নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়

একটু ভালো করে বাঁচবো বলে... আর একটু বেশী রোজগার... ছাড়লাম ঘর আমি ছাড়লাম ভালোবাসা আমার নীলচে পাহাড় ...

আমি লিখতে চাই না

অসামাজিক একজন মানুষ। সামাজিক হবার জন্য যুদ্ধ করছি। নিজের জন্য ও আপনার জন্য।

আমি লিখতে চাই না › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাদ্রাসার পাঠ্য বইয়ে কবি ইমরুল কায়েস ও জাতীয় সঙ্গীত প্রসঙ্গ (পোলা-পানের প্রবেশ নিষেধ)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৩৯

মাদ্রাসার পাঠ্য বইয়ে জাতীয় সঙ্গীত নেই। এই দেশের পতাকাও নেই। ব্যাপারটাতে কম জানা খুব বেশি ধর্ম পালনকারী ইসলামী লোকেরা সমর্থন করছে। তাদের অন্তর্চক্ষু খোলার প্রয়াসে আমার পাশের বাড়ির মাদ্রাসা পড়ুয়া ছেলেটির কাছ থেকে তাদের দাখিল আরবী সাহিত্য বইটি চাইলে সে আমাকে দিয়ে যায়। বইটি পড়ে দেখলাম সেখানে ইসলামের সবচেয়ে বিতর্কিত লেখক ইমরুল কায়েসের কিছু কবিতা শোভা পাচ্ছে। কবিতা গুলো পরিমার্জিত ও সংশোধিত। আমি ইমরুল কায়েসের কিছু কবিতা পড়েছি বেশ কয়েক বছর আগে। কবি ইমরুল কায়েস Confession জাতিয় কবিতায় ফুফাত বোনের সাথে কেলেঙ্কারীর কথা অত্যন্ত রসঘন ও আকর্ষনীয় করে কাবা ঘরের দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখেন পাঠকদের পড়ার উদ্দেশ্যে। [সূত্রঃ শফিকুর রহমাননের সম্পাদনা ও অনুবাদে রুবাইয়াত ই ওমর খৈয়াম।]

আমাদের মাদ্রাসা কতৃপক্ষের লোকেরা কাফির ও ইসলামের প্রকাশ্য শত্রু ইমরুল কায়েসের কবিতা পাঠ্য বইয়ে স্থান দেন কিন্তু জাতীয় সঙ্গীত ও পতাকা স্থান দেন না। কেন কে জানে। এ ব্যাপারে বার বার আমিনীকে জরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত বলতে হচ্ছে এই লোকটির কোন যোগ্যতাই নেই এই ব্যাপারে কথা বলবার। তারপরও এই বিতর্কিত এই লোকটার উদৃতি দিয়ে তাকে কেন বার বার মিডিয়া হাইলাইট্‌স করছে বোঝা যাচ্ছে না।

আসি মূল প্রসঙ্গে সৌদি আরব তো কঠোর ধর্মপালনকারী রাষ্ট্র। তাদের পতাকায় একটা তলোয়ার ও আরবী লেখা সম্বলিত ছবি আছে। আমাদের পতাকায় কি মানুষের তৈরি কোন বস্তুর ছবি আছে? নেই। তারপরও মাদ্রাসার পাঠ্যবইয়ে পতাকা নেই।

যাই হোক কথা না বাড়িয়ে ইমরুল কায়েসের একটি Confession জাতিয় কবিতা এখানে পাঠকদের সামনে উপস্থিত করছি। তারাই বিচার করুক কেমন কবিতা গুলোকে তারা পরিমার্জিত করে পাঠ্য বইয়ে স্থান দিচ্ছে।







অনেক কুমারী নারীর... মুরগীর ডিমের মত

দাগহীন দেহের সৌষ্ঠব, আর কোনদিন ভুলে

যাদের তাবুতে অন্য পুরুষের পদক্ষেপ পরেনি কখোন-

নির্বিঘ্নে করেছি খেলা সেইসব রমনীর সাথে।

যখন উন্মত্ত আমি প্রেম-অভীপ্সায়, নিকুঞ্জের

প্রহরী এবং তার শক্তির শিবির

অনায়াসে পার হয়ে গেছি।



অথচ তাদের হাতে আমার মৃত্যুর সম্ভবনা, ছিলো

ছিলো এতটা জেনেও সঙ্গোপনে গিয়েছি সেখানে।

তখন আকাশে জ্বলে কৃত্তিকা নক্ষত্র;

পৃথিবী নিমগ্ন ঘুমে। জানালার শার্শিতে কেবল

দ্বীপ্তমান মুক্ত ছিলো একাকিনী ইচ্ছার বিলাশে।



দরজার কাছে যাই সে তখন সম্মুখে দাঁড়িয়ে

পর্দাটা আরাল করে। নিছক আমার প্রতীক্ষায়

এতক্ষন জেগেছিলো, শুধু মাত্র ঘুমের পোশাক

জড়িয়ে সোনার অঙ্গে। অবশিষ্ঠ আবরন তার

খুলছে পালঙ্কে যাবে বলে।

‘খোদার কসম’ বলে মহীয়সী সুন্দরী তখন

বাড়ালো নরম হাত, বললো; কি করে অস্বিকার

করবো তোমার প্রেম, কারন জেনেছি আমি ঠিক

দুর্বার কামনা তবু কিছুতেই এড়াবার নয়।

দুজনে উঠেছি। আর নিশ্চুপে পালিয়ে যাব বলে

নেমেছি পথের প্রান্তে; সে তখন মাথার ওরনা

বিছিয়ে দিয়েছে পথে। আমাদের পদচিহ্ন রেখা

ধুলোয় না পড়ে যেন কোন ক্রমে আর।

অথবা কাটেনা দাগ লোকচক্ষুর পথের সীমায়।



আত্মীয় স্বজন তার পর হলে পরে

আমরা মিলেছি দূর উপ্ত্যাকা ভূমির নির্জনে।

অজশ্র বালির স্তুপ পাহাড়ের মত দড়িয়ে

অন্তরাল দিয়েছিলো আমাদের গোপন মিলনে।



কুঞ্চিত চুলের গুচ্ছ আস্তে রেখে মোলায়েম হাত।

সান্নিধ্যে টেনেছি তাকে। কী আশ্চর্য আত্মসমর্পন

আমার সত্তার কাছে। নরম বুকের গরমে

নিমগ্ন হয়েছি আমি।

সেই তার নিতম্ব সুঠাম

আশ্চর্য চিকন হয়ে মিলেছে মসৃন কোমরে।

হীরা-মুক্তা অলঙ্কার দ্যুতিময় সেখানে দেখেছি।

ছন্দময় দেহলতা, অপরূপ সুন্দরী সে নারী,

লোভনীয় দেহরেখা, আর যুগল দুই স্তনের

মাঝখানে মনে সচ্ছ এক মুকুর বসানো।

অথবা নিটল উঠপাখির ডিমের প্রতিচ্ছবি,

কাচা হলুদের আভা বিচ্ছুরিত যেন তার থেকে

মধ্যভাগা প্রবাহীত বিচিত্র ঝর্ণার জলধারা।



একটু ঝাকিয়ে কাঁধ সেই বর-নারী

আমাকে দেখালো তার গালের নরম; অতঃপর

তাকাল আমার পানে। লাজ নম্র চোখের চাহনি।

বনের হরিনী সেও হার মানে যেন

মায়াময় সে আখির চাহনীতে।



তখন গ্রীবায় কাঁপে দুধের মত সাদা তিতিরের শোভা

বাঁকালে মায়াবী গ্রীবা কীবা ছাড় বনের তিতির-

তুলনা হয়না তার অন্য কোন রমনীর সাথে।

মেঘের মত কালো হাটুঁ পর্যন্ত চুলগুলো

বিলম্বিত পিঠ, সে যেন খেজুর বৃক্ষ থেকে

বুলান আনম্র শাখা সবুজ পাতার সমারোহে।

চুলের খোপাটা যেন গুচ্ছবদ্ধ সবুজ খেজুর

মনে হত খসে যাওয়া সুবিন্যস্ত বেনীর বাঁধন

কিছুটা বিনুনিবন্ধ, বাকীসব আলোমেলো, ওড়ে।



মুখের আলো তা দূর করে রাতের আঁধার,

যেমন সন্ধায় ঘরে নিঃসঙ্গ সাধুর মোম জ্বলে’

আলোকিত প্রহর জানায়।



এমন সুন্দরী নারী, ষোল বছরের

মদির যৌবনের যার দেহ লীলায়ীত

নিছক সুবোধ কোন লাজুক পুরুষ,

আত্মহারা হবে সেই সুন্দরীর

রূপের বিলাসে।।

-ইমরুল কায়েস।



এখানে ইমরুল কায়েসের কবিতাটি থেকে আমরা বুঝতে পারছি ঠিক কি ধরনের আলোচনা কবি এখানে তুলে ধরেছেন। এখানে বর্নিত হয়েছে নারী দেহের রসাল মন্ত্যব্য, লোক চক্ষুর অগোচরে করা জেনা। এই প্রাক ইসলামী যুগের কবি ইমরুল কায়েস সম্পর্কে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (স) বলেন ‘যে সকল কবি দোজখের আগুনে জ্বলবেন ইমরুল কায়েস তাদের নেতা।’(A Literary History of Arabs)।

জ্বহেলীয়া যুগের ‘ক্বাদীসা’ ফিলিপ হিট্টির মতে মাত্রা ও দৈর্ঘের হিসাবে গ্রীক কবি হোমারের ‘ইলিয়ড’ ও ‘ওডেসী’ মহাকাব্যকেও হার মানায়। কারন আবু সালমার কবিতা, আর যত লম্বায় হোক না কেন তার প্রথম থেকে শেষ একই ছন্দে অনুসারিত এতে অন্তঃমিল রক্ষা করা হয়। ক্বাদীসায় থাকে কবির প্রেমকলয়ের বর্ণনা,স্মৃতি-চারণ করতে গিয়ে রেমিকার জন্য আক্ষেপম প্রেমিকার বংশের প্রশংশা ও নিন্দা, প্রাকৃতিক দুর্যোগের বর্ণনা, ব্যার্থতার উচ্ছাস, নীতিবাক্য ইত্যাদি।

কিন্তু জাহেলী যুগের ইমরুল কায়েসের ও আবু সালমার এই কবিতা গুলো পরবর্তি কালে মুসলমানরা ইসমালের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সম্পাদনা করতে গিয়ে নষ্ট করে ফেলেন।



ইমরুল কায়েস আবু সালমারা যে ধরনের কবিতা লিখে গেছেন রবি ঠাকুর তার সিকি ভাগও লেখেন নাই। অথচ সেই কবিতা গুলো পরিমার্জিত করে মাদ্রাসার পাঠ্য বই গুলোতে স্থান দেয়া হচ্ছে আরবী সাহিত্য চর্চার নাম করে। আরবী সাহিত্য চর্চা করাবে তো ইসলাম পরবর্তি যুগের সাহিত্য চর্চা করাক। তা না করিয়ে ইসলাম পূর্ববর্তি ভুলভাল আরবী চর্চা শেখান হচ্ছে কোন উদ্দেশ্যে? আমি আরবী বুঝি না। কবিতা গুলো আরবীতে লেখা আছে। দেখে শুনে যতটুকু বুঝেছি এই প্রতিভাধর কবিদের কবিতা না দিয়ে অনেক সন্মানিত কবিদের কবিতা পাঠ্য বইয়ে উল্লেখ করা যেত। আমি সুনির্দিষ্ট নাম উল্লেখ করতে চাই না।

আমার জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে। আমি কোনভাবেই ইসলামের অপমর্জাদা করি নাই। আমি শুধু মাত্র তথাকথিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে আরবী সাহিত্যের একটা দিক তুলে ধরার চেষ্টা করছি। আমার ভুল হয়ে থাকলে, এবং ভুলগুলো ধরিয়ে দিলে আমি যারপরনাই আনন্দিত হব।



মাদ্রাসার পাঠ্য বইয়ে জাতীয় সঙ্গীত নেই। এই দেশের পতাকা নেই। ব্যাপারটাতে কম জানা খুব বেশি ধর্ম পালনকারী ইসলামী লোকেরা সমর্থন করছে। তাদের অন্তর্চক্ষু খোলার প্রয়াসে আমার পাশের বাড়ির মাদ্রাসা পড়ুয়া ছেলেটির কাছ থেকে তাদের দাখিল আরবী সাহিত্য বইটি চাইলে সে আমাকে দিয়ে যায়। বইটি পড়ে দেখলাম সেখানে ইসলামের সবচেয়ে বিতর্কিত লেখক ইমরুল কায়েসের কিছু কবিতা শোভা পাচ্ছে। কবিতা গুলো পরিমার্জিত ও সংশোধিত। আমি ইমরুল কায়েসের কিছু কবিতা পড়েছি বেশ কয়েক বছর আগে। কবি ইমরুল কায়েস Confession জাতিয় কবিতায় ফুফাত বোনের সাথে কেলেঙ্কারীর কথা অত্যন্ত রসঘন ও আকর্ষনীয় করে কাবা ঘরের দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখেন পাঠকদের পড়ার উদ্দেশ্যে। [সূত্রঃ শফিকুর রহমাননের সম্পাদনা ও অনুবাদে রুবাইয়াত ই ওমর খৈয়াম।]

আমাদের মাদ্রাসা কতৃপক্ষের লোকেরা কাফির ও ইসলামের প্রকাশ্য শত্রু ইমরুল কায়েসের কবিতা পাঠ্য বইয়ে স্থান দেন কিন্তু জাতীয় সঙ্গীত ও পতাকা স্থান দেন না। কেন কে জানে। এ ব্যাপারে বার বার আমিনীকে জরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত বলতে হচ্ছে এই লোকটির কোন যোগ্যতাই নেই এই ব্যাপারে কথা বলবার। তারপরও এই বিতর্কিত এই লোকটার উদৃতি দিয়ে তাকে কেন বার বার মিডিয়া হাইলাইট্‌স করছে বোঝা যাচ্ছে না। এক ছাত্রকে বলতে শুনেছি জাতীয় সঙ্গীত না থাকার একটা বড় কারন জাতীয় সঙ্গীত নাকি বিধর্মি কোন কবির লেখা। আমার মন্ত্যব্য তবে ইমরুল কায়েসও তো বিধর্মি সাথে কাফিরও ছিলেন।

আসি মূল প্রসঙ্গে সৌদি আরব তো কঠোর ধর্মপালনকারী রাষ্ট্র। তাদের পতাকায় একটা তলোয়ার ও আরবী লেখা সম্বলিত ছবি আছে। আমাদের পতাকায় কি মানুষের তৈরি কোন বস্তুর ছবি আছে? নেই। তারপরও মাদ্রাসার পাঠ্যবইয়ে পতাকা নেই।

যাই হোক কথা না বাড়িয়ে ইমরুল কায়েসের একটি Confession জাতিয় কবিতা এখানে পাঠকদের সামনে উপস্থিত করছি। তারাই বিচার করুক কেমন কবিতা গুলোকে তারা পরিমার্জিত করে পাঠ্য বইয়ে স্থান দিচ্ছে।







অনেক কুমারী নারীর... মুরগীর ডিমের মত

দাগহীন দেহের সৌষ্ঠব, আর কোনদিন ভুলে

যাদের তাবুতে অন্য পুরুষের পদক্ষেপ পরেনি কখোন-

নির্বিঘ্নে করেছি খেলা সেইসব রমনীর সাথে।

যখন উন্মত্ত আমি প্রেম-অভীপ্সায়, নিকুঞ্জের

প্রহরী এবং তার শক্তির শিবির

অনায়াসে পার হয়ে গেছি।



অথচ তাদের হাতে আমার মৃত্যুর সম্ভবনা, ছিলো

ছিলো এতটা জেনেও সঙ্গোপনে গিয়েছি সেখানে।

তখন আকাশে জ্বলে কৃত্তিকা নক্ষত্র;

পৃথিবী নিমগ্ন ঘুমে। জানালার শার্শিতে কেবল

দ্বীপ্তমান মুক্ত ছিলো একাকিনী ইচ্ছার বিলাশে।



দরজার কাছে যাই সে তখন সম্মুখে দাঁড়িয়ে

পর্দাটা আরাল করে। নিছক আমার প্রতীক্ষায়

এতক্ষন জেগেছিলো, শুধু মাত্র ঘুমের পোশাক

জড়িয়ে সোনার অঙ্গে। অবশিষ্ঠ আবরন তার

খুলছে পালঙ্কে যাবে বলে।

‘খোদার কসম’ বলে মহীয়সী সুন্দরী তখন

বাড়ালো নরম হাত, বললো; কি করে অস্বিকার

করবো তোমার প্রেম, কারন জেনেছি আমি ঠিক

দুর্বার কামনা তবু কিছুতেই এড়াবার নয়।

দুজনে উঠেছি। আর নিশ্চুপে পালিয়ে যাব বলে

নেমেছি পথের প্রান্তে; সে তখন মাথার ওরনা

বিছিয়ে দিয়েছে পথে। আমাদের পদচিহ্ন রেখা

ধুলোয় না পড়ে যেন কোন ক্রমে আর।

অথবা কাটেনা দাগ লোকচক্ষুর পথের সীমায়।



আত্মীয় স্বজন তার পর হলে পরে

আমরা মিলেছি দূর উপ্ত্যাকা ভূমির নির্জনে।

অজশ্র বালির স্তুপ পাহাড়ের মত দড়িয়ে

অন্তরাল দিয়েছিলো আমাদের গোপন মিলনে।



কুঞ্চিত চুলের গুচ্ছ আস্তে রেখে মোলায়েম হাত।

সান্নিধ্যে টেনেছি তাকে। কী আশ্চর্য আত্মসমর্পন

আমার সত্তার কাছে। নরম বুকের গরমে

নিমগ্ন হয়েছি আমি।

সেই তার নিতম্ব সুঠাম

আশ্চর্য চিকন হয়ে মিলেছে মসৃন কোমরে।

হীরা-মুক্তা অলঙ্কার দ্যুতিময় সেখানে দেখেছি।

ছন্দময় দেহলতা, অপরূপ সুন্দরী সে নারী,

লোভনীয় দেহরেখা, আর যুগল দুই স্তনের

মাঝখানে মনে সচ্ছ এক মুকুর বসানো।

অথবা নিটল উঠপাখির ডিমের প্রতিচ্ছবি,

কাচা হলুদের আভা বিচ্ছুরিত যেন তার থেকে

মধ্যভাগা প্রবাহীত বিচিত্র ঝর্ণার জলধারা।



একটু ঝাকিয়ে কাঁধ সেই বর-নারী

আমাকে দেখালো তার গালের নরম; অতঃপর

তাকাল আমার পানে। লাজ নম্র চোখের চাহনি।

বনের হরিনী সেও হার মানে যেন

মায়াময় সে আখির চাহনীতে।



তখন গ্রীবায় কাঁপে দুধের মত সাদা তিতিরের শোভা

বাঁকালে মায়াবী গ্রীবা কীবা ছাড় বনের তিতির-

তুলনা হয়না তার অন্য কোন রমনীর সাথে।

মেঘের মত কালো হাটুঁ পর্যন্ত চুলগুলো

বিলম্বিত পিঠ, সে যেন খেজুর বৃক্ষ থেকে

বুলান আনম্র শাখা সবুজ পাতার সমারোহে।

চুলের খোপাটা যেন গুচ্ছবদ্ধ সবুজ খেজুর

মনে হত খসে যাওয়া সুবিন্যস্ত বেনীর বাঁধন

কিছুটা বিনুনিবন্ধ, বাকীসব আলোমেলো, ওড়ে।



মুখের আলো তা দূর করে রাতের আঁধার,

যেমন সন্ধায় ঘরে নিঃসঙ্গ সাধুর মোম জ্বলে’

আলোকিত প্রহর জানায়।



এমন সুন্দরী নারী, ষোল বছরের

মদির যৌবনের যার দেহ লীলায়ীত

নিছক সুবোধ কোন লাজুক পুরুষ,

আত্মহারা হবে সেই সুন্দরীর

রূপের বিলাসে।।

-ইমরুল কায়েস।



এখানে ইমরুল কায়েসের কবিতাটি থেকে আমরা বুঝতে পারছি ঠিক কি ধরনের আলোচনা কবি এখানে তুলে ধরেছেন। এখানে বর্নিত হয়েছে নারী দেহের রসাল মন্ত্যব্য, লোক চক্ষুর অগোচরে করা জেনা। এই প্রাক ইসলামী যুগের কবি ইমরুল কায়েস সম্পর্কে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (স) বলেন ‘যে সকল কবি দোজখের আগুনে জ্বলবেন ইমরুল কায়েস তাদের নেতা।’(A Literary History of Arabs)।

জ্বহেলীয়া যুগের ‘ক্বাদীসা’ ফিলিপ হিট্টির মতে মাত্রা ও দৈর্ঘের হিসাবে গ্রীক কবি হোমারের ‘ইলিয়ড’ ও ‘ওডেসী’ মহাকাব্যকেও হার মানায়। কারন আবু সালমার কবিতা, আর যত লম্বায় হোক না কেন তার প্রথম থেকে শেষ একই ছন্দে অনুসারিত এতে অন্তঃমিল রক্ষা করা হয়। ক্বাদীসায় থাকে কবির প্রেমকলয়ের বর্ণনা,স্মৃতি-চারণ করতে গিয়ে রেমিকার জন্য আক্ষেপম প্রেমিকার বংশের প্রশংশা ও নিন্দা, প্রাকৃতিক দুর্যোগের বর্ণনা, ব্যার্থতার উচ্ছাস, নীতিবাক্য ইত্যাদি।

কিন্তু জাহেলী যুগের ইমরুল কায়েসের ও আবু সালমার এই কবিতা গুলো পরবর্তি কালে মুসলমানরা ইসমালের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সম্পাদনা করতে গিয়ে নষ্ট করে ফেলেন।



ইমরুল কায়েস আবু সালমারা যে ধরনের কবিতা লিখে গেছেন রবি ঠাকুর তার সিকি ভাগও লেখেন নাই। অথচ সেই কবিতা গুলো পরিমার্জিত করে মাদ্রাসার পাঠ্য বই গুলোতে স্থান দেয়া হচ্ছে আরবী সাহিত্য চর্চার নাম করে। আরবী সাহিত্য চর্চা করাবে তো ইসলাম পরবর্তি যুগের সাহিত্য চর্চা করাক। তা না করিয়ে ইসলাম পূর্ববর্তি ভুলভাল আরবী চর্চা শেখান হচ্ছে কোন উদ্দেশ্যে? আমি আরবী বুঝি না। কবিতা গুলো আরবীতে লেখা আছে। দেখে শুনে যতটুকু বুঝেছি এই প্রতিভাধর কবিদের কবিতা না দিয়ে অনেক সন্মানিত কবিদের কবিতা পাঠ্য বইয়ে উল্লেখ করা যেত। আমি সুনির্দিষ্ট নাম উল্লেখ করতে চাই না।

আমার জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে। আমি কোনভাবেই ইসলামের অপমর্জাদা করি নাই। আমি শুধু মাত্র তথাকথিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলোতে আরবী সাহিত্যের একটা দিক তুলে ধরার চেষ্টা করছি। আমার ভুল হয়ে থাকলে, এবং ভুলগুলো ধরিয়ে দিলে আমি যারপরনাই আনন্দিত হব।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৪২

ভাবসাধক বলেছেন: আমার সত্তার কাছে। নরম বুকের গরমে
নিমগ্ন হয়েছি আমি।
সেই তার নিতম্ব সুঠাম
আশ্চর্য চিকন হয়ে মিলেছে মসৃন কোমরে।
হীরা-মুক্তা অলঙ্কার দ্যুতিময় সেখানে দেখেছি।
ছন্দময় দেহলতা, অপরূপ সুন্দরী সে নারী,
লোভনীয় দেহরেখা, আর যুগল দুই স্তনের
মাঝখানে মনে সচ্ছ এক মুকুর বসানো।


হাহ াহ াহাহাহাহাহাহাহাহাহাহ

১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৪৪

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-) B:-)
লেখি কি! আর পড়ে কি!

২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৫১

ফয়সাল তূর্য বলেছেন: এইটা তো পুরা চটি কবিতা!! :| :| :|

৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৫৩

রাকি২০১১ বলেছেন: ভাই লজ্জায় মরে গেলাম। কোন শুয়োরের বাচ্চারা এটা রচনা/সম্পাদন/সংকলন করলো , আল্লাহই জানেন। আল্লাহ তাদের হেদেয়াত দিন। এগুলা পড়ে একজন ছাত্র কষ্মিনকালেও শিষ্টাচার শিখতে পারে না। তারা তো কামনার আগুনে পুড়তে থাকবে। হায়রে আমাদের শিক্ষা!!!

অবিলম্বে এগুলো সংস্কার করার আহবান জানাচ্ছি

১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:২৩

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: আমিও আপনার সাথে একমত।

৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৫৩

ঈশান বলেছেন: জাতীয় পতাকা কে পাঠ্য বইয়ে স্থান দেয়া হোক। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড আর ইসলামি ফাউন্ডেশন জামাত কাদিয়ানী মাজার পুজারীদের দখলে তারাই হয়তো ইমরুল কায়েস কে জায়্গা দিয়েছে। আমিনী কওমী মাদ্রাসার একটা অংশ নিয়ন্ত্রণ করেন, তাদের তো প্রাথমিক স্থর ছাড়া বাংলা পড়ানো হয় না।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:২৩

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: কাদিয়ানী মাজার পুজারীদের দখলে তারাই হয়তো ইমরুল কায়েস কে জায়্গা দিয়েছে।
একদম ঠিক

৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:৫৮

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: কি শুনাইলেন ভাই? B:-) B:-) B:-)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:২৮

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: মনগড়া কিচ্ছু শোনায় নাই ভাই।

৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:১২

নেকা বলেছেন: ঠিক এই কবিতাটিতো অবস্যই নেই, নারী দেহ নিয়ে কথা আছে এমন কোনো কবিতাই নেই মাদরাসার কোনো বইয়ে। কিন্তু লেখক এমন করে লিখেছেন যেনো আপনি মাদরাসার বই থেকেই অনুবাদ করে দিছেন এই কবিতাটা, অন্তত @রাকি২০১১' এর মত অনেক পাঠক তাই মনে করবে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:২৫

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: না ভাই আমি পাঠ্য বই থেকে এটা নেই নাই।
আমার লেখায় আমি বার বার বলেছি তারা কবিতা গুলো যথেষ্ঠ পরিমার্জিত করে প্রকাশ করে।

৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:২০

ঠোঁট কাটা বন্ধু বলেছেন: এইজন্যেই, এইসব লেখা পইড়া মাদ্রাসার হুজুর গুলান নিজেরে ঠিক রাখতে পারেনা। ছাত্র-ছাত্রী যারে পায়, তার উপরেই চইড়া বসে। এইসব কি কবিতা, নাকি "রসময় সাহিত্য"?

১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:২৭

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: জাহেলী যুগের ইমরুল কায়েসের ও আবু সালমার এই কবিতা গুলো পরবর্তি কালে মুসলমানরা ইসমালের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সম্পাদনা করতে গিয়ে নষ্ট করে ফেলেন।
ফলে আপনার ধারনা ভিত্তিহীন। নারী লোভ আপনার-আমার সবার ভেতরেই আছে। তা কারো কম বা বেশী। এটাকে নির্দিষ্ট কোন গোষ্টির বলে চালানোটা ঠিক হবে না।

৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:১৬

রাহীম বলেছেন: বিষয়টা হল তিনি যদি ও জাহেলী যুগের কবি তবু ও তার সাহিত্যিকতার মান খুব উচুঁ, সে জন্য হয়তো তার কবিতা রাখা হয়েছে । যেহেতু পবিত্র কোরআন কুরাইশদের ভাষাই নাযিল হয়েছে । আর ইমরাউল কায়েস কুরাইশদের একজন কবি । তার সাহিত্যি বুঝলে কুরআন বুঝতে সহজ হবে এই উদেশ্য হয়তো দেয়া হয়েছে, যেহেতু তিনি জাহেলী যুগের কবি সেজন্য তার লেখায় নারী বিষয়ক খোলা-মেলা কিছু কথা রয়েছে ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৩৩

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: বিষয়টা হল তিনি যদি ও জাহেলী যুগের কবি তবু ও তার সাহিত্যিকতার মান খুব উচুঁ, সে জন্য হয়তো তার কবিতা রাখা হয়েছে।
হয়তো না সেজন্যই রাখা হয়েছে। ইমরুল কায়েস কুরাইশ বংশের লোক এটার রেফারেন্স দেখান।

৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৪:৩৩

ShusthoChinta বলেছেন: লেখক, আপনি পুরোপুরি ফালতু টপিকে আর তথ্য বিকৃত করে লেখাটা লিখেছেন! আমি আপনার লেখা পড়ে স্কুলের বই খুঁজে দেখলাম,স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর গণিত বইয়ে জাতীয় সংগীত বা জাতীয় পতাকা কোনটাই নেই,তো মাদ্রাসার আরবি বইয়ে না থাকলে সমস্যাটা কোথায় হয় বুঝলাম না! মাদ্রাসার প্রাইমারির বাংলা বইয়ে আমি পতাকা সঙ্গীত দুটাই দেখেছি। আর যেভাবে ইমরুল কায়েসের কবিতাগুলো দিয়েছেন তাতে যে কেউ ভাবতে বাধ্য হবে এগুলো মাদ্রাসার বইয়ে আছে,উপরে কয়েকজনের মন্তব্য দেখেন- এইসব অশ্লীলতাই নাকি মাদ্রাসাই শিক্ষা দেওয়া হয়! যে বিষয়ের উপর ভিত্তি করে ইমরুল কায়েসকে টেনেছেন সেটাইতো ভুল! আপনি কি করেছেন সেটা বুঝতে পারছেন তো?

১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:৩১

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: মন্ত্যব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপবার দাবী পুরোপুরি অযৌক্তিক নয়, তবে আমি কি করেছি তা জানি। এখানে আমি ইসলামকে জড়াতে চাইনি। ইন্ডিপেন্ডান্ট নিউজের একটি রিপোর্ট নিয়ে গবেষনা করতে গিয়ে তথ্যগুলো পেয়েছি। আমি জানি মিডিয়া ধোয়া তুলসি পাতা নয়।
কখোনই আমি ইমরুল কায়েসের কবিতা যে নগ্ন ভাবে বই গুলো প্রকাশ করছে তা আমি বলি নাই। আমি বলেছি পরিমার্জিত ভাবে।
কেউ যদি শুধুমাত্র শিরোনাম আর কবিতাটি পড়ে তবে তার এমন ভ্রান্ত ধারণা হতেই পারে। সেখানে আমাকে দুষতে পারেন না।
আমাদের জেনারেল লাইনে প্রাইমারির পর কোন বইতেই বাংলাদেশের পতাকা আর জাতীয় সঙ্গীত নেই। সেটা আমি চাইলে উল্লেখ করতে পারতাম,
আপনার জন্য আমার পরামর্শ লেখাটি মন দিয়ে পড়ুন। মাদ্রাসা ছাত্র ও আমার উক্তি গুলো বোঝার চেষ্টা করুন।
এর পরও বলছি আমার জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে।

১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৮

প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: নগ্ন কবি ইমরুল কায়েস

বিতর্কিত লেখিকা তসলিমা নাসরিন ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪০

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: এখানে তসলিমা আসলো কোথা থেকে?
নগ্ন কবি ট্যাগ টা আমার দেয়া।
বিতর্কিত ট্যাগটা নিশ্চয় আপনার দেয়া না।

১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:০৮

অনিক আহসান বলেছেন: ইমরুল কায়েস দেখি আসলেই খেজুর গাছ.. রসে ভরপুর ঠিক তার মত..তাইতো তিনি ইমরুল কায়েসকে খুব সম্মান করতেন..

১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৮:১১

স্রাবনের রাত বলেছেন: আমাদের মাদ্রাসার শিক্ষা যে অবস্থায় আসে টা এটা দেখলে বোঝা

১৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:০২

জীবন্মৃত০১ বলেছেন: পোলাপান প্রবেশ কর্লে ক্ষতি কি?

১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:৩০

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: আপনি কি চান ছেলেরা কবিতাটা পড়ুক। কবিতাটার জন্যই পোলাপানের প্রবেশ নিষেধ/

১৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:০৩

জীবন্মৃত০১ বলেছেন: পোলাপান প্রবেশ কর্লে ক্ষতি কি? এইটা কি হিট বাড়ানোর কৌশল??

১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১১ রাত ৯:২০

সাধারণ মুসলমান বলেছেন: জাতীয় পতাকা স্থান পাওয়া জরুরী। কওমি আর আলিয়ায় এখন ব্যাপক ফারাক, কোনটার কথা বলছেন আগেই পরিস্কার করে নিয়েন।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ ভোর ৫:৩০

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: গুরুত্বপুর্ণ পয়েন্ট

১৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৮:০৯

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
ভালো প্রসঙ্গ সামনে নিয়ে এসেছেন -
আমাদের এলাকার বেশ কয়েকটি মাদ্রাসায় ক্লাসের আগে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া হয়না।
বাংলা নববর্ষের কোন অনুষ্ঠানে তাঁদের সম্পৃক্ত করা যায়না ।
+++

১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৪৫

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: হ্যাঁ খুব যায়। তাদের নিয়ে একটা মঙ্গল শভাযাত্রার আয়োজন করি?

১৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:০০

মাহফুজশান্ত বলেছেন: মাদ্রাসার পাঠ্য পুস্তক থেকে এসব কবিতা অবিলম্বে বাদ দেয়া হোক।
ধন্যবাদ আপনাকে-
এ সম্পর্কিত আরেকটি পোষ্ট-
নাস্তিক ও অবিশ্বাসীদের জয়জয়কার! ইসলামের মূলে বিষ!! পর্ব-১

নাস্তিক ও অবিশ্বাসীদের জয়জয়কার! ইসলামের মূলে বিষ!! পর্ব-২

১৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০০

আজব গোয়েন্দা বলেছেন: গত দীর্ঘ ১৪ বছর মাদরাসা শিক্ষায় দীক্ষিত হয়েছি, কিন্তু এমন কোন কবিতা আমাকে মাদরাসার পাঠ্য বই শিক্ষা দেয়নি। এবং আমি বইতে এমন কবিতা দেখিওনি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.