নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দীপ ছিলো, শিখা ছিলো, শুধু তুমি ছিলেনা বলে...

শায়মা

দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...

শায়মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অসম্পর্কের ঋণে ঋণী আমি যেই জনা...আমার খলিল মাহমুদ ভাইয়া ও তার বই এবং আমি

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৬


হে ঐশ্বর্যবান
যা কিছু দিয়েছ সে তোমারি দান
গ্রহন করেছো যত ঋণী তত করেছো আমায় ।
সেদিনএকটি অটোগ্রাফ ও অসম্পর্কের ঋণ (বই রিভিউ) পোস্টটি পড়ে “অসম্পর্কের ঋণ” বইটির ভেতরের কথা সম্পর্কে যখন জানলাম,তখন আমি ছিলাম অফলাইনে। আমি বিস্মিত হলাম!শুধু বিস্মিত না, মহা বিস্মিত! আমার চোখ দিয়ে পানি পড়তে লাগলো। বুকের মধ্যে বেজে উঠলো,উপরের কথাগুলিই,
হে ঐশ্বর্যবান
যা কিছু দিয়েছ সে তোমারি দান
গ্রহন করেছো যত ঋণী তত করেছো আমায় ।
খুব অবাক হলাম! আমি নিজেই ঋণী যার কাছে, সে কিনা তার ঋণ স্বীকার করেছে আমার কাছে! তাও আবার চিরজীবনের মত, তার অমূল্য এক বই এর পাতায়, ছাপার অক্ষরে লিপিবদ্ধ করে দিয়েছেন সেই ঋণ পাকাপাকিভাবে।

একদিন হয়তো আমি থাকবোনা, কিন্তু আমার কাছে মিছিমিছি এই ঋণ স্বীকার করে নেওয়া খলিলভাইয়ার বই এর পাতা খুব সযতনে ধরে রাখবে আমার নাম। যারা পড়বে তারা হয়তো ভাববে কে ছিলো এই শায়মা! কার কাছে ঋণী ছিলো এই কবি? আমি অতি নগন্য এক মানবী! যদিও অতি উৎসাহী কিছু মানুষ আমাকে অমানবী বানিয়ে দিয়েছে অলরেডী। /:)
সে যাইহোক,
খলিলভাইয়া বা আমার প্রিয় কবিভাইয়া, যার কাছে আমি চির কৃতজ্ঞতা পাশে বাঁধা, সেই কবিভাইয়ার এসব কবিতা যদিও লেখা হয়েছিলো আমার অপ্সরাবেলায়। তবুও ভাইয়া অপ্সরা নাম না দিয়ে শায়মা দিয়ে ভালোই করেছেন । নয়তো অনেকেই এই অতি কাব্যিক নামটাকে কবির কল্পনাই ধরে নিত হয়তো। ভাইয়া তোমার কাছে আমি ঋণ বলো, কৃতজ্ঞতা বলো, সে আমি স্বীকার করেছি বার বার কিন্তু তুমি আজ আমাকে আরও অনেক বেশিই ঋণী করে দিলে, চিরজীবনের মত।
জীবানানন্দের বনলতা, সুরঞ্জনা বা রবিঠাকুরের সাধারণ মেয়ের মত না হলেও প্রায় তাদের কাছেরই কেউ মনে হচ্ছে আজ নিজেকে। ভাইয়া, তোমার এই কবিতাগুলো লেখার পিছে যে আমি ছিলাম সেটা ভাবতেই আমি এইবার সত্যিকারের কবিতার মেয়ে হয়ে উঠেছি এমনটাই বোধ হচ্ছে আমার। কি বলে সে কৃতজ্ঞতা ভাষায় প্রকাশ করবো জানা নেই আমার আসলেও।

তুমি নিজ হাতে লিখেছো-
শায়মা আপুর কাছে
কিছু ঋণ আছে!

তোমার কাছেও যে আমার কত ঋণ তা কি দিয়ে বুঝাবো তোমাকে ভাইয়া? সে যাই হোক তোমাকে চেনা আমার সেই অপ্সরাবেলাতে। কিংবা সেই বরুণাবেলায়। একদিন সকালে খুব অবাক হয়ে দেখেছিলাম আমার বরুনাবেলায় লেখা তোমার অহনার গল্প! সেই তোমাকে চেনা ! এরপর তোমার সাথে কত শত কবিতার খেলা, ছড়ার খেলা, আমার আবৃতিতে ব্যাক গ্রাউন্ড মিউজিক জুড়ে দেবার আনন্দ কত কত স্মৃতি। যদিও কবিতা বা ছড়া লেখায় তোমার কাছ দিয়ে কোনোদিক দিয়েই যাইনা আমি। তবুও তুমি জানোনা তোমার উৎসাহ আমাকে কত সাহস জুগিয়েছে, আমার লেখালিখিকে কতখানি এগিয়ে নিয়ে গেছে।
তোমার সাথে দেখা হয়নি কখনও হয়তো কিন্তু এই ব্লগে আসার অনেক আগে থেকেই তোমার নামের সাথে পরিচিত ছিলাম আমি। তখন ২০০৫। আমার কাজিনের সাথে বইমেলায় গিয়েছিলাম আমি। সেদিন ছিলো পহেলা ফাল্গুন তবুও ইদানীং যেমন এমন দিনগুলোয় ভীড়ের কারণে বই এর ধারে কাছে যাওয়া যায়না সেদিন তেমনটা ছিলোনা। আমার কাজিন কি ভেবে যেন একটা বই আমাকে উপহার দিলো। বইটার নাম আই- ফ্রেন্ড। আমি বুঝিনি আই-ফ্রেন্ড এটা আবার কি? ভেবেছিলাম আই মানে চোখ মানে নিশ্চয় চোখের মনি টাইপ কোনো কলিজার টুকরা বন্ধুকে নিয়ে লিখেছেন এই লেখক। অনেকে হয়তো এ কথা শুনে হাসছে কিন্তু সত্যিই এমনটাই ভেবেছিলাম আমি। কিন্তু আমার বুয়েটে পড়া পন্ডিৎ কাজিন আমার ভুল ভাঙ্গিয়ে বললো, নারে গাধী এটা আই মানে ইন্টারনেট ফ্রেন্ডের কথা লিখেছে। বলা বাহুল্য আমার সেই কাজিন তখন ছিলো ১০০% ইন্টারনেট এ্যাডিকটেড। বাসায় এসে বইটা পড়ে শেষ করলাম এবং লেখকের নাম যথারীতি ভুলে গেলাম। তবে একটা কথা সত্যি আমি ভুলি ভুলি করে আসলে কিছুই ভুলিনা।
সে যাইহোক এরপর বেশ বছর তিনেক পরে একদিন এই ব্লগের বুকেই পড়লাম এক মজার ধারাবাহিক। ধারাবাহিকটির নাম ছিলো খ্যাতির লাগিয়া। খুব মজা পাচ্ছিলাম একজন লেখক কিভাবে বই ছাপাতে চাইছে এবং নাজেহাল হচ্ছে তার সরস বর্ণনায়। আমি তার ফ্যান হয়ে গেলাম। হঠাৎ মনের মাঝে ঝলকে উঠলো আরে এই রাইটার তো সেই রাইটার যার বই আমি আগেই পড়েছি। ভাইয়াকে জিগাসা করলাম সে কথা। জানলাম ইনিই সেই জন! আমার এক্সাইটমেন্ট তখন আরও আরও বেড়ে গেলো! আরে সেই ভাইয়াটাকে আমি এইখানে খুঁজে পেলাম যার লেখা আমি আগেই পড়েছি। এমন কত শত রাইটারের লেখাই তো আমরা পড়ি। কিন্তু এমন হঠাৎ সেই অজানা অচেনা রাইটার বা কবি যদি এখন ধরাছোঁয়ার মাঝে এসে যায়, সেটা যে কেমন মজা সে কেউ বুঝবে কিনা জানিনা কিন্তু আমি জানি। ঠিক একই অনুভুতি আমার হয়েছিলো আরও কিছু বছর পর আমার অনেক অনেক প্রিয় পরী গানের রচয়িতা নস্টাকজিককে এই ব্লগে খুঁজে পেয়ে। :)
এরপর ভাইয়ার ফ্যান হয়ে গেলাম আমি। ভাইয়ার প্রতিটা লেখাই আমাকে পড়তেই হবে এবং আমার অংবং লেখাগুলোও তাকে পড়তেই হবে এমনি মামাবাড়ির আবদার ছিলো আমার। যদিও ভাইয়া কখখনো বুঝতে দিতোনা আমাকে যে আমি কি পরিমান অংবং লিখি। যা লিখতাম তাই নাকি অনেক ভালো । হা হা হা! অনেকের মত ভাইয়াও যে আমার মাল্টি ট্যালেন্টের ফ্যান সে আমি জানি। নিজেকে মাল্টি ট্যালেন্টেড বলছি দেখে অনেকেই ঠোঁট বাকাচ্ছে সেটাও জানি কিন্তু সেটা ভাবার পরেও এই উপমা আমি না দিয়ে পারলাম না। কারণ অনেকের কাছে নিজের সম্পর্কে শুনি এই কথা তবে কতখানি ট্যালেন্ট বা সকল কাজের কাজী এই আমি (সবখানে লাফ দেওয়া বুঝে না বুঝে আর কি) সেতো আমি নিজেই জানি। :P( থাক বাবা অন্যের চোখে ধুলো) । সে যাইহোক নিজেকে ট্যালেন্টেড বলায় আমার কিন্তু কোনো দোষ নেই সবাই নিজেরাই দেখুক-

ভাইয়া নিজেই লিখেছেন- :P
বরুণা-
অপ্সরা-
শায়মা হক-একজন ট্যালেন্টেড কিন্তু অত্যন্ত অমায়িক ও বিনয়ী ব্লগার!হাসছি ভাইয়ার এই কথা পড়ে। একমাত্র এই ভাইয়াটাই জানে ভদ্রতা করে কত কিছু হজম করে লুকিয়ে ফেলি আমি কিন্তু রাগ হলে বা দুঃখ পেলে সোজা গিয়ে ভাইয়াকে ডাক দেই - ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!!! দেখো দেখো ও এইটা ...... সে সেইটা বললো....... ইচ্ছা হচ্ছে ........ এক ....... মুন্ডু.........দেইX((X((X(( হা হা হা ভাইয়া আমাকে থামিয়ে দেয়। এটা সেটা বলে কিন্তু সেই ভাইয়াই আবার আমাকে দেখে অমায়িক আর বিনয়ী হিসেবে!!! আমি জানি প্রিয় মানুষদের সাত খুন মাফই হয়ে যায়।
ভাইয়ার বইটির প্রথম কবিতা-
তুমি কি নজরুল হবে? কিংবা সুকান্ত?
কেন যেন চোখ বন্ধ করেও আমি জানি কথাগুলি বলেছিলো অহনা। অনেক অনেকদিন আগে।
এই কবিতার সবচেয়ে সুন্দর লাইন দুটি-
আমায় নিয়ে কবিতা লিখোনা, আর কোনোদিনও -
--কি নিদারুণ অভিমান! কিংবা দুঃখ! কে জানে! ভাইয়াও কি তার খবর পেয়েছিলো?

এরপর ক্ষণজন্মা
এ কবিতায় ভাইয়ার মনের একান্ত কিছু অনুভুতি যা বেশিভাগই হাহাকার মনে হলেও এসবও যে ভাইয়ার দারুন উপভোগ্য বা সুন্দর কিছু সময়ের অনুভুতি তা বলে দেবার অপেক্ষা রাখেনা। এইভাবে এত গভীর অথচ সহজভাষায় অনুভুতিগুলো ঢুকে যায় হৃদপাজরের ভেতরে। ভাইয়া তুমি লেখায় কঠিন শব্দ এড়িয়ে চলতে বলেছিলে, আমি একবার আমার একটা লেখা পড়তে দিয়েছিলাম তোমাকে। আমি লিখেছিলাম দিঠি, তুমি তা কেটে চোখ করে দিতে বললে। । আমি জানি কঠিন বা যে শব্দগুলো অবোধ্য তা দিয়ে কখনও কারো হৃদয় ছোঁয়া যায়না।আর জেনেছিলাম সেটা তোমার থেকেই। ওহ আরও একটা ব্যাপার খেয়াল করেছি, তুমি উপদেশ বা সাজেশন যাই দাও না কেনো নিজে হাতে কখনও কারো লেখায় কাঁচি চালাতে চাওনা। আমি বার বার বলেছি ভাইয়া কেটে কুটে ঠিক করে দাও কিন্তু তুমি কখনও আমার কোনো লেখায় হাত দাওনি শুধু বলেছো এমনটা ভালো, ওমনটা হতে হয়। ভাইয়া তোমার কাছে আমার ঋণের শেষ কি করে হয় বলো!

এরপর বইটিতে আছে, প্রেম ও দ্রোহের কবিতাবলী-
তাদের মাঝে সবচেয়ে সুন্দর
“তোমার জন্য”
সব কবিতারই কিছু মানে হবে
এ ভেবে কখনো কবিতা লিখি নি
সব ইশারায় সাড়া দেবে তুমি
এমন করেও কখনো ভাবি নি যখন যেভাবে শব্দরা আসে
ক্রোধ ও কান্না, প্রেম ও দ্রোহে
ওভাবেই ওরা ঠাঁই করে নেয়
আপন গুণ ও গন্ধ-আবহে যা কিছু লিখেছি প্রেমের জন্য
হয়তো সবই তা নিরেট বর্জ্য
অশ্রু ফেলো না, যেদিন বুঝবে
তোমার জন্য এসব অর্ঘ্য।
কিছু নাই নাই করেও যে সবকিছুই তার জন্য সেই কথাটাই লুকিয়ে আছে এই কবিতায়। কি অসাধারণ কথামালা! অবাক না হয়ে উপায় নেই। ভালোলাগা বা বিমুগ্ধতায় নিশ্চল হয়ে রইবেই যে কোনো পাঠক এ কবিতা পড়ে, সে আর বলে দিতে হবেনা।
“বুবুর কথা” এই কবিতা নিয়ে বলতে পারবোনা কিছুই । এখন আমার আর কষ্ট পেতে ইচ্ছে হচ্ছেনা । ভালো থাকুক বুবু যেখানে আছে সেই চির শান্তির দেশে।
অমর্ত্যবর্তিনী পড়ে বলে দিতে হয়না এ অহনাকে লেখা। এই কবিতা যে ভাইয়ার অনেক প্রিয় কবিতাগুলির মাঝে প্রিয়তর তা বোঝা যায় ভাইয়ার প্রফাইলে লেখা এই কথাগুলি সর্বদা ঝুলে থাকতে দেখেই-
বউকে দিব্যি প্রেম দেই, যার চেয়ে ঐশ্বর্য্য কিছুই নেই
তোকে দেই মুহুর্ত কবিতা, না চাইতেই-

“চলো আজ প্রেম করি” এই কবিতা তো অবশ্য অবশ্য ভাবীকে নিয়েই লিখেছেন আমার কবিভাইয়া এতে কোনো সন্দেহ নেই। যারাই পড়বে তারাই বুঝে যাবে। :) ভাইয়া একবার ছোট্ট একটা টুল বানালো বিছানার উপর তাতে ল্যাপটপ আর সাথে ঝালমুড়ি চানাচুর টুরের এক একটা বয়েম । আয়েশ করে এইবার ব্লগিং করতে চায় ভাইয়া আর তখনই নিশ্চয় লিখেছিলেন “শ্বেত পতাকা” । ভাইয়া তোমার “দেয়াল লেখন” আরও এক আশ্চর্য্য কবিতা। তোমার প্রতিটা কবিতার তুলনা প্রতিটা কবিতা। কোনটার কথা বলবো আর কোনটা যে বলবোনা!

নাহ সোজা এবার চলে যাই নাম না জানা ঘাসের ঘ্রান কবিতায়-
যে কবিতায় আমিই বনলতা, কিংবা ক্যামেলিয়া অথবা আমি সঞ্জীবনী সুধা যা থেকে মানুষ পায় বেঁচে থাকার মন্ত্রণা--- কি আশ্চর্য্য!! এমন করেও কাউকে আঁকা যায় কবিতায়! আর সেই সঞ্জীবনী সুধা স্বয়ং আমি! কি করে নিজেকেই ভাবি এমনটা!!! সে যাইহোক ভাইয়া তোমার এই কবিতা পড়ে মনে পড়ে গেলো আমার আরও একজনকে, সে আমার ফেরারী পাখি আপুনি। মানে শাপলা আপু।
এখন আর আসেনা ব্লগে কিন্তু সেই আপুটা একদিন তার এক লেখায় আমাকে বলেছিলো সবুজ কলমীলতা আমি ভাবছিলাম এটা আবার কেমন উপমা! হীরা নয় , মতি নয় মুক্তা নয় আমাকে কলমীলতা বলা কেনো!!! হা হা হা এখন বুঝি আসলেই কলমীলতা বা দূর্বা ঘাসের সবুজ সজীবতায় যে প্রাণ লুকিয়ে আছে তার খবর তোমরা হয়তো পেয়েছিলে যা আমি নিজেই খুঁজে পাইনি। আবারও বলছি ভালোবাসায় পাথরও সোনা হয় হয়তোবা।যার খবর আমার জানা নেই। :)
তোমার কবিতা-
কিছু কিছু ঘাস আছে, তার ঘ্রান ফুলের ঘ্রানের মত নয়
অথচ সেই ঘ্রানের স্পর্শে---- এখন আমি নিজেই পাই সেই ঘাস বা ফুল কিংবা ঘাসফুলের ঘ্রান!

এই কবিতার সময়কাল ভাইয়া লিখেছো ৩ মে ২০১০ কিন্তু ঋণে শায়মার নাম থাকলেও হয়তো তা অপ্সরাতে লেখা হয়েছিলো, আমি খুঁজে পেলাম না। যদিও কবিতাটা মনে আছে!

“অধরা” আমার এই পোস্টে সে কবিতার জন্ম, ৪০ নম্বর কমেন্টের ঘরে-
http://www.somewhereinblog.net/blog/saimahq/29147024
হে দূরবতী বাতিসমগ্র, তোমরা জ্বলে ওঠো এবং আলো দাও, হাসো এবং আনন্দ ছড়াও, তোমরা একেকটা নিশানা মনোরম ঘোরের মতো যুগপৎ নিভে যাও
হে সুরঞ্জিতা, শত শত বিস্ময়প্রদীপের জননী, তোমার অজর আলোর কারুকাজ ইথারে জেগে থাকে, এমনকি তুমি ঘুমিয়ে গেলেও- যেমন এখন
হে শতরূপা, অভ্রচারিণী কুহেলিকা, তোমার অন্তর্ধানের পরও আমাদের বন্দনায় জেগে থাকে তোমার মোহিনীকুহক উদ্ভাস- যেমন এখন
হে অনামিকা, যতোদূর জানা যায়, তোমার নিজস্ব কোনো নাম নেই; অথচ সকল নামের গভীরে তোমার বাস; আমরা তোমার কোনো ঠিকানা জানি না, কিন্তু 'ঘরে ঘরে তোমার ঘর আছে' তবু;
হে অপ্সরীকন্যা, নভোনিবহের তারার ভিড়ে তোমাকে দেখি, সোঁদা ফুলের গনগনে গন্ধ তোমার নিরঞ্জন শরীরে; তুমি এক তুমুল বিপুল রূপস্বরা; সহজেই ছুঁয়ে দাও, অথচ আজন্ম দূরবর্তী, অনিশ্চিত, অধরা।
ভাইয়ার সেই পোস্টটির লিন্ক
http://www.somewhereinblog.net/blog/farihanmahmud/29148067
হা হা হা পোস্ট আর পোস্টটির কমেন্টগুলি পড়ে নস্টালজিক হলাম। কি যে পাগলামি আমি করতাম তখন!
শায়মা বলেছেন:
আমার ঐশ্বর্য্য নেই, রঙ নেই, নেই রোশনাই,
শুধুমাত্র ছন্দ আছে, তাই দিয়ে শুভেচ্ছা পাঠাই।
সুকান্ত
নিলাম সে শুভেচ্ছাটুকু দরকার নেই রঙ্গে
চাকচিক্য ঢাকা থাকুক নানা রকম ঢঙ্গে।
০৬ ই মে, ২০১০ রাত ৮:০৭ ০
লেখক বলেছেন:
চন্দ্রাবতী কন্যা তুমি
পরীর দেশে ঘর
তুমি আমার অনেক আপন
আমি তোমার পর

সত্যিই আমার সৌভাগ্য এমন কিছু ভাইয়াদের স্নেহধন্যা হয়েছি আমি।
সব কবিতা নিয়ে লিখতে গেলে রাত পেরিয়ে ভোর হয়ে যাবে তবে আরও একটি কবিতা “খোঁজ” যদিও এই কবিতায় ভাইয়া আমার কাছে ঋণ লিখেনি এবং কবিতাতেও ভাবীজির ছবি ছিলো, তবুও ১৭ই আগস্ট আমার জন্মদিনে এ লেখা। এটা কি আমার না হয়ে যায়! তাই নিয়ে নিলাম আমি এ কবিতাটাও।:P
কেউ তোমাকে ভুল পথে দেয় ঠেলে
কেউ তোমাকে অন্য পথে ডাকে
তার ঠিকানা নিজেই কি সে জানে
তোমার ভেতর খুঁজছো তুমি যাকে?
তোমার ভেতর খুঁজছো তুমি কাকে?
সত্যি বলো, পাও নি কি তার দেখা?
হন্যি হয়ে সারা ভুবন খোঁজো
তোমার পাশে তোমার ছায়া একা
তোমার পাশে তোমার ছায়া নড়ে
তোমরা দুজন বাস করো এক ঘরে

তাই জিগাসা করলাম ভাইয়াকে---
অপ্সরা বলেছেন: কারা দুজন ভাইয়া????
কবিতা আর ছবিতা দুইটাই অনেক অনেক সুন্দর!!!
১৮ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:১২ ০
লেখক বলেছেন: তুমি, আর তোমার ছায়া :)
( এই তো আগেই জানতাম:P)
কবিতা আর ছবি দুটোই অনেক অনেক সুন্দর জেনে ভালো লাগলো আপু।
ভাইয়ার লেখা পড়ে সবচাইতে যে মন খারাপ হয় সেই লেখার নাম
“আমরা খুব গরীব ছিলাম।“খুব ইচ্ছে করে ভাইয়ার এই কষ্টটাকে ভুলিয়ে দিতে কিন্তু কেন যেন মনে হয় এই গরীববেলাটা ভাইয়ার এক সম্পদ! স্নেহময়ী লক্ষী মা, সেই অকৃত্রিম মায়া মমতার সংসার, সেই অঢেল ভালোবাসা ছাপিয়ে কোনো কষ্টই ছুতে পারেনা কাউকে আসলে কোনোদিন।
প্রমীলার সাথে দেখা হলে বা তোমার প্রেমিকের নাম বলো প্রমীলা----
কি যে মন ভুলিয়ে দেওয়া সব কবিতা! শুধু আমি নই যে কেউ মুগ্ধ হতে বাধ্য।
আবারও ভাইয়ার আরেকটি কবিতা ---
প্রমীলা এখন যে কোনো নারী! তার বুকে অচেনা গন্ধ! যে তার সত্যকারের প্রেমিক, জানিনা
প্রমীলা ঝিনুক খুড়ে ছিনিয়ে আনে আশ্চর্য্য বেদনা
পাগলা ষাড়ের মত বেদনারা তীব্র তেড়ে আসে----
আমি জানি নীল লোহিতের বরুনার বুকে অচেনা গন্ধ বা পাগলা ষাড়ের চোখে লাল কাপড়ের মত সাদৃশ্যপূর্ণ ভাইয়ার কবিতার শব্দগুলিতে সেই নীললোহিতের কবিতার মেয়ে বরুণা ছিলো। কিন্তু আমি তা মানছিনা । আমিও বরুণা । আমিও তো একদিন বরুনাই ছিলাম। আর তাই তো ভাইয়া ঋণ স্বীকার করে নিলো এ কবিতা বরুণার কাছে। নীললোহিতের কাছেও ভাইয়ার ঋণ স্বীকারক্তি কিন্তু কবি্তার ঐ বরুণাটা আমার আরেক সত্বা!

সবশেষে বলবো আমি কবিতার মত মেয়েটির কবিতার কথা-
ভাইয়ার এই অমর কবিতারও অংশ হয়ে আছি আমি-----
http://www.somewhereinblog.net/blog/farihanmahmud/30003166
সে যাইহোক--
ভাইয়া তুমি আমার চোখে শুধু একজন সেরা কবিই নও, তুমি একজন সেরা মানুষ, সেরা বাবা, সেরা প্রেমিক ও স্বামী। এমনকি একজন সেরাদের সেরা ভাই, একজন শ্রেষ্ঠ সন্তান। তোমার বড় ছেলেটার জন্য ভাবনা বা তার পরীক্ষার সময় সবকিছু বিসর্জন দিয়ে তার ঘরে আসন গড়ে নিয়ে তাকে সর্বশ্রেষ্ঠ ফলাফল করানোতে তোমার যে ভুমিকা ছিলো সে সময়ে বুঝেছি তোমার সেরা পিতৃত্বের কথা। তুমি সেরা প্রেমিক তোমার অহনা, শাহনাজ বা নার্গিসদের নিয়ে লেখা কবিতায়। তুমি একজন কতখানি মমতাময় স্বামী তার পরিচয় তোমার “ইলিশ” গল্পের ভাবীর অসাধারণ মমতা ঘেরা রান্নার বর্ণনায়। তোমার বুবুর জন্য লেখা কবিতায় জেনেছি তোমার শ্রেষ্ঠ ভাই এর মমতা। আর মায়ের জন্য ভালোবাসায় তুমি সেরাদের সেরা।
তখনও কেউ জানেনি আমিই যে সেই বসন্তদিনের বরুণা। এমনকি তোমাকেও বলিনি আমি সেই কথা। কি সব লিখতাম ছাইপাশ যদিও মানুষের ভালোবাসা সেটা পাওয়াও ছিলো এক অমূল্য সম্পদ তবুও সবকিছু ছাপিয়ে তুমি যেদিন বরুণার কবিতার ঠাই করে দিলে তোমার সবুজ অঙ্গনে হাজার কবির কবিতাদের ভীড়ে। সে যে আমার কি আনন্দের দিন ভাইয়া! ছোটবেলায় কলেজ ম্যাগাজিন বা আবোল তাবোল অনেকখানে নিজের লেখা দেখেছিলাম বটে তবে একটা রিতীমত কবিতার বই এর মাঝে নিজের লেখা কবিতা জ্বলজ্বল করছে এ অভাবনীয় ভালোলাগার অনুভুতি কোনো ভাষায় বা লেখনীতেই প্রকাশ করা যায়না আসলে। আমার সেই জলমোতী কবিতাটাই এক আজব মোতী হয়ে হৃদয়ে গেঁথে রইলো সারাজীবনের জন্য।

আর ভাইয়া তুমি আমার কাছে আরও একটা কারণে সেরা সেই সম্পর্কের নাম অসম্পর্ক আর সেই অসম্পর্কের ঋণে চিরঋণী করে রাখলে আমাকে আমৃত্যু। এমনকি মৃত্যুর পর পর্যন্ত। তুমি অনেকবার বলেছো তোমার প্রতি আমার যে কৃতজ্ঞতা তার ঋণ নাকি কি দিয়ে শোধ দেবে জানা নেই তোমার । তোমার হয়তো একটা কথা কখনও জানাই হবেনা, ঋণ শোধ দিতে গিয়ে কিছু মানুষ কাউকে কাউকে আরও বেশি ঋণী করে ফেলে।
আমার সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই ***** ভাইয়া অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি। অনেক অনেক ভালোবাসা তোমার জন্য।:)
কৃতজ্ঞতা- কাল্পনিক ভালোবাসা ভাইয়াকেও আমার এই চির স্মরণীয় বইটির এত সুন্দর একটা প্রচ্ছদ করে দেবার জন্য।
কৃতজ্ঞতা-নীলসাধু ভাইয়াকেও বইটি প্রকাশের জন্য।
কৃতজ্ঞতা- সেলিম আনোয়ার ভাইয়াকেও এই বইটি নিয়ে আমি জানবার আগেই পোস্টটি লেখার জন্য।

মন্তব্য ২১২ টি রেটিং +২৭/-০

মন্তব্য (২১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৮

সায়েম মুন বলেছেন: উনার মত অমায়িক, মেধাবী এবং ইন্সয়ারিং মানুষ খুব কম দেখেছি। ভাললাগে উনার গল্প কবিতা এবং বস্তুনিষ্ঠ বিষদ লেখাগুলো। অসম্পর্কের ঋণ বইটা কেনার ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও স্টলের ঠিকানা না জানায় কেনা হয়নি। তোমার পোস্ট খুব ভাল লেগেছে। অনেকগুলো ভাললাগা!

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৮

শায়মা বলেছেন: খলিলভাইয়ার সাথে কতদিনের পরিচয় আমাদের!!!!!!! তোমারও তো জানার কথা সায়েম বেবিভাইয়া। ভাইয়া আমাকে অনেক অনেক বই পাঠিয়েছে এমনকি আমার কাছে যেগুলো ছিলো সেগুলো সহ তুমি চাইলে আমার পুরোনোগুলো থেকে তোমাকে পাঠাতে পারি পিচ্চুভাইয়ামনি!!!!!!!!:)

২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২০

সায়েম মুন বলেছেন: এ-কী-কান্ড তোমার পোস্টে আজ প্রথম পাঠক হলুম। B-))

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩০

শায়মা বলেছেন: হা হা তুমি ফার্স্ট হয়েছো ভাইয়ামনি!!! মিষ্টি আনো আর আমার জন্য তক্কেত!!!!!!!:)

৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমি এতোটা আপ্লুত যে এখন আর কিছু লেখা সম্ভব হচ্ছে না। পরে লিখবো।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩২

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!:(



:)

৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৯

এহসান সাবির বলেছেন: কি লিখবো আপু আপনি লিখে দিন, তারপর সেটা কপি করে না হয় পেস্ট করে দেব আবার......!!
:) :) :)

পোস্টটা খুবই ভালো হইছে....

খলিল ভাইকে শুভেচ্ছা।


২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪

শায়মা বলেছেন: কিচ্ছু লেখার নেই ভাইয়া। মাঝে মাঝে কোনো কোনো মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা ভাষায় প্রকাশ করার ভাষা খুঁজে পাওয়া যায়না।:)

৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩২

বিদগ্ধ বলেছেন:

~~চন্দ্রাবতী কন্যা তুমি
পরীর দেশে ঘর
তুমি আমার অনেক আপন
আমি তোমার পর~~


ভালো লাগলো।

কবি খলিল মাহমুদ, প্রচ্ছদশিল্পী কাল্পনিক ভালোবাসা এবং আলোচক শায়মা/অপ্সরার জন্য অনেক শুভেচ্ছা রেখে গেলাম।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬

শায়মা বলেছেন: তোমার জন্যও অনেক অনেক শুভেচ্ছা ভাইয়া। কিন্তু তোমার নিকটা দেখলেও যে পোড়া মানুষের কথা মনে পড়ে। :(

মনটা ভীষন খারাপ হয়। প্রার্থনা থেমে যাক এসব সহিংসতা!:(

৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫

কলমের কালি শেষ বলেছেন: অসাধারণ ঋণা ঋণির স্মৃতি এবং সম্পর্কের ব্যবচ্ছেদ ! পড়তে পড়তে আমিই আবেগপ্রবণ হয়ে গিয়েছিলাম ওরে বাপরে !!

এমন কৃতজ্ঞতার লেখা মহাকালের সাক্ষী হয়ে থাকার দাবিদার ।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪১

শায়মা বলেছেন: ভাইয়ামনি আমার আসলেই অনেক ঋণ ভাইয়ার কাছে......

তখন আমি গান বা কবিতা কেটে ছেটে প্রয়োজনীয় অংশটুকু নিতে শিখিনি। ভাইয়া অনেক বিজি ছিলো সে সময়টাতে তবুও ভাইয়াকে বলতাম ভাইয়া সেসব ঠিক ঠাক করে আমাকে দিলেই আমি বাচ্চাদের নাচ শিখাতাম বা কোনো সাংস্কৃতিক কিছু করাতাম।

আমার লেখা , আমার এডিটিং আমার ভুল ভ্রান্তি , রাগ দুঃখ কত কিছুর সাথী যে এই ভাইয়াটা। কিন্তু সবচাইতে মজার ব্যাপার ভাইয়াকে কখনও রাগতে দেখিনি , অন্যের নামে কখনও কোনো নেতইবাচক ভাবতে দেখিনি। ঠিক এমন একটা মানুষই পারে সবার ভালোাবাসা পেতে।

৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬

কলমের কালি শেষ বলেছেন: কৃতজ্ঞতায় অপারগ এই পৃথিবীতে আপনার মত এমন সুন্দর সম্পর্কের দৃশ্য দেখলে সত্যিই অনেক ভালো লাগে । এইভাবেই বেঁচে থাকুন মানুষের সম্পর্কগুলো ।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫০

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে ভাইয়ামনি!!!!!!!! আমি আসলেও একজন কৃতজ্ঞ ব্যাক্তি এবং কখনই আমাকে করা কোনো উপকারী ভুলে যাইনা।:)

শুধু দূর্জনেরা বলে আমি নাকি এক নাম্বারের স্বার্থপর!:( :( :(




:P :P :P

৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮

জেন রসি বলেছেন: স্পর্শকাতর.......

অসম্পর্কের ঋণে চিরঋণী আপনাদের দুজনের প্রতি রইলো শুভ কামনা।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫২

শায়মা বলেছেন: জেন রসিভাইয়া অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে!!!!!!!!!!:)

৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫১

এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: খলিলভাইয়াকে আমিও অনেক আগে থেকে চিনি এবং পছন্দও করি। অনেক আগে তার ব্লগারদের ছবি নিয়ে ভিডিও এডিটিং করে পোষ্ট দেবার পর নামটা মনে আসলে ঐ পোষ্টের কথা মনে পড়ে :)

মুজিব পরদেশীর কিছু কালজয়ী গান নিয়েও উনার একটা পোষ্ট এখনও মাঝে মাঝে পড়ি।
..............
ভাইয়ার এই বইটা কিনতে হবে।
...............
ভাইয়ার জন্য দেয়া এই পোষ্টটি সত্যিই যথার্থ হয়েছে আপু।

ভাইয়ার সার্বিক শুভকামনা করছি।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ঠিক এই খলিল ভাইয়ার মত তুমিও আমার আর একজন অনেক অনেক অনেক প্রিয় ভাইয়া। তোমার কাছেই আমার ঋণের শেষ নেই । এ কথা তুমিও জানো!!!!!!!!!!!!


এই ব্লগ লাইফে যে যা বলুক কিছু মানুষের ভালোবাসা আমৃত্যু এমনকি মৃত্যুর পরেও আমার কাছে রয়ে যাবে !!!!!!!!!!!!!:) :) :)

১০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩

কলমের কালি শেষ বলেছেন: আসলে দূর্জনেরা হিংসিত তাই বলে । ;) ;)

দূর্জন বিদ্বান হলেও কিন্তু পরিত্যাজ্য । B-)

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০১

শায়মা বলেছেন: হা হা হা ঠিক তাই !!!!!!!!!!!!!!!!


আর তাই আমিও .......... :P :P :P :P


https://www.youtube.com/watch?v=xpGe8Tq1P_8

গানটা শোনো ভাইয়ামনি:)

১১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩

শ।মসীর বলেছেন: নিজেকে মাল্টি ট্যালেন্টেড বলছি দেখে অনেকেই ঠোঁট বাকাচ্ছে সেটাও জানি কিন্তু সেটা ভাবার পরেও এই উপমা আমি না দিয়ে পারলাম না। - কথা সত্য, আমার কাছেও তথ্য আছে ;)

আর খলিল ভাই কে নিয়ে নতুন করে বলার নেই কিছু ........।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২১

শায়মা বলেছেন: হা হা জানিতো ভাইয়া !!!!!!!!!!! না জেনে কি বলছি আর বাট তুমি সেসবে বিশ্বাসী নও সেটাও জানি!!!!!!!!!

তুমি আসলেই জানো আমার কত্ত ট্যালেন্ট তাই না ভাইয়ামনি ????????? :P :P :P :P :P

হুম খলিলভাইয়াকে আগে থেকেই যারা চেনে এবং এখনও যারা চিনছে সবার কাছেই খলিলভাইয়া একই রকম আছে ছিলেন এবং থাকবেনও এমনটাই মনে হয় আমার !:)

১২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯

তুষার কাব্য বলেছেন: বাহ ! কত কিছু জানলাম।এ যে দেখি কৃতজ্ঞতা স্বীকারের এক মহাকাব্য হয়ে গেল !খুব ভালো লাগল গুনি মানুষটির সম্পর্কে জেনে,জানলাম সুন্দর কিছু সম্পর্কের গল্প কাব্য ও কবিতায় ।তবে আফসোস! খলিল ভাইয়ের কাছে আমাদের স্বলেখন পৌছে গেলেও তাঁকে আমরা পেলাম না ।

শুভেচ্ছা থাকবে এই সৃষ্টির সাথে জড়িত সবার জন্য :D

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৫

শায়মা বলেছেন: তুষুভাইয়া!!!!!!! হুম জানি অনেক কিছুই না জানা কাহিনীর জানা হবে। আর তাই তো জানালাম এত কথা। আর মহাকাব্য লেখায় আমার জুড়ি নেই তাই আবার হরতাল হলিডে!!!!!!! :P


কাজেই মনের যত কথা অপকটে লিখে ফেলার মোক্ষম সুযোগটুকু পেয়ে গেলাম!!!!!!!


আর আমি দশ হাতে লিখি দশ মুখে কথা বলি আর দশ নিকে ...... না না থাক থাক এত বেশি নিক ফাস করে দেওয়াটা ঠিক হবেনা এখুনি!!!!!!!!!! :P


খলিলভাইয়াকে পাওয়া খুব একটা সহজ হবে না মনে হচ্ছে আমারই ভাইয়া তো তাই আমার মত আকাশেই থাকেন।:)

আর আমাদের ক্যামেরাটাও একই ব্র‌্যান্ডের শুধু গলা কাটা ছবি তুলে :( :( :(


তোমাকেও অনেক অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় ভাইয়া!!!!!!!:) অনেক ভালো থেকো!!!!!!!

১৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

কলমের কালি শেষ বলেছেন: রবীন্দ্রকে শুনিলাম তব মুগ্ধ কর্ণিকা বিনয়ে
কন্ঠ নাহি চিনিলাম এই সুকন্ঠি কুকিলো পক্ষীর
অর্থে শপিয়া দিয়াছে মধুরও গভীরতম
আমি কিবা লহিবো এই অল্প মোর মস্তক সম ।

অসংখ্য ধন্যবাদ আপুমণি । :)

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০

শায়মা বলেছেন: হা হা তাই বলিয়া ভাবিওনা আমি সেই কপালকুন্ডলা
অথবা সেই সুকন্ঠি পাপিয়া কিংবা মধুরো বাসন্তীবাণী
ইহা অন্য কেহ
যাহাকে শুনিয়া মোর বন মর্মরে বাজে তমাল বাঁশরী
কর্ণ কুহরে মর্মে হয় বর্ষন!!!!!!!!!!


তবে আমাকে শুনিতে চাও যদি
সেও সম্ভব
দৈবে সৈবে এই অধরা সকল কাজের কাজিনী আমি
গাহিয়া থাকি গান, কোনো অবসরে কিংবা হাজার অকাজের অনাবসরে......


:P :P :P :P

১৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯

বিদগ্ধ বলেছেন: আমাকে এত ঘনিষ্টভাবে খেয়াল করার জন্য ধন্যবাদ।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩২

শায়মা বলেছেন: আমার ধারণা তুমি এই কারনেই এই নিক নিয়েছো ভাইয়া। :( বিদগ্ধ মনে এবং বিদগ্ধ শরীর গুলির বেদনায়।:(

১৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: বেশ আবেগ ঘন লেখা। সোনাবীজ ভাইকে এবং উনার কবিত্বকে বেশ সুন্দর মূল্যায়ন করেছ। একজন কবির বইয়ে স্থান পাওয়া মোটেই চাট্টিখানি কথা না। সেই হিসাবে অবশ্যই তুমি সৌভাগ্যবতী। কারণ তুমি বাংলা সাহিত্যের অংশ হয়ে আজীবন বেঁচে থাকবে।
কবি সোনাবীজ ভাই এবং তোমাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো শায়মা।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২

শায়মা বলেছেন: একজন কবির বইয়ে স্থান পাওয়া মোটেই চাট্টিখানি কথা না। সেই হিসাবে অবশ্যই তুমি সৌভাগ্যবতী। কারণ তুমি বাংলা সাহিত্যের অংশ হয়ে আজীবন বেঁচে থাকবে।

একদম মনের কথা ভাইয়া............:) :) :)


অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে এইভাবে ঠিক ঠিক মনের কথাটা বলে দেবার জন্য !!!!!!!!!


অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!:)

১৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: কবি খলিল মাহমুদ, প্রচ্ছদশিল্পী কাল্পনিক ভালোবাসা এবং আলোচক শায়মা/অপ্সরার জন্য অনেক শুভেচ্ছা রেখে গেলাম।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০০

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!:)
ভালো থেকো অনেক অনেক!:)

১৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৮

আরজু পনি বলেছেন:

মেলায় অসম্পর্কের ঋণ নিয়ে আজ কাহিনী করেছি :P
প্রিয় ব্লগার সোনাবীজের লেখা একসময় এড়িয়ে যেতাম বিশাল আকারের বলে, কিন্তু সময়ের সাথে সাথে বুঝলাম অসাধারণ লেখক এবং অনেক আন্তরিক মানুষ তিনি ।

--------
আপনার সাথে কথা নাই X(

এতো কষ্ট করে মেলায় গিয়ে বইটা সংগ্রহ করলাম । ভেবেছিলাম বইটা রেখে আসবো অটোগ্রাফের জন্যে। স্টলে বসে থাকা ছেলেটা যা শোনালো তাতে ঢোক গিলে বইটা নিয়ে এসেছি।
বোরখা পরেও তো একদিন গিয়ে অটোগ্রাফ রেখে আসতে পারেন ...



২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭

শায়মা বলেছেন: আপু ছেলেটা কি বলেছে বলো? তোমাকে ভয় দেখায়! তোমাকে ঢোক গেলায়!!!!!

এ....ত.......ত ......ব.......ড় ..... কথা!!!!

আর অটোগ্রাফ! ছি ছি লজ্জা দাও কেনো? ঠিকানা বলো ...পৌছে যাবে অটোসহ দুইটা বই দুইটা সোনামনির জন্যই!:)

১৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭

কলমের কালি শেষ বলেছেন: এমনো অকাজের অনবসরে গড়িয়াছে অমূল্য রতন যুগে যুগে গুনীজন শত
তাহাই হেলায়ে রাখিও না অকাজের অনবসরের সৃষ্টিকে
মেলিয়া ধর আছে যত তোমার ভেতর অমূল্য প্রতিভা
শুনতে চায় আমারও মত শত অভাগা । :#) :#)



২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮

শায়মা বলেছেন: কথা সত্য মিথ্যা নাহি তাতে
অনাবসরের হঠাৎ মিলানো প্রাতে
অবিরাম অবসরে রচিয়াছে কথামালা
কিংবা সৃষ্টি অনাসৃষ্টির সাথে।

গুনগুন গান প্রাণ উচাটন সাঝে
পড়ি্যাছে মনে উদাসী বিধুর ক্ষন
কত না পাওয়ার নিদারুন ব্যাথা
নিয়ে বয়ে চলে নিয়ত মধুর জীবন!!!:)

১৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৫

কলমের কালি শেষ বলেছেন: :) :)




কামনায় উঠিয়া আসে জীবনো যেন চলে এমনো আনন্দ আবেগে
আজিকের এই মধুর সন্ধ্যায় ভাবিয়াছি উদাসী হয়ে এমনো প্রয়াস । :) :)


কবিগুরু যদি থাকিতেন বাঁচিয়া
বারে বারে মরিতেন আমারও এই সাহিত্যলোচন দেখিয়া
তাই দিয়াছি সমাপ্ত এই সাহিত্যলোচনে এই ফাগুনো ক্ষণে
যদি শান্তি পায় প্রয়াত কবিগুরু তাঁহারও মনে । :|

শুভ কামনা বহিয়া চলুক জীবনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে । :)

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শায়মা বলেছেন: আজি এ ফাল্গুনও সাঝে
কবিগুরুরে স্মরিয়া হৃদমাঝে
হাসালে তুমি মোরে
কাব্য রচনার ছলে ........

:P :P :P :P :P

এখন এই গানটা শোনো ভাইয়া
https://www.youtube.com/watch?v=ZkQ4-5PJErc


:) :) :)

২০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দুই জন আমায়িক মানুষ কে জানলাম
অসাধারন লেখা ...

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫

শায়মা বলেছেন: আপু আমি না, অমায়িক মানুষ খলিলভাইয়া মানে আমাদের সোনাবীজ অথবা ধুলোবালি ছাই ভাইয়া। :)


অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস লক্ষী আপুনি!:)

২১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪

সুমন কর বলেছেন: লেখা পড়ার পর অামি বাক্য শূন্য হয়ে গেলাম। বেশ হৃদয় স্পর্শী লেখা। মন কিংবা চোখকে অাদ্র করে দেয়। খুব ভাল লাগল।

অনেক কিছু জানলাম। কারণ তখন অামি ব্লগারই ছিলাম না।

বইটি অবশ্যই কিনবো।

শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১

শায়মা বলেছেন: ভাইয়ামনি বুঝলাম তুমি বেশ ইমোশনাল!!! অবশ্য আগেও টের পেয়েছিলাম তোমার কিছু কমেন্টে বা পোস্টে । :P

যাই বলোনা কেনো আমি একজন গুড অবজার্ভার!!!!!!!:) :) :)

বইটি কিনবে সেটা অবশ্য আমাদের ভাবিজীর জন্য একটা অনন্য উপহার হবে কারণ বইটিতে নারী এমনভাবে ফুটে উঠেছে তা সত্যিই এক বিস্ময়।

নারী- সে কন্যা, জায়া, জননী বা প্রেমিকা যেই হোক না কেনো তাকে বা তাদেরকে কত ভাবে কত রূপেই যে বর্ণনা করা যায় । নারীর মমত্ব ভালোবাসা বা নিষ্ঠুরতা সবই প্রায় উঠে এসেছে ভাইয়ার কবিতায় তবে সবচেয়ে বড় ব্যাপারটা নারীর প্রতি সন্মান কখনও ক্ষুন্ন হয়নি একটা কবিতাতেও।

নারীর জন্য এটাই সবচেয়ে বড় পাওয়া।

অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া। অনেক ভালো থেকো আর পোস্ট লেখার উদ্দেশ্য আসলে আমার জীবনে এই অদেখা অজানা মানুষটার কত কত অবদান আছে তা স্মরণ করে ধরে রাখা ও অবশ্যই ভাইয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানো যদিও আমার সামান্য লেখনী দিয়ে মনের অনুভুতির ৫০% ও বুঝাতে আমি সক্ষম নই।

অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি পিচ্চি।:)

২২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৭

প্রামানিক বলেছেন: কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে চমৎকার লেখা লিখেছেন। অসম্পর্কের ঋণে চিরঋণী আপনাদের দুজনের প্রতি রইলো শুভ কামনা। ধন্যবাদ বোন শায়মা।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১১

শায়মা বলেছেন: তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রামানিকভাইয়া!!!!!!!!!!


অনেক ভালো থেকো!!!!!!!!!!:)

২৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৭

নস্টালজিক বলেছেন: খলিল ভাই চমৎকার একজন ব্লগার, সজ্জন মানুষ।

ভালো লাগলো পোস্ট।

শুভেচ্ছা নিরন্তর, শায়মার জন্য। খলিল ভাই এর জন্য।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৩

শায়মা বলেছেন: তুমিও তেমনি আরেকজন মানুষ নস্টালজিক। খলিলভাইয়ার মতই তুমিও নির্মোহ আর অতি অতি একজন ভালো মানুষ। ভালো বন্ধুও যে কোনো মানুষেরই।


অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে। ভালো থেকো অনেক অনেক!!!!!!!!!!

২৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৮

এম. হাফিজ উল্লাহ বলেছেন: "ঋণ শোধ দিতে গিয়ে কিছু মানুষ কাউকে কাউকে আরও বেশি ঋণী করে ফেলে।" পড়ছি আর অবাক হচ্ছি। অনেক ভাল করে বর্ণনা করেছো। ~ভাইয়া

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৫

শায়মা বলেছেন: থ্যাংকস থ্যাংকস থ্যাংকস ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!


তবে তোমার নামের এই অবস্থা কেনো???:( :( :(


একদম ঠিক করে ফেলো নামটা ভাইয়ামনি!!!!!!!!:)

২৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৮

অন্তরন্তর বলেছেন: কারো বই সম্পর্কে কিছু লিখা বা বুক রিভিউ যে এমন সুন্দর করে লিখা যায় তা আমার আজ পর্যন্ত পড়া হয়নি বা এত সুন্দর করে লিখা কেও পড়েছে কিনা আমি জানিনা। তোমার লিখাটা এত টাচি যে আমি মুগ্ধ হয়ে পড়লাম এবং এই বইটা কেনার ইচ্ছে প্রবলভাবে বেড়ে গেল। বইটা কিনতে বইমেলায় যাব ইনশাল্লাহ এবং সাথে তোমার বইটাও কিনব।
তুমি এবং খলিল ভাইয়ের জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩১

শায়মা বলেছেন: ভাইয়ামনি আমার লেখালিখিতে এবং অনেক আনন্দে খলিলভাইয়ার অবদান যে কত ভাবে জড়িয়ে আছে, এতটুকু লেখায় তা কখনও প্রকাশ করা যাবেনা ভাইয়া।


তোমাকে অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া। ভালো থেকো অনেক অনেক !!!!!!!:)


২৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৬

আবু শাকিল বলেছেন: মেলায় গিয়ে খলিল ভাইয়ের “অসম্পর্কের ঋণ” বইটি কিনেছি কিন্তু এখনো পড়া হয়নি । তবে ঘেটে ঘেটে দেখছি বহুবার । =p~

আপু তুমি একটা চিজ =p~ এত সুন্দর করে রিভিউ লিখেছ এখনি “অসম্পর্কের ঋণ” বইটি পড়ার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছি।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৯

শায়মা বলেছেন: পড়ো ভাইয়া। শিঘরী বইটা পড়ো। ভাইয়া বইটা পেয়েছি কালকে মানে খলিলভাইয়া বইটা আমাকে কুরিয়ার করছিলো ২২ তারিখে। তবে কাল হাতে পেতেই প্রতিটা কবিতা খুঁটিয়ে পড়ে শেষ করলাম !!!

যদিও এসব কবিতা প্রতিটাই আমার পড়া আর ভাইয়ার সাথে খেলাচ্ছলে কত ছড়ার সৃ্ষ্টি তুমি দেখলে অনেক হাসবে। আচ্ছা দাঁড়াও আমি খুঁজে আনছি ভাইয়ার সেই পোস্ট।


আর তোমাকে অনেক অনেক থ্যাংকস!:)

২৭| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৫

শায়মা বলেছেন: আজগুবি ছড়া। দ্বিতীয় কিস্তি

এর আগে আজগুবি ছড়ার প্রথম কিস্তি ব্লগে পোস্ট করেছিলাম। এ ছাড়াও ‘নিজের ভাষায় কবিতা লেখা’ শিরোনামে আরেকটা ছড়ার পোস্ট ব্লগে পাবলিশ করেছিলাম। এরপর প্রায় দু বছর কেটে গেছে, ব্লগে কোনো ছড়ার পোস্ট যেমন দিই নি, আগের মতো ছড়ার কোনো দ্বৈরথও আমাদের আর হয় নি। ব্লগে শায়মার সাথেই আমার ছড়ার যুদ্ধ সবচাইতে বেশি হয়েছে। অন্যান্যদের মধ্যে সবাক, রাগ ইমন, প্রমুখের নাম উল্লেখযোগ্য।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪২

শায়মা বলেছেন: অপ্‌সরার পুতুল
হাত খসে দাঁড়ালো পুতুল;
চোখ হলো, ভুরু হলো, হলো তার একগোছা চুল।
আহারে কাঠের চামচ, ফুটন্ত সালুন-জলে পুড়িবে না আর;
কী দারুণ মানিয়েছে একসারি অপ্সরা ও পরীর মাঝার।


এটা ভালোমানুষি কাব্য কিন্তু ছড়ার যুদ্ধটা ছিলো পরে:)

http://www.somewhereinblog.net/blog/farihanmahmud/29672989


আমি :
আমার বাড়ি অবশেষে
এলেন সদাশয়া!
মেঘ না চেয়েই বৃষ্টি পেলাম
এ আপনার দয়া।

জলের দেশে পরীর দেশে
পদ্মলোচন হাসে
গোপনে তার পায়ের চিহ্ন
আমার চোখে ভাসে:)

অপ্‌সরা:
খাও কি তুমি শশা-গাজর?
বুটছোলা আর শুকনো মুড়ি?
তেঁতুল গোলা, করলা-ছানা
সবজি খেও ঝুড়ি ঝুড়ি।

তিনটি বেলা খাবার পরে
কলসভরা জলটি খেও,
রোজ সকালে কলতলাতে
বালতি ভরা শাওয়ার নিও।

রোগ বালা সব দূর পালাবে
মেদভুঁড়িরাও থমকে যাবে
হলিউডের সিনেমাতে
তারপরেতে নাম লিখিও।

ভুলেও যেন ভুল করো না
তিনটি বেলা ডন বৈঠক
নইলে যাবে সবই বৃথা
সহ্য খিদে কাপ ঠকাঠক।

আমি :
গাজরশশা খাই না, তবে
ঘোড়ার মতো বুটচানা খাই:)
বউ তেঁতুলের চাটনি দিলে
বউয়ের কথাও যাই ভুলে ভাই:)

সবজি হলো ঘাসের মতোন
ওসব বাপু গরুর খাবার
বউ রাঁধিলে উচ্ছে ভাজি
আমিই একা করি সাবাড়:)

শরীর আমার শুকনো কাঠি
জলপানে বিষ- এ ভাব দেখাই;)
রুটিন মাফিক তিনবেলা তাই
বউয়ের হাতের কানমলা খাই:)

এখন যদি কাঁদান আমায়
গোসল করার কেচ্ছা বলে
ডুবসাঁতারে তলিয়ে যাবো
আষাঢ় মাসের খালের জলে:(

রোগবালাইয়ের কী আর বলি
নীরোগ থাকাই বড্ড অসুখ
তাই আপনার সোনার মুখে
ফুলচন্দন পড়ুক পড়ুক:)

এবং ধরুন হলিউডের
চোখধাঁধানো রংবাহারি
নয় আমাদের। ওসব কেবল
অপ্সরীদের মানায় ভারি:)

ভুলেও তুমি ভুল করো না
আমায় কিছু বুদ্ধি দিতে
সুযোগমতো ডিম ফুটাবো
তোমার পরামর্শটিতে:)

সবশেষে ভাই একটি কথা
করছি স্বীকার অকপটে
আপনি খাসা লেখেন ছড়া
মালুম হলো আজকে বটে:):)

অপ্‌সরা:
হাহ হা হা ভাইয়া তুমি লিখলে বেজায় বেশ সে ছড়া
শেষ প্যারাতে এসে আমি হেসেই খেলাম বিষম কড়া।
ছড়াছড়ি দেখলে কি আর, ইচ্ছে হলেই অপ্সরীরা,
নামতে পারে মাটির ’পরে উঠতে পারে পাহাড়চূড়া।

ফের ভেবো না করছি গরব, ফানটি আমি বেজায় করি
ভুলের মাশুল দিতেও আবার মাঝে মাঝেই যাই যে মরি।
মরেও আবার বেঁচে ওঠা এ এক ভীষণ মজার খেলা
তাই তো আমায় সমঝে চলো, ঢের করো না হেলাফেলা।

বুদ্ধি আমি দেবোই দেবো দেখবো আমি কবি ভায়া
কেমন করে ডিমটা ফুটাই? মুরগি নাকি মানুষ কায়া?
(মাইর দিওনা)

এবার বলি গোপন কথা জেনে ভীষণ লাগছে মজা
কিল চাপ্পড় ভাবীর হাতে বেশ তুমি খাও যাচ্ছে বোঝা।
তেঁতুল চানা সবজি খেয়েও শরীর কেন শুকনো কাঠি?
তার মানে কি কানমলাটাই দুখের কারণ সবচে’ খাঁটি??

আমি :
হায় হায় হচ্ছে টা কী?
ভাবছো আমায় কবি নাকি?
কেমন করে স্রোতের মতো
ছাড়ছো ছড়া অবিরত?

এবার তুমি থামো
নিচের তলায় যাবো এখন
ডাকছে আমার বউ

হাসছো কেন, বেবি?
ছন্দে বেজায় অমিল পেয়ে?
নাকি অন্য কিছু?

এই দেখো না ছন্দ তোমার
মিল-অমিলের লাউ
আমি গেলাম নিচের তলায়
তুমি কচু খাও!

অপ্‌সরা:
এহ হে রে
তোমার মতো ভাবো নাকি
আর সবেরে ???
কচু শুধুই খায়????
অপ্সরীরা ফুলমধু খায়,
মণ্ডামিঠায় আর যতো পায়
পরীরাজের কন্যা আমি
এই কথাটি সবার আগে
মনে রাখা চাই।

নানা না না অমিল দেখে
হাসছি না তা নিশ্চিন্তে থাকো
বউমণিকে ভয় তুমি পাও
সে কথাটা জানতে না পাও,
আমরা জানি সেসব যেন
খুব ভালোই করে
তাইতো এখন ভাবীর ডাকে
ছুটলে তুমি নাকে-মুখে
পড়িমড়ি করে।

আমি :
নিচের তলায় যেয়ে দেখি-
ফারিহানের কাণ্ড এ কী!
গোঁ ধরেছে মায়ের কাছে
ফ্রিজের ভেতর যা যা আছে-
চকবার জ্যুস পেপসি ফ্রুটো
কোন-আইসক্রিম একটা-দুটো
সবকিছু তার চাই-
সবই আছে, কিন্তু আহা
কোন-আইসক্রিম নাই!

ছোট্ট লাবিব পাগলা, জেদি
নেয় না কিছু মেনে-
বলে, আমার কোন-আইসক্রিম
এক্ষুণি দাও এনে!

হাটবাজারের দোকানবিতান
আটটাতে যায় বন্ধ হয়ে
কোথায় যে পাই কোন-আইসক্রিম
রাত বারোটার পর সময়ে!

গাড়ি ডাকো, পোশাক পরো
জলদি করো! জলদি করো!
অমনি লাবিব লাফিয়ে ওঠে
মুখে হাসির ঝিলিক ফোটে

তারপরে কী হলো-
হাঁটের সকল কোন-আইসক্রিম
ফুরিয়ে গেছে বেশ কিছুদিন
অবশেষে কী আর করা, বলো-
বাজার থেকে ফারিহানের বউটি
কেনা হলো!

নাহ শাকিলভাইয়া আর কপি পেস্ট করতে পারবোনা । নিজেই কষ্ট করে পড়ো বসে বসে!:)

২৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তবে কি এখন অশ্রুগুলি চক্রাকারে ঘুরছে?
কবির চোখে কবিতার চোখে বৃষ্টি তাই ঝরছে।

অনেক দূরের অখ্যাত কেউ
চোখের জলে ভাসছিল কি সেও!
এমন কি কেউ ভাবছে?

এমন লোকের ক্রন্দনে হায়!
কি আসে যায়? কি আসে যায়!

দুটি তারা মনের সুখে
জ্বলছে আবার নিভছে ?

সে তারাদের আলোক দেখে
একটি জোনাকি বনের ফাঁকে
মুখ লুকিয়ে অশ্রুগুলি অক্ষিপটে আঁকছে
তবে কি এখন অশ্রুগুলি চক্রাকারে ঘুরছে ।


:) :P !:#P



২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৭

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া

তোমার পাগলামি কবিতা পড়ে
এখন সবাই হাসছে।




যাইহোক অনেক অনেক থ্যাংকস খলিলভাইয়ার বইটা নিয়ে লেখার জন্য ।নইলে তো ভাইয়ার বই আমার হাতে না আসা পর্যন্ত জানাই হতোনা ভাইয়া যে আমার নাম তার বই এ খোদাই করে দিয়েছেন।:)

২৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৯

এ. এস. এম. রাহাত খান বলেছেন: আমি সম্ভবত একেবারেই কাঠখোট্টা :(

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১২

শায়মা বলেছেন: হা হা একটু কাঠখোট্টা আছো বটে তবে তুমি আমার অনেক অনেক অনেক প্রিয় ভাইয়া।:)


কত্ত প্রিয় সেটা জানোই। আগের পোস্টে বলেছিলাম তুমি আমার অপু ভাইয়ার আরেক ভার্শন!!!:)

৩০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৭

অদ্ভুত_আমি বলেছেন:
আপু আপনি সত্যি অনেক লাকী ।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২১

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক অনেক !!!!!!!!!!!! :)


আর তোমাকেও অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!!!!!!!!!!!


নতুন শিল্পকর্ম কি করেছো আর!!!! দেখালে নাতো!!!

ভাইয়া আমি নতুন প্রজেক্ট হাতে নিয়েছি দেওয়াল চিত্র।:)

শেষ হলেই তোমাকে রেসিপি সহ টিউটোরিয়াল দেবো।:)

৩১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৫

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: আপু লেখাটা পড়লাম। আর শিখলাম কৃতজ্ঞতা প্রকাশের নতুন এক ভাষা। আসলেই জীবনে কিছু মানুষ আসে যারা আসে শুভ কামনা নিয়ে, ভালোবাসা নিয়ে, পবিত্রতা নিয়ে। তাদের জন্যই সময়গুলো এত মধুর হয়। ঋণী কে নয়। জন্মগত ভাবেই তো আমরা ঋণী, তাই না আপু?

বুঝতে শেখার পর ঋণের বোঝা শুধু ভারীই করে আসছি। কৃতজ্ঞতা জানানো হয় নি। তোমার মতো করে ভাবতে পারি না তো। তাই হয়তো হয়ে ওঠে নি।

খলিল ভাইয়ার জন্য শুভ কামনা।
আর ভালো থাকা হোক আপু। যার লেখায় এতো মুগ্ধতা এতো আবেগ তার ভালো থাকা খুব দরকার।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৬

শায়মা বলেছেন: ঋণ আর ঋণী। খুব কঠিন এই দুই এর মাঝে বাস করা বা ঋণ আর ঋণী
এই দুই সম্পর্কের মাঝে টিকে থাকা। আমরা তো সদা ও সর্বদা একে অন্যের কাছে ঋণ আর ঋণী তেই বাঁধা পড়ি। কিন্তু কজন ধরে রাখতে পারি সেটা!
খুব সহজেই আমরা ঋণ ভুলে যাই আর যারা ভুলি আমরা তারা ভাবি আমি কেনো ঋণী থাকবো ? ঋণীতো থাকতে হবে ওকে। হা হা হা ভাইয়া
যারা এমন ভাবে তারাই জানেনা ঋণ আর ঋণী এই দুইএর মাঝে কিছু শর্ত আছে। তার মাঝে এক অমোঘ শর্তের নাম সন্মান। একে অন্যের অনুভুতির সন্মান। সেটাই হারিয়ে যায়। আর ঋণ আর ঋণী তখন পথ হারায়........
কৃতজ্ঞতার আসলে ভাষা হয়না ভাইয়া। কৃতজ্ঞতা বা একে অন্যের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা বা ভালোবাসা সকল ভাষায় প্রকাশের উর্ধে কোনো কিছু।
তবে চাইলেই জীবনটা আসলেও হয়তো অনেক সুন্দর করে তোলা যায়। এই ক্ষুদ্র জীবনের অল্প কিছু বেঁচে থাকার মুহুর্তগুলো করে তোাল যায় স্বর্গীয়। কিন্তু প্রায়শই আমরা তা পারিনা। আমাদের ক্ষুদ্রতাকে জয় করা বড় কঠিন আমাদের কাছে।
তুমিও একজন অতি আবেগী ভালো একটা ভাইয়া সে বুঝা যায় তোমার কথায় , লেখায় বা মন্তব্য ও জবাবের প্রকাশে। আমি যদিও দুষ্টামী করি প্রায়ই তোমার সাথে তবুও জানি তুমি একজন সত্যিকারের ভালোমানুষ আর তাই সাহস করে মজাগুলো করেই ফেলি।


অনেক অনেক ভালো থেকো রাজপুত্রভাইয়ামনিটা!:)

৩২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৫

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:



কিছু কিছু ফুল আছে,
ভুল করে গন্ধ শুঁকে যাবো
কিছু কিছু হৃদয়ে আজ
নির্দয় অভিমান করবো লালন,
কিছু কিছু মানুষ আছে
জোর করে যার ভালোবাসা
করবো হরণ!




সুন্দর কিছু অনুভূতি/অভিজ্ঞতার
বায়বীয় ভালোবাসায়
ভেসে গেলাম-ধুয়ে গেলাম! !:#P

অনেক ভালোলাগা সোনাবীজ
ও অপ্সরা/শায়মা আপুর জন্য!


২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৭

শায়মা বলেছেন: হা হা


তোমাকেও অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস প্রিয় ভাইয়ামনি!:)

৩৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: দুঃখিত আপু।
আপনাকে ভুল বশত 'তুমি' সম্মোধন করে ফেলেছি।

ভুলটা আগেও একবার করেছি। সত্যিই দুঃখিত আপু। :(

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৮

শায়মা বলেছেন: আরে তুমি বললেই কি? আমি তো সবাইকেি বলি আর ভুল বশত না এমনি এমনিই বলি!!!!!!!!!

আমাকেও অনেকেই বলে !! নো প্রবলেম এ্যাট অল!!!!!!!!!!:)

৩৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩০

আরজু পনি বলেছেন:

আপনি প্রতিকথার স্টলেও ওদের ফাঁকি দিয়ে ঘুরে এসেছেন আর ছবিও তুলে এনেছেন।

ছেলেটা যখন এই কথা বলছিলো আমি হাসছিলাম আর ভাবছিলাম ওরাই যদি আপনার দেখা না পায় তবে আমার অটোগ্রাফ পাওয়ার আশা ছাড়তে হবে ।

কন্যাকে জিজ্ঞেস করলাম বই নিয়ে, ও পড়ে ফেলেছে অনেকটাই আর বললো স্কুলে ওদের টিচারকে দিবে আবৃত্তির জন্যে ওখান থেকে ছড়া নিতে ।
আশা করছি কন্যা বইটাকে বেশ কাজে লাগাবে ।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৩

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনিমনি!!! আমার কবিতা বাচ্চারা আবৃতি করলে আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগবে। আর তোমার বেবি যখন করবে সেটা হবে আমার অনেক বেশি পাওয়া।

তুমি অবশ্যই রেকর্ড করতে বা ভিডিও করতে ভুলবেনা যেনো।:)


আর.. এটা শুনে ... আমি ... :P
আপনি প্রতিকথার স্টলেও ওদের ফাঁকি দিয়ে ঘুরে এসেছেন আর ছবিও তুলে এনেছেন।

ছেলেটা যখন এই কথা বলছিলো আমি হাসছিলাম আর ভাবছিলাম ওরাই যদি আপনার দেখা না পায় তবে আমার অটোগ্রাফ পাওয়ার আশা ছাড়তে হবে ।



হা হা হা তবে সত্যি তুমি ঠিকানা দিলে এই পরীর রাজ্য থেকে পৌছে যাবে আমার উপহার তোমার রাজকন্যার দেশে আপুনি!!!:)

৩৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০২

সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: /:)

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১২

শায়মা বলেছেন: হায় হায় !!!!

এমন চেহারা কেনো ভাইয়ু!!!!!!!!!!!

লাগ কসসো??? :P

৩৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫৫

জেরিফ বলেছেন: সম্পর্ক আর ঋণ ওতপ্রোত ভাবে জড়িত ।

ভালো থাকুক সম্পর্ক গুলো ।

শুভ কামনা :)

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৪

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ পিচ্চুভাইয়া!!!!!!!


তুমিও ভালো থেকো অনেক অনেক!!!!!!!!!:)

৩৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৮

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: কিছু কিছু সময় আছে যখন কোন কথা বলতে নেই। শুধু মৌন থেকে শ্রদ্ধা জানাতে হয়। এই অসম্পর্কের চিরন্তন সম্পর্কগুলোর প্রতি শ্রদ্ধা।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪১

শায়মা বলেছেন: থ্যাংকস ভাইয়া এমন একটা মন্তব্যের জন্য। অনেক অনেক ভালো থেকো সারাজীবন।:)

৩৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১১

কাবিল বলেছেন: আপু আমি আর কি বলব, যা বলার সবাই বলে দিয়েছে।
আমি অন্য জিছু বলি-


তোমার ইমোটিকোন ব্যাবহারটা আমার কাছে খুব ভাল লাগে।
বিশেষ করে দুষ্টামী গুলো সুন্দর ভাবে ফুটে উঠে।
(আপু তুমি বল্লাম বলে রাগ করছ? :( )

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৩

শায়মা বলেছেন: হা হা না ভাইয়া!!!!!!!!!!!

আমি খুব সহজে রাগ করিনা আর তাছাড়া আমি নিজেই তো সবাইকে তুমি বলি এখন তুমি বলায় রাগ করেছি বলে কি মাইর খাবো নাকি!!!!!!!!!!!! :P :P :P :P


অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস কিন্তু তুমি সেই হামিদ হুজুরের পরে আর কোনো লেখা লিখোনি কেনো?

৩৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

কাবিল বলেছেন: হা হা হা আমি জানতাম আমার ব্লগে কেও এসে নিরাশ হয়ে ফিরে যাবে। আর এমন মন্তব্য করবে, তুমিই প্রথম। :)


আসলে আপু, আমার লেখালেখির অভ্যাস নেই। অনেক কিছু আইডিয়া আসে কিন্তু তোমাদের মত গুছিয়ে, বুঝিয়ে লিখতে পারিনা। তাই নিরামিশ। :(

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬

শায়মা বলেছেন: ইশ আমিই পারতাম নাকি ভাইয়া!!!!!!!!!!

আমি যখন পেছন ফিরে দেখি অবাক হই আর হাসি কি যে সব হাবিজাবি লিখতাম কিনতু এই খলিলভাইয়াদের কিছু মানুষের উৎসাহ আর ভালোবাসায় এখন যাই অংবং লিখি মজা পাই ।


লিখতে পারিনা বা কেউ পারেনা আমি এটা বিশ্বাস করিনা শুধু তাই না পৃথিবীতে কোনো কাজই নেই যা মানুষ ইচ্ছা করলে বা চর্চা করলে পারেবেনা। :) :) :)

মানুষের অসাধ্য আসলে কিছুই নেই ভাইয়ামনি!:)

৪০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮

উধাও ভাবুক বলেছেন: হুমমম...

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫১

শায়মা বলেছেন: ভাবুকভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
গেছিলাম তো পহেলা ফাল্গুন!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


হি হি হি দেখতে পারলেনা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! :P :P :P :P :P

৪১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪

উধাও ভাবুক বলেছেন: আমিও ছিলাম...তারপর আর বললাম না।

ভাল থেকো সারাবেলা...

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০০

শায়মা বলেছেন: এহ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এহ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


রে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


বারে বারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান!!!!!!!!!!!!! না !!!!!!!!!!!!!!

হা হা হা


বলো দেখি কি রঙের শাড়ি ছিলো!!!!!!!!!!!!!!!!!!:)


হলুদ বলে লাভ নেই আগেই বলে দিলাম।:)


ট্রাই এনাদার ওয়ান প্লিজ!!!!!!!!!!!:)

৪২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: ওহে মমতাময়ী শায়মা, ওরফে অপ্সরা, ওরফে পরী, ওরফে আকাশলীনা, ওরফে...অমায়িক, বিনয়ী....


আপনার দরদিয়া রিভিউখানি পড়িয়া আমি বারবার খলিল মাহমুদ লিখিত পুস্ততখানি উল্টাইয়া পাল্টাইয়া দেখিতেছি। অনেক কবিতা পড়া। আরও পড়িব।


মন্তব্যসমূহ পড়িয়া তো আরও ব্যাকুল হইলাম। কী মায়াময় বন্ধনে আপনি ব্লগারদিগকে বাঁধিয়া রাখিয়াছেন। এই বন্ধন যেন কভু না টুটে!



অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপনার প্রতি এবং
খলিল মাহমুদ, ওরফে সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালি ছাইয়ের প্রতি...
মেহেরবানি করিয়া কবুল করিবেন!

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭

শায়মা বলেছেন: ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


হা হা হা যদিও বুঝিতেছি তুমিও আমার প্রতি সদয় মন্তব্য করিয়াছো ও আমার প্রতি একটু হলেও আপ্লুত হইয়াছো তবুও তোমার শুদ্ধ বাক্য সম্বলিত মন্তব্যা রচনাখানি পড়িয়া অনেক হাসিলাম!!!!!!!!!!!!!


হা হা ভাইয়া সত্যি খলিলভাইয়ার অনেক অনেক অবদান আছে আমার লেখালিখিতে ও আরও অনেক কিছুতেই ।

ভাইয়ার সব কবিতাই আগেই পড়া তবুও বার বার পড়তে ভালো লাগে।

আর এমন একটা সময় ছিলো ব্লগাররা শুধু ব্লগারই ছিলোনা, তাদের মাঝে ছিলও এক অদৃশ্য আত্মিক টান। (হায় হায় এটা লিখতে গিয়ে তো আমার প্রিয় অদৃশ্য ভাইয়াকে মনে পড়ে গেলো!! অনেকদিন দেখিনা তাকে:()

ব্লগে তোমারও অবদান কম না ভাইয়া আর তোমার বিনয়ী কিন্তু মজার কমেন্টও মানুষকে এক অদৃশ্য সুতোর বাঁধনে বেঁধে রাখে সেটা কি জানো?


অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাকে এমন মন্তব্যের জন্য আর আমাকে এত উপমায় ভুষিত করিবার জন্য ।


অনেক অনেক অনেক ভালোবাসা আর কৃতজ্ঞতা তোমার জন্য ভাইয়ামনি!!!!!:)

৪৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২

সোমহেপি বলেছেন: বইটা কিনিয়েছি।এখনো হাতে আসে নাই। পড়ে দেখি সোনা ভাই কী লিখেছেন।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫

শায়মা বলেছেন: এখনও হাতে আসেনি কেনো? তুমি কোথায় থাকো ভাইয়া?

যাইহোক পড়ে তো দেখবে অবশ্যই তবে তার লেখা সম্পর্কে তো তুমি আগেই জানো। তুমিও তো বেশ পুরোনোই।

অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি!!!!!!!:)

৪৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: ভাল থাকুক সম্পর্কগুলো এভাবে কৃতজ্ঞতায়/ শ্রদ্ধায়/ মায়া/ মমতায়/ স্নেহের বাঁধনে ! ভাল থাকুক খলিল ভাই, আর বাচ্চুমনিটাও! খুব সুন্দর করে নিজের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন বাচ্চুমনি!

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩

শায়মা বলেছেন: হুম হুম হুম পিচ্চু আমি তো কৃতজ্ঞ মানুষ!!!! কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেও আমি খুশী হই, সত্যিকারের মন থেকে নিস্বার্থভাবে খলিলভাইয়ার মত উপকার করে যারা বা ভালোবাসা বা স্নেহ মমতায় বেঁধে রাখে যারা তাদের কাছে।:)

আর যারা উপকার বা ভালোবাসার ছলে নিজেদের স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করে এবং স্বার্থে এতটুকু ঘা লাগলেই বার বার সেই দুঃখে মরে যায় আবার উল্টা বলে তুই স্বার্থপর তাদের কাছে অকৃতজ্ঞতা প্রকাশেরও ভাষা নেই পিচ্চুমনি।
:(

৪৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১০

অন্তরন্তর বলেছেন: অনেক বছর পর আজ বই মেলায় গেলাম। সত্যি বলতে কি সেই আগের বই মেলার কিছুই
পেলাম না। তারপরও অনেক ভাল লেগেছে। তোমার বইটা কিনলাম এবং হাসলাম এই জন্য যে ছেলেটা(আমি বুড়ো মানুষ তাই ছেলেটাই বললাম) স্টলে ছিল সে বলল ভাই আমি উনার বই বিক্রি করছি কিন্তু উনাকে দেখিনি । তোমার বইটা আমার ভাগ্নিকে গিফট করলাম। খলিল ভাইয়ের বইটাও কিনলাম ।তোমরা দুজনকেই শুভেচ্ছা।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৩

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া
ছেলেটা মিথ্যে বলেছে। মানে সে আমাকে দেখেছে। তার প্রমান আছে। কিন্তু সে আমাকে চিনতে পারেনি!!!সেটা তার দোষ! :P


সে বলেছিলো তারও খুব ইচ্ছা এই বই এর রাইটারকে দেখার কারণ সবাই নাকি বইটা হাতে নিয়ে তার কথাই জিগাসা করে! হা হা হা আর তাই তারও ভারী কৌতুহল হয়েছে এই ভূত মানবীকে দেখার। :P

আমি কিন্তু মজা পেয়েছি সেটা শুনে। :P

সে যাইহোক আমার বইটা ভাগ্নীকে দিয়েছো জেনে ভীষন খুশী হলাম ভাইয়ামনি!!! পারলে তাকে দিয়ে একটা আবৃতি শুনিও আমাকে। আমার স্কুলের প্রিন্সিপ্যাল কাল বলে এ্যাটলিস্ট ২০টা বই তার চাই ই চাই ঠিক এইভাবে বলেছে তার নিজের ফ্যামিলীর ছেলেমেয়দেরকে দেবার জন্য। আমি এত এত খুশী হয়েছি ভাইয়া!!! কারন আমি চাই এ কবিতাগুলো বাবুরা পড়ুক। আর নানা রকম দিবসগুলো পালন করুক আমার কবিতা পড়ে। :)

আর খলিলভাইয়ার কবিতাগুলো আমাদের প্রাণের কবিতা। তুমি পড়ো, তোমার অনেক অনেক ভালো লাগবে।


অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি। আমাকে এইভাবে মনে রাখার জন্য সবসময়!!:)

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৫

শায়মা বলেছেন: আমি যে গেছিলাম তার প্রমান!!!

আর দেখো এটাই রানা । ওর সাথে আমার অনেক কথা হয়েছে। :)

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৮

শায়মা বলেছেন:

তাকে গিয়ে এইবার আমার মনে করাতে হবে এইরকম কাউকে দেখেছে কিনা?? :) :) :)

৪৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৯

আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: চোখে তাক লাগিয়ে দিল। খুব সুন্দর আবেগী ও সহানুভূতি নিয়ে লেখা। দেরি না করে সরাসরি প্রিয়তে............................

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৬

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।

একটু আগে এই কমেন্টের উত্তর লিখেছিলাম এখন জানিনা সেটা কোথায় গেলো!:(

৪৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

বলাকা মন বলেছেন: আপনার প্রতি শ্রদ্ধা বেড়ে গেলো বহুগুন আর খলিলভাই এর বইটা কাল কিনবো।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৭

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!


ভালো থেকো অনেক অনেক !!!!!!!!!!!:)

৪৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫১

বেলায়েত মাছুম বলেছেন: আজগুবি ছড়া কিছু পড়লাম, পরে আরো পড়বো,
নৌকা ভিড়িয়ে নামিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ,
হেটে হেটে ক্লান্ত হয়ে গেলে
এখানে হাটি, আপনারা হেটে যাচ্ছেন বলে ছায়া সুনিবিড় পথের ঘ্রাণ পাই।

বই সংগ্রহ করতে পারবোনা এখন এজন্য দু:খ নেই, কেননা একদিন ঠিকই কিনব।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৯

শায়মা বলেছেন: কেনো পারবেনা ভাইয়া?

কোথায় আছো এখন? ভাইয়াকে বললে মানে ঠিকানা বললে আমি নিশ্চিৎ সেখানে পৌছে যাবে বইটা।

৪৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫২

জল কনা বলেছেন: সবাই তো সব বলে দিল! আমি আর কি বলব নতুন করে!
তবে মনের মধ্যে যা যা ছিল সব লিখে দিছেন দেখি একদম লাইন বাই লাইন! কোট করে! :!>

ভাল লাগছে আপু! রেগুলার লিখবেন! অনেক দিন পর দেখলাম আবার লেখালেখি শুরু করলেন! 8-|

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২০

শায়মা বলেছেন: তোমাকে দেখেও অনেক অনেক ভালো লাগছে আপুনি!!!


তুমিও ভালো থেকো অনেক অনেক অনেক!!!!!!!!!:)

৫০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সবার কাছে আমি আমার আজীবন ঋণ স্বীকার করছি। যে ভালোবাসার অর্ঘ্য আমাকে দেয়া হলো, আমি যেন কোনোদিন এর মূল্য ভুলে না যাই, সবার কাছে আমি এই দোয়া প্রার্থনা করছি।

একটা অ-মূল্য বইকে এভাবে অমূল্য করে তোলার জন্য শায়মা আপুর কাছে আমি চিরঋণী থাকলাম।


***

বেলায়েত মাছুম ভাই এবং অন্যান্য কমেন্টকারীদের উদ্দেশ্যে বলছিঃ

যাঁরা কবিতা ভালোবাসেন, কবিতায় বাস করেন, এবং আমার বইটি পড়তে চান, কিন্তু বইমেলা থেকে সংগ্রহ করতে পারেন নি, তাঁরা দয়া করে ফেইসবুকে আমার ইনবক্সে সেলনাম্বারসহ বাংলাদেশের ঠিকানা পাঠান। যথাশীঘ্র সৌজন্য কপি কুরিয়ার করে পাঠিয়ে দেয়া হবে।

আমার সেলনাম্বারেও ঠিকানা পাঠাতে পারেনঃ ০১৭২৬৯৯০৭১৩

আমার ফেইসবুক

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩১

শায়মা বলেছেন: বেলায়েত মাছুম ভাই এবং অন্যান্য কমেন্টকারীদের উদ্দেশ্যে বলছিঃ

যাঁরা কবিতা ভালোবাসেন, কবিতায় বাস করেন, এবং আমার বইটি পড়তে চান, কিন্তু বইমেলা থেকে সংগ্রহ করতে পারেন নি, তাঁরা দয়া করে ফেইসবুকে আমার ইনবক্সে সেলনাম্বারসহ বাংলাদেশের ঠিকানা পাঠান। যথাশীঘ্র সৌজন্য কপি কুরিয়ার করে পাঠিয়ে দেয়া হবে।

আমার সেলনাম্বারেও ঠিকানা পাঠাতে পারেনঃ ০১৭২৬৯৯০৭১৩

আমার ফেইসবুক



এই যে আমি আগেই জানতাম এবং বেলায়েতভাইয়াকে বলেও দিয়েছি সে কথা । ভাইয়া শুধু বললেই পৌছে যাবে বইটা । যদিও আমি না চাইতেই ভাইয়া তুমি আমাকে পাঠিয়েছো সেটাও আরেক কৃতজ্ঞতা। তখন কিন্তু বুঝিনি বইটা দেখে আমি এত খুশী হবো যে।

পরদিন পোস্ট পড়ে বুঝলাম মানে বুক রিভিউটা।


ভাইয়া তোমাকে চিরঋণী হতে হবেনা । চিরঋণী আমরা তোমার কাছে । বিশেষ করে আমি।

৫১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৪

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: আপি, খলিল ভাইয়ের বই কিনলাম। জানি, তার অটোগ্রাফ পাবোনা। কিন্তু আপনার বই কিনি নাই। অটোগ্রাফ ছাড়া কিনবো না। পণ পণ পণ

হি হি হি।

কাল চারটার পর থেকে বই মেলায় থাকবো। কুঁড়েঘর প্রকাশনীতে। যারা যারা আসবেন, সকলকে আমার স্বাক্ষর করা বই দেয়া হবে। (তবে কিনতে হবে) ফ্রীতে না। হাঃ হাঃ হাঃ

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪১

শায়মা বলেছেন: হাহাহা এই সব জানিনা .......

আমার সাথে কিনাকিনি!!!!!!!!!!!!!!!

নেভার এভার কখনও না !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


তুমি এমনি এমনি দেবে আমাকে ...........:)

আর আমার বই পৌছে যাবে !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!:) :) :)


আর কালকে গেলে আমি তো চারটার আগেই পালাবো !!!!!!!!!! আমার সিনডেরেলার জুতা হারায় যাবে ঠিক বিকাল ৪ টায়!!!!!!!!!!! :P

৫২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৫৬

বেলায়েত মাছুম বলেছেন: শায়মা আপু এবং সোনা বীজ ভাই

দু:সংবাদ যে, বর্তমানে দেশের কোন ঠিকানা ও সেল নাম্বার নাই।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৬

শায়মা বলেছেন: :(

গ্রামের বাড়ির ঠিকানা দাও ভাইয়া।:)

৫৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯

অদ্ভুত_আমি বলেছেন: আপু, আমার মাথায় ও তো গত ৪/৫ মাস ধরে ওয়াল পেইন্ট এর প্রজেক্ট ঘুরছে ।


এই গুলি করতে চাচ্ছিলাম, কিন্তু মনটা খারাপ বেশ কিছু মাস ধরে :( :( :( আর সময় ও করতে পারছি না ।

আপনিই আগে করেন, বড় আপু আগে না করলে কি আর ছোট ভাই করতে পারে :P :P

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৮

শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে ঠিক আছে এই সানডে থেকেই শুরু করবো ইনশাল্লাহ।:)

৫৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৫

মহান অতন্দ্র বলেছেন: কৃতজ্ঞতা স্বীকার খুব বড় গুন। ভাল লাগলো।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৮

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি!!!!!!

অনেক ভালো থেকো।:)

৫৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৩

ব্লগপাতায় কামরুন নাহার বলেছেন: জয় হোক ভালোবাসা পিয়াসী কবি’র
জয় হোক বরুণা অপসরা শায়মা’র
জয় হোক অসম্পর্ক রূপী সম্পর্কের
রিভিউ শুধু নয় হৃদয় নগরের চমৎকার চিত্র।

বইটি এখনো হাতে পাই নি।
শুভকামনা সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২০

শায়মা বলেছেন: কামরুন আপু আমার ব্লগ থেকে ঘুরে গিয়েও কোনো কিছু না বলা দেখে মনটা খারাপ ছিলো। এখন ভালো লাগছে। অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি!:)

৫৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



কি নিয়ে বইটি?

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৬

শায়মা বলেছেন: এত কিছু লিখলাম তবুও বুঝলে না ভাইয়া????:( :( :(


কবিতা নিয়ে ।

এসব তো কবিতা আর তাই নিয়ে লেখা।


ভাইয়ার বইটির প্রথম কবিতা-
তুমি কি নজরুল হবে? কিংবা সুকান্ত?
কেন যেন চোখ বন্ধ করেও আমি জানি কথাগুলি বলেছিলো অহনা। অনেক অনেকদিন আগে।
এই কবিতার সবচেয়ে সুন্দর লাইন দুটি-
আমায় নিয়ে কবিতা লিখোনা, আর কোনোদিনও --


এই দেখো কতবার কবিতা কবিতা লিখেছি।:)

৫৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫

ডট কম ০০৯ বলেছেন: এমন করে যদি আমিও আমার মনের কথাগুলি লিখে ফেলতে পারতাম। তবে বেশ লাগত।

কিন্তু আমি অপারগ ফারিহান ভাই।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩

শায়মা বলেছেন: আহা মনের কথা লিখতে পারবেনা কেনো ভাইয়া!!!


অবশ্যই পারবে।:)

৫৮| ০১ লা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৫৭

জুন বলেছেন: অসাধারণ লেখা শায়মা । দাতা আর গ্রহীতা দুজনাই কেউ কাউকে হারাতে পারে নি এ বিষয়ে আমি নিশ্চিত :)
+

০১ লা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:০৬

শায়মা বলেছেন: আপুনি !!!!!!!!!

থ্যাংকস আ লট। অনেক অনেক সুন্দর একটা কমেন্ট।


জানো, কেবলি একজনের সাথে আলাপ হলো স্বার্থ, নিস্বার্থতা বা স্বার্থপরতা নিয়ে।

একটা জিনিষ খেয়াল করেছি যারা অন্যের দিকে স্বার্থপরতার আঙ্গুল তুলে তারাই আসলে প্রকৃত স্বার্থান্বেষী। কারণ প্রকৃত নিস্বার্থ ব্যাক্তি কখনও প্রতিদানের আশা করেনা। আর স্বার্থান্বেষী মানুষগুলো কারো কাছে উপকারের ছলে আসেই তার প্রতিদানে কিছু পেতেই। আর যখনই সেটা পায়না তখনই তার আসল রুপ প্রকাশ পায়।

হা হা কথাটা আসলো খলিল ভাইয়ার পোস্টের আমার এই এত আবেগী ঘনঘটা হতেই। খলিল ভাইয়াকেই দেখেছি নিস্বার্থভাবে কিছু করতে মানুষের জন্য। প্রকৃত নিস্বার্থ মানুষ বলতে আমি তাকেই জানি।

এছাড়াও মনজুরুলভাইয়া তিনিও আমার কাছে তেমনি একজন মানুষ। তার কাছেও আমার অনেক ঋণ আছে।

৫৯| ০১ লা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪

টুইংকল বলেছেন: দুজনের জন্যই শুভকামনা।

০১ লা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২৮

শায়মা বলেছেন: থ্যাংকস আ লট আপুনি।

কিন্তু তোমার ব্লগে কোনো পোস্ট নাই কেনো??? :(

৬০| ০১ লা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


এখন বুঝলাম, কবিতার বই!
ভালো।

যে কবিতা একাবার পড়ার পর, বারবার পড়তে ইচ্ছে হয়, সেটা থাকে বাকীগুলো হারিয়ে যায়।

০১ লা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া বার বার পড়ার ব্যাবস্থা করছি। তোমার এ্যাড্রেস দাও শিঘ্রী ।কালকেই পাঠিয়ে দেওয়া হবে তোমার ঠিকানায়।:)

৬১| ০১ লা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

হানিফ রাশেদীন বলেছেন: এরকম একটা গল্প আছে আপু- কে সক্রেটিস হতে চায়? কাউকে এমন প্রশ্ন করা হলে এক নিঃশ্বাষে সবাই বলবে- আমি। সক্রেটিসের দুঃখ-কষ্ট...? দুঃখ-কষ্টের ভাগিদার কেউ হতে চাইবে না। আপনার আর খলিল ভাইর বিষয়টা পড়তে পড়তে আমার মনে হলো- আমি যেন রূপকথা পড়িছ- রূপকথায় আমরা দেখি, ভালো ভালো চরিত্র (খারফও থাকে) ভালো ভালো কথা, মানবিক-সহজ-সুন্দর অনুভূিত... পড়েত পড়েত আমাদের মন ভালো হয়ে যায়, নিজেকে আমরা 'ভালো'র মাঝে দেখতে পাই। কিন্তু পাঠ শেষে আবার ঠিকই একেক জন যেমন, তেমনই রয়ে যাই। আপনাদের দুজনের যে বিনয় এখানে প্রকাশ হলো, আগে থেকেও আমরা জানি, এটা অনুস্মরনীয়। কিন্তু সক্রেটিসের গল্পের মতো শেষমেশ অনুস্মরণ আমাদের করা হয় না।

অনেক দিন (আসেল বছর) পরে মন খুলে আর একটু বড় কমেন্ট করলাম

০১ লা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪৮

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া অনেক অনেক থ্যংকস!!!!!!
তুমিও আমার একজন অতি প্রিয়, বিশস্ত এবং অনেক অনেক ভালো মনের একজন ভাইয়া।


তবে মন খুলে বড় কমেন্ট করবে আবারও। এখন নিশ্চয় ব্যাস্ততা কমেছে তোমার।:)

৬২| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১:২৫

আহসানের ব্লগ বলেছেন: ভাইয়া আমাকে বই পাঠিয়েছিলেন চব্বিশ তারিখ । কিন্তু আমি পাই মার্চের এক তারিখে । খুব ব্যাস্ত ছিলাম তাই :(

০২ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১

শায়মা বলেছেন: আহা ব্যাস্ত নাকি আলসে তুমি ? বই আনতে যাওনি!!!!!!! :P :P :P



আমি তো বইটা পেয়েই মানে কুরিয়ার থেকে জানতে পেয়েই সাথে সাথে নিয়ে আসলাম।:) :) :)

৬৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

নীলনীলপরী বলেছেন: খলিলভাই আমারও প্রিয় কবি। আপনাদের জন্য শুভকামনা।

০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫৭

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ নীলনীল পরি আপুনি!!!!!!!!!!!!:)

৬৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯

উধাও ভাবুক বলেছেন: নতুন কিছু পোষ্ট দাও। নাহলে পাঠকরা তো বিরক্ত হবে।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭

শায়মা বলেছেন: আহা!!

ভুতের মুখে রাম নাম!!!!!!!!!!!!!!!! B:-)


নিজে নতুন পোস্ট দাও যেন কত!!!!!!!!!!


আবার অন্যকে বলা!!!!!!!!!!!!!!! :-B :-B :-B :-B :-B

৬৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭

উধাও ভাবুক বলেছেন: আমি এখন আর লিখতে পারিনা, তবে পড়তে পারি...

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:২০

শায়মা বলেছেন: কেনো ???!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


ভাবতে ভাবতে লেখারা সব উবে গেছে!!!!!!!!!!!!!!


তাইলে এক কাজ করা যাক, রিপন ভাইয়ার পোস্টের দুপুর নিয়ে ভাবো......


দুপুর মানে ছোট্টবেলা
একা একা একলা খেলা
হাড়ি পাতিল রান্নাবাটি
বউ পুতুলের গয়নাগাটি।

হঠাৎ হাঁকা বাঁদামওলা
হাওয়াই মিঠার বাক্স খোলা
আইসক্রিমের টুন টুনা টুন
চানাচুরের ঝুন ঝুনা ঝুন।

বোতল খোলা ছাদের আচার
আহ কি মজা বিষম মজার
চুপি চুপি পাখির বাসা
টুকটুকে ছা ভীষন খাসা।:)

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১

শায়মা বলেছেন:


কিশোরবেলা মাঝ দুপুরে
মা যখনই ঘুমের ঘোরে
ইতি উতি এদিক সেদিক
ফোনের পাশে ঠিক ঠিকা ঠিক।

রিসিভারে ফিসফিস সূর
মন হারানো উদাস দুপুর
সাইকেলেতে ঘন্টি বাজে
জানলা পাশে আধেক লাজে।

দৌড়ে যাওয়া গ্রিলের জালে
চিরকুটটা পড়লো গলে
সেথায় লেখা ভালোবাসি
লাজ রাঙানো মধুর হাসি। :P

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬

শায়মা বলেছেন: অভিমানী তরুন দুপুর
জল টলমল পদ্ম পুকুর
চোখের পাতায় জলের মোতি
গড়ছে স্মৃতি দুঃখবতী।

দীর্ঘ প্রহর সূচীর সুতো
ফুল ফাগুনে আঁকছে যত
নক্সিকাঁথায় রাখছে ধরে
হারানো প্রেম যতন করে।

৬৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩২

মরুবিজয় বলেছেন: আমি বই টই পড়ি না - পড়তে ইচ্ছে হচ্ছে

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৫৫

শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া ! কতদিন পর!


তবে বই পড়োনা কেনো?:(
অবশ্যই পড়বে আর অনেক ভালো থেকো!:)

৬৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২৫

আমি সাজিদ বলেছেন: আপুনি, এখানে যাওএইটা পড়ো

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫

শায়মা বলেছেন: ওকে এখুনি যাচ্ছি পিচ্চুভাইয়া!:)

৬৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪

আহসানের ব্লগ বলেছেন: আসলে তা নয় ,
আলসে আমি নই ।
সারা রাত্রী এইচটিএমএলের কাজ করে ,
দিনে ঘুমে পড়ে রই ।

ফোনটি আমার বন্ধ ছিল ,
মাদার বোর্ড ডেড !

তাইতো আমার দেরী হলো
মিস করলাম ডেট ;) :((

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০২

শায়মা বলেছেন: অজুহাতের নেই কোনো শেষ
আলসেভায়ার বেশ বেশ বেশ
ফোন বন্ধ, অফিস ছিলো
ঘুমে দু'চোখ ঢুলু ঢুলু
মাডারবোর্ড ছিলো মরা
ফাদারবোর্ডেও ধরেছে জরা



আসল কথা এবার বলি
জটাজুটো বেফাস খুলি
আলসেরা হয় ভীষন টেরা
অজুহাতে সবার সেরা!!!!!!!!!!!! :P



সেরার সাথে টেরা মেলাইছি!!!!!!!! :P :P :P

৬৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৫৫

বৃতি বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা থাকলো দুজনের জন্য। সোনাবীজ ভাইয়া তোমার কথা ভুল লিখেননি, শায়মাপু :)

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৪

শায়মা বলেছেন: বৃতিমনি!!!!!!!!!

থ্যাংক ইউ!!!!!!!!!!!

লাভ ইউ !!!!!!!!!!!!!!!!!!!


কেমন আছো?????????????

লেখোনা কেনো আর!!!!!!!!!!!!!!!!!!


আটকাহন নাম অনেক অনেক ভালো লেগেছে। এবার লেখো নয়কাহন!!!!!!!!!!:)

৭০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: খলিল মাহমুদ, ডিমুন সহ আরও বেশ কিছু ব্লগারদের বই এর লিস্ট ধরিয়ে দিয়েছিলাম হাসব্যান্ডকে। আজ সন্ধ্যায় সকলের বই হাতে পেয়ে যাবো।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭

শায়মা বলেছেন: আরে কি বলো? তুমি কই থাকো আর দুলাভাই কই থাকে সেই কথা বলো আগে। :) :) :)

৭১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: পোস্ট এবং বইগুলোর জন্য শুভকামনা।

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ইসহাকভাইয়া।

৭২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:১০

জাফরুল মবীন বলেছেন: সামুর স্বনামধন্য সাহিত্যিক সোনা ভাইকে জানাচ্ছি অকৃত্রিম শ্রদ্ধা আর সামুর একমাত্র পরী শায়মাকে জানাচ্ছি অনেক অনেক স্নেহপূর্ণ ভালোবাসা। :)

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:২১

শায়মা বলেছেন: হা হা জাফরুলভাইয়া।


অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস!!!!!!!!!:)

৭৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৫১

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: হায়.. মা!
এত ভালো লেখে শায়মা!

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া কাকে মা বললে???


আমাকে নাকি???


হা হা


যাইহোক অনেক অনেক থ্যাংকস!!!!!!!!:)

৭৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১

বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: এই পোস্টের লেখাটা পড়েই মনে হচ্ছে "অসম্পর্কের ঋণ" বইটাও অসাধারন কিছু একটা হবে.. খুব পড়তে ইচ্ছা করছে বইটা.. আপু আপনার গুছিয়ে কোন কিছু লেখাটা আসলেই অনেক বেশি সুন্দর..(ইস আমি যদি পারতাম টাইপের একটা ইমো হবে :P ) অনেক ভাল লাগলো লেখাটা আর অসম্পর্কের ঋন বইটা তো পড়তেই হবে .. অনেক বেশিইইই শুভেচ্ছা রইলো :)

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া। অনেক ভালো থেকো!:)

৭৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: এই বইমেলায় বই প্রকাশের জন্যে আপনাকে ও খলিল ভাইকে শুভেচ্ছা।

আপনাদের বইয়ের বহুল প্রচার কামনা করছি

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০

শায়মা বলেছেন: কেমন আছো তানিমভাইয়ু!!!!!!!!!!


কতদিন পর দেখলাম!!!!!!!!!!!!!!!!!!


এখনও কি দেশে ফিরোনি????


কবিতা লেখার কি খবর??

৭৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:




ওহ, কবি আপনার ঋণ স্বীকার করেছেন; তা'হলে অবশ্যই পড়বো।

আপনি পাঠাতে চেয়েছিলেন, এজন্য অনেক খুশী; আপনাকে ধন্যবাদ; আমি কিনে নেবো।

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২২

শায়মা বলেছেন: চাঁদগাজীভাইয়া


অনেক অনেক থ্যাংকস!!!


প্রোপিকটা ট্রাকটরের কেনো?

৭৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৪

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: Just wanted to let u know, u have a nice list of favorites. Thanks

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪৩

শায়মা বলেছেন: ওনলি ফেভারিটস দেখলে ভাইয়া??

আমার লেখাগুলো দেখলে না??? :(

৭৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:০৯

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: দেখবো। অনেক অনেক পোষ্ট তো। আমার টাইপের পোষ্ট গুলো খুঁজে বের করে দেখবো। পরে কোন সময়, তবে দেখবো অবশ্যই।

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৩

শায়মা বলেছেন: তোমার টাইপের পোস্ট!! :(

সে কি আর খুঁজে পাবে?


তবে হ্যাঁ অনেকদিন আগে আমি লিখেছিলাম মৃত্যুর পরে দুই মানব মানবীর কাহিনী। হা হা যদিও সেটা পড়লে তুমি হয়তো হাসবে তবুও আমি লিখে খুব মজা পেয়েছিলাম।

ওকে আমিই লিঙ্কটা খুঁজে তোমাকে দিচ্ছি ভাইয়া। :)

৭৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৯

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: লিঙ্ক পরে চেয়ে নিব, এখন পড়বো না, আমারটা এখনো শেষ হয়নি। শেষ করার আগে আপনারটা পড়লে প্রভাবিত অথবা ডাইভার্টেড হয়ে যেতে পারি। রিমাইন্ডার দিব নিজে নিজেই। আমার সব মনে থাকে।

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২৩

শায়মা বলেছেন: তোমারটার সাথে মিল নেই আমার উদ্ভট গল্পটার তেমন ভাইয়া।

তোমারটা অনেক অনেক মজার আর আমারটা ছিলো দুঃখ দুঃখ প্রেম কাহিনী টাইপ।


এই নাও লিঙ্ক

http://www.somewhereinblog.net/blog/saimahq/29690496

৮০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৪

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ওকে, কপিড।

অফ টপিক প্রশ্ন। শায়মা এইচ কিউ মানে কি হাই কোয়ালিটি, নাকি, হক?


নিকের স্পেলিং নিয়েও অবজারভেশন আছে।

Saima এর বাংলায় উচ্চারন হবে সাইমা। শায়মা উচ্চারনের জন্য হোয়া উচিত, Shayma. নিকটাই এখন বিভ্রান্তিকর লাগতেছে।

তবু ক্ষুদ্র একটা নদীর মত মন নিয়ে সব উহ্য করে দেখলাম। কারন, এ জন্যই বাংলা বাংলাই, ইংরেজী এর ধারে কাছেও আসতে পারবেনা। ওদের স্বরবর্ণ ৫ টা, আর আমাদের ১১ টা। আমরা ইচ্ছামত সব উচ্চারন করতে পারি। ওরা পারেনা।


০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৪৬

শায়মা বলেছেন: বাপরে!!! গেছি ভাইয়া!!!

তুমি তো মহা চিন্তাধর!!!!


অবশ্য আমিও কম না । কিছু আগে ভাবছিলাম শতদ্রু আবার কোন নদী!!
জীবনে তো কত নদীর নাম শুনলাম, ঝিলাম, রেবা,রাইন, নীলনদ........
শতদ্রু বলে তো কিছু কখনও শুনিনি। :(

এই শতদ্রু একটা নদীর নাম না হয়ে শব্দকল্পদ্রুমের সাথেই বেশী মিল পাচ্ছিলাম আমি। :P

সে যাইহোক, আমার নিকে এইচ কিউ হক থেকেই মনে হয় দিয়েছিলাম , তবে হাই কোয়ালিটি শব্দটাও পছন্দ হয়েছে।:)

সায়মা , শায়মা, শামা বা শ্যামা এসব নিয়ে মাথা ঘামিওনা ভাইয়া। আমার বেলায় সবকিছুই গোলমেলে। এই সব কোনো নিয়ম খাটেনা আমার কাছে এসে। কাজেই যত মাথা ঘামাতে যাবে ততই গোলমাল লেগে যাবে। তার থেকে যা চোখে আসে সেই ভালো। :P

নদী হওয়াটাই ভালো বরং তবে হ্যাঁ আমাদের বাংলা ভাষার মত আর কি কোনো ভাষা কোথাও আছে!!!!!!!!

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৪৯

শায়মা বলেছেন: তোমার জবাব লিখতে গিয়ে একটা গান মনে পড়লো। এইবার গানটা শোনো ভাইয়া।:)

https://www.youtube.com/watch?v=pBZRGlsHWNM

৮১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: শায়মা


ব্লগার পরিসংখ্যান

পোস্ট করেছেন: ১৩৯টি
মন্তব্য করেছেন: ৩৮১৩৬টি
মন্তব্য পেয়েছেন: ৩৮৭৩১টি
ব্লগ লিখেছেন: ৫ বছর ২ দিন
ব্লগটি মোট ২৬২৫৫৮ বার দেখা হয়েছে

পাঁচ বছর পূর্তির অভিনন্দন প্রিয় ব্লগার :)

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:০২

শায়মা বলেছেন: হা হা

থ্যাংকস আ লট ভাইয়া।


তবে আমি তোমার প্রিয় ব্লগার?


জানতাম না !!!!!! :P

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:০৮

শায়মা বলেছেন: যাইহোক
তোমার জন্যও একটা গান :)
https://www.youtube.com/watch?v=w5ZzWWB4z9A

৮২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৫

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: এবার একটু জ্ঞান দেই আপা। শতদ্রু হচ্ছে বিখ্যাত পঞ্চনদেরই একটার বাংলা নাম। আমরা কেবল সিন্ধু, বিশাখা, ইরাবতী এসব নামই মনে রাখি, যেগুলা খুব প্রচলিত। অপ্রচলিত নামগুলো ভুলে যাই।

থ্যাঙ্কস ফর দ্যা সং।

০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪০

শায়মা বলেছেন: সেতো বুঝেছিই যে এটা অবশ্য অবশ্য একটা নদীর নাম। তবে আমি জানতাম না। :(


অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া জ্ঞানের জন্য!!!!!!:)

৮৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৬:৩৭

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: দেশে ফিরলে এমনিতেই টের পাবেন...

হে হে

দেরি হবে

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪

শায়মা বলেছেন: হুম বুঝেছি দেশে ফিরলে আবার কাব্য চর্চা শুরু হবে তোমার!!

কিন্তু এতদিন কি কাব্যচর্চা বাদ দিয়েই বসে আছো!!!!!!


এইটা বিশ্বাস করিনা কবিভাইয়া!!!!!!!:)


কিন্তু কত দেরি!!!!!!!!!!

সেই কবে গেছো আর ফেরার নাম নেই!!!!!!!!:(

৮৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আমি আপাতত রাজশাহী বাবার বাড়িতে আছি। দুলাভাই ঢাকা আছেন।শুভকামনা।

০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬

শায়মা বলেছেন: বুঝেছি আপুনি!!!!!!!!!!:)

৮৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮

উধাও ভাবুক বলেছেন: নতুন কিছু লিখছ না কেন ?

০৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪

শায়মা বলেছেন: লিখছিনা কে বললো!!!!!!!!!!!!


লিখছি কিন্তু পাবলিশ করছিনা !!!!!!!!!:)


এইতো একটু আগেও লিখছিলাম!!!!!!!!:)

৮৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৪১

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বোন শায়মা তোমার বই হৃদয়ে বাংলাদেশ প্রকাশিত হয়েছে জেনে আনন্দিত হলেম । বইটির প্রকাশে শুভকামনা রইল ।

১০ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬

শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!:)

৮৭| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩৫

হুপফূলফরইভার বলেছেন: আমার স্কুলের ছোট ছোট বাচ্চাগুলোর জন্যেও যে কয়টা বই যোগার করতে হয় প্রিয় এই পঙ্খিমনিটার লিখা চমৎকার এই বইটা। সাথে হৃদয়ে বাংলাদেশটাও।

১০ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:২১

শায়মা বলেছেন: হা হা পংখীমনিটা কে? :P


আর হৃদয়ে বাংলাদেশ তোমার বাবুদেরকে পড়াবে তাই অনেক অনেক থ্যাংকস!:)

৮৮| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০

নিসঙ্গ স্বপ্নদেব বলেছেন: বই কিনবোনা বরুণার অটোগ্রাফ চাই । :P

১১ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২০

শায়মা বলেছেন: কিন্তু এই প্রোপিক বেবির কাছে তো আমার বই আছে ।:)

৮৯| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আপা, সামুর নটিফিকেশন সিস্টেমে কি ঘাপলা আছে? অনেকের ব্লগে কমেন্ট করি, কিন্ত জবাব দিলেও নোটি আসেনা বেশিরভাগেরই। আপনার এইখানে কমেন্টের বেলায়ও তাই। রিপ্লাই দিল নাকি খুঁজে খুঁজে দেখতে হয়। আপনারও কি তাই? আল্লাই জানে এইটাও টের পাবেন নাকি।

১১ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ ভাইয়া।

এখন আর দেখাই যায়না না দেখা মন্তব্য। কে কোথায় কমেন্ট করলো কিচ্ছু বুঝিনা!!!!!!!!!:(

দাড়াও এখুনি এটা নিয়ে কান ঝালাপালা করছি মডুভাইয়াদের।:)


ডোন্ট ওয়ারী এ্যাট অল!!!!!!!! :) :) :)

১১ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮

শায়মা বলেছেন:
১৯৩০ নোটিফিকেশন


ভাইয়া এই যে আমার মিঃ নোটিফিকেশন। যদিও এটা আমি অনেকদিন খুলিনা তবে আমার ব্লগের যে অদেখা মন্তব্য আগে দেখতে পেতাম ও কোন কোন পোস্ট সেটাও ক্লিক করলে আসতো সেসব আর আসেনা।:(

৯০| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আমাকে যে যে পোষ্ট দিছেন সবগুলায় কমেন্ট দিছি কিন্তু।

সমস্যা হইলো আপনি তো হেভি টাইপ ব্লগার। আপনি ক্যামনে এতো কমেন্ট চালান বলেন তো? আমি তো ২ লাইনের কমেন্ট দিতে গিয়াই নিজেরে হারায় ফেলি।

১১ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

শায়মা বলেছেন: হা হা


:P


হেভি টাইপ ব্লগার আবার কি ভাইয়া!!!!!!!!!


আর কমেন্ট চালানোই বা আবার কি???

সবাই আমাকে এত ভালোবেসে আমার অং বং লেখায় কমেন্ট দেয় আর সেসব জবাব না দিলে চলবে???:( :( :(


অনেকেই অবশ্য দুইটা জবাবও দেয়না আর যে আমার কমেন্ট জবাব দেয়না তার লেখা আমি পড়িই না আর জীবনেও মেজাজ খারাপ লাগে। বাবা এই ব্লগ কি শুধু লেখা দিয়ে বসে থাকার জন্য নাকি অন্যের লেখা পড়ে মুখপুড়ি হয়ে বসে থাকারই জন্য। X((

এই ব্লগে আমি যখন এসেছিলাম তখন যারা ছিলো বিশাল সব বড় কবি সাহিত্যক জ্ঞানী গুণীরা তাদের কথা শুনে তাদের উৎসাহেই তো আজ দুকলম অংবং লিখতে শিখেছি।


সেই কথা কি ভুললে চলবে বলো??

:( :( :(


আর হরতাল ছুটি না?? খেয়ে দেয়ে তো তেমন কাজ নেই। বাসাতেই আছি তাই ঝটপট উত্তর দিয়ে ফেলি। অনেক অনেক পড়িও।:)

হা হা ভাইয়ামনি !!!!!!!!!! :P :P :P :P


এতটুকুতেই নিজেরে হারালে চলবে???? অধ্যবসায়ী হও। ঠিক আমার মত।:):) :)

১১ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এটাও পড়ো আর ৯ নং কমেন্ট দেখো!:)


http://www.somewhereinblog.net/blog/Ochinpakhi/28930133#c10510423


৯১| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০০

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: হেভী টাইপ মানে ব্লগে হেভী ডিউটি দেয়া ব্লগার।

আমিতো সস্তা টাইমপাস টাইপ কেউ। ব্লগার টলগার কিচ্ছু না।

২ দিন বেড়াইতে আসছি, বেড়ানো শেষ হইলেই ভাগবো। অধ্যাবসায় করে আপনিই মাথা ভাঙ্গেন, আমি সুস্থ থাকতে চাই। সুস্থ থাকতে চাই দেখেই আয়োডিন যুক্ত লবন খাই। সুন্দরবন লবন না যদিও। :P :P

১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:১২

শায়মা বলেছেন: এহ !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

অমনি ঢঙ শুরু হলো!!!!!!!!!!!! না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

বেড়াইতে আসছো??? তাইনা???
হি হি হি এই এডিকশান ছাড়িবার নহে ভাইয়ুমনি!!!!!!!!!!!!!:) :) :)


দুঃখ পাবে , রাগ হবে, মারামারি করতে ইচ্ছে হবে, এক নিক লুকিয়ে যাহ অন্য নিকে যাবো এমন ভাব কেউ চিনবেনা কেউ জানবেনা এইসব অভিমান হবে কিন্তু কখনও যাওয়া হবেনা হা হা হা যদি না ভাবিজীর মাইর খাও আর কি!:)


অথবা দড়ি দিয়ে বেঁধে না রাখে কেউ........

অবশ্য আমার মত হলে সেই গানটা গাবে ...

আমারে বাঁধবি তোরা
সেই বাঁধন কি তোদের আছে!!!!!!!!!!!!!!!

:) :) :) :)


যাইহোক ভাইয়া তোমার কি গলগন্ড হয়েছে??????? :( তুমি আয়োডিন লবন খাও কেনো ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!! আহারে ভাইয়ুটা আমার !!!!!!!!!!! :( :( :(





৯২| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৪

শবদাহ বলেছেন: আগে পড়েছিলাম। কিন্তু মন্তব্য করা হয় নি।

ভালো লেগেছে।
একটা পঙক্তির ব্যাখ্যা চাইব। যদি বলেনতো কৃতজ্ঞ হই।

" হে ঐশ্বর্যবান
যা কিছু দিয়েছ সে তোমারি দান
গ্রহন করেছো যত ঋণী তত করেছো আমায়।
"

১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২৪

শায়মা বলেছেন: হে ঐশ্বর্যবান
যা কিছু দিয়েছ সে তোমারি দান
গ্রহন করেছো যত ঋণী তত করেছো আমায়।"


এই তিন লাইনের মানে বা ব্যাখ্যা হয়তো নানাজন নানাভাবেই দেবে তবে আমার কাছে এই তিন লাইনের মানে খুব নিজের মত। যদিও সেই কিশোরিবেলায় শেষের কবিতা পড়ে মানে টানে বিশেষ বুঝিতোনিই বরং এটা এত বিখ্যাত হয় কেমনে সেটা ভেবে পায়নি।

তবে হাল ছাড়িনি। আবারও পড়েছি তরুনীবেলায় এবং বুড়িবেলাতেও সুযোগ পেলেই পড়ি বার বার।

এবং এতদিনে যেটা উপলদ্ধ হয়েছে তা হলো -


এখানে ঐশ্বর্য্য মানে প্রেম বা ভালোবাসা আর ঐশ্বর্য্যবান মানে সেই প্রেমিক। কাজেই এই ঐশ্বর্য্যবানকে বলা হচ্ছে যে ভালোবাসা গ্রহীতাকে দেওয়া হলো সেটা দাতারই ভালোবাসা এবং সেখান থেকেই একটু ভালোবাসা দাতা নিজে নিয়ে গ্রহীতাকে আরও ঋণী করেছে।


সোজা কথায় গ্রহীতা মনে করে তার পাওয়া ভালোবাসার কাছে তার দে্য ভালোবাসাটুকু অনেক ক্ষুদ্র বা কম!:(

৯৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৫

শবদাহ বলেছেন: কিন্তু চরনগুলি কি এমন হবে না!

''ওগো নিরূপম,
হে ঐশ্বর্যবান
তোমারে যা দিয়েছিনু সে তোমারই দান,
গ্রহণ করেছ যত ঋণী তত করেছ আমায়।
হে বন্ধু বিদায়।"

১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫৫

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ এমনি তো ছিলো।


শেষের কবিতা
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
কালের যাত্রার ধ্বনি শুনিতে কি পাও?
তারি রথ নিত্য উধাও।
জাগিছে অন্তরীক্ষে হৃদয়স্পন্দন
চক্রে পিষ্ট আধারের বক্ষ-ফাটা তারার ক্রন্দন।
ওগো বন্ধু,
সেই ধাবমান কাল
জড়ায়ে ধরিল মোরে ফেলি তার জাল
তুলে নিল দ্রুতরথে
দু’সাহসী ভ্রমনের পথে
তোমা হতে বহু দূরে।
মনে হয় অজস্র মৃত্যুরে
পার হয়ে আসিলাম
আজি নব প্রভাতের শিখর চুড়ায়;
রথের চঞ্চল বেগ হাওয়ায় উড়ায়
আমার পুরানো নাম।
ফিরিবার পথ নাহি;
দূর হতে যদি দেখ চাহি
পারিবে না চিনিতে আমায়।
হে বন্ধু বিদায়।
কোনদিন কর্মহীন পূর্ণো অবকাশে
বসন্তবাতাসে
অতীতের তীর হতে যে রাত্রে বহিবে দীর্ঘশ্বাস,
ঝরা বকুলের কান্না ব্যাথিবে আকাশ,
সেইক্ষণে খুজে দেখো, কিছু মোর পিছে রহিল সে
তোমার প্রাণের প্রানে, বিস্মৃতি প্রাদোষে
হয়তো দিবে সে জ্যোতি,
হয়তো ধরিবে কভু নামহারা স্বপ্নে মুরতি।
তবু সে তো স্বপ্ন নয়,
সব চেয়ে সত্য মোর সেই মৃত্যুঞ্জয় -
সে আমার প্রেম।
তারে আমি রাখিয়া এলাম
অপরিবর্তন অর্ঘ্য তোমার উদ্দেশ্যে।
পরিবর্তনের স্রোতে আমি যাই ভেসে
কালের যাত্রায়।
হে বন্ধু বিদায়।
তোমায় হয় নি কোন ক্ষতি।
মর্তের মৃত্তিকা মোর, তাই দিয়ে অমৃতমুরতি
যদি সৃষ্টি করে থাক তাহারি আরতি
হোক তবে সন্ধ্যা বেলা-
পূজার সে খেলা
ব্যাঘাত পাবে না মোর প্রত্যহের ম্লান স্পর্শ লেগে;
তৃষার্ত আবেগবেগে
ভ্রষ্ট্র নাহি হবে তার কোন ফুল নৈবদ্যের থালে।
তোমার মানস ভোজে সযত্নে সাজালে
যে ভাবরসের পাত্র বাণীর ত’ষায়
তার সাথে দিব না মিশায়ে
যা মোর ধূলির ধন, যা মোর চক্ষের জলে ভিজে।
আজও তুমি নিজে
হয়তো বা করিবে বচন
মোর স্মৃতিটুকু দিয়ে স্বপ্নবিষ্ট তোমার বচন
ভার তার না রহিবে, না রহিবে দায়।
হে বন্ধু বিদায়।
মোর লাগি করিয় না শোক-
আমার রয়েছে কর্ম রয়েছে বিশ্বলোক।
মোর পাত্র রিক্ত হয় নাই,
শুন্যেরে করিব পূর্ণো, এই ব্রত বহিব সদাই।
উ’কন্ঠ আমার লাগি কেহ যদি প্রতীক্ষিয়া থাকে
সে ধন্য করিবে আমাকে।
শুক্লপখক হতে আনি
রজনী গন্ধার বৃন্তখানি
যে পারে সাজাতে
অর্ঘ্যথালা কৃষ্ণপক্ষ রাতে
সে আমারে দেখিবারে পায়
অসীম ক্ষমায়
ভালমন্দ মিলায়ে সকলি,
এবার পূজায় তারি আপনারে দিতে চাই বলি।
তোমারে যা দিয়েছিনু তার
পেয়েছ নিশেষ অধিকার।
হেথা মোর তিলে তিলে দান,
করূন মুহূর্তগুলি গন্ডুষ ভরিয়া করে পান
হৃদয়-অঞ্জলি হতে মম,
ওগো নিরূপম,
হে ঐশ্বর্যবান
তোমারে যা দিয়েছিনু সে তোমারই দান,
গ্রহণ করেছ যত ঋণী তত করেছ আমায়।
হে বন্ধু বিদায়।



এই নাও পুরো কবিতাই দিয়ে দিলাম!!!!!!!!:) :) :)

৯৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:০৫

শবদাহ বলেছেন: ধন্যবাদ।
কিন্তু আমি প্রথম মন্তব্যে ব্যাখ্যা জানতে চেয়েছিলাম আপনার এই লেখনীর শুরুতে বর্ণিত চরনের।

"হে ঐশ্বর্যবান
যা কিছু দিয়েছ সে তোমারি দান
গ্রহন করেছো যত ঋণী তত করেছো আমায় ।"

১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৬

শায়মা বলেছেন: ওওওওওওওওওও তাই বলো!!!

আরে এটা তো খলিলভাইয়ার জন্য লিখেছিলাম। মানে আমার এই পোস্টে আমি আমার জীবনে খলিল ভাইয়া হতে কি কি পেয়েছি বা আমার এই লেখালিখি বা আরও কিছু সৃষ্টিশীল কর্মকান্ডের পিছে খলিলভাইয়ার কি অবদান ছিলো তা বুঝাতে এই লাইনগুলি এনেছিলাম।:)


ভাইয়া আমাকে যে সব বই পাঠিয়েছিলো কুরিয়ারে আর সেসব বইয়ের পাতায় আমার সম্পর্কে যা কিছু লিখেছিলো তার যোগ্য আমি নই আর ভাইয়ার এই অপূর্ব সুন্দর কবিতার বই এ তার কিছু কবিতায় ভাইয়া লিখেছিলো ঋণী শায়মার কাছে কারণ সেসব কবিতা আমার পোস্টে বা আমার সাথে কথোপোকথন বা কমেন্ট রিপ্লাই এ সৃষ্টি হয়েছিলো।

সেই ঋণী ব্যপারটা থেকেই এই কবিতার লাইন গুলি মনে পড়েছিলো যে ভাইয়া আমার কাছে ঋণ স্বীকার করছে আসলে এই ঋণটা কোথা থেকে? ভাইয়া থেকে পাওয়া স্নেহ, মমতা বা জ্ঞান যা কিছু সব তো তারই দান এমন ব্যাপারটা। এত কিছু আর বুঝাতে পারবোনা ভাইয়া। :)

এসব কৃতজ্ঞতার বাণী বুঝতে গেেল তোমাকে কবি হতে হবে।:) :) :)

৯৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:০৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা ,




দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানির মতোই মিষ্টি সুরের একটি আবগীয় উপাখ্যান দিয়ে গেলেন যেন ।

তুমি যদি ভাসাও মোরে চাইনে পরিত্রাণ... এভাবেই যদি ভাসাতে চান তবে পরিত্রাণ কে চায় ?


১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২২

শায়মা বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=9xTefwDfObU

দিয়ে গেনু বসন্তের এই গানখানি--
বরষ ফুরায়ে যাবে, ভুলে যাবে জানি॥
তবু তো ফাল্গুনরাতে এ গানের বেদনাতে
আঁখি তব ছলোছলো, এই বহু মানি॥
চাহি না রহিতে বসে ফুরাইলে বেলা,
তখনি চলিয়া যাব শেষ হবে খেলা।
আসিবে ফাল্গুন পুন, তখন আবার শুনো
নব পথিকেরই গানে নূতনের বাণী।

ভাইয়া এটা আমার ভীষন প্রিয় একটা গান।

আর এই লাইনও খুব প্রিয় একটা লাইন-

তুমি যদি ভাসাও মোরে চাইনে পরিত্রাণ...

https://www.youtube.com/watch?v=l17Y0ljiaO8


এই যে গানটা!!!!!!!!!


থ্যাংকস আ লট ভাইয়ামনি!!!!!!!!!


অনেক ভালো থেকো!!!!!!!!!!!!!!:)

৯৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:০৮

শবদাহ বলেছেন: এভাবে কথা বলা যায় নাকি?
সামুতে ব্লগারদের মাঝে যোগাযোগের কোনও মাধ্যম নেই। খুব খারাপ একটা ব্যাপার।
এই ফিচার চালু করা দরকার।
আপনার ফেবু লিঙ্ক পেতে পারি? যদি উত্তর হ্যা হয় তবে একটা মন্তব্যে এখন লিখে দিন। ২ মিনিট পর মন্তব্যটা মুছে দিন।

১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২৫

শায়মা বলেছেন: হা হা কি ফিচার ভাইয়া???

চ্যাটিং ফিচার???

হা হা হা না না তা হবেনা!!!!!!!!!!!:)


এখানে শুধুই লেখা ও পড়া!!!!:)


আর ফেবু লিঙ্ক দিচ্ছি তবে আমি ফেবুতে থাকিনা তেমন ।:(


ভাল্লাগেনা।:(

https://www.facebook.com/Poddini

এটাই ফেবু :)


৯৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৫

ধূর্ত উঁই বলেছেন: পোকাকামাকড় নিয়ে কবিতা লিখেছো আমাকে নিয়ে লেখনি কেন ? X(

১২ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪২

শায়মা বলেছেন: উঁই পোকা, পিপিলিকা এইসব অধ্যবসায়ী, কঠোর পরিশ্রমী কীটপতঙ্গ কিন্তু কেউ তাদের পছন্দ করেনা তাদের নিয়েও লিখবো ।:)

৯৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৩

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: পড়লাম!আমি মুগ্ধ!

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪০

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!

৯৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০০

মাধব বলেছেন: ভালো লাগলো।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৫৬

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।:)

১০০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৮

তানজির খান বলেছেন: পারস্পরিক শ্রদ্ধা,ভালবাসা বেঁচে থাকুক চিরকাল। শুভ কামনা আপু।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৩

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!:)

১০১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: পড়লাম ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

শায়মা বলেছেন: এতদিন পর হঠাৎ!!!!!!!!

পড়লে যে ভাইয়ু!!!!!!!!

কারণ কি ????

১০২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আবু শাকিল এর আপলোড করা আপনার কন্ঠে গাওয়া রবীন্দ্র সংগীত "তোমার খোলা হাওয়া" শুনলাম! এক কথায় অনবদ্য! ঘরেতে ভ্রমর এলো গুনগুনিয়ে, এসো এসো আমার ঘরে এসো কিংবা আমার সকল দুখের প্রদীপ জ্বলে" থাকলে লিঙ্ক দিয়েন তো!

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১২

শায়মা বলেছেন: এই গান গুলা জানি !!!!!!!!! কিন্তু রেকর্ড করা নেই ভাইয়া!:(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.