নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশের একজন সাধারণ নাগরিক যে দেশের জন্য কিছু করতে আগ্রহী এবং সে হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি। আপনি যদি পরিবর্তনের জন্য কাজ করতে চান তাহলে আমাকে পাশে পাবেন!

বালক বন্ধু

মনের কথা অপরকে বলতে ভাললাগ।কবিতা ভালবাসি। একজন শারীরিক প্রতিবন্ধী ব্যক্তি।

বালক বন্ধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতের আগ্রাসন: কিছু নমুনা চিত্র। দেশের ভবিষ্যত চিন্তা করার দায়িত্ব আমাদের।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৪

আমরা ধীরে ধীরে ভারতের থাবার মধ্যে চলে যাচ্ছি। কোন ভাবেই এই থাবা থেকে বের হতে পারছি না আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারনে। সব দলই কিছু না কিছু নতজানু নীতি গ্রহণ করে ভারতকে খুশি করতে, যাতে করে ক্ষমতায় টিকে থাকা যায়। আর আওয়ামীলীগ যে ক্ষমতায় বসতে ভারতের উপর ভরসা করে তা আর নতুন করে বলার কিছু নেই।



আসুন দেখি ভারতের আগ্রাসনের কিছু নমুনা চিত্র।



ভারত আমাদের নদীগুলো মেরে ফেলছে। আমাদের নদী হিসেবে খ্যাত নদীগুলোর পানি মেশিন দিয়ে টেনে নিতেও তারা কুণ্ঠা বোধ করছে না। তাদের বাঁধগুলো আমাদের জন্য আজ মরন ফাঁদ। পরীক্ষামূলক ভাবে ফারাক্কা বাঁধ চালু করার কথা বললেও আজও তাদের পরীক্ষা শেষ হচ্ছে না। কিন্তু শেষ হয়ে যাচ্ছে আমাদের জীবন। নতুন নতুন বাঁধ নির্মানে তাদের কোন বিরাম দেখা যাচ্ছে না।

অথচ চীন গঙ্গা নদীর উৎসমুখে বাধ (বিদ্যুৎ কেন্দ্র) নির্মান করতে গেলে তারা প্রতিবাদ করতে জাতিসংঘে যেতেও পিছপা হয়নি।



ভারত নদীগুলোতে বাঁধ দেওয়ার ফলে বাংলাদেশ দুই ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। প্রথমত শুকনো মৌসুমে বাংলাদেশ যথেষ্ট পরিমানে পানি পাচ্ছে না। আবার বন্যার মৌসুমে ভারত অন্যায় ভাবে বাঁধ খুলে দিচ্ছে বলে আমরা পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে। এই পানিতে নদীর ভাঙ্গন বেড়ে যায় ফলে গ্রামের পর গ্রাম নদীগর্ভে বিলিন হয়ে যায়। হাজার হাজার মানুষ গৃহহীন হয়ে পরে। হাজার হাজার একর কৃষি জমি নষ্ট হতে থাকে। যত অত্যাচার গরীবের উপরই।

নদী নিয়ে তাদের আগ্রাসনে নতুন করে যুক্ত হচ্ছে নদীর পানি প্রত্যাহার। এক নদীর পানি আরেক নদীতে দেওয়ার ফলে মূল যে নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে তাতে পানির স্বল্পতা দেখা যাচ্ছে। ফলে বাংলাদেশ ভরা মৌসুমেও সঠিক ভাবে পানি পাচ্ছে না।



ভারত সীমান্তে বাংলাদেশীদের হত্যা করছে গরু-ছাগলের মত। আগে গুলি করে হত্যা করতো। আমাদের প্রতিবাদের মুখে তারা ওয়াদা করলো গুলি করে আর মানুষ হত্যা করবে না। তাই এখন তারা পাথর ছুড়ে, লাঠি ছুরে, অত্যাচার করে বাংলাদেশীদের হত্যা করছে। যেন আমাদের জীবনের কোন দাম নেই। অথচ নির্লজ্জের মত তারা বলছে আত্ম রক্ষার জন্য তারা হত্যা করছে। আত্ম রক্ষার জন্য লেকে গোছল করতে থাকা ১৫ বছরের ছেলেকে স্পিড বোটের প্রোপেলার দিয়ে হত্যা করা? গরু পাচারের অপরাধে ১৫ বছরের দুই ছেলেকে পাথার আর লাঠি ছুরে হত্যা করা? নিজ ক্ষেতে সরিষা তুলতে গেলে ধরে নিয়ে ২০ বছরের ছেলেকে অত্যাচার করে হত্যা? আর কত তার আমাদের বোকা বানানোর চেষ্টা করবে? আবার তাদের কথা এগুলোকে খুন বলা যাবে না। সাধারণ হত্যা বলতে হবে? অসভ্যতার সীমা থাকে!!! এর উপর রয়েছে বাংলাদেশের চাষীদের নিজেদের জমিতে চাষ করতে না দেওয়া, ফসল কেটে নেওয়া, ফসল নষ্ট করা, ফসলে আগুন দেওয়া, ভারতীয় খাসিয়াদের বাংলাদেশের সীমান্তে এনে বাংলাদেশের জমি চাষ করানো, ইত্যাদির মত অত্যাচার গুলো তারা নিয়মিতই করে যাচ্ছে। এর উপর নতুন করে যোগ হয়েছে স্বয়ং খাসিয়াদের আগ্নেয়াস্ত্রে বাংলাদেশীদের মৃত্যু। তাছাড়া ভারত একতরফা ভাবে সীমান্তে কাটাতারের বেড়া নির্মান করে যাচ্ছে। এটি করতে তারা বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে। বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারীদের ঠেকানোর কথা তারা বেশী বলছে। অথচ তাদের দেশের মানুষও দেদারছে আমাদের দেশে প্রবেশ করছে এই কথা তারা বলছে না। এই কাটাতারের বেড়া অনেক ক্ষেত্রেই নোম্যান্সল্যান্ডের মধ্যে করা হচ্ছে। আবার বাংলাদেশের সীমান্তের ১০, ১৫, ৩০ ফুট ভিতরে ঢুকেও বেড়া নির্মাণ করা হচ্ছে। অবাক করা ব্যপার হচ্ছে এই সব ক্ষেত্রে বিজিবি কোন শক্ত প্রতিবাদ করতে পারছে না। তাদের প্রতিবাদ বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই বিএসএফ গ্রাহ্য করছে না। কাটা তারের বেড়ার এই পাশে থাকলেও তারা বাংলাদেশীদের হত্যা করতে পিছপা হচ্ছে না।



ভারত আমাদের মধ্য দিয়ে তাদের পণ্য নিয়ে যাচ্ছে। খবরে দেখলাম এতে ভারতীয় ব্যবসায়ীদের ৯০ ভাগ খরচ কম হচ্ছে। তার উপর তাদের এর জন্য কোন খরচ বহন করতে হচ্ছে না। উপরন্তু আমাদের ভর্তুকি দিতে হচ্ছে তাদের মাল পৌছে দেবার জন্য। তার উপর আমাদের রাস্তা, ব্রিজ, কালভার্টের যে ক্ষতি হচ্ছে তা তো আলাদা। ভারত থেকে যে রাস্তা ভারতে গিয়ে শেষ হয়েছে তার নাম কি করে ট্রানজিট হয় তা বুঝে আসে না। অথচ তারা আমাদের কোন পথ করে দিচ্ছে না যাতে করে আমরা সরক পথে বহিঃ বিশ্বের সাথে যোগাযোগ/ব্যবসা করতে পারি। তারা তা কখনোই হতে দিবে না। কারন তাহলে আমাদের তাদের উপর নির্ভরশীলতা কমে যাবে। যা তাদের একচ্ছত্র ক্ষমতার জন্য ক্ষতিকর। তারা আমাদের চিরজীবন দাবিয়ে রাখতে চায়।



আমাদের চ্যানেলগুলো তাদের দেশে দেখানো নিষিদ্ধ। আমাদের দুটি চ্যানেল তারা সেই দেশে সংসদের মাধ্যমে নিষিদ্ধ করেছে। এর ফলে এগুলো দেখানো আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ হবে। কিন্তু তার বিপরীতে আমাদের দেশে তাদের চ্যানেলগুলো অবাধে চলছে। তাদের সংস্কৃতি আর ভাষা শেকর গেরে বসছে আমাদের দেশে। আমাদের ছোট ছোট শিশুরাও এখন তাদের ভাষায় কথা বলতে পারে নিক আর ডিজনি চ্যানেলের কল্যাণে। আমাদের পোষাক সংস্কৃতি, আমাদের নারীদের প্রতি সন্মান বোধ, আমাদের পারিবারিক মূল্যবোধ সব আজ তাদের চ্যানেলের বদৌলতে বদলে যাচ্ছে। আমাদের বলে অচিরেই কিছু থাকবে না। তাদে চ্যানেলগুলো বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা নিয়ে যাচ্ছে। আর আমাদের দিয়ে যাচ্ছে কিছু বস্তাপচা অনুষ্ঠান। দুঃখ জনক হলেও সত্য আমরা তাদের এই অনুষ্ঠান দেখার জন্য পাগল হয়ে থাকি। আমাদের দেশে ওষুধনীতি অনুযায়ী কোন ঔষধের বিজ্ঞাপন করা যাবে না। অথচ তাদের চ্যানেলে বিরতিহীন ভাবে নানা ঔষধ যেমন বিভিন্ন বাম, এসিডিটির ওষুধ, মাথা ব্যথার ঔষধ, বাতের ব্যথার ঔষধ, চুলকানির ঔষধ, ঠাণ্ডার ঔষধ, জ্বরের ঔষধ, কাশির ঔষধ ইত্যাদির বিজ্ঞাপন করে যাচ্ছে। আপনি কি জানেন এতে করে তাদের দেশের ওষুদের চাহিদা সৃষ্টি হচ্চে আমাদের দেশের বাজারে। এখন আমাদের দেশের অনেক নারীই বাজারে গিয়ে তাদের দেশের ঔষধ খুঁজছে। পত্রিকাতে দেখলাম এক নারী দেশে ঔষধ না পেয়ে ডলার দিয়ে তার এক আত্মীয়কে ভারতে পাঠিয়েছিল মাজা ব্যথার ঔষধ আনতে। অথচ বাংলাদেশে এই অসুখ গুলোর কত ভাল ভাল ঔষধ পাওয়া যায়। আমাদের দেশের ঔষধ যেখানে বিদেশে রফতানি হচ্ছে। ইউরোপে এক বিশাল বাজার রয়েছে সেখানে তাদের ঔষধ কি আমাদের দরকার আছে?



এক সময় বাংলাদেশের তৈরী পোশাক শিল্পের অহঙ্কার ছিল এসকিউ, ক্রিস্টাল, মাস্টার্ড, হলিউড, শান্তা, রোজ, ফরচুনা, ট্রাস্ট, শাহরিয়ার, স্টারলি ও ইউনিয়ন অ্যাজাক্স সহ উন্নত মানের কারখানা। কিন্তু অবিশ্বাস্য হলেও সত্য তারা আজ বাংলাদেশের কারখানা নেই। নানা ছলে বলে কৌশলে এগুলো কিনে নিয়েছে ভারতের কেম্পানিগুলো। এতে সহযোগীতা করেছে এদেশে কাজ করতে আসা ভারতীয় কর্মকর্তারা। তারা কৌশলে শ্রমিক অসন্তোষ লাগিয়ে এই কারখানাগুলো লোকসানে নিয়ে গিয়েছে। তারপর উদ্ধারের নামে কিনে নিয়েছে। এতে তারা ব্যবহার করছে ভারত বংশোদ্ভুত কানাডা, ইংল্যান্ড আর আমেরিকান সিটিজেনশিপ দের। আজ ভারতে তাদের দেশের কোটা পুরন করছে, সাথে সাথে আমাদের দেশের কোটার সহায়তা নিয়ে তাদের পোশাক রপ্তানি করছে। এতে বাংলাদেশের প্রকৃত কারখানাগুলো কোটা পুরন করার আগেই তারা কোটা পুরন করে ফেলছে। যার ফলে আমরা কোটার প্রকৃত লাভ তুলতে পারছি না। এখন বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে লিড দিচ্ছে ভারতের কোম্পানী।



আমাদের দেশের পাটকে তারা কৌশলে শেষ করে দিয়েছে। এর জন্য সহায়তা নিয়েছে বিশ্ব ব্যংক আর এশিয়ান ব্যংকের। তারা বাংলাদেশকে অর্থায়ন করেছে পাট কারখানা বন্ধ করতে। অথচ ভারতের রুগ্ন পাটশিল্পকে বাঁচাতে সেই তারাই আবার টাকা ঢেলেছে। ফলে আমাদের দেশের পাট আজ তাদের দেশে চলে গিয়েছে।



আমাদের সমুদ্র সীমা অমিমাংসিত বলে তারা আমাদের সীমানার ভিতরে ঢুকে তাদের সীমা বলে দাবি করছে। (এটি মিয়ানমার ও করছে) যদি তাদের ইচ্ছা পুরন হয় তাহলে তিন বিঘা করিডোরের মত বাংলাদেশেরও কয়েক বিঘা করিডোর লাগবে বহিঃসমুদ্রে যাবার জন্য। একেই বলে দাদাগিরি।



আমাদের ইলিশ না হলে তাদের পূজা-পার্বন হয় না। তাই তারা সমুদ্র থেকেই আমাদের ইলিশ নিয়ে নিচ্ছে। তারা অবাধে আমাদের সীমান্তে প্রবেশ করে মাছ ধরছে। আবার আমাদের জেলেদের কাছ থেকে চোরাই পথে সমুদ্র থেকেই কিনে নিচ্ছে। তাছাড়া স্থল পথে চোরাই কারবার আছেই। কিন্তু এর বিপরীতে তারা আমাদের দিচ্ছে ইয়াবা, ফেনসিডিল। তাদের দেশের সীমান্ত ঘেষে গড়ে উঠেছে হাজার হাজার ফেনসিডিল কারখানা শুধু বাংলাদেশে পাচার করার জন্য। এগুলো নিয়ে বিএসএফ এর কোন মাথা ব্যথা নেই। মাথা ব্যথা গরু চুরি নিয়ে। তাই আমাদের মেরে ফেলতেও তাদের কোন বাঁধে না।



সমুদ্র সন্ত্রাসে যুক্ত হয়েছে তাদের জেলেদের অত্যাচার। আগে লুকিয়ে লুকিয়ে মাছ ধরতে আসতো। এখন আধুনিক ট্রলারে আধুনিক যন্ত্রপাতি নিয়ে তারা প্রায় জোর করে বাংলাদেশের সমুদ্র সীমায় এসে মাছ ধরে নিয়ে যাচ্ছে। এই ট্রলারগুলোতে যোগাযোগের আধুনিক যন্ত্রপাতি থাকায় তারা একে অপরের সাথে সহজেই অতি দ্রুত যোগাযোগ করতে পারে। ফলে এক মিনিটেই তাদের সব জড় হয়ে যায়। যদি বাংলাদেশের জেলেরা তাদের কাজে প্রতিবাদ করে তাহলে আমাদের গরীব নিজেদেরকেই দুর্ভাগ্য বরন করে নিতে হয়। তারা দ্রুত যোগাযোগ করে একত্রিত হয়ে বাংলাদেশের জেলেদেরই ধাওয়া করে। অনেক সময় জাল আর নৌকাও ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এর উপর রয়েছে তাদের আধুনিক মাছ ধরার জাল। এই জালগুলো মাইলের পর মাইল বিস্তৃত থাকে। বাংলাদেশের সীমান্তে তারা ১০০-১৫০ ট্রলার নিয়ে প্রবেশ করে। এই ভাবে মাইলের পর মাইল জাল বিছিয়ে টেনে মাছ ধরলে বাংলাদেশে সমুদ্রে কয়েকদিন পর মাছ বলে কিছু থাকবে না।



তাদের দাবি আমাদের দেশে তাদের দেশের বিচ্ছিন্ন বাদীরা প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। তাদের কাছে কোন প্রমাণ নেই। অথচ তাদের দেশে প্রকাশ্যে স্বাধীন বঙ্গভূমি আন্দোলন চলছে। এমনকি এই আন্দোলনের লোকেরা নিজেদের মধ্যে স্বাধীন বঙ্গভূমির রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী সহ সরকার তৈরী করে নিয়েছে। ভারতকে কি কখনো এগুলো নিয়ে কথা বলতে দেখেছেন? অথচ তারা আমাদের দোষ দিয়ে যাচ্ছে। এর উপর আমাদের দেশের শান্তি বাহিনীকে যে তারা প্রশিক্ষণ দিয়ে তৈরী করেছে তা আজ অপেন সিক্রেট। কিন্তু এই নিয়ে তাদের মাঝে কোন অপরাধ বোধ নেই।





সময় এসেছে এগুলোর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার। যারা জানেন তাদের বলার কিছু নেই। যারা জানেন না তারা জেনে নিয়েন কিভাবে ভারত সিকিম দখল করেছিল। আমাদের ভবিষ্যত যাতে সিকিমের মত না হয় সে ব্যপারে সচেতন থাকা আমাদেরই দায়িত্ব। তাই আসুন এগুলোর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াই। প্রতিবাদ করি। তাদের চ্যানেলগুলো বর্জন করি। তাদের পোষাক বর্জন করি। তাদের সিনেমা বর্জন করি। তাদের পণ্য বর্জন করি। আমাদের কণ্ঠস্বরগুলো তাদের বিরুদ্ধে একত্র করি। তুলে ধরি আমাদের মুষ্টিবদ্ধ হাত। আসেন কিছু করি।



[এগুলোর বেশীর ভাগই আমরা সবাই জানি। তাই নতুন করে বলার কিছু নেই। সবগুলোকে একত্রিত করে একটি চিত্র দাড় করানোর জন্যই এই লিখা]

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৫

""ফয়সল অভি "" বলেছেন: টিপাইমুখ বাধ প্রসংগে:প্রয়োজন সংগ্রামের আন্ত:সংযোগ

বাংলাদেশে টিপাইমুখ বাঁধের সাম্ভাব্য প্রভাব ও ক্ষয়ক্ষতির কিছু তথ্য

বাঙ্গাল, বাঙ্গালা থেকে বাংলাদেশ এবং একটি পার্শ্ববর্তী বন্ধুত্বের কড়চা

টিপাইমুখ বাঁধ : বাংলাদেশের
ভয়ঙ্কর ভবিষ্যত এবং করণীয়




০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৯

বালক বন্ধু বলেছেন: আপনার দেওয়া পোস্ট গুলো পড়ে দেখতে হবে। ধন্যবাদ আমার পোস্টটি পড়ার জন্য।

২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৮

েসাফী বলেছেন: আমাদের দেশের বর্তমান সরকার-ই যেখানে ভারত কে সব ব্যাপারে সহায়তা করছে, সখানে আপনি-আমি কি বাল এর প্রতিরোধ গড়ে তুলব।

প্রদিরোধ এ নামলেসরকার তার পেটুয়া বাহিনী দিয়ে উল্টো আপনাকে আমাকে জনগনের ধান্তি বিনষ্ঠ করার অপরাধে গ্রেফতার, পরবর্তি জেল হাজতে নিবে।

কি বিচিত্র এই দেশ ! ! !

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫০

বালক বন্ধু বলেছেন: এটা ঠিক কথা যে মার খেতে হবে।

একটু ভেবে বলুন কোথায় আন্দোলন হয়েছে কিন্তু অত্যাচার হয় নি?

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২১

েসাফী বলেছেন: আমাদের দেশের বর্তমান সরকার-ই যেখানে ভারত কে সব ব্যাপারে সহায়তা করছে, সখানে আপনি-আমি কি বাল এর প্রতিরোধ গড়ে তুলব।

প্রতিরোধ আন্দোলন এ নামলে সরকার তার পেটুয়া বাহিনী দিয়ে উল্টো আপনাকে আমাকে জনগনের শান্তি বিনষ্ঠ করার অপরাধে গ্রেফতার, পরবর্তি জেল হাজতে নিবে।

স্লাঙ্গ ভাষা ব্যবহারের জন্য দু:খিত।

৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৩

মাহমুদডবি বলেছেন: এই ধরনের পোষ্ট দিলে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। ( হাম্বালীগ)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫০

বালক বন্ধু বলেছেন: আমি কিছু করি নাই? সব বিরোধী দলের চক্রান্ত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.