নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উন্মাদ পিয়ানোর কম্পন

সফেদ ফরাজী......

[email protected]

সফেদ ফরাজী...... › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোজার দিনে মেয়ে মানুষের দিকে...........

২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:০৯

একবার এক বন্ধু বলল, রোজার দিনে মেয়ে মানুষের দিকে তাকাতে নেই।

আমি বললাম, কেন? বন্ধু বলল, তাতে রোজা হালকা হয়ে যায়। আমি বললাম, আর রোজা না রেখে কেউ যদি তাকায়? বন্ধু বলল, সেই-টা অন্য কথা। আমি বললাম, অন্যকথার কি কোনো জবাব নেই? বন্ধু বলল, পরে বলব। আবার জিজ্ঞেস করলাম, আর রোজার দিনে মেয়ে মানুষ যদি পুরুষ মানুষের দিকে তাকায়? তাইলে? কয়েক বছর চলে গেল, বন্ধুকে প্রায়ই সেই প্রশ্নটি জিজ্ঞেস করি, কিন্তু বন্ধু বারবার বলে, পরে বলব। কিন্তু কেন পরে বলবে, তা সেও বলে না, আমিও আজও বুঝে উঠতে পারি না।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-৯

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১২

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: কারণ উনি মেয়ে মানুষের দিকে তাকাইয়া পুষায়া নিতেছে। তারপর আবার আপনার সাথে বসব।

২| ২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২১

মুভি পাগল বলেছেন:
হে হে যার যেদিকে তাকানোর দরকার সে তো সেইদিকেই তাকাইব।

৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৫

সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: একজন রোজাদারের সর্বপ্রথম দায়িত্ব হচ্ছে রোজার বাহ্যিক দাবিগুলো পূরণ করা। সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও জৈবিক চাহিদা পূরণ থেকে বিরত থাকা। পাশাপাশি প্রবৃত্তি ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের যাবতীয় অবৈধ কামনা-বাসনা থেকে দূরত্ব বজায় রাখা। পেটকে যেমন খাদ্য চাহিদা পূরণ থেকে বিরত রাখবে তেমনি জিহ্বাকেও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এমন যেন না হয় যে, খাদ্যাভাবে পেটের জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হলো কিন্তু মিথ্যা, পাপাচার, কুৎসা ইত্যাদি দ্বারা জিহ্বা তরতাজা হয়ে উঠল। রাসূল সঃ এরশাদ করেন, ‘ কেউ যদি মিথ্যা কথা বলা ও তদনুযায়ী কাজ করা পরিত্যাগ না করে তবে তাকে শুধু খাদ্য ও পানীয় পরিত্যাগ করায় আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই। [বুখারি] বাকসংযম করতে না পারলে রোজার প্রকৃত দাবি পূরণ হলো না। যারা অধিক বাকপ্রবণ রোজার দিনে তাদের জিহ্বার লাগাম টেনে ধরতে হবে। মজলিস মাতানোর খায়েশ নিবারণ করতে হবে। প্রয়োজনে রমজানে অসামাজিক ও বাজে বৈঠক পরিত্যাগ করা উচিত। যেখানে গেলে জিহ্বা খোরাক পেয়ে যেতে পারে সে স্থানে যাওয়াই অনুচিত। যাদের জিহ্বা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় তাদের জন্য রাসূল সঃ-এর প্রেসক্রিপশন হলো, যথাসম্ভব কম কথা বলা। তিনি বলেন, ‘যে চুপ থাকে সে সব ধরনের আপদ-বিপদ থেকে হেফাজত থাকে। তবে উত্তম কথা ও দীনের আলোচনা অধিক হারে করতে পারলে জিহ্বা রোজার জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
রোজাদার তার আচরণকে মার্জিত রাখবে। রোজা রাখলে ক্ষুধা লাগা ও পিপাসা পাওয়া স্বাভাবিক। এর প্রভাব যেন কোনোভাবেই আচরণে ফুটে না উঠে। অযথা রাগারাগি ও বাজে আচরণ রোজার পবিত্রতা নষ্ট করে। এর কারণে রোজার প্রতিদান থেকে বঞ্চিত হওয়ারও আশঙ্কা আছে। রোজা রেখে আগ বাড়িয়ে ঝগড়া-ফ্যাসাদ কিংবা কোনো ঝামেলায় জড়িয়ে পড়া অনুচিত। কেউ রোজাদারের সাথে আগ বাড়িয়ে ঝামেলা বাধাতে এলে সরাসরি তাকে জানিয়ে দিতে হবে যে, ‘আমি রোজাদার, আপনার সাথে কোনো কিছুতে জড়াতে চাই না।’ হাদিসের এই নির্দেশনা পালন করলে আশা করা যায় কেউই রোজাদারকে উত্ত্যক্ত করার প্রশ্রয় পাবে না। কুপ্রবৃত্তির তাড়নায় কোনো হানাহানিতে জড়িয়ে গেলে উপোস থাকা হবে বৃথা। রোজাদারের ধ্যান-ধারণাতেও যেন কোনো অন্যায় কাজ প্রশ্রয় না পায়। এ ধরনের কোনো কিছু মনে উদয় হলে সাথে সাথে মুছে ফেলা উচিত। অনেকে রোজা রেখে মানুষের অনিষ্ট করার ফন্দি আঁটতে থাকেন। কাকে কিভাবে ফাঁসানো যাবে এ চিন্তায় বিভোর হন। এটাও রোজার দাবির পরিপন্থী। প্রকৃত রোজাদার থেকে মানুষ নিরাপদ থাকবে এটাই কাম্য। রোজা রেখে দুনিয়া অর্জনের পেছনে অন্ধ হয়ে চলা যাবে না। রোজার মাস এলে অনেকেই ইনকামের সোর্স বাড়িয়ে দেন। অবৈধভাবে উপার্জন করতেও কুণ্ঠিত হন না। একজন রোজাদারের জন্য এটা খুবই জঘন্য কাজ। হারাম উপার্জন ও হারাম খাদ্যে রোজা রেখে কোনো ফায়দা আশা করা যায় না। যাদের উপার্জনের উৎস সম্পূর্ণটাই হারাম তারা এ মাসে অন্য কোনো উৎস বা উপায় অবলম্বন করতে পারেন।

রোজার মাস হচ্ছে মুমিনের জন্য এবাদতের বসন্তকাল। রোজাদার নানামুখী এবাদতের মাধ্যমে রমজানকে কাজে লাগাতে পারলে একটি রমজানই জীবনের সফলতা অর্জনের জন্য যথেষ্ট। রমজানে প্রতিটি এবাদতের জন্যই নূøনতম ৭০ গুণ বেশি সওয়াবের ঘোষণা রয়েছে। রোজাদারের জন্য উচিত হলো বেশি বেশি নফল এবাদতে মনোনিবেশন করা। বিশেষত কুরআন তেলাওয়াত, তাসবিহ-তাহলিল, দান-সদকা ইত্যাদি অধিক হারে করা। সারা বছরের আমলে যে ত্রুটি রয়েছে তা এ মাসের নফল এবাদতের দ্বারা পূরণ হতে পারে। এ মাসের নফলও অন্য মাসের ফরজের সমতুল্য।
গরিব-দুঃখীর পাশে দাঁড়ানো রমজানের অন্যতম লক্ষ্য। রোজা ফরম করার একটি বিশেষ উদ্দেশ্য হলো দুঃস্থ-অসহায় মানুষের ব্যথানুভূতি। যারা প্রাচুর্যের খনিতে বাস করেন তারা এ মাসে গরিব-দুঃখীর ব্যথা কিছুটা হলেও বোঝেন। রমজানের দাবি হচ্ছে ওই সব লোকের প্রতি সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে দেয়া, যারা সেহেরিতে এক মুষ্টি অন্ন ও ইফতারিতে একটি খোরমাও জোগানোর সামর্থø রাখেন না তাদের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি দেয়া। সদকা, ফিতরা, জাকাত ও অন্যান্য দানের দ্বারা তাদের সহযোগিতা করা যায়। একজন রোজাদারকে ইফতার করানোও অনেক বড় সওয়াবের কাজ। সামর্থøবান রোজাদাররা গরিব-দুঃখীদের ইফতার করিয়ে বিশেষ সওয়াবের ভাগিদার হতে পারেন। রমজানের প্রতিটি এবাদত একনিষ্ঠভাবে পালন করা মুমিনের কর্তব্য। রোজাদারদের সার্বক্ষণিক লক্ষ রাখতে হবে, কিভাবে তার জীবনের প্রাপ্তির খাতায় কিছু সংযোজন করা যায়।

প্রকৃত রোজাদারের সারাদিনই এবাদতের শামিল। এ জন্য আমাদের প্রত্যেকের উচিত রোজার প্রকৃত হক আদায় করে রোজার সর্বোচ্চ প্রাপ্তি নিশ্চিত করা। কুরআন-হাদিস ও শরিয়তের নির্দেশনা অনুযায়ী রোজার প্রতিটি দিন উদযাপন করতে পারলেই রমজান হবে মুমিনের সফলতার চাবিকাঠি।

৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৯

ম্যাক্স পেইন বলেছেন: সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: কত কথা রে

ভাই একটা পোস্টই তো দিয়া দিবার পারেন

৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৩

ষড়ৈশ্বর্য মুহম্মদ বলেছেন: ভালো লিখেছেন কবি। ভালো। ভালো। ভালো।

৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮

আমজাদ সুজন বলেছেন: কবি সফেদ ফরাজী এই বার জনাব সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর সাহেবকে সামলাম। কবিতা লিখবেন আর কোন জবাব দিহিতা থঅকবো না তা হইতে পারে না।

বুঝাগেছে ব্যাপারটা।

৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৩

আমিই রূপক বলেছেন: সৈয়দ মোহাম্মদ আলী কিবর বলেছেন: একজন রোজাদারের সর্বপ্রথম দায়িত্ব হচ্ছে রোজার বাহ্যিক দাবিগুলো পূরণ করা। সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও জৈবিক চাহিদা পূরণ থেকে বিরত থাকা। পাশাপাশি প্রবৃত্তি ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের যাবতীয় অবৈধ কামনা-বাসনা থেকে দূরত্ব বজায় রাখা। পেটকে যেমন খাদ্য চাহিদা পূরণ থেকে বিরত রাখবে তেমনি জিহ্বাকেও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এমন যেন না হয় যে, খাদ্যাভাবে পেটের জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হলো কিন্তু মিথ্যা, পাপাচার, কুৎসা ইত্যাদি দ্বারা জিহ্বা তরতাজা হয়ে উঠল। রাসূল সঃ এরশাদ করেন, ‘ কেউ যদি মিথ্যা কথা বলা ও তদনুযায়ী কাজ করা পরিত্যাগ না করে তবে তাকে শুধু খাদ্য ও পানীয় পরিত্যাগ করায় আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই। [বুখারি] বাকসংযম করতে না পারলে রোজার প্রকৃত দাবি পূরণ হলো না। যারা অধিক বাকপ্রবণ রোজার দিনে তাদের জিহ্বার লাগাম টেনে ধরতে হবে। মজলিস মাতানোর খায়েশ নিবারণ করতে হবে। প্রয়োজনে রমজানে অসামাজিক ও বাজে বৈঠক পরিত্যাগ করা উচিত। যেখানে গেলে জিহ্বা খোরাক পেয়ে যেতে পারে সে স্থানে যাওয়াই অনুচিত। যাদের জিহ্বা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় তাদের জন্য রাসূল সঃ-এর প্রেসক্রিপশন হলো, যথাসম্ভব কম কথা বলা। তিনি বলেন, ‘যে চুপ থাকে সে সব ধরনের আপদ-বিপদ থেকে হেফাজত থাকে। তবে উত্তম কথা ও দীনের আলোচনা অধিক হারে করতে পারলে জিহ্বা রোজার জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
রোজাদার তার আচরণকে মার্জিত রাখবে। রোজা রাখলে ক্ষুধা লাগা ও পিপাসা পাওয়া স্বাভাবিক। এর প্রভাব যেন কোনোভাবেই আচরণে ফুটে না উঠে। অযথা রাগারাগি ও বাজে আচরণ রোজার পবিত্রতা নষ্ট করে। এর কারণে রোজার প্রতিদান থেকে বঞ্চিত হওয়ারও আশঙ্কা আছে। রোজা রেখে আগ বাড়িয়ে ঝগড়া-ফ্যাসাদ কিংবা কোনো ঝামেলায় জড়িয়ে পড়া অনুচিত। কেউ রোজাদারের সাথে আগ বাড়িয়ে ঝামেলা বাধাতে এলে সরাসরি তাকে জানিয়ে দিতে হবে যে, ‘আমি রোজাদার, আপনার সাথে কোনো কিছুতে জড়াতে চাই না।’ হাদিসের এই নির্দেশনা পালন করলে আশা করা যায় কেউই রোজাদারকে উত্ত্যক্ত করার প্রশ্রয় পাবে না। কুপ্রবৃত্তির তাড়নায় কোনো হানাহানিতে জড়িয়ে গেলে উপোস থাকা হবে বৃথা। রোজাদারের ধ্যান-ধারণাতেও যেন কোনো অন্যায় কাজ প্রশ্রয় না পায়। এ ধরনের কোনো কিছু মনে উদয় হলে সাথে সাথে মুছে ফেলা উচিত। অনেকে রোজা রেখে মানুষের অনিষ্ট করার ফন্দি আঁটতে থাকেন। কাকে কিভাবে ফাঁসানো যাবে এ চিন্তায় বিভোর হন। এটাও রোজার দাবির পরিপন্থী। প্রকৃত রোজাদার থেকে মানুষ নিরাপদ থাকবে এটাই কাম্য। রোজা রেখে দুনিয়া অর্জনের পেছনে অন্ধ হয়ে চলা যাবে না। রোজার মাস এলে অনেকেই ইনকামের সোর্স বাড়িয়ে দেন। অবৈধভাবে উপার্জন করতেও কুণ্ঠিত হন না। একজন রোজাদারের জন্য এটা খুবই জঘন্য কাজ। হারাম উপার্জন ও হারাম খাদ্যে রোজা রেখে কোনো ফায়দা আশা করা যায় না। যাদের উপার্জনের উৎস সম্পূর্ণটাই হারাম তারা এ মাসে অন্য কোনো উৎস বা উপায় অবলম্বন করতে পারেন।

রোজার মাস হচ্ছে মুমিনের জন্য এবাদতের বসন্তকাল। রোজাদার নানামুখী এবাদতের মাধ্যমে রমজানকে কাজে লাগাতে পারলে একটি রমজানই জীবনের সফলতা অর্জনের জন্য যথেষ্ট। রমজানে প্রতিটি এবাদতের জন্যই নূøনতম ৭০ গুণ বেশি সওয়াবের ঘোষণা রয়েছে। রোজাদারের জন্য উচিত হলো বেশি বেশি নফল এবাদতে মনোনিবেশন করা। বিশেষত কুরআন তেলাওয়াত, তাসবিহ-তাহলিল, দান-সদকা ইত্যাদি অধিক হারে করা। সারা বছরের আমলে যে ত্রুটি রয়েছে তা এ মাসের নফল এবাদতের দ্বারা পূরণ হতে পারে। এ মাসের নফলও অন্য মাসের ফরজের সমতুল্য।
গরিব-দুঃখীর পাশে দাঁড়ানো রমজানের অন্যতম লক্ষ্য। রোজা ফরম করার একটি বিশেষ উদ্দেশ্য হলো দুঃস্থ-অসহায় মানুষের ব্যথানুভূতি। যারা প্রাচুর্যের খনিতে বাস করেন তারা এ মাসে গরিব-দুঃখীর ব্যথা কিছুটা হলেও বোঝেন। রমজানের দাবি হচ্ছে ওই সব লোকের প্রতি সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে দেয়া, যারা সেহেরিতে এক মুষ্টি অন্ন ও ইফতারিতে একটি খোরমাও জোগানোর সামর্থø রাখেন না তাদের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি দেয়া। সদকা, ফিতরা, জাকাত ও অন্যান্য দানের দ্বারা তাদের সহযোগিতা করা যায়। একজন রোজাদারকে ইফতার করানোও অনেক বড় সওয়াবের কাজ। সামর্থøবান রোজাদাররা গরিব-দুঃখীদের ইফতার করিয়ে বিশেষ সওয়াবের ভাগিদার হতে পারেন। রমজানের প্রতিটি এবাদত একনিষ্ঠভাবে পালন করা মুমিনের কর্তব্য। রোজাদারদের সার্বক্ষণিক লক্ষ রাখতে হবে, কিভাবে তার জীবনের প্রাপ্তির খাতায় কিছু সংযোজন করা যায়।

প্রকৃত রোজাদারের সারাদিনই এবাদতের শামিল। এ জন্য আমাদের প্রত্যেকের উচিত রোজার প্রকৃত হক আদায় করে রোজার সর্বোচ্চ প্রাপ্তি নিশ্চিত করা। কুরআন-হাদিস ও শরিয়তের নির্দেশনা অনুযায়ী রোজার প্রতিটি দিন উদযাপন করতে পারলেই রমজান হবে মুমিনের সফলতার চাবিকাঠি।

৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৫

বৈকুনঠ বলেছেন: এত মাইনাস কেন এমুন একটা নির্দোষ পোস্টে? লন আমি একটা পেলাস দিলাম

৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মিজান মল্লিক বলেছেন: কবি ভালো প্রশ্ন বটে। আবার না পুছ করেন , যদি দুইজনই দুইজনের দিকে তাকা-তাকি করে, তাইলে কি অইবো? আমার ধারণা নেক নজরে চাওয়া-চাওয়ি করলে কিচ্ছু অইবো না।

১০| ২৫ শে আগস্ট, ২০০৯ রাত ৮:০৮

নকীবুল বারী বলেছেন: চিন্তায় আছি.............

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.