![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
বুলবুল পাখি ময়না টিয়ে,
আয়না যানা গান শুনিয়ে,
দুরদুর বনের গান .......নীলনীল নদীর গান .......
শৈশবে ছড়াগান শিখেছেন যারা তাদের মধ্যে হয়তো এমন কাউকেই খুঁজে পাওয়া যাবেনা যারা এ গানটা শোনেননি। অন্তরা চৌধুরীর ছেলেবালার মিষ্টি কন্ঠে গাওয়া এ গানটি যখনই শুনতাম আমি আমার ছেলেবেলায়, আমিও হারিয়ে যেতাম সেই দুরদুর বনে। নীলনীল জলের পাড় ছুঁয়ে ভেসে আসা স্নিগ্ধ মধুর মিষ্টি হাওয়ায় আমার ছোট্ট হৃদয় জুড়িয়ে যেত।
গানটির সাথে সাথে আমাদের বাসার বাগানে বেড়াতে আসা সব পাখিদের সাথে আমার সখ্যতা হয়ে গেলো। দিনের প্রথমভাগের অসনীয় বিরক্তিকর পড়ালেখার কবল থেকে মুক্তি পাওয়া মাত্র আমি ছুটতাম বাগানে। বাগানের কোন কোনায় দিনকানা পাখি ডাকছে, বুলবুলি পাখিটা আমগাছের কোন ডালটায় বসে গান গাইছে, কাকের বাসায় কোকিল কি চুরি করে ডিম পাড়তে এলো ? এসব ভাবনায় আর তারি সাথে নি্ত্য নতুন কর্মতৎপরতায় কেঁটে যেত আমার পুরো সকালবেলাটা।
সূর্য্যিমামা মধ্যাকাশে গড়িয়ে গেলেই বাগানে বা বাড়ীর বাইরে পা দেবার অনুমতি ছিলোনা।তখন আমি ভাব জমাতাম বারান্দায় এসে বসা শালিক চড়ুইদের সাথেই। কিন্তু ফলস্বরুপ আমি মোটামুটি বাংলাদেশের সব পাখীদের নামই জেনে ফেললাম। যেই পাখীটাই নতুন বা অন্যরকম লাগতো সেই পাখীটার নাম জানতে আমি চেঁচামেচি লাগিয়ে দিতাম । বাড়ীর সকলকে অস্থির করে তুলতাম 'শিঘ্রী আসো দেখে যাও, এটা কি পাখী? কি খায় ?কই থাকে ?কেমনে বাসা বানায়?' এসব প্রশ্নের পর প্রশ্ন করে জ্বালিয়ে মারতাম সবাইকে।
মনে পড়ে দুপুরে মা চাচীরা সবাই যখন ঘুমাতো আমি তখন কাউকে প্রশ্ন করার না পেয়ে, বাড়ীর সামনে দিয়ে যাওয়া রাজ্যের যত ফেরীওয়ালারা তাদেরকে হাঁকডাকে জড়ো করতাম আমাদের বারান্দার সামনে। সবাইকে ডাকাডাকি করতাম বেচারারা তাদের পণ্য বিক্রীর আশায় আমার কাছে ছুটে এসে আমার প্রশ্নবাণে জর্জরিত হয়ে পালিয়ে বাঁচতো।
এমনকি রাস্তা দিয়ে যাওয়া ভিক্ষুকদেরও রেহাই ছিলোনা আমার হাত থেকে। পরবর্তিতে তারা আমার ডাকে আর সাড়া দিতনা। এমনকি ভিক্ষুকরাও আমাদের বাড়ীর পথ মাড়াতোনা। অনেক দূর দিয়ে আমাকে এড়িয়ে সোজা মুখে হেঁটে যেত যেন আমাকে দেখতে পাননি উনারা , যেন আমার ডাক উনাদের কানেই ঢুকছেনা। সব্বাই যেন কোনো এক উপায়ে অগ্গাত উপায়ে বধির হয়ে গেছেন ।
এই নিঠুর পৃথিবীর সবাই কি আর নাটক নভেলের অমলের দইওয়ালা বা মিনির কাবুলী ওয়ালা হয়?
তবে আমার প্রশ্নের যন্ত্রনা সহ্য করার ক্ষমতা আমার বাবা মা ভাই বোনদের হবেনা বলেই হয়তো খোদাতায়ালা আমাকে এক বাড়ী ভর্ত্তি মানুষ দিয়েছিলেন। যেন আমি সব সময় কারো না কারো থেকে উত্তর পেয়ে যাই। তবে আমার সকল প্রশ্নের উত্তর অতি ধৈর্য্য সহকারে দিয়ে যেতেন আমার দাদীমা। তিনি কখনও কোনোদিন এতটুকু বিরক্ত হননি আমার নিত্য নতুন প্রশ্নবাণে।
একদিন বারান্দার এক কোনে বসে হাড়িপাতিল খেলার সময় গ্রীলে এসে বসলো এক পাখী। হলুদ বরণ তার গায়ের বাহার, কচকুচে কালো মাথা আর লাল টুকটুক ঠোট । এত অদ্ভুত সুন্দর পাখীটা। বসেই আমার দিকে তাকিয়ে সে ডেকে উঠলো এক অদ্ভুত সূরে। আমি সন্তর্পণে উঠে গিয়ে দাদমীমাকে গোসল থেকে টেনে আনলাম। ঠোঁটে আঙ্গুল দিয়ে ইশারায় তাকে চুপ করিয়ে, পাখিটাকে দেখিয়ে জানতে চাইলাম তার নাম।
আমি(ফিসফিস করে)- দাদীমা , দেখো কি সুন্দর পাখিটা! নাম কি এর?
দাদীমা( তিনিও ফিসফিস করে , যেন পাখিটা উড়ে না যায়)- এটার নাম কুটুমপাখি।
অমনি পাখীটা ডেকে উঠলো আবারও সেই অদ্ভুত সুরে। তারপরই ফড়ফড় করে উড়ে গেলো কোন অজানায়।
দাদীমা- শুনো এটা হলো কুটুম পাখী। আর ও কি বললো জানো? বললো "কুটুম আয়"। এই পাখী যার বাসায় আসে সেই বাড়ীতে অতিথ কুটুম আসে বুঝলা?আজকে দেখো কোনো কুটুম আসবে আমাদের বাড়িতে।
দাদীমা গোসলে ফিরে গেলেন আর আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা শুরু করলাম অতিথির জন্য। আমার কানে অদ্ভুত সেই সুর আর সেই সূর ধরে আমি নিজেই পাখিটার নকল করে ডেকে যেতে লাগলাম ;কুটুম আয়, কুটুম আয়।' আর আমার এমন ত্রাহী ত্রাহী রবে কুটুম না এসে পারে?
হাহাহাহা নিজেরই হাসি পায় ছেলেবেলার সেসব পাগলামী যখন মনে পড়ে।
পরে বড় হয়ে জেনেছি আমার সেই কুটুম পাখির পরিচয়। ইংলিশ নাম Black-headed oriol. পরিবার-Orioledae মাপ-২৫ সেঃমি কন্ঠস্বর- টুইট টু টু ( মোটেই আমার কুটুম আয় নয়) ডিম পাড়ে ২ থেকে ৩টা ডিম ফুটে ১৩ থেকে ১৫ দিনে।
ভরদুপুরে কান পাতলেই বাগানে শুনতে পেতাম আরেক অদ্ভুত সূর । ঘু ঘু ঘু রঘু রঘু। মাঝে মাঝে গা ছমছম করতো। রাণীর মা আমাকে একদিন হাত ধরে নিয়ে গিয়ে দেখালেন সেই ডাকের সুত্রস্থল। দেখলাম একটা ছোট পাখী দেখতে অনেকটা পায়রা টাইপ। গাছের পাতার আড়ালে বসে বসে ধ্যানী মনিষীর মত এক মনে ঘু ঘু নাকি রঘু রঘু নাম জপ করছেন। আমাদের আভাস পেয়ে ঊনার তপঃ ভঙ্গ হলো। উনি জপ থামিয়ে দিলেন।
এই সেই ঘুঘুপাখি তবে আমার দেখা সেটার ছবি তুলে রাখিনি আমি। এটা নেট ঘুঘু
ইংলিশ নাম-Spotted-Dove, পরিবার -Columbidae
আকার- ৩০ সেঃমি।
আমার গানের সেই পাখি বুলবুল
ইংলিশ নাম-Redvented bulbul, পরিবার-Pycnonotidae,আকার- ২০ সেঃমি
এরপর আমার সাত বছরের জন্মদিনে নানু আমাকে দিলেন একটা সোনালী পেতলের খাঁচায় ময়না পাখি।
ময়নাটাকে কয়েকদিনের মাঝেই কথা শিখিয়ে ফেললো আমাদের বাসার রুস্তাম। ময়নাটা বাড়ির দরজায় কেউ এলেই অবিকল মানুষের গলায় বলে উঠতো কে এলো? মাঝে মাঝে বলতো "ভাত দাও।" বাসার সবার নাম জানতো সে। দুবছর ছিলো ময়নাটা আমাদের সাথে। এরপর ওর মাথায় এতবড় একটা টিউমার হলো। অনেক চিকিৎসার পরও বাঁচানো গেলোনা তাকে।
আমার প্রিয় ময়না পাখি
ইংলিশ নাম-Hill Myna পরিবার Sturnidae, আকার-২৮ সেঃমি
এরপর আমার মেজচাচার ছেলে( ঈমন ভাইয়া নয় ) নিয়ে আসলো এক চকচকে সবুজ টিয়া পাখি। পাখিটার লালটুকটুকে ঠোঁট আর গলায় যেন গোলাপী মুক্তার মালা। কি যে সুন্দর পাখিটা! তার প্রিয় খাবার ছিলো মরিচ। বেশ কিছুদিন থাকবার পরও একদিন সকালে দেখি টিয়াটা খাঁচার দরজা কেঁটে কোথায় যেন উড়ে গেছে। আমার মন খারাপ আর আমার চাচাত ফুফাত ভাইজানেরা সেটা নিয়ে ঠাট্টা মস্করা শুরু করে দিলো।
পাখি নিয়ে নানা রকম গান তারা আমাকে দেখলেই ভ্যা ভ্যা করা শুরু করে দিলো। আমি সে সময়ই জানতে পেলাম বুলবুল পাখি ময়না টিয়ে ছাড়াও পাখি নিয়ে আরো সব গান। অবশ্য গান গুলোর সবই ছিলো দুঃখে হৃদয় ভরানো।
তখন ভাবতাম, কোন পাষানপাষানীরা যে লিখেছে সে সব গান? ওরা আমার দুঃখ দেখে, মজা করে আমাকে খেপাতো আর গাইতো যে সব গান,
খাঁচার ভিতর অচীন পাখি কেমনে আসে যায়?
পাখি খাঁচা ভেঙে উড়ে গেলে হবে অচেনা আবার এই গানটাও শোনা যেত ওদের মুখে, হলুদিয়া পাখি সোনারি বরণ। সবই আমাকে নিয়ে ঠাট্টা মস্করার উদ্দেশ্যে। অথচ টিয়া পাখির রঙটা ছিলো সবুজ।
তবে আমি যতই খেপতাম বা দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়েই থাকতাম না কেনো। মনে মনে গাইতাম সবুজিয়া পাখি পাতারি বরণ পাখিটি ছাড়িলো কে? আর আমার অনুসন্দ্ধিৎসু মন মোটেই বিশ্বাস করতে চাইতোনা যে পাখিটা আমার এত ভালোবাসা ছেড়ে নিজেই শেকল কেঁটে চলে গেছে। আমার মনেও একি প্রশ্ন জাগতো, পাখিটি ছাড়িলো কে? গোপনে ইনভেস্টিগেসনে মেতে উঠতাম অপরাধীকে ধরবার জন্য।যদিও জানি এটা শুনে সবাই হাসবে কিন্তু আমার মাঝেমাঝে দুঃখে কান্না আসতো সে সময়।
ইংলিশ নাম-Rose-ringed_Parakeet পরিবার-Psittacidae আকার- ৪২ সেঃমি।
এই হলো আমার পাখি উপাখ্যান। অনেক বক বক করেছি আরো বক বক করলে ছেলেবেলার ফেরীওয়ালাদের বিরক্ত করবার অভিগ্গতার হতে প্রাপ্ত শিক্ষার কোনোই লাভ আর আমার জীবনে হবেনা। তবে দোয়েল শ্যামা,লালমুনিয়া, মাছরাঙ্গা আর কাঠঠোকরা পাখিদের সৌন্দয্যে অভিভুত হবার কথা আবার পরে কোনো এক সময় লিখবোই।
এখন আপাতত মনে মনে গানটাই ঝালিয়ে নেই,
ঝিলমিল ঝিলমিল ঝরণা যেথায়,
কুলকুল কুলকুল রোজ বয়ে যায়
ব্যাঙ্গমা ব্যঙ্গমী গল্প শোনায়
রাজারকুমার পক্ষীরাজ চড়ে যায়,
ভোর বেলা পাখনা মেলে দিয়ে তোরা
এলি কি বলনা সেই দেশ পেরিয়ে?
মনটা খারাপ হয়ে যাচ্ছে । আবার ইচ্ছে হচ্ছে ফিরে যাই সে সব দিন গুলোয়, যে সব দিনে পাখিদের গানে আমি হারিয়ে যেতাম কুলকুল নদীর গানে, ঝিলমিল ঝরণার ঝরণাধারায়।
সবার জন্য অন্তরা চৌধুরীর গাওয়া আমার মন ভুলানগ, প্রান জুড়ানো সেই গানটা।
Click This Link
২৫ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:৪৮
শায়মা বলেছেন:
২| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:৫৭
রেজোওয়ানা বলেছেন: আমার অনেক গুলো পাখি ছিল।
টিয়া, বার্জার, ঘুঘু আরেকটা নাম না জানা গোলাপি গা আর লাল ঠোটের পাখি । এটা আইলা যেবার হলো সেই সময় আমাদের বারান্দায় এসে পরেছিল বৃষ্টিতে ভিজে।
যাই হোক ঘুঘু গুলোকে ওনেক পছন্দ করতাম, প্রায় ৪ বছর ছিল আমার কাছে। বদমাইশ গুলো দরজা একটু খোলা পেয়ে পালিয়ে গেছে কিছুদিন আগে।
এরপর রাগ করে বাকি গুলোকেও ছেড়ে দিয়েছি
২৫ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০০
শায়মা বলেছেন: আপনি রাগ করে নিজেই ছেড়ে দিলেন আর আমি
তবে আমি যতই খেপতাম বা দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়েই থাকতাম না কেনো। মনে মনে গাইতাম সবুজিয়া পাখি পাতারি বরণ পাখিটি ছাড়িলো কে? আর আমার অনুসন্দ্ধিৎসু মন মোটেই বিশ্বাস করতে চাইতোনা যে পাখিটা আমার এত ভালোবাসা ছেড়ে নিজেই শেকল কেঁটে চলে গেছে। আমার মনেও একি প্রশ্ন জাগতো, পাখিটি ছাড়িলো কে? গোপনে ইনভেস্টিগেসনে মেতে উঠতাম অপরাধীকে ধরবার জন্য।
৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৯
রেজোওয়ানা বলেছেন: হুম, আমারটা পাখির দরজা আমি নিজেই ভুলে খোলা রেখেছিলাম।
খাবার দেবার পর বন্ধ করতে মনে ছিল না।
২৫ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৩
শায়মা বলেছেন: হুম খাঁচার ভেতর অচীন পাখি এমনে আসে যায়।
৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৩
রাজসোহান বলেছেন: বন্যেরা বনে সুন্দর
২৫ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৫
শায়মা বলেছেন: ঠিক । তাইতো পাখিসব খাঁচা ভেঙ্গে পালায়।
৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০০
তারিক মাহমুদ (তারিক) বলেছেন:
আজ আপাতত দেখে গেলাম। পড়ার টাইম নাই। বাসায় যেতে হবে। পড়ে ফেলবো নে।
আর আপনাকে পড়ার জন্য আমার একটা লেখার লিংক দিলাম। আমি নিজেকে নিয়ে লিখছিলম। আগে পড়েছেন কি না জানি না। পড়েন। মন্তব্যও করেন।
ধন্যবাদ মামুন ভাইকে আমার এই পোট্রেটের জন্য
২৫ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৮
শায়মা বলেছেন:
আপনার লেখাটা পড়ে আসলাম।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৭
পলাশমিঞা বলেছেন: আমি এই ছড়াটা এই প্রথম পড়লাম
২৫ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২২
শায়মা বলেছেন: এটা গান। লিন্ক আছে তো।
৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২২
পলাশমিঞা বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে আমি এখন গ্রামে চলে গিয়েছিলাম............
২৫ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৭
শায়মা বলেছেন: ফিরে এসেছেন তো আবার ? নাকি এখনও গ্রামেই আছেন।
৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৯
পলাশমিঞা বলেছেন: জি এখন বাজনা বানাচ্ছি = p~
২৫ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৪
শায়মা বলেছেন: গুড। আমার লিন্কটা শুনে নিশ্চয়।
৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৬
সকাল রয় বলেছেন:
দারুন নাইস
২৫ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৯
শায়মা বলেছেন:
১০| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:১৪
ঘাসফুল বলেছেন: অন্তরার এই গানগুলো ছোট বেলায় অনেক শুনেছি... এখন সিডিও আছে বাসায়...
২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:২৯
শায়মা বলেছেন: একসময় আপনি শুনেছেন এখন বাচ্চারা শুনবে। এটাই নিয়ম।
১১| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:১০
ধীরে বৎস বলেছেন: সলিল চৌধুরীর মেয়ে অন্তরা চৌধুরীর কথা ভুলেই গিয়েছিলাম উনি কি এখনো গান করেন?
টিয়া নিয়ে একটা ইম্পর্টেন্ট কথা বলি শায়মাপু, পাখিদের মাঝে টিয়ার মধ্যে বিলাই ভাবপ্রবল, কয়েকদিন সাধুভাব মেরে বসে থাকবে, খাবে-দাবে, তারপর খাঁচা কেটে হাপিশ।আমার ৩টা টিয়া এইকাজ করেছে, ফাজিল পাখি
অফটপিকঃ শায়মাপু আপনি সবার প্রোফাইল পিক এঁকে দিচ্ছেন, আমার তো প্রোফাইলে একখান ভুতের ছবি। আমারে কিছু এঁকে দেন না... প্রোফাইল পিক দেয়ার একটা শখ আসিলো
২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:১৪
শায়মা বলেছেন: আমি ভুলিনি তার কথা। উনি এখনও গান করেন।
টিয়া পাখির সাধুভাবের কথা শুনে অনেক হাসলাম। যেন ঠিক বিড়াল তপস্যী তাইনা?
আর প্রফাইল পিক কি আঁকা যায় ধীরে বৎসের জন্য ভাবতেছি। দেখি কিছু চিন্তা করে পাই কিনা।
১২| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৫২
মেঘ রোদ্দুর বলেছেন: তোমার ছেলেবেলাটা এত সুন্দর ছিল....হিংসা হচ্ছে
আমার তো শৈশব ভুলে যেতে ইচ্ছা করে......মনে হয় কেন যে ছোট ছিলাম
যাই হোক পোস্ট সুন্দর হইছে.......গানটা অনেক প্রিয় একটা পিচ্চি প্রথম শুনিয়েছিল
আর সবার প্রো পিক একে দিচ্ছো......তাহলে আমারটা কইইইইই (মামাবাড়ীর আবদার )
বি.দ্র. ফেরীওয়ালার অভিগ্গতা থেকে তেমন কিছু শিখতে পার নাই এখনও
আর আমি একটা পিচ্চি আপু তাই তুমি করে বল্লাম...কিছু মনে করো না
২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:০২
শায়মা বলেছেন: ওকে পিচ্চি আপু। মাইন্ড করলাম না একদমই ।
তবে ছেলেবেলা কি আর সুন্দর থাকে? সুন্দর করে ফেলতে হয়। এটা মানা , সেটা মানা , ওটা করতে মানা এইসব নিয়ে আর কানমলা খেয়ে দেয়ে ছোটবেলাটা কাটে।
সবার আঁকিনিতো। বেঁছে বেঁছে সোজা গুলো আঁকার ট্রাই করেছি। এবার ভাবছি কিছু এক্সট্রা এঁকে রাখবো যে যখন চাইবে দিয়ে দেবো।
নাহ ফেরী ওয়ালারা সব পালালো আমার জ্বলালাই এখন এই ব্লগ ছেড়ে সবাই পালাবে মনে হচ্ছে তোমার ? হাহাহাহাহাহা
আমারও এমনি মনে হচ্ছে।
১৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:১০
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: প্লাস।
২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:১৪
শায়মা বলেছেন: অবশেষে রাগ ভাঙ্গিলো?
১৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৩৪
শত রুপা বলেছেন:
শায়মা শায়মা
সত্যিই
কেন
ছেলেবেলাটা এত সুন্দর ছিল....
ছেলেবেলাটা এত সুন্দর ছিল....
ছেলেবেলাটা এত সুন্দর ছিল....
ছেলেবেলাটা এত সুন্দর ছিল....
? ? ? ? ?
২৬ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:১৬
শায়মা বলেছেন: তখন মনে হত কবে বড় হবো। বড়রা যা চায় তাই পায়। এখন মনে হয় আগে কত সুন্দর দিন কাটাইতাম।
১৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:০১
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: বুঝলাম বাসার সবাইকে ঝালিয়ে এখন আমাদেরও ছাড়বেননা।কি দস্যি মেয়েরে বাবা!!!!!!!!!!!!!!!!
আর শুনুন লেখা এক সাথে এত বড় করে ছাড়বেননা। এই নিয়ে তিনবার পড়তে গিয়ে উঠে যেতে হলো,আর বড় কথা হলো কোন লেখার মাঝখানে ছেড়ে উঠা মুসকিল।
পাখি নিয়ে আমার ছোট্ট একটা কাহীনি আছে, না বলে পারছিনা।
তখন আমরা টংগি নতুন বাজার থাকতাম।ক্লাস থ্রীতে পড়তাম,আমার একমাত্র বড় বোনটি আমার দু-বছরের বড়।দু-জনি বিদ্যালয় থেকে ফিরছি, কোন এক কিপটে চাল দোকানদারের ফাঁদে পড়েছে এক চুড়ুই পাখি।
ছোট্ট একটা ভুড়ি ভরাবে বলে চালের বস্তার উপড় বসতে গিয়ে ধরা খেল দোকানদারের হাতে,সেখানে সে ক্ষান্ত নয়।চুড়ুই পায়ে দড়ি বেধে তাকে বিক্রি করে খেয়ে ফেলা চাউলের ক্ষতি পুষিয়ে নিবে বলে খদ্দের খুজতে শুরু করলো।
ঐ পথ দিয়ে হেটে যেতে যেতে বেঁধে রাখা চুড়ুই পাখি আমাদের দৃষ্টি কাড়ে,আমাদের কৌতুহলি দৃষ্টি দেখে লোকটির বুঝতে বাকি নেই যে আমরাই সেই কাংক্ষিত খদ্দের, অবশেষে দুই টাকা দিয়ে চুড়ুই পাখিকে নিয়ে আসলাম বাড়িতে,সাথে টিফিন খরচ থেকে বেচে যাওয়া টাকা দিয়ে কমলা ক্রয় করা হলো চুড়ুই পাখির জন্য সাথে কিছু বিস্কিট।
আমাদের দুই ভাই বোনের আনন্দ আর ধরেনা।চুড়ুই পাখিকে পোষ মানাবো,সে আমাদের কাছে কাছে উড়ে বেড়াবে,এমন অনেক স্বপ্ন চোখে নিয়ে ওকে উপর্য পরি খাওয়াতে লাগলাম।পোষ মানা কাজটি যেখানে বহুদিনের বিষয় সেটাকে আমরা এক ঘন্টার মধ্যে সারবো বলে জোর পুর্বক খাওয়াতে লাগলাম।
ঘন্টা দুয়েক পর আমি আপুকে বললাম, এত করে আদর করে খাওয়ালাম যখন মনে হয় পাখিটি পোষ মেনে গেছে।চল আমরা বাইরে গিয়ে ছেড়ে দেই, দেখবি সে আর যাবেনা।উড়ে এসে আবার আমাদের হাতে এসে বসবে।
ছেড়ে দিলাম,একটি গাছের উপড় গিয়ে বসলো।তাকিয়ে আছি তার দিকে।এ ডাল থেকে ও ডাল। তার পিছু পিছু আমরা দুই ভাই বোন, এক সময় মিলিয়ে গেলো।আমার চোখে পানি এলো, আপু আমার চেয়ে বয়সে বড় বলে বোধ হয় তার এমন লাগেনি, সে হাসছে, আমি কাঁদছি।
২৬ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:১৫
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
এমন পাখি কাহিনী আমারও অনেক আছে। তবে তখন দুঃখ লাগলেও এখন সেসব মনে হলে হাসি পায়। একটু একটু মনটাও খারাপ হয় অবশ্য।
আর এত বড় লিখবোনা ?
আমি যে বক বক শুরু করলে থামতেই পারিনা।
কি করবো?
১৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯
কথক পলাশ বলেছেন: হুমম।
'তবু বিহঙ্গ, ওরে বিহঙ্গ মোর, এখনি অন্ধ-বন্ধ করোনা পাখা'।
আপনার ব্লগ পড়ে, অনেক পুরোন একটা কবিতার (The Phoenix Bird) কিছু লাইন মনে পড়ে গেলঃ
"The bird perished in the flames but
From red egg, in the nest
There fluttered aloft a new one-
The one solitary Phoenix."
(By: Hans Crischian Anderson).
আপনার নাম 'পাখালী' হিসেবে মন্দ না! বিশেষণ হিসেবে খুব ভালোই মানাবে।
২৬ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:০৫
শায়মা বলেছেন: Phoenix bird! Don't you know him?
He sang the Marseillaise to you,
and you kissed the feather that fell from his wing;
he came in the glory of paradise,
and perhaps you turned away from him
toward the sparrow that sat with gold tinsel on its wings.
The bird of paradise-renewed each century-born in flame, dying in flame!
১৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:৩৫
অণৃণ্য বলেছেন: আপনার লেখার গুনমুগ্ধ পাঠক আমি।
অচিন্তীয় আপনার লেখনির বৈচিত্র ও শক্তিমত্তা। আপনার লেখনি ক্ষমতাকে শ্রদ্ধা জানাই।
২৬ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৬
শায়মা বলেছেন: এমন কথা শুনলে কিন্তু মাঝে মাঝে মনে হয় মাটি ফেটে দুভাগ হয়ে যাক, সেখানে লুকাই। তবে অনেক ভালোও লাগে ভাই। অবশ্য মোটেই বিশ্বাস হয়না তাই বলে যে আমার লেখা ভালো আসলেই।
তবে আমার ধারনা আমি মনে মনে অনেক গল্পবাজ। বড় হবার সাথে সাথে বেশ চুপচাপ হয়ে গেছি উপরে উপরে। তাই মনের কথাগুলো লিখতে গেলে সব হুড়মুড় করে বেরিয়ে আসতে চায়।
১৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৫৮
কথক পলাশ বলেছেন: হা হা হা! অসাধারণ!
২৬ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৬
শায়মা বলেছেন:
আমাকে অসাধারণ বলে লাভ নেই। আমি তো লিখিনি।
১৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৩
মুকুট বিহীন সম্রাট বলেছেন: বলতে পারা একটা গুন, যা সবার থাকেনা,তারা অসহায়।যাদের থাকেনা তারা এর নাম দিয়েছে বাচালতা।
বলে যান,
২৬ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৭
শায়মা বলেছেন: বলছেন?
তাহলে তো আর কথাই নেই।
বলাবলি হোক শুরু। নো থামাথামি।
২০| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৬
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন:
আমারও ছোট বেলায় পাখি পালার শখ ছিল... মুরগী পাল্তাম।
২৬ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৪
শায়মা বলেছেন: ওফ আপনি তো আবার আমাকে আরেক স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন। আমার ছেলেবেলার হাঁসমুরগী স্মৃতি। আমার তো এখুনি আবার সেসব লিখতে ইচ্ছে করছে।
মুরগী গুলোর জন্য আমাদের বাগানে ছিলো ছোট্ট একটা কুড়েঘর স্টাইলে মুরগীর ঘর। না যেন তেন ঘর না সেটা। আমার শিল্পী দাদু সেই ঘরটা নানা রকম রঙে ও ঢঙে খুবি মনোহরনকারী সৌন্দর্য্যে বানিয়েছিলেন। সেই ঘরের দরজা খুলে দিলে ভোরবেলা মোরগমুরগীদের কোলাহল( মোরগমুরগীর চিল্লাচিল্লিকে কি কলকাকলী বলা যায়? জানিনা) করে বেরিয়ে আসা, হাসগুলোর কতকত করে খাবার খাওয়া সব যে মনে পড়ে গেলো ভাই।
এখন সন্ধ্যা নামছে। এসময়ই তো তারা সব ঘরে ফিরে আসতো।
২১| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৬
প্রতীক্ষা বলেছেন:
২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:১১
শায়মা বলেছেন:
২২| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:২১
অণৃণ্য বলেছেন: `এমন কথা শুনলে কিন্তু মাঝে মাঝে মনে হয় মাটি ফেটে দুভাগ হয়ে যাক, সেখানে লুকাই। তবে অনেক ভালোও লাগে ভাই।'... তার মানে আরো অনেকে বলেছেন আপনার লেখার শক্তিমত্তার কথা।নিজের পর্যবেক্ষণ সঠিক জানলে কার না ভাল লাগে । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ শায়মা।
`তবে আমার ধারনা আমি মনে মনে অনেক গল্পবাজ। বড় হবার সাথে সাথে বেশ চুপচাপ হয়ে গেছি উপরে উপরে। তাই মনের কথাগুলো লিখতে গেলে সব হুড়মুড় করে বেরিয়ে আসতে চায়।'...
ঠিক, তা না হলে মার্চ মাসেই শুধু এরকম ১৩ টি সুপাঠ্য দুর্দান্ত সুন্দর লেখা আমরা পাঠ করার সুযোগ পেতাম না !ভাল থাকবেন।ব্লগে আসলে নতুন লেখা খুঁজে যাবো।
২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৪৮
শায়মা বলেছেন: ভাই খুবই নগন্য এক মানুষ আমি। বাংলা ভাষা ও ফোনেটিকে বাংলা লেখা সম্পর্কে আমার বিদ্যাবুদ্ধি খুবই সীমিত।
তবু মনের মাঝে শতেক ইচ্ছে পাখি।( আগেই বলেছি আমি পাখি বিশারদ বা পক্ষী প্রেমী।) তাই ইচ্ছেটাকেও পাখির সাথেই তুলনা করে ফেললাম।
এই তুলনার আরেকটা কারণ, আমার মনের ইচ্ছেগুলো পাখির মত উড়াউড়ি করে চলেছে সারাক্ষণ। আর সেই শতেক ইচ্ছের এক ইচ্ছে যে লেখক হবার সে আমি আমার প্রথম পোস্টেই বলেছি।
তবে শতেক ইচ্ছে থাকলে যা হয় কোনোটাই হওয়া আর হয়না আর।
তাই আপনি যখন বললেন আগেও অনেকেই বলেছে কিনা লেখার শক্তিমত্তার কথা তখন মনে মনে হাসছিলাম। কারণ আমার এমন দূর্মর ইচ্ছের কথা শুনার পর আর জানার পর, সান্তনা দিয়েও তো মানুষ বলবেই আর বলেছেই 'বাহ! তুমি তো দারুন লেখো! '
তবে সেসব যে সান্তনাবাণী সে কি আমি আর বুঝিনা?
তবে সান্তনা হোক বা ভালোলাগাই হোক, খুশী তো হলাম, সেই অনেক পাওয়া।
তবে মনে পড়ে এক সে কোন জনমে, বিদায় সন্ধ্যাবেলা, কোনো এক কিশোরীবেলায় কেউ একজন পরম বন্ধু , তার কাছে লেখা গোপন চিঠি পড়ে বলেছিলো, তুই লিখিসনা কেনো? তুই লিখলে অনেক নাম করবি।
এখন সেসব ভাবলে হাসি পায়।
আপনাকে কি বলে ধন্যবাদ দেবো জানিনা। প্রশংসার জন্য আর আমার লেখাগুলো পড়ে যাবেন সে প্রতিশ্রুতির জন্য।
অনেক ভালো থাকবেন।
২৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:২৩
সুরঞ্জনা বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো তোমার স্মৃতিচারন।
অন্তরার এই গানটি এখনো শুনি আমার বোনকে
গাইতে, নাহলে তার পুত্রধন ঘুমাননা।
আমিও তোমার মত পক্ষি, আর বৃক্ষ প্রেমী।
ভালো থেকো নিরন্তর।
২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৫২
শায়মা বলেছেন: "তুমি এলে অনেকদিনের পরে যেন বৃষ্টি এলো।"
আপু আমার স্মৃতিচারন পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
জেনে ভালো লাগছে আপনিও পক্ষি, আর বৃক্ষ প্রেমী।
আর আপনার বোনটিকে তার পুত্রধনকে গানটি গেয়ে ঘুম পাড়ানোর দৃশ্যটা যেন দিব্যচোখে দেখতে পাচ্ছি।
অনেক ভালো লাগলো।
২৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:২৫
সায়েম মুন বলেছেন: মন চাইছিল কয়েকটা প্লাস দেই কিন্তু একটার বেশী দিতে পারলাম না
২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৫৪
শায়মা বলেছেন:
থাক একটাই যথেষ্ঠ ভাই।
একটা প্লাসের সাথে এমন কোটি প্লাসের মত মন জুড়ানো কথাটিই কোটি কোটি প্লাসের কাজ করবে আমার হৃদয়ে।
২৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৪২
শিরীষ বলেছেন: ভাল লাগলো।
২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৫৪
শায়মা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ শিরীষ।
২৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৪৬
প্রতীক্ষা বলেছেন:
২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৫৪
শায়মা বলেছেন: মন খারাপ কেনো?
২৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৯:৩৭
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: ইসস আপু...কি মজার ছিল আপনার ছোটবেলাটা! হিংসা হচ্ছে কিন্তু
২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৯:৪৯
শায়মা বলেছেন: সবার ছোটবেলাই সুন্দর আপু। যত বড় হয় ততই দুঃখের শুরু।
২৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৯:৪৩
'লেনিন' বলেছেন: আপনার লেখা বেশ মনোমুগ্ধকর কিন্তু বানানটা একটু নজর দিলে ভালো হয়
২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৯:৪৮
শায়মা বলেছেন: সেটাই ভাবছিলাম আমিও।
এমনিতেই হাজারো ভুল করি তারপর ফোনেটিকে অনেক বানান আসেনা। মানে পারিনা।
২৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:২৪
প্রতীক্ষা বলেছেন:
২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৪২
শায়মা বলেছেন:
আমি কিন্তু এইবার কাঁদবো।
৩০| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৩৮
কাব্য বলেছেন: ভ্রাট নেকা
২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৪৩
শায়মা বলেছেন: এই ভাষা কেমনে বুঝে?
৩১| ২৭ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:২৯
রাজসোহান বলেছেন: আজ সাইট টি প্রকাশিত হইলো না রাগ কইরেন না প্লিজ একটা মেইল পাইবেন শীগ্রই
২৭ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:২৬
শায়মা বলেছেন: না রাগ করিনা আমি ভাই। উহা আপনাকে দিয়েছি। আপনার উপ হার !
যাহা খুশী তাহাই করিতে পারেন এখন।
৩২| ২৭ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:২২
বৈরী হাওয়া বলেছেন: বিশেষজ্ঞকে বিশেষ ভাবে .......
২৭ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:০৯
শায়মা বলেছেন: ;;;;;;;;;;;;;; গুলির জন্য ধন্যবাদ জাহাপনা।
৩৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:৫৪
কাব্য বলেছেন: ছুডুকালে অনেকটি কইতর পালতাম । আমার একজোড়া কইতর আছিলো- ৪টা ডিম পারতো
এই লন এউকগা পিলাচ।
২৭ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:১৩
শায়মা বলেছেন: এই প্লাস( প্লায়ার্স) দেখললেই ছুডকালে আমার আত্মা উইড়া যাইত। মনে হইতো এই বুঝি দুইআঙ্গুলে আমার কানটাই ধরতে আইতেসে। আর এখুনি ভয়াবহ শক্ত তারখন্ডের ন্যায় আমার নরম কোমল কানের লতিখানি কাটিয়া লইবে।
৩৪| ২৭ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১১
প্রতীক্ষা বলেছেন:
আপনার লাইব্রেরিতে কি কি বই আছে?
২৭ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১৮
শায়মা বলেছেন: মনটা এখনও খারাপ দুষ্টুমেয়ে/ ছেলে?
সেই বইএর তালিকা দিতে গেলে তো মহা কাজ বেঁধে যাবে আমার।
দিতেই হবে?
৩৫| ২৭ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:২৬
প্রতীক্ষা বলেছেন: হুম
২৭ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:৩৩
শায়মা বলেছেন: তাহলে তো বাড়ির থেকে আমাকে বের করে দেবে।
রাতদিন তিনমাস এখানে পড়ে থাকতে হবে আর তখন রান্না বাড়া ,ঘরবাড়ি আত্নীয় স্বজন দেখবে কে?
৩৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:৫৭
প্রতীক্ষা বলেছেন: জ্বি আপনাকে তো সারাক্ষণ এখানেই পড়ে থাকতে দেখি!
এত কাজ করেন কখন?
২৭ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:২৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা । এরি ফাঁকে ফাঁকে করে ফেলি। আবার এসে দেখে যাই । আবার দৌড়ে যাই। দশভূজা পলিসি।
তবে বইলিস্টি করতে গেলে দৌড়াদৌড়িতে চলবেনা । তখন ধরা পড়তে হবে?
তুমি কি চাও আমি ধরা পড়ি? আর কখনও আমাকে না দেখো?
৩৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৪৭
প্রতীক্ষা বলেছেন: ঠিক ধরা পড়ার কি আছে এটা বুঝলাম না! আপনার ল্যাপি লাইব্রেরি তে থাকে না কিচেনে থাকে?
বই য়ের লিস্টি করলে বাড়ি থেকে বের করে দিবে! অদ্ভূত লাগল!
আচ্ছা আপনার সমস্যা থাকলে দিতে হবে না--
২৭ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:১৩
শায়মা বলেছেন: এত গোপন খবর তো বলা যাবেনা।
আমার বাসায় কোথায় কি থাকে, এত গোপনীয় খবর এত কেনো দরকার মেয়ে?কি ব্যাপার ? কি উদ্দেশ্য?
হা হা হা মজা করলাম। তবে আপনাকে বেশ বদরাগী মনে হচ্ছে। মানে অল্পেই রেগে যাওয়া মানুষ( ভুল ধারনাও হতে পারে আর সেটা হবার সম্ভাবনাই বেশী)।
এমন মানুষদেরকে আমি ভয় পাই। আমি একটু বেফাঁস কথা হরহামেশাই বলে ফেলি। অনিচ্ছা স্বত্বেও। সেই আমার ভয়।
বই এর লিস্টি করলে বাড়ি থেকে বের করে দেবে বললাম কারণ সেটা করতে আমার অনেক বেশি সময় লাগবে (যদিও আপনার চোখে আমি রাতদিন এখানেই পড়ে থাকি আর আমার বাড়ির আর সব কাজ কখন করি সেটাও আপনার চিন্তা ) তবে অলরেডী যেটা (বই এর লিস্ট)করা আছে সেটা আমি চাইলেই স্ক্যান করে দেওয়া যায় যা আমি চাইনা।
হুম পৃথিবীতে অদ্ভুত অনেক কিছুই আছে যা হয়তো আপনার বা আমার অজানা। তাই অবাক হবার কিছু নেই ।
৩৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৪৬
প্রতীক্ষা বলেছেন: আচ্ছা বলা হয়নি একদম উপরের ছবি টা অনেক সুন্দর হইছে আর আপনার সব লিখাই নাইস!
কি কি রান্না করলেন ! আপনার রান্নার ছবি নিয়ে একটা পোস্ট দেন না প্লীজ
২৭ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৩০
শায়মা বলেছেন:
আমার যখন যেটা ইচ্ছে হয়, সেটা নিয়েই লিখি । এটাই আমার সারাজীবনের অভ্যাস। রান্না নিয়ে ইচ্ছে হবে যখন, তখনি দেবো ওকে?
৩৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:১৭
ভাঙ্গন বলেছেন:
অনেক ভাল লেগেছে।
২৭ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৩০
শায়মা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাঙ্গন।
৪০| ২৭ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৯:০৮
প্রতীক্ষা বলেছেন: ইশ , আমাকে রাগী মনে হল!
আমি একটুও রাগী না, সত্যি!
বরং উল্টোটাই সত্যি!
আপনি মন খুলেই কথা বলুন, বেফাঁস কথায় কোন সমস্যা নাই!
কি কি রাঁধলেন, বললেন না তো? আমি খেয়ে ফেলব সেই ভয়ে বলছেন না, না?
২৭ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৩২
শায়মা বলেছেন:
পান্তাভাত, কাঁচকলা ভর্তা, শুটকীমাছ আর গরুরভুড়ি।
৪১| ২৭ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:১৬
আবু সালেহ বলেছেন:
পক্ষীগুলো অনেক কিউট.......
ছেলেবেলা গুলো এত সুন্দর হয় কেন???
২৭ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৩৩
শায়মা বলেছেন: পক্ষীগুলো আসলেই অনেক কিউট
আর ছেলেবেলায় মনে হয় বড়বেলা এত মজার কেনো? যা খুশী তাই করা যায়।
৪২| ২৭ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫৯
তাহসিব বলেছেন: ভালো লাগল,+++++
২৮ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:০২
শায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩০
ধীরে বৎস বলেছেন: শায়মাপু, গরুর ভূড়ি রান্না হইতেছে জানিতে পারিলাম,তাড়াতাড়ি বাটি এদিকে চালান দেন
২৮ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:০৩
শায়মা বলেছেন: ভুড়ি শেষ।
একবাটি শুটকি মাছ আছে।
৪৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:১৫
পৃথিবী আমারে চাই না বলেছেন: প্রচন্ড গরমের মধ্যে একপশলা বৃস্টির মতো ভাল লাগলো।
২৮ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:০২
শায়মা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। এমন একটা মন্তব্যের জন্য।
৪৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:১১
বুমবুম বলেছেন: শ্যাষ পিলাচ!!!পক্ষী বিশেষগ্গ আছেন কেমুন?
২৮ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৫৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাঙ্কু।
আছি ভালোই তবে একটু ব্যাস্ত আছি রাতের খাবারের টাইম পাইনাই।
৪৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:১৩
বুমবুম বলেছেন: কি কনননননননন???
২৮ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২৫
শায়মা বলেছেন: ঠিকি কই।
৪৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:২৮
হ্যামেলিন এর বাঁশিওয়ালা বলেছেন: আমার ১টা টিয়া ছিল
২৮ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৫৩
শায়মা বলেছেন: তারপর?
৪৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:১৩
স্বপ্নকথক বলেছেন: খাইছে! বিখ্যাত হয়ে গেছেন...
ছোটবেলায় অন্তরার গান শুনে তো প্রেমেই পড়ে গিয়েছিলাম! কি কিউট মেয়েটা! আর গানটা দেখে সুরটা মনে পড়তেই গুন গুন করতে করতে পোস্টে ঢুকে পড়লাম।
২৯ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:০৭
শায়মা বলেছেন: বিখ্যাত হয়ে গেছি নাকি?
আগেই বলেছি এই গান শুনে বড় হয়নি এমন মানুষ কম আছে।
৪৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:১৯
মে ঘ দূ ত বলেছেন: কি মিষ্টি একটা গান দিলেন! এই গান শোনার সৌভাগ্য আগে হয়নি। আপনার ইয়া বড় লেখা পড়ে শেষ করার চাইতে গানটা শোনায় শ্রেয় ভেবে নিলাম।
পরে সুযোগ করে এসে লেখাটা শেষ করে যাব
২৯ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:১০
শায়মা বলেছেন:
ইমোকনটা দুঃখের দিলেও আসলে আমি রাগ করলাম। বড় লেখা না পড়লেই বলতে হবে?
নাহয় একটু বেশীই বকবক করি।
যাক তবুও গানটা শোনার জন্যই ধন্যবাদ দিলাম।
৫০| ২৯ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:১৭
বুমবুম বলেছেন: ঠিক না
২৯ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:১২
শায়মা বলেছেন: ঠিক না সেতো আমিও জানি।
কিন্তু কি আর করা?
৫১| ৩০ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:৪৯
বুমবুম বলেছেন: হ কি আর করা তয় আমি নিজেই তো এইটা করি
৩০ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৫৬
শায়মা বলেছেন: হ্যা একদম আমার মত।
৫২| ৩০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৩১
টানজিমা বলেছেন: বাদর কে আশ্কারা দিলে যে বাদর কত টুকু যেতে পারে তা আপনাকে দেখে ধারনা হল...........
যাওগ্গা, এত্ত বড় লেখা ফত্তে ফাত্তাম্না.......
এক্টা মাইনাশ দিয়া গেলাম।(মুন্ছায়লে মাইন্ড কত্তে ফারেন)।
৩০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৯:১০
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
কেনো নিজেকে দেখেও কি ধারনা হওয়াটা বাকী ছিলো?
আপনার কবিতা দেখে ও একি কথা কিন্তু ভাবছিলাম টানজিমা মিঃ সাহেব।
৫৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:৫৬
আবু সালেহ বলেছেন:
না ছেলেবেলাই মজার.................
৩০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৯:০৮
শায়মা বলেছেন: হুম । সেকথা অত্যন্ত সত্য।
৫৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:৫০
টানজিমা বলেছেন:
৩১ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৪৮
শায়মা বলেছেন:
৫৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৪:৫৪
বুলবুল আহমেদ পান্না বলেছেন: বুলবুল পাখি ওরফে Redvented bulbul ভালা পাইলাম...
পিলাচ
৩১ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:২৩
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ধন্যবাদ পান্না।
৫৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:০০
দীপান্বিতা বলেছেন: খুব ভাল লাগলো +++
৩১ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:১৬
শায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ অসংখ্য অসংখ্য দীপাণ্বিতা।
৫৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ দুপুর ১:০৭
মে ঘ দূ ত বলেছেন: আপনার প্রত্যাবর্তন পড়ার পর এখন আপনার পোষ্ট আর ছাড়ি কি করে। তা সে মহাভারতই হোক না কেন। এই দেখুন ঘুমহীন চোখে বসে থেকেও আপনার পাখীর পোষ্টটা পড়ে শেষ করে ফেলেছি। তাও এক বসাতেই ।
অন্তরার গানটা আবার শুনছি। আহ্ কি মিষ্টি । মুখে ইয়া বড় একটা হাসি এনে দেয়। যান হাসিটা আপনার জন্য রেখে গেলাম। সাথে একটা লিঙ্ক যেটি দীপান্বিতা দেবী দিয়েছিল।
http://allbirdhere.blogspot.com/
একটা প্রশ্ন ছিল - অমলের দইওয়ালা কোন গল্পের চরিত্র?
হলদে পাখী নিয়ে আপনার দাদীর উত্তর শোনে মুখে হাসি চলে এসেছিল। ছোটবেলায় এই পাখীর জন্য কত অধীর হয়ে অপেক্ষা করে থাকতাম। কারণ হলদে পাখীকে দেখে মানেই অতিথি আসা। আর অতিথি আসা মানেই নো পড়ালেখা। হুর্রে কি মজা
০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৫:০৫
শায়মা বলেছেন: হা হা হা আবারও
আপনার মন্তব্য মজার। আপনি খুবি ভালো, ধৈর্য্যশীল পাঠক সে বোঝা যাচ্ছে।
লিন্কটার জন্য ধন্যবাদ।
অমলের দইওয়ালা রবিঠাকুরের এক সৃষ্ট চরিত্র।
আর হলদে পাখী নিয়ে যা বললেন আরকি। আমি তো নিজেই কুটুম আয় রবে হলদে পাখী বনে যেতাম। হাহাহাহা
৫৮| ২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:১০
সাজিদ বলেছেন: অন্তরা চৌঃ এর এই গানগুলা খুব মিস করি। ছোট বেলায় শুনতাম। ক্যাসেটটা হারিয়ে গেছে বা আমি ভুল করে রেকর্ড করে ফেলেছিলাম। এটা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। "ও মাগো মা অন্য কিছু গল্প বলো" এই গানটা বেশী ভালো লাগতো। পরে আর খুজে পাইনি কোন ক্যাসেটের দোকানে। অনলাইনে কোন লিন্ক থাকলে দিয়েন।
২৮ শে মে, ২০১০ সকাল ৯:১৩
শায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য। এই গানের লিন্কে গেলেই অন্তরার অনেক গুলো গান পাওয়া যায়। মনে হয় আপনার গানটিও পেয়ে যাবেন । না পেলে জানাবেন আমি লিন্ক দিয়ে দেবো।
৫৯| ০২ রা জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩১
মে ঘ দূ ত বলেছেন: পোষ্টটার উপর চোখ বুলিয়ে যাচ্ছিলুম। ভাবলুম বুলবুল পাখী, ময়না টিয়ে গানটা আবার শুনি। তাই লাগিয়ে দিলুম :-)
০২ রা জুলাই, ২০১০ রাত ৮:৫৭
শায়মা বলেছেন: হুম ছোট বেলার গান।
৬০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২৩
রাজামশাই বলেছেন: লাল ঝুটি কাকতুয়া - দেখতে কেমন?
০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫২
শায়মা বলেছেন: ওকে ছবি দেখাবো রাজামশাই।
৬১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:১৬
দুরের পাখি বলেছেন: ওম্মা । আমি দেখি কুটুম পাখি ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
সেকি এতদিনে জানলেন???
৬২| ১৮ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১:২৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: ঘুঘু ছবিটা কিন্তু সুন্দর।
জীবনে ঘুঘু ধরেছেন??
আমি কয়েকবার ধরেছি।
১৮ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:০২
শায়মা বলেছেন: না ঘুঘু ধরিনি তবে ফাঁদ দেখেছি।
৬৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:১৮
রমাকান্তকামার১১০১১৪৫ বলেছেন: এ যে পক্ষী বিশারদ শায়মাপু, রীতিমত লেডি সালিম আলি
১৩ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২০
শায়মা বলেছেন: সালিম আলী আবার কে???
৬৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: এই নিঠুর পৃথিবীর সবাই কি আর নাটক নভেলের অমলের দইওয়ালা বা মিনির কাবুলী ওয়ালা হয়?/ -- কি সুন্দর করে বলেছেন এ কথাটা! খুব ভালো লেগেছে।
তবে মনে পড়ে এক সে কোন জনমে, বিদায় সন্ধ্যাবেলা, কোনো এক কিশোরীবেলায় কেউ একজন পরম বন্ধু , তার কাছে লেখা গোপন চিঠি পড়ে বলেছিলো, তুই লিখিসনা কেনো? তুই লিখলে অনেক নাম করবি -- যেহেতু চিঠিটা গোপন ছিল, তাই সে সম্পর্কে কিছু জিজ্ঞেস করছিনা, তবে বোঝাই তো যায় চিঠিতে কি থাকতে পারে। ঐ বয়সের কিশোর কিশোরীদের কলম থেকে অনেক সময় কিন্তু অনেক মূল্যবান সাহিত্য বের হয়ে স্মৃতির অতলে হারিয়ে যায়। পরে যদি কখনো সেগুলোকে retrieve করা যায়, তখন নিজের লেখা পড়ে নিজেকেই অনেক সময় চমকে উঠতে হয়। সেগুলোর সাহিত্যমান এতটা উচ্চ হয়, কারণ তার সাথে নির্ভেজাল আবেগ মিশ্রিত থাকে। আর কে না জানে, কৈশরিক ভালোবাসায় মনের আবেগে স্বর্গীয় ছোঁয়া থাকে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৬
শায়মা বলেছেন: আমি এখনও নিজের লেখা পড়ে নিজে চমকে উঠি ভাইয়ু।
ভাইয়া কেমন আছো???
৬৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৩
জেন রসি বলেছেন: পাখি দিয়া ভাগ্য গননা করতেন!!!
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৭
শায়মা বলেছেন: আমি তো নিজেই জ্যোতিষী!!!!!!!
পাখি লাগে নাকি!!!!!!!!!!
৬৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২২
খায়রুল আহসান বলেছেন: ভাইয়া কেমন আছো??? -- ভালো আছি। এবারের বই মেলায় আমার প্রথম কবিতার বই "গোধূলীর স্বপ্নছায়া" বের হবে বলে আশা করছি। প্রকাশকদের অবহেলার কারণে একটু অস্থির আছি, এই আর কি।
আপনার "বিজি" নেস কমে এলে আমার ব্লগে একবার ঘুরে যাবেন, এ আশা রাখছি।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৪
শায়মা বলেছেন: বাহ ভাইয়ু!!!!!!!! তোমার বইটা আমি অবশ্যই বইমেলা গেলে নিয়ে আসবো। আর বিজিনেস যে কবে কমবে জানিনা
৪ এ একটা অনুষ্ঠান, বসন্ত বরণ আর একুশে ফেব্রুয়ারীর অনুষ্ঠান আছে সামনে।
৬৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২২
জেন রসি বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি তো নিজেই জ্যোতিষী!!!!!!!
পাখি লাগে নাকি!!!!!!!!!!
পাখি হচ্ছে উছিলা!!!
আপনি হচ্ছেন চন্দ্রাহত!!!
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৫
শায়মা বলেছেন: আমি চন্দ্রাহত!!!!
কে বলছে!!!!!!
আজ জ্যোস্না রাতে সবাই গেছে বনে
যাবোনা এই মাতাল সমীরণে ........
৬৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৮
জেন রসি বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি চন্দ্রাহত!!!!
কে বলছে!!!!!!
আজ জ্যোস্না রাতে সবাই গেছে বনে
যাবোনা এই মাতাল সমীরণে ........
চন্দ্রাহত মানে চন্দ্র দ্বারা আহত!!!
এই জন্যই ভয়ে বাসায় বইসা থাকবেন!!
ন্যাড়া কি আর দুইবার বেল তলায় যায়???
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৩
শায়মা বলেছেন: চন্দ্রাহত মানে চন্দ্র দ্বারা আহত না???????
তোমারে বলছে????
আর যাবোনা কেনো তুমি জানবেনা!!!!!!!!!!!!!
আমার এ ঘর বহু যতন করে
ধুতে হবে মুছতে হবে মোরে
আমারে যে থাকতে হবে
কি জানি সে আসবে কবে
যদি আমায় পড়ে তাহার মনে !!!!!!!!
আমি তাই অপেক্ষায় থাকি!!!!!!!!!!!
৬৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪২
জেন রসি বলেছেন: লেখক বলেছেন: চন্দ্রাহত মানে চন্দ্র দ্বারা আহত না???????
তোমারে বলছে????
আর যাবোনা কেনো তুমি জানবেনা!!!!!!!!!!!!!
আমার এ ঘর বহু যতন করে
ধুতে হবে মুছতে হবে মোরে
আমারে যে থাকতে হবে
কি জানি সে আসবে কবে
যদি আমায় পড়ে তাহার মনে !!!!!!!!
আমি তাই অপেক্ষায় থাকি!!!!!!!!!!!
অপেক্ষায় থাকেন!!
তবে ঠাণ্ডার মধ্যে ধোঁয়া মোছা একটু কম কইরেন!!!
পরে সে এসে দেখবে আপ্নার সর্দি কাশি........
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৫
শায়মা বলেছেন: আরে আমি তো মপ দিয়ে মুছবো। হাত লাগানো নাকি পানিতে!!!!!!!!
কখনও না!!!!!!!!!!!!
৭০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫০
জেন রসি বলেছেন: লেখক বলেছেন: আরে আমি তো মপ দিয়ে মুছবো। হাত লাগানো নাকি পানিতে!!!!!!!!
কখনও না!!!!!!!!!!!!
আপনার যে জলাতঙ্ক আছে এইটা ভুইলা গেছিলাম!!!
মিসটেক!!!
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৫
শায়মা বলেছেন: হুম পাগলা কুকুর কামড়ানোর ফল!
৭১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩০
জেন রসি বলেছেন: লেখক বলেছেন: হুম পাগলা কুকুর কামড়ানোর ফল!
তাহলে যা বোঝা গেল তা হচ্ছে, এক জ্যোস্না রাতে আপনি যখন চাঁদের দিকে তাকিয়ে প্রায় চন্দ্র ভ্রমন করে ফেলছিলেন তখন এক পাগলা কুকুর আপনাকে কামড় দেয়!!!!
তারপর থেকে আপনার জলাতঙ্ক!!! ভয়ে জ্যোস্না রাতে বাসায় বসে থাকেন!!!
কেউ একজন জলাতঙ্কের ইঞ্জেকশন নিয়ে আসবে এই অপেক্ষায় বসে থাকেন!!!
ঠিক বলেছি না???
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১১
শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক একদম ঠিক!!!!!!!!
৭২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপুনির কি জলাতঙ্ক হইছে?
নো প্রবলেম! আমি ইঞ্জেকশন নিয়ে হাজির.........
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০২
শায়মা বলেছেন: আগে কুকুরকে ইনজেক্ট করো ........
৭৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: তোমার বইটা আমি অবশ্যই বইমেলা গেলে নিয়ে আসবো --
মেলাতে গিয়েছিলেন কি? নিয়ে এসেছেন কি?
এটা ছাড়াও "জীবনের জার্নাল" নামে আমার একটা আত্মজৈবনিক স্মৃতিকথা বের হয়েছিল, "বইপত্র প্রকাশন" থেকে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া মেলাতেই যাওয়া হয়নি।
শেষ পর্যন্তও কোনো রকম উপায় বের করা গেলো না।
এখন তোমার বাসা থেকেই আনতে হবে মনে হচ্ছে।
৭৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২৪
বিজন রয় বলেছেন: অনেক পুরানো পোস্ট।
+++++
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:২৫
শায়মা বলেছেন: হা হা যখন আমি ছোট্ট ছিলাম ভাইয়া।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯
রাজসোহান বলেছেন: পুতুম পিলাচ