নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'
প্রকৃতির সৌন্দর্যের সাথে আমার প্রেম । বনে বাঁদাড়ে ঘুরে বেড়াই, পাখি দেখি, ফুল দেখি, আর মাঝে মাঝে ছবি তোলার চেষ্টা করি। ইচ্ছে করে পাহাড়ে হেলান দিয়ে নীল আকাশ দেখি, ইচ্ছে করে ঘাস ফুলদের সাথে চুপি চুপি কথা বলি, ইচ্ছে করে সাগর, নদী খাল-বিলে সাতার কাটি রাজহংসের মতো। ইচ্ছে করে বাংলার প্রতিটি ইঞ্চি মাটির সুবাস নেই।
ইচ্ছেগুলো কতটা সফল হবে জানিনা, তবে সংসারের যাতাকল থেকে সুযোগ পেলেই আমি হারিয়ে যাই আমার ইচ্ছে ভুবনে । সেই সাথে আমার দেখা সৌন্দর্যকে ধরে রাখার জন্য তুলে রাখি অঢেল ছবি, আর সেই ছবিগুলো নিয়েই আমার বনে বাঁদাড়ে সিরিজটা শুরু করলাম, আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
(২) লাল শাপলা, নরসিংদীর মরজাল এলাকা থেকে তোলা ছবি।
(৩) জাফলং, সিলেট শহর থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্ব দিকে, ভারতের মেঘালয় সীমান্ত ঘেঁষে খাসিয়া-জৈন্তা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত, এবং এখানে পাহাড় আর নদীর অপূর্ব সম্মিলন বলে এই এলাকা বাংলাদেশের অন্যতম একটি পর্যটনস্থল হিসেবে পরিচিত।
(৪) গ্রামের নাম জাদিপাই, বান্দরবানের কেউকারাডাং এর ওপারের পাহাড়ি গ্রাম এটা।
(৫) বাঁশের সাকো, শ্রীমঙ্গলের বাইক্কা বিল এলাকা থেকে তোলা ছবি।
(৬) একটি হরিণ ও দুটি গো-বক। সুন্দবনের কচিখালি এলাকা থেকে তোলা ছবি। গো-বক মাটির ওপর বা ঘাসবনের ভেতর দিয়ে যেমন মার্চ করতে পারে, তেমনি উড়ন্ত পোকা-পতঙ্গকে লাফ দিয়ে শূন্য থেকে পেড়ে ফেলতে পারে অ্যাক্রোব্যাটদের কৌশলে। মূল খাদ্য এদের পোকামাকড়, গিরগিটি, ব্যাঙ, টিকটিকি; গরু-মহিষ-ভেড়া-ছাগলের শরীরের পরজীবী পোকা-কীটসহ আটালি ও ডাঁশ মাছি। জোঁক এরা খায় না। তবে গবাদিপশুর নাকের ভেতরে, খুরের ফাঁকে, তলপেটে জোঁক লাগলে সেগুলো এরা টেনে বের করে ফেলে শালিকদের মতো। নাকের ভেতরে জোঁক ঢুকলে গবাদিপশু হ্যাঁচ্চো দিতে থাকে। শালিক ও গো-বকেরা আসে। পশুটি মুখ নামিয়ে দেয়। নাকের ভেতরে ঠোঁট ঢুকিয়ে দিয়ে বের করে আনে জোঁক। জোঁকেরাও অতি বুদ্ধিমান। গবাদিপশুর এমন সব জায়গায় লাগে, যেখানে পশুটি জিভ দিয়ে চাটতে পারবে না, চাটা দিলে জোঁকের বাবারও সাধ্য নেই লেগে থাকে। গো-বক তাই গবাদিপশুর পরম বন্ধু। গবাদিপশু কাত হয়ে শুয়ে আছে, গো-বক কানের ভেতরের বা শিংয়ের গোড়ার আটালি বের করে খাচ্ছে বাংলায় আজও এটি সাধারণ দৃশ্য। গবাদিপশু ঘাসবনে চরছে, নড়ছে ঝোপঝাড়, উড়ছে পোকামাকড়, খাচ্ছে গো-বকেরা। এটিও চিরচেনা দৃশ্য। এমনিতেও গো-বকেরা ঘাসবনে পাশাপাশি দলবেঁধে হাঁটে, নিজেরাই পা ও পাখা দিয়ে ঝোপঝাড়-ঘাস নাড়ায়, পোকামাকড় বের হলেই পাকড়াও করে। ঘাসবনের ওপর দিয়ে উড়তে উড়তে এরা দুই পাখার বাতাস ঢেলে পোকামাকড় বের করার কৌশল জানে। শুধু পোষা প্রাণী নয়, বুনো শূকর, হরিণ, হাতি ইত্যাদির সঙ্গে একই কারণে বন্ধুত্ব গো-বকের। এরা দিবাচর। তবে প্রয়োজনে নিশাচর হতে পারে। (এই বিষয়টা সেদিন প্রথম আলো পত্রিকা পড়েই জানলাম, আগে আমি শুধু ভাবতাম পশুদের সাথে বকদের এই বন্ধুত্ব কিসের ভিত্তিতে?)।
(৭) মিষ্টি মধুর কলকলানিতে পাথরের ধাপ বেয়ে নেমে অসম্ভব সুন্দর এই ঝর্ণার নামই জাদিপাই ঝর্ণা। উঁচু পাহাড় আর চার দিকে সবুজের সমারোহ। নির্মল নিস্তব্ধতা। মাঝে পাহাড়ের বুক চিরে স্বচ্ছ পানির ধারা পাথর বেয়ে নিচে নেমে আসছে। বান্দরবানের কেওকারাডং পাহাড় থেকে জাদিপাই ঝর্ণাটির দূরত্ব প্রায় দেড় কিলোমিটার।
(৮) পথের পসার, মহা সড়কের পাশের জমিগুলো থেকে মিষ্টি কুমড়া, তরমুজ, বাঙ্গি, চাল কুমড়া ইত্যাদি নিয়ে ওরা সড়কের পাশে বসে থাকে। রাস্তায় চলাচলকারী গাড়িগুলো থামিয়ে ওদের কাছ থেকে এসব কিনে নেয়। জায়গাটা নাটোরের চলন বিল এলাকা থেকে তোলা।
(৯) জাহাজের পিছনে উড়ন্ত গাংচিল, টেকনাফের নাফ নদী থেকে তোলা ছবি।
(১০) কাশ্মীরের মোগল সড়ক, কাশ্মীর থেকে তোলা ছবি।
(১১)কনকচূড়া ফুল, বটেশ্বর নরসিংদী থেকে তোলা ছবি।
(১২) স্বর্ণ মন্দির, বান্দরবান থেকে তোলা ছবি।
(১৩) লাল আকন্দ ফুল, ভেষজ গুণে ভরপুর এই গাছ টি গ্রামাঞ্চলে রাস্তার পাশে ঝোপঝাড়ের মতো জন্মে থাকে। সোনার গাঁওয়ের নুনের টেক গ্রাম থেকে তোলা ছবি।
(১৪) ঐতিহাসিক ছোট সোনামসজিদের কিছুদূরে - শাহ নেয়ামতুল্লাহ (রহ.)-এর মাজার, চাপাই নবাবগঞ্জ থেকে তোলা ছবি।
(১৫) জলকেলীরত মহিষ, শ্রীমঙ্গল থেকে তোলা ছবি।
(১৬) শরতের কাশফুল, সোনারগাঁও এর মোগরাপাড়া থেকে তোলা ছবি।
(১৭) ঈসাখাঁর রাজধানী সোনারগাঁ লোকশিল্প যাদুঘর।
(১৮/১৯) টেকনাফ সৈকত থেকে তোলা এই দুইটা ছবি।
(২০) ১৯৩৫-১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দে মেঘনা নদীর উপর King George the Sixth Bridge বা ‘রাজা ৬ষ্ট জর্জ সেতু’ (ভৈরব রেল সেতু)। সেতুটির নির্মাণ ব্যয় হয় তৎকালিন ভারতীয় মুদ্রায় ৬৪ লক্ষ টাকা।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি জানিনা, আপনি জানেন কি?
২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জাদিপাই ঝর্ণা সত্যিই সুন্দর।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, আমিও তাই বলি, যাবেন নাকি একদিন?
৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমি জানিনা, আপনি জানেন কি?
হায়রে, আমি যদি ঝানতাম, তাইলে কী জিগাইতাম?
এই জ্বালা আর প্রাণে সহে না।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই জ্বালা আর প্রাণে সহে না........আমারো তাই
৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: যাওয়ার ইচ্ছা হয়, কিন্তু শরীরের জন্য সাহসে কুলায় না। আপনার ছবিগুলো দেখে দুধের স্বাদ ঘোলে মিটাই। কী আর করা!
০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:২৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার তো শরীর মেরামত করার জন্য ইন্ডিয়াতে যাওয়ার কথা ছিলো, তার কি খবর?
৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩
নেক্সাস বলেছেন: আপনার জীবনবোধ আমাকে আপ্লুত করে। মনে হয়, বিশ্বাস হয় এইতো কাংখিত জীবন। আপনার মত হতে ইচ্ছে করে কিন্তু জীবন নিয়তির খেলায় অদৃশ্য বাধা চিরন্তন হয়ে রইলো। শুভ কামনা ব্রো।
আর আপনি যদি প্রতিটি ছাবির নীচে মাধাম্য টা মেনশন করে ভাল হয়। আই মিন ক্যাম অর ম্মোবাইল। সাথে মডেল।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:২৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আমার সব ছবি ক্যামেরা দিয়া তোলা, কোন ছবিটা কোন ক্যামেরায় তোলা হয়েছে সঠিক করে বলা কঠিন, কারণ আমার অনেক ক্যামেরা বদল হয়েছে কিন্তু ছবির ষ্টক অক্ষত আছে।
৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
আনন্দে আছেন আপনি
০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:২৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: চেষ্টা করতে দোষের কি?
৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:০৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বরাবরের মতোই প্রকৃতির প্রকৃতি মেশানো ফটোব্লগ
মুগ্ধতা অন্তহীন
++++++++++++++
০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৩২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী, শুভেচ্ছা জানবেন
৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:০৯
এস আই সুমন বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো,
ভাল থাকবেন।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৩২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন, সব সময়, সুমন ভাই
৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৪৫
নেক্সাস বলেছেন: আপনি আপাতত কোনটা ইউজ করছেন
০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:০৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: canon-pc1817
১০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:২০
পুলহ বলেছেন: গো বকের ব্যাপারগুলো সত্যি অসাধারণ। কত কিছু জানি না দুনিয়ার !!
নাম না জানা ফুলটা বোধহয় আকাশমণি।
ব্লগের অনেক লেখাই আমার ভালো লাগে, সম্মান-শ্রদ্ধা কুড়ায়। কিন্তু খুব কম লেখাই হৃদয় স্পর্শ করে।
আপনার এই সিরিজটা সে রকমই হৃদয়স্পর্শী এক সিরিজ, অন্তত আমার জন্য।
শুভকামনা বস।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:০০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ পুহল ভাই, ফুলটার নাম আকাশ মনি নয় কনকচূড়া, নেট ঘেটে নামটা পেয়েছি......শুভেচ্ছা জানবেন।
১১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:০৬
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: আমার প্রীয় জন্ম ভুমি সত্যি অপুর্ব সুন্দর । ধন্যবাদ ভাই এতো সুন্দর ছবি গুলির জন্য।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:২২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক শুভেচ্ছা রইল আপু
১২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:১৩
মাদিহা মৌ বলেছেন: ছবির সাথে আজকে বর্ণনাগুলিও চমৎকার হয়েছে …
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:২৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, চেষ্টা করি মাঝে মাঝে কিছুটা লিখতে, লিখার দূর্বলতা আমি বরাবরই ছবি দিয়া ঢাকি, শুভেচ্ছা
১৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:০২
জুন বলেছেন: প্রতিটি ছবি মনে দাগ কেটে গেল সাদা মনের মানুষ। এইতো আমার মার্তৃভুমি। লাল শাপলা, আকন্দ, জাদিপাই ঝর্না, সেখানকার বাসাটি কি অপুর্ব। জাফলং দেখলে ভীষন কষ্ট হয়।
নাম না জানা ফুলটি রাধাচূড়া সাদা মন। কৃষ্ণচুড়া ফুলটি হিন্দু দেবতা কৃষ্ণ তার মাথায় চুড়ো করে বাধা চুলের মাঝে পড়তেন আর হলুদ ফুলটি রাধা । এ থেকেই ফুলদুটোর এমন নামকরণ।
অনেক ভালোলাগা রইলো।
+
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:০৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু এমন মন্তব্যে আমি বরাবরই উৎসাহিত হই, তবে নেট ঘেটে আমি ফুলটার নাম পেলাম কনকচূড়া, আর তাই এডিট করে ঐ নামটাই আমি সংযোজন করে দিয়েছি।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:২০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
রাধাচূড়া
১৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:২৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রতিটি ছবি মনে দাগ কেটে গেল সাদা মনের মানুষ। এইতো আমার মার্তৃভুমি। লাল শাপলা, আকন্দ, জাদিপাই ঝর্না, সেখানকার বাসাটি কি অপুর্ব। জাফলং দেখলে ভীষন কষ্ট হয়।
নাম না জানা ফুলটি রাধাচূড়া সাদা মন। কৃষ্ণচুড়া ফুলটি হিন্দু দেবতা কৃষ্ণ তার মাথায় চুড়ো করে বাধা চুলের মাঝে পড়তেন আর হলুদ ফুলটি রাধা । এ থেকেই ফুলদুটোর এমন নামকরণ।
অনেক ভালোলাগা রইলো।
জুন-এর মন্তব্যটি আমার মন ছুঁয়ে গেল। মাতৃভূমিকে আমরা আর কতটুকুই চিনি? আপনার ছবিগুলো কত চমৎকার ভাবে আমাদেরকে এই সুজলা সুফলা দেশকে চিনতে অসাধারণ ভূমিকা রাখছে ভেবে অবাক হয়ে যাই। ধন্যবাদ কামাল ভাই।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:২১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শুভ সকাল বড় ভাই
১৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সবগুলি ছবিই অসাধারণ হয়েছে । হরিণের সাথে বকের সহাবস্থান, রাস্তার পাশে বসে সবজী বেচাকেনা, কাধে ভার , ওদিকে পন্য বোঝাই ঠেলা গাড়ী ঠেলা , নদী , ব্রীজ প্রকৃতির বুকে ঘাস ফুল লতা , জাফলং এ পাহাড় কুলে ডেরা আর দিকে আধুনিক স্থাপত্য শৈলী, সৈকতে সাম্পান, মাঝি মাল্লা, , বিলের জলে শাপলা, কাশবন পাশে মহিষের পাল , একেই বলে পথে ঘাটের দেখা ।
শুভেচ্ছা রইল ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সবগুলো ছবিই আপনি বিশেষ ভাবে দেখেছেন ও তাদের ভালোলাগা নিয়ে মন্তব্য করেছে, এমনটি সাধারণত আমরা সবাই করিনা........শুভেচ্ছা নিবেন ভাইজান।
১৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাদা মনের মানুষ ,
প্রকৃতির সৌন্দর্যের সাথে আপনার যেমন প্রেম , তেমনি আমারও প্রেম । তবে বনে বাঁদাড়ে ঘুরে বেড়াতে না পেরে আপনার ব্লগেই ঘুরি- এই আর কি ! জাহাজের পিছনে উড়ন্ত গাংচিল এর মতোই আপনার পোস্টেও আমাদের ওড়া ..................।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:০৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: জাহাজের পিছনে উড়ন্ত গাংচিল এর মতোই আপনার পোস্টেও আমাদের ওড়া.......আপনি বেশ মজা করেই কথাটা বললেন, শুভেচ্ছা জানবেন আহমেদ ভাই
১৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:২১
সাঈদ মুহাম্মাদ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার ছবি ব্লগের কোন তুলনা হয়না। সবগুলিই মন মাতানো, প্রাণ জুড়ানো। সাথে বোনাস হিসেবে পেলাম গো-বকের ব্যাপারটা। আপনাকে আবারো জানাই প্রাণঢালা অভিনন্দন।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: গো-বকের ব্যাপারটা জেনে আমিও খুব আনন্দিত হয়েছিলাম, ধন্যবাদ আশরাফুল ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়
১৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৪২
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: নাটোরের বনলতার অভাব আজ পূরণ করছে মিষ্টি কুমড়া, তরমুজ, বাঙ্গি, চাল কুমড়া।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, কম খারাপ বলেন্নাই
১৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৪২
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: নাটোরের বনলতার অভাব আজ পূরণ করছে মিষ্টি কুমড়া, তরমুজ, বাঙ্গি, চাল কুমড়া।
২০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৫০
পথহারা মানব বলেছেন: এভা কইরা কেমনে ছবি তুলেন মিয়া ভাই ...অনেকগুলো ছবি বেশ ভাল লেগেছে..১,২, ৭, ১৮, ১৯।
১১ নম্বর ছবিটার নামটা খুব সম্ভবত রাঁধা চূড়া।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি তো ছবি তুলিনা মে ভাই, আমি খালি টিপে যাই কয়ামেরাই সব করে.......ভালোলেগেছে জেনে খুশি হলাম
২১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগল আপনার আজকের এই পর্ব। বিশেষ করে, পশু ও বকের বন্ধুত্বের বিবরণ। ছবিগুলোর ক্যাপশনও বুদ্ধিদীপ্ত। ফুলের নাম এক্কেবারেই ভুল হয়নি। ছবির প্রশংসা বারবার করতে ভাল লাগে না, সারা জীবনের জন্য করে রাখলাম, এডভান্স।
তবে আপনার একটা দোষ পাওয়া গেছে, আমার বাসায় লাল শাপলা এখনও পৌছায়নি।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ছবিগুলোর ক্যাপশনও বুদ্ধিদীপ্ত..........আমার বুদ্ধি বাড়্তাছে। লাল শাপলা পাবেন ইনশাআল্লাহ
২২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: হেনা ভাই, আপনার কাছে নালিশ দিলাম, কামাল ভাই সব সময় বনে বাদাড়ে ঘুরে বেড়ায়। কত্ত কত্ত শাপলা ফুলের ছবি তুলছে। আর আমি একটা লাল শাপলার গাছ -এর চারা চেয়েছি সেই ক------বে। এখনও দিচ্ছেন না। আপনিই বিচার করেন, আমি কি বেশী কিছু চেয়েছি।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: লাল শাপলার বদলে আমরা কি পাব হেনা ভাই সেটা জান্তে চায়
২৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫১
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
আপনার ফ্রেমিং-এর কারণে ছবিগুলোকে বেশি সুন্দর দেখায়।
বর্ণনা ছবি মিলে বেশ উপভোগ্য পোস্ট। +
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঠিক বলেছেন দিগন্ত, ফ্রেমিংটা আমার কাছেও খুবই ভালো লাগে, ধন্যবাদ
২৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:০১
জুন বলেছেন: সাদা সাহেব আপনি রাধাচুড়া লিখে নেটে সারচ দেন দেখেন আপনার দেয়া ফুলটা হেসে উঠবে । আমি এত নিশচিনত কারন আমাদের গেটের দুপাশে এই দুটো গাছ ছিল ☺ আমার মনতববে আপনার দেয়া ছবিটা মিনি ভারসন । মোবাইল থেকে অনেক কষটে তীবর পরতিবাদ জানাইলাম
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এতোটা কষ্ট করে প্রতিবাদ করলেন, আমিও আপনার সাথে একাত্মতা ঘোষণা করলাম।
২৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২৩
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার সব ছবি। দারুণ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা সুমন দাদা
২৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১০
পথহারা মানব বলেছেন: @ কামরুন নাহার বিথী বলেছেন ফুলের নাম এক্কেবারেই ভুল হয়নি।
কামাল ভাই কেউ মনে হয় আমারে খোঁচা দিল!!! কেন কামাল ভাই, আমি জানাইলাম ফুলের নাম রাধা চূড়া। ভুল হতে পারে তাই বলে খোঁচা দিবে কেন??? হেনা ভাই আপনে এইটার বিচার করবেন???
আর আমি জুন আপুর সাথে একদম একমত এটা রাঁধা চূড়া। বিশ্ববিদ্যালয় জীবন কাটায়া দিলাম এই কৃষ্ণচূড়া আর রাধাচূড়ার প্রেম দেখতে দেখতে। কেউ কেউ এটাকে সোনালুও বলে।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: না ভাইজান, এটা সোনালু না, সোনালু সম্পূর্ণ অন্য জিনিস........ হেনা ভাই তো নিখোজ, একটা হারানো বিজ্ঞপ্তি দিলে কেমন হয়?
২৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:২০
কানিজ ফাতেমা বলেছেন: প্রিয় মাতৃভুমির এত যে রূপ ! অতি সুন্দরভাবে উঠে এসেছে। ১১ নং ছবির ফুলের নামটা জানা ছিলনা । শুভ কামনা রইল ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার জন্যও রইল অনেক অনেক শুভ কামনা আপু
২৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:০৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অনেক সুন্দর ভাল লাগা রইল
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:১৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, শুভেচ্ছা জানবেন
২৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:১৩
জুন বলেছেন: @পথহারা মানব আমাকে সমর্থন করার জন্য এক কাভার্ড ভ্যান ধইন্যাপাতা। নীলক্ষেত চৌরাস্তা থেকে আমার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঢাবির আর্টস ফ্যকাল্টির সামনের রাস্তার দুপাশ জারুল সহ কৃষ্ণচুড়া আর রাধাচুড়ায় ফোটা পথ দিয়ে বহু যাতায়তের স্মৃতি জড়িয়ে আছে আপনারই মত। তবে রাধাচূড়া আর সোনালু এক নয়। এই দেখুন হলদে সোনালু যার একটি গাছ আমি নিয়মিত ফুলে ফুলে ভরা দেখেছি প্রতিদিন কার্জন হলের কোনায়। এই নিন সোনালু ফুলের ঝাড়।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:১৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপু আমার জন্য ধইন্যা পাতা কিছু রাখছেন নাকি শুধুই সোনালু?
৩০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:২৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: অসাধারন সব ছবি।
অনেক অনেক ভালোলাগা।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ রহমান ভাই, আন্তরিক শুভেচ্ছা জানবেন।
৩১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:২৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অনেক ভাল লাগল ছবি গুলো
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ সোহেল ভাই, ভালো থাকুন, সব সময়
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ১২ নং ছবি--স্বর্ণ মন্দির কী স্বর্ণের প্রলেপ দেওয়া?