নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.shahanur.blogspot.com www.facebook.com/Shahanur.Saikot

সৈকত বিআইএইচআর

আধুনিক দাসত্বের জীবন, চিন্তার স্বাধীনতাহীন বাক্সবন্দী বিবেক! মনুসত্ত্বহীন........মনে হয় সব ছেড়ে পালিয়ে যাই- আদিম থেকে আদিমে!পাহাড়, বন, নদী, ঝরনাধা্রা আর পাখির কলতান অথবা.....

সৈকত বিআইএইচআর › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমকামী ব্যক্তির প্রতি বৈষম্য ও সহিংসতার প্রতিকার কি?

১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৭

লেসবিয়ান, গে, বাইসেক্সুয়াল ও ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির (সমকামী-যৌনপ্রবৃত্তিগত সংখ্যালঘু) প্রতি সহিংসতা ও বৈষম্য শুধু বাংলাদেশে নয়, সারা বিশ্বে আজ নিত্য নৈমত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। একটি পরিসংখ্যানে দেখা গিয়েছে যে, ২০১২ ইং সালে সারা বিশ্বে ২৬৫ জন সমকামী ব্যক্তি শুধুমাত্র তাদের যৌন প্রবৃত্তির কারণে হত্যার শিকার হয়েছে। যা তার আগের বছরের চেয়ে ২০ ভাগ বেশী এবং সংখ্যাগরিষ্ঠ ইসলাম ধর্মাম্বলী জনসংখ্যা বিশিষ্ট রাষ্ট্রে সমকামি ব্যক্তির প্রতি নির্যাতন, বৈষম্য এবং হত্যার ঘটনা বেশী। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আজও সমকামী ব্যক্তির প্রতি সংঘটিত বৈষম্য ও সহিংসতার ঘটনা উপেক্ষার চোখে দেখা হয় এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রে সেসব ঘটনাগুলো অপরাধ হিসেবে গন্য করা হয় না। ফলে দায়ী ব্যক্তিরা শাস্তির হাত থেকে রেহাই পায় এবং ঘটনাগুলো পর্দার আড়ালে থেকে যায়। যা সমকামী ব্যক্তির প্রতি বৈষম্য ও সহিংসতার ঘটনাকে উস্কে দেয়।

সমকামী ব্যক্তি সর্বসময় সকল স্থানে অরক্ষিত এবং তারা সর্বদা নিপীড়ন, বৈষম্য, দুর্ব্যবহারের এমনকি প্রায়শ নির্যাতন ও হত্যার মত চরম সহিংসতার শিকার হন। অধিকাংশ রাষ্ট্র সমকামী ব্যক্তির সমাবেশ, সংগঠন ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা চরম্ভাবে খর্ব করে। তাদের প্রতি বৈষম্য সমাজের প্রচলিত চিরাচরিত নিয়মের মধ্যে বিদ্যমান এবং সেগুলোর মাধ্যমে লৈঙ্গিক অসমতাকে চিরস্থায়ী করার প্রয়াশ পায়। বাংলাদেশসহ বিশ্বের কিছু কিছু দেশে প্রাপ্ত বয়স্ক সমলিংগীয় দুজন ব্যক্তির যৌন সম্পর্ক শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গন্য করে আজও শাস্তি হিসেবে সশ্রম কারাবাস অথবা মৃর্ত্যুদণ্ড নির্ধারিত করা হয়েছে।

শুধুমাত্র যৌন প্রবৃত্তি ও লৈঙ্গিক পরিচয়ের কারনে সমকামী ব্যক্তির মারাত্বকভাবে সহিংসতার শিকার হওয়াকে ন্যায়সঙ্গত বলে প্রতিপাদন করার ধারা বাংলাদেশসহ সমগ্র বিশ্বেই বিদ্যমান। যদিও শুধুমাত্র সাংস্কৃতিক, প্রথাগত ও ধর্মীয় মূল্যবোধের কারণে সমকামী ব্যক্তির প্রতি বৈষম্য প্রদর্শণ ন্যায্য বলে প্রতিপাদন করার চেষ্টা কোনভাবে গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।

সমকামী ব্যক্তির প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন ও তাদের ঘৃনার চোখে বা হীন দৃষ্টিতে দেখার হাত থেকে সুরক্ষা প্রদানের সুনির্দিষ্ট আইনী কাঠামো বাংলাদেশসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রে অনুপস্থিত। ফলে সারা বিশ্বেই সমকামী ব্যক্তি যখন চাকরি, স্বাস্থ্য সেবা বা শিক্ষা গ্রহণের চেষ্টা করে তখন তারা শুধু মাত্র তাদের যৌন প্রবৃত্তি ও লৈঙ্গিক পরিচয়ের কারণে বৈষম্যের শিকার হন। চাকরি, স্বাস্থ্য সেবা বা শিক্ষা ক্ষেত্রে বৈষম্যের কারনে সমকামী ব্যক্তি বেশি পরিমানে দারিদ্রতার শিকার হন।

আন্তর্জাতিক বিভিন্ন আইন দ্বারা যদিও সমকামী ব্যক্তির অধিকার সংরক্ষন করা হয়েছে, তথাপি তাদের সকল মানবাধিকার পূর্ণভাবে উপভোগের জন্য রাষ্ট্র কর্তৃক প্রায়শ নির্দিষ্ট কিছু আইন প্রণয়ন ও নীতিমালা গ্রহণ অপরিহার্য হয়ে পড়ে। যদিও সমকামী ব্যক্তির জন্য নতুন কোন অধিকার সৃষ্টির প্রয়োজন নেই, বরং তাদের প্রতি যেন কোন প্রকার বৈষম্য করা বা তাদের কোন অধিকার থেকে বঞ্চিত করা না হয়, তারা যেন অন্যান্য সাধারণ মানুষের মত একই ধরনের অধিকার উপভোগ করতে পারে সে ব্যপারে রাষ্ট্রকে সচেষ্ট হতে হবে।

অন্য সব নাগরিকের মত সমকামী ব্যক্তিরও যে সকল ক্ষেত্রে সকল সময় বৈষম্যহীন ব্যবহার লাভের অধিকার রয়েছে তা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক আইন, কনভেনশন ও চুক্তি দ্বারা স্বীকৃত হয়েছে। বিশেষত নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক চুক্তির ২ ও ২৬ নং অনুচ্ছেদ এবং অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক চুক্তির ২ নং অনুচ্ছেদের মাধ্যমে তা স্পষ্টভাবে প্রতিয়মান হয়। তাছাড়া, জাতিসংঘের বিভিন্ন ট্রিটি বডি এবং স্পেশাল র্যাুপর্টিয়ারগণও সমকামী ব্যক্তির বৈষম্যহীন ব্যবহার লাভের অধিকারকে জোড়ালো সমর্থন প্রদান করেছে।

২০০৮ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে বিশ্বের পাঁচটি প্রধান অঞ্চলের ৬৮ টি রাষ্ট্রের সমর্থনে মানবাধিকার, যৌন প্রবৃত্তি ও লৈঙ্গিক পরিচয়ের উপর একটি বিবৃতি প্রদান করা হয়, যা ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন সমর্থন করে। বিবৃতিটি শুধুমাত্র যৌন প্রবৃত্তি ও লৈঙ্গিক পরিচয়ের কারনে বিচারিক হত্যাকাণ্ড, সেচ্ছাচারী আটক ও অন্যান্য মানবাধিকার লংঘনকে তীব্রভাবে তিরস্কার করা হয়। একইসাথে বিবৃতিটির মাধ্যমে বৈষম্যহীনতার মূলনীতি প্রতিষ্ঠার উপর গুরুত্ব প্রদান করা হয়।

সমগ্র বিশ্বের ৫৪ টি রাষ্ট্রের পক্ষে ২০০৬ সালে এবং ৮৫ টি রাষ্ট্রের পক্ষে ২০১১ সালে সমকামী ব্যক্তির অধিকার সংক্রান্ত জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিল কর্তৃক প্রদত্ত যৌথ বিবৃতিদুটোতে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন সমর্থন প্রদান করে। ২০১১ সালে জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিল মানবাধিকার, যৌন প্রবৃত্তি ও লৈঙ্গিক পরিচয়ের ওপর একটি সিদ্ধান্ত গ্রহন করে, ইরোপিয়ান ইউনিয়ন যাতে সর্বসম্মতিক্রমে সমর্থন প্রদান করে। উক্ত সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে জাতিসংঘ মানবাধিকার সংক্রান্ত হাইকমিশনারের কার্যালয় বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্রে বিদ্যমান বৈষম্যমূলক আইন ও অনুশীলন এবং শুধুমাত্র যৌন প্রবৃত্তি ও লৈঙ্গিক পরিচয়ের কারনে বৈষম্য ও সহিংসতার ওপর গভীরভাবে অধ্যায়নের মাধ্যমে ডকুমেন্টেশন তৈরির জন্য একটি কমিশন গঠন করে।

বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ৮০ টি রাষ্ট্রে সমকামিতাকে অপরাধ হিসেবে গন্য করা হয়, যার মধ্যে বেশ কিছু রাষ্ট্রে সমকামিতার অপরাধে মৃর্ত্যুদণ্ডের বিধান রয়েছে। এভাবে সমকামিতাকে অপরাধ হিসেবে গন্য করা আইন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের পরিপন্থী এবং তা সমকামী ব্যক্তির বেঁচে থাকা, ব্যক্তিগত গোপনীয়তা, ব্যক্তি স্বাধীনতা, ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যের অধিকারসহ সমিতি গঠন, সমাবেশ করা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার লংঘনসহ তার সার্বিক মানবাধিকারের লংঘন। সমকামীতাকে আইনগতভাবে অপরাধ হিসেবে গন্য করার মাধ্যমে সমকামিতা বিষয়ক আলোচনাসহ ব্যক্তির মৌলিক স্বাধীনতাকে খর্ব করা হয়।

সমকামীতাকে অপরাধ হিসেবে গন্য করায় বিদ্যমান প্রিজুডিস ও সামাজিক স্টিগমা বৃদ্ধি পায় এবং তাদের প্রতি বৈষম্য আইনী রূপ লাভ করে। এতে করে সমকামী ব্যক্তি আরো বেশি অরক্ষিত হয়ে পড়ে এবং তারা সাধারণ জঙ্গন সহ পুলিশের নৃশংসতা, নির্যাতন এবং অন্যান্য প্রকারের নিষ্ঠুর অমানবিক ও অবমাননাকর আচরণের মত সহিংসতার বেশী শিকার হন।

ব্যবসায়ীক যৌনকর্ম নিরোধ আইন, উৎপাত বিরোধী আইন, তথাকথিত ক্রস ড্রেসিং নিরোধ আইনের মত আইনী ব্যবস্থায় অনেক সময় সমকামী ব্যক্তিরা লক্ষবস্তুতে পরিনত হয় এবং পুলিশ সদস্য সেসব আইনের অপব্যবহারের মাধ্যমে সমকামী ব্যক্তিদের শুধুমাত্র তাদের যৌন প্রবৃত্তি, লৈঙ্গিক পরিচয় ও লৈঙ্গিক অভিব্যক্তির কারনে অভিযুক্ত করে বিচারে সোপর্দ করে তাদের শাস্তি প্রদান করে। তছাড়া, সমকামী ব্যক্তির পরিচয়পত্রে তাদের সঠিক লৈঙ্গিক পরিচয়ের প্রতিফলন না থাকায় তারা সহিংসতার শিকার হলেও ন্যায়বিচার প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হয়।

শুধুমাত্র যৌন প্রবৃত্তি ও লৈঙ্গিক পরিচয়ের কারণে বৈষম্যে বা সহিংসতার শিকার হয়নি এমন সমকামী ব্যক্তির দেখা পাওয়া খুবই কঠিন। স্বাস্থ্য সেবা থেকে শিক্ষা গ্রহণ, কর্ম প্রাপ্তি থেকে বিচার প্রাপ্তি, বিনোদন থেকে বিশ্রাম, এমনকি কারাগারেও তারা বৈষম্য ও অসম আচরণের শিকার হন। পরিবার থেকে সমাজ, সমাজ থেকে কর্মক্ষেত্র, কর্মক্ষেত্র থেকে রাষ্ট্র এমন কোন স্থান নেই যেখানে বৈষম্যমূলক আইন, নীতিমালা ও অনুশীলনের মাধ্যমে সমকামী ব্যক্তিরা সহিংসতার শিকার হন না। কিন্তু পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের চিরাচরিত বৈষম্যমূলক দৃষ্টিভঙ্গি, আইন ও নীতিমালার কারনে সমকামী ব্যক্তি শত-সহশ্রবার সহিংসতা ও বৈষম্যের শিকার হলেও তা বিনা প্রতিকারে ও বিনা বিচারে থেকে যায় পর্দার অন্তরালে। তবে কি সমকামী ব্যক্তির প্রতি বৈষম্য ও সহিংসতার কোন প্রতিকার নেই?

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭

আল-শাহ্‌রিয়ার বলেছেন: সমকামী আসলে মানুষিক রোগী আর পাগলের জন্য পাগলা গারদ শ্রেষ্ঠ জায়গা।

১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:২৪

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কিন্তু তাদের মানসিক রোগের তালিকা থেকে সমকামীতাকে বাদ দিয়েছে!

২| ১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫১

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: মনে হয় আপনিও সমকামী তাই প্রতিকারের জন্য আপনি লাঠি হাতে নেমে পড়ুন। আর কোন টপিক পাননি! আপনার সব লেখা সমকাম তথা সমকামী নিয়ে যা আমাদের দেশ আইনত নিষিদ্ধ।

১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:২৬

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: নারী অধিকার নিয়ে কথা বললে কি নিজেকে নারী হতে হবে? প্রতিবন্ধি অধিকার নিয়ে কথা বললে কই প্রতিবন্নধি হতে হবে? স্মকামীদের প্রতি জে জে বৈশম্য তা নিরসনে আপ্নাওকেও মাঠে নামতে হবে। মনে রাখুন বৈচিত্রই সৌন্দর্য!

৩| ১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭

আবু আফিয়া বলেছেন: পাপ কর্ম থেকে দূরে থাকার মাঝেই মঙ্গল নিহিত

১২ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: সবার আগে অন্যের প্রতি অন্যায় করা থেকে দূরে থাকা উচিত!

৪| ১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।
আল্লাহ আমাদের পাপ কাজ থেকে সর্বদা দূরে রাখুক।

১২ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: শুধু পাপ নয় অন্যায় অপরাধ থেকেও দূরে থাকা উচিত!

৫| ১০ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯

নতুন নকিব বলেছেন:



ক্ষমা করবেন। আশা করি কষ্ট নিবেন না। পোস্টের প্রেক্ষিতে কয়েকটি কথা না বলে পারছি না।

এমন একটি বিষয়ে আপনি মমতা দেখাতে চাচ্ছেন, কুরআন হাদিসের আলোকে ইসলামী শরিয়া যাকে প্রকাশ্যে জঘন্যতম হারাম কার্য্য সাব্যস্ত করেছে। ইসলামের দৃষ্টিতে সমকামিতা মহাপাপ। যতটুকু জানি, বাংলাদেশের প্রচলিত আইনেও এটাকে গুরুতর অপরাধ হিসেবে গন্য করা হয়েছে- এতসব জানার পরেও একই বিষয়ে বারবার আপনার এই মায়াকান্নার হেতু কী?

আল্লাহ পাক সৃষ্টিকর্তা হয়ে যে পথ ও পদ্ধতি মানব জাতির জন্য কল্যানকর মনে করলেন না, আপনি কেন করছেন? আপনি কি তাদের জন্য স্রষ্টার চেয়েও বেশি দরদী? (নাউজুবিল্লাহ, আস্তাগফিরুল্লাহ)। দয়া করে যদি ব্যাখ্যা দিতেন!

আপনার কল্যান কামনা করছি।

১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০০

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: শুধু এই বিষয় না, যেকারো প্রতি অন্যায়, অবিচার, বৈষম্য, নির্যাতনের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোই ধর্ম!

৬| ১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৩

টারজান০০০০৭ বলেছেন: সমকামী ব্যাক্তিদের সাথে চুদুর বুদুর চইলতন! তাহারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ ! তাহাদেরকে পাশ্চত্যের সমকামীদের কাছে ভাড়া দিয়া দেশ প্রভূত বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করিতে পারে ! তাই সরকারের উচিত তাহাদের দ্রুত ফাঁসপুট ভিসা দিয়া পাশ্চাত্যে পাঠাইয়া দেওয়া ! তাহারা দেশের তরে পায়ু বিসর্জন দিয়া দেশের লোকের আয়ু বাড়াইতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখিতে পারে ! X((

১২ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: সমকামীরা কিন্তু বিশেষ অনুকম্পা চায় না, তারা শুধু বৈষম্য, নির্যাতন থেকে মুক্তি চায়!

৭| ১৩ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮

এ আর ১৫ বলেছেন: সমকামী দুই ধরনের হয় . ১) একটা হোল জন্মগত ভাবে সমকামী হিসাবে জন্ম গ্রহন এবং ২) অপরটি হোল পরিস্থিতির কারনে বাধ্য হয়ে সমকামী ।
এখন আল্লাহ কি দুই ধরনের সমকামীদের শাস্তি দিবেন ? একটা মানুষ জন্ম গত ভাবে যেমন হিজড়া হতে পারে , ঠিক তেমনি জন্মগত ভাবে সমকামী হতে পারে । তাহলে আল্লাহ জন্মগত ভাবে সমকামীদের শাস্তি দিবেন কি কারনে ? আল্লাহ এদের এই ভাবেই জন্ম দিয়েছেন ।
যারা জন্মগত ভাবে সমকামী নহে কিন্তু সমকামে লিপ্ত হয় তাদেরকে আল্লাহ তালা শাস্তি দিবেন এবং এই ধরনের সমকামী কিন্তু মাদ্রাসাতেই বেশি পাওয়া যায় । অন্য সব প্রতিষ্ঠানে খুব কম এই ধরনের সমকামী দেখা যায় বরং সেখানে ধর্ষক অথবা নিশিদ্ধ পল্লীগামি মানুষ পাওয়া যায় অর্থাৎ তারা বিপরীত লিঙ্গকামী, সমকামী নহে । তাহোলে আল্লাহর গজব বোধ হয় স্বভাব দোষে সমকামীতার জন্য কাওমী আলীয়া মাদ্রাসার লোকজনের উপর পড়বে, যারা এই কাজে লিপ্ত !!!!
এই আর্টিকেলে সমকামীদের অধিকার বলতে , যেই জন গোষ্ঠিকে বুঝিয়েছে , তারা হোল জন্মগত ভাবে সমকামী , স্বভাব দোষে সমকামী গোষ্ঠি নহে ।

১৪ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: ধন্যবাদ!

৮| ১৩ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩

নতুন বলেছেন: সমকামী হলে তাকে হত্যা করা অবশ্যই ঠিক না।

কিন্তু সমকামী বিষয়টা পরিহার করা উচিত। আমার মনে হয় চেস্টা করলে এই অভ্যাস পরিবত`ন সম্ভব।

আপনি কি মনে করেন চেস্টা করলে সমকামী পুরুষ নারীর সাথে সম্পক` করতে পারে না?

আপনার অভিঙ্গতায় কি মনে হয় মানুষ জন্ম থেকেই সমকামী হয়ে জন্মায়?

১৪ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

সৈকত বিআইএইচআর বলেছেন: কোন বিষমকামী ব্যক্তি যেমন চেষ্টা করলেও সমকামী হতে পারে না, ঠিক তেমনি কোন সমকামী ব্যক্তিও চেষ্টা করলেও বিষমকামিতে পরিনত হতে পারে না!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.