![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশে সারাদিন জ্যাম লেগেই থাকে। এমনকি রাতেও জ্যাম ছাড়া চলাচল করা দুস্কর হয়ে পরেছে। নানা কারনে এই জ্যামের সৃষ্টি। জ্যামের কমন কারন গুলো আমাদের সকলের জানা, তবুও কারো কোন মাথা ব্যাথা নেই। যে যেভাবে পারছে শুধু সহ্য করে যাচ্ছে, আবার এই জ্যাম সহ্য না করেও আমাদের অন্য কোন উপায়ও নাই।
কিছু জ্যাম লাগে লোকাল বাসগুলোর জ্ন্য। যাত্রী বেশী পাওয়ার জন্য বাসগুলো একযায়গায় অনেকক্ষন দাড়িয়ে থাকে। এক বাসের পেছনে আরেকটি, তার পেছনে আরেকটি—এই ভাবে প্রায়ই রাস্তার অর্ধেক যায়গা দখল করে তারা দাড়িয়ে থাকে। এই দাড়িয়ে থাকার কারনে অন্য গাড়ী গুলোকে অর্ধেক রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে হয় এবং জ্যামের সৃষ্টি হয়। এই সময় যদি তাদেরকে সরানো যায় বা চলমান করা যায় তবেই কিছু জ্যাম কম করা যায়। আর এই কাজটি করতে হলে প্রথমে এই বাসগুলোর চালককে বুঝাতে হবে, বোঝানোতে কাজ না হলে ধমক দিয়ে সরাতে হবে। চলমান হয়ে গেলেই সেখান থেকে জ্যাম কমানো যাবে। এই কাজটি যদি আমরা মোটর সাইকেল চালকদের দিয়ে করাতে পারি তাহলে তো ভালোই হয়। মোটর সাইকেল যেহেতু অন্যান্য গাড়ীর চেয়ে একচু আগে যেতে পারে, তারা সামনে গিয়ে যদি এই সকল বাস চালকদেরকে জোর করে সেই যায়গা থেকে সড়াতে পারে তখন সেই যায়গার জ্যাম কিছু হলে কমবে।
কিছু জ্যাম লাগে প্রধান রাস্তায় রিকশা চলাচলের কারনে। রিকশা চালকরা যখন তখন রাস্তার ডান থেকে বামে অথবা বাম থেকে ডানে চলে আসে। সেজন্যে ছোটখাটো দূর্ঘটনা বা জ্যাম মাঝে মাঝেই চোখে পড়ে। যদি প্রধান রাস্তায় এই রিকশা চালকরা একটি লাইন ধরে চলে তাহলে কিছু জ্যাম কমানো সম্ভব। তবে আমাদের রিকশা চালকরা এই আইন কখনও মানবে না যদি তাদেরকে জোর না করা হয়। এই কাজটিও যদি মোটর সাইকেল চালকদের দিয়ে করানো যায় তাহলে আরেকটু জ্যাম কমবে। মোটর সাইকেল চালকরা শুধু খেয়াল রাখবে যেন রিকশাগুলো লাইন মেইনটেন করে।
আপাতত এই দুইটি কাজ করলেই মোটামুটি ভাবে কিছু জ্যাম হ্রাস করা সম্ভব। তবে এইখানে সবচেয়ে মূখ্য বিষয় হলো মোটর সাইকেল চালকরা। তারা কেন নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়াবে?
এর সঠিক উত্তর আমার কাছে নেই, তবে তারা যদি মনে করে এতে তাদের এবং দেশের উপকার হবে, তাহলে তারা করতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১০
পাগলা সাইফুল বলেছেন: আমার আগের লেখাটি খুবই অস্পষ্ট ছিলো. তাই আবার লিখলাম