নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Come gladly in my heart!Randomly going life like inexpert!

সাইফুলসাইফসাই

আমি স্বাধীন বাংলা মা এর ছেলে। মা আমার বাংলায় কথা বলে। কিন্তু মা আমার আদৌ বর্ণমালা জানে না। তাই তো আমরা বাংলা ভাল ভাবে বলতে, লেখতে পারি না।

সাইফুলসাইফসাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরিপক্ক

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১:৩৩

পরিপক্ক হলেই ছেলে কিংবা মেয়ে মিলন করে স্বাভাবিক। অসময়েও অনেকে অকালপক্ক হয়। পরিপক্ক হলে পশুরাও মিলিত হয়। পরিপক্ক তাই গাছেও ফুল ধরে। পরিপক্ক সেজন্য পোকারাও বা কীটপতঙ্গও একত্রিত হয়। মানুষে জন্ম দেয় শিশু, পশুরা বাচ্চা দেয়। গাছেও ফল হয়। কীটপতঙ্গ নতুন কীটপতঙ্গে জন্ম দেয়। মেয়ে ১৮, ছেলে ২১ হলেই পরিপক্ক ধরা যায়। এভাবে পশুরা নির্দিষ্ট সময়ে, পোকা বা কীটপতঙ্গ নির্দিষ্ট সময়ে গাছও নির্দিষ্ট সময়ে পরিপক্ক হয় তা থেকে জন্ম নেয় নতুন...। এটা আমরা প্রায় প্রত্যেকে জানি বা অভিজ্ঞ। যুবক-যুবতীর মিলন দেখা যায় বর্তমানে। দেখা যায় পশু পাখির কীটপতঙ্গের সকল কিছুর।

মোরগ-মুরগীর মিলন প্রায় সবাই দেখেছে তবুও আমরা বলি ডিম আগে মুরগী পরে। মোরগের কথা কেউ বলে না। মিলন ছাড়া তো মুরগী ডিম পারে না। মোরগ-মুরগী যেহেতু পরিপক্ক তাই মিলন করেছে, তাই মুরগী ডিম পেরেছে আর ডিম তা দেয়ার কারণে বাচ্চ ফুটে বের হয় ডিম থেকে। পাখির ক্ষেত্রেও তাই। কুকুরের মিলন সচরাচর দেখা যায়। পরিপক্ক তাই মিলন করে তারপর কুকুরের বাচ্চা হয়। এভাবে মাছ, গাছ, পশু, পাখি, পোকা মাকড় সব কিছুই একটা সময় পরিপক্ক হয়। এরপর নতুন প্রজন্মের জন্ম হয়।

বানর থেকে যে মানুষের বিবর্তনের ছবিটা দেখানো হয়। তাতেও দেখানো হয়েছে যে বানর থেকে বিবর্তন হতে হতে যুবক হয়েছে। শিশুও হয়নি বা যুবতীও হয়নি। একটা মানুষ ০ থেকে ১০০ বছর ধরলাম, বেড়ে উঠে মানে নবজাতক থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত। ছবিটা দেখলাম পরিপক্ক বানর থেকে বিবর্তন হতে হতে পরিপক্ক মানুষ হলো। এটা কি করে সম্ভব?

জানার ইচ্ছে...।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:১২

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: মেয়ে ১৮ আর ছেলে ২১ কেন? কেন‌এই বৈষম্য?

আর যেখানে ছেলেমেয়ে উভয়েই আরো অনেক আগেই সন্তান জন্ম দেয়ার মত ক্ষমতা লাভ করে তাহলে কেন এত দেরি করতে হবে?

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:২৬

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি কোন প্রশ্নের উত্তর দেন না; তবুও জানতে চাই আপনার বয়স কতো?

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৫:৪৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন:
ছবিটিতে এপ থেকে মানুষ হাওয়ার ৭ টি ধাপ দেখানো হয়েছে। প্রথম ধাপ থেকে দ্বীতিয় ধাপে যেতে সময় লেগেছে মিলিনস বছর, হুট করেই এক ধাপ থেকে আরেক ধাপে চলে যায় নি; প্রতিটি ধাপের ক্ষেত্রেই তাই। আর এই সুক্ষ পরিবর্তনগুলো প্রতিবার শিশু অবস্থায় নয় বরং গর্ভ থেকেই হয়েছে আর এভাবেই ধীরে ধীরে পরিবর্তন হতে হতে বা নতুন টাইপের শিশু জন্ম হতে হতে এক সময় সম্পুর্ণ নতুন প্রজাতির উদ্ভব হয়েছে, আর এই পরিবর্তনগুলো অবশ্যই শিশু কাল বা গর্ভ থেকেই হয়েছে। ছবিতে তো জাস্ট সিমুলেশন করা হয়েছে, শর্ট-কার্টে বুঝানোর জন্য।
বিবর্তন তত্বে মুসলিম বিজ্ঞানীদের অবদান

৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৬:৪০

কামাল১৮ বলেছেন: আপনি কি পরিপক্ক হয়েছেন?

৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৩

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


পরিপক্বতা নিয়ে লিখলে পরিপক্ব হতে হয়?

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:২৫

নতুন বলেছেন: বানর থেকে যে মানুষের বিবর্তনের ছবিটা দেখানো হয়। তাতেও দেখানো হয়েছে যে বানর থেকে বিবর্তন হতে হতে যুবক হয়েছে। শিশুও হয়নি বা যুবতীও হয়নি। একটা মানুষ ০ থেকে ১০০ বছর ধরলাম, বেড়ে উঠে মানে নবজাতক থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত। ছবিটা দেখলাম পরিপক্ক বানর থেকে বিবর্তন হতে হতে পরিপক্ক মানুষ হলো। এটা কি করে সম্ভব?

জানার ইচ্ছে...।


আপনি যেহেতু এই জিঙ্গাসা করেছেন তাই বলা যায় আপনি এখনো পরিপক্ক মানুষ হতে পারেন নাই।

হাতে যেহেতু ইন্টারনেট আছে তাই বিবর্তন নিয়ে পড়াশুনা করুন বুঝতে পারবেন।

৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৫

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ পরিপক্ক হোন।
আপনার কবিতার মতোন দুর্বল হবেন না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.