপ্রলে ৫ মাস পর ছেড়ে দিতে হবে। পার্মানেন্ট সলুশান দরকার। আপনি নিঃসংকোচে বলুন আপনি কোন কাজে পারদর্শী ও করতে আগ্রহী?

০১ লা জুলাই, ২০২২ রাত ১০:০৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পড়ালেখা এইচআর এর ওপর কিন্তু ভালো লাগে সাহিত্য। ট্রাভেল এজেন্সি, বা জনকল্যাণমুখী কোনো প্রতিষ্ঠানের জব ভালো লাগে।

১৮| ০১ লা জুলাই, ২০২২ রাত ১০:০৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ট্রাভেল এজেন্সি তে নিয়োগ খুব কম। জনকল্যাণমুখী বলতে এন জি ও? আপনি এইচ আর এম হলে, এডমিনিস্ট্রেশনে ক্যারিয়ার শুরু করলে ভালো।

০১ লা জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৩৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আপনি এইচ আর এম হলে এডমিনিস্ট্রেশনে ক্যারিয়ার শুরু করলে ভালো। জ্বি।

১৯| ০১ লা জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৩৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: [email protected] সিভি টি দিন। কথা দিচ্ছিনা। লেভেল বেস্ট ট্রাই করবো ইনশাআল্লাহ। আপনিও চেষ্টা অব্যাহত রাখুন। কীপ প্রেয়িং এন্ড ট্রাইয়িং।

০২ রা জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:০৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঠিক আছে।

২০| ০২ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১২:৪৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: ভাই যারা আপনাকে যোগাযোগ করতে বলছে সবার সাথে যোগাযোগ রাখুন। কিছু একটা হবে ।
গোফরান ভাইয়ের ১৭ নং মন্তব্য মাথায় রাখবেন। অনেকেই চেষ্টা করছে আপনার জন্য।

০২ রা জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:০৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জ্বি।

২১| ০২ রা জুলাই, ২০২২ সকাল ৭:৫০

রেজাউল৯০ বলেছেন: একজন ছাত্রকে পেটানোর পর চাকুরী চলে যায়, এর পর একই কাজ আপনি দ্বিতীয় বার করলেন।
আপনাকে আমি কোন সহানুভূতি দেখাতে পারছিনা।
একটা ক্ষীণ সন্দেহ জাগছে। আজ থেকে ৫ বছর পরেও হয়তো এই ব্লগে আপনার কাছ থেকে এরকম লেখাই পাবো।

০২ রা জুলাই, ২০২২ সকাল ৮:০৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: যদি কখনো টিচিং প্রফেশনে থেকে থাকতেন তাহলে হয়ত এমন মন্তব্য করতেন না। সম্প্রতি ছাত্র কর্তৃক শিক্ষক হত্যার ঘটনা বা শিক্ষক লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনা নিশ্চয়ই শুনেছেন? যে শিক্ষককে হত্যা করা হলো, ওনি শৃঙ্খলার দায়িত্বে ছিলেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি ভদ্রতা ও মূল্যবোধ শিক্ষা দিতে হয়। কখনোই অন্য কোনো কারণে কাউকে আঘাত করি নি। শুধুমাত্র বেয়াদবির কারণে মাঝেমধ্যে মারধর করতে হয়েছে। হয়ত বলবেন মারধর কেন করবেন? বোঝানো যায় না? বোঝানোতে কাজ হলে মারধরের প্রয়োজন পড়ত না। এখনকার অভিভাবকগণ ছেলেমেয়েদের এত স্বাধীনতা দিয়ে থাকেন, শিক্ষকেরা শাসন করার সাহস পায় না। আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে মাথায় তুলে রাখলে ভবিষ্যৎ জাতিকে ভুগতে হয়।

২২| ০২ রা জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৫৩

নীল আকাশ বলেছেন: ব্লগে এখন অনিয়মিত। শুধু আপনার এই লেখা পড়ার জন্য ঢুকলাম।
আপনি শিক্ষকতা পেশা ছেড়ে অন্য কিছুর চিন্তা করুন। সম্ভবত শিক্ষকতা আপনার সাথে যাচ্ছে না।

০২ রা জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:০৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: তাই মনে হচ্ছে আমারও।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.