নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
আমার এক কাজিন আছে। তাকে বুয়েট থেকে পাস করতে না করতেই বাবা মায়ের পছন্দে বিয়ে করতে হলো। কাজিনটি ছোট থেকেই খুব বেশি পড়ুয়া এবং বাবা মায়ের বাধ্যগত মেয়ে ছিলো। আর তাই বিনা বাক্যবায়ে বাবা মায়ের কথা মত বিয়ে করে ফেলতে দ্বিরুক্তি করলো না। তার হাসব্যান্ডটিও একজন ইঞ্জিনীয়র তবে স্বদেশ থেকে নয় বৈদেশ থেকে ডিগ্রীধারী। যাইহোক এই সোনার বা হীরার বা মনিমানিক্যসম পাত্র পাত্রীর একে অন্যের যোগ্য বা জুড়ি হবারই কথা ছিলো।
কিন্তু বাদ সাধলো কিছুদিন পরেই হয়ত এই যোগ্যতাই। একই সাথে একই শিক্ষাগত যোগ্যতা আবার দুই দেশের পড়ালেখার মান বা যোগ্যতা নিয়ে অযোগ্যতার ঠান্ডা লড়াই। হাসব্যান্ড বলে "ছিলে তো কুয়োর ব্যঙ। পুরো পৃথিবীর আর কি দেখেছো?" অন্যদিকে আজীবন ফার্ষ্ট হয়ে থাকা আমার বোনটি বলে "টাকা দিয়ে সার্টিফিকেট কেনা তোমার ঐ বৈদেশী ইউনিভার্সিটির সার্টিফিকেটের কি দাম আমার জানা আছে।" হাসব্যান্ড বলে "আহা বৈদেশী মেয়েরা কি স্মার্ট! কি তাদের ফ্যাশন! "অপরদিনে বোনটি বলে, "আসছেন, বৈদেশী মেয়ে নিয়ে, নিজের চেহারা আয়নায় দেখেছো? " সোজা কথা শুরু হলো দ্বন্দ, ঠান্ডা মাথায় লড়াই থেকে একে অন্যকে ছোট করা, হেয় করা, কথায় কথায় হীনমন্যতায় ভোগা ও হীনমন্যতার পরিচয় দেওয়া।
শুধু এ দু'জনই নয় এই দ্বন্দ্ব বা কনফ্লিক্ট, এই দুটি শব্দের অবস্থান নেই এমন কোনো মানুষের জীবনের গল্প বুঝি শোনাই যায় না। এ যেন মানুষের জীবনের অনাকাঙ্খিত অথচ অবিচ্ছেদ্য অংশ। স্বামী- স্ত্রী, ভাই-বোন, আত্মীয়- স্বজন, কর্মক্ষেত্রে কলিগদের সাথে অর্থাৎ ঘরে বাইরে বা কর্মক্ষেত্রে যখন তখন আমরা কনফ্লিক্টে জড়িয়ে যাই। শুরু হয় মানসিক যন্ত্রনা, কাজে অমনোযোগ, দক্ষতার ঘাটতি ও কাজের ক্ষতি আর সুন্দর ভালোবাসার সম্পর্কগুলো তো মুখ থুবড়ে পড়ে। তিলে তিলে ক্ষয় হয়ে যায় সুন্দর সম্পর্কগুলো। এই কনফ্লিক্টে কেউই যেতে চাই না তবুও কনফ্লিক্ট যেন পিছু ছাড়ে না।
কনফ্লিক্ট নানা রকম। সাইকোলজিক্যাল কনফ্লিক্ট বা মানসিক দ্বন্দ্ব, দু'জন বা অনেকগুলি মানুষের মাঝে চিন্তাধারা ও দৃষ্টিভঙ্গির অমিলের কারণে সৃষ্ট হয়। রিলিজিয়াস কনফ্লিক্ট বা ধর্মীয় দ্বন্দ্ব, দু'জন বা অনেকগুলি মানুষের মাঝে ধর্মীয় বিশ্বাসের অমিল ও মতবিরোধ এবং এর ফলে সৃষ্ট হয়। ইনটেলেকচুয়াল কনফ্লিক্ট বা ব্যাঙ্গীয় ভাষায় আঁতেল দ্বন্দ্ব যা নিয়ে কিছুদিন আগে মডুভাইয়া ঠাট্টার ছলে কিছুটা বিদ্রুপাত্মক পোস্ট দিয়েছেন। সোজা কথায় দুজন মানুষের মাঝে পান্ডিত্যের বিরোধ। তাদের ধ্যান ধারণা, সমাজ সংস্কৃতির পার্থক্য! পলিটিক্যাল কনফ্লিক্ট। রাজনৈতিক বিশ্বাস, স্বার্থ মোটকথা ক্ষমতা আরোহনের দ্বন্দ। এছাড়াও অরগানাইজেশ্যনাল বা প্রাতিষ্ঠানিক, স্যোশাল, বা সামাজিক, ফাইনান্সিয়াল বা অর্থনৈতিক নানা রকম দ্বন্দ্ব রয়েছে।
প্রতিষ্ঠানের কাজের ক্ষেত্রে এসব কনফ্লিক্টকে আবার কয়েকটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা যায়। যেমন- লক্ষ্য অর্জনের দ্বন্দ্ব , প্রশাসনিক দ্বন্দ, ফাংশনাল কনফ্লিক্ট, ডিসফাংশনাল কনফ্লিক্ট বা অকেজো দ্বন্দ্ব।এছাড়াও রয়েছে ব্যক্তিগত দ্বন্দ্ব। এই দ্বন্দ্ব আসে মানুষের মনের ভেতর থেকে। অর্থাৎ কাজের ক্ষেত্রে তাদের নৈতিক মূল্যবোধ, ধরণ আর ব্যক্তিত্ব থেকে আসে মতবিরোধ এবং তা থেকে তৈরি হয় কিছু সম্ভাবনাময় দ্বন্দ্বের।
কনফ্লিক্ট বা দ্দ্বন্দ্ব কিছু ধাঁপ আছে-
সুপ্তাবস্থা- মানুষ যখন দ্বন্দের ব্যাপারে সচেতন থাকে না।
সচেতনতা শুরুর সময়- মানুষ যখন দ্বন্দের ব্যাপারে সচেতন হতে শুরু করে যে দ্বন্দ্ব বা কনফ্লিক্ট হতে পারে।
অনুভূত অবস্থা- মানুষ যখন দ্বন্দটা ফিল করতে শুরু করে এবং এংজাইটি, স্ট্রেসে ভুগে।
সুস্পষ্টাবস্থা- যখন কনফ্লিক্ট সবার সামনে চলে আসে এবং সবাই দেখতে পায়। বডি ল্যাংগুয়েজ, নেতিবাচক শব্দাবলীর ব্যবহারে দ্বন্দ বা ভবিষ্যৎফল- এটা আউটকাম দ্বন্দ্বের ফলে কি পাওয়া যায়। সুফল নাকি কুফল।
মানুষ যখন কনফ্লিক্টে জড়ায় তখন কেউ কেউ থাকে অমায়িক বা ইতিবাচক মনোভাবাপন্ন।
আবার কেউ কেউ ধরি মাছ না ছুঁই পানি।
কেউ কেউ সমস্যার সমাধানে এগিয়ে আসে।
আর কিছু মানুষ হয় এভোয়েডিং বা নৈর্ব্যক্তিক যারা দ্বন্দ্ব বা ঝামেলা দেখলে এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করে, সমাধানের চেষ্টা করে না।
কেউ কেউ থাকে কমপিটিটিভ বা প্রতিযোগী মনোভাব বা টাফ বাটলার। যে কোনো মূল্যে নিজেরটাই বুঝে। কোনোভাবেই হার স্বীকার করে না।
বেশিভাগ ক্ষেত্রে অনমনীয়তা, অসহিষ্ণুতা, অবিবেচনা এসবই দ্বন্দ্বের কারন। এছাড়াও স্বার্থের সংঘাত, মানসিক সংকীর্ণতা, অসৎ উদ্ধেশ্য, অযৌক্তিক ধারণা, যুক্তিহীনতা, স্বেচ্ছাচারিতা, সত্যগোপন, অতি ব্যক্তিত্ব, জাজমেন্টাল হওয়া, অতি প্রতিযোগীতামুলক মনোভাব এসব কারণেও দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়ে থাকে। সহজ ভাষায় দ্বন্দ্বের কারণ আসলে একটাই যে আমরা প্রত্যেকেই আলাদা। প্রত্যেকের ভাবনা, চিন্তা, দৃষ্টিভঙ্গি ও মাইন্ড সেট আপও আলাদা। আমাদের সকলের রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন চাহিদা,মূল্যবোধ, উপলদ্ধি বা নীতি।কাজেই এক সাথে কাজ করতে গেলে এই ভিন্ন পরিবেশ ও ভিন্ন মানসিকতা থেকে আসা মানুষগুলোর মাঝে দ্বন্দ্ব লেগে যেতেই পারে।
তবে ম্যানেজমেন্ট আর এমপ্লয়ীদের মাঝে যে কনফ্লিক্ট সৃষ্টি হয় তার কারনগুলো মূলত Poor Communication বা যথার্থ যোগাযোগের অভাবে কর্মচারী এবং প্রতিষ্ঠান পরিচালকগনের সাথে ভুলবুঝাবুঝির কারণে হতে পারে। এ জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠ কমিউনিকেশন।
Different Interests বা ভিন্ন আগ্রহ বা চাহিদার কারণে প্রতিষ্ঠানের চাহিদা এবং ব্যাক্তি চাহিদার মাঝে দ্বন্দ বাঁধে। প্রতিটা কর্মচারীর মূল উদ্দেশ্য এবং চাহিদা হতে হবে প্রতিষ্ঠানের পক্ষে। Personality Clashes বা ব্যাক্তিত্বের সংঘাতের কারণে সমঝোতা, সহনশীলতা, সমস্যা সমাধানের ইচ্ছা ভিন্নতা পায়। তাই শুরু হয় কনফ্লিক্ট । Poor Performance বা কম দক্ষতা: যখন কোনো এক ব্যাক্তি বা একটি দল দক্ষতায় কম পারদর্শী হয় তখনও কনফ্লিক্টের সূচনা ঘটে। তাই কম দক্ষতা সম্পন্ন মানুষের উচিৎ কনফ্লিক্টে না গিয়ে পরবর্তী কাজের জন্য অপেক্ষা করা।
দ্বন্দ বা কনফ্লিক্টের ফলাফল বেশিভাগ সময়ই নেগেটিভ মনে হয় তবে দ্বন্দ বা কনফ্লিক্টের আসলে কিছু পজিটিভ দিকও আছে।
আর আমার পোস্টের মূল বক্তব্য এটাই। কারণ আমি পজেটিভ মাইন্ডেড এবং আশাবাদী মানুষ। কখনও আশা হারাইনা এবং লেগে থাকি। যাইহোক সে কথায় পরে আসছি......
নেগেটিভ দিকগুলো হতে পারে আর্থিক ক্ষতি, সামাজিক বিপর্যস্ততা, মানসিক অস্থিরতা, নৈতিক অবক্ষয়, সংহিসতা সৃষ্টি, সম্প্রীতির ঘাটতি, প্রাণহানির সম্ভাবনা এবং সময়, সুযোগ আর সম্ভাবনার অপচয় ইত্যাদি
কিন্তু
পজিটিভ দিকগুলিতে দেখা যায় দ্বন্দ বা বিবেধের ফলে নানা রকম চেঞ্জ আসে সমাজে, পরিবারে এবং কর্মক্ষেত্রে। চেক এন্ড ব্যালেন্স সৃষ্টি হয়। নিরবিছিন্ন কর্মপ্রবাহ দেখা দেয়। দ্বন্দের ফলে আইডিয়া বাড়ে, ভালো কিছু সম্পর্কে জ্ঞানার্জন হতে পারে, একে অন্যের থেকে কিছু শেখা যায়, আরও ভালো বোঝাপড়া হতে পারে,ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে বা বিশ্বাস বাড়তে পারে। যেমন অনেক সময় অফিসিয়াল মিটিং এ দেখা যায়, এমনকি বর্তমানে ব্লগের নানা রকম আলোচনা, সমালোচনায় দেখা যাচ্ছে একেকটি বিষয় আলোচনার ক্ষেত্রে একেকজন একেক রকম মতামত দিচ্ছে। মতবিরোধ হয়, বিতর্ক চলে। অনেকগুলি মতপার্থক্য থেকেই উঠে আসে সবচেয়ে উপযুক্ত সিদ্ধান্তটি।
আমরা সমাধানের পথ না খুঁজেই দ্বন্দে জড়িয়ে পড়ি। আসলে দ্বন্দ নিরসন বা কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্টের কিছু প্রয়োজনীয় পন্থা রয়েছে যা জানা আমাদের সকলেরই জরুরী। যেমন-
১. ওপেন ডিসকাশন বা মুক্ত আলোচনা- মুক্ত আলোচনা দ্বন্দ বা বিরোধকে জীইয়ে না রেখে অনেকাংশেই মিটমাট করে ফেলতে পারে।
২. কর্মপ্রক্রিয়ায় ট্রানসপারেন্সি তৈরী করা- যে কোনো কাজে স্বচ্ছতা থাকলে দ্বন্দ, বিরোধ কম হয়।
৩. কর্মক্ষেত্রে অবাধ তথ্য প্রবাহ নিশ্চিৎ করা- যে কোনো খটকার চাইতে অবাধ তথ্য প্রক্রিয়া যদি অব্যাহত থাকে তবে দ্বন্দ কম হয়।
৪. যত দ্রুত সম্ভব দ্বন্দের কারণ ও সমাধান বের করা- কারণ খুঁজে বের করে সেই মতাবেক সমাধানের পথ সহজ হয়।
৫. দ্বন্দ জিইয়ে না রেখে সমাধান বের করা- দ্বন্দ থাকলে কোনো কাজেই সুস্থিরতা আসে না কাজেই সমাধান বের করাই ভালো।
৬. দ্বন্দের প্রকৃত কারণ বের করা- সবার আগে জানতে হবে প্রকৃত কারণটি তবেই সমাধান সহজ হবে।
৭. সম্ভাবনার একাধিক দিক বিবেচনা করা - সমাধান সম্ভাবনার একটি নয় একাধিক দিক বিবেচনায় রাখতে হবে।
৮. একক সিদ্ধান্ত চাপিয়ে না দিয়ে কালেকটিভ মতামত গুরুত্ব দেওয়া - কালেকটিভ মতামতে শক্তিশালী সমাধানটি বেরিয়ে আসে।
৯. ডিসিপ্লিন নিশ্চিৎ করা ও অভিযোগকারীকে গুরুত্ব দেওয়া - যে কোনো দ্বন্দে ডিসিপ্লিন নষ্ট হতে পারে। এ দিকে সজাগ দৃষ্টি দিতে হবে। অভিযোগকারী এবং অভিযোগের প্রতি যথেষ্ঠ গুরুত্ব দিতে হবে।
১০. জুনিয়রদের মতামত বা আইডিয়া গ্রহন করা- জুনিয়রদের থেকেও অনেক সময় আপডেট সমাধান পাওয়া যেতে পারে।
১১. দ্বন্দ নিরসনে এক পাক্ষিক বায়াজড না হওয়া বা পূর্ব ধারনা দিয়ে শুরু না করাই ভালো - দ্বন্দ নিরসনে নিরপেক্ষতার দিকে সজাগ দৃষ্টি দিতে হবে।
১২. জাজমেন্টাল না হওয়া- যে কারোরই ভুল হতে পারে। যে কেউ ভুল করতে পারে। জাজমেন্টাল না হয়ে কারণ ও প্রতিকারের ব্যাবস্থা গ্রহন করতে হবে।
দ্বন্দ্ব বা কনফ্লিক্ট সে ব্যাক্তিগত হলে নিজের কিছু করণীয় আছে কিন্তু কর্মক্ষেত্রে এই দায়িত্ব প্রতিষ্ঠান পরিচালকের উপরই বর্তায়।
প্রতিষ্ঠান পরিচালকের বিশেষ করে কনফ্লিক্ট সমাধানে দক্ষ হয়ে ওঠা খুব জরুরী। প্রতিষ্ঠানের সফলতা অনেকটাই নির্ভর করে
প্রতিটি কনফ্লিক্ট তৈরি হয় ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান আর মতামত থেকে। প্রতিটি মতবিরোধের আলাদা যুক্তি থাকে। দ্বন্দের মূল চাওয়াটা কি সেটা দেখতে হবে? কিন্তু সবার আগে যে প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্যকে প্রাধান্য দিতে হবে সে ব্যাপারে কোন দ্বন্দ্ব নেই। কিভাবে কনফ্লিক্টের সমাধান করা হচ্ছে তা লক্ষ্য অর্জনের ইচ্ছা এবং কোম্পানীর সাথে দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্ক স্থাপনে প্রভাব ফেলে। মোট কথা কনফ্লিক্ট নিরসন বা নিয়ন্ত্রনের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সবার আগে দেখতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধুমাত্র ১০% বিরোধিতা সৃষ্টির জন্য ভিন্ন মতামত দায়ী। কিন্তু বাকি ৯০% বিরোধিতাই কেবল কথা বলার বিরূপ ধরণের জন্য হয়ে থাকে।এই জন্যই মুখ সামলে চলাটা জরুরী। কথা বলার ধরণ পাল্টে ফেলেই প্রায় ১০০% নিয়ন্ত্রণ করে ফেলা যায় যে কোনো রকম কনফ্লিক্ট। কনফ্লিক্টিং ওয়ার্ডস বা দ্বন্দ সৃষ্টিকারী শব্দ থেকে দ্বন্দের সৃষ্টি হতে পারে। তুমি এটা জীবনেও করোনি, আমার কিছু যায় আসে না, ভালো খুবই ভালো, বেশ করেছো এই সব শব্দ দ্বন্দ বাড়িয়ে তোলে। বরং ইতিবাচক শব্দাবলী আমার ধারণা এইভাবে হলে বা যদি এমন হত, বা আমরা তোমাকে সাহায্য করতে পারি, আচ্ছা আমি আগে ব্যাখ্যা করি, আমি তোমার সমস্যাটা বুঝেছি কিন্তু.... এসব শব্দ দ্বন্দ সৃষ্টির সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। কাজেই কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্টে বাচন ভঙ্গি, শব্দ ও বাক্যের ব্যবহার, অপরের প্রতি সন্মান রেখে কথোপোকথন বিশেষ জরুরী। মোটকথা মেন্টালিটি, এটিচ্যুড আর এপ্রোচ এই তিনটি ব্যাপার আসলে দ্বন্দ সৃষ্টি ও দ্বন্দ নিয়ন্ত্রনের মূলমন্ত্র। এই তিনের সুষ্ঠ নিয়ন্ত্রনই হলো কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট! আমাদের এই ব্যাক্তি ও সমাজ জীবনে নানা রকম আপেক্ষিক সত্য ও মিথ্যা বিদ্যমান। শুধু প্রয়োজন সহমর্মিতা, সমঝোতা, আপোষকামীতা এসব মেনে চলা তাহলে আর দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হবে না।
অতি সারল্যপনা ও সহকর্মীর ব্যক্তিত্ব উপলব্ধি করতে না পারার কারণে অনেকেই কর্মক্ষেত্রে নানা রকম মন্তব্য করে থাকে। এই সব মন্তব্য মাঝে মাঝে নিজের জন্য কাল হয়ে দাঁড়াতে পারে। অনেক সময় এমন পরিস্থিতিতে চাকরি চলে যাওয়ার কিংবা ছেড়ে দেয়ার পরিস্থিতিও তৈরি হতে পারে। তাই অফিসে কারো সম্পর্কে অন্যের কাছে মন্তব্য করতে গেলে বুঝেশুনে করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে কিছু সহকর্মী থেকে সতর্ক থাকতে হবে। পারলে এড়িয়ে চলা ভালো।
কর্মক্ষেত্রে কনফ্লিক্টে না জড়িয়ে পড়ার জন্য কিছু টিপস আছে। যেমন-
১) বাচাল সহকর্মী থেকে সাবধান থাকা বিশেষ জরুরী। বাচাল সহকর্মী কথা বেশি বলার কারণে নিজের কাজের ক্ষতি হতে পারে যেমনই তেমনি হাড়ির খবর টেনে বের করে তা আবার অন্যের কাছে প্রকাশ করার কারনে মান সন্মান শ্রদ্ধাও প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়তে পারে। কাজেই এমন সহকর্মী এড়িয়ে চলাই ভালো।
২) বিশ্বাসঘাতক সহকর্মী- কর্মক্ষেত্রে অনিচ্ছাকৃত ভুল-ত্রুটি হতেই পারে। বিশেষ করে টিম বা গ্রুপে কাজ করতে গেলে সেই ভুল ত্রুটি মেনে নিয়ে একে অন্যের সহায়তায় কাজ করতে হয়। কিন্তু কিছু সহকর্মী সেসব ভুলত্রুটি এখানে সেখানে লাগিয়ে দিয়ে বিপদে ফেলতে পারে। সাবধান থাকতে হবে তাদের ব্যাপারে।
৩)হতাশাবাদী সহকর্মী - পৃথিবীতে কিছু মানুষ আছে চির হতাশাগ্রস্থ। সকল কিছুতেই তারা যেন আশাহীন। সবকিছুই তাদের কাছে নেতিবাচক। পৃথিবীর প্রতি হতাশ এবং বীতশ্রদ্ধ এই সহকর্মী দ্বারা প্রভাবিত হয়ে আপনিও নিজের জীবন অথবা কাজ নিয়ে হতাশায় ডুবে যেতে পারেন। কাজেই সাবধান।
৪) সমালোচক সহকর্মী- অফিসে এমন মানুষ থাকেই যারা নিজের কাজ হোক না হোক, অন্যের সমালোচনা তার করা চাই-ই চাই। সেটা সহকর্মীর সামনে হোক বা পেছনে হোক। এমন সহকর্মী থাকলে কাজের পরিবেশ অবধারিতভাবেই হয়ে ওঠে দূষিত।
৫) অকর্মা সহকর্মী- ইনি হলেন সেই ব্যক্তি যিনি সুযোগ পেলেই কাজ ফাঁকি দেন এবং তার অতিরিক্ত কাজের বোঝা আপনাকেই নিতে হয়। আগে থেকে না জানিয়েই গুরুত্বপূর্ণ মিটিং এর দিন অনুপস্থিত থাকাতেও তিনি পটু। তার সাথে কাজ করতে গেলে প্রচণ্ড রকম বিরক্ত হতে হয়।
৬) ক্রেডিট-চোর সহকর্মী- নিজে কিছুই না করে সুযোগ মত অন্যের কাজ বা ক্রেডিটকে নিজের বলে চালিয়ে দেয়। ভীষন বিরক্তিকর ও ক্ষতিকর এসব মানুষেরা।
৭) রাজনীতিবিদ সহকর্মী- রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে কাজ কর্ম করে চলা সহকর্মী। কাজের চাইতে ক্ষমতার অপব্যবহার কর্মক্ষত্রের পরিবেশ নষ্ট করে।
হা হা হা যাইহোক টিপস গেলো.....একটা কথা বিশেষ জরুরী। কনফ্লিক্ট বা দ্বন্দ কথাটার মাঝেই নেতিবাচকতা রয়েছে কিন্তু ইতিবাচক উপায়েই এর নিয়ন্ত্রন বেশি কার্য্যকরী। কনফ্লিক্টে সদা ও সর্বদা শান্ত থাকাটাই সমীচীন। অন্যকে কথা বলতে দিতে হবে। কেউ যদি রাগে ক্ষোভে চিৎকারও করে তবুও সেই মুহুর্তে কোনো তর্কে জড়িয়ে পড়া ভুল। অপরপক্ষের কথা শুনতে হবে। অন্য মানুষটির দৃষ্টিভঙ্গি কি বুঝতে চেষ্টা করতে হবে ও তার কথা বিবেচনা করতে হবে। ইয়েস বা হ্যাঁ কথাটার অনেক শক্তি। হ্যাঁ তুমি কি বলতে চাইছো আমি বুঝতে পারছি। ব্যাক্তিকে বুঝতে দেওয়া সে আসলে তারই দিকে। কেউ অপ্রীতিকর বা কটাক্ষ করে কথা বললে সেখান থেকে সরে আসাই ভালো। নিজের সন্মান নিজে রক্ষা করতে হবে। যদিও কারো অধিকার নেই কাউকে অসন্মান করার। যদি কেউ ভুল করে থাকে তা স্বীকার করে নেওয়াই ভালো। দ্বন্দ নিয়ন্ত্রন বা কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট যেমনই জটিল মনে হোক না কেনো অসম্ভব কিছু নয়। সমাধানের ইচ্ছেটি মাথায় রেখে ঠান্ডা মাথায় চেষ্টা চালিয়ে গেলে সাফল্য অবশ্যসম্ভাবী। আর যারা এটা পারেন তারাই কর্মক্ষেত্রে সফলও হন।
এবার আবার ফিরে আসি আবার আমার কাজিন বোনটির কথায়, সেই দ্বন্দ এবং কনফ্লিক্ট নিয়ে সে প্রায়ই আমাদের কাজিন বোনদের সাথে বা ফ্যামিলীর সাথে আলাপ করতো। ইগোর লড়াই, যোগ্যতার লড়াই বা কনফ্লিক্ট তাকে কুরে কুরে খাচ্ছিলো। হাসব্যান্ডের ল্যাপটপ ধরা থেকে শুরু করে তার গাড়ি, বাড়ি, রান্না বান্নায় সময় না দেওয়া সব কিছু নিয়েই উত্তরোত্তর কনফ্লিক্ট বেড়েই চলেছিলো। আমরা তাকে সব সময়ই উৎসাহ দিতাম। নিজের মত চলার পরামর্শ দিতাম। তবে এই কনফ্লিক্ট তাকে একটা সময় পাওয়ারফুল করে তুললো, সে চাকুরীর সাথে সাথে বিদেশে পি এইচ ডি করবার জন্য প্রস্তুত হতে শুরু করলো। যেহেতু পড়ালেখায় সে সর্বদা ছিলো নাম্বার ওয়ান কাজেই বেশি বেগ পেতে হলোনা। এরপর নিজের যোগ্যতায় খুব তাড়াতাড়িই গাড়ি, বাড়ি সবই করে ফেলতে পারলো। পড়ালেখাতে ভালো হলেও সে ছিলো ভীতু প্রকৃতির তাই সে ড্রাইভিং, স্যুইমিং এসব কোনো কিছুতেই আগাতে পারতো না। তবে আমাদের মত কিছু কাজিন বোনদের উৎসাহ আর সাহসে সে সেসবও অনায়াসেই রপ্ত করে ফেললো। তবে সবকিছুর পিছেই ছিলো সেই দ্বন্দ বা কনফ্লিক্টের ধাক্কাটা। সে আজ নিজেও বলে যে দুঃখ বা ধাক্কাটা সে খেয়েছিলো একদিন এই কনফ্লিক্ট হতে তা তাকে পজিটিভ পাওয়ার দিয়েছে নইলে এত সব কিছু তার হত না।
আমার পারসোনাল লাইফে কনফ্লিকের কথা আপাতত বলছি না কিন্তু ব্লগের কিছু কনফ্লিক্ট বা বিরূপাচরণও আমাকে ইতিবাচক শক্তি যুগিয়েছে এবং আজও যোগায়। যখন আমি এই ব্লগে আসি তখন বড়ই অতি আবেগী ছিলাম। একরামুল হক শামীমভাইয়ু বলেছিলো আমি নাকি দিনে দিনে পরিচিত হবার সাথে সাথে আমার আবেগীয় সুন্দর লেখার ক্ষমতা হারিয়েছি। প্রায়ই আমার এ কথা মনে পড়ে। তবে যা বলছিলাম। ব্লগের কনফ্লিক্টের সাথে পরিচয় আমার বলতে গেলে সেই প্রথম থেকেই। সদা ও সর্বদা সকল কনফ্লিক্ট সযতনে এড়িয়ে চলতাম। কিন্তু কনফ্লিক্ট এমনই জিনিস তুমি না জড়াতে চাইলেও কই থেকে যেন ঘাড়ে এসে পড়বে। সেটাই হয়েছিলো আমারও।
প্রথম প্রথম চুপ থেকেছি। মিথ্যে বলবোনা কেঁদে বুকও ভাসিয়েছি। ব্লগে কিছু বাজে মানুষ আজীবন নোংরা ফ্লাডিং করেছে। আজে বাজে মন্তব্যও করেছে। কিন্তু যখন আমার সাথে এমন কিছু হয়েছে তখনই আমি বার বার এই সব নোংরা কার্য্যকলাপ বা দ্বন্দের লড়াই বা কনফ্লিক্ট থেকে পজিটিভ পাওয়ার প্রাপ্ত হয়েছি। এই কনফ্লিক্টগুলো না আসলে আমি হয়ত অনেক চ্যালেঞ্জই নিতাম না। আমি এত নিষ্ঠা ও সময় নিয়ে পেন্সিল স্কেচের চর্চা করতাম না। আমাকে আজ কেউ আকারে ইঙ্গিতে আমার নানারকম লেখাঝোকা, শখ, আমার লাইফস্টাইল বা আমার শিল্পচর্চা নিয়ে বিদ্রুপাত্মক মন্তব্য করলে আমার বড় হাসি পায়। কারন এসব ছোটলোকি কারবার থেকেও আমি আমার ভেতরে সামনে এগিয়ে যাবার এবং নিজেকে উন্নত করবার বড় চ্যালেঞ্জটাই পাই। কাজেই আবারও বলছি, দ্বন্দ বা কনফ্লিক্টের পজিটিভ পাওয়ার আছে যা আসলে নেতিবাচক তো নয়ই বরং দ্বন্দ বা কনফ্লিক্টের পরেই যুগে যুগে এসেছে বেশিভাগ সময়ই পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ইতিবাচক পরিবর্তনগুলো.........
কাজেইয নো মন খারাপ ইন কনফ্লিক্ট বরং কনফ্লিক্ট থেকে চ্যালেঞ্জ নাও। চিন্তা করো, সাহসী পদক্ষেপ নাও। পারলে ভুলগুলো শুধরে নিজের ও অন্যদের জীবনেও আনন্দের সুবাতাস নিয়ে আসো.....
The Power of Positive Thinking - Dr. Norman Vincent Peale
7 Core Lessons - #04 WHITEBOARD ANIMATION
২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:২২
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ
২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৩১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া সেদিন যে ডিমগুলো দিয়েছিলে না, তার থেকে একটা সিদ্ধ করে কাল খেয়েছি আর এই যে এখন পোচ করে তোমার জন্য আরেকটা আনলাম......
২| ২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৩১
রোকসানা লেইস বলেছেন: ঈর্ষা ভয় শংকা শক্তির পাল্টা বিজয় নিতে গিয়ে ঝগড়ায় জড়িয়ে যায়।আর যন্ত্রনা ছাড়ে না বয়েই চলে।
মানুষের মানসিকতাটা বড়ই জটিল
২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৩৬
শায়মা বলেছেন: আপুনি!!!!!!!!!!
কতদিন পরে দেখলাম আমার পোস্টে তোমাকে!!!
যাইহোক
(ঈর্ষা ভয় শংকা শক্তির পাল্টা বিজয় নিতে গিয়ে ঝগড়ায় জড়িয়ে যায়।আর যন্ত্রনা ছাড়ে না বয়েই চলে।
মানুষের মানসিকতাটা বড়ই জটিল)
এই সব বাদ দিয়ে উলটা নিজেকে সেই সব কনফ্লিক্টের বিরুদ্ধে মানে নিজেকে ইম্প্রুভ করতে সচেষ্ট হলে বা সেই কনফ্লিক্টের পজিটিভ সাইডগুলো কি হবে ভাবটে শুরু করলে একটা না একটা সমাধানে আসাই যায়। যা বরং মন্দের থেকে অশুভের থেকে শুভই হতে পারে বলেই আমার বিশ্বাস। বাংলাদেশে নারী পুরুষ উভয়ের মধ্যেই সারা পৃথিবী জুড়েই চারিদিকে কনফ্লিক্ট ছড়িয়ে আছে। এই কনফ্লিক্ট নিয়ে হা হুতাশ না করে বা কিছুই হবেনা ভেবে বসে বসে কাঁদলে আসলেই কিছু হবেনা।
৩| ২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪০
মা.হাসান বলেছেন: ধ্যাত
২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪২
শায়মা বলেছেন: কি হলো ভাইয়া!!!
ধ্যাৎ লিখলে বেশি ভালো হত!!
ধ্যাতটা কম জোরী হয়েছে !!!
২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪৮
শায়মা বলেছেন:
এই নাও নিজে হাতে বানানো শক্তিশালী হালুয়া দিলাম।
৪| ২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: স্বামী স্ত্রীর দ্বন্দ সারা জীবন থাকবে।
তবে ছাড় দেওয়ার মানসিকতা থাকলে সংসার জীবন আনন্দময় হয়।
২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া !!!!!!!!!!!!
সে আর বলতে!!!
তোমাকে দেখেই আর সুরভী ভাবীকে দেখে, তোমাদের সুখী ফ্যামিলী দেখেই বুঝতে পারি।
৫| ২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪১
ডার্ক ম্যান বলেছেন: মোটিভেশনাল স্পীকার
২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫০
শায়মা বলেছেন: তাহা বটে!!!
৬| ২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫৬
ডার্ক ম্যান বলেছেন: ব্লগে তোমার সাথে এত কনফ্লিক্ট কেন ?? সেটা কি বুঝার চেষ্টা করেছে ?? অথবা কারণটা কি বলে তোমার মনে হয়
২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫১
শায়মা বলেছেন: আমার সাথে যত না কনফ্লিক্ট তার থেকেও বেশি মানুষের সখ্যতা রয়েছে।
একটা মজার কথা আমার মনে হয় আমার চরম শত্রুও আমাকে পছন্দ করে একটা দুইটাও না অনেকগুলো কারণেই। হা হা হা
যাইহোক আমার সাথে অন্যের কনফ্লিক্টের কারণ আমার মনে হয়েছে.......আমার সম্পর্কে
ধরি মাছ না ছুঁই পানি ভাব
অদম্যতা বা দমিনা সহজে এটা
অহংকারী ( মানুষ ভাবে কেউ কেউ )
শো অফ ( নিজের লোকেরাও বলে এই মিথ্যা কথা)
ঢঙ্গী
নেকী
এসব অপবাদগুলো।
এসব অনেকেই আমাকে বলেছেও। আমিও ভেবে দেখেছি নিশ্চয় এমন সবই হয় তাদের মনে। নইলে বলবে কেনো? এসব বলুক নো প্রবলেম।যতক্ষন কারো কার্য্যকলাম অন্যের জন্য, দেশ ও দশের জন্য ক্ষতিকর না ততক্ষন যে যা খুশি করুক। হিরো আলম হোক।
তবে মানুষ যখন কনফ্লিক্টে জড়াতে চায়। দুপক্ষেরই উচিৎ অযথা সময় নষ্ট না করে পজিটিভ রেজাল্ট বের করে আনার। নয়ত উলুবনের মুক্ত কুড়িয়ে কারো মালা গাঁথা হবে না......
৭| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০১
ফেনা বলেছেন: কনফ্লিক্ট মুক্ত জীবনে আছি, আর কনফ্লিক্ট না বুঝাই ভাল।
২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৫
শায়মা বলেছেন: ভেরী গুড ভাইয়া।
তবে যতক্ষন শ্বাস ততক্ষন আঁশের মত কখন কোন দিন দিয়ে কনফ্লিক্ট ঘাড়ে এসে চাপে বলা যায় না। তাই জেনে রাখো কনফ্লিক্টের পজিটিভ সাইডগুলিও .......
পজিটিভ দিকগুলিতে দেখা যায় দ্বন্দ বা বিবেধের ফলে নানা রকম চেঞ্জ আসে সমাজে, পরিবারে এবং কর্মক্ষেত্রে। চেক এন্ড ব্যালেন্স সৃষ্টি হয়। নিরবিছিন্ন কর্মপ্রবাহ দেখা দেয়। দ্বন্দের ফলে আইডিয়া বাড়ে, ভালো কিছু সম্পর্কে জ্ঞানার্জন হতে পারে, একে অন্যের থেকে কিছু শেখা যায়, আরও ভালো বোঝাপড়া হতে পারে,ভালো সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে বা বিশ্বাস বাড়তে পারে। যেমন অনেক সময় অফিসিয়াল মিটিং এ দেখা যায়, এমনকি বর্তমানে ব্লগের নানা রকম আলোচনা, সমালোচনায় দেখা যাচ্ছে একেকটি বিষয় আলোচনার ক্ষেত্রে একেকজন একেক রকম মতামত দিচ্ছে। মতবিরোধ হয়, বিতর্ক চলে। অনেকগুলি মতপার্থক্য থেকেই উঠে আসে সবচেয়ে উপযুক্ত সিদ্ধান্তটি।
৮| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০৫
আসিফ মাহমুদ জীবন বলেছেন: লেখিকাকে বেশ খাটুনি করতে হয়েছে সুচিন্তিত লেখাটা উপহার দিতে। তাকে অকৃত্রিম ধন্যবাদ জানাই।
২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
একটু আগে ফেসবুকে এক ভাইয়া বলছিলো, তোমার কি খেয়ে দেয়ে কাজ অনেক কম? কেমনে এই সব করো? এই হাসাহাসি, এই গানাগানি, এই সাজাসাজি আবার এত বড় বড় লেখা!!!!
তখন আমি একটা কথা বলি, হাসান মাহবুব ভাইয়ার পোস্টের শিরোনাম- যার যত কাজ তার তত অবসর!!!!
থ্যাংক ইউ আবারও ভাইয়া।
অনেক সময় কনফ্লিক্টে জড়ানো অনেকেই বলতে দেখি এত সময় নাই বাবা, এত ধৈর্য্য নাই আবার অনেকেই কনফ্লিক্টে নিজের দোষটা না দেখে অপরপক্ষকে গালাগালি মারানারি করতে ওঠে।
তার বদলে যদি ভেবে দেখা যায় আচ্ছা এর পজিটিভ সাইডস কি হতে পারে? কি করে তা করা সম্ভব তাহলেই নিজের জীবন ও পৃথিবী সুন্দর হয়ে উঠতো।
আমরা সমাধানের পথ না খুঁজেই দ্বন্দে জড়িয়ে পড়ি। আসলে দ্বন্দ নিরসন বা কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্টের কিছু প্রয়োজনীয় পন্থা রয়েছে যা জানা আমাদের সকলেরই জরুরী। যেমন-
১. ওপেন ডিসকাশন বা মুক্ত আলোচনা- মুক্ত আলোচনা দ্বন্দ বা বিরোধকে জীইয়ে না রেখে অনেকাংশেই মিটমাট করে ফেলতে পারে।
২. কর্মপ্রক্রিয়ায় ট্রানসপারেন্সি তৈরী করা- যে কোনো কাজে স্বচ্ছতা থাকলে দ্বন্দ, বিরোধ কম হয়।
৩. কর্মক্ষেত্রে অবাধ তথ্য প্রবাহ নিশ্চিৎ করা- যে কোনো খটকার চাইতে অবাধ তথ্য প্রক্রিয়া যদি অব্যাহত থাকে তবে দ্বন্দ কম হয়।
৪. যত দ্রুত সম্ভব দ্বন্দের কারণ ও সমাধান বের করা- কারণ খুঁজে বের করে সেই মতাবেক সমাধানের পথ সহজ হয়।
৫. দ্বন্দ জিইয়ে না রেখে সমাধান বের করা- দ্বন্দ থাকলে কোনো কাজেই সুস্থিরতা আসে না কাজেই সমাধান বের করাই ভালো।
৬. দ্বন্দের প্রকৃত কারণ বের করা- সবার আগে জানতে হবে প্রকৃত কারণটি তবেই সমাধান সহজ হবে।
৭. সম্ভাবনার একাধিক দিক বিবেচনা করা - সমাধান সম্ভাবনার একটি নয় একাধিক দিক বিবেচনায় রাখতে হবে।
৮. একক সিদ্ধান্ত চাপিয়ে না দিয়ে কালেকটিভ মতামত গুরুত্ব দেওয়া - কালেকটিভ মতামতে শক্তিশালী সমাধানটি বেরিয়ে আসে।
৯. ডিসিপ্লিন নিশ্চিৎ করা ও অভিযোগকারীকে গুরুত্ব দেওয়া - যে কোনো দ্বন্দে ডিসিপ্লিন নষ্ট হতে পারে। এ দিকে সজাগ দৃষ্টি দিতে হবে। অভিযোগকারী এবং অভিযোগের প্রতি যথেষ্ঠ গুরুত্ব দিতে হবে।
১০. জুনিয়রদের মতামত বা আইডিয়া গ্রহন করা- জুনিয়রদের থেকেও অনেক সময় আপডেট সমাধান পাওয়া যেতে পারে।
১১. দ্বন্দ নিরসনে এক পাক্ষিক বায়াজড না হওয়া বা পূর্ব ধারনা দিয়ে শুরু না করাই ভালো - দ্বন্দ নিরসনে নিরপেক্ষতার দিকে সজাগ দৃষ্টি দিতে হবে।
১২. জাজমেন্টাল না হওয়া- যে কারোরই ভুল হতে পারে। যে কেউ ভুল করতে পারে। জাজমেন্টাল না হয়ে কারণ ও প্রতিকারের ব্যাবস্থা গ্রহন করতে হবে।
৯| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন: ৯০% বিরোধিতাই কেবল কথা বলার বিরূপ ধরণের জন্য হয়, এটা ভাবার বিষয়।
২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৪৭
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ
অবশ্য দুষ্টলোকের মিষ্ট কথায় ভুলে কনফ্লিক্ট ছাড়াই মানুষ বিপদে পড়তে পারে।
তবে ৯০% বিরোধিতাই কেবল কথা বলার বিরূপ ধরণের জন্য হয়ে থাকে।এই জন্যই মুখ সামলে চলাটা জরুরী। কথা বলার ধরণ পাল্টে ফেলেই প্রায় ১০০% নিয়ন্ত্রণ করে ফেলা যায় যে কোনো রকম কনফ্লিক্ট। কনফ্লিক্টিং ওয়ার্ডস বা দ্বন্দ সৃষ্টিকারী শব্দ থেকে দ্বন্দের সৃষ্টি হতে পারে। ইতিবাচক শব্দাবলী কনফ্লিক্ট না সৃষ্টি করেও সমস্যা সমাধানে অগ্রগামী ভূমিকা রাখতে পারে।
১০| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১৮
পদ্মপুকুর বলেছেন: একরামুল হক শামীম ভাইয়ু ঠিকু বলেছেনু...। এখনু আপনারু লেখু আর মলাসইলমুইনা ভাইয়ুর লেখু আলাদু করা যাইতাছু না।....
২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫১
শায়মা বলেছেন: আমারু আর মলুভাইয়ুর না হয় আলাদা করা যাইতেছে না কিন্তু লেখু ভাইয়ুকে কই পাইলে ভাইয়া??
যাইহোক
তোমার রম্য থেকে কনফ্লিক্ট লাগু লাগু থেকে লেগেই যাওয়া পোস্টের কি খবর ভাইয়ুমনি!!!!
১১| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:২৯
মা.হাসান বলেছেন: কাঁচা মরিচের হালুয়া খুব শক্তিশালী হওয়ারই কথা। হালুয়া খেয়ে লেখা পোস্ট?
২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩
শায়মা বলেছেন: আমি তো কাঁচামরিচের হালুয়া তোমাকে দিলাম মানে অন্যদেরকে দেই
আর নিজে পোস্ট লিখতে বসি কি খেয়ে জানো?
লে হালুয়া খেয়ে
১২| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩০
মা.হাসান বলেছেন: ধ্যাত হলো কনফ্লিক্ট। পজিটিভ না নেগেটিভ পরে বোঝা যাবে ।
২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫
শায়মা বলেছেন: তোমার ধ্যাত মনে হচ্ছে নেগেটিভই ........
কারণ
বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধুমাত্র ১০% বিরোধিতা সৃষ্টির জন্য ভিন্ন মতামত দায়ী। কিন্তু বাকি ৯০% বিরোধিতাই কেবল কথা বলার বিরূপ ধরণের জন্য হয়ে থাকে।এই জন্যই মুখ সামলে চলাটা জরুরী। কথা বলার ধরণ পাল্টে ফেলেই প্রায় ১০০% নিয়ন্ত্রণ করে ফেলা যায় যে কোনো রকম কনফ্লিক্ট। কনফ্লিক্টিং ওয়ার্ডস বা দ্বন্দ সৃষ্টিকারী শব্দ থেকে দ্বন্দের সৃষ্টি হতে পারে।
ধ্যাৎ একটি বিরক্তিসূচক শব্দ আর তা থেকে কনফ্লিক্ট লাগার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
তবে তোমারটা একটু দূর্বল ধ্যাৎ না ধ্যাত কাজেই পজিটিভের দিকে যেতেও পারে।
১৩| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩৫
বিজন রয় বলেছেন: শায়মা, ধন্যবাদ সুন্দর নাস্তার জন্য।
এটা... পাওয়ার অফ ডিম কনফ্লিক্ট!!
তবে মজার করার ছলে পোস্টের মূল কথা হারিয়ে না যাক।
তাই কথা কম.কম।
২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৮
শায়মা বলেছেন: ডিম একটি শক্তিদায়ক খাদ্য।
সেই খাদ্য খেয়ে পাওয়ার ওরফে পোস্ট লেখার শক্তি পাওয়াই যাবে।
মজা করার ছলেও তুমি পোস্টের মূল শাখা কান্ড কোনো কথার ধারে কাছেও আসোনি.......
মানুষ যখন কনফ্লিক্টে জড়ায় তখন কেউ কেউ থাকে অমায়িক বা ইতিবাচক মনোভাবাপন্ন।
আবার কেউ কেউ ধরি মাছ না ছুঁই পানি।
কেউ কেউ সমস্যার সমাধানে এগিয়ে আসে।
আর কিছু মানুষ হয় এভোয়েডিং বা নৈর্ব্যক্তিক যারা দ্বন্দ বা ঝামেলা দেখলে এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করে, সমাধানের চেষ্টা করে না।
কেউ কেউ থাকে কমপিটিটিভ বা প্রতিযোগী মনোভাব বা টাফ বাটলার। যে কোনো মূল্যে নিজেরটাই বুঝে। কোনোভাবেই হার স্বীকার করে না।
১৪| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪৪
বিপ্লব06 বলেছেন: ইন্টারেস্টিং টপিক! ভাল্লাগছে!
পোস্টে পিলাচ++++++
কই যেন একটা সেন্টেন্স পড়ছিলাম, "এসিউম পজিটিভ ইন্টেন্ট", ব্রেইনে ঢুকে গেছে। পারসোনালি, আমার জন্য ভালো কাজ করে।
যদি মনে করতে পারা যায় যে, অন্য অপিনিয়নটা সাদা মনে করা হইছে, তাইলে ওই ৯০% বিরোধিতাকে ইলিমিনেট করে ফেলা যাবে। এই যেমন পোস্ট পইড়া মনে হইতেছে যে, পোস্টে গোলা-গুলি হইছে, কিন্তু আমি পজিটিভলি এসিউম করতেছি যে আমি মনে হয় মিস ইন্টারপ্রিট করতেছি।
সাইকোলজিক্যাল/ইন্টারন্যাল কনফ্লিক্ট নিয়া আপনার মতামত জানার আশা থাকল।
ভালো থাকবেন!
২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৩৬
শায়মা বলেছেন: ১৪. ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪৪
০
বিপ্লব06 বলেছেন: ইন্টারেস্টিং টপিক! ভাল্লাগছে!
পোস্টে পিলাচ++++++
কই যেন একটা সেন্টেন্স পড়ছিলাম, "এসিউম পজিটিভ ইন্টেন্ট", ব্রেইনে ঢুকে গেছে। পারসোনালি, আমার জন্য ভালো কাজ করে।
পজিটিভ দিকটা আগেই ভেবে নিলেই একমাত্র পজিটিভ রেজাল্ট পাবার সম্ভাবনা থাকে।
যদি মনে করতে পারা যায় যে, অন্য অপিনিয়নটা সাদা মনে করা হইছে, তাইলে ওই ৯০% বিরোধিতাকে ইলিমিনেট করে ফেলা যাবে। এই যেমন পোস্ট পইড়া মনে হইতেছে যে, পোস্টে গোলা-গুলি হইছে, কিন্তু আমি পজিটিভলি এসিউম করতেছি যে আমি মনে হয় মিস ইন্টারপ্রিট করতেছি।
তুমি একজন গুড গেসার। না সাদামনে কিছুই করিনা আমি। আমার মন রংধনুর মত। সাত রঙে ঝলমল!!!
সাইকোলজিক্যাল/ইন্টারন্যাল কনফ্লিক্ট নিয়া আপনার মতামত জানার আশা থাকল।
ওকে আসছি সেসব নিয়ে তার আগে সাইকোলজিক্যাল গেইন ককোলজী খেলো
খেলার নিয়ম
১। উত্তর দেবার সময় আপনার মাথায় প্রথম যে উত্তরটি আসে তাই বলুন। যেহেতু এখানে সঠিক ও ভুল উত্তর বলে কিছু নেই।
২। কুইজগুলির উত্তর অনুমান করা সম্ভব। কিন্তু এই অভার স্মার্টনেস অর্থহীন। কারণ এতে আপনার কোন লাভ নেই ও যে সাইকোলজিক্যাল ইনসাইট খুঁজছিলেন তা পাবেন না।
৩। সৎভাবে উত্তর দিন। আপনার সম্পর্কে অস্বস্থিকর কিছু বের হয়ে এলেও বিব্রত হবার কিছু নেই। এটা একটা খেলাই, এবং প্রতিটি ভালো খেলার মতো মজা দেবার সাথে সাথে এটি কিছু শেখায়।
৪। উদারভাবে খেলা ও তার সাইকোলজিক্যাল অনুমানগুলিকে দেখুন। অনুমান ধ্রুব সত্য নয়।
খেলার নাম - দরজাটি যখন দরজা নয়
এমন তো প্রতিদিন হয় না যে আপনি উদ্দেশ্যহীন ভাবে ঘুরে বেড়াতে পারছেন, এদিক ওদিক হাঁটছেন নিজেদের এলাকায়। ভাবুন এমনই একটি দিনের কথা। কোন কারণ ছাড়াই হাঁটছেন আপনি আর কল্পনার লাগাম খুলে দিয়েছেন। এভাবে অন্যমনস্ক ভাবে হাঁটতে হাঁটতে আপনি পৌছে গেলেন একটি সুন্দর বাড়ির সামনে। বাড়িটিকে দেখতে দেখতে আপনি লক্ষ্য করলেন এর দরজাটা অর্ধেক খোলা।
এর কারণ কী হতে পারে?
১। বাড়িটিতে চুরি হয়েছে।
২। বাড়ির মালিক দরজা বন্ধ করতে ভুলে গেছেন।
৩। মালিক ভিতরেই আছে, ভিতরে ধোঁয়া মোছার কাজ করছেন কিছু।
উত্তর নিয়ে আসছি পরে আগে ভেবে বের করো......
১৫| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: কনফ্লিক্ট ম্যানেজমেন্ট বলে একটা কিছু আছে, আবার কিছু নাইও। মানুষ যেখানে আছে, সেখানে কনফ্লিক্ট থাকবেই। আর এটার ডায়মেনশান এতো বেশী যে, কোন ফর্মুলা দিয়েই এটাকে রোধ করা যায় না; সাময়িকভাবে কন্ট্রোল হয়তো করা যায়। তাই এই ম্যানেজমেন্টটা বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই কাজ করে না। আবার, একদিকের সমস্যা মিটলে অন্যদিকে সমস্যা শুরু হয়। মোটকথা, এটার ম্যানেজমেন্টটা আমার মতোই ভুয়া একটা ব্যাপার।
তবে আমার মতো মানুষের একটা স্ট্র্যাটেজিক সুবিধা আছে। বুদ্ধি আর জ্ঞান কম হওয়ার ফলে আমার সাথে অন্যদের কনফ্লিক্ট হওয়ার পরিমান খুবই কম। হতে নিলেও আমি আগেই সারেন্ডার করি। ফলে কম হয়। তবে, রাজ-রাজড়া তথা রাজকন্যাদের ব্যাপার-স্যাপার আলাদা। তাদের সাথে কনফ্লিক্টে গেলে ঘাড়ের উপর একাধিক মাথা দরকার। আশাকরি, বোঝাতে পেরেছি!
২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৮
শায়মা বলেছেন: হা হা এটার ম্যানেজমেন্ট আসলে খুব একটা ভূয়া না মনে হয়। আমরা চিরায়ত ইগো বা দ্বন্দ্ব প্রাকটিস থেকে যা করি, দ্বন্দ্ব জিইয়ে রাখি, মনে মনে ক্ষোভ উষ্মা এসব থেকে দ্বন্দ্বের কোনো সুরাহা না করেই মানসিক অশান্তিতে ভুগি কর্মক্ষমতা হারাই বা প্রতিশোধ পরায়ন হই। তা না করে দ্বন্দ্বের কারণ অনুসন্ধান করে যদি সেই মত পজিটিভ থিংকিং এর সাথে সমস্যার সুরাহা করতে সচেষ্ট হই তবে মনে হয় সুফলই আসবে।
তুমি তাইলে সেই দলে দ্বন্দ্ব দেখলে এভয়েডিং টেন্ডেনসী আবার হতে নিলেই স্যারেন্ডার করো!!!! হা হা হা
তোমার জন্য এই গানটাই সর্বশ্রেষ্ঠ। আমি ভয় করবো না ভয় করবোনা, দুবেলা মরার আগে মরবো না ভাই মরবোনা.. এই গান তোমাকে অনুপ্রেরণা যোগাবে রাজপুত্র ভাইয়ামনি....
১৬| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬
জোবাইর বলেছেন: কয়দিন পরপর এমন গুরুগম্ভীর বিষয় নিয়ে আপনার দেওয়া পোস্টগুলো দেখে খুবই অভিভূত হই। বর্তমানে মানুষ যেখানে সময়ের অভাবে জরুরী কথাবার্তাও সংকেত ও ইমু দিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে সেখানে আপনি এসব জটিল বিষয় নিয়ে এতো গভীরভাবে চিন্তা করার সময় পান কেমনে !
অনেক বছর আগে কাস্টোমার সার্ভিস সম্পর্কিত পেশায় চাকুরি করতাম। তখন আমাদেরকে 'পারষ্পরিক দ্বন্ধের উৎস, কারণ ও নিরসন" বিষয়ে প্রতি বছর এক দিনের একটা কোর্স করতে হতো। সেখানে দ্বন্ধের তাত্ত্বিক আলোচনা ছাড়াও আমরা সবাই নিজেদের সব ধরনের কনফ্লিক্ট সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা আলোচনা করতাম।
ইচ্ছা থাকলেও জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে কনফ্লিক্ট এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। তবে যেসব কথাবার্তা, আচার-আচরন, ব্যক্তি, স্থান এবং কাজের কারণে কনফ্লিক্ট সৃষ্টির সম্ভবনা থাকে সেগুলো আগে থেকেই এড়িয়ে চলতে পারলে কনফ্লিক্টে জড়ানোর সম্ভাবনা অনেক কমে আসে। কনফ্লিক্ট আগে থেকে এড়িয়ে যাওয়ার মূল মন্ত্র হলো নিজেকে জানা এবং আশেপাশের মানুষের আচার-আচরণ, মন-মানসিকতা ও কার্যকলাপ সম্পর্কে ধারণা থাকা।
প্রথমে নিজেকে দিয়ে শুরু করতে হবে। আমার কোন ধরনের কথাবার্তা, আচরণ বা কার্যকলাপের কারণে অন্য মানুষের সাথে কনফ্লিক্টের সৃষ্টি হয় সেগুলো চিহ্নিত করতে হবে। মানুষের বয়স, পেশা, পোশাক-পরিচ্ছেদ, কথা-বার্তার ধরন, ব্যক্তিত্ব ইত্যাদি দেখেও একটি লোক সম্পর্কে অনেক কিছু ধারণা করা যায়। আগে থেকেই কনফ্লিক্ট এড়ানোর জন্য উক্ত ধারণাকে মাথায় রাখতে হবে। তবে নীতি-নৈতিকতার ব্যাপারে কনফ্লিক্ট সৃষ্টি হলে সেটা খোলামেলা আলোচনার মাধ্যমেই সমাধান করা উত্তম।
২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া আমি তো জেন জি না। আবার সেই ষাটের দশকের ইশারা ইঙ্গিতও না।বরং ইনিয়ে বিনিয়ে পেচাপেচিই আছি খানিকটা। এছাড়াও আমি টাইপিং এ মহা ফাস্টোকেলাসও আছি। তাই বড় লেখা লিখতে ও পড়তে আমারফ তেমন কোনো সমস্যা নেই। তাছাড়া এই লেখাটা খানিকটা একটা প্রয়োজনে মাস ছয়েক আগে লিখতে হুয়েছিলো। সেটা খানিক খাটখোট্টা ছিলো। সেটাকেই সামুতে ঘষেমেজে ছাপিয়ে দিলাম।
হ্যাঁ তোমাদের মত আমাদেরও এই রকম কনফ্লিক্ট সংক্রান্ত সেমিনার ট্রেইনিং হয়। নেক্সট মান্থে আসছে স্ট্রেস রিলিজিং অনলাইন ট্রেনিং জ্বালায় মারলো আর কি? আমার স্ট্রেস নাই। তবুও করতে হবে। যাইহোক যেটা বলছিলাম, এই কনফ্লিক্ট ট্রেইনিং এ একটা মজার কথা শিখেছিলাম, কলিগস আর নেভার ফ্রেন্ড! হা হা কাজেই যারা বন্ধু ভেবে মনের কথা বলে দেবে। তাদের ঘাড়েই পাড়া দেবে সুদিনের বন্ধু তার দূর্দিনে....
ইচ্ছা থাকলেও জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে কনফ্লিক্ট এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। তবে যেসব কথাবার্তা, আচার-আচরন, ব্যক্তি, স্থান এবং কাজের কারণে কনফ্লিক্ট সৃষ্টির সম্ভবনা থাকে সেগুলো আগে থেকেই এড়িয়ে চলতে পারলে কনফ্লিক্টে জড়ানোর সম্ভাবনা অনেক কমে আসে। কনফ্লিক্ট আগে থেকে এড়িয়ে যাওয়ার মূল মন্ত্র হলো নিজেকে জানা এবং আশেপাশের মানুষের আচার-আচরণ, মন-মানসিকতা ও কার্যকলাপ সম্পর্কে ধারণা থাকা।
একদম এই জন্যই আমি বলি সবাইকেই, চোখ কান খোলা রাখো, দরকারে পিছেও একজোড়া চোখ বসিয়ে রাখো.....
কখন কোন দিক থেকে কি আসছে আগে ভাগেই সতর্ক হয়ে যাও ....
অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!
১৭| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইংরাজিতে লিখলে ভালো বুঝতাম। একটা সহজ সমাধান হোল ‘বোবার শত্রু নাই’ এই বানীকে অনুসরণ করা। সোজা আঙ্গুলে ঘি ওঠে না। তাই কিছু পেতে গেলে conflict হবেই। কনফ্লিকট থেকে উত্তরণের পরে সম্পর্ক একটা শক্ত ভিত্তি পায়। কনফ্লিক ছাড়া কাছে আসা যায় না। আর কাছে না আসলে সম্পর্ক গভীর হয় না। কিন্তু সামুতে কনফ্লিকট থেকে সম্পর্ক ভাংছে কিন্তু গড়ছে না। এর একটা কারণ হোল সম্পর্কটা ভার্চুয়াল। মাঝে মাঝে সামনা সামনি প্রতিপক্ষের সাথে কথা হলে সম্পর্ক সহজ হয়। ভুল ভাঙ্গে। এক্ সাথে খেলে সম্পর্ক সহজ হয়। এটা অফিস, বাসা সব ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অর্ধেক পোস্টের উত্তর দিলাম। এরপর আর ধৈর্য রাখতে পারি নাই। যে বড় রচনা লিখেছেন।
২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:০৭
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া আরও অর্ধেক পড়ে এসে পড়ো। তবুও পড়ো।
হ্যাঁ ভারচুয়াল কনফ্লিক্ট কিছুটা আলাদা। তবে কি জানো? আমার কাছে এ অদেখা অজানা মানুষগুলোও বড় সত্যি মনে হয় মাঝে মাঝে। ভারচুয়াল হলেও মানুষের মনটা তো আ ভারচুয়াল না।
জানো অগ্নি সারথী ভাইয়া, আরজুপনি আপু এমন কারো কারো সাথে আমারও দ্বন্বের সৃষ্টি হয়েছিলো। কিন্তু সময়ের সাথে তাদের
পজিটিভ থিংকিং এর চেইঞ্জের কারণেই হয়ত সকল মনোমালিন্যের অবসান হয়েছে।
অনেকেই আছে নেগেটিভ থিংকার শুধু নয় এক নম্বরের বেয়াদপের লাঠি। নিজের দোষ তো বুঝেই না আবার কেউ সখ্যতার হাত বাড়ালেও বলে আমি সমমনা না হলে মিশিনা!!
ওরে আসছেন বড় সমমনা রাবেয়া তাপসী!
এই রকম বেয়াদপ এর জীবনের যতই সম্ভাবনার দ্বার থাকুক তা এক সময় বন্ধ হয়ে যায়.......
১৮| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৮
নেওয়াজ আলি বলেছেন: কনফ্লিক্ট না হলে ভালো । কনফ্লিক্ট মুক্ত জীবন ফুরফুরে ।
২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৩৩
শায়মা বলেছেন: কিন্তু ভাইয়ামনি। কনফ্লিক্ট তো ঘাড়ে এসে পড়ে।
তবে তোমাকে খুবই শান্ত শিষ্ঠ ঠান্ডা মাথার নির্বিবাদী মানুষ মনে হয়।
১৯| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: একটা সুন্দর আর্টিকেল। টিপ্সগুলো ভালো ছিল। কর্পোরেট লাইফে কনফ্লিক্ট হলো একটা কমন ফেনোমেনন। এগুলো এড়িয়ে চলা প্রায় অসম্ভব। তবে, সমাধান করে বা ম্যানেজ করে চলতে পারলেই মানসিক শান্তিতে থাকা যায়।
কনফ্লিক্টের সূঁতিকাগার হলো মানুষের মন- ইগো যেখানে জন্মায়। ইগো যাদের কম, তাদের কনফ্লিক্ট তেমন কাবু করতে পারে না।
কনফ্লিক্ট শুরু হয় অল্প কিছু মানুষের দ্বারা।
ব্লগীয় কনফ্লিক্ট বা ক্যাচালও আমরা দেখে আসছি আদিকাল থেকে। যুগে যুগে এর ধরনও পালটায়
ব্লগীয় ক্যাচাল সমাধানের উপায় নিয়া একটা পোস্ট লেখেন
শেষ করছি, আপনাকে অভিনন্দন জানিয়ে- কাজিনের মতোই ব্লগীয় কনফ্লিক্ট থেকে পজিটিভ কিছু শিখে নিজেকে ইম্প্রুভ করতে পেরেছেন, এজন্য।
শুভেচ্ছা
২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৫৪
শায়মা বলেছেন: হা হা যা বলেছো ১০০ ভাগ সহমত ভাইয়া কনফ্লিক্ট নিয়ে।
ওকে ওকে ব্লগীয় কনফ্লিক্ট নিয়েও লিখবো এইবার......
সেসব সমাধানের উপায়ও খুঁজে বের করবো......
কিন্তু সব চোরাই কি আর ধর্মের কথা শুনবে বলো???
থ্যাংক ইউ ভাইয়ামনি!! অভিনন্দনের জন্য!!!
২০| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তোমার দ্বন্দ্ব বানান নিয়ে সংশয় কাটেনি। এই দ্বন্দ্ব বিষয়ক পোস্টে এটি খুব দৃষ্টি কটু ভুল। তুমি বাচ্চাদের লেভেলের কনফ্লিক্ট নিয়ে আলোচনা করেছো। কনফ্লিক্ট এমন হতে পারে উদ্দেশ্য প্রণোদিত সিন্ডিকেট বাজী করে সত্যকে ভুলন্ঠিত করে মিথ্যা প্রতিষ্ঠিত করা ফায়দা হাসিল করা দেশের বারোটা বাজিয়ে। এই কনফ্লিক্ট শুধু মাত্র ক্ষতিকর নয় অসভ্য বর্বরতা। আর রাজনীতিবিদ কর্ম কর্তা বলতে কি বুঝো তুমি। চাটুকারিতা আর মিথ্যা আদর্শের ধারক রাজনীতিবিদ বললে ভালো করতে। একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক রাজনীতি বিদের হৃদয় টা সমুদ্রের থেকে বড়। উন্নত বিশ্ব বলো মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুর বলো তার স্থপতি একজন রাজনীতিবিদ ভুলে যেও না। তুমি কনফ্লিক্ট এর উপকারিতা বুজেছো ভালো। উৎকর্ষের প্রতিদণ্ডিতা কনফ্লিক্ট থেকে হয় না। ওহা শুধু নব্য উপনিবেশবাদের একটা হাতিয়ার উন্নতির নয়। উন্নতির সমৃদ্ধির একমাত্র পথ একতা লক্ষ্য নির্ধারণ করা আর কাজের মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে কাজ করা। জ্ঞানের আলোয় উদ্ভাসিত হওয়া। ভোগ বিলাসিতার পথে তুমি কি উন্নয়ন পাও। আধুনিক বিশ্বের এই কনফ্লিক্ট প্রতি টি পেশায় প্রতিষ্ঠানে বিদ্যমান। এতে ক্ষতি ছাড়া লাভ হয়না। ব্লগে সিন্ডিকেট বাজী করে অনেকে ব্লগ ছাড়লেও মডু ঠিকই সিন্ডিকেট বাজী করে বেড়ান। বৃটিশ পদ্ধতিতে তো ডিভাইডেশন এন্ড রোলস মডুর জন্য আশীর্বাদ। মানুষ মাথার উপর কিছু পছন্দ করেনা। বাকি টুকু বলবো না।জানার কোন শেষ নাই জানার চেষ্টা বৃথা তাই। অন্ধের হাতি দেখা হয়না হাতি যে অনেক বড়।
২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:০৬
শায়মা বলেছেন: দ্বন্দ্ব বানান ঠিক করেছি। কিন্তু এতশোবার আছে কে কতশোবার করিয়াছি জানিনা!
রাজনৈতিক, অনৈতিক বেনৈতিক পড়তে পড়তে আমার মাথা ঘুরছিলো কিন্তু শেষে এসে এটা কি লিখলে!!!!!!!!
ব্লগে সিন্ডিকেট বাজী করে অনেকে ব্লগ ছাড়লেও মডু ঠিকই সিন্ডিকেট বাজী করে বেড়ান। বৃটিশ পদ্ধতিতে তো ডিভাইডেশন এন্ড রোলস মডুর জন্য আশীর্বাদ। মানুষ মাথার উপর কিছু পছন্দ করেনা। বাকি টুকু বলবো না।জানার কোন শেষ নাই জানার চেষ্টা বৃথা তাই। অন্ধের হাতি দেখা হয়না হাতি যে অনেক বড়।
হা হা হা হা এটা কি বললে!!!!!!!!!!! ভাবীর সাথে বুঝি আজ দুপুরে ঝড়গা হয়েছিলো!!!
মডু দেখলে তোমাকে কি করে দেখো.......
২১| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:২৩
জেন রসি বলেছেন: মানুষ ন্যাচারালি প্রচণ্ড রকমের স্বার্থপর। এবং তার কারনেই সে আবার কোঅপারেটিব। মানুষের প্রবৃত্তি এবং অনুভূতিগুলোও বিপরীতমুখী। বুঝ জ্ঞান হওয়ার পর থেকেই মানুষ মূলত নিজের সাথেই দ্বন্দ্বে জড়িয়ে যায়। তারপর বাকি সবকিছুর সাথে। এক অস্তিত্ববাদী দার্শনিকত বলেই দিছে হেইল ইজ আদার পিপল। তার উপর মানুষের উপর সমাজ, কালচার, ধর্ম আর্থসামাজিক বাস্তবতার একটা চাপ থাকে। এবং এসবের আলোকেই সে তার একটা ইমেজ দাড়া করাতে চায়। সুতরাং যা সে হতে চায় এবং যা সে এই দুই অবস্থার মধ্যে দ্বন্দ্ব চলতেই থাকে। সমস্যাটা হয় মানুষ যখন নিজের সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারনা পোষণ করা শুরু করে। এবং নিজেই নিজেকে এভয়েড করে। আমি বেশ কয়েকজন পরিচিত দুর্নীতিবাজকে দেখছি যারা বলে থাকে সারা জীবন সৎ ছিলাম। নাহয় অনেক কিছুই করতে পারতাম। এটা মূলত তারা বলতে বলতে নিজেরাই বিশ্বাস করা শুরু করে। অর্থাৎ সেলফ ডিসেপশন। তাই নিজের ভেতর কি চলছে তা সম্পর্কে সচেতন থাকা ভালো। প্রথমে সিমপ্লি মেনে নিলে অনেক জটিলতাই আর থাকেনা। অবদমনও থাকেনা। নিজের সাথে নিজের বোঝাপড়াটা গুরুত্বপূর্ণ।
২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৪০
শায়মা বলেছেন: ঠিক।
সাইকোলজিক্যাল দ্বন্দ্বের আরেক দিক নিজের সাথেই দ্বন্দ্ব।
হা হা আর তোমার দূর্নিতিবাজদের নিজের সম্পর্কে ভালো ধারণার দ্বন্দ্ব কিন্তু খারাপ না। যে যা ল বলে বলুক বা যে যা ভাবে ভাবুক নিজেকে তো ভালো জেনে মরবে.......
২২| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৪:২৬
আমি সাজিদ বলেছেন: কনফ্লিক্টপিডিয়া! ওপস!
২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৪১
শায়মা বলেছেন: পিচ্চু কষ্ট করে পড়োনি তাইনা???
২৩| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার কাজিন ও তার স্বামীর মাঝে আমি দ্বন্দ দেখছি না, ওটা আচরণ সমস্যা।
ব্লগারদের মাঝে বড় দ্বন্দ্ব হচ্ছে, একই বিষয়ে ধারণার বিবিধ স্তর (লেভেল )।
২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৪২
শায়মা বলেছেন: গুড অবজার্ভেশন ভাইয়া।
তুমিও ব্লগ নিয়ে কিছু একটা লিখেছো দেখছি । একটু পরে যাচ্ছি পড়তে......
২৪| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১০
কল্পদ্রুম বলেছেন: বাস্তবিক ক্ষেত্রে চেষ্টা করি কনফ্লিক্ট কিভাবে এড়ানো যায়।কিন্তু সব সময় তা সম্ভব হয় না।তখন সবার প্রথমেই যেটা করি সেটা হলো মাথা ঠান্ডা রাখা।এরপর নিজের বক্তব্য গুছিয়ে আনার চেষ্টা করি।অনেক সময় নিজের বক্তব্য পরিষ্কার করে বলতে না পেরে অকারণ কনফ্লিক্টে জড়িয়ে যেতে হয়।আদর্শিক দিক থেকে যাদের সাথে কনফ্লিক্ট চলে আসছে চেষ্টা করি তাদের প্রতি উত্তর দেওয়ার সময় ব্যক্তিগত আক্রমণ যেন প্রকাশ না পায়।লেখার জন্য ধন্যবাদ।
২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমাকে যথেষ্ঠ মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করা মানুষ মনে হয়।
ইউ আর আ জেন্টেলম্যান।
২৫| ২৭ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৪২
ইসিয়াক বলেছেন:
অনেক বড় পোস্ট...।কিছুটা পড়লাম প্রিয়তে রাখি বাকীটুকু পরে পড়বো।
পোস্ট কিন্তু ভালো হয়েছে।
২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৫১
শায়মা বলেছেন: হা হা ওকে ভাইয়া.......
২৬| ২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,
ভালো লেখা যদিও স্বাভাবিকভাবেই দ্বন্দ্বকে মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ করে রেখেছেন।
দ্বন্দ্ব বা সংঘাত - ঝগড়া - বিবাদ - যুদ্ধ - শত্রুতা তো সারা পৃথিবীর জলে-স্থলে- অন্তরীক্ষেই। মানুষে মানুষে ছাড়াও মানুষের সাথে অন্যান্য জৈবিক এবং ভৌত পরিবেশ এমনকি জৈবিক এবং ভৌত পরিবেশের একটি উপাদানের সাথে অন্যটির নানা ধরনের দ্বন্দ্ব বিরাজ করেই।
এই দ্বন্দ্বগুলো বুঝতে পারা আর না পারা থেকেই মানুষ আর পৃথিবীর সভ্যতা উত্তরোত্তর গতিশীল হয়, টেকসই হয় অথবা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। যেমনটা আপনিও বলেছেন, দ্বন্দ্বকে স্বাভাবিক এবং সার্বজনীন হিসেবে বিবেচনা করে দ্বন্দ্বের পজিটিভ দিকগুলো চর্চা করলে একটা চেক এ্যান্ড ব্যালান্স তৈরী হয়। তাহলেই সামনে এগুনো সহনীয় হয়ে ওঠে।
আবার এটাও ভেবে দেখুন, সকল দ্বন্দ্বে জড়িয়ে থাকা দ্বিধা বা সংশয় নিয়ে এই পৃথিবীটা কম দূর তো এলোনা !!!!!!
২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৩১
শায়মা বলেছেন: দ্বন্দ্ব যেন এক অপরিহার্য্য অঙ্গ এই জীবনের।
আদিকাল হতেই মনুষ্য জীবনে এই দ্বন্বের উপস্থিতি।কাউকে না পেলে নিজের সাথেও মানুষের চলে দ্বিধা ও দ্বন্ব।
তবে কোনো কোনো দ্বিধার উত্তর পাওয়া হয় না।
তাই তো কবি গেয়েছেন
২৭| ২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৭
সুপারডুপার বলেছেন:
কনফ্লিক্টের নেগেটিভ দিকগুলো বড় করলে সমস্যা বড় হবে , কনফ্লিক্টের পজিটিভ দিকগুলো বড় করলে সমাধান বড় হবে। আর এই কনফ্লিক্ট নিয়ে একেকটা জাতির একেকরকম বৈশিষ্ট্য আছে। বাঙালি জাতির বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এই জাতি দুঃখ বিলাসী। তাই তারা সমস্যা বড় করে, ফলে তাদের ব্রেইন সমস্যার সমাধান নিয়ে চিন্তা করার জন্য খুবই অল্প সময় পায়।
শায়মা আপা কী আর করবেন! জাতির বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করা সহজ কাজ না!
২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৩৫
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া ।
হতাশ হইও না।
হতাশা পজিটিভিটি নষ্ট করে।
আশাবাদী হও....
২৮| ২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২১
মানতাশা বলেছেন: @ইসিয়াক পরে ,পড়বো ইহা দুই দিনের ব্লগিং জীবনে কতবার বলিয়াছেন । পোস্ট পড়িয়া মন্তব্য করেন কি ? না,পড়িয়া থাকিলে পড়িয়া ফেলুন । সৎ থাকুন।
@শায়মা এখন সুখে আছ ব্লগে। থাক।লিখিয়া যাও।নোংরা ফ্লাডিং,পর্ণ হামলা তোমাকে নতুন শক্তি দিয়াছে। ভালোদের পাশে পাইয়াছ। ইহা হগলে পাইবে না।যাহারা ঐসব করিয়া থাকে তাহারা ব্লগে থাকিবার জন্য আসে নাহ।লাইক দিলাম। ব্যস্ত আছি।
২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৩৮
শায়মা বলেছেন: মানতাশা আপুনি!!!
এত ভালো ভালো কথা শুনে আর একটু হলে ভয় পেয়ে যাচ্ছিলাম জানো???
যাক এখন ভয়টা কাটলো!!
২৯| ২৭ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০২
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
পাওয়ার অফ কনফ্লিক্ট আর পজেটিভ পাওয়ার অফ কনফ্লিক্ট দু'টির মধ্যে গুণগত পার্থক্য আছে। আপনি ভূমিকায় যে দু'জনকে নিয়ে আলোচনা করেছেন তা ব্যক্তিত্ত্বের সংঘাত। আমাদের সমাজে শুধু পরিবার নয়, চাকরিজীবীদের প্রতিটি পদে পদে তা মোকাবিলা করতে হয়। পারিবারিক জীবনে একে অন্যের প্রতি রেসপেক্ট না থাকলে, একে অন্যের অর্জনকে সম্মানের চোখে না দেখলে বিপরীত প্রতিক্রিয়া নোংরা হয়।
ক্ষমতা বেশিরভাগ সময় সংঘাত তৈরীতে ভূমিকা রাখে। 'কোলম্যান' ক্ষমতার একটি কার্যকরী সংজ্ঞা দিতে গিয়ে বিভিন্ন সামাজিক প্রথা আর অনুষঙ্গের দিকে ইঙ্গিত করেছেন। তারপরে তিনি সংঘাতের সমাধানের জন্য এই সংজ্ঞাটির প্রভাবগুলো অনুসন্ধান করে, সাধারণত বিরোধগুলোর সময় ব্যবহৃত শক্তি কৌশলগুলিতে মনোনিবেশ করেন। পরিশেষে, তিনি বিরোধ নিষ্পত্তি প্রশিক্ষণের জন্য তার অনুসন্ধানের প্রভাবগুলি পরীক্ষা করেন।
শক্তি সম্পর্কে জনপ্রিয় ভুল ধারণা হলো, এটির কিছু শারীরিক অবস্থান রয়েছে, এটির একটি নির্দিষ্ট পরিমাণই রয়েছে, এটি কেবল এক দিকে পরিচালিত করে এবং ক্ষমতার ব্যবহার মূলত প্রতিকূল বা প্রতিযোগিতামূলক। সামাজিক বিজ্ঞানের মধ্যে কোলম্যান ক্ষমতার চারটি দৃষ্টিভঙ্গি খুঁজে পান। কিছু তাত্ত্বিকরা "পাওয়ার ওভার" - কে কাউকে কিছু করতে বাধ্য করার ক্ষমতা জোর দেওয়ার বিষয়ে জোর দিয়ে থাকে। এই মতামতটি ক্ষমতার একটি দৃষ্টিভঙ্গি এবং প্রতিযোগিতামূলক হিসাবে পরামর্শ দেন এবং অন্যান্য তাত্ত্বিকরা "পাওয়ার উইথ," ধারণাটি তৈরি করেছেন যা যৌথ বা সমবায় কর্মের কার্যকারিতার উপর জোর দেয়। তাত্ত্বিকদের একটি তৃতীয়াংশ শক্তিহীনতা এবং নির্ভরতার বিষয়গুলিতে মনোনিবেশ করে, অন্যরা বিপরীত ক্ষমতায়ন এবং স্বাধীনতার অন্বেষণ করে। ক্ষমতায়ন তাত্ত্বিকরা সীমাবদ্ধতা বা অক্ষমতা ছাড়াই কার্যকরভাবে কাজ করার ক্ষমতা হিসাবে যেমন "পাওয়ার টু" ধারণাটি ধারণ করেন।
২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৫
শায়মা বলেছেন: ব্যক্তিত্ত্বের সংঘাত বা পারসোনালিটি কনফ্লিক্ট এটাকে দ্বন্দ্বও বলা যেতে পারে। মানে আমার কাছে এমনটাই মনে হয়েছে। সমাজ পরিবার সব খানেই চলছে এই দ্বন্দ্ব।পারিবারিক জীবনে একে অন্যের প্রতি রেসপেক্ট না থাকলে, একে অন্যের অর্জনকে সম্মানের চোখে না দেখলে বিপরীত প্রতিক্রিয়া নোংরা হয় কথাটা একেবারেই সঠিক।
ক্ষমতা বেশিরভাগ সময় সংঘাত তৈরীতে ভূমিকা রাখে।<<< এই ক্ষেত্রে মনে হয় ক্ষমতাশালী মানুষের গাফিলতি বা ভুলগুলোর সাথে ক্ষমতা অর্জনের লড়াই চলে।
৩০| ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:১৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: তুমি ঠিক বলেছ। আসলে তোমার মত উদার মনের নিরহঙ্কারতো সবাই না এটাই হোল সমস্যা। তবে সবার অহম ত্যাগ করে খোলা মনে মেশা উচিত যেটা সবাই তোমার কাছ থেকে শিখতে পারে। সরাসরি দেখা সাক্ষাত হলে ভুল বোঝাবুঝি তাড়াতাড়ি অবসান হয়। ভারচুয়ালে সময় লাগে। তোমার সম্পর্কে আমি জানি কম তবে যত দূর পড়েছি বা জেনেছি তাতে মনে হচ্ছে তুমি সবার বন্ধু। এটা একটা বড় গুণ।
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:১৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
বন্ধু কিনা জানিনা। মানুষকে ভালোবাসি যতক্ষন তারা আমার সাথে না লাগার চেষ্টা করে।
আনন্দে বাঁচতে চাই ....
৩১| ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৩৯
গাওসেল এ. রাসেল বলেছেন: অনেকদিন পর ভালো একটা আর্টিকেল পড়লাম।
বিভিন্ন ধরনের দ্বন্দ্বে আমরা ডুবে থাকি প্রতিনিয়ত নিজের অজান্তেই। কখনোও দ্বন্দ্বে পড়ি, কখনোও তৈরি করি।
ব্যক্তিগতভাবে আমি কখনোই দ্বন্দ্বে জড়াই না। না কর্মস্থলে, না পরিবারে, না অন্য কোথাও। এটা এক ধরনের ব্যক্তিত্বহীনতা হয়তো।
আমার এ ধরনের আচরণের পেছনে দুইটা যুক্তি কাজ করে। এক, আমার ঠেকা পড়ে নাই অন্যের ভুল ধরায় দেওয়ার; যেখানে আমার স্বার্থ নেই এবং আমার ব্যক্তিগতভাবে ক্ষতির আশঙ্কা নেই। দুই, যুক্তি দিয়ে বুঝিয়ে কাউকে মন থেকে মানানো যায় বলে আমি মনে করি না, বড়জোড় মেনে নিতে বাধ্য করা যায়।
জিনি বাবার ভাষ্যমতে, মানুষ মাত্রই প্রচন্ড রকমের স্বার্থপর- উপরে আমার কথাগুলো পরোক্ষভাবে তারই স্বীকারোক্তি।
দ্বন্দ্বের উৎপত্তিস্থল আমার মতে চার জায়গা থেকে। এক, বোকামি। দুই, ইর্ষা। তিন, ভালোবাসা কিংবা অধিকারবোধ। চার, যেটা প্রিয় চাঁদগাজী ভাই বলেছেন, একই বিষয়ে জানা ও চিন্তার গভীরতাবোধের পার্থক্য।
ধন্যবাদ, শায়মা আপু। প্রাচীন ও সার্বজনীন একটি মানবিক আচরণ নিয়ে নতুন করে ভাবা হলো আপনার লেখা পড়ে আজকে।
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:২১
শায়মা বলেছেন: তুমি দ্বন্দে জড়াও না কারণ তুমি সচেতন মানুষ। অনেকেই এই সচেতনতার অভাবে দ্বন্দে্ব জড়ায়.......
৩২| ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: সবার মন্তব্য গুলো পড়তে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করে জানার দরকার আছে।
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:২৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা জানো জানো। নয়তো পুরো পোস্ট তোমাকে পড়তে হবে....
৩৩| ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:০৪
করুণাধারা বলেছেন: কনফ্লিক্ট, ক্যাচাল, দ্বন্দ্ব...
এসব থেকে যদি পজিটিভ কিছু আসে তবে এসবই ভালো... ঠিক যেমন বলা হয় দাগ থেকে যদি...
কিন্তু এতে বড় শক্তি ক্ষয় হয়, জীবনে জটিলতা বাড়ে। তাই আমার মনে হয় যে দ্বন্দ্ব শুরু করে তার সাথে দ্বন্দ্বে না জড়িয়ে হুঁ- হাঁ করে এড়িয়ে গিয়ে নিজের জন্য শক্তি সঞ্চয় করে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া দরকার। তোমার যে কাজিনের কথা বললে, সে কি এই দ্বন্দ্বপূর্ণ জীবন কাটাবার পাশাপাশি জীবনে এত অর্জন করেছিল, নাকি দ্বন্দ্বের সমাপ্তি ঘটিয়ে তারপর অর্জন করেছিল? জানবার ইচ্ছা হচ্ছে।
এটা ঠিক, আমাদের সমাজে একটা মেয়েকে জন্ম থেকেই কনফ্লিক্টের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় যদি সে যোগ্যতা সম্পন্ন হয়। শিক্ষা ক্ষেত্রে কনফ্লিক্ট, কর্ম ক্ষেত্রে কনফ্লিক্ট, শাশুড়ির সাথে কনফ্লিক্ট, স্বামীর সাথে কনফ্লিক্ট, হাঁটা চলা পোশাক নিয়ে সমাজের সাথে কনফ্লিক্ট- চলতেই থাকে...
এত কঠিন পোস্ট দিচ্ছ কেন আজকাল? মনে হচ্ছে শিগগিরই এরজন্য তোমার সাথে আমার কনফ্লিক্ট শুরু হবে!!
২৮ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৩৭
শায়মা বলেছেন: (এতে বড় শক্তি ক্ষয় হয়, জীবনে জটিলতা বাড়ে। তাই আমার মনে হয় যে দ্বন্দ্ব শুরু করে তার সাথে দ্বন্দ্বে না জড়িয়ে হুঁ- হাঁ করে এড়িয়ে গিয়ে নিজের জন্য শক্তি সঞ্চয় করে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া দরকার।)
এড়িয়ে যাওয়া যেতে পারে কিন্তু সত্যের মুখোমুখি দাঁড়াতে হলে জবাব দিতেই হয়। তবে সবচেয়ে বড় কথা মনে হয় পজিটিভ সাইডটা চিন্তা করে শক্তি নিয়ে এগিয়ে যাওয়া।
(তোমার যে কাজিনের কথা বললে, সে কি এই দ্বন্দ্বপূর্ণ জীবন কাটাবার পাশাপাশি জীবনে এত অর্জন করেছিল, নাকি দ্বন্দ্বের সমাপ্তি ঘটিয়ে তারপর অর্জন করেছিল? জানবার ইচ্ছা হচ্ছে।)
না পাশাপাশিই করেছে। এখন হাসব্যান্ড তার কেনা আমেরিকার তার বাড়িতে থাকে, তার গাড়িতেও চড়ে। রান্নাবান্না নিজেই করে কারণ সে হাসব্যান্ডকে রেকমেন্ড করে একই ইউনিতে নিয়ে গেছে। হাসব্যান্ডকেই বাধ্য করিয়েছে পি এইচ ডি করতে। হা হা
(এটা ঠিক, আমাদের সমাজে একটা মেয়েকে জন্ম থেকেই কনফ্লিক্টের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় যদি সে যোগ্যতা সম্পন্ন হয়। শিক্ষা ক্ষেত্রে কনফ্লিক্ট, কর্ম ক্ষেত্রে কনফ্লিক্ট, শাশুড়ির সাথে কনফ্লিক্ট, স্বামীর সাথে কনফ্লিক্ট, হাঁটা চলা পোশাক নিয়ে সমাজের সাথে কনফ্লিক্ট- চলতেই থাকে...)
একদম তাই.. কাজেই কনফ্লিক্টে থোড়াই কেয়ার। নিজে যাতে সমাজ সংসারের ভালো হয় সেকথা ভাবতে হবে এবং নিজেও সকল কিছুর উর্ধে না নিজের দোষত্রুটিরও সুষ্ঠ তদন্ত করতে হবে। তবেই পজিটিভ পাওয়ার!!! হা হা
আপুনি কঠিন সঠিন জানিনা কিন্তু তুমি যে অংক পোস্ট দাও আর অংক দেখলেই আমি অক্কা পাই!!!
৩৪| ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:২৩
বিপ্লব06 বলেছেন: গেমের উত্তরঃ আমি তিনটা অপশনই কন্সিডার করব, তারপর মনে করব,
৩। মালিক ভিতরেই আছে, ভিতরে ধোঁয়া মোছার কাজ করছেন কিছু।
কিন্তু গুগল আঙ্কেল বলতেছে, "এজার"!?
এই শেষ, আর গেম খেলতাম না।
২৮ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪০
শায়মা বলেছেন: হা হা ওকে ওকে নো মোরে গেইম..
ভাইয়া সাইকোলজিক্যাল দ্বন্দ্ব। একে অন্যের মানষিকতার তারতম্য, বৈষম্যের দ্বন্ব। এছাড়াও নিজের সাথেও নিজের কিছু মানষিক টানাপড়েন চলে। মানুষের নিজের চাওয়া এবং প্রাপ্তি অপ্রাপ্তি , যোগ্যতার লড়াই এসব নিয়েও দ্বিধা দ্বন্দ্বে মানষিক বৈকল্যেরও সৃষ্টি হয়।
ইন্টারন্যাশনাল দ্বন্দ্ব কি আমি নিজেও জানিনা। জেনে নিয়ে জানাবো ভাইয়ামনি। রাজনীতি টিতি অনেক কিছুই এসে যাবে মনে হয় .......
৩৫| ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৫০
সুপারডুপার বলেছেন:
লেখক বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া ।
হতাশ হইও না।
হতাশা পজিটিভিটি নষ্ট করে।
আশাবাদী হও....
- হা হা হা আপা। হতাশার কী পেলেন! এটাই দেশের বাস্তবতা। যেহেতু ফিল্ড ইফেক্ট আছে, দেশে যেই থাকবে সেই হতাশায় থাকবে। মানে দেশে অবস্থানরত লোকেরা সবাই হতাশায় ভুগছে। দিন শেষে দুঃখ বিলাসিতা করাই তাদের আশা।
২৮ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪২
শায়মা বলেছেন: নো হতাশা, নো দুস্কন বিলাস আর তাই্তো এই আর্টিকেল রাইটিং.......
পজিটিভ পাওয়ার অব কনফ্লিক্ট!!
৩৬| ২৭ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৩
আদম_ বলেছেন: Post ke shes na aro ase? Scroll korte korte hater cohlta uthe gelo. Are post neye temon kono comments keu koryne. Ato boro post keo porena.
২৮ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫৬
শায়মা বলেছেন: হে আদম ভাইয়া। সাত বছর আগে তুমি যখন ব্লগে এসেছিলে এবং যে পোস্ট চর্চা দেখেছিলে তখন হয়ত মানুষ জনকে বেশি স্ক্রল করা পোস্ট পড়তে হত না। সে সময়টা ব্লগের জন্য বেশ হালকা হুলকা ছিলো। এখনও কি আর সে যুগ আছে?
তবে হ্যাঁ বড় পোস্ট কেউ পড়বে কেউ পড়বেনা। নো প্রবলেমো। জগতে কি সকলে গুড রিডার হয়??? বা সমান ধৈর্য্যবান???
না হয় না। একবার ভেবে দেখেো এই পোস্ট লিখতেও কত সময় লাগতে পারে??
যাইহোক আমার ইচ্ছা মি লিখেছি কাউকে বাধ্য করিনি পড়িতে।
তবে হ্যাঁ শিরোনামেই যদি কিছুটা মাথা কাজ করাতে পারি তাতেই আমি ধন্য.......
তারপরে উপরের অংশটুকু পড়েও যদি কিছুটা বোধগম্য হয় কনফ্লিক্টের পজিটিভিটি নিয়ে তাইলে আরও ধন্য...
লাস্ট পোরশন পড়ে যদি উদ্ভুত হয় মাথায় পজিটিভি তাহলে ধন্যের ধন্য
আর যারা সত্যিকারের পাঠাক তাহারাই হয়ত পড়িবেক।
যাইহোক ভাইয়া Are post neye temon kono comments keu koryne তোমাকে চোখের ডক্টর দেখাতে হবে ও চশমা নিতে হবে। অনলাইনে চশমা নিয়ে নাও।
৩৭| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:০৬
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: আপুনি, ইনসাল্ট করতে বৈদেশের ডিগ্রী লাগেনা। লাগে গলার জোর। কিছু মানুষের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য অমন হয়। সেটা ছেলেও হতে পারে, মেয়েও হতে পারে।তবে ছেলেদের বেশি এমন করতে দেখা যায়। যা কিছুই হোক, সবকিছুর ক্রেডিট তাদের। বুঝছো আপুনি, ভেড়ার মধ্যে শেয়াল পর্দান। সবচেয়ে নিরীহ গোবেচারা ছেলে যে বাইরে কারো কাছে পাত্তা পায়না, সে- ও ঘরের বউটা'রে আন্ডার-এস্টিমেট করতে ছাড়েনা। তবে, সবাই হয়তো এক না। আর হ্যাঁ, যদি সেটাকে ইতিবাচকভাবে কাজে লাগানো যায়, ঠিক যেমন তোমার কাজিন লাগিয়েছেন, সেটাতো বেশ ভালো। কিন্তু অনেকেই আছে যারা ভেতরে ভেতরে মুষড়ে যায়। নিজেকে ছোট ভাবতে শুরু করে। তাদের ক্ষেত্রে ব্যাপার'টা খুব নেতিবাচক বটে!
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:১৩
শায়মা বলেছেন: সবচেয়ে নিরীহ গোবেচারা ছেলে যে বাইরে কারো কাছে পাত্তা পায়না, সে- ও ঘরের বউটা'রে আন্ডার-এস্টিমেট করতে ছাড়েনা।
হাহাহাহহাহাহাহাহাহা মরে গেলাম হাসতে হাসতে!!!!
যদি সেটাকে ইতিবাচকভাবে কাজে লাগানো যায়, ঠিক যেমন তোমার কাজিন লাগিয়েছেন, সেটাতো বেশ ভালো।
একদম এটাই বলতে চাচ্ছিলাম আপুনি....... লাভ ইউ সো মাচ।
৩৮| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:৩১
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: মানুষের দ্বন্দগুলোর কারণ ও তার প্রতিকার নিয়ে পোস্টটি পাঠক মাত্রই উপকৃত হবে। যদি পাঠক নিজে থেকে নেতিবাচক দিকগুলো এড়িয়ে চলে।
২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:০৭
শায়মা বলেছেন: নিজে থেকে এড়িয়ে চলতে চায় হয়ত সকলেই কিন্তু তার কি উপায় থাকে। ঘাড়ে এসে পড়ে.......
৩৯| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ১:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমেরিকায় 'রেইস কনফ্লিক্ট' চলে আসছে কয়েক শতাব্দী; এবার কিছু বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসছে।
২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪৪
শায়মা বলেছেন: বিপ্লব দিয়ে জগতে নানা পরিবর্তন আসে।
সেটাও পজিটিভ দিকই তাইনা ভাইয়ু???
৪০| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ৩:৫২
আমি সাজিদ বলেছেন: ছিলাম তো আমি এভোয়েডিং, কিন্তু সিচুয়েশন বানিয়ে দিচ্ছে টাফ বাটলার। এইটা সত্য কিছু কিছু কনফ্লিক্ট নিজেকে চ্যালেঞ্জ নিতে শিখিয়েছে, শিখিয়ে যাচ্ছে। তবে, দুইটার মাঝামাঝি আমি কমফোর্টটেবল বোধহয়। যে কনফ্লিক্টের কারনে আমি নিজেকে নিয়ে কাজ করতে পারবো সেটাকে এভোয়েড করার চেষ্টা কম করি আর কিছু কনফ্লিক্ট আছে যা চেষ্টা করেও দূর করা যাবে না যেমনঃ বিশ্বাসঘাতক কলিগ, পলিটিকাল কলিগদের সাথে যেগুলো হয়, এইসব ক্ষেত্রে এভয়েড করাই ভালো মনে হয়।
তখন একটু কম পড়েছিলাম, এখন তো পড়েই মন্তব্য করলাম।
২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৩
শায়মা বলেছেন: গুড মানে ভেরী গুড বুদ্ধি সুদ্ধি।
তবে কিছু কনফ্লিক্ট আছে যা চেষ্টা করেও দূর করা যাবে না যেমনঃ বিশ্বাসঘাতক কলিগ, পলিটিকাল কলিগদের সাথে যেগুলো হয়, এইসব ক্ষেত্রে এভয়েড করাই ভালো মনে হয়।
কি যে বলো... সে সব তো ভুলেও এভোয়েড করা যাবেনা। দরকারে এক্সট্রা আরও দু'জোড়া চোখ লাগাতে হবে পিঠে। যেন পেছন থেকেও ছুরি না মারতে পারে।
তবে হ্যাঁ এভোয়েড ভাবটা উপরে দেখাতে হবে কিন্তু আসলে মোটেও অসচেতন হওয়া চলবেনা।
৪১| ২৮ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪৮
জুন বলেছেন: এই দুর্যোগে এই সব কি শায়মা!! এত কঠিন কঠিন বিষয় কেনু
আমি তোমার সাজুগুজু আর নান্নাবান্না নিয়ে সাজুগুজু পোস্ট দেখতে চাই
ঝগড়া ফ্যাসাদ আর দ্বন্দ্ব যাই বলো তা কখনোই কোন শান্তি নিয়ে আসেনা। যতই যুদ্ধের শেষে দুইপক্ষ তথাকথিত শান্তি আলোচনার টেবিলে বসুক। মনের মাঝে একটা কষ্টের স্থায়ি ছাপ রেখে যায় যা গ্রীস্মের এদো পুকুরে মাছের ভুই কাটার মতই দুপুর বেলায় ভুস করে ঘোলা জলে জেগে উঠেই টুপ করেই মিলিয়ে যায়। তবে আমার কষ্ট হয় কোনরকম মনকষাকষি বা ভদ্রভাষায় দ্বন্দ্ব বলো আর যাই বলো।
পোস্টে লাইক।
২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:০৮
শায়মা বলেছেন: আরে তুমি জানোনা আপুনি
মম এক হাতে বাঁকা বাঁশের বাঁশরী, আর হাতে রণতূর্য .........
সাজুগুজুর লিপিত্তিক মাশকারাদের মাঝে মাঝে খড়গ হিসাবে ইউজ করিতে হয়........
৪২| ২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৩৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মানুষের মূল সমস্যা নিজ দৃষ্টিভঙ্গী দিয়ে অন্যকে, অন্যের কাজকে, অন্যের কথাবার্তা, জীবনাচার, জীবনদর্শন, জীবনভাবনা'কে বিচার করতে যায়। সেটুকু করে ক্ষ্যান্ত দিলেও না হয় কথা ছিল; সে মনে মনে চায় এবং অনেক সময় চেষ্টা করে তার নিজের দৃষ্টিভঙ্গী অনুযায়ী অপর মানুষ বা মানুষগুলো চলুক। রেজাল্ট? আপনার সেই "কনফ্লিক্ট"। তাই সবাইকে তার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখার চেষ্টা করুন; অনেক উত্তর এমনিতেই পেয়ে যাবেন। আমার পছন্দের একটা কথা, "Think Simple, Make Simple. Think Differently, Make Differences"
২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১৪
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই কিছু মানুষ নিজের দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে সব বিচার করে। সবাইকেই যেন উনার মত করে ভাবতে হবে, বলতে হবে, চলতে হবে। এই সব করতে গিয়েই কনফ্লিক্ট বাঁধিয়ে ফেলে।
তাই বলে আবার সবার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখতে গিয়ে নেগেটিভ দৃষ্টিভঙ্গিতে চলে গেলে তো আাবার বিপদ।
৪৩| ২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:০৯
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: পাওয়ার অব কনফ্লিক্ট কি আপু ?
২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:১৭
শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: কনফ্লিক্টের জোরে তিল থেকে তাল বানায় দেওয়া। সেই তাল কারো পিঠ বরাবর ফেলা। সেই তাল ছেনে আবার তালের বড়া, তালের হালয়া বানায় খাইয়ে দেওয়া।
বাপরে!!! তালের এত গুন থুক্কু কনফ্লিক্টের???
৪৪| ২৮ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:১১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এটা দেখে ভালো লাগলো যে, জুন আপা বলে নাই, এত কঠিন কঠিন বিষয় কেন শায়মা.....মন্তব্য করতে হলে পড়াশুনা করে আসতে হবে!!!
২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২২
শায়মা বলেছেন: হা হা জুন আপু কনফ্লিক্টের এক হাজার মাইল দূরে থাকে তবুও যে শিরোনাম দেখেও পজিটিভ পাওয়ার নিতে এসেছে সেই অনেক!!!!
৪৫| ২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১১
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট!
বিশাল, বিশ্লেষণধর্মী তবে মোটিভেশনাল!
ধৈর্য্য নিয়ে পোস্ট ও সবার মন্তব্য পড়লাম।
অশেষ ধন্যবাদ ও নিরন্তর শুভ কামনা।
২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
৪৬| ২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩১
নীল আকাশ বলেছেন: তবে আমার মতো মানুষের একটা স্ট্র্যাটেজিক সুবিধা আছে। বুদ্ধি আর জ্ঞান কম হওয়ার ফলে আমার সাথে অন্যদের কনফ্লিক্ট হওয়ার পরিমান খুবই কম। হতে নিলেও আমি আগেই সারেন্ডার করি। ফলে কম হয়। ভুয়া ভাই কি জীবনের সব জায়গায় এই থিয়রি চালায় নাকি জানা দরকার! বাসা বাড়িতে এই থিয়রি অবশ্য দুর্দান্তভাবে কার্যকর!
অনেক বড় লেখা। কষ্ট করে পড়লাম। অফ টপিকে কিছু কথা বলিঃ
২টা মানুষ একসাথে থাকবে। সারাজীবন। রোবট না। শুধু মানুষ। ২৪ ঘন্টা একজন রেকজনের চোখের সামনেই ঘুরঘুর করবে। কমন টপিক নিয়ে কথা হবে। কিন্তু কনফ্লীক্ট হবে না এটা কেমন কথা? মৃদু মন্দ দাম্পত্য কলহ না থাকলে দাম্পত্য সুখের আসলে চেহারা কেউ দেখতেও পেতো না।
আপনার কাজিনের স্বামীর যেই সমস্যা সেটা কনফ্লীক্ট না। এটা হীণমন্যতা। নিজের স্ত্রী তার চেয়ে বেশি যোগ্য এটা অনেক ছেলের হজম করা খুব কঠিন হয়ে পরে। বৌ যেন মাথাচাড়া না দিয়ে উঠতে পারে সেজন্য প্রথমে অর্তকিত আক্রমণ চালিয়েছে।
আমি বুয়েটের তো, এই রকম ঘটনা আমি আগেও শুনেছি। মেয়ে একে সাইজ করে ফেলবে। আমি নিশ্চিত। শুধু সময়ের ব্যাপার।
একটা কাস্টোমাইজ ছবির কনসেপ্ট লাগতো। ফ্রী থাকলে জানাবেন। ব্যস্ত থাকলে বিরক্ত করবো না।
শুভ কামনা রইলো
২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৪২
শায়মা বলেছেন: হা হা সেই দাম্পত্য কলহ ।থাকবেই। তবে প্রতিটা কলহ একটু একটু করে ছোট করে দেয়........
যাইহোক বুয়েটের মেয়ের সাইজ করার নিশ্চিতিকরণ শুনে হাসতে হাসতে মরলাম!!!
একটা কাস্টোমাইজ ছবির কনসেপ্ট লাগতো।
এটা আবার কি???
৪৭| ২৮ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৫৯
ঢুকিচেপা বলেছেন: টিপস যেগুলো দিয়েছেন তা দু’পক্ষেরই মানা উচিৎ তাহলে জীবন রঙ্গিন। তা না হলে যে এড়িয়ে চলতে জানে সেই উপরে উঠবে।
লেখাটা খুবই ভাল হয়েছে।
শুভেচ্ছা রইল।
২৮ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১১
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যংকস ভাইয়া।
কিন্তু তোমার নামের মানে কি?
মানে ঢুকিচেপা মানেকি ভাইয়ামনি??
অনেক ভেবেও আমি বের করতে পারিনি.......
ঢেকি চাপা? না না তাইলে তো চেপা হয় না আবার ঢুকি তো ঢেকিও না.......
নাকি গলা চেপা এই সব ভেবে ভেবে আমি......
মানে কি ভাইয়া????
৪৮| ২৮ শে জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭
শুভ্রনীল শুভ্রা বলেছেন: লাভ ইউ সো মাচ ২, ৩, ৪ ....
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:০৩
শায়মা বলেছেন:
৪৯| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৫৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,
যে গানটির লিংক দিলেন তা আমার হারমোনিয়ামে তোলা প্রথম গান। তখন যৌবনের শুরু আর " মনে কি দ্বিধা রেখে গেলে চলে....... যেতে যেতে দুয়ার হতে কি ভেবে ফিরালে মুখখানি................" তাতেই মজেছিলুম!
আজ এই বয়সে এসেও সে দ্বিধা গেলোনা! গানের সে ফেরানো মুখখানিও আর দেখা হলোনা! কম্পিত হৃদয়খানি নিয়ে হারমোনিয়ামের ভুল রীডে আঙ্গুল পড়ে যায় বারেবারে আর কন্ঠও সিগ্রেটের ধোঁয়ায় আচ্ছন হয়ে বকপাঁতির মতো আকাশে পালাই পালাই .............
২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:১৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আর ছাড়াছাড়ি নাই।
আঁকাআঁকির খবর অনেক পরে পেয়েছি আজ যখন গানের খবর পেলাম নো ছাড়াছাড়ি। আমাদেরকে গান শোনাও।
রেকর্ড করে শোনাও প্লিজ প্লিজ প্লিজ!!!!!!!!!!!
৫০| ২৮ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৮
মুক্তা নীল বলেছেন:
শায়মা আপা ,
খুব সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন। সত্যি কথা বলতে
কি নারী বা পুরুষ আলাদা করে বলছি না নিজেকে মজবুত
করে ইমোশনালি ইন্টেলিজেন্ট পারফর্মার হতে হবে ।
ইগো আর আত্মসম্মানের খেলা....
হয়তো সব ঠিক হয়ে যাবে----এটি একটি বাজে রকমের
মিথ্যা কথা । আমরা শুধু মেনে নিতে শিখি মানিয়ে নিতে
শিখি ।
পোস্টে লাইক।
২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:১৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ।
ঠিক তাই আপুনি।
মেনে নিতে বা মানিয়ে নিতে শিখলে হবে না পজিটিভিটি দেখতে হবে কোন দিক দিয়ে উন্নতি হয় ...
৫১| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১:১৩
রাকু হাসান বলেছেন:
কালকে বেশি রাতে অর্ধেকটা পড়েছিলাম । বাকিটা আজ শেষ করলাম ।
বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধুমাত্র ১০% বিরোধিতা সৃষ্টির জন্য ভিন্ন মতামত দায়ী। কিন্তু বাকি ৯০% বিরোধিতাই কেবল কথা বলার বিরূপ ধরণের জন্য হয়ে থাকে। --একটা কোর্স চালু কর । সুন্দর করে কথা বলা শিখতে হবে ।
সুন্দর করে কথা বলাটা একটা শিল্প। সবাই পারে না ,এ বিষয়ে টিপস দাও টিপস ম্যান । এখানে একটি মন্তব্য ও উত্তরের প্রমাণ পেলাম পাওয়ার অব শায়মা’স টিপস্ আমি চাই চাই চাই ই চাই
...অকর্মাদের কিভাবে কর্মা বানানো যায় ,ক্রিডিট চোররা তো প্রচন্ড বিরুক্তি কর । দেখলেই গা জ্বলে । বসরা যখন ক্রেডিট চুরি করবে ,প্রাপ্যটা দিবে না ,তখন তুমি কি করবে ?
বাচাল সহকর্মীরা খুব বিপদজনক । এঁরা বুঝে না ,বুঝে ক্ষতি করতে পারে । আগের পোস্টে টিপসের জন্য বলছিলাম। আরও থাকার জন্য--এই পোস্টে মনে হচ্ছে পরিমাণ মত লাগছে।
দ্বন্দ্ব এর দেখছি ইতিবাচক দিকটাই বেশি । দুর্দান্ত শেয়ার । এমন ইতিবাচক পোস্ট আমি খুব পছন্দ করি । বিশেষ পোস্ট দেখেই সময় নিয়ে পড়লাম । ১২ নং বলেছে--জাজ মেন্টাল --হাহাহাহা --এটাকে নিজের ভাষা কানা বলি ...বয়ষ বাড়ার সাথে সাথে এটা বেড়েই চলে। জাজমেন্টালরা ভোগে অনেক । মনে হচ্ছে আত্ম উন্নয়ন মূলক লেখা আরও উপহার করতে পার ।
শায়মা আপু তোমার জন্য - ক্লিকাও
২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:২৬
শায়মা বলেছেন: হা হা আসলেই কোর্স করাতে পারবো। থুন্দল কলে কতা বলা...
...অকর্মাদের কিভাবে কর্মা বানানো যায় ,ক্রিডিট চোররা তো প্রচন্ড বিরুক্তি কর । দেখলেই গা জ্বলে । বসরা যখন ক্রেডিট চুরি করবে ,প্রাপ্যটা দিবে না ,তখন তুমি কি করবে ?
ঝোঁপ বুঝে কোপ মারবো। এক মাঘে কি শীত যায় বলো?
বাচাল সহকর্মীরা খুব বিপদজনক । এঁরা বুঝে না ,বুঝে ক্ষতি করতে পারে । আগের পোস্টে টিপসের জন্য বলছিলাম। আরও থাকার জন্য--এই পোস্টে মনে হচ্ছে পরিমাণ মত লাগছে।
বাঁচালের কাছে সে কথাটাি বলবে যা তুমি অন্যকে জানাতে চাও। যেমন তোমার কোনো শত্রুকে বলতে পারছোনা তুই একটা নাম্বার ওয়ান ইডিয়ট। তখন ঐ বাঁচালকে গিয়ে বললেই হয়ে যাবে ......
শুধু দ্বন্দ্ব নহে পৃথিবীতে ইতিবাচক আসলে সবকিছুই.....নেতিবাচকেরাই নেতিবাচক বানিয়ে ছাড়ে.....
৫২| ২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ১:১৫
রাকু হাসান বলেছেন:
এটারেও ক্লিকাও
২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:২৭
শায়মা বলেছেন: হা হা
৫৩| ২৯ শে জুন, ২০২০ সকাল ৮:২৩
আজাদ প্রোডাক্টস বলেছেন: আমার জন্য খুব কঠিন লেখা মনে হচ্ছে
২৯ শে জুন, ২০২০ রাত ৮:৩০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তুমি আজাদ প্রডাক্টস???
কার্ড বানাও....
৫৪| ৩০ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: এইগুলা তো সিইও লেভেলের পড়াশোনা! পজিটিভ কনফ্লিক্ট নিয়ে আমাদের গ্রুপের চেয়ারম্যানকে কথা বলতে শুনেছি।
০১ লা জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৭
শায়মা বলেছেন: সব জবেই আজকাল এইসব শুনতে হয়। তবে এইসব আসলেও জানলে লাভ ছাড়া ক্ষতি নেই......
৫৫| ০১ লা জুলাই, ২০২০ রাত ১:১৭
সুমন কর বলেছেন: আপু অনেক দিন ব্লগে আসি না !!! ব্লগ কি ছেড়ে দেব !!!
০১ লা জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৯
শায়মা বলেছেন: কেনো ছাড়বে। তবে সব কিছুই পরিবর্তনশীল। ব্লগ থেকে নতুনের দিকে সকলই চলমান....
৫৬| ০১ লা জুলাই, ২০২০ দুপুর ১:১৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সব টা পড়ি নাই.... বোনের ঘটনা পড়ছি
বাকিটা মনে কইরা দিয়ো পড়মু নে
০১ লা জুলাই, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০০
শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি আচ্ছা!!
৫৭| ০১ লা জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৫৪
মেহবুবা বলেছেন: রিসার্চ পেপার !
দ্বন্দ্ব বিষয়টা আমার থেকে দূরে থাকে অথবা আমি দূরে ।
তবে জিদ জিনিসটা মনে হয় ভালভাবেই আছে এবং সংগোপনে কাজ করে ।
তোমার কাজিনের প্রসঙ্গে বলতে হয় এটা চিরায়ত সত্য এবং যে ভাবেই জুটি সাজাও না কেন এর হাত থেকে পরিত্রাণ নেই কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া ।
০১ লা জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৩৩
শায়মা বলেছেন: আপু তুমি যে ঠিক এমনই দ্বন্দ্বের বাইরে একজন মানুষ এবং জিদটাও ভালোই আছে সেটা বুঝাই যায় আপুনি! লাভ ইউ সো মাচ!!
৫৮| ০৩ রা জুলাই, ২০২০ রাত ৯:৫৭
এম ডি মুসা বলেছেন: সুন্দর ++ প্রথম কমেন্টস করলাম
০৩ রা জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!
তোমার ব্লগ জীবন সুন্দর সাফল্যময় হোক!
৫৯| ০৩ রা জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৪৫
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: তোমার এই পোস্ট পড়ে দ্বন্দ্ব সমাস মনে পড়ে গেল
০৩ রা জুলাই, ২০২০ রাত ১০:৫৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ছোটবেলায় পড়লে দ্বন্দ্ব সমাস নিয়ে আর কোনো ভয় থাকতো না জীবনে..
৬০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৮:২৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ভাল লেখা, শিক্ষার সংজ্ঞা খুঁজতে চেষ্টা করলাম।
০৪ ঠা জুলাই, ২০২০ রাত ৮:৩১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া। কনফ্লিক্টও মানুষকে পাওয়ারফুল করে তুলতে পারে। শুধু দরকার পজিটিভ ওয়েটা খুঁজে বের করার। কাজেই ভেঙ্গে পড়া চলবে না।
৬১| ০৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:০১
প্রতিফলন বলেছেন: "আগে যদি জানিতাম........; তবে ..... "- ফেরদৌস ওয়াহিদ
০৬ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১০:২২
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা হা
প্রতিফলন!!!!
কোথা থেকে এলে এতদিন পরে!!!
আগে জানলে কি হত !!!
পজিটিভ পাওয়ার গেইন করতে!!!
৬২| ১২ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৫৪
তোমার জন্য শুধু বলেছেন: বরাবরের মতোই অসাধারণ !
১৩ ই জুলাই, ২০২০ রাত ১২:৩১
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ভালোাবাসা ভাইয়ামনি!!!
৬৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৮
অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশের লোকজন পরশ্রীকাতরতায় পৃথিবীতে ১ নম্বর। আমি একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে এরকম অগণিত দেখেছি, যাদের মধ্যে ৭০-উর্দ্ধ বয়সী শিক্ষক থেকে গ্রামের নোংরা পরিবশে থেকে উঠে আসা ছাত্র নামধারীরাও ছিলো, যাদের একমাত্র কাজ ছিলো যোগ্যদের হিংসা আর তাদের সব ভালো কাজকে তুচ্ছ করা।
তবে এদের পরিণতিও হয়েছিলো অত্যন্ত শোচনীয়। পরশ্রীকাতরদের কেউই্ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি নিতে পারেনি বা জীবনে কোনো ক্ষেত্রেই সফল হতে পারেনি।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১০
শায়মা বলেছেন: হা হা সব পরশ্রীকাতরেরাই এক অর্থে লুজার। তবে কিছু হনু দেখেছি জীবনে যাদের এচিভমেন্ট অনেক ছিলো কিন্তু তারা তা উপভোগই করতে পারেনি হনুগিরি করতে গিয়ে।
৬৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫৮
শুভ_ঢাকা বলেছেন: কত বড় আহাম্মক। ব্লগে ঢুঁ মারতে আসি অনেকদিন থেকেই অথচ আপনার লেখা পড়া হয়নি। সিরিজের কারণেই আপনার অন্য লেখাগুলো পড়ার আগ্রহ জেগেছে। কয়েকটি লেখার শিরোনাম দেখে প্রথমেই এই লেখাটা পড়ার মনস্থির করলাম। জটিল লিখছেন। আমার কাজে আসবে বিলক্ষণ। মন্তব্যগুলো পড়া হয়নি। অচরেই পড়বো। ওগুলো আরও ইন্টারেস্টিং হবে বলে মনে হচ্ছে।
শায়মা আপু আমি তো দেখছি আপনার মুরিদ হয়ে যাবো।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:২৩
শায়মা বলেছেন: হা হা জানোনা মাঝে মাঝে আমার উপর মহাজ্ঞানী ভর করে মাঝে মাঝে প্রেমিকেরা আর মাঝে মাঝে ভূত পেত্নী শয়তানেরা..... তারা তখন মাথায় বসে নাচে আর আমি এসব লিখি হা হা হা হা
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:২৫
শায়মা বলেছেন: ওহ আরেকটা কথা।
আমায় বোঝা নয়কো সোজা......
যতই পড়িবেক ততই অতলে হারাইবেক.......
কাজেই এই চেষ্টা বৃথা......
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:২৫
শায়মা বলেছেন: ওহ আরেকটা কথা।
আমায় বোঝা নয়কো সোজা......
যতই পড়িবেক ততই অতলে হারাইবেক.......
কাজেই এই চেষ্টা বৃথা......
৬৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৩
শুভ_ঢাকা বলেছেন: আমায় বোঝা নয়কো সোজা......
যতই পড়িবেক ততই অতলে হারাইবেক.......
কাজেই এই চেষ্টা বৃথা......
আপনার বুদ্ধিমত্তায় আমি চকিত। ইয়েস ইউ আর এবসলিউটলি রাইট। আসলে আমি অন্যান্য লেখা পড়ার মাধ্যমে প্রিয় ধারাবাহিকের নায়িকাকে জানার চেষ্টা করছি।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৫২
শায়মা বলেছেন: যতক্ষন না জানাইবো ততখন হাবুডুবুই খাইবে ভাইয়ু......
আর জানানোর পরে হাবুডুবু থেকে উঠিয়া নায়িকাকে ঢিল পাটকেল নিয়ে দোউড়ানীও দেবে...... তারপর তার অগস্ত্য যাত্রার জন্য কে দায়ী থাকিবেক আমি কিন্তু জানিনা
৬৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:০২
শুভ_ঢাকা বলেছেন: নায়িকাকে ঢিল পাটকেল নিয়ে দোউড়ানীও দেবে...
আমি কি মধ্য প্রাচ্যে থাকি যে ঢিল পাটকেল ছুড়িব। যাহা কিছু জানিব তাহা মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকেই বিবেচনা করিব।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৪৮
শায়মা বলেছেন: হা হা হা গুড গুড ভেরী গুড ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!
৬৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:২৪
মোড়ল সাহেব বলেছেন: যখন ফসল তোলার সময় হয়, ঠিক তখনি কিছু ভুল সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যা জীবনের জন্য ক্ষতিকর।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১১:১৮
শায়মা বলেছেন: এটা তো জানিনা ভাইয়ু!!! জীবনে ফসল তুলেছি নাকি!
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে জুন, ২০২০ দুপুর ২:২০
বিজন রয় বলেছেন: পাওয়ার অফ কনফ্লিক্ট!!!