নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি স্বাধীন বাংলা মা এর ছেলে। মা আমার বাংলায় কথা বলে। কিন্তু মা আমার আদৌ বর্ণমালা জানে না। তাই তো আমরা বাংলা ভাল ভাবে বলতে, লেখতে পারি না।
পেছনের কথা সব ক্রমে ক্রমে পরে বলবো। ২০১৪ খুব উচ্ছ্বসিত, উৎফুল্ল! অনেক সময় হারিয়ে, অসময়ে কঠিন কষ্ট করে ”ফিলোসফি” বিষয়, অনার্স-এ ভর্তি হই “বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে”। ভালোই আনন্দে যাচ্ছিল প্রতিদিন! শিক্ষকরা যা উপদেশ দিতো তাই মেনে নিতাম সানন্দে। খুব আনন্দিত উচ্চশিক্ষা অর্জন করবো সুযোগ এসেছে। পড়াশোনার জন্য আমি আমার কাজ ছেড়ে দেই কারণ দুইটা একসাথে পেরে উঠতে পারছিলাম না। আমি মেধাবী ছাত্র নই কোনোরকমে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছি। সেজন্য টাকার অভাবে সবসময় চিন্তান্বিত থাকতাম। আমি পরিবারের সবার ছোট। বাবাও মারা গেছে সেই ছোট কালে। ভাই-বোন সবাই অতি পরিশ্রম করে খাইয়েছে বা খাওয়াচ্ছে। আমি যেহেতু কোন কাজ করছিলাম না তাই লেখাপড়ার খরচ চালানো খুব হিমশিম খেতে হচ্ছিল!
তবুও চেষ্টা করে যাচ্ছি। যাতে সফলতা আসে। তখন সোনালী বয়স, ঘুমাতে গেলেই রমণীর চিন্তা চলে আসতো। কোনোভাবে চিন্তামুক্ত থাকতে পারতাম না। সেই বয়ঃসন্ধি থেকে আজও কুচিন্তা বাদ দিতে পারি নাই। মেয়েদের দিকে তাকাতেই সাহস হতো না। শুধু ভেবে ভেবেই তৃপ্ত। প্রেম বা সহবাস সবকিছু করতাম কেবল ভেবেই। তাদের কে-ই ভাবতাম যাদের অনাবৃত দেহ চোখে অথবা নজরে পরতো।২০১৪ সালে লেখালেখিও মানে কবিতা লেখা শুরু হয়েছে। লিখতাম যা মনে আসতো নিজের মত করে, সহযোগীতা বা পরামর্শও কারো কাছে পেতাম না। একটা আড্ডায় যাওয়া শুরু করেছিলাম মাত্র। কয়েকটায় আড্ডায় উপস্থিত থাকতে পেরেছিলাম। তাই অনুপ্রাণিত হচ্ছিলাম দিনদিন। হঠাৎ একদিন অসুস্থ হয়ে পড়ি। শারীরিক ও মানসিক! বিশ্বাস করতে পারতাম না আশেপাশের সকলকে। তাদের সন্দেহ হতো মনো হতো তারা আমার পড়ালেখা বন্ধ করার জন্য বিবিধ কাজ করছে।
সেই থেকেই আজও ওষুধ খেয়ে যাচ্ছে। এখন আগের চেয়ে অনেক সুস্থ তাই আবার কবিতা লেখা শুরু হয়েছে মানে এসে যায় ভাব লেখার।
২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ লিখুন। লিখতে থাকুন। সাথে আছি।
৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১:০৬
হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: মনের সব কথা লিখুন।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: গত একমাসে একটা কবিতাও লিখতে পারি নি।