![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিচালিত আর্মড ফোর্স মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক হিজাব নিষিদ্ধের নোটিশটি দেখে খুবই মর্মাহত হলাম। ৯০ শতাংশের অধিক মুসলমানের এদেশে শরীয়াতের একটি ফরজ বিধান নিষিদ্ধ খুবই ধৃষ্টতার সামিল। যারা জেনে বুঝে অথবা অজ্ঞতাবশঃত এই কাজ করেছে তাদের জন্য আল্লাহর হেদায়েত কামনা করছি। অনতিবিলম্বে এই বেআইনি নোটিশ বাতিলের জোর দাবি জানাচ্ছি।
স্বাধীনতার এতো বছর পর হঠাৎ করে কেন অতি উৎসায়ী সেনা কর্তৃপক্ষ এই হঠকারী চিন্তা করলো তা অবশ্যই খতিয়ে দেখার দাবি রাখে। আর কেনইবা এমন একটি সময়কে বেছে নেয়া হলো যখন দেশ কঠিন এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। তবে কি তুরস্কের সাবেক সেনাদের ভুত আমাদের সেনাবাহিনীর উপর সওয়ার হয়েছে? যদি তাই হয় তবে জেনে রাখুন তুরষ্কের জনগন সেই স্বৈর সেনাশাসকদের আস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করেছে ।
আমরা স্বভাবতই ধর্মভীরু, পর্দা আমাদের এদেশের নারীদের অলংকার। এখনও আমাদের মা বোনেরা বাড়ি থেকে কোথাও বের হলে বোরখা পরা ছাড়া বের হননা। তারা শত কর্মব্যস্ততার মাঝেও তাদের প্রভুর ডাকে সাড়া দেয়। আমাদের পারিবারিক ব্যবস্থা এখনও টিকে আছে আমাদের মা বোনদের ধর্মীয় অনুভূতি মনে জাগরুক রাখার কারনে। আমাদের মা বোনদের স্বেচ্চায় পর্দার বিধান পালনে বাধা সৃষ্টি করলে এদেশের তাওহিদী জনতা নিশ্চয়ই বসে থাকবেনা, তোমাদের আদর্শকে জাদুঘরে পাঠিয়ে দিবে তারা।
আপনাদের স্ত্রী কণ্যা উলঙ্গ হয়ে বেড়াক, নর্তকীর মতো জীবন যাপন করুক তাতে আমাদের কিছু যায় আসে না। তারা ধর্ষিত হলে আমরা নিন্দা জানাবো, ইভটিজিং এর স্বীকার হলে আমরা প্রতিবাদ জানাবো কিন্তু আমরা তাদেরকে শরীয়তের বিধান পালন করতে বাধ্য করতে যাবো না। নারী স্বাধীনতার দোহাই দিয়ে নোংরামি বেহায়াপনা করা যায় কিন্তু একজনের মেীলিক অধিকার ছিনিয়ে নেয়া না। আশাকরি আপনারা সেটা করতে যাবেন না, এটা আপনাদের তথাকথিত বাকস্বাধীনতার আদর্শের সাথে বেমানান।
তাই বলছি আপনাদের আদর্শ আপনাদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখুন, অন্যকে আপনার নোংরামীর আদর্শ পালনে বাধ্য করার চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন। এতে হয়তো পিঠ রক্ষা পাবে, রক্ষা পাবে দেশে থাকার পাসপোর্ট। নয়তো তসলিমা নাসরিন, দাউদ ইবরাহীমদের ভাগ্য বরণ করতে হবে।
ইতিহাস কিন্তু সে কথাই বলে.....
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৪
এমএস ইসলাম বলেছেন: সহমতের জন্য ধন্যবাদ
২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নোটিশ..টির কোন কপি বা সংবাদের লিংক দিলে সকলে আরো আস্থার সাথে মতামত জানাতে পারত।
আপনার লেখাটা অসম্পূর্ণ রয়ে গেল।
যাই হোক। এই রকমের ঘটে থাকলে তা খূবই দু:খজনক।
ধর্ম ইরেজ করার যে সংষ্কৃতি পরাশক্তি, বিধর্মী এবং বহি:শত্রুরা চালাচ্ছে তার কুফল ফলছে .. এখনই স্ব-রক্ষা না করলে সামনে আরও বাজি পরিস্থিতি হতে পারে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০
এমএস ইসলাম বলেছেন: ভাঙ্গা হৃদয় এর লিংকটা দেখতে পারেন
৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪
রাতুলবিডি৪ বলেছেন: হিজাব নিষিদ্ধের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৬
এমএস ইসলাম বলেছেন: সহমতের জন্য ধন্যবাদ
৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২২
ভাঙ্গা হৃদয় বলেছেন: Click This Link
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২
এমএস ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৩
এসব চলবে না..... বলেছেন: ব্যাপারটা উদাহরন দিয়ে বললেঃ
আপনি কোথাও পড়াশোনা করেন সেখানে নির্ধারিত ড্রেস হল হাফ হাতা শার্ট এবং কালো প্যান্ট এবং সাদা জুতা।
কিন্তু আপনি পরিধান করে যান ফুল হাতা শার্ট, কালো প্যান্ট এবং স্যান্ডেল।
ব্যাপারটি কর্তৃপক্ষ আপনার নজরে আনলো এবং নির্ধারিত ড্রেস কোড মেনে পোশাক পরে আসতে বলল।
পরের দিন আপনি গেটের বাইরে চিৎকার করে লোক জড় করে আন্দোলন করতে থাকলেন যে ফুলহাতা শার্ট এবং স্যান্ডেল নিষিদ্ধ করা চলবে না, চলবে না।
এখন আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ চলে সেনাবাহিনীর তত্বাবধানে এবং আপনি ভালো করেই জানেন তারা নিয়ম শৃংখলার ব্যাপারে খুব সেন্সেটিভ।
এখন হিজাব পরলে যদি তাদের ড্রেস কোডে ভঙ্গ হয় এবং আপনি সেটা না মেনে নিতে পারেন তাহলে আমি মনে করি আপনার কোনভাবেই সেখানে পড়তে যাওয়া উচিত নয়।
আরেকটা ব্যাপার হল.....হিজাবের কারনে অবশ্যই কোন না কোন প্রসাশনিক সমস্যা তৈরি হয়েছে যার কারনে ড্রেস কোডের ব্যাপারে তারা নোটিশ দিতে বাধ্য হয়েছে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২
এমএস ইসলাম বলেছেন: ভাই এতাদিন কিভাবে পারছে?? এই প্রশ্নটা কি একবারও আপনার মনে এলোনা??
৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৮
এসব চলবে না..... বলেছেন: আসবে না কেন? অবশ্যই এসেছে।
এটি হিজাবের মত স্পর্শকাতর বিষয় বলেই হয়ত এতদিন ছাড় দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। শেষমেষ প্রশাসনিক সমস্যার উদ্ভবের কারনেই এই নোটিশ।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৪
এমএস ইসলাম বলেছেন: এতদিন হিজাবে সমস্যা হয়নাই এখন হচ্ছে ---- ব্যপারটা কেমন জানি খুতখুতে হলোনা??
আর কোথাও সমস্যা নাই?? শুধু হিজাবে??
আর আপনি নিশ্চই জানেন সমস্যাটা কি, দয়াকরে একটু বলবেন??
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯
এমএস ইসলাম বলেছেন: উলংগ হয়ে ফ্যাশন শো করার জন্য, পন্য হিসেবে নারী ব্যবহৃত হলে সে টাকা পায় আর নিজেকে ঢেকে রাখার অপরাধে (!) জরিমানা হয়!
যদি তার নিজেকে উলংগ করে ঘোরার অধিকার থাকে তাহলে তার ঢেকে শালীন ভাবে চলার অধিকার কেন দেয়া হবে না?
এই জবাব টা কি দিবেন?
৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৮
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: হিজাবের কারণে প্রশাসনিক সমস্যা তৈরি হচ্ছে - হিজাবের বিরুদ্ধে এটা হচ্ছে সবচেয়ে খোঁড়া যুক্তি।
বাংলাদেশের কোন প্রতিষ্ঠানেই হিজাব নিশিদ্ধের পক্ষে কোন যুক্তি টিকতে পারেনা।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
এমএস ইসলাম বলেছেন: আপনার সাথে পুরো একমত
মেয়েদের শরীর দেখতে হলে স্কুল কলেজ নয় পতিতালয়ে যাক
আর না হয় টিভির পর্দায় লাক্স এর অনুষ্ঠান দেখুক
৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
কলাবাগান১ বলেছেন: হিজাবের উল্টা দিকে কি আপনি শুধু এগুলিই দেখেন
"আপনাদের স্ত্রী কণ্যা উলঙ্গ হয়ে বেড়াক, নর্তকীর মতো জীবন যাপন করুক তাতে আমাদের কিছু যায় আসে না। "
ধিক আপনার মানসিকতা........ যৌনতাই আপনাদের পুজি কোন কিছুকে এটাক করতে হলে.........
১৯৭১ এর গন আন্দোলনের সময় মা বোনদের রাইফেল নিয়ে মিছিলের ছবিটা দেখবেন তাদের কারো মাথায়ই হিজাব ছিল না তাই বলে কি তারা কেউ অশালীন পোশাক পড়ে ছিল?
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪০
এমএস ইসলাম বলেছেন: পঁচা বাসি মনমানসিকতার তুমি এই পোস্টে আমন্ত্রিত না, শাহভাগে গিয়ে বগী ধরো কামে লাগবো
৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
এসব চলবে না..... বলেছেন: লেখক সাহেব আপনার পোষ্টের যুক্তি খন্ডন করতে গিয়ে দেখলাম উপরে একজন আপনার ব্যাক্তিগত আক্রমনের মুখে পড়ছে। দুঃখজনক।
যাই হোক এটা নিয়ে বেশি প্যাচাপ্যাচি করতে গেলে আমি ও আপনার আক্রমনের মুখে পড়তে পারি :-&
ছোট একটা কথা বলে চলে যেতে চাই....ঢাকা শহরে অনেক স্কুল আছে যেখানে মেয়েদের পোষাক হল শার্ট এবং স্কার্ট।
সেখানে আপনি হিজাব তো দূরে সালোয়ার ই পরে যেতে পারবেন না। এটাই নিয়ম। এখন এই নিয়ম মেনে আপনি স্কুলে আপনার মেয়েকে পড়াবেন কি না সেটা আপনার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত।
আপনি জোর করে তো আর স্কুলের নিয়ম বদলে দিতে পারেন না তাই না?
স্কুলে ও ছাত্রীর অভাব হবে না, দেশে আপনার মেয়েকে/বোনকে পড়ানোর জন্য ও হিজাবে সম্মতি দেয়া স্কুল/কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ের অভাব নেই।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৬
এমএস ইসলাম বলেছেন: আপনি যার কথা বলছেন ব্লগের জগতে তাকে সবাই পশু হিসাবেই চিনে
আর
আপনি যদি নিজে থেকে তার কাতারে নিজেকে নিয়ে যান সেখানে আমার কিইবা করার থাকতে পারে??
১০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৫
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: সেনাবাহিনীতে ড্রেস কোড খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়. এখানে ড্রেস কোডের বাইরে যাওয়ার সুযোগ নাই. এমন কি নিজের বিয়ের জন্য ছাড়া হাতে মেহেদীও লাগানো যাবে না. প্যারেডে দাড়ানোর সময় আংটি, ঘড়ি - এ সবও খুলে রাখতে হয়. চুল কী করে, কতটুকু রাখবে, মেয়েরা কানে দুল না পড়ে স্টাড-টাইপ ইয়ার-ড্রপ পড়বে তারও কোড সুনির্দিষ্ট. ছেলেরা দাঁড়ি রাখতে চাইলে কর্তৃপক্ষকে অবগত করতে হয়, আর রেখে কেটে ফেলতে হলে পূর্বানুমোদন নিতে হয় - এটাই সেনাবাহিনীর শৃঙ্খলার অংশ. আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল কলেজের ক্যাডেটদের ড্রেসকোডতো সেনাবাহিনীর ড্রেসকোডের সাথেই সঙ্গতিপূর্ণ হতে হবে, নাকি? তার কাজই প্রশিক্ষণ নেয়া, ড্রেসকোড মেনে চলাও প্রশিক্ষণেরই অংশ.
আর্মির দেয়া কাপড়/পরিধেয়ের সাথে ইচ্ছা হলেই ড্রেসকোডের বাইরে যে কোন কাপড় বা পরিধেয় কেউ পরতে পারবে না. ছেলেরা ইউনিফর্মের সাথে নামাজের টুপি পরবে, গলায় আরবীয় রুমাল পেচাবে বা মেয়েরা মাথায় স্কার্ফ বা হেজাব দেবে - এটা যুগ যুগ ধরেই অবৈধ, আজকে নতুন না. আপনি বলেছেন, 'স্বাধীনতার এতো বছর পর হঠাৎ করে কেন অতি উৎসায়ী সেনা কর্তৃপক্ষ এই হঠকারী চিন্তা করলো...' - আপনার এই বক্তব্য হাস্যকর, বরং আপনি কেন স্বাধীনতার এতো বছর পর হঠাৎ করে অতি উৎসায়ী হয়ে স্কার্ফ/হিজাবের বিযয়টি নিয়ে মাতলেন ও মিথ্যাচার করলেন, সেই রহস্যের উত্তর আপনাকেই দিতে হবে.
আগে সেনাবাহিনীতে শুধু লেডি ডাক্তার ও নার্স ছিল, তারা শাড়ি পড়ত. এখন অন্যান্য যুদ্ধ শাখায়ও মেয়েরা অফিসার হিসাবে যোগ দিচ্ছে, সম্প্রতি মেডিক্যাল এসিস্ট্যান্ট পদে সৈনিক হিসাবে মেয়েদের নেয়া হচ্ছে. এই মেয়েরা শাড়ি নয়, ছেলেদের মত ইউনিফর্মই পড়ছে. এখন বলুন, আগের শাড়ি পড়ুয়াদের যেখানে স্কার্ফ বা হেজাব পড়ার সুযোগ ছিল না, সেখানে ইউনিফর্মধারীদের কীভাবে অনুমোদন দেয়া হবে? আর ডিউটির বাইরে অন্য সময়ে যদি এই হিজাব বা স্কার্ফ পরা নিষিদ্ধ হত, তবে সেটা একটা মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিযয় হতে পারত, কিন্তু ডিউটিকালিন এই প্রশ্ন তোলা অবান্তর. আর ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে এই ড্রেস কোড জেনেই, এর কঠোর পরিপালন/অনুসরণের বিষয়ে জেনেই সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়. কারও আপত্তি থাকলে সে অন্যত্র পথ বেছে নিক. সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে একজন নানান ব্যক্তি-স্বাধীনতা হারায়, এমন কি, অন্যান্য সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারিদের যেসব স্বাধীনতা ভোগ করে সে সবও - সবাই এটা মেনে নিয়েই সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়, এবং তা স্বেচ্ছায়. তার পরে আর কোন স্বেচ্ছাচারিতা চলতে দেয়া যায় না - এটাই চূড়ান্ত.
আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল কলেজ ইচ্ছা করলেই মর্জিমত সেনাবাহিনীর ড্রেসকোড বদলে নিজে থেকে কিছু চালু করতে না অনুমোদন দিতে পারে না, এখানে পরিবর্তন করতে হলে সেনাবাহিনীর জেনারেলদের বিশেষ সভায় অনুমোদন লাগবে, এরপর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হয়ে প্রধানমন্ত্রীর রেটিফিকেশন হলেই তা নির্দেশ হিসাবে গ্রাহ্য হবে - হুট করে আর্মড ফোর্সেস মেডিক্যাল কলেজকে দোষ দেয়া নেহাতই বোকামি হবে.
আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি, মধ্যপ্রাচ্যে কোন সেনাবাহিনীতে ছেলেদের দাড়ি রাখারও অনুমোদন নাই (ইমাম ছাড়া, সেটাও খুবই খাট দাড়ি), কিন্তু বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে আছে. আপনার তুরস্কেও নিষেধাজ্ঞা একই, বদলায় নি; তবে অন্যান্য সরকারি অফিসে যেখানে কোন ইউনিফর্ম নাই, যেখানে স্কার্ফ নিষিদ্ধ ছিল, এখন তা নেই. সেখানে আপনার মত ইসলাম গেল বলে হৈ চৈ বাধানোর লোকও বোধ হয় তাদের কম আছে! যা হোক, আপনি সেনাবাহিনীতে স্কার্ফ/হিজাবের আনুমোদন দেয়া হোক, এমন একটি পোস্ট দিতেই পারেন, কিন্তু আপনার এই পোস্টটিতে ভাষার ব্যবহার ও বক্তব্যের উপস্থাপন আক্রমণাত্মক, অসহিষ্ঞনু, অসততাযুক্ত ও সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টির ইচ্ছাযুক্ত - এবং আশ্চর্য, এসবই ইসলামের প্রতি তথাকথিত ভালবাসার নামে!
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৩
এমএস ইসলাম বলেছেন: এতো বছর ড্রেস কোড প্রয়োজন ছিলোনা এখন দরকার বাহ! কি সুন্দর দৃষ্টান্ত
তারা বললেই তো হয় কচি কচি মেয়েদের শরীর দেখবে তাহলে আমরা সেনা সদস্যদের জন্য একটা সুন্দরী মেয়েদের কাপড় খোলার প্রতিযেিগতার আয়োজন করতাম।
আয়োজনও হতো তেঁতুল দেখাও হতো
আপনাদের মতো কিছু লোকের ও চোখ জুড়াতো।
১১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৭
তিথীডোর বলেছেন: আমি অবাক হচ্ছি এটা কিভাবে ড্রেসকোড হয়!..আমেরিকার মতো দেশেও ৯০% হোয়াইট অধ্যুষিত স্কুলে/কলেজে যে কোন মুসলিম মেয়ে হিযাব পরতে পারে, এটা তার স্বাধীনতা। আমার মেয়ে তার স্কুলের একোয়াটিক/সাতার এর ক্লাসে স্বচ্ছন্দে ফুল লেংগ্থ প্যান্ট ও ফুল স্লীভটপ পরে অংশগ্রহন করেছে, যেটা তার ড্রেসকোড (বেদিং স্যুট) এর বাইরে! ও মুসলিম মেয়ে জেনে এ প্রসংগে আর দ্বিতীয়বার কোন কথা বলেনি। আরেটি উদাহরন দিয়ে শেষ করছি--নিঊ ইয়র্ক সিটি বিল্ডিং ডিপার্টমেন্ট এর পাক্তন ডেপুটি কমিশনার (মেয়র ব্লুমবার্গের নিয়োজিত) একজন পাক্কা ধার্মীক, হিযাব পরিহীতা মহিলা ছিলেন! দাপটের সাথে তার বিশাল কর্মক্ষেত্র পরিচালনা করতেন--হা করে তার সেমিনরে দেয়া বক্তৃতা সব সাদারা গিলত, সমস্ত বিল্ডিং কোড তার মুখস্ত ছিল, উনার হিযাব টা তখন কোন ফ্যাক্টর ছিলনা---ফাতিমা আমের ঊনার নাম। জানিনা, আমাদের দেশ কোথায় আগাচ্ছে!
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩১
এমএস ইসলাম বলেছেন: ওরা যখন নেংটি পরবে তখন আপনি শালীন পোষাক পরার কথা বললে ওরা বলবে এটা ওদের ব্যক্তি স্বাধীনতা, সত্যিই সেলুকাস ওদের স্বাধীনতার ধরণ।
আর যখন কেউ শালীন পোষাক পরতে চায় তখন দেখছেন ওদের নিয়ম কানুন আর ড্রেসকোডের বাহানা।
আসলে ওরা নারী স্বাধীনতার নামে নারীকে ভোগের পণ্যে রুপান্তর করতে চায়, নারী অধিকারের নামে ওরা নারীর ইজ্জত লুন্ঠনের ব্যবস্থা করতে চায় । আর এরা সবাই শয়তানের ক্রীড়নক হিসাবে কাজ করছে।
১২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৭
কলাবাগান১ বলেছেন: @তিথীডোর,
আমেরিকার আর্মীতে কি শিখদের কে টারবান পড়তে দেয়? Jewish men yarmulke (টুপি) পড়তে পারে? মুসলিম মেয়েরা হিজাব পড়তে পারে??
লেখক কথায় কথায় মেয়েদের কে উলংগ করার কথা তুলছে কেন? হিজাব না পড়া মানেই কি উলংগ হয়ে চলা????
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৪
এমএস ইসলাম বলেছেন: নগ্নতা মানে অশ্লীলতা নয়, নগ্নতা হল চরম আধুনিকতা
এটা আবালরা মনে করে, সামুতে এরকম মুসলমানমান নামধারী অনেক আবাল আছে, আপনার আচার আচরনে মনে হয় আপনি তাদের অন্তভূক্ত।
এরা সাদা জামার উপর লাল ব্রা পরবে আর কেউ কিছু বললে বলবে আমি তো কাউকে দেখানোর উদ্দেশ্যে পরি নাই।
তবে কি নিজেকে আড়ারের জন্য পরেছে?
অবশ্য আবালরা (আগে ইংরেজী বাল ছিল) এমনই মনে করে।
১৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৪
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: আপনি আমার আগের মন্তব্যের একটা লাইনও পড়েছেন? না পড়েই নির্বোধের মত উত্তর আশা করি নাই. পড়লে আমার মন্তব্যের পয়েন্ট ধরে ধরে উত্তর দিতেন. আমি আগের কমেন্টের ব্যাপারে নিশ্চিত হলাম, আপনার এই পোস্টটিতে ভাষার ব্যবহার ও বক্তব্যের উপস্থাপন আক্রমণাত্মক, অসহিষ্ঞনু, অসততাযুক্ত ও সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টির ইচ্ছাযুক্ত - কোন সত্ উদ্দেশ্য থেকে এই পোস্ট দেননি.
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫১
এমএস ইসলাম বলেছেন: নিবোর্ধরা অন্যকে নিবোর্ধ মনে করে, আপনিও তার ব্যতিক্রম না। আমার লেখার প্রতিটি কথাই সত্য, হ্যাঁ জ্ঞানপাপীদের কাছে এটা আক্রমনাত্মক মনে হতে পারে কারণ তারা সব কিছুতেই আক্রমন খুজেঁ পায়। এটা অবশ্য আপনার দোষ না আপনি যাদের অনুসরণ করেন তারা আপনাকে অন্ধ বানিয়েই নামিয়েছে।
ক্যারি অন উইথ ইউর নাস্তিকতা
কারণ
কুরআনের বাণীকে যারা অস্বীকার করে তারা নাস্তিকই আস্তিক না।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৪
এমএস ইসলাম বলেছেন: আপনি আবার মনে কইরেন না আপনি যে নাস্তিক সে ধারণা আমি নিলাম যখন আপনার প্রিয়তে থাবা বাবার নূরাণী চাপা সমগ্র আছে তা থেকে।
হিজাবের বিরোধীতা থেকেই আপনার স্বরুপ উম্মেচিত করেছি।
১৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০০
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: এইখানে একটা ভুল হইয়া গেছে। আসলে হিজাব নিষিদ্ধ নয়, উচিত ছিল কলেজে মেয়েদেরকেই নিষিদ্ধ করে দেয়া, কোন মেয়ে ছাত্রী নেয়া বন্ধ করে দেয়া। মেয়েরা থাকবে ঘরের ভিতর, সর্বোচ্চ পর্দার সহিত, তারা যদি এভাবে পরপুরুষদের সামনে আসে, পরপুরুষ ছাত্রদের সাথে একসাথে লেখাপড়া করে, পরপুরুষ শিক্ষকদের সাথে ক্লাস করে, এমনিতেই জিনা-ব্যাভিচারের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। জিনা-ব্যাভিচার থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য কলেজের উচিত কলেজে মেয়ে ছাত্রী নিষিদ্ধ করা। মেয়েদের জন্য আলাদা কলেজ খুলে মেয়ে শিক্ষিকা দ্বারা শিক্ষার ব্যাবস্থা করা যায় অবশ্য। আল্লা আমাদের জিনা-ব্যাভিচার থেকে রক্ষা করুণ!
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৫
এমএস ইসলাম বলেছেন: কথাগুলো টিটকারীর ছলে বললেও মন্দ বলেন নাই, আসলে এমনটাই হওয়া উচিত।
আর আল্লাহ নামের বানানটা কি ইচ্ছাকৃত ভাবেই ভুল করলেন নাকি অজান্তে হয়েছে?
অজান্তে হলে ঠিক করে নেবেন আর জান্তে/ইচ্ছাকৃত হলে আমার ওয়ালে আপনি আমন্ত্রিত না, দূরে গিয়ে মরতে পারেন,
আমি চাই না এখানে মরে দূর্ঘন্ধ ছড়ান
১৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৩
করিম মিয়া বলেছেন: এসেবর জন্য অামি বলেবা সার্বিক ভাবে মুসলমানরাই দায়িী। অন্যের দোষ দিয়ে লাভ কি! হিন্দুরা হিন্দুদের পূজাকে সার্বজনীন করতে পারে, খ্রিস্টানরা তাদের ক্রস(ক্রুশ) কে সার্বজনীন করতে পারে ইহুদীরা তাদের সুদব্যবস্থাকে সারাবিশ্বের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারে, কিন্তু মুসলমানরা ইসলাম পালনে অন্যকে নিজের দিকে কি আকর্ষন করবে সে নিজেই তো ইসলাম পালন করতে ভয় পায়, হীনম্মন্যতায় ভোগে।
যে দেশের সেনাবাহিনীর অফিসাররা তাদের বৌকে পার্টিতে চেঞ্জ করতে পারে তারা যে আরো কত কি করতে চাইবে এটাই স্বাভাবিক। এ ব্যপারে এরশাদ আর জিয়ার উদাহরনই যথেষ্ট
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৯
এমএস ইসলাম বলেছেন: সেনাবাহিনী এখন বাংলাদেশের সংস্কৃতি ইজ্জত আবরুর নিয়ে চিন্তা করে না তারা চিন্তা করে ভারতের সংস্কৃতি নিয়ে। দেখেন না কিছু ভাদা এখানে এসে ল্যাদানো শুরু করেছে
১৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫২
ইসপাত কঠিন বলেছেন: করিম মিয়া @ সেনাবাহিনীর পার্টি সম্পর্কে যে বক্তব্য দিলেন তা সত্য নাকি মিথ্যা, কখনো যাচাই করে দেখেছেন? নাকি নিজেই গল্প সৃষ্টি করার চেষ্টা করছেন। সেনাবাহিনীর পার্টি মূলত ফেয়ারওয়েল ডিনার, কিংবা বছরে ৩/৪ টা সামাজিক সন্ধ্যা। সেখানে কোন বলরুম ড্যান্স হয় না। কোন মদ্যপান হয় না। সামাজিক সন্ধ্যায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং তার পরবর্তীতে ডিনার। আর ফেয়ারওয়েল পার্টি তো পুরোপুরি সিরিমোনিয়াল। এবং এসব অনুষ্ঠানে আসন বিন্যাস এমন.. মিঃ ক- মিসেস ক- মিসেস খ- মিঃ খ- মিঃ গ-মিসেস গ। অর্থাৎ একজন অফিসারের একপাশে তার স্ত্রী এবং অন্যপাশে আরেকজন অফিসার। এই লেভেলে ডিসেন্সি মেইনটেইন করার পরেও যদি কোন আবাল বৌ চেন্জ্ঞের গল্প ফাদে, তাহলে বলতে হবে তার জন্মের পর তার বাবা তার কানে আযান না শুনিয়ে মিথ্যা কথা শুনিয়েছে, অথবা বাপ কোনটা তা না জানায় আযান শোনার সৌভাগ্য লাভ করেনি।
১৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৩
ইসপাত কঠিন বলেছেন: সেনাবাহিনী...... ছুটি যাবেন? আছে আর্মি লিভ রেগুলেশন।
চুল কাটবেন? ঝুলফি কোথায় হবে, মাথার কোন অংশের চুল কত বড় রাখতে পারবেন নির্দিষ্ট।
রেশন? স্কেল অনুযায়ী।
গাড়ী? ব্যাক্তিগত কাজে সপ্তাহে একদিন, তাও মূল্যের বিনিময়ে।
অনুষ্ঠানে খাওয়া-দাওয়া? আছে সার্ভিস কাস্টমস এ্যান্ড এটিকেটস।
রাস্তায় হাটবেন? সিনিয়র কোন পাশে, জুনিয়র কোন পাশে তাও নির্দিষ্ট।
সরকারী টাকা সরকারী কাজে খরচ করবেন? তাতেও নিয়ম। এত টাকার উপরে আপনি অনুমোদন দিতে পারবেন না।
দাড়ি রাখবেন? পরিমাপ নির্দিষ্ট।
পোষাক? আর্মি ড্রেস রেগুলেশনের বাইরে যেতে পারবেন না। ওয়ার্কিং ড্রেস পরার দিন সুনির্দিষ্ট ক্ষেত্র ছাড়া কম্ব্যাট ইউনিফরম পরবেন? শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
হিজাবের বিষয়টা যথেষ্ট স্পর্শকাতর। তবে এটা কি জানেন যে, সেনাবাহিনী তার নারী কর্মকর্তাদের গরমের সময়েও পিটি গেমসে ট্রাক স্যুট পরা... কারন? আব্রু। নারী কর্মকর্তাদের সামাজিক অনুষ্ঠানে শাড়ির সাথে ফুলহাতা ব্লাউজ এমন ডিজাইনে পরতে বলেছে যে কোনভাবেই পেট না দেখা যায়। সেনাবাহিনী এর সদস্যদের ড্রেসকোড তথা আর্মি ড্রেস রেগুলেশনের বিষয়ে অনেক দিন ধরেই কিছুটা কঠোর। আর এখন নারী সৈনিক নেওয়া হচ্ছে। অতএব আগের মত ছাড় এখন নাও দিতে পারে।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৫
এমএস ইসলাম বলেছেন: আমার প্রশ্ন কিন্তু সেনাবাহিনীর নিয়ম নিয়ে নয় প্রশ্নটা হলো নিয়মটা এতো বছর পর চালুর প্রয়োজনটা এখন কেন দেখা দিলো??
অতএব আগের মত ছাড় এখন নাও দিতে পারে।
... আগে হিজাব পরার কারণে কোন ত্রুটি আপনার জানা আছে কি?
১৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৩০
আমায় ডেকো না বলেছেন: নিউজটা সত্যিই অত্যান্ত আপত্তিজনক
১৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৬:৩৫
আমায় ডেকো না বলেছেন: আজকাল হিজাবের বিষয়ে চুলকানী শুরু হইছে। সেনাবাহিনীর ফরমেশন কমান্ডাররা কি মুসলমান না নাকি। আর এটাও ঠিক বাংলাদেশ মুসলিম দেশ। এই দেশের সেনাবাহিনীতে মহিলা নেওয়ার দরকারটা কি? এটা কি এতোই জরুরী। এই দেশের পুরুষরা কি পোতাইয়া গেল নাকি?
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০৬
এমএস ইসলাম বলেছেন: সেনাবাহিনী এখন আর সেনা বাহিনী নাই এটা আওয়ামী বাহিনীতে রূপান্তরিত হয়েছে
২০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২২
ইসপাত কঠিন বলেছেন: লেখক, করিম মিয়ার মন্তব্যে আমি যে জবাব মন্তব্যের মাধ্যমে দিয়েছি তা নিশ্চয় পড়েছেন, তাই নয় কি? আপনার কি মনে হয়নি করিম মিয়ার মন্তব্যের যে জবাব আপনি দিয়েছেন, তা প্রকৃত সত্য জানার পর বদলানো উচিৎ ছিলো?
আপনি হিজাবের মত সুন্দর একটি বিষয়ের পক্ষে লড়ছেন। এত সুন্দর একটা বিষয় নিয়ে লড়ার পরেও আপনার কেন করিম মিয়ার মিথ্যা গল্পের সাথে সুর মেলানোর দরকার হলো?
ইসলাম কি বলে? কোন মিথ্যার মাঝে যদি আপনি আপনার ভালো কিছু খুঁজে পান, তাহলে কি মিথ্যাটাকে গ্রহণ করবেন?
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
এমএস ইসলাম বলেছেন: আপনারা পারেনও বটে, মিথ্যাকথা হাজার বার বলে এটাকে সত্যে রূপান্তরিত করার চেষ্টা আপনাদের স্বভাব জাত এর চেয়ে বেশী কিছু বললাম না।
২১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সেনাবাহিনীর নীতি নির্ধারকদের হেদায়েত নসীব করুন, আমিন।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪১
এমএস ইসলাম বলেছেন: আমিন
২২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪৩
ইসপাত কঠিন বলেছেন: ইসপাত কঠিন বলেছেন: লেখক, করিম মিয়ার মন্তব্যে আমি যে জবাব মন্তব্যের মাধ্যমে দিয়েছি তা নিশ্চয় পড়েছেন, তাই নয় কি? আপনার কি মনে হয়নি করিম মিয়ার মন্তব্যের যে জবাব আপনি দিয়েছেন, তা প্রকৃত সত্য জানার পর বদলানো উচিৎ ছিলো?
আপনি হিজাবের মত সুন্দর একটি বিষয়ের পক্ষে লড়ছেন। এত সুন্দর একটা বিষয় নিয়ে লড়ার পরেও আপনার কেন করিম মিয়ার মিথ্যা গল্পের সাথে সুর মেলানোর দরকার হলো?
ইসলাম কি বলে? কোন মিথ্যার মাঝে যদি আপনি আপনার ভালো কিছু খুঁজে পান, তাহলে কি মিথ্যাটাকে গ্রহণ করবেন?
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩ ০
লেখক বলেছেন: আপনারা পারেনও বটে, মিথ্যাকথা হাজার বার বলে এটাকে সত্যে রূপান্তরিত করার চেষ্টা আপনাদের স্বভাব জাত এর চেয়ে বেশী কিছু বললাম না
যদি কিছু মনে না করেন, আমার আগের মন্তব্যের সাথে আপনার উত্তরের প্রাসংগিকতাটি একটু বুঝিয়ে বলবেন? করিম মিয়ার মন্তব্যের ব্যাপারে কোনটা আমার মিথ্যা বলা ছিলো? দয়া করে বলবেন?
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭
খাটাস বলেছেন: দেশের সংখ্যা গরিষ্ঠ জনগণের বিরুদ্ধচারণ গণতন্ত্রের সাথে সাঙ্ঘরসিক। অবশ্যই নিন্দা জানাই।