![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
=
ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেলবিজয়ী বাংলাদেশি এক অধ্যাপক। ক্ষুদ্র ঋণের জন্যে তিনি নোবেল পেয়েছেন। ক্ষুদ্র ঋণ দিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছেন তিনি--এমনই ছিল তার প্রচারণা। এবং সে প্রচারণার পথ ধরে তিনি অরজন করেছেন ব্যক্তিগত অর্জন।
নোবেল বিজয় রাষ্ট্রীয় সম্মান হতে পারত, কিন্তু তার ক্ষেত্রে সেটা হয়নি। তিনি শুরু থেকেই বাংলাদেশবিরোধী অবস্থান নিয়ে বসেছেন। বাংলাদেশের গৌববের প্রতীক পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধ করতে সম্ভব সবকিছু করেছেন এবং সফল হয়েছিলেন। তিনি বিদেশে গিয়ে প্রচার করেন বাংলাদেশের সবাই দুর্নীতিবাজ। পদ্মা সেতুতে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠল এবং বিশ্বব্যাংক সেখানে অর্থায়ন বন্ধ করে দিল।
তবে জাতির জনকের কন্যা, বাংলাদেশের উন্নয়নের স্বপ্নসারথী জননেত্রী শেখ হাসিনা থেমে গেলেন না, তিনি সবার রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করে বসলেন। শেখ হাসিনার এই সাহস, সক্ষমতা ও অর্জনকে বিশ্ববাসী অবাক নেত্রে দেখেছিল।
ইউনুসের বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচার মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে কানাডার আদালতে। আদালত রায় দিয়েছে পদ্মা সেতুতে কোন দুর্নীতি হয়নি।
এই ইউনূস ক্ষমতা দখল করেছেন গত বছরের আগস্ট মাসে। এরপর থেকে তিনি তার সেই চিরায়ত খাসলতে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। যেখানে যাচ্ছেন সেখানেই বলছেন, বাংলাদেশের সবাই দুর্নীতিবাজ।
সবশেষ তার লন্ডন সফরেও একই কথা বলেছেন। চ্যাথাম হাউসে সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশের জনগণ টাকা খেয়ে ভোট দেয় বলে যে অপবাদ দিয়েছেন দেশবাসীকে, এটা কোন স্বাভাবিক কোন লোক করতে পারে না। তিনি পুরো বাংলাদেশের জনগণকে এর দ্বারা অপমান করেছেন।
আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, তবু বাংলাদেশের কোন রাজনৈতিক দলই ইউনূসের এই ন্যক্কারজনক মন্তব্যের প্রতিবাদ করেনি। প্রতিবাদ করেনি কারণ এই মুহূর্তে বাংলাদেশের ক্রিয়াশীল কোন রাজনৈতিক দলই বাংলাদেশপন্থার রাজনীতি করে না। এরা করছে স্বার্থের রাজনীতি। নিজেদের আখের গোছানো আর ক্ষমতায় যাওয়ার রাজনিতিই করছে তারা।
এখন বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ। ইউনুস জানত তার দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ আওয়ামী লীগ করবেই; তাই তিনি আগেভাগে সেই পথ বন্ধ করে দিয়েছেন।
মুহাম্মদ ইউনূসের ক্ষমতা দখল বাংলাদেশবিরোধীদের চক্রান্তের বাস্তবায়ন। ক্ষমতা দখল করেই তারা বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দিতে চায়, রাখাইনের জন্যে করিডর দিতে চায়।
দশ মাসের বেশি সময় ধরে ক্ষমতায় রয়েছেন মুহাম্মদ ইউনূসের অবৈধ সরকার। এই দশ মাসে একটাও কাজ নাই যা দেশের পক্ষে যায়।
বাংলাদেশ বাঁচাতে অবিলম্বে মুহাম্মদ ইউনূসের পতন জরুরি।
২| ১৮ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৮:১৪
এ পথের পথিক বলেছেন: দিল্লীর দাসী খুনী হাসুর আরেক দাস আইছে । আসেন রাস্তায় আসেন আন্দোলন করেন পতন ঘটান, ব্লগে পোস্ট দিয়ে তো পতন হবে না শুধু আফসোসলিকের আফসোস করা হবে ।
৩| ১৮ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৯:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: ইউনুস সুদের ব্যবসা করার জন্য বিদেশ থেকে লোন এনেছে। লোন আনার সময় তাকে বুঝাতে হয়েছে, বাংলাদেশ গরীব। বাংলাদেশ ফকির ইত্যাদি। সেই অভ্যাস তার আজও রয়ে গেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জুন, ২০২৫ সকাল ৭:৩০
আমি নই বলেছেন:

আপনার আপায় ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় তার চাইতে যদি ব্যাক্তি ইউনুসের ক্ষমতা বেশি হয়ে থেকে থাকে, তাহলে আপনার আপারতো লজ্ঝায় সে সময়েই চলে যাওয়া উচিৎ ছিল।
তবে আপনার লেখার একটা লাইনের সাথে একমত, এই দেশের রাজনৈতিক দলগুলো সব স্বার্থের রাজনীতি করে, দেশের কথা কেউ চিন্তা করেনা, আম্লিগও করেনাই। বাকি কথার সবই চিপ আম্লিকের দালালী টাইপের লেখা।