১| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:৩২

বৃত্তবন্দী বলেছেন: আর কারো নেই প্রসঙ্গে???

২| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:৪০

কিরিটি রায় বলেছেন: @ লেখক আপনার আগের লেখা এবং এটাতোএ যেখানে যেখানে ক্ষমা শব্দটি আছে সেখানে জানিনা কি কারণে ক্ষ আসেনি। দয়া করে ঠিক করে দিলে পাঠক উপকৃত হত। ধন্যবাদ।

আমরা সবাই যেন অন্তত নূন্যতম ক্ষমা টুকু লাভ করতে পারি্।

৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:৫১

নিভৃত পথচারী বলেছেন: সংশোধনীর জন্য ধন্যবাদ।

৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২১

আমি স্বার্থপর বলেছেন: Click This Link

৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩১

নুর3ডিইডি বলেছেন: শবে বরাত সম্পর্কে এই লেখাটা পড়ে দেখতে পারেন।
http://www.islamhouse.com/p/43454

৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ৮:০০

সোহায়লা রিদওয়ান বলেছেন: শব ই বরাতের ব্যাপারে কোন অথেনটিক বা সহিহ হাদিস নেই। এখানে যেসব রেফারেন্স দেয়া , সেগুলোর কোন ভিত্তি নেই কুরান হাদিস সঙ্ক্রান্ত। শব ই বরাত বিদয়াতের পর্যায়ের। রাসুল (সাঃ ) এমন কোন রজনীর কথা বলেননি , পালন ও করেননি। ভাগ্য লেখা হয় , এমন কিছু কুরয়ান কিংবা হাদিসে নেই।

পাচ বার নামাজ , রোজা , হাজ্জ ছাড়া আনুষ্ঠানিক ইবাদত আর কোন নেই। একমাত্র যে রাতের কথা সরাসরি কুরয়ানে এসেছে সেটা হলো ক্বদরের রাত।

সারা বছর , সমস্ত কাজ ই ইবাদত হতে পারে শুদ্ধ নিয়ত এর মাধ্যমে। এরকম একশ রাকাত সালাত আদায় , সত্তর টি মনের ইচ্ছা পুরন , এসবের কোন ভিত্তি নেই।

একি ভাবে মিরাজ যতটাই সত্য , শব ই মিরাজ পালন ততটাই ভিত্তিহীন। সাতাশ রজবের রাতেই মিরাজ ঘটেছিল , এটাও ভিত্তিহীন।

রাসুলের পরবর্তী সময়ের প্রথম তিনশ বছরে এগুলোর কোন কথা শোনা যায়না। চারশ বছর পরে শুরু হয় এ সমস্ত এক্সট্রা রিচুয়াল , আনুষ্ঠানিকতা , যেসবের কোন ভিত্তি হয়না ! সারা বছর পাপে লিপ্ত মানুষ কে একদিনের , একরাতের ইবাদতের ফজিলতের লোভ দেখিয়ে বলা যায় পথভ্রষ্ট ই করা হচ্ছে !
৩৬৪ দিন গুনাহ করলেও একরাতে সব মাফ , এমন প্রচারণা রীতিমত ইসলামের মুলভাব এর সম্পুর্ণ বিরুদ্ধে!
ইসলাম কোন নির্দিষ্ট আনুষ্ঠানিকতা পুর্ণ বিধান নয়। এটা বোঝা উচিত।

পড়াশুনার বিকল্প নেই। আমরা মুখে মুখে শুনে ধর্ম পালনে আগ্রহী কেবল, জেনে বুঝে জীবন যাপনে ভিষন অনাগ্রহী !

৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ৮:১৮

সোহায়লা রিদওয়ান বলেছেন: "The Hadith: 'O 'Ali, whoever prays one hundred Rak'ahs on Laylat al-Nisf min Sha'ban, reciting in each Rak'ah the Opening of the Book [Surat al-Fatihah] and Qul Huwa Allahu Ahad ten times, Allah will meet all his needs...' This is fabricated [i.e., it is falsely attributed to the Prophet (peace and blessings of Allah be upon him].The men of its chain of narrators are unknown

এটা সহিহ হাদিস তো নয় ই , দুর্বল হাদিস (দইফ)ও না। বরং জাল হাদিস (ফ্যাব্রিকেটেড বা মওযু হাদিস)

This day, I have perfected your religion for you, completed My Favor upon you, and have chosen for you Islam as your religion [Noble Quran 5:3]

এখানেই শেষ হয়ে যায় এসমস্ত আনুষ্ঠানিকতা ,পীর মাজার ,ওরশ , মিলাদ , সবাই মিলে দোয়া অনুষ্ঠান , বিভিন্ন দিবস রজনী পালন , নেকীর হিসাব ...... এটসেট্রা ।

In Sahih Muslim it is narrated from Jabir (may Allah be pleased with him) that the Prophet (peace and blessings of Allah be upon him) used to say in his Friday Khutbah:
The best of speech is the Book of Allah and the best of guidance is the guidance of Muhammad (peace and blessings of Allah be upon him). The most evil of things are those which are newly-invented, and every innovation (Bid'ah) is a going-astray. [Sahih Muslim]

ধন্যবাদ।

৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০০৯ রাত ১১:০৫

কানা বাবা বলেছেন:
নিভৃত পথচারী, নিজের প্রতি সুবিচার কোল্লেন্না...

৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৭

নিভৃত পথচারী বলেছেন: @সোহায়লা রিদওয়ানঃ খেয়াল করুন পোস্টে আমি যে লেখা দিয়েছি তা আমার কোন লেখা বা অভিমত নয় বরং এটা হযরত আব্দুল কাদের জিলানী (রহঃ) এর বর্ণনা যা তার অমর সৃষ্টি গুনিয়াতুত্ব তালেবিন কিতাবের ১ম খন্ডে উল্লেখ করা হয়েছে।
আর হযরত আব্দুল কাদের জিলানী (রহঃ) সম্পর্কে যদি কিঞ্চিত ধারনাও থেকে থাকে তাহলে জানা থাকবার কথা শায়েখ আল্লাহতায়লার দরবারে মকবুল বান্দাদের মাঝে অন্যতম একজন হিসেবে অন্তর্ভূক্ত। কোরান শরীফ ও হাদীস শরীফের চর্চা ও জ্ঞান অন্বেষনেই সমগ্র জীবন তিনি অতিবাহিত করেছেন। এবং একই সাথে তিনি ছিলেন হুজুর পাক (সঃ) এর সুন্নত পরিপূর্নরূপে ধারণকারীদের অন্তর্গত।
হযরত আব্দুল কাদের জিলানী (রহঃ) এর মন্তব্যের বিপরীতে আপনার বর্জ্যতুল্য অপবিত্র অভিমত গ্রহণযোগ্যতার নুন্যতম যোগ্যতাও রাখে না।

মানুষকে বিভ্রান্ত করা থেকে বিরত থাকুন। নিজের অপূর্ন ঈমান ও অসৎ আক্বীদা বিশুদ্ধ করুন আগে। তবেই দেখবেন ১৫০০ বছরের পুরোন ইসলামের বিধি বিধানগুলো গ্রহণে কোন অনিচ্ছাতো আসবেই না বরং ইবাদতের পরিপূর্ণ ও প্রকৃত স্বাদ আস্বাদনের সুযোগ লাভের সৌভাগ্য হবে।

@কানা বাবাঃ কোন প্রতিযোগিতা বা তর্কে জয়লাভের উদ্দেশ্য অনতকরনে আদৌ ক্রিয়াশীল নয়। বরং ব্যথিত হই অপশক্তির আস্ফালণে সরলচিত্তগণের বিভ্রান্তি
দর্শনে। সত্য সমহিমায় সদা অস্তিত্বশীল। আপনি-আমি বিভ্রান্ত হলে সত্যের কিছু যায় আসে না। বরং আমরই অধঃপতিত হতে থাকে নিম্ন থেকে নিম্নে।

১০| ০৫ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১২:০৭

তুষারপাত বলেছেন: আপনাকে এরকম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে লেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ

১১| ০৫ ই আগস্ট, ২০০৯ সকাল ১১:৪০

নিভৃত পথচারী বলেছেন: সকলে সচেতন হোক , বিভ্রান্তি থেকে পরিত্রান লাভ করুক ও সঠিক পথের সন্ধান পাক- এই কামনা করি।

@ তুষারপাতঃ আপনার অসাধারন লেখার জন্য ধন্যবাদ জানাবার ভাষা জানা নেই।

এই ধরনের একটি লেখার প্রতীক্ষায়ই ছিলাম।