![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
খুব অবাক হয়ে চারিদিকে চেয়ে চেয়ে দেখছে নোভা! চারিদিক শুনশান নীরবতা, কোনো কোলাহল নেই। সব কিছু স্থির, অনড়, অটল। মনে হচ্ছে এ নগরীর দালান-কোঠা, ঘর-বাড়ি, ইট-কাঠ-পাথর, বাস, ট্রাক, রিকশা সব কিছুরই যেন শেকড় গজিয়েছে। স্থবির, নিশ্চল চারিদিক। যে যেখানে ছিলো সেখানেই দাঁড়িয়ে আছে । এক ধরণের ঝিম ধরা ভাব পুরো শহরটা জুড়ে। এমনকি সামনের বাড়ির ছাঁদে রোদে শুকুতে দেওয়া লাল নীল ছোট বাচ্চাদের জামা, হলুদ সালো্যার কামিজ, বেগুনী শাড়ি সেসবও যেন পিন দিয়ে আটকানো রঙ্গীন প্রজাপতির মত নিথর হয়ে শুন্যে বিঁধে আছে। একটু ও নড়ছেনা, দুলছেনা। মনে হচ্ছে পুরো শহরটাই এক স্থির জলচিত্র।
দুপুর রোদে তেতে ওঠা কংক্রিটের রাস্তাটা পেরিয়ে চুপিচুপি পায়েপায়ে সামনে এগিয়ে যায় নোভা। তারপর উদ্দেশ্যবিহীন হাঁটতে থাকা, যেদিকে দুচোখ যায় সেদিক। নিজেকে হঠাৎ মনে হচ্ছে দুপুরবেলা ঘর পালানো গোল্ডিলকস। ঠিকঠাক বুঝতে পারলোনা ঠিক কোথায় এখন সে। সামনে খোলা সবুজ প্রান্তর। বুক ভরে লম্বা এক শ্বাস টেনে নেয় নোভা। আহ! ভালোলাগা এক সবুজ শ্যামল হাওয়া বয়ে যায় ওর ছোট্ট বুকটা জুড়ে। । প্রশান্তিতে মন ভরে ওঠে।
নোভার মনটা হঠাৎই আবার খারাপ হতে শুরু করে। হয়তোবা এই ঘনহরিৎ প্রান্তরই হঠাৎ কোনো অজানা বেদনায় তার মনটা খারাপ করিয়ে দেয়। ছোট্ট নোভা তার পুরো হৃদপিন্ডটা দিয়ে অনুভব করলেও বুঝতে পারেনা ঠিকটাক যে কিসের অপ্রাপ্তিতে এই অব্যাক্ত হাহাকার তার ভেতরটা ঘিরে। স্কুল আর বাসা, বাসা আর স্কুল আর তার বাইরে গানের টিচার, নাচের টিচার, আর্ট স্কুল ছুটির দিনেও এত টুকু হাফ ফেলবার নেই অবসর। আর সপ্তাহ জুড়ে রয়েছে ইংরেজী, বাংলা আর ম্যাথ টিচার। বারো বছরের এত টুকু জীবনে হাঁপিয়ে ওঠা নোভাকে হাত ছানি দিয়ে ডাকে যেন ঐ সবুজ খোলা প্রান্তর। সবুজ ঘাসে পা ডুবিয়ে দিতেই একরাশ হিম হিম ভালোলাগা ঘিরে ধরে তাকে। আবেশে চোখ মুঁদে আসে।
চোখ মেলতেই ভুঁইফোঁড় এক অট্টালিকা। কোথা হতে উদয় হলো এই সুদৃশ্য অট্টালিকা! ভাবনার দোলাচলে দুলতে দুলতেই ধীরে ধীরে সে পা বাড়ায় ভেতর। বিশাল সিংহদূয়ার পেরিয়ে, সুসজ্জিত কক্ষের পর কক্ষ পার হয়ে যায়। হীরা মনি মানিক্যে সজ্জিত রাজপ্রাসাদের সৌন্দর্য্যে চোখ ধাঁধিয়ে যায় যেন। জানালার বাইরে স্থির হয়ে আছে ঝলমলে রাজ-উদ্যান। সরোবরে হংসমিথুনের জলকেলী। সব যেন এক একটি জলরঙে আঁকা বা স্টিল ক্যামেরায় তোলা স্থির চিত্র। কোথাও কোনো প্রাণের ছোঁয়া নেই। এই মৃতনগরীতে একা একা একটু একটু হিমেল ভয় গ্রাস করতে থাকে এবার তাকে।
এ যেন সেই স্লিপিং বিউটি ফেইরী টেলসের বই এর পাতা থেকে উঠে আসা ছবির পাতা। ঘোড়াশালে ঘোড়া , হাতীশালে হাতি, পাইক, পেয়াদা বরকন্দাজ, দাস দাসী সবাই যে যার কাজ করতে করতে ঘুমিয়ে পড়েছে। যেভাবে ছিলো সেভাবেই। সারাদিনের কাজ আর এগোয়নি। সময় গড়িয়েছে কিন্তু কাজ এগোয়নি এক ফোঁটা। নোভা এ ঘর থেকে ওঘরে ঘুরে বেড়ায়। স্থির দাড়িয়ে, বসে বা শুয়ে থাকা রুপকথার মানুষ গুলোর গা ছুঁয়ে ছুয়ে দেখে। কারো সম্বিত ফেরাতে পারেনা।
নোভার একটু ক্ষিধে ক্ষিধে পাচ্ছে। কিন্তু সে নিরুপায়। কিছুই করার নেই তার। রাজ প্রাসাদের টেবিল ভরা খাবার । কত রকম বিরিয়ানী পোলাও, কালিয়া কোপ্তা, নানা রকম মেঠাই, ফলফুলুরী। সেসব খাদ্য সামগ্রী থেকে সুঘ্রান ভেসে আসছে । কিন্তু স্পর্শ করেই নোভা বুঝতে পারে সেসব খাদ্য খাবার অযোগ্য। মৃত নগরীর জীবনমৃত মানুষগুলোর মত সেসব খাদ্য হতেও প্রান কেড়ে নিয়েছে কেউ।
অবশেষে ধীরে ধীরে প্রবেশ করে সে রাজকন্যার কক্ষে। অবাক হয়ে চেয়ে দেখে ঠিক ঠিক রুপকথার সেই সোনারকাঁঠি রুপোর কাঁঠি গল্পের মত সোনার পালংকে মাথা আর রুপোর পালংকে পা রেখে ঘুমিয়ে আছে ঘুমপূরীর রাজকন্যা। শিয়রে তার সোনার কাঁঠি, পায়ের কাছে রূপোর কাঠি। বুয়ার মুখে শোনা রুপকথার গল্পটির মতই নোভা রাজকুমারীর কাঁঠি দুটি অদল বদল করতেই, নোভাকে অবাক করে দিয়ে সাথে সাথে চোখ মেলে জেগে উঠে বসে রাজকন্যা কঙ্কাবতী। মুহূর্তের মাঝে সচল হয়ে ওঠে পুরো মৃত নগরী। বাইরে থেকে ভেসে আসে মানুষের হৈ হট্টগোল। চারিপাশে লোকজন, পশুপাখি, পথচারী যেন প্রাণ ফিরে পায়। বাস ট্রাক মোটর সাইকেল রিক্সার প্যা পো শব্দে মুখর করে তোলে জনপথ। রাজপথে যানবাহনগুলো সব অজগরের মত হেলেদুলে চলতে শুরু করে।
চোখ মেলে উঠে বসে নোভা। বিলাস বহূল গাড়ির ক্লক স্ক্রিনে চোখ চলে যায় তার। স্কুল ছুটি হয়েছে সেই দুপুর ১টায় আর এখন বাজে বিকাল ৪:৩০। গুলশান ২ এর নোভাদের স্কুল হতে বনানীর মোড়টুকু পর্যন্ত প্রচন্ড জ্যামের কারণে পেরুতে পারেনি এতক্ষনে নোভাদের গাড়িটা। প্রায় প্রতিদিনই এমন হচ্ছে। এখনও অনেকখানি পথ বাকী। ক্লান্ত দৃষ্টিতে গাড়ির জানালা দিয়ে বাইরে তাকায় নোভা। দম বন্ধ হয়ে আসতে চায় ওর। শম্বুকগতির রাজপথ তাতে ভ্রুক্ষেপও করেনা।
অকারণ অভিমানে নোভার চোখ জলে ভোরে ওঠে। বুয়া কোলে টেনে নেয় ওকে। মায়ের মমতায় চুলে হাত বুলিয়ে দেয়।
নোভার কি খুব ইচ্ছে করে চুপি চুপি এই শহর ছেড়ে চলে যেতে, দূর বহুদূরে, কোনো অজানায়? ধুলোবালি ক্লান্তির এই নগর কোলাহলের সব ব্যাস্ততা, প্রতিযোগীতা থেকে পালিয়ে যেতে কোনো সবুজ ঘাসের দেশে?। যেখানে কাকচক্ষু জলে সাঁতরে বেড়ায় উদ্দাম শৈশব, যেখানে জীবন অবাধ বাঁধাহীন, এ নগরীর মত বিদিকিচ্ছিরি জ্যাম যেখানে কারো গতিরোধ করায় না। মৃতনগরীর খাদ্যদ্রব্যের মত যেখানে নিস্প্রাণ, বিষযুক্ত খাবার কেউ ধরে বেঁধে খাইয়ে দেয় না। যেখানে ঘুমপূরীর রাজকন্যার মত কোনো নোভাকে একা একা সারাদিন বাবা মাকে ছেড়ে থাকতে হয়না।
কিন্তু এসব কিছুই বলতে পারেনা নোভা। শুধু হতাশা, নিরাশা আর ক্লান্তিকর একঘেয়ে শৈশব নিয়ে খুব তাড়াতাড়ি বড় হয়ে যাবার আশায় সংগ্রামী যোদ্ধার মত কঠোর ক্লান্ত ও মলিন মুখে অপেক্ষা করতে থাকে।
(বেশ কিছুদিন যাবৎ আমাদের পাশের বাসার ছোট্ট মেয়ে নোভাকে শুকনো মুখে, পড়ন্ত বিকেলে বাড়ি ফিরতে দেখে মনে হলো আমার ফেলে আসা সেই রঙ্গীন শৈশবের সাথে বর্তমান শৈশবের কিছু বৈষম্য।)
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২৯
শায়মা বলেছেন: সে এক দিন ছিল যখন দাদী নানিরা গল্প শুনাতেন। ঠাকুরমার ঝুলি তারি নামাকরণ। রুপকথার গল্প রাজা রাণী , রাক্ষস খোক্ষস।
সময়ের সাথে সাথে দিনগুলো বদলেছে। বেড়েছে ব্যাস্ততা। পাল্টেছে মানুষের মন, মায়া আর মমতা।
এখন দাদী নানিরা থাকতে বাধ্য হন বৃদ্ধাশ্রমে আর নোভারা, স্কুল, পড়ালেখা, প্রতিযোগীতা, জ্যামের পর জ্যাম ঠেলে ক্লান্ত শ্রান্ত হয়ে ছুটে চলে।যতটুকু গল্প শুনে তা শুনায় তাকে ঐ বুয়ারাই। যতটুকু আদর ভালোবাসা তা পারিশ্রমিকের বিনিময়ে আর কিছুটা তাদের আবেগ হতেই পায় নোভারা।
২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২২
শিবলী বলেছেন: হুম!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৩০
শায়মা বলেছেন: হুম।
৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২৪
শেখ আমিনুল ইসলাম বলেছেন: চিরন্তন সত্যকে সুন্দর করে লেখায় ফুটিয়ে তুলেছেন। পাথুরে সময় আমাদের শিশুদের সোনালী শৈশব থেকে বঞ্চিত করছে।
তবে ঢাকায় এখনো সবুজ আছে। বুক ভরে নিঃশ্বাস নেওয়ার এক টুকরো যায়গা আছে। আমাদের সবুজ কার্জন হল ক্যাম্পাস এলাকা, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। এক দিন নিয়ে আসুন না নোভাকে। অন্তত এক দিনের জন্য হলেও আপনার গল্পের সাথে ওর লেখাটা মিলে যাবে।
শুভেচ্ছা
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৩১
শায়মা বলেছেন: শুধু একদিনে কি এই অপার শূন্যতার ক্ষতি পূরণ হবে আমিনুলভাই? তবুও অন্তত এক দিনের জন্য হলেও চেষ্টা করে দেখা যেতে পারে।
৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: সুন্দর
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৫১
শায়মা বলেছেন: মিছা কথা।
মিছা কথা বইলোনা হাসানভায়া।
আসলে ট্রাফিক জ্যামে বসে নিজে দিনভর সময় নষ্ট করে আর স্কুলের বাচ্চাগুলোকে করুণ মুখে গাড়ি বন্দি দেখে একটু লিখতে গেছিলাম।
হয়ে গেলো অন্য রকম।
তাই গাড়ি দিয়ে বানানো ছবিটা দিয়ে জ্যামটা বুঝাই দিছি। লেখা দিয়ে না বুঝাতে পারি চিত্র সহ উদাহরণ তো দিলাম।
৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৯
ডেইফ বলেছেন: আমাদের আগের প্রজন্ম আমাদের যা দিয়ে গেছেন আমরা কি তা পেরেছি দিতে বা চেষ্টা করেছি পরের প্রজন্মের জন্য? এতটুকু শিশুদের উপর চাপিয়ে দিচ্ছি গাদা গাদা বই, এই কাজ সেই কাজ কত কি!
একসময় হয়ত এরাই আমাদের ধিক্কার দেবে আমাদের নির্মমতার জন্য।
অনেক ধন্যবাদ রইল এত সুন্দর একটি লেখার জন্য। ভাল থাকবেন।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৪
শায়মা বলেছেন: ডেইফভাই আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
আর সত্যি নতুন প্রজন্মকে দেখে মনে পড়ে নিজেদের কথা।
সেই যে আমার নানা রঙের দিন গুলি।
৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩০
জসিম বলেছেন: শৈশবের বৈষম্যটা এখন বড় বাস্তব।
ইট, কংক্রিটের মাছে বৈষম্য ছাড়া আর কিছূ খুঁজে পাওয়া কঠিন। নোভা হয়তো সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বুঝে উঠবে সব!
সুন্দর লেখনীর জন্য অনেক ধন্যবাদ।
++
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৮
শায়মা বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ জসিম।
৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৪
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: নানা রকম মেঠাই, ফলফুলুরী..........
'বাঙলা ভাষার বারোটা বাজানোর প্রকল্প পরিচালক' মিসেস শায়মা ওবায়েদ, ভালো আছেন তো?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৭
শায়মা বলেছেন: চুপ পন্ডিৎ। একদম কল্লা কেঁটে দেবো।:
৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৭
আকাশদেখি বলেছেন: প্রজন্মের মাঝে নিজেকে খুঁজে ফেরা....
আমার এই লেখটা পড়তে পারেন
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৯
শায়মা বলেছেন: পড়ছি এখুনি। শেয়ারের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০১
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: তোমার মাথায় ঠাডা পড়ুক।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৪
শায়মা বলেছেন: আবার?
বাংলাদেশের বাংলা পন্ডিৎ।
দেখি কোথায় টোল খুঁজে পাই কিনা তোমার চাকুরীর সুবন্দোবস্ত করিবার জন্য।
১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১২
সায়েম মুন বলেছেন: হুমম -- বিরাটাকার বৈষম্য চোখে পড়ে।
বাচ্চাদের কথা কি বলবো! বিভীষিকাময় শহরে টেকা দায় হয়েছে। গল্পের উপস্থাপন সুন্দর হয়েছে।
আজকে এই ধরনের একটা থিম মাথায় আসলো। তার আগে তুমি পোষ্ট দিয়ে দিলা। পোষ্ট রিফুটেট।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৩
শায়মা বলেছেন: হা হা হা তুমিও লেখো সায়েমভাইয়া। আমি জ্যাম দেখে মেইনলী ঘুমপূরীর স্থবিরতার সাথে সাদৃশ্য খুঁজেছিলাম।
১১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৯
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: হ
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩১
শায়মা বলেছেন:
১২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৫
যুধিষ্ঠির বলেছেন: শৈশব চুরি হয়
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:০৯
শায়মা বলেছেন:
হুম।
১৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪১
রনি আহমদ বলেছেন: ++++
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:০৫
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রনি।
১৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৩
শোশমিতা বলেছেন: ভাল লাগলো +
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:০৪
শায়মা বলেছেন:
থ্যাংকস।
১৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৫
ত্রাতুল বলেছেন:
একা পাখি বসে আছে শহুরে দেয়ালে
শীষ দিয়ে গান গায় ধূসর খেয়ালে...!!?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৯
শায়মা বলেছেন: মনে পড়ে যেন তার সেই দিন গুলি
সবুজ শ্যামলে ঘেরা ছিলো যাহা ভুলি।
১৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৮
নিমা বলেছেন: মুগ্ধপাঠ আপু ....
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:০১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ নিমামনি।
১৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:০৭
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: আমাদের অপ্সরাও রাজকন্যে নিয়ে অনেক ভালো ভালো পোস্ট লেখছে। তার লেখা বড়ই সৌন্দর্য। তয় তোমারটাও খারাপ না। কাছাকাছি রকমের।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:১১
শায়মা বলেছেন: টুলু পন্ডিৎ । নো মোর পন্ডিতি। তফাৎ হঠো।
১৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:১৩
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: শুনছো। টুলুর মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে। টুলু ছিল আমার ক্লাসমেট, অথচ তার মেয়ের বিয়ে হয়ে গেল!
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:২০
শায়মা বলেছেন: হবেনা?
তুমি কি কম বুড়া হয়েছো নাকি?
১৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:২১
ভাঙ্গন বলেছেন:
প্রশংসা: খুব ভাল হয়েছে। খুব। এত এত সুন্দর! ঠিক বারো বছরের বালিকাদের মত করে ভেবে দেখা সহজ নয় কিন্তু!
আমি শিশুতোষ গল্প খুব খুব পছন্দ করি
তীক্ষ্ণ সমালোচনা:
কঙ্কাবতীর সোনার পালঙ্কে মাথা আর রুপার পালঙ্কে যদি পা রাখা থাকে, তবে সে দুই পালঙ্কে কীভাবে শুয়ে আছে? দুইটা পালঙ্ক কি জোড়া দেয়া ছিল? নাকি মাথার দিক সোনার পালঙ্কে,পায়ের দিক রুপার পালঙ্কে আর কোমরের দিক হ্যাঙ হয়ে ছিল
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৪১
শায়মা বলেছেন:
প্রশংসার জন্য লদ্দা পাচ্ছি। তবে বারো বছর কেনো আমাকে ২/৩ বছরের মত করে ভাবতে দিলে আমি আরো বেশী ভালো ভাবতে পারবো।
আর রাজকন্যা সোনার পালঙ্কে মাথা আর রূপার পালঙ্কে পা । মনে হয় হ্যাং হয়েই ছিলো কোমরটা। এই যে আমি দিব্য দৃষ্টিতে দেখতে পাচ্ছি।
আমরা মানুষেরা হ্যাং হয়ে ঘুমাতে পারিনাতো কি ? রুপকথার রাজ্যে সবই সম্ভব। ম্যাজিকাল ব্যাপার স্যাপার। দেখোনা যাদুতে কি রকম রিং এর মাঝে মেয়েটা ঘুমিয়ে থাকে শূন্যে। রাজকুমারীর ইচ্ছে হলেই তেমন সোনা রুপার খাট ও লাগেনা শূন্যেই বেশ ঘুমাতে পারে।
২০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:২২
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: ওবায়েদ মিয়ার যে এখন ৪৮ চলে সেইটা কিন্তু আমি কাউরে কখনো কই নাই।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৪৬
শায়মা বলেছেন: সত্যি কিন্তু জানো আগের দিনের টুলু পন্ডিতেরা সংস্কৃত, তৎসম, তৎভব বাংলায় খুবই দক্ষ ছিলেন। এটা অবশ্য তোমার না জানার কথা না।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:০৩
শায়মা বলেছেন: অনেক কষ্টে তোমার জন্য একখানা ছবি পাইলাম টুলু পন্ডিৎ।
২১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৩০
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: বিবাদী ও বিবাগী ছবি।পরাকাষ্ঠা।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৫৬
শায়মা বলেছেন: কঠিন মন্তব্য। বুঝলাম না কিন্তু।
২২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৪৫
ভাঙ্গন বলেছেন: স্কিপ করোনা গো।
ঐখানে সোনারুপা মিক্সার তৈরী পালঙ্কের কথা কইলে কি হইতো
গল্পে কোন বৈসাদৃশ্য থাকলে ধরো, আজ থেকে ১৫ বছর পরে যখন তোমার নেফিউস্রা তাদের ফুপ্পি'র গল্প পড়বে, তখনকার বৃলিয়ান্ট্রা নিশ্চিত বলবে, আন্টি কি করলা এইটা
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৫৩
শায়মা বলেছেন: তোমার বেবিদেরকে বলবো আমার মত ফুপ্পির গল্প পড়িসনা বাবুরা, তোদের ব্রিলিয়ান্ট বাবা আই মিন আমার গিয়ানী ভ্রাতা (ভাঙ্গন) এর গল্প পড় মন দিয়ে।
কিছু শিখতে পারবি না আমার মত মানুষের লেখা পড়লে। শেষে শুধুই স্বপনের দেশে ভাসবি। আর অকূলে ডুবে মরবি।
তবে তোমার উপদেশ মনে রাখিবো। নেক্সট টাইম সোনা, রূপা, পিতল, তামা অষ্ট ধাতু সহযোগে খাষ্ঠ স্যরি পালঙ্ক বানাইবো ভ্রাতা।
( শয়তান টুলু পন্ডিৎ( ঘুরন্ত মরণচারী) ভর করেছে আজ আমার ব্লগে সব কেমন যেন সংস্কৃত ভাষা হয়ে যাচ্ছে:)
২৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২৯
জামিনদার বলেছেন: আহ্ এত সুন্দর লেখাটা পড়তে এত দেরি হয় কেন?
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২৪
শায়মা বলেছেন:
জামিনদারভাই অনেক অনেক ধন্যবাদ পারসিয়াল্টি করে সুন্দর লেখা বলার জন্য।
২৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫৮
কথক পলাশ বলেছেন: দারুণ হয়েছে আপু!
নোভাদের জন্য সুন্দর আগামীর শুভকামনা রইল।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩১
শায়মা বলেছেন: আমিও চাই নোভাদের আগামী সুন্দর হোক অনেক অনেক।
২৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৪২
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আমরা খুব বেশী যান্ত্রিক হয়ে পড়ছি।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:১৫
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই।
আমরা মানুষেরা এক একটা যন্ত্রে পরিনত হচ্ছি দিনদিন।
২৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৫১
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: কি গো শবরপা'র বৌ, আছো কেমন?
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৯
শায়মা বলেছেন: শবরপা কি জিনিস?
শবেবরাত শুনেছি শবরপা শুনিনি জীবনে।
২৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৭
রক্তিম কৃষ্ণচূড়া বলেছেন: ভালো লাগলো আপু।
খুব খারাপ লাগে যান্ত্রিক শহরে বেড়ে ওঠা বাচ্চাগুলোকে দেখলে। 'আনন্দময় শৈশব' কি তা কখনো জানবে না তারা।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৬
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই।
মানুষগুলোও যান্ত্রিক হয়ে গেছি আমরা।
২৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৪৫
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: রূপকথা তো অনেক হলো ম্যাডাম। এবার অন্য কিছু দিন না!
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৫৯
শায়মা বলেছেন:
এটা তোমার রুপকথা মনে হলো?
আবার ধরা।
পড়ো নাই।
২৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৭:৪২
রাজসোহান বলেছেন: অনেক কঠিন গফ বুঝি নাই
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৫৭
শায়মা বলেছেন: এইটা কঠিন হইলো?
এত স হ জ সরল রুপকথা আর জ্যামকথা যে না বুঝে তার পরীক্ষায় গোল্লা পাওয়া উচিৎ।
৩০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৫৪
উধাও ভাবুক বলেছেন: শৈশব !!!
চিরচেনা শৈশব।
ভাল থাকার প্রত্যাশা রইল।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৫৫
শায়মা বলেছেন: আমাদের চিরচেনা শৈশব বর্তমানের শৈশবের কাছে অচেনা হয়ে যাচ্ছে দিনদিন।
৩১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:০৫
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন: ভালো লাগলো আপ্পি। আমি চেষ্টা করি আমার রাজকন্যাটাকে প্রায়ই কোন খোলা মাঠে নিয়ে যেতে। সেখানে ওর দৌড়-ঝাপ দেখার মত। সত্যিই বাচ্চারা যদি ওদের মত করে বেড়ে উঠতে না পারে তাহলে মানসিক বিকাশ ওই জ্যামের মতই আটকে থাকবে।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৫৪
শায়মা বলেছেন: হুম আর জ্যাম তো অর্ধেক সময় কেড়েই নিচ্ছে ওদের সাথে সাথে আমাদের জীবনেরও।
৩২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:২০
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আহারে শৈশব..................
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৫২
শায়মা বলেছেন: সেই যে আমার নানা রঙের দিন গুলি!
৩৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৩০
রেজোওয়ানা বলেছেন: অর্থনৈতিক আর সামাজিক অবস্থান, ক্যারিয়ার এই সব বিংশ শতকীয় রাক্ষস গুলোর জন্য এখনকার নোভাদের বুয়াই সঙ্গী, কি আর করা যাবে বলো?
তোমার এই লেখটা পড়ে আমার এখন আমার রাজকন্যাটার জন্য খারাপ লাগছে........
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৫০
শায়মা বলেছেন: খারাপ লাগলেও যদি মায়েরা সত্যি বুঝে তাদের সঙ্গ কতখানি দরকার বাবুগুলোর জন্য, তাহলেই হয়তো কিছুটা কষ্ট দূর করা যেত ছোট্ট বেবিগুলোর।
এমনিতেই বৈরী পারিপার্শ্বিকতার এই পৃথিবীতে যদি মায়েদেরকেও কাছে না পায় তারা তাহলে শৈশব মধুর না হয়ে একদিন তিক্ত স্মৃতিতেই পরিনত হবে।
৩৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৫৬
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: শবরপা'র নাম শুনো নাই, তবুও সাহিত্য নিয়া কপচাও?
মাইনষ্যের শরমও নাই দেখি। আজকাল অবশ্য অনেকেই দেখি নিজে কিছু না জাইন্যাই মাস্টার হইয়া অন্যরে পড়ায়
এই জাতির কি হবে!
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৫৮
শায়মা বলেছেন: চুপ টুলা। একটাও কথা .........না। :
পন্ডিতি করতে টোলে পাঠায় দেবো। ভায়নার মোড়ে।
৩৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৫৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: সেটা ঠিক বলেছো।
আর একটা ব্যাপারও আমার গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় যে, আমি কতখানি সময় দিচ্ছি আমার বাবুকে সেটার চাইতেই গুরুত্বপূর্ণ হলো কিভাবে দিচ্ছি সময়টা, সেই বিষয়টা......
অ ট: তুমি মনোবিগিয়ানী হলে ভাল হতো!!
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:০৪
শায়মা বলেছেন: এই কারণেই শুনি চাকুরীজিবী মায়েরা বাড়িতে থাকা মায়েদের চাইতে বেশী বেশী ইউজফুল টাইম দেয় বাচ্চাদেরকে। সারাদিন বাড়িতে বসে বসে হিন্দী সিরিয়াল দেখে আর বাচ্চারা কোন জাহান্নামে যাচ্ছে সেটার কোনো খবর না রেখে, অল্প সময় বাড়িতে থেকেও সময়টাকে ইউটিলাইজ করাটাই অনেক কার্য্যকরী। ( তুমি যা করো বুঝতে পারছি)
তবে আমি মনোবিগিয়ানী না এই কথাই বা তোমারে কেডা কইলো রেজুমনি?
৩৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:০৫
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: আমিও সব ফাঁস কইরা দিমু
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:২৩
শায়মা বলেছেন: ভাগ! :
৩৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:০৯
রেজোওয়ানা বলেছেন: শায়মা আপু, তুমি উড়ন্তর গায়ে বিলাই সুড়সুড়ি ছেড়ে দিচ্ছ না কেন এখনও?
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:২২
শায়মা বলেছেন: এমনিতেই টুলু পন্ডিতের মাথা খারাপ। বিলাই সুড়সুড়ি ছেড়ে দিলে তো ধেই ধেই নৃত্য শুরু করে দেবে।
৩৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৪৯
দুরন্ত স্বপ্নচারী বলেছেন: আমি তো নাচের শিল্পী। অপ্সরার কাছে তালিম নিয়েছি ছয় মাস
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৬
শায়মা বলেছেন: বাপরে! তুমি স্বয়ং স্বর্গের অপ্সরা,মেনকা, রম্ভার কাছে তালিম নেওয়া শিল্পী নাকি?
চোখ কপালে উঠলো!
আমি নাই !
আকাশ থেকে পড়ে পাতালে গেলাম।
৩৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৯
স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: খুব ভাল একটা বিষয়ে লিখেছেন। কোন একটা এড দেখছিলাম তার কথা মনে হলো (এডগুলো একটা আদর্শ ছবি কিনা)। কী একটা গুড়ো দুধের বিজ্ঞাপন - সেখানে মডেল মৌ তার শিশুদের কে নাচের স্কুল, কোচিং ইত্যাদি বিষয়ে টাইম মনে করাচ্ছে। বাচ্চাগুলাও ফট ফট কর টুডু লিস্ট বলছে । ১ ঘন্টা পর পর তাদের ধরে নানান বিষয়ে শেখানো হবে। আর বাচ্চাদের সামনে ল্যাপটপ আছে - ওখানে বাকি সময়।
শিশুদের নির্মল শৈশব আর খেলাধুলার বদলে তাদের আগেই বড়দের মতো বানানোর জবাবে সুমনের একটা গান ছিল বাচ্চারা কেউ ঝামেলা করো না উল্টো পাল্টা প্রশ্ন করো না বসে আঁকো ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৮
শায়মা বলেছেন: গানটা খুবই সুন্দর হাসনাইনভাই।
আর মৌ এর এ্যাডটাই এখনকার বাচ্চাদের চিত্ররূপ।
৪০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২১
সোহানুর রহমান বলেছেন: এই মৃতপুরী রাজকন্যাদের বসবাস উপযোগী হোক!
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৭
শায়মা বলেছেন: কিভাবে যে হবে!
দিনদিন ঘুম না ভাঙার দেশে পরিনত হচ্ছে তো। সোনা রুপা, হীরা কোনো কাঁঠির অদল বদলেও ঘুম ভাঙ্গবেনা একদিন।
৪১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫১
মেহবুবা বলেছেন: গতকাল না পরশুর পেপারে দেখছিলাম দুটি বাচ্চা মায়ের কোল ঘেসে ঘুমিয়ে আছে রিকশার মধ্যে । খুব খারাপ লেগেছে দেখে । শাস্তির জন্য শৈশব এখন , উপভোগের জন্য নয় ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৫৮
শায়মা বলেছেন: ঠিক এমনি মনে হয় আমারও আপু। শৈশব এখন শাস্তির দিন।
৪২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৫৮
নীলঞ্জন বলেছেন: আপনার বাচ্চার বয়েস কত?
০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৬
শায়মা বলেছেন: আমার বাচ্চাদের এইজ গ্রুপ ৪ থেকে ৫। সবগুলা একি বয়সী।
৪৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৪
সুরঞ্জনা বলেছেন: এমন হৃদয় ছোয়া লেখা শায়মা ছাড়া আর কে লিখবে? এখনকার বাচ্চাদের শৈশব নেই? কৈশোর নেই? ওরা কি একেবারেই শিশু থেকে বড় হয়ে যায়?
এখন দাদী নানিরা থাকতে বাধ্য হন বৃদ্ধাশ্রমে আর নোভারা, স্কুল, পড়ালেখা, প্রতিযোগীতা, জ্যামের পর জ্যাম ঠেলে ক্লান্ত শ্রান্ত হয়ে ছুটে চলে।যতটুকু গল্প শুনে তা শুনায় তাকে ঐ বুয়ারাই। যতটুকু আদর ভালোবাসা তা পারিশ্রমিকের বিনিময়ে আর কিছুটা তাদের আবেগ হতেই পায় নোভারা।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই আপুনিমনি।
দুপুর রোদে গাড়িবদ্ধ পিচ্চিদেরকে জ্যামে আটকে থাকতে দেখে আসলেই মনটা খারাপ হয়।
৪৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৩৪
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: নিজেকে হঠাৎ মনে হচ্ছে দুপুরবেলা ঘর পালানো গোল্ডিলকস।
সবগুলো রাজকন্যে আর রাজপুত্তুর গোল্ডিলকসের মত হারিয়ে যাবে একদিন ! তাই যেন হয় ।
++++++++++++
০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৫১
শায়মা বলেছেন: হুম সত্যি খুব ভালো হয় তাহলে।
বাবা ভালুক আর মা ভালুক আর বাবু ভালুকদের বাড়িটাও চোখে দেখে আসা যাবে আর মা ভালুক কেমন পরীজ রাঁধে সে খবরও জানা যাবে।
৪৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৪
আরফার বলেছেন: ভালো লাগলো।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:০৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আরফার।
৪৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:২২
সুরঞ্জনা বলেছেন:
০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:০৬
শায়মা বলেছেন:
হাসো আপু।
৪৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫৬
সোমহেপি বলেছেন: ভাল লাগা ।লেখা আর মন্তব্য পড়ে আপনার নিকটাই ভুলে গেছি।
ভাল লেখা .....ভাই
০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৪৬
শায়মা বলেছেন: আমার নাম ভোলা চলবেনা কিন্তু। তাহলে আমি খুবি রাগ করবো।
হা হা হা আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সোমহেপিভাই।
৪৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৫৩
রাজসোহান বলেছেন: আমি কখনও গোল্লা পাই নাই
০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৫১
শায়মা বলেছেন: আহা বললেই আমরা বিশ্বাস করবো নাকি?
৪৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:২৭
বুমবুম বলেছেন: পুস্ট ভালা হৈছে...পড়ি নাই কিন্তু
০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৩
শায়মা বলেছেন: ছি ছি তোমাকেও গোল্লা দেওয়া হইলো বুমবুম।
৫০| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:১২
সুরঞ্জনা বলেছেন:
০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৮
শায়মা বলেছেন: কান্না কাটি কেনো আপু?????????????
আজ থেকে কাল পর্যন্ত ফ্রি।
খুব খুব বিজি ছিলাম তো।
৫১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৩০
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: রুপকথার রাজকন্যাকে এনে ঢাকা শহরে ঘুম পাড়িয়ে দেওয়া হোক।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:০০
শায়মা বলেছেন: আরে নোভা তো জ্যাম এ আটকে থাকতে থাকতে নিজেই ঘুমপূরীর দেশে চলে গিয়েছিলো। জ্যামবদ্ধ স্থবির ঢাকা তো নিজেই ঘুমপুরী হয়ে পড়ে রোজ রোজ।
৫২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৪৯
সায়েম মুন বলেছেন: আপি কি খুব বিজি
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৯
শায়মা বলেছেন: খুব খুব খুব
৫৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৩৪
শ।মসীর বলেছেন: নানান রং এর দিন গুলোর কথা মনে পড়ে গেল.......
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৪৮
শায়মা বলেছেন: সবার সেই দিন গুলোই যে নানা রঙে রাঙানো থাকে শামসীরভাই তাইতো মনে পড়ে যায় যখন তখন।
৫৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৬
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: বহুমাত্রিক শায়মা। আমি তো কেবল পচা লেখাই লিখি, আর আপনাকে দেখছি, মাঝে মাঝে দু'একটা অসাধারণ লেখা লিখেন, আবার এ-রকম অসাধারণতম লেখাও লিখেন। অনেক ভালো লাগলো, অ নে ক।আমাদের ছেলে/মেয়েবেলার থেকে এখনকার ছেলে/মেয়েবেলার অনেক তফাৎ, সব দিক থেকেই। আমি আমাদের গ্রাম দেখে খুশীই হতাম, আমার ছেলেবেলায় দেখা গ্রামের চেয়ে কত উন্নত হয়েছে; কিন্তু এর মধ্যে আনু স্যারের একটা কথায় সব ধারণা পাল্টে গেলো, পুরো বাংলাদেশ সম্পর্কে আমার ধারণা পাল্টে গেলো। একেবারে গ্রামের ভেতরে বলা যায় সব পাওয়া যায়, কোক সহ সব ধরণের পানিয়, এরকম......এক কথায় এ আসলে পুজিঁর আগ্রাসন। কিন্তু উন্নত যাকে বলে তা আসলে ও-ভাবে হয়নি, ভালো একটা হাসপাতাল নেই, ভালো ডাক্তার নেই, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, কাজের ও অন্যাণ্য সুযোগ-সুবিধা।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৪৬
শায়মা বলেছেন: যতই উৎসাহ দাও রাশেদীনভাই তোমার সাথে তুলনা করলে তুমি থাকবে আকাশের উপরে যে মেঘ তারও উপরে মানে স্বর্গে আর আমি মাটির নীচে যে পাতাল সেই পাতালপূরীর রাজকন্যার পালংকের তলে।
আমার লেখা অসাধারন বলোনা আর স্বপনেও আমাকে এই কথা ভাবিওনা। কেনো বলছি সেটা শুনো, জ্যামাবদ্ধ স্থবির নগরী। সবাই সবার সব কাজ ফেলে যখন আটকে থাকে রাস্তায়, তখন আমার এ শহরটাকে মনে হলো সেই ঘুমপূরীর রাজকন্যার নগর। সময় গড়িয়ে যায় কিন্তু মানুষ আর তার কাজ এগোয়না। এ যেন একরকম ঘুমিয়ে থাকা সেই দেশের মানুষগুলোর দশা। জোর করে সব কাজ আটকে কোনো এক ডাইনী বুড়ি তার যাদুমন্ত্রবলে ( জ্যাম) এ আটকে রেখেছে আমাদেরকে।
নোভা একটা উপলক্ষ্য মাত্র। যেদিন দেখলাম নোভা যেখানে ৮ টায় স্কুলে পৌছুনোর কথা, পৌছেছে ১০ টায় আর বাড়ি ফেরে দুপুর পার করে বিকালে তখনই মাথায় এলো প্লটটা কিন্তু দেখো লিখতে গিয়ে হলোনা ঠিক সে কথাটাই বুঝানো। মানে পারলাম না।জ্যাম থেকে সেটা সরে ঢুকে গেলো শিশুদের দুঃখরাজ্যে।
কিন্তু আমি নিশ্চিৎ তুমি হলে সেটা পারতে।
৫৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:০৫
চতুষ্কোণ বলেছেন: নোভার মত কোমল বাচ্চাদের একটা সুন্দর শৈশব দিতে কী ব্যর্থ আমরা! সুন্দর শব্দের ব্যবহারে লেখাটা বেশ লাগলো।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:১৬
শায়মা বলেছেন: ব্যর্থতাই তো দেখা যায় চারিদিকে।
৫৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৩০
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালোই তো বদনাম করতে পারো শাযমামণি। যাক, আমি কারোরে কিছু বলবো নাকো, এই ছিলো আমার কপালে!
''.....কিন্তু দেখো লিখতে গিয়ে হলোনা ঠিক সে কথাটাই বুঝানো।'' এটাই কিন্তু আসলে ভালো হয়েছে। কেবল তথ্য দিতে চাইলে, সেটা ভিন্ন কথা, সম্ভবত তা আপনি চান নি, এখন যেভাবে এসেছে, তাতে অনেক কিছুই আসে, সার্বিকভাবে আমরা একটা সময়ের ব্যবধানের চিত্র পাই, পরিবর্তনের চিত্র পাই, পরিবর্তনের মাঝে যে প্রাপ্তি আর যা হারিয়ে ফেলা বা হারিয়ে যাওয়া, সেই চিত্র আমরা দেখতে পাই, আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে। আমাদের ভেতরে টের পাই, আমাদের বাল্যবেলা, আমাদের মন কেমন করে ওঠে যেন, দেখতে পাই এখনকার আমাদের আশপাশের বালকদের বাল্যবেলা, তার তফাৎ। এর মধ্য দিয়ে আবার আমরা কোথায় এগিয়ে চলছি, কেমন জীবনে, কেমন সে পৃথিবী, তা আমরা দেখতে পাই।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৭
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
হুম তোমার কপালে এই বদনাম ঘুচবেনাকো রাশেদীন ভায়া।
তুমি ঠিক ই বলেছো ঐ জ্যাম নিয়ে ভাবতে গিয়েই পরিবর্তনগুলো বের হয়ে এসেছে । মনে পড়েছে ফেলে আসা ছেলেবেলা। পার্থক্য দেখতে পেয়েছি বর্তমানের শৈশবের সাথে।
৫৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৩২
নৈশচারী বলেছেন: কি বলব! আসলেই কষ্ট লাগে এখনকার বাচ্চাদের অবস্থা দেখলে! এখন তো বাবা মায়েরা আবার শুধু লেখাপড়া করিয়েই সন্তুষ্ট না! এক্সট্রা কারিকুলার একটিভিটিজও থাকা চাই! মানুষের বাহবা কুড়ানো চাই, স্টেটাস বাড়ানো চাই! লেখাপড়ার পাশাপাশি এটাও এখন সামাজিক স্টেটাসের অংশবিশেষ! নাচ শেখো,গান শেখো বেশি হলে গিটার বাজানো শেখো! ছেলেমেয়েরা কি পড়তে চায়,কি করতে বা শিখতে চায় সেটা কেউ আদৌ কখনো জানার প্রয়োজন অনুভব করে বলে মনে হয়না!
রাগ লাগে খুব এসব দেখতে! তার থেকেও খারাপ লাগে এসব কথা বলতে! বেশি কিছু বলতে গেলে অনেক চাপা ক্ষোভ বেরিয়ে পড়বে......
তাই চুপ হয়ে যাই!
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৫১
শায়মা বলেছেন: বাপরে! রাগ করোনা নৈশমনি। অমার মাথায় যে কঠিন চিন্তা ভাবনা তাতে চাপা ক্ষোভ বেরিয়ে আসলে সর্বনাশ!
তবে আসলেই কষ্ট লাগে আজকালকার বাচ্চাগুলোর দূর্দশা দেখলে।
৫৮| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার কাছে কি অডিও ফরমেটে 'ধান কাটাকুটি করি তোরা দৌড়ে আয়' গানটা আছে? এমপিথ্রি ফরমেটে হলেও হবে। অথবা ভিডিও হলে এমপিইজি ফরমেটে চলবে। আমার কাছে এফএলভি ফাইল ফরমেটে আছে। অনেকক্ষণ ধরে চেষ্টা করেও ওটা অডিও করতে পারছি না দুঃখ কাঁদলেও যায় না
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:০৫
শায়মা বলেছেন: নাই ভাইয়া।
৫৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:১২
আলিম আল রাজি বলেছেন: আরেকটি চমৎকার লেখা শায়মাপু। ++++++++
০৮ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:২৬
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আলিমভাইয়া।
তুমি মন্তব্যের মত মজার পোস্ট আর লিখছোনা কেনো? ঐ যে মনে এক আর কথায় আড়েক তেমন কোনো পোস্ট।
৬০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৪
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: এখনকার পিচ্চি গুলারে দেখলে আসলেই খুব দুঃখ লাগে। বইয়ের ভারে একেকটা ঝুঁকে পড়ে যায়, তারপরও কষ্ট করে স্কুলে যাইতে হয়। বাসায় আসলেও কোন শান্তি নাই, তিন চারটা প্রাইভেট। এভাবে যদি আমাকে থাকতে হইত দুই দিনও টিকতে পারতাম না। :-< :-<
যাই হোক, গল্পটা ভাল হইছে। ১০ এর মধ্যে ৭ দিলাম।
+++++++
০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৩২
শায়মা বলেছেন:
নাম্বারিং দেখে হাসছি। ৭ ও কিন্তু বেশী হয়ে গেছে। আমি হলে ৪ দিতাম। বুঝা যাচ্ছে তুমি খুবই দয়ালু টিচার।
৬১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৪৭
সাগর রহমান বলেছেন: আধুনিক রাজকন্যাদের গল্প!!!
ভালোলাগলো শায়মাপু.......... বুঝলাম রূপকথা শোনার বয়স যায়নি এখনো।।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৫
শায়মা বলেছেন: রূপকথা শোনার বয়স যায়নি নাকি শুনানোর, কি করে জানলা মতিউরভাই?
৬২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৫৩
ছন্দ্বহীন বলেছেন: গল্প পড়তে খুব ইচ্ছা করে কিন্তু অনলাইনে সময় খুব কম।
কিছু মনে নিয়েন না ছবি উঠায় রাখলাম অফলাইনে পড়বো বলে।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪০
শায়মা বলেছেন: ওকে ছবি উঠাই রাখার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ছন্দ্বহীনভাই।
৬৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:০২
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: :-<
০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪১
শায়মা বলেছেন: নো আলসেমী।
নো ঝিমানি।
নো বুইড়ামী।
এত অল্প বয়ে বুড়া হওয়া চলবেনা।
৬৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৮:১৯
মে ঘ দূ ত বলেছেন: তাল, লয়, সুর, কল্পনা, চিত্র সবকয়টা নিজের নিজের মত করে ইচ্ছেমতন এদিক ওদিক ছুটে বেড়িয়েছে। পাঠকের হাই উঠছে কিনা সেদিকে ভ্রুক্ষেপ না করেই (এই যে, উপরের জনকেই দেখুন )। যাক, তারা খেলে বেড়িয়ে মজা পেলেই পাঠকের আনন্দ
।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:০৩
শায়মা বলেছেন: তাল লয় সূরগিয়ানে আমি কিন্তু খুবই দক্ষ। তবে লেখালিখি আর বকবকির সময় সেসব যে কই উড়ে যায়, বুঝতেই পারিনা। কিছুতেই ধরতেও পারিনা তাদেরকে।
যাইহোক মনসুরভাই এর কথা আর বলেন না মেঘদূত। তিনি অল্প বয়সেই বুড়া হয়ে গেছেন। শুধু হাই উঠে।
রাক্ষসপূরীতে সেন্ডিং ই হবে তার উপযুক্ত ঔষধ।
৬৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:১৪
অ্যামাটার বলেছেন:
০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৪
শায়মা বলেছেন: মন খারাপ আমারও নোভাদের জন্য অ্যামাটার।
৬৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন:
০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৯
শায়মা বলেছেন: এইটা কি মনসুরভাই?
সাংকেতিক ভাষা বুঝিনাতো।
৬৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৫
অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: আরে! জটিল লিখছেন তো
০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:০৫
শায়মা বলেছেন:
দাঁড়কাকভাই আপনাকে আজকাল একটু কম দেখি।
৬৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:১০
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: কোথায় কম দিছি বলে চিল্লা পাল্লা করবেন, তা না আরো কমানোর চিন্তা করতেছেন। টিচার হিসেবে দেখতেছি আপনি খুব জঘন্য। ভাগ্য ভাল টিচার হন নাই, নাইলে ছাত্রগুলার যে কি অবস্থা হইত, উপরওয়ালাই জানে।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:১৬
শায়মা বলেছেন: হা হা হা আমিও সেটাই ভাবছি। টিচার হলে ছাত্রগুলা তো আমাকে খুন করতো।
স্পেশালী তোমার মত ছাত্র হলে।
৬৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৩১
শিরীষ বলেছেন: নোভাদের জন্য কষ্ট হয় আসলে। আবেদনপূর্ণ লেখা বরাবরের মত। কেমন আছেন শায়মা?
০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:০৪
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি তবে ব্যাস্ত আছি শিরীষ। নোভাদের সাথে সাথে তো আমাকেও ব্যাস্ত থাকতে হয়। তাইতো রাগ লাগে।
৭০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:০৮
আলিম আল রাজি বলেছেন: সম্প্রতি একটা সিরিজ লেখা শুরু করেছিলাম আপু, দেখতে পারেনঃ রাজনীতিবিদ যখন ব্লগার!! - ১ ** চুল ও ভ্রু-র যত্ন, লিখেছেন খালেদা জিয়া।।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা পড়েছিলাম মনে হয় চুপিচুপি। দাড়াও আবার পড়ছি।
৭১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৭
মুগ্ধ মানুষ বলেছেন: আপু , ভালো লাগলো আপনার লেখাটা।
শেষ পর্যন্ত মেওয়া ফলেছে। ২ মাস পর !!!
১০ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:১৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা । বলেছিলাম না? গুরুজনের কথা এমনি ফলে।
৭২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৪১
দালিয়া বলেছেন:
১ মাস ৭ দিন।
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৪৪
শায়মা বলেছেন: বুঝলাম না।
একমাস সাতদিন কিসের হিসাব?
৭৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:৫২
টানজিমা বলেছেন: পর্তে তিন্দিন লাগব........আইজকা যাইগা... ইট্টু কাম আছে...
(শিনেমা দেক্তে যামু)... :-< :-<
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৪৫
শায়মা বলেছেন: সিনেমা দেখা একটা কাম হইলো? :
৭৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৪
সায়েম মুন বলেছেন:
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৪৫
শায়মা বলেছেন: কি?
৭৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৬
সায়েম মুন বলেছেন: তোমার বিজিনেস কবে কাটবে
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৯
শায়মা বলেছেন: আমার বিজিনেস এখন মহাবিজিনেস হয়ে গেছে।
৭৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮
শাহেদ খান বলেছেন: Theme-টা কমন, তবু শেষটা ভাল লেগেছে।
বর্ণনার আতিশয্যে শুরুটা একদম বিরক্তিকর লেগেছে... যেন আঠারো শতকের গদ্যসাহিত্য...
"চোখ মেলতেই ভুঁইফোঁড় এক অট্টালিকা। কোথা হতে উদয় হলো এই সুদৃশ্য অট্টালিকা! ভাবনার দোলাচলে দুলতে দুলতেই ধীরে ধীরে সে পা বাড়ায় ভেতর। বিশাল সিংহদূয়ার পেরিয়ে, সুসজ্জিত কক্ষের পর কক্ষ পার হয়ে যায়। হীরা মনি মানিক্যে সজ্জিত রাজপ্রাসাদের সৌন্দর্য্যে চোখ ধাঁধিয়ে যায় যেন। জানালার বাইরে স্থির হয়ে আছে ঝলমলে রাজ-উদ্যান। সরোবরে হংসমিথুনের জলকেলী।"
কিংবা,
".....কাকচক্ষু জলে সাঁতরে বেড়ায় উদ্দাম শৈশব, যেখানে জীবন অবাধ বাঁধাহীন, এ নগরীর মত বিদিকিচ্ছিরি জ্যাম যেখানে কারো গতিরোধ করায় না। মৃতনগরীর খাদ্যদ্রব্যের মত যেখানে নিস্প্রাণ, বিষযুক্ত খাবার কেউ ধরে বেঁধে খাইয়ে দেয় না।"
এ ধরণের কথাবার্তা চলতে থাকলে পড়ার আগ্রহ কমে আসে। দশ-বার বছর বয়সের কারও সাথে কথা বলে দেখবেন... তাদের চিন্তা-ভাবনার সরলতায় আপনি মুগ্ধ হয়ে যাবেন...
নোভার কান্নার 'কারণ'টা আপনি তার মত করেই ধরতে পেরেছেন, তবে কান্নার 'ধরণ'টা তার মত করে ধরেন নি। হয়তো এ লেখাকে সাহিত্যিক গুন দিতেই আপনি 'জটিল' শব্দগুলো এনেছেন... তবে সরলতাও সাহিত্যের আরেকটা রুপ... আমার কাছে সেটা "সুন্দরতম রুপ"
অনেক কথা বলে ফেললাম...
অদিকন্তু ন' দোষায়।।
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৮
শায়মা বলেছেন:
এতকিছু ধরলে কিন্তু আমি ভয় পাই।
আর ভয় পেলে তখন তো হাত দিয়ে আমার ক খ গ ঘ ও বের হবেনা।
তবে কাহিনীটার শুরু কিন্তু শুধুমাত্র আঠারো শতকের উপমাই নয় তারও অনেক অনেক শতক আগের কথা যখন এ পৃথিবীতে রাজা রাণী ভুত পেত্নী রাক্ষস খোক্ষসরা বাস করতো।
আর ব্যাস্ত নগরীর যানজট কি ভুত পেত্নী রাক্ষস খোক্ষসেরি মত আমাদেরকে আটকে রাখছেনা মৃতপূরীতে?
যাইহোক মন দিয়ে লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ শাহেদভাই।
৭৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:১৫
করবি বলেছেন:
কুমকুমের কৌটায় বন্দি কৈশোর!
এই সব কিছুর মাঝেও নোভারা ভালো থাকুক।
১১ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:১৯
শায়মা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস করবি।
৭৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৫২
হায়রে ভালবাসা বলেছেন: শামাপ্পু.............
১২ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৫৭
শায়মা বলেছেন: কি?
কেমন আছো?
৭৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৪২
দালিয়া বলেছেন:
জেনারেল হয়েছি।
গল্প অনেক ভাল লেগেছে।
শেষটা বেশি ভাল লেগেছে কারণ শেষটায় সরলতা আছে।
প্রথম দিকে পড়তে গিয়ে কেমন খটখট শব্দ হলো।
দেখেনতো আমার দাঁত সবগুলা ঠিক আছে কিনা?
১২ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:০১
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
আমি কোনো দাঁত ভাঙা কিছু লিখিনি দালিয়া।
দাঁত ভাঙা কিছু লিখতে পারিনা। লিখতে গেলে নিজেরই দাঁতের সাথে হাতই ভেঙ্গে যায়।
পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ দালিয়া।
৮০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৫৪
চতুষ্কোণ বলেছেন: ঘুমপুরীর রাজকন্যার ঘুম কখন ভাঙ্গবে
১২ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:০২
শায়মা বলেছেন: সোনারকাঁঠি রূপোরকাঁঠি অদল বদল করে দিলেই।
৮১| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:১৩
তুষারকনা বলেছেন: হুমমম...
১২ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:০৩
শায়মা বলেছেন: হুম
তুষারকনা কেমন আছো?
৮২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:০৭
ফাহিম আহমদ বলেছেন: গল্পটা দারুন হয়েছে। তবে শিরোনামের সাথে ছবির কোন মিল পাচ্ছিনা।
১২ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১৪
শায়মা বলেছেন: শিরোনামের সাথে ছবির মিল নাই। থিমটার সাথে আছে। মানে ট্রাফিক জ্যামে আটকে থেকেই তো নোভা ঘুমপূরীর রাজকন্যার বাড়ি চলে গেলো।
আর জ্যামটা বানিয়ে দিলো এ নগরীকে মৃতনগরী।
৮৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:১৫
হুপফূলফরইভার বলেছেন: নোভারে কল্পনায় রাজকণ্যার বাড়ী পাঠিয়ে লাভ কি?
গাওগেরামের পথে কৃষানকুমারীর বাড়ী পাঠিয়ে দেয়া যায়না এই পথে?
১২ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:২৬
শায়মা বলেছেন: হুম যায়।
হুপফূলফরইভারচাচুর সাথে পাঠিয়ে দেবো নাহয় একদিন।
৮৪| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:০২
হায়রে ভালবাসা বলেছেন: ভালাইয়াচি.........
য়াফনে কি আমারে চিনেন??...
১২ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:০৫
শায়মা বলেছেন: গুড!
না চিনিনা ।
তবে সবাইকেই চেনা চেনা লাগে।
তবু অচেনা।
৮৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৯
হায়রে ভালবাসা বলেছেন: ও আচ্ছাহ............বাঁচঁলাঁমঁ.............(নিঁঝেঁকেঁ লুঁকাঁইঁয়া রাঁখাঁ বেঁজাঁই কঁষ্ট)
১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:০০
শায়মা বলেছেন: আহারে। এত কষ্ট করার কি দরকার?চন্দ্রবিন্দু ভুত।
৮৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:২৪
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: আপনার লেখার সময়ের সাথে আমার ভাল টাইমিং হয় না .... এই জন্যই আগে আগে পড়তে পারি না .....।
অনেক দারুন লাগলো আপু......।
১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৩৩
শায়মা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন। কেমন আছো?
৮৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:১৭
সেলিম তাহের বলেছেন:
বাপি আর মা গেছে সিনেমা, তুমি একা
ভয় যদি হয় আছে টিভিটাকে খুলে ভুলে থাকা
মা গেছে বলে ওই টিভিটাকে খুলে তুমি রেখো না
আমি বলি কি, একটা চালাকী করে দেখো না
জানলা দিয়ে ওই আকাশটাকে দেখো, টিভি দেখো না...
আমাদের ভোগবাদী কর্পোরেট শহুরে যাপিত জীবন থেকে নোভাকে রক্ষা করো ঈশ্বর!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৬
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই।
ঈশ্বর ছাড়া আর নোভাদের গতি নেই।
৮৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৫
আমি ভাল আছি বলেছেন: সুন্দর।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:১৬
শায়মা বলেছেন:
ভাতভাই কেমন আছো?
৮৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:১৪
রাতমজুর বলেছেন:
১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:১৮
শায়মা বলেছেন: এত সব দেখি পরীর বাচ্চা!
বেবিপরীটাই কি ধীরে ধীরে বড় হলো নাকি!
৯০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২২
রাতমজুর বলেছেন:
১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২৬
শায়মা বলেছেন: এত খুশী কেনো নানাভাই?
৯১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২৭
রাতমজুর বলেছেন:
১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২৯
শায়মা বলেছেন:
এই নাও তোমার জন্য ঘুমপূরীর রাজকন্যা।
৯২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩৩
রাতমজুর বলেছেন: এইটা তো স্লিপিং বিউটি খালি ঘুমায় ()কটমট)
আমি আরিয়াল এর ফ্যান
১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩৬
শায়মা বলেছেন: ওহ তাই নাকি? এখুনি এনে দিচ্ছি তাকে।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩৯
শায়মা বলেছেন:
এই যে।
কিন্তু সে একটা বোবা। কথা কইতে পারেনা। সাত চড়ে রা করেনা।
৯৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩৮
রাতমজুর বলেছেন: আফ্রোদিতিকেও চাই
১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৪২
শায়মা বলেছেন:
তাকে তো ইমনভাই এড় ব্লগেই পাওয়া যায়। এত কান্না কাটি করতে হয়?
৯৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৩৮
রাতমজুর বলেছেন: আর ফ্রেয়া কে ও
১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:৪৬
শায়মা বলেছেন: উফফ! :
ফ্রেয়ার ড্রেস চুজ করতে আমার খুবই কষ্ট হয়েছে।:
৯৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:১২
সায়েম মুন বলেছেন: আপি! আমারে এক্টা টুকটুকে পরী------------------
১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:১৬
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে তাই হবে।
একটু ওয়েট করো।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:২৩
শায়মা বলেছেন: এই নাও লাল টুকটুক
৯৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৩২
কালপুরুষ বলেছেন: ব্লগে কিছুটা অনিয়মিত বলে লেখাটা আজকে চোখে পড়লো। তুই আমাকে কোন মেসেজ পাঠাসনি।
রূপকথার রাজ্যে যার অহরহ বিচরণ তার হাতে এমন লেখা ভাল লাগারই কথা। নোভার জন্য একটু মন খারাপ লাগছে। সব নোভারাই বড় হলে বদলে যায় আর শৈশবের কথা মনে করে নস্টালজিক হয়ে পড়ে।
ভাল থাকিস। শুভ কামনা রইলো।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১০:৩৫
শায়মা বলেছেন: অনিয়মিত কেনো ভাইয়া?
বেশী ব্যাস্ত আজকাল?
আর নোভাদের কথা বলোনা। ইদানিং নোভারা আমাকে বেশী ভাবাচ্ছে।
৯৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:১৩
সায়েম মুন বলেছেন: কি চাইলাম আর কি দিলে। একদম ভয় দেখালে। রাতে ঘুমাতে পারবোনা
১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪৩
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
রাতে ঘুম হইসিলো তো?
৯৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:২১
বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: আপু আমার এই লেখাটা পড়েছিলেন কীনা জানি না।
Click This Link
নোভাদের জন্য কষ্ট হয়
মন ছয়ে গেল।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪৪
শায়মা বলেছেন: এখুনি পড়তে যাচ্ছি।
৯৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৫৬
জামিনদার বলেছেন: আমি কি এই পোস্টে একটা মন্তব্য করেছিলাম।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৩২
শায়মা বলেছেন: মনে হয় করছিলা জামিনদারভাই।
তবে বুঝতে পারছি বাড়ি খুঁজতে খুঁজতে মাথা খারাপ হয়েছে তোমার।
১০০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:০১
রাইসুল সাগর বলেছেন: চিরন্তন সত্যকে সুন্দর করে লেখায় ফুটিয়ে তুলেছেন। পাথুরে সময় আমাদের শিশুদের সোনালী শৈশব থেকে বঞ্চিত করছে।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৪
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই রাইসুলভাই।
কষ্ট লাগে যখন ভাবি এই শৈশব নিয়ে গর্ব করার কিছুই থাকবেনা তাদের।
১০১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪০
জিসান শা ইকরাম বলেছেন: আপনার লেখা এই প্রথম পড়লাম। খুব ভাল লিখেন । খুব ভাল লাগল ।
শুভ কামনা
১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জিসান লেখাটা পড়ার জন্য।
তবে ভালো লিখিনা মোটেই কারণ যা লিখতে চাই লেখার পর দেখি অন্য কিছু হয়ে গেছে।
১০২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:২০
দালিয়া বলেছেন:
নতুন লেখা দ্যান।
কমেন্ট পড়তে ভাল লাগে না।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৬
শায়মা বলেছেন: হাহাহা
ওকে দিচ্ছি। ভীষন ভীষন ঝামেলায় আছি।
১০৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:২২
সায়েম মুন বলেছেন: আরামসে ঘুম দিচ্ছিলাম। কিন্তু সকাল বেলা মোবাইলে এক পিচ্চির অসুস্থতার কথা শুনে মেডিকেলে দৌঁড়ঝাপ করলাম সারাটা দিন। পিচ্চি এখন সুস্থপ্রায়। আশা করা যায় কালকে ছাড়া পাবে। দোয়া রাখিও, আর ভাল থেকো আপি!!
১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:২৮
শায়মা বলেছেন: আহারে মুনভাইয়া পিচ্চি তাড়াতাড়ি সুস্থ্য হয়ে যাক।
১০৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০১
শামীম শরীফ সুষম বলেছেন: অনেকদিন পরে এসে মন ভাল হয়ে গেল পড়ে ..........
++++++++++++++
১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:২১
শায়মা বলেছেন: কোথায় ছিলে সুষম???
দেখিনা আর আজকাল.........
১০৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:২০
আমি ভাল আছি বলেছেন: ভাতে মাছে ভাল ই আছি আন্নেরা ক্যামন আছইন??
১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:২৩
শায়মা বলেছেন: আমরাও ভালো আছি।
১০৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৯
অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: ব্লগে অনেকদিন আসা হয়না, ভাবছি আবারো ঢু মারা শুরু করতে হবে
২০ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:০১
শায়মা বলেছেন: অবশ্যই।
১০৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৩
রাজামশাই বলেছেন: এ সবই তোমাদের কর্মফল
০৭ ই নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫১
শায়মা বলেছেন: রাজামশাই আপনি আমাদেরকে বাঁচান। কিছু একটা করেন ......
১০৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: তাই গাড়ি দিয়ে বানানো ছবিটা দিয়ে জ্যামটা বুঝাই দিছি। লেখা দিয়ে না বুঝাতে পারি চিত্র সহ উদাহরণ তো দিলাম (৪ নং প্রতিমন্তব্য) -এবারে বুঝলাম!
শাস্তির জন্য শৈশব এখন , উপভোগের জন্য নয় মেহবুবা'র মন্তব্যটা (৪১ নং) ভাল লেগেছে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৯
শায়মা বলেছেন: মেহবুবা আপুনি ছিলো এই ব্লগে দেখা সবচেয়ে জেন্টেল একজন রমণী!
আপুনিটা আর এখন আসেই না।
১০৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার অন্যান্য পোস্টের তুলনায় এটাকে একটু নিষ্প্রভ মনে হলো।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১
শায়মা বলেছেন: জ্যামের উপর বিরক্ত হয়ে লিখেছিলাম তো ভাইয়া তাই নিস্প্রভ!!!!!! হা হা হা
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:২০
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: বুয়ার মুখে শোনা রুপকথার গল্পটির মতই নোভা রাজকুমারীর কাঁঠি দুটি অদল বদল করতেই, নোভাকে অবাক করে দিয়ে সাথে সাথে চোখ মেলে জেগে উঠে বসে রাজকন্যা কঙ্কাবতী।
-----------------------------------------------------------------------
বুয়া মানে কি? জানতাম দাদী নানির কাছে কন্কাবতী রাজকন্যার গল্প শুনতাম।
আমি মনেহয় ভুলই বুঝেছি।