নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
আমার হেসেল তথা রসুইঘর তথা রান্নাঘর বা কিচেনে ঢুকলে প্রায়ই আমার কলাবাগান ভাইয়ার কথা মনে পড়ে। এই পোস্টটা লেখার সময়ও তার কথা মনে পড়েছে এবং এই কিচেনের ছবি তোলার সময় ও সাজানোর সময়ও আমার তার কথাই মনে পড়েছে এবং কেনো বার বার মনে পড়ে তা ভাইয়াসহ বেশ কয়েকজনই জানে। থাক সেসব বলে আর কাঁটা ঘায়ে নুনের ছিটা লাগালাম না।
শুধু একটা গল্প বলি। তখন লকডাউন আর আমাদের বন্দি জীবনের শুরু। যদিও অনলাইন ক্লাসের চক্করে পড়ে হাবুডুবু খাচ্ছি আমি তবুও তারপরেও আমাদের সকলেরই মন উচাটন। কোথাও যাবার নেই কিচ্ছু করার নেই। আমার অবশ্য তখনও অনেক কিছু করার ছিলো মানে থাকেই তবুও কেমন কেমন অন্যরকম আবহাওয়া তখন ঘরে বাইরে। এমন সময় মানুষের বন্দীজীবনে শুরু হলো অর্থাৎ গৃহী জীবন। এত উৎকন্ঠা, এত অনিশ্চয়তা, ভয় ভীতির মাঝে মানুষের দৈনন্দিন জীবনের কিছু হারিয়ে যাওয়া কাজকর্মের পুণঃ সূচনা হলো। তার প্রভাব দেখা গেলো ফেসবুকে। কেউ গান করছে, কেউ বাগান আর কেউ কেউ মনের আনন্দে জিলাপী রসগোল্লা। আমিও আজীবন সাজুগুজু মানুষ রোজ রোজ টেবিলে খানা পিনা সাজাই আর ছবি তুলি। পেয়ে গেলাম এক ঘরবাড়ি সাজানোর গ্রুপ।
সেখানে ছবি দিতে দিতে আবার তাদের এক কনটেস্টে এক্কেবারে ফার্স্ট হয়ে গেলাম। ব্যাস তারা কল করলো আমার বাসা ফিচার করা হবে। এই রে তখন তো গেছি আর কি। টেবিলে খানা সাজানো এক জিনিস আর সারাবাড়ি ছড়িয়ে ছিটিয়ে পুতুল সাজিয়ে বেড়ানো আরেক জিনিস আর একদম ফিচার করে সারা দেশে ছড়িয়ে দেবে। তখনও জানতাম না কি যে ঝামেলায় পড়লাম। যাই হোক আমতা আমতা করে রাজী হলাম আর তারপর লাইট ক্যামেরা একশন।
যাইহোক তারপর সেসব ছবি নিয়ে পোস্ট দিয়েছিলাম এই ব্লগেই আর কলাবাগান ভাইয়া এসে আমার কিচেন দেখে এক্কেবারে বোল্ড আউট করে দিলো আমার আনন্দের। কি আর করা আমাদের কিচেন তো এমনই। এখন কোথায় ফেলে দিয়ে আসবো আমি আমার কিচেনকে এত্ত বড় বাড়ি থেকে? আমি আবার আজীবন অল্প লইয়া থাকি তাই মোর যাহা আছে তাহা আছে মানে আমি তাহাতেই খুশ থাকি। সেটাকেই সাজিয়ে গুছিয়ে রাজপ্রাসাদ বানাই। কলাবাগান ভাইয়ার কথাটা মাথায় ঘুরতো। কিন্তু কিচেন তো আর জামা কাপড় আসবাব না যে পছন্দ হলো না ফেলে দিয়ে আসলাম। তাই সেটা নিয়েই ভাবতে বসতাম।
এরপর নেটে সার্চ দিলাম একটা অতি সৌন্দয্য কিচেনের আতিপাতি হা হা মানে বৈশিষ্ঠ্যগুলি। আমিও গুগল, ইউটিউব, গৃহসজ্জা তথা কিচেন সজ্জার বই টই পড়ে মনে মনে ভাবি দাঁড়া দেখাচ্ছি মজা। তখন জানলাম একটি কিচেনের বৈশিষ্ঠ আর মাথায় হাত দিয়ে বসলাম। বাপরে! এত কিছু! আচ্ছা বলি-
একটা কিচেন বা রান্নাঘরের ৫টি অবশ্য বৈশিষ্ঠ্য থাকা উচিৎ। যেমন-
Pantry area: আমাদের নানু দাদুর বাড়িতে দেখেছিলাম ভাড়ারঘর। চাল ডাল সব মজুদ থাকতো সেখানে। মায়ের বাড়িতে এসে তা হলো স্টোর রুম আর আমার বাড়িতে এসে প্যান্ট্রী। সেই প্যান্ট্রী এরিয়ার জন্য আমার কিচেনের ভেতরেই রয়েছে তো চাল ডাল হাড়ি কড়াই রাখবার ব্যবস্থা।
Storage area: হাড়ি কড়াই কিমা মেশিন, ওয়াফেল মেকার স্যান্ডুইচ মেকার প্রেশার কুকার স্টোরেজের জন্য কিচেন কেবিনেটের উপরের অংশ।দেখো আমি কি সুন্দর করে একই রকম কালার মিলিয়ে সাজিয়েছি।
Sink area: cleaning area - এই যে আমার সিংক এরিয়া। থালাবাসন ধুয়ে মুছে রাখা আছে।
Preparation area:
সেসব তো আছেই। নীচে সব ছবি দিয়ে দিয়েছি। কফি কর্নার টি কর্নার জ্যুস কর্নার কাটাকাটি বাটাবাটি সহ বেকিং মেকিং সেকিং কর্নার সবই ছবি আছে।
Cooking area: আর চুলা ছাড়া কি চলবে তাই চুলা কর্নারে চুল আছে এবং আশে পাশেই আছে মশলাপাতিও।
আমার রান্নাঘরটিকে আমি ইউ শেপ স্টাইলে ইউজ করছি। পুরো রান্নাঘরের কিচেন কেবিনেট সেগুন কাঁঠের হওয়ায় মেঝে বা ফ্লোরটিও কাঁঠের ডিজাইনে করা। আমাদের কাউন্টারটপে ব্লাক কালারের ঝিলিমিলি মার্বেল বসানো আছে। যেন ময়লা ঝয়লা কম কম বুঝা যায়।
যত এক্সপেরিমেন্ট এর উপর দিয়ে চলে!!
আমার রান্নাঘরের আরও ডিটেইলস সাজুগুজুর গল্প-
এটা আমার জ্যুস কর্নার
সুন্দর করে সাজিয়েছি না? ফলমুল রাখাই আছে কেটে কুটে জ্যুস মেকারে বানিয়ে নাও বা হাত দিয়েই চেপে চুপে বানাও।
এটা আমার চা কফি কর্নার
চা বানিয়ে নাও। গরম পানিটার স্যুইচ দিলেই হয়ে যাবে।
মশলা চা, টি ব্যাগ সবই আছে।
নিজে নিজে বানাও..... কারো হেল্প দরকারই নেই একদম।
লেমন টি এর জন্য লেমন রাখা আছে। মধু ঢালবার জন্য ঐ যে জাগের মত ছোট্ট পটটা। লেবু কেটে রাখার জন্য আমার কেটলী পাত্র। একজন উপহার দিয়েছিলো।
এটা আমার সব্জী কাঁটাকাটি এরিয়া
এখানে অবশ্য বেকিং মেকিং পিজ্জা, রুটি লুচিও বানাই আমি। চপিং বোর্ড সরিয়ে হয়ে যায় টপিং বোর্ড।
রান্নার চুলা কর্নার
মশলাপাতিও আছে কিন্তু আশে পাশেই
আরও একটু বড় ছবি
সিংক এরিয়া
শুধু রাঁধাবাড়া করলেই হবে? খেলেই হবে? ধুতে হবে না!!!
আরে ৫ বৈশিষ্ঠের সকল বৈশিষ্ঠ্য তো আমার কিচেনে বিদ্যমান তবুও কলাবাগান ভাইয়া কেনো বললো, আমার কিচেন নাকি বোরিং?
তখন আবার মনে মনে ভাবতে বসলাম। ওহ ভাইয়া বলেছিলো একটা কিচেন আইল্যান্ড করতে। কিন্তু কেনো? কেনো আমাকে কিচেন আইল্যান্ড করতে হবে? লেগে গেলাম জানতে কেনো মানুষ কিচেন আইল্যান্ড করে। জানলাম-
কিচেন আইল্যান্ড রান্নাঘরে প্রয়োজনীয় সবকিছু একত্রিত করার একটি দুর্দান্ত উপায়। যেহেতু এটি সাধারণত একটি বৃহত্তর ইউনিট, এটি স্টোরেজ এবং প্রিপার স্পেস, পাশাপাশি একটি সমন্বিত ডাইনিং এরিয়া উভয়ই অফার করতে পারে। টেবিলটপের নীচে তাক দিয়ে, সঞ্চয়স্থানের বেশিরভাগ অংশ লুকিয়ে রাখা যায়। যেমন প্লেট এবং কাটলারি থেকে পাত্র এবং প্যান পর্যন্ত। কিচেন আইল্যান্ড বাড়ির লোকজনের মিটিং পয়েন্ট এবং একসাথে রান্না করার নিখুঁত উপায়। এই আইল্যান্ডের পাশে চেয়ার জুড়ে দিয়ে খানাপিনার ব্যবস্থাও করা যায়। কিন্তু আমার তো সেসব দরকার নেই। তবে কেনো করবো? কাজেই আমার কিচেনই সঠিক এবং সেরা আমার জন্য।
ভাইয়া বলেছিলো কিচেন নুক বসিয়ে নিতে। সেই নুক নো ওয়ে।কোনোই দক্কাল নেই আমার। তবে হ্যাঁ সার্চিং করিতে গিয়া দেখিলাম কিচেন আইল্যান্ডের পরিবর্তে ট্রলীও ইউজ করা যেতে পারে। এই যে করেছি!
ভাইয়া একটা ছবি দিয়েছিলো আর লিখেছিলো-
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার কাছে রান্নাঘরের সেই পুরানো আমলের কনসেপ্টেই পড়ে আছেন মনে হচ্ছে....। যেখানে মসলা বাটা হয়, মাছ মাংশ কাটাকুটি করে আশ রক্তে মাখামাখি অবস্হা, ধুয়া/রান্না মসলার গন্ধ, মাছের কাটা/হাড্ডি, তরকারির গার্বেজ যে ভরপুর রান্নাঘর এর কনসেপ্ট...
আর আমি যে কিচেনের কথা বলছি, সে কিচেনে গ্রানাইট পাথরের কাউন্টার টপ, কোন মাছ মাংশ কাটাকাটি নাই (সবই প্যাকেট করা), রান্নার ধুয়া রুমে ঢুকারই চান্স পায় না, তার আগেই চুলার উপর থেকেই বাহিরে বের করে দেয়, ওয়াশিং মেশিন সব থালা বাসন ধুয়ে দিচ্ছে...
ওহ এমন কিচেন তো আমার বাসার আশেপাশের মানুষেরই আছে। আমার সেটা ভালো লাগে না। কিচেন থাকবি কিচেনের মত এত ড্রইংরুমের মধ্যে নাক গলিয়ে ঢুকে পড়া কেনো? যাইহোক এমন কিচেন দেখলেও সেটা নিয়ে নাক গলাইনি আমি মানে মানুষ কেনো সেটা করে কি কারণ এত কিছু ভাবিনি আমি। কিন্তু এরপরই বুঝলাম। এই কিচেন কিচেন নয় আরও কিচেন আছে। এই কিচেনরে নিয়া গেলো সেই কিচেনের কাছে। মানে আমাদের শ্বাশত কিচেনই কিচেন। তবে সৌন্দর্য্য ধরে রাখতে ঐ কিচেনকে লুকিয়ে মানুষ ড্রইংরুম কিচেন বানিয়েছে। মানে ঐ কিচেন হলো ওয়েট কিচেন আর এই কিচেন হলো ড্রাই কিচেন।
ওয়েট কিচেন- এমন নামকরণ করা হয়েছে, কারণ এখানেই বেশিরভাগ রান্না এবং 'অগোছালো' প্রস্তুতিমূলক কাজ হবে।মাংস এবং মাছের মতো আমিষ জাতীয় আইটেমগুলি কাটাকুটা এবং পরিষ্কার করা, সেইসাথে গভীরভাবে ভাজা বা রান্না করা আইটেমগুলির তীব্র গন্ধ সাধারণত ভেজা রান্নাঘরে হবে।সিঙ্ক এবং ডিশ ওয়াশার, সেইসাথে রান্নার যন্ত্রপাতি যেমন চুলা এবং ওভেন, এই এলাকায় স্থাপন করা হবে।এই ওয়েট কিচেন পরিষ্কার এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ড্রাই কিচেনের চেয়ে বেশি পরিশ্রমের প্রয়োজন হয়।
ড্রাই কিচেন- হালকা খাবারের প্রস্তুতির জন্য ব্যবহৃত হয়।এখানে 'শুষ্ক' এবং সহজ কাজগুলির জন্য ব্যবহার করা হয়, যেমন টোস্ট তৈরি করা, শাকসবজি এবং ফল কাটা, বা মাইক্রোওয়েভ করা ইত্যাদি।এখানেই সাধারণত ফ্রিজ, কফি মেকার এবং মাইক্রোওয়েভের মতো যন্ত্রপাতি রাখা হয়।
এখন কথা হলো নাইবা থাকুক আমার ড্রাই কিচেন আর ওয়েট কিচেন আলাদা আলাদা। আমার এটা অল রাউন্ডার কিচেন। আই মিন অল রাউন্ডার আমার কিচেন । এখানে সবই আছে আর মাছ মাংস কাটাকাটি ধোয়া ধুইর জন্য আমাদের বিশাল ছাদের একটি কোনা আছে। বড় বড় হড়ি পাতিল মাছ মাংস সবই সেখানে চালান করে দেওয়া হয়। হা হা হা .........
আমার কিচেন ভিডিও
ড্রয়ারের ভেতরে চামচ..
এই ছবিগুলো কলাবাগান ভাইয়ার জন্য। এই পোস্টটাও কলাবাগান ভাইয়ার জন্য। ভাইয়া অনেক জানা হলো এবং জানাতে পারলাম তোমারই কল্যানে আই মিন তোমার সেই পোস্টের সকল কমেন্টের কল্যানে যে দেশে দেশে এবং বিদেশ ও বাংলাদেশে কিচেনের নানা রঙ নানা ঢঙ। আমাদের এই বাংলায় আজীবন হেসেলে বা রান্নাঘরে কাটিয়ে দেওয়া অনেক গৃহবধুরাই জানে না যে হেসেলে তাদের জীবন কেটে যায় সেই হেসেলের ইতিকথা...... জানবার সময়ও নেই হয়ত.... আসল কথা বাংলার মেয়েরা যে যার মত ভালোবেসে তাদের হেসেলটাকে আগলে রাখে সেটাই সেরা.......
অনেক অনেক শুভকামনা আর ভালোবাসা যারা যারা এতক্ষন এই লেখা পড়লো আর আমার কিচেনঘরের ছবি দেখলো তাদেরকে ....
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:২৫
শায়মা বলেছেন: হা হা ন্যাশনাল আর্ট গ্যালারী না ইহা শায়মা আর্ট গ্যালারী হইতে দেওয়া হইলোক।
২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:১২
আমি সাজিদ বলেছেন: ভালো লাগলো কিচেনের ছবিগুলো।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:১৩
শায়মা বলেছেন: হা হা ওকে ভাইয়ু! থ্যাংকুস! ওয়েটিং ফর কলাবাগানভাইয়া।
৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট। ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না কি বলবো।
এরপরে আপনার বাসার বাথরুমগুলি নিয়ে সচিত্র একটা পোস্ট আশা করছি। প্রত্যেক বাথরুমের জন্য আলাদা পর্ব হলে আরও ভালো হবে।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪৫
শায়মা বলেছেন: অভয় দিচ্ছো!!!
কেউ মাবব্বে না তো?
বাথরুমের যে সাজুগুজু তা দেখে কেউ ভীমরী খেলে আমার দোষ নেই কিন্তু!!!!!!!!!
৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৫৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্লগে আপনার যেমন জনপ্রিয়তা আপনি যদি একটা গিরগিটির সাথে একটা টিকটিকির প্রেমের গল্প লেখেন সেটাতেও অন্তত ২০ টা লাইক পড়বে।
তাই ভয়ের কিছু নাই। চালাইয়া যান।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৫৮
শায়মা বলেছেন: বাপরে! গিরগিটি টিকটিকি!!!
তুমি কি আমাকে গোয়েন্দা গল্প লিখতে বলছো নাকি??
অলরেডি একজন কিন্তু আমাকে গোয়েন্দা ভেবে আমাকেই ব্লক করে দিয়েছিলো।
৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০২
একলব্য২১ বলেছেন: ছবিগুলো দেখলাম। বড়ই সৌন্দর্য্য। তয় চুলার লগে চুল। ঐ খাদ্য গলাধঃকরণ করতে পারবো না।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০৪
শায়মা বলেছেন: চুলার লগে চুল কোথায় পেলে!!!!!!!!!!!!!!
হায় হায় বলে কি পুচকা!!!
দেখি তো দেখি তো .......
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০৭
শায়মা বলেছেন: চোখের ডক্টর দেখাতে হবে ভাইয়ু তোমাকে!!
খুব শিঘ্রী।
কালকেই যেও কিন্তুক!
নইলে ভুল করে চুল
চুল দেখে ফুল ভাববে!
৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:১৩
একলব্য২১ বলেছেন: বাই দ্যা ওয়ে ঐ চামচ আর ফর্কগুলো কি ২৪ ক্যারেটের।
আরে না। মোবাইল দিয়ে টাইপ করতে গিয়ে টাইপো হইছে। চুলার পাশে চুল নাই, তবে খাদ্যে কি থাকে?
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:১৫
শায়মা বলেছেন: আরে না। পিতল টিতল হবে। কিসের জানিও না। গোল্ডেন তাই কিনেছি। আই লাইক গোল্ডেন।
তাই বলো চুল শুনে আমি আবার চুল খুঁজতে গেলাম।
খাদ্যে থাকবে কেনো? আমি তো সবার চুল কেটে দেই যারা রান্না করে তাদেরকে। কাজেই নো চিন্তা!
৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:১৩
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সবার আগে লাইক দিতে গেলাম, চোখে পড়লো পোস্টের লাস্ট লাইন। এখনো পোস্ট পড়ি নি। পোস্ট না পড়লে কি অনেক অনেক শুভ কামনা আর ভালোবাসা পাব না?
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:১৬
শায়মা বলেছেন: তোমার জন্য তো সব সময় শুভকামনা আর ভালোবাসা ভাইয়া! তুমি তো একজন গুরু...... কাজেই গুরুভক্তিও ।
৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২০
একলব্য২১ বলেছেন: রুপার বা প্লাটনামের চামচ ফর্ক নাই।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২৪
শায়মা বলেছেন: হা হা আছে। ছোটবেলার সোনার চামচ রুপার বাটি। আগের দিনের ঢং ঢাং। নানু দাদুরা নাতিদেরকে দিত। মুখ দেখে আমার নানুও আমাকে দিয়েছিলো।
যাইহোক এরপরে পোস্ট তোমার জন্য ভাইয়ু!
৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২২
একলব্য২১ বলেছেন: *প্লাটিনামের
১০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ৪ নম্বর কমেন্টের কথা বলছিলাম আর কী। হাসতে হাসতে কী লিখবো তা ভুলে গেছি।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২৭
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ সাড়ে ভাইয়া আমাকে গোয়েন্দা গল্প লিখতে বলেছে। গিরগিটির সাথে টিকটিকি।
১১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২৬
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: চরি চরি, ৪ নাম্বার না, ৩ নাম্বার কমেন্টের কথা বলেছিনু। দেখলেন তো, হাস্তে হাস্তে কমেন্টের নাম্বারও ভুলে গেছিনু
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৩১
শায়মা বলেছেন: হা হা সত্যি সত্যি দেবো ভাবছি। কিন্তু কেউ মাইর দিতে আসলা আমাকে বাঁচাইও!!!!!!!!!!
১২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রাঞ্জল বর্ণনা। বর্ণনার সাথে সাথে সারা কিচেন ঘুরছিলাম। মনের ভেতর একটা প্রশ্ন উঁকি দিল। এটা তো শুধু একটা কিচেনই, তাই না। আই মিন, এই ফ্ল্যাটটা একটা কিচেন না রান্নাঘর। অন্য একটা ফ্ল্যাটে বসবাসের জায়গা, ডাইনিং, বেড, ইত্যাদি, তাই না? মনে হচ্ছে শুধু কিচেনটাই আমার ফ্ল্যাটের চাইতে বড়ো, কমপক্ষে ৩০০০ স্কয়ার ফিটের।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৩৫
শায়মা বলেছেন: না ভাইয়া এটা নর্মাল কিচেনের চাইতে একটু বড় কিন্তু তাই বলে ৩০০০ না।
না এই কিচেন বাসার মাঝেই। আলাদা না। ছবিতে অনেক কিছুই বুঝা যায় না। সামুতে আরও ছবি দেখে কিছুই বুঝা যায় না।
১৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৩০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: প্রাঞ্জল বর্ণনা। বর্ণনার সাথে সাথে সারা কিচেন ঘুরছিলাম। মনের ভেতর একটা প্রশ্ন উঁকি দিল। এটা তো শুধু একটা কিচেনই, তাই না? আই মিন, এই পুরো ফ্ল্যাটটাই একটা কিচেন, বা রান্নাঘর। অন্য একটা ফ্ল্যাটে বসবাসের জায়গা, ডাইনিং, বেড, ইত্যাদি, তাই না? মনে হচ্ছে শুধু কিচেনটাই আমার ফ্ল্যাটের চাইতে বড়ো, কমপক্ষে ৩০০০ স্কয়ার ফিটের।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৩৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ভুল ভুল ভুল!!!!!!!!!
ছবির ভুল!
১৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৩৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কিচেনে কি কোনো তেলাপোকা আছে? রান্নাবান্না কি শুরু করেছেন? কিচেন খুবই নিট অ্যান্ড ক্লিন। এমন ক্লিনলিনেস আমার খুব পছন্দ, যদিও আমি নিজে খুবই অগোছালো থাকি, অগোছালো রাখি নিজের বেডসহ সবকিছু
ছবিগুলো কি বড়ো করে দেখানো যায়, দস্যু ভাই নাকি কী টেকনিক শিখিয়েছিলেন?
তো, এমন একটা কিচেন আমার থাকলে আমার আর বেডরুমের দরকার হতো না। সবাই মিলে এখানেই থাকতাম। খাওয়ার জন্যই তো মানুষ বাঁচে, তাই না? আমরা এখানে বসেই রাঁধিতাম, খাইতাম এবং বাঁচিয়া থাকিতাম।
ব্র্যাভো। জয় হোক শায়মা কিচেন লিমিটেড কোম্পানির।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৪৬
শায়মা বলেছেন: তো, এমন একটা কিচেন আমার থাকলে আমার আর বেডরুমের দরকার হতো না। সবাই মিলে এখানেই থাকতাম। খাওয়ার জন্যই তো মানুষ বাঁচে, তাই না? আমরা এখানে বসেই রাঁধিতাম, খাইতাম এবং বাঁচিয়া থাকিতাম।
হা হা হা হা ভাইয়া হাসাতে হাসাতে মেরে ফেলবা নাকি!!!
ভাইয়া করুনাধারা আপু কি বলেছিলো জানো? তার নাকি কোন বন্ধু সারাদিন ঘরবাড়ি গুছিয়ে রাখতো রাতে বিছানার তলা থেকে চৌকি টেনে বের করে ঘুমাতো। হা হা হা সেদিন সোহানী আপু আমার কিচেন দেখে বলে এইখানে কি রাঁধাবাড়া হয়!!
আসলে অনেকেই ভাববে নিশ্চয় রাঁধে বাড়ে না এইখানে ঢং করে ছবি তুলেছে। আসল কথা রাঁধা বাড়া এখানেই হয়। শুধু কাটাকাটি বাটাবাটি ছাদের কোনে। মানে সেটাই ওয়েট কিচেন। আমরা যেহেতু টপ ফ্লোর আর ছাদ স্যুইমিং পুল বাগান নিয়ে থাকি কাজেই এই উপরের দুতলা ডুপ্লেক্স স্টাইলে ব্যবহার হয়।
ছবিগুলো বড় করে দেখানো যায় না এখন আর মানে আমি চেষ্টা করিনি সেই দস্যু ভাইয়ার টেকনিক নষ্ট হবার পরে। ফেসবুকে ছবি দিয়েছি বড় করে ভাইয়া।
কিচেনে তেলাপোকার শত্রু হিট দেওয়া হয় রোজ বৃহস্পতিবারে। স্পেশালী পাইপের মুখে মুখে। আর আমাদের আসমা আছেনা? তেলাপোকা টিকটিকি গিরগিরি সাপ কোনো কিছুর প্রবেশ নিষিদ্ধ তার কারনেই।
এই রান্নাঘরেই রাঁধাবাড়ার ছবি আছে। আসমা সুফিয়ারাই রান্না করে কিন্তু আমি বাসায় ফেরার আগেই আমার ঝকঝকে তকতকে ধুয়ে মুছে সাফ রাখে।
সবচেয়ে বড় কথা এটা একটা কিচেন শো করার আগে সাজিয়ে গুছিয়ে তুলেছিলাম ছবিগুলো। তোমাকে কানে কানে বলবো যেদিন অন এয়ার যাবে।
১৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৪২
একলব্য২১ বলেছেন: আর পাথরের বাসন কোসন নাই।
পরের পর্ব আমার জন্য। আমারে মাফ কইরা দেওয়া যায় না। পরের পর্ব মলির জন্য লিখ। তারপরের পর্ব পলির জন্য।
সাচুর ৩ নং কমেন্টের সাথে সহমত।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫১
শায়মা বলেছেন: আছে পাথরের সোনা রুপা মনি মুক্তা হীরা জহরৎ মাটি বালি সবই আছে। কিন্তু কি করবা তুমি পাথর দিয়ে শুনি!!!
পরের পর্ব তোমার জন্য মানে তুমি সেটাই চেয়েছিলে তাই। তোমাকে নিয়ে কোনো লেখা না তোমার জন্য লেখা আরকি।
এত ভুই পাও কেনো শুনি!!!!!!!!!!!
শুনো সাচুভাইয়ুর ৩ নং কমেন্ট কমেন্ট করো না আমি সত্যি সেই পোস্ট লিখতে পারবো। আমি নির্ভিক মানুষ!
কিন্তু কেউ যদি জুতা ছুড়ে মারে সেই জুতা কিনতু আমি আমার দিকে আসতেই দেবো না !
১৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৪৩
জটিল ভাই বলেছেন:
পোস্টের বিষয়ে পরে বলছি। আপাতত HP ভাইয়ের কমেন্টটা ভালো লাগলো তাই আসা। আইডিয়াটা সেই। যেমন-
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫২
শায়মা বলেছেন: আইডিয়া আসে নাই জটিল পন্ডিৎ ভাইজান।
ভিডিও দেখা যায় না.......
১৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৪৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- এতো বাগানের মতো সাজানো!!
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তুমি তো ফুলের রাজা।
তোমার কাছে সবই বাগান লাগবে সে তো সবার জানা।
থ্যাংক ইউ সো মাচ!!!!!!!!!
দেখোনা সবাই শুধু আমাকে মাইর খাওয়াবার বুদ্ধি দিচ্ছে।
১৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫১
জটিল ভাই বলেছেন:
@HP ভাই,
পরের পোস্টটে বাথরুমগুলোর সচিত্র ব্লগ না বানিয়ে ধাপে ধাপে বানাতে বললে কেমন হয়? যেমন-
১টা পোস্টে- শায়মার কমোড সমূহ। সেটাতে প্রতিটা কমোডের রং, আকার, আকৃতি, ব্রান্ড ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা থাকবে।
২য়টা-শায়মার বেসিনসমূহ
৩য়টা-শায়মার বদনা থুক্কু হ্যান্ড শাওয়ারসমূহ
এভাবে ধারাবাহিকভাবে চলতে থাকলে কেমন হয়?
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫৬
শায়মা বলেছেন: ঐ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কমোডসমুহ হবে না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
হ্যান্ড শাওয়ার বদনা কলসী কিচ্ছু হবে না
বেসিন সমুহ শ্যাম্পু সমুহ সাবান সমুহ পারফিউম সমুহ হতে পারে।
আমি সৌন্দর্য্য বিলাসী মানুষ জানোস না!!!!!!!!!!!!
১৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ১৪ নম্বর কমেন্টের উত্তরে বিরাট একটা ওয়াও।
বাচ্চালোগগণ, জোরশে তালি।
আমি ঘুমাইতে গেনু।
শুভ ঘুমাহ্ন।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫৯
শায়মা বলেছেন: ঘুমাও ভাইয়ু!!!!!!
এমনিতেই মনে হয় বেশি রাত জেগে ফেললে!
২০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫৬
জটিল ভাই বলেছেন:
@শ্যামাপি,
ভিডিও এক্সটার্নাল প্লে রেস্ট্রিক্টেড। ব্ল্যাক স্কিনে টাচ করলে ইউটিউব হতে প্লে হবে। সে নিয়ে তুমি ভেবো না। সে HP ভাই বুঝবে।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:০০
শায়মা বলেছেন: ওহ করেছি। কিন্তু আসলেই কিছু বুঝি না। এইজ পি ভাই কে হে ?
২১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:০০
জটিল ভাই বলেছেন:
@শ্যামাপি,
কেন? কমোড, বেসিন, বদনা এসব কি সৌন্দর্য্যের অংশ না??? বরং এসব দেখলেই বুঝা যায় একটা মানুষ কতোটা পরিষ্কার
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:০৫
শায়মা বলেছেন: ঐ!!!!!
না এসব সৌন্দর্য্যের অংশ হওয়া যাবে না!!!!!!!!!!!!!!!
২২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:০৭
একলব্য২১ বলেছেন: গোসসা কর কেন শায়মা আপু। সত্যিই পাথরের বাসন হয়। আর আমাদের বাড়িতেই ২/৩টা পাথরের বাসন ছিল। কাসা পিতলের বাসন তো হরহামেশাই দেখা যার।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:১০
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ জানি তো!!!!!!!!
অনেক সুন্দর বাসন হয়।
আড়ং এও কিছু আছে
ভালো বুদ্ধি দিয়েছো।
এবারের ঈদে পাথর বাসন।
২৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:০৯
জটিল ভাই বলেছেন:
@শ্যামাপি,
এসবেই একজন নারীর নারীজীবনের সার্থকতা ফুটে উঠে যে সে কতোটা পরিষ্কার আর পরিপাটি। এখনো আমাদের মতো খান্দানিরা বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে গেলে আগে মেয়ের বাড়ির রান্নাঘর আর বাথরুম দেখি
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:১৩
শায়মা বলেছেন: কি বলো!!
বাথরুম আর কিচেন দেখো!!!
এমন কথা তো জীবনেও শুনিনি।
২৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তোমার কিচেনের গালগল্প কিংবা সাতকাহন চমৎকার হয়েছে। এতো দিন শুধু রান্না বান্না করে সেগুলো নিয়ে পোস্ট দিতে। এখন একেবারে সরাসরি রান্না ঘর। পোস্ট খানি পড়ে সব পুরোনো ব্লগার ঠিকই বলবে যেমন বাবুর্চি তার তেমন রান্না ঘর। আমি বলি কি বাবুর্চি লিখতে থাকো এক সময় খেয়ে আসবো নিমন্ত্রণ । পড়ে ভালো লেগেছে। কলাবাগান এখনও কমেন্টে আসে নাই। আমার কাছে অবশ্য কলাবাগান মানে বিখ্যাত মামা হালিম গুণে মানে অতুলনীয়।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:১৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ! রান্নাঘর বলে না সব কিছুই সাজানো গোছানোই আমার অনেক অনেক প্রিয় অভ্যাস!
২৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:১৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ জটিল ভাই - আপনি তো পরীক্ষার প্রশ্নের উত্তর ফাঁস করে দিলেন। আমাদের শায়মা আপু তো আপনার এই ভিডিও দেখে প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের মত কপি করবে ওনার বাথরুমের পোস্টের জন্য।
আশা করা যায় বাথরুম সমুহের পোস্ট নিয়ে উনি আসবেন দুই একদিনের মধ্যেই। আপনি আরও দুই একটা স্যাম্পল দিলে ওনার সুবিধা হবে।
এই ধরণের প্রদর্শন ইচ্ছা তো জটিল টাইপের মানসিক রোগের পর্যায়ে পড়ে এইটা মনে হয় ওনার মাথায় ঢুকতে আছে না। আমাকেই মনে হয় এই রোগ নিয়ে পোস্ট দিতে হবে শেষ পর্যন্ত।
যাই হোক ওনাকে আর না খ্যাপাই। খেপে গিয়ে কি করে বলা মুশকিল।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:১৮
শায়মা বলেছেন: খেপে গিয়ে তোমাকে মকটেইল বানাবো হামানদিস্তা দিয়ে ভাইয়া তাও আবার এই কিচেনেই!!!!!!!!!!
আর আমি জীবনেও কপি করবো এই ভিডিও!!!!!!!!!!!!! কাভি নেহি!!!!!!!!!!!!!!!!
আমারটার সাথে দুনিয়ার কারোরই মিল নাই। আমি সর্বেসর্ব হনু!
২৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:১৯
জটিল ভাই বলেছেন:
@শ্যামাপি,
এটা খান্দানের অংশ। যে আসল ঘরনী সে রান্নাঘর আর টয়লেট পরিচ্ছন্ন রাখবে। আর মা গুণেই ঝি। আমার জন্য অবশ্য নানি/দাদি গুণে
সেজন্য মেয়ে দেখতে গেলে কেউ একজন দরকার না হলেও টয়লেটে যাবে
অবশ্য এটা আধুনিক যুগ। তাই তুমি আগেই অনলাইনে রান্নাঘর দেখায় দিলা। এবার বাথরুম দেখাও
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:২৩
শায়মা বলেছেন: হা হা দাঁড়া তোর মজা দেখাচ্ছি!!!!!!!
এরোর বাণ মারা পোস্ট হবে।
তারপর ভুডু ডল পরিচালনা পোস্ট!
সাবধান হয়ে যাওয়া জটিলুবাবা।
২৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:২২
একলব্য২১ বলেছেন: আচ্ছা পহেলা বৈশাখকে বাড়িতে যে পান্তাভাত আর ইলিশ মাছ ভাজা খেলে, সেটা কি আসলেই মাটির বাসন ছিল নাকি মাটির মত দেখতে বাসন।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:২৪
শায়মা বলেছেন: তুমি কই দেখলে বাবু??
আসলেই মাটির বাসন।
আড়ং এ ফুল ডিনার সেট পাওয়া যায়।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:২৭
শায়মা বলেছেন:
বৈশাখী দিনের সামান্য আয়োজন!
২৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:২৪
একলব্য২১ বলেছেন: এই পোস্ট পড়ে গাজী সাব কি বলেন জানতে মঞ্চায়।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:২৮
শায়মা বলেছেন: কি আবার বলবে?
দাঁত কিড়মিড় করে বলবে- সবাই আজকাল তরকারী হয়ে গেছে।
নইলে তরকারী কাটাকুটার স্থান উহা লইয়া পোস্ট দেয়! ছ্যা ছ্যা
২৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:২৫
জটিল ভাই বলেছেন:
@HP ভাই,
পোস্ট আপনার লিখতে হবেনা। ব্লগের জাত রক্ষায় আশা করি পোস্ট লিখার প্রসব বেদনা শুরু হয়ে গেছে
আপনার অনুরোধে আরেকটা দিলাম। তবে এটা পরিষ্কার রাখার :p
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৩০
শায়মা বলেছেন: ভাতরুম!!!!!!!!!!!
এই মহিলা বাথরুমই বলতে পারে না আর ধুবে কি??
খুবই বাজে আর অপরিষ্কার ভাতরুম। হাজার ধুলেও কয়ালা ধুইলে ময়লা যায় না অবস্থাই থাকবে।
৩০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৩২
জটিল ভাই বলেছেন:
@HP ভাই,
শ্যামাপির মতো সাজুগুজু প্রেমীর জন্যে নিচেরটা হ্যাল্পফুল হতে পারে
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৩৫
শায়মা বলেছেন: নাহ একটাও হবে না।
নাহ বুঝতে পারছি আমাকেই বাথরুমের পোস্ট দিয়ে বুঝাতে হবে বাথরুম কত প্রকার ও কি কি .........
৩১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৩৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ জটিল ভাই - খুব সুন্দর এবং দরকারি একটা ভিডিও দিয়েছেন। এই ভিডিও শায়মা আপুর এই পোস্টটাকে আরও সমৃদ্ধ করেছে নিঃসন্দেহে। উনি মুখ ফুটে আপনাকে ধন্যবাদ না দিলেও খুব খুশি হবেন এই ব্যাপারে আমি নিশ্চিত।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৩৬
শায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ দেবো না!!!!!!!!!!!! আমি নিজেই ভিডিও বানায় দেবো।
৩২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৩৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আর আমি হলাম এলোমেলোর রাজা।
পেটুক আমি ভালোই আছি
খেতে পারি খুব
খেয়ে খেয়ে মোটা হলাম খাবার দাবার দেখেও পাই সুখ
এমন গরমের রাতে তবু ও প্রেম জাগে
প্রেমের জন্য ই নিবেদিত যেন সকল মানুষ
তাইতো লিখে যায় গল্প কবিতায় ভালোবাসার ফানুস।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:০২
শায়মা বলেছেন: দিবাস্বপ্নে থাকো তুমি তাই তো জাগো রাতেও
কবিতা তোমার ঝরে পড়ে ডাল পান্তাভাতেও !
৩৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৪৮
জটিল ভাই বলেছেন:
@শ্যামাপি,
এইজন্যেই বলেছি তুমি এক এক করে কমোডসমূহ, বেসিনসমূহ, টিস্যুসমূহ, ব্রাসসমূহ ব্লা ব্লা ব্লা নিয়ে আলাদাভাবে কাজ করো। নয়তো একলব্য ভাইয়ের মতো আমরা যাঁরা নাদান আছি তাঁরা হয়তো ভবিষ্যতে প্রশ্ন করবো, ঐ যে তোমার গোল্ডেন কমোডটা সেটা কি আসলেই স্বর্ণের তৈরী ছিলো
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:০৪
শায়মা বলেছেন: ঐ চুপ!!!!!!! তুমি বানাও মাটির কমোড, বালির বেসিন, কাঁদার ব্রাশ..... তারপর সেসব পরিষ্কার করার ভিডিও বানায় আমাদেরকে শেখাও!
৩৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৫২
জটিল ভাই বলেছেন:
HP ভাই,
ঊনি মূলত আমার মনোরঞ্জনেই এই পোস্টটা দিয়েছেন। তাই আলাদা করে আর ধন্যবাদ কি দেবেন? ভাবছেন আমার মনের কেনো এতো কেয়ার নিচ্ছেন? সেটা তিনি আর আমি জানি। যদিও আমি গোপন রাখিনি
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:০৫
শায়মা বলেছেন: এহ রে আসছেন !!! হনু!!!!!!!!!!!
দেখলা না আমি কলাবাগান ভাইয়ার জন্য এই পোস্ট লিখেছি!!!!!!!!!!
কানা!!!!!!!!!!!! চমশা পরো!
৩৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:১১
বাকপ্রবাস বলেছেন: এমন সুন্দর কিচেন পেলে সারাদিন লাইভ দেখিয়ে রান্না করতাম।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:১০
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এই কিচেন আসলে ফ্যামিলী কিচেন শো তে শো শ্যুট করতে এসেছিলো তার আগে আমি ছবি তুলেছি মানে আগের রাতে। হা হা
৩৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৫:৩২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আমার মতো সময় বাচানো ও ভোজনরসিকগন এই পোষ্টের ছবি দেখলেই লাফিয়ে উঠবেন, ,এটা যে এ
দেশীয় হেঁশেলের তথা বাঙালির হেঁশেলের বিবর্তনের অত্যাধুনিকতার একটি মনোগ্য চিত্র গাথা।
যদিউ রান্নাঘরের এই বিবর্তনকে স্থাপন করা হয়েছে উচ্চবিত্তের অভ্যুদয়ের প্রেক্ষিতে। তবে আমরা সকলেই
ধাপে ধাপে তো উন্নতিই চাই , এটাইতো সকলের কামনা বাসনা , এর জন্যইতো যতসব জাগতিক কর্মকান্ড ,
অর্থনৈতিক ও সামাজিক ও উন্নয়নের গতিধারায় পথ চলা ।
সনাতনী রান্নাঘর তথা হেঁশেলের বিবর্তন সময়ের প্রয়োজনেই ঘটে চলেছে এবং এটা চলতেই থাকবে ।
অনেকেই হয়তো জানেন যে আলু, টমাটো, কাঁচালঙ্কা, পেঁপে এবং ভেন্ডি বা ঢেঁড়সের মতো আমাদের
একেবারে নিত্যভক্ষ্য আনাজপাতিগুলি এসেছে পাশ্চাত্ত থেকে, তা-ও গত দু’চারশো বছরের মধ্যে।
অনাজপাতির মত আনাজের রন্ধন প্রনালী ও যন্ত্রপাতিতেও আধুনিকতার ছোয়া সে তো অবশ্যই ঘটার কথা ।
বাংলার হেঁশেল সংস্কৃতি প্রবহমান নদীর মতো,এর রূপান্তর আছে, উন্নতি আছে বিকাশ আছে। মানুষের জীবনচর্চা
ও চর্যার বৈচিত্র্যময় সমন্বিত রূপের বেশ কিছুটা অংশ জুরে থাকে আমাদের হেঁশেল সংস্কৃতিতে । আমাদের এই
বিশাল জনগুষ্ঠির অর্ধেকের বেশী অংশই জীবনের অনেকটা সময় কাটিয়ে দেন হেঁশেল তথা রসই ঘর তথা রান্নাঘরেই।
তবে বহুভঙ্গিম বাঙালির হেঁশেল সংস্কৃতির ধারা একতালে চলেনি, তা রাজনৈতিক-সামাজিক-আর্থনীতিক-শৈক্ষিক
প্রাযুক্তিক নানা ঘাত অভিঘাতে রূপান্তরিত হয়েছে।
আধুনিক শহুরে জীবন জন্ম দিয়েছে নগর-সংস্কৃতির । ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা এখানে অনুপস্থিত থাকলেও
প্রয়োজনের তাগিদে সেখানে এসেছে আধুনিকতা । আধুনিকতার মাত্রা আবশ্য নির্ভর করছে মানুষের বিত্ত
বৈভবের উপরে । যার প্রভাব পরেছে তাদের রান্নাঘরের অপরূপ ডিজাইনে ও রূপায়নে ।
এই আধুনিক রান্নাঘরটির জন্য অবশ্যই সময় এবং শ্রম বাঁচানোর জন্য ডিজাইন প্রয়োগ করা হয়েছে। এটি সময় ,
শ্রম এবং রুচীশীলতার সমস্বয়ে বিকশিত একটি রূপান্তর । রান্নাঘরের এমনতর ডিজাইন স্বল্পতম স্থানের সর্বাধিক
ব্যবহার করতে সহায়তা করে। রান্না করাকে আরও আনন্দদায়ক ও সহজ কাজ করে তুলতেও সহায়তা করছে।
আবহমান কালের বাংলার হেঁশেলের বিবর্তন/রুপান্তর কোন পর্যায় থেকে কোন পর্যায়ে গিয়ে উপনিত হয়েছে তা
তোমার পোষ্টের কতিপয় ছবির সাথে গ্রথিত করে গেলাম ।
১) মাটির চুলা হতে কুকটপ রন্ধন সহায়ক সরঞ্জামে রূপান্তরিত রান্নাঘর
২) স্টোররুম থেকে প্যান্ট্রি ইউনিট, সতন্ত্র ইউটিলিটি স্পেস সমৃদ্ধ রান্নাঘর
৩) শীল নুরা থেকে মিক্সার, গ্রাইন্ডার ব্লেনডার মেশিনে রুপান্তর
আরো কত যে বিলাসী রুপান্তর ঘটেছে তোমার রান্নাঘরে সে সব সচিত্র কথামালা
বলতে গেলে মন্তব্যের ঘর পোষ্টটিকেও যাবে ছাপিয়ে ।
তাই কিছু কথা রয়ে গেল অব্যক্ত ।
তোমার কিচেনের মুল রুপান্তরটি হল it is a transition from a women only to a gender neutral space.
যুগল বন্দি হয়ে এক সাথে রান্না বান্নার কাজ করা যায়, জীবন খুবই সহজ সুন্দর , নিমেশেই রান্নাবান্না শেষ ,
যদি না লাগে কোন কারণে ঝগড়া বিশেষ,তবে রমনী মুখরা হলে রান্নার আগে কথা কাটিকাটিতেই রন্ধন কর্ম
বিনাশ। হাসিখুশী মুখে রান্না স্বাদে গন্ধেও অতুলনীয়, রুচিময় পরিবেশনে নীজে আর পবিবার পরিজনেরাও
খেয়ে হয় পরম তৃপ্ত । আমরাও তা দেখে হই মুগ্ধ ।
পরিশেষে বলে যাই তোমার রান্নাঘরের ডিজাইনটি একটি বিজ্ঞান সম্মত অধুনিক হেঁশেল তথা রসুই ঘর তথা
রান্না ঘরেরই মুর্তপ্রকাশ। রান্না করার পাশাপাশি রান্নাঘরটিউ একটি বাস্ত তথা উন্নতমানের স্থাপত্য শিল্প যাকে
আমরা সম্মান করি, এর উত্তরোত্তর আরো বিজ্ঞানসন্মত উন্নতি ও বিকাশ ঘটুক এ কামনাই করি, আর আল্লাহ
সকলকে এরকম একটি কিচেনের অধিকারী হতে তৌফিক দান করুন সে কামনাই করি ।
বাঙালির হেঁশেলের বিবর্তন/রুপান্তর নিয়ে তোমার মত গুণী ব্লগারের কাছ হতে আরো একটি পোষ্ট আসুক ,
সেটা সময়ের দাবী ।
পোষ্টটি প্রিয়তে তুলে রাখলাম
শুভেচ্ছা রইল
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:২৮
শায়মা বলেছেন: আমার মতো সময় বাচানো ও ভোজনরসিকগন এই পোষ্টের ছবি দেখলেই লাফিয়ে উঠবেন, ,এটা যে এ
দেশীয় হেঁশেলের তথা বাঙালির হেঁশেলের বিবর্তনের অত্যাধুনিকতার একটি মনোগ্য চিত্র গাথা।
ঠিক তাই ভাইয়া। একদম সঠিক নাম দিয়েছো।দেশীয় হেঁশেলের তথা বাঙালির হেঁশেলের বিবর্তনের অত্যাধুনিক রুপই এই হেশেল। তাই কলাবাগান ভাইয়ার কিচেন আইল্যান্ড বা ড্রাই কিচেন ওয়েট কিচেনের ব্যপার স্যাপার নেই এখানে। শুধুই সাধারণ এক কিচেনকে সাজিয়ে গুছিয়ে অসাধারণ করে তুলতে চেয়েছিলাম। আমার ইন্টারভিউ নিতে আসা লোকজনেরাও সেটাই বলেছিলো। তারা শুধু সাধারণ এক কিচেনে আমার অসাধারণ কারিশমা দেখতেই আগ্রহী ছিলো।
যদিউ রান্নাঘরের এই বিবর্তনকে স্থাপন করা হয়েছে উচ্চবিত্তের অভ্যুদয়ের প্রেক্ষিতে। তবে আমরা সকলেই
ধাপে ধাপে তো উন্নতিই চাই , এটাইতো সকলের কামনা বাসনা , এর জন্যইতো যতসব জাগতিক কর্মকান্ড ,
অর্থনৈতিক ও সামাজিক ও উন্নয়নের গতিধারায় পথ চলা ।
ভাইয়া আমি যত ভাবছো তত উচ্চবিত্ত নহি আসলে তবে আমার শখ বড়ই উচ্চবিত্ত তাতে সাধ্যের সীমা ছাড়ালেও আমার কোনো দুঃখ বা অনুতাপ নেই। তবে হ্যাঁ আমার শখ পুরনের মত তৌফিক আল্লাহ আমাকে দিয়েছেন। এতেই আমি কৃতজ্ঞ! ধাপে ধাপে সবাই চাই আপগ্রেড করতে নিজেকে এবং তার চারপাশকে। তাই তো কলাবাগান ভাইয়া যখন আমার সেই আগের কিচেনকে বোরিং বললো তখন থেকেই মাথায় ছিলো। বদলাতে না পারি পালটাতে না পারি তবে কি করে এটাকেই সাজিয়ে গুজিয়ে সুন্দর করা যায়।
সনাতনী রান্নাঘর তথা হেঁশেলের বিবর্তন সময়ের প্রয়োজনেই ঘটে চলেছে এবং এটা চলতেই থাকবে ।
অনেকেই হয়তো জানেন যে আলু, টমাটো, কাঁচালঙ্কা, পেঁপে এবং ভেন্ডি বা ঢেঁড়সের মতো আমাদের
একেবারে নিত্যভক্ষ্য আনাজপাতিগুলি এসেছে পাশ্চাত্ত থেকে, তা-ও গত দু’চারশো বছরের মধ্যে।
অনাজপাতির মত আনাজের রন্ধন প্রনালী ও যন্ত্রপাতিতেও আধুনিকতার ছোয়া সে তো অবশ্যই ঘটার কথা ।
বাংলার হেঁশেল সংস্কৃতি প্রবহমান নদীর মতো,এর রূপান্তর আছে, উন্নতি আছে বিকাশ আছে। মানুষের জীবনচর্চা
ও চর্যার বৈচিত্র্যময় সমন্বিত রূপের বেশ কিছুটা অংশ জুরে থাকে আমাদের হেঁশেল সংস্কৃতিতে । আমাদের এই
বিশাল জনগুষ্ঠির অর্ধেকের বেশী অংশই জীবনের অনেকটা সময় কাটিয়ে দেন হেঁশেল তথা রসই ঘর তথা রান্নাঘরেই।
তবে বহুভঙ্গিম বাঙালির হেঁশেল সংস্কৃতির ধারা একতালে চলেনি, তা রাজনৈতিক-সামাজিক-আর্থনীতিক-শৈক্ষিক
প্রাযুক্তিক নানা ঘাত অভিঘাতে রূপান্তরিত হয়েছে।
আধুনিক শহুরে জীবন জন্ম দিয়েছে নগর-সংস্কৃতির । ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা এখানে অনুপস্থিত থাকলেও
প্রয়োজনের তাগিদে সেখানে এসেছে আধুনিকতা । আধুনিকতার মাত্রা আবশ্য নির্ভর করছে মানুষের বিত্ত
বৈভবের উপরে । যার প্রভাব পরেছে তাদের রান্নাঘরের অপরূপ ডিজাইনে ও রূপায়নে ।
আজকাল কারো কারো রান্নাঘর থাকে ড্রইংরুমের ভেতরে। মানে সাজানো গুছানো ড্রাই কিচেনটাই। তবে সেটা আমার পছন্দ না। আমি কেনো ড্রইংরুমকে রান্নাঘরে নিয়ে আসবো? তার থেকে রান্নাঘরকেই সাজিয়ে গুছিয়ে আরেকখানা শৈল্পিক রুপ দেই না কেনো? জানো আমার মনে পরে ছোটবেলা দাদী যিনিও এক আশ্চর্য্য শিল্পী ছিলেন নারকেল মালা দুইভাগ করে তাতে ফুটো করে ডান্ডি লাগিয়ে বানাতেন দুধ জাল দেবার অড়ং।তার রান্নাঘর ধুয়ে মুছে ঝা চকচক করে রাখতেন। তার মাজা বাসন কোশন কাসা পিতল থেকে সোনার ঝলক বের হত। সেই রান্নাঘরও আমাকে সুমধুর স্মৃতিতে নিয়ে যায়।
এই আধুনিক রান্নাঘরটির জন্য অবশ্যই সময় এবং শ্রম বাঁচানোর জন্য ডিজাইন প্রয়োগ করা হয়েছে। এটি সময় ,
শ্রম এবং রুচীশীলতার সমস্বয়ে বিকশিত একটি রূপান্তর । রান্নাঘরের এমনতর ডিজাইন স্বল্পতম স্থানের সর্বাধিক
ব্যবহার করতে সহায়তা করে। রান্না করাকে আরও আনন্দদায়ক ও সহজ কাজ করে তুলতেও সহায়তা করছে।
আবহমান কালের বাংলার হেঁশেলের বিবর্তন/রুপান্তর কোন পর্যায় থেকে কোন পর্যায়ে গিয়ে উপনিত হয়েছে তা
তোমার পোষ্টের কতিপয় ছবির সাথে গ্রথিত করে গেলাম ।
১) মাটির চুলা হতে কুকটপ রন্ধন সহায়ক সরঞ্জামে রূপান্তরিত রান্নাঘর
২) স্টোররুম থেকে প্যান্ট্রি ইউনিট, সতন্ত্র ইউটিলিটি স্পেস সমৃদ্ধ রান্নাঘর
৩) শীল নুরা থেকে মিক্সার, গ্রাইন্ডার ব্লেনডার মেশিনে রুপান্তর
আরো কত যে বিলাসী রুপান্তর ঘটেছে তোমার রান্নাঘরে সে সব সচিত্র কথামালা
বলতে গেলে মন্তব্যের ঘর পোষ্টটিকেও যাবে ছাপিয়ে ।
তাই কিছু কথা রয়ে গেল অব্যক্ত ।
একদম তাই ভাইয়া......ইহা একখানা রুপান্তরিত বাংলার হেশেল ভাইয়া আরেকখানা মাটির চুলা শিল নোড়ার ছোট্ট রেপ্লিকা হেশেলও গড়া যেতে পারে তাইনা? ইতিহাস ও সংস্কৃতির সাথে সেটাও হবে এক অনন্য গৃহসজ্জা!
তোমার কিচেনের মুল রুপান্তরটি হল it is a transition from a women only to a gender neutral space.
যুগল বন্দি হয়ে এক সাথে রান্না বান্নার কাজ করা যায়, জীবন খুবই সহজ সুন্দর , নিমেশেই রান্নাবান্না শেষ ,
যদি না লাগে কোন কারণে ঝগড়া বিশেষ,তবে রমনী মুখরা হলে রান্নার আগে কথা কাটিকাটিতেই রন্ধন কর্ম
বিনাশ। হাসিখুশী মুখে রান্না স্বাদে গন্ধেও অতুলনীয়, রুচিময় পরিবেশনে নীজে আর পবিবার পরিজনেরাও
খেয়ে হয় পরম তৃপ্ত । আমরাও তা দেখে হই মুগ্ধ ।
যুগলবন্দি হয়ে রান্না করতে বাংলার ছেলেদের এখনও হাজার বছর লাগবে। দু,একজন করলেও বাসায় এসে সবাই রাজা! হা হা তবে হ্যাঁ কাজের লোকজনের সাথে যুগলবন্দী তিগলবন্দি হয়ে কাজ করা যেতে পারে। বাংলাদেশে এখনও আয়া বুয়া পাওয়া যায়। মূলত তারাই কিচেনে কাটায় অধিকাংশ সময়। তবে হ্যাঁ তাদেরকেও কিচেন সজ্জার ট্রেনিং দিতে হবে।
পরিশেষে বলে যাই তোমার রান্নাঘরের ডিজাইনটি একটি বিজ্ঞান সম্মত অধুনিক হেঁশেল তথা রসুই ঘর তথা
রান্না ঘরেরই মুর্তপ্রকাশ। রান্না করার পাশাপাশি রান্নাঘরটিউ একটি বাস্ত তথা উন্নতমানের স্থাপত্য শিল্প যাকে
আমরা সম্মান করি, এর উত্তরোত্তর আরো বিজ্ঞানসন্মত উন্নতি ও বিকাশ ঘটুক এ কামনাই করি, আর আল্লাহ
সকলকে এরকম একটি কিচেনের অধিকারী হতে তৌফিক দান করুন সে কামনাই করি ।
অনেক ভালোবাসা ভাইয়া। এই আধুনিক হেশেল ছাড়াও বাংলার প্রতিটি ঘরে ঘরে রমনীর যে ভালোবাসার স্থান হেশেলটি রয়েছে তার মূল্য কোনো অংশেই কম নহে। যা আমার মনে পড়ে আমার নানী দাদীদের হেশেলের স্মৃতিতে।
আমি বাংলার সনাতনী চিরায়ত হেশেল নিয়েও আমার জানা মতে আরও একটা পোস্ট লিখতে চাই। যদিও নানীবাড়ি বা দাদীবাড়ির হেশেলের কোনো ফোটো আমি আর পাবো না। আর মায়ের বাড়িতে আমার মা তো আমার আরেক কাঁঠি উপরে। তার হেশেলে ডিশওয়াশারও আছে। বেকিং ওভেনও আছে।
৩৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৮:৩৭
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার রান্নাঘরের যে অন্ধকারছন্ন ছবি দেখে মন্তব্য করেছিলাম সেই রান্নাঘর এর এমন বিবর্তন দেখে মুগ্ধ। খুবই সুন্দর সাজানো গোছানো বিশেষ করে কফি/টি কর্নার টা চরম আকর্ষনীয় হয়েছে। সব কিছু ছাপিয়ে আলোকিত ব্যাক স্প্ল্যাশ ওয়াল টা খুবই সুন্দর হয়েছে।
তবে কিছু কথা বলি..এত সুন্দর কিচেনে, চুলা টা বড়ই বেমানান...চুলা হবে ইনডাকশান উইথ কুকটপ (৪ বার্নার) ও ওভেন সহ, তার উপর ওয়ালে আটকানো থাকবে মাইক্রওয়েভ (নিচে ছবি দিলাম)।
কর্নার এর কেবিনেটে লেজি সুজান (Lazy Susan) লাগালে স্টোরেজ এর অনেক জায়গা তৈরী হবে।
আর কিচেনে নুক আর আইল্যান্ড না থাকলে জমজমাট লাগে না..যেটা আগেও বলেছি। চাকা লাগানো কিচেন আইল্যান্ড লাগাতে পারেন। (তবে আপনার তা পছন্দ না)।
আমেরিকাতে জেগে থাকার বেশীর ভাগ সময়ই কাটানো হয় এই আইল্যান্ড আর নুক এরিয়াতে. আমাদের হোম অফিস ই হল কিচেন আইল্যান্ড। যেখান থেকে বাইরের দৃশ্য দেখি
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:২৩
শায়মা বলেছেন: কলাবাগান১ বলেছেন: আপনার রান্নাঘরের যে অন্ধকারছন্ন ছবি দেখে মন্তব্য করেছিলাম সেই রান্নাঘর এর এমন বিবর্তন দেখে মুগ্ধ। খুবই সুন্দর সাজানো গোছানো বিশেষ করে কফি/টি কর্নার টা চরম আকর্ষনীয় হয়েছে। সব কিছু ছাপিয়ে আলোকিত ব্যাক স্প্ল্যাশ ওয়াল টা খুবই সুন্দর হয়েছে।
থ্যাংক ইউ সো মাচ! তবে তুমি না বললে আমি হয়ত ওভাবেই রাখতাম। ড্রইং ডাইনিং এর তুলনায় কিচেনকে দীনহীন করেই। তাই তোমাকে অনেক অনেক থ্যাংকস!
তবে কিছু কথা বলি..এত সুন্দর কিচেনে, চুলা টা বড়ই বেমানান...চুলা হবে ইনডাকশান উইথ কুকটপ (৪ বার্নার) ও ওভেন সহ, তার উপর ওয়ালে আটকানো থাকবে মাইক্রওয়েভ (নিচে ছবি দিলাম)।
ভাইয়া এই চুলাটাও অনেক সুন্দর! অনেক শখ করেই কিনেছিলাম। তবে এটা এইভাবেও রাখার কথা না। চুলাটা বক্স চুলা মানে টাইলসের ভেতরে আটকে থাকার কথা। কিন্তু আমার ভয় লাগে তাই কিচেন টপের উপরেই রেখেছি। আমি তো রোজ কিচেন ইউজ করিনা। করেন আমাদের বাসার কিছু পন্ডিতেরা। ইনডাকশান চুলা খুবই সুন্দর আর চার বার্নারের হওয়ায় ইচ্ছা হলেই চার তরকারী রাঁধা যায়। তবে আমাদের তো এত তরকারী রাঁধার দরকার নেই রোজ রোজ! তাই প্রয়োজন বোধ করিনি। তবে নীচের টাইলসটা ভেঙ্গে দিলেই বিশাল ওভেন বসিয়ে দেবার ব্যবস্থা করা আছে। তবে প্রয়োজন না থাকলেও সৌন্দর্য্যের জন্য ওমন ইনডাকশনই বসিয়ে দেবো একদিন। কিন্তু মাইক্রোওভেন ঝুলানোর দরকার কি? বুঝলাম না।
কর্নার এর কেবিনেটে লেজি সুজান (Lazy Susan) লাগালে স্টোরেজ এর অনেক জায়গা তৈরী হবে।
আমি খুব কম কম জিনিস স্টোর করি। এক গাঁধা জিনিস রেখে দেবার বা খাবারও মানুষ নেই। তাই এত জায়গা দরকার নেই ভাইয়া।
আর কিচেনে নুক আর আইল্যান্ড না থাকলে জমজমাট লাগে না..যেটা আগেও বলেছি। চাকা লাগানো কিচেন আইল্যান্ড লাগাতে পারেন। (তবে আপনার তা পছন্দ না)।
আমাদের কিচেনটাতে আইল্যান্ড লাগালে একটু জায়গা কম কম হয়ে যাবে আর কি। মানে আরামে লাফিয়ে ঝাপিয়ে নান্না বান্না করা যাবেনা আর কি। তবুও তুমি যখন বলছো আমি সত্যিই কিন্তু চাকা লাগানো কিচেন আইল্যান্ড এনে তোমাকে ছবি তুলে দেখাবো হা হা !
আমেরিকাতে জেগে থাকার বেশীর ভাগ সময়ই কাটানো হয় এই আইল্যান্ড আর নুক এরিয়াতে. আমাদের হোম অফিস ই হল কিচেন আইল্যান্ড। যেখান থেকে বাইরের দৃশ্য দেখি
আহা আমার কি আর তোমার মত হরিন শাবক দেখা হবে? আমার জানালায় শুধুই আকাশ আর আকাশ। কারণ এটা ১০ তলার উপরে। নীচে থাকলে দেখতাম শুধু বাড়ি ঘর রাস্তার জ্যাম। আর আমরা কি হোম অফিস করি নাকি! বাসাই থাকিনা সারাদিন।
তবে হ্যাঁ আমার রিলাক্সেশনের একটা সুন্দর জায়গা আছে। আমাদের ছাদঘরের এইখানটা। লাইব্রেরীটাও এখানেই করেছি। এই দেখো----
৩৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৪১
নীল-দর্পণ বলেছেন: ২৭নং কমেন্ট দেখে (ভিডিওটা আরকি) হাসতেহাসতে শেষ! ভাতরুম ধোয়ার ট্যুর
হালের ফ্যাশন 'ওপেন কিচেন' কনসেপ্টটা আমার একদমই পছন্দ না । ড্রয়িং রুমে মানুষ হাহা হিহি করবে আর আমি সেখানে দাঁড়ায়ে রান্না করবো! কী অদ্ভুত কনসেপ্ট আমার মাথায় ঢোকেনা।
এবার আসি তোমার কিচেনে, ওখানে কি রান্না বাটি হয় কিছু নাকি কেবলি ফটোশুটের জন্যে? টিপটপ পুতুলের ঘর । এত টিপটপ দেখলে আমার অস্থির লাগে বুঝলে? আমার ঘরের এক ঝলক দেখেছো না বইয়ের আলমারীর উপরে চেয়ার উঠে বসে থাকে ।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩০
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ জটিল ভাইয়ার মাথার শয়তানী যায়ই না যায়ই না!!! কই থেকে এক ময়লা ঝয়লা ভাতরুম নিয়ে আসছেন আমাকে শেখাতে!!
মনে হয় আমাকে স্যুইপারী শিখাতে চাচ্ছে।
হালের ফ্যাশন 'ওপেন কিচেন' কনসেপ্টটা আমার একদমই পছন্দ না । ড্রয়িং রুমে মানুষ হাহা হিহি করবে আর আমি সেখানে দাঁড়ায়ে রান্না করবো! কী অদ্ভুত কনসেপ্ট আমার মাথায় ঢোকেনা।
এক্কেরে হাছা কথা! কি আল্লাদ! আমি রাঁধবো আর উনারা বসে থাকবেন!! আর সবচেয়ে বড় কথা আমি রাঁধবোই নাকি। রাঁধবে তো সুফিয়া আসমা। হা করে আমাদের হা হা হি হি দেখতে গিয়ে হাত পুড়াই ফেলবে শাড়িতে আগুন ধরায় ফেলবে! এত সর্বনাশ কি হতে দেওয়া যায় বলো??
এবার আসি তোমার কিচেনে, ওখানে কি রান্না বাটি হয় কিছু নাকি কেবলি ফটোশুটের জন্যে? টিপটপ পুতুলের ঘর । এত টিপটপ দেখলে আমার অস্থির লাগে বুঝলে? আমার ঘরের এক ঝলক দেখেছো না বইয়ের আলমারীর উপরে চেয়ার উঠে বসে থাকে ।
আরে এখানেই নান্না বাটি হয়। তবে হ্যাঁ কাটা কাটি করা চলিবেক লাই।
আর তোমার বই এর আলমারীর উপরে চেয়ার!!!!!!!!!!!! হা হা হা হা আমি হাসতে হাসতে শেষ!!!!!!!!!! এই না হলে জড়ুয়া বেহেনারা!!!!!!!!!!!
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩১
শায়মা বলেছেন: লেখক বলেছেন: হ্যাঁ জটিল ভাইয়ার মাথার শয়তানী যায়ই না যায়ই না!!! কই থেকে এক ময়লা ঝয়লা ভাতরুম নিয়ে আসছেন আমাকে শেখাতে!!
মনে হয় আমাকে স্যুইপারী শিখাতে চাচ্ছে। (
হালের ফ্যাশন 'ওপেন কিচেন' কনসেপ্টটা আমার একদমই পছন্দ না । ড্রয়িং রুমে মানুষ হাহা হিহি করবে আর আমি সেখানে দাঁড়ায়ে রান্না করবো! কী অদ্ভুত কনসেপ্ট আমার মাথায় ঢোকেনা।
এক্কেরে হাছা কথা! কি আল্লাদ! আমি রাঁধবো আর উনারা বসে থাকবেন!! আর সবচেয়ে বড় কথা আমি রাঁধবোই নাকি। রাঁধবে তো সুফিয়া আসমা। হা করে আমাদের হা হা হি হি দেখতে গিয়ে হাত পুড়াই ফেলবে শাড়িতে আগুন ধরায় ফেলবে! এত সর্বনাশ কি হতে দেওয়া যায় বলো??
এবার আসি তোমার কিচেনে, ওখানে কি রান্না বাটি হয় কিছু নাকি কেবলি ফটোশুটের জন্যে? টিপটপ পুতুলের ঘর । এত টিপটপ দেখলে আমার অস্থির লাগে বুঝলে? আমার ঘরের এক ঝলক দেখেছো না বইয়ের আলমারীর উপরে চেয়ার উঠে বসে থাকে ।
আরে এখানেই নান্না বাটি হয়। তবে হ্যাঁ কাটা কাটি করা চলিবেক লাই।
আর তোমার বই এর আলমারীর উপরে চেয়ার!!!!!!!!!!!! হা হা হা হা আমি হাসতে হাসতে শেষ!!!!!!!!!! এই না হলে জড়ুয়া বেহেনারা!!!!!!!!!!!
৩৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৫০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু আপনার কিচেন খুবই সুন্দর।আইল্যান্ড কিচেনের কথা আমার ইন্টেরিয়র বলেছিল।ফ্লাট বাড়িতে যাদের স্থানাভাব আছে তাদের পক্ষে সুইটেবল। আপনার ক্যাবিনেটের
পালিশকরা ঢাকনাগুলো কি সেগুন কাঠের? ছবিতে তেমন মনে হচ্ছে।অন্যথায় প্লাই বা WBC বোর্ডের উপর ল্যামিনেট হতেও পারে...
পদ্মার এপার ওপারে কিচেনে একটি পার্থক্য দেখছি গ্যাস টেবিলের উপরে ওভেনের জায়গাটা কেটে দেওয়া। আমি ওপারে আরও আত্মীয় স্বজনদের কিচেনেও ঠিক একই ভাবে টেবিলে গ্যাসের জায়গাটা কেটে দেওয়া দেখেছি। আমাদের এপারে অবশ্য এই ভাবে কাটতে কাউকে দেখিনি। আমার কিচেন করার সময় মিস্ত্রিকে জিজ্ঞেস করলাম কেটে দেওয়া আর না দেওয়ার মধ্যে পার্থক্য কোথায়? ওরা অবশ্য অসুবিধার কথা জানিয়েছিল। যাইহোক যার যেটাতে সুবিধা। সুন্দর কিচেন নিঃসন্দেহে।
আপনার ছবির কল্যানে আমিও আমার কিচেনের কিয়দংশের ছবি শেয়ার করলাম।
আমার কিচেনে WBC নামের একপ্রকার বোর্ড যা কিনা দাহ্য নয় তাই দিয়ে কিচেন করিয়েছি। কিন্তু ঐ পদার্থটির সমস্যা হলো ভারী ভারী পাল্লা মডেল কব্জা ধরে রাখতে পারছেনা। কয়েকদিন আগে একটা খুলে নিচে পড়েছে। ঠিকাদারকে বলেছি। যাইহোক এখন বুঝতে পারছি WBC বোর্ড না দিয়ে যদি সেঞ্চুরি প্লাই দিয়ে করতাম তাহলে বেশি ভালো হতো।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩৮
শায়মা বলেছেন: আপু আপনার কিচেন খুবই সুন্দর।আইল্যান্ড কিচেনের কথা আমার ইন্টেরিয়র বলেছিল।ফ্লাট বাড়িতে যাদের স্থানাভাব আছে তাদের পক্ষে সুইটেবল। আপনার ক্যাবিনেটের পালিশকরা ঢাকনাগুলো কি সেগুন কাঠের? ছবিতে তেমন মনে হচ্ছে।অন্যথায় প্লাই বা WBC বোর্ডের উপর ল্যামিনেট হতেও পারে...
কিচেন আইল্যান্ড বড়ই সৌন্দর্য্যের জিনিস। আমি সেখানে গাছ পালা পুতুল টুতুলও সাজিয়ে দিতে পারতাম। কিন্তু তাতে আবার ধাক্কা খেয়ে পাক্কা রাঁধুনি হবার সাধ মিটে যেত নাকি জানিনা। তবে আসল সমস্যাই এটা। আমার কাছে এটা হাঁটা চলা প্রতিবন্ধক। আর আমি কেনো কিচেনে বসে থাকতেই যাবো বা সেখানে বসেই খেতে যাবো? আমার কি বাসায় জায়গার অভাব? খানাপিনার পর প্লেট থালা নিয়ে যাবারও লোক আছে তো। আমি তো বাংলাদেশেই থাকি।
আর পুরা কিচেনের কেবিনেট সেগুন কাঁঠের ভাইয়া। নো প্লাই উড!
পদ্মার এপার ওপারে কিচেনে একটি পার্থক্য দেখছি গ্যাস টেবিলের উপরে ওভেনের জায়গাটা কেটে দেওয়া। আমি ওপারে আরও আত্মীয় স্বজনদের কিচেনেও ঠিক একই ভাবে টেবিলে গ্যাসের জায়গাটা কেটে দেওয়া দেখেছি। আমাদের এপারে অবশ্য এই ভাবে কাটতে কাউকে দেখিনি। আমার কিচেন করার সময় মিস্ত্রিকে জিজ্ঞেস করলাম কেটে দেওয়া আর না দেওয়ার মধ্যে পার্থক্য কোথায়? ওরা অবশ্য অসুবিধার কথা জানিয়েছিল। যাইহোক যার যেটাতে সুবিধা। সুন্দর কিচেন নিঃসন্দেহে।
আপনার ছবির কল্যানে আমিও আমার কিচেনের কিয়দংশের ছবি শেয়ার করলাম।
জায়গাটা কেটে দিয়ে বাজে করে দিয়েছে। মিস্ত্রীদেরই বুদ্ধি! তোমার কিচেনও সুন্দর হয়েছে ভাইয়া।
আমার কিচেনে WBC নামের একপ্রকার বোর্ড যা কিনা দাহ্য নয় তাই দিয়ে কিচেন করিয়েছি। কিন্তু ঐ পদার্থটির সমস্যা হলো ভারী ভারী পাল্লা মডেল কব্জা ধরে রাখতে পারছেনা। কয়েকদিন আগে একটা খুলে নিচে পড়েছে। ঠিকাদারকে বলেছি। যাইহোক এখন বুঝতে পারছি WBC বোর্ড না দিয়ে যদি সেঞ্চুরি প্লাই দিয়ে করতাম তাহলে বেশি ভালো হতো।
বোর্ডগুলো মনে হয় বেশি টেকসই হয় না। আমার অবশ্য বোর্ডের কেবিনেট সুন্দরই লাগে। তবে সবদিক দিয়ে কাঁঠ দেখতে সুন্দর মনে হয়। অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া তোমার কিচেনের ছবিও দেখানোর জন্য!
৪০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:১৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আহা এমন সুন্দর কিচেন ! শায়মাপুর কিচেন ফিচার হবেনা তো হবে কারটা।
যেমন রুচিশীল তেমনি পরিপাটি। ++++
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৪১
শায়মা বলেছেন: না আরও সুন্দর আধুনিক ব্যবস্থার কিচেন আছে তবে আমারটা আসলে সাধারণ কিন্তু আমি থুন্দল কলে সাজিয়েছি।
৪১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৪০
:) :) :) :) :) বলেছেন:
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৪৫
শায়মা বলেছেন: হা হা থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
৪২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমার ইচ্ছা করছে আপনাকে আমাদের রান্না ঘর টা দেখাই।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৪৯
শায়মা বলেছেন: দেখাও ভাইয়া।
দেখি সুরভী ভাবী কেমন কিচেন সাজিয়েছে।
৪৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:১৬
নতুন বলেছেন: আমরা বুঝতে পেরেছি যে আপুনি ৭ দিন সময় নিয়ে কিচেন পরিস্কার, গুছিয়ে ছবি তুলেছেন ব্লগের জন্য। ব্লগে +++
আমরাও শুধুই দাওয়াতী মাহমান আসলেই এমন গুছিয়ে রাখি
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৫০
শায়মা বলেছেন: ব্লগের জন্য করিনি। নেক্সাস টিভি মাহমানদের জন্য করেছিলাম। হা হা
তাই তো মাথায় বুদ্ধি হলো।
৪৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:২৪
অপু তানভীর বলেছেন: এই ছবি গুলো দেখে মনে হল আমার রান্নাঘরে তোমাকে নিয়ে আসি । তারপর মনে হল থাকুক সেখানে আছো সেখানেই থাকো । আমাদের রান্না ঘরে এলে এই গরমে সিদ্ধ হয়ে যাবে একেবারে !
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৫২
শায়মা বলেছেন: নিয়ে যাও নিয়ে যাও!
গরমে সিদ্ধ হই না হই আমি সাজিয়ে দেবো থুন্দল করলে!!!!!
ভিডিওটা দেখেছো ভাইয়ু???
৪৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:১৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এমন একটা রান্নাঘর আমারও চাই। নিজের মত করে সাজাইতাম । আদৌ কি একটা রান্নাঘর আমার একার হবে ..। মনে হয় আর হবে না। আমিও চাই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এমন রান্নাঘর ।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪০
শায়মা বলেছেন: জয়েন্ট ফ্যামিলী বা যৌথ পরিবারে নানান মুননির নানান মত থাকবার কারণে কারো মনের মত কিছু হওয়া একটু কঠিন বটে। তবে নিজের কার্য্য সিদ্ধিতে অবিচল থেকে ছলে বলে কৌশলে কনভিন্স প্রক্রিয়া টেরাই করতে পারো।
যদিও সাজানোর চাইতেও মেইনটেনেন্স কঠিন!
অনেক কষ্ট! রোজ বাড়ি ফিরে তদারকী। সব ঠিক ঠাক মত রেখেছে কিনা, ভেঙ্গেছে কিনা এইসব!
৪৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
মিরোরডডল বলেছেন:
Mind blowing, very nicely decorated and organised.
তুমিতো লোকজন দিয়ে মেইনটেইন করো, তাই তোমার জন্য পারফেক্ট শায়মাপু।
ভিডিও দেখলাম দারুণ, অন-এয়ার কবে হবে?
আমি পারসোন্যালি সেপারেট কিচেনের চেয়ে ওপেন প্ল্যান কিচেন বেশি পছন্দ করি।
আমার নিজের বাসায় এখানেও লিভিং ডাইনিং এর সাথে ওপেন প্ল্যান, আবার ঢাকায় মাকে ফ্ল্যাট বানিয়ে দিয়েছি, ওখানেও সেইম করেছি। প্রথমে ভেবেছি মা হয়তো লাইক করবেনা কিন্তু এখন অভ্যস্ত হয়ে গেছে। ওপেন প্ল্যান কিচেন অনেক বেশি ইউজার ফ্রেন্ডলি।
তোমারটা খুব সুন্দর হয়েছে, একদম দশে দশ
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভিডিও দেখার জন্য মিররমনি!
এই ভিডিও অবশ্য আমার তোলা। অন এয়ার কবে হবে আমি নিজেও জানিনা আপুনি। তারাই জানাবে। তবে আরও একটা অলরেডি হয়ে গেছে। ইউটিউবে এখনও যায়নি।
ওপেন প্লান কিচেন ভালো যদি নিজেরাই রান্না করতে হয় বা গেস্ট আসলে এনটারটেইন করতে হয়। আমার এমন মনে হয় আর কি। তবে আমার পছন্দ নহে। রান্নাঘর যতই সাজাই সে আড়ালে থাকুক। ড্রইং বা ডাইনিং এর সৌন্দর্য্য নষ্ট না করুক তেমনই মনে হয় আমার।
আর আমার কিচেন অতীব সাধারণ। তবে অসাধারণ করে তোলার সর্বশ্য বুদ্ধি খাঁটিয়েছি। আরও খাঁটাবো কিচেন আইল্যান্ড লাগিয়ে।
৪৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
মিরোরডডল বলেছেন:
সাচু, জটিল, আর ধুলো ওদের মন্তব্য পড়ে আমি হাসতে হাসতে শেষ আপু
দারুণ মজার মজার কমেন্ট, হা হা হা ....
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ সাচু আর জটুর কমেন্ট শয়তানী বুদ্ধি ভরা।
এখন নাকি আমাকে বাথরুমের পোস্ট বানাতে হবে।
তবে কথাটা কিন্তু আমার পছন্দই হয়েছে।
৪৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫০
মিরোরডডল বলেছেন:
সর্বনাশ!!! সত্যিই কি বাথরুম নিয়ে পোষ্ট দিবে নাকি
ওরাও খেপায় আর তুমিও ক্ষ্যাপা পাগলি
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:০৩
শায়মা বলেছেন: হা হা দিতেও পারি। ওরা খেপালেই সেটা হয়ে যাবে শৈল্পিক চ্যালেঞ্জ!
৪৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৪২
কিরকুট বলেছেন: রান্নাঘর আর্ট গ্যালারী হলে ওখানকার রান্না খেতে মজা না লাগার সম্ভাবনাই বেশি।
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০১
শায়মা বলেছেন: হা হা কিরকুট ভাইয়ু থাক আঙ্গুর ফল টক বলতে হবে না!
তোমার দাওয়াৎ আমার বাসায়।
কিন্তু কিরকুট মানে কি?
কিরকুট কি চিরকুটের ছোটো ভাই?
৫০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: কমেন্ট পড়তে পড়তে আমি কাহিল হয়ে গেছি!!!
আচ্ছা এই রান্নাঘরে কি রান্না-বান্না হয় নাকি শুধু সাজিয়ে গুছিয়ে গেষ্ট এলে দেখানোর জন্য ঝাড়-পোছ করে রাখা?
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০২
শায়মা বলেছেন: বুঝতে পারছি এই রান্নাঘরে আমার রান্না করে ভিডিও দিতে হবে কি করে এই কিচেন মেইনটেইন করে নান্না বান্না করা যায়।
৫১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৩০
একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,
তোমার ভিডিওটা দেখেছি। সব থেকে যেটি ভাল লেগেছে সেটা হল অলমোস্ট টপ ফ্লোর থেকে রাতের চলমান গাড়ির হেডলাইট জ্বালানো রাস্তার ভিউ। তোমার এই পোস্টটি ছিল অনেক আনন্দদায়ক আর মজার।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০০
শায়মা বলেছেন: হা হা এই গাড়ির ভিউ সুন্দর তবে সাউন্ড প্রুফ গ্লাস লাগিয়েও মাঝে মাঝে গাড়ির প্যা পো ঢুকে যায় কানে।
এই পোস্টে কমেন্টে এসে কেউ কেউ বেশি মজা করেছে। তবে হ্যাঁ আমি চাইলে তারা যা বলেচে সেই পোস্টও দিয়ে দেখাতে পারি।
৫২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৪৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যাইহোক সামনে ঈদ । আর ঈদ মানে রান্না ঘর আর বাবূর্চির মিথোজীবিতা। সংগত কারণেই তুমি ব্লগে হেড বাবুর্চি। অনেকে হয়তো ঈদ এ খাওয়া দাওয়ার সময় তোমার রান্না আর তোমাকে নিয়ে ভাবে। শায়মার অবস্থান অটূট থাকলো কি না। এ ক্ষেত্রে তুমি অপ্রতিদ্বন্দ্বী। না চেখে ই বেশির ভাগ রায় তোমার পক্ষে। এটা ও দারুন অর্জন।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০২
শায়মা বলেছেন: হা হা কেনো ভাইয়া মনে নেই সেই কবিতাটার কথা?
একটা শেয়াল মুরগী এঁকে দেয়ালে।
মনের সুখে চাঁটতে থাকে খেয়ালে.....
অনেক সময় খানা না চেখেও ছবি চাখা যায় তো.....
৫৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪৭
একলব্য২১ বলেছেন: তোমার রান্না ঘর ক্ষুদের খুব পছন্দ হয়েছে। বলছে রান্নাঘরটা রেষ্টুরেন্টের মত।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০৩
শায়মা বলেছেন: ক্ষুদের জন্য আমার ছাদঘরের ছবি.......
৫৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০৮
একলব্য২১ বলেছেন: ও বলতে ভুলে গেছি। তোমার ছাদঘরটা absolutely outstanding.
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:১০
শায়মা বলেছেন: কাঁচের ওয়ালের জন্য বাইরের বাগানের সবুজ অনেক মায়াময় করে তুলেছে। এইখানে বসে বসে বর্ষা দেখতে কি যে ভালো লাগে? যেন কবি হয়ে যাই।
৫৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৪৩
শার্দূল ২২ বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর রুচি বোধ তোমার।
২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ শার্দূল!
৫৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৭:২৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শেয়াল মুরগির ছবি আঁকতে পারলে মন্দ হতো না। শেয়ালের চোখে মুরগির কেবল খাবার এক থাল মাংস। মোরগ মুরিগর ছবি আকলে সেথা ভিন্ন কথা। মুরগি হলো মোরগের ঘুম ভেঙ্গে সকালের প্রথম আরাধনা। এবার আগেই যেহেতু কিচেনের ছবি পোস্ট এসেছে এটা দারুন একটা আলামত । ব্লগের সেরা রাঁধুনি এবার ঈদে তার রান্নার উপর দারুন একটা পোস্ট করবেন তার পূর্বাভাস। এদিকে আমার গ্রামের বাড়িতে মায়ের কিচেন টাও বেশ বড়। এই প্রথম বাবা নেই তাই মায়ের দুঃখের অন্ত নেই। আমি আছি মায়ের পাশে এই ঈদে । ত্রিভূবনে মায়ের তুল্য কেউ নেই
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:০২
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ
সেই যে আমার মা
বিশ্বভূবন মাঝে তাহার নেইকো তুলনা.....
ঈদ পোস্ট চুলায় আছে। রান্না হয়নি এখনও। শেষ হলেই পরিবেশন করা হবে।
৫৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:০৬
মিরোরডডল বলেছেন:
শায়মাপু তোমার ছাদঘরটা খুব সুন্দর।
আড্ডার উপযুক্ত স্থান।
নিজের সাথে নিজে একা সময় কাটানোর জন্যও পারফেক্ট।
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৩
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ মিররমনি!!!!!!
আরেকটা অনুষ্ঠান করেছি ছাদঘরে বসেই। তবে আমি নিজে নিউমোনিয়ার পরে সিক ছিলাম একটু। তাই আমাকে ক্লান্ত আর অসুস্থ্য লেগেছে দেখতে।
যাকগে তা লাগুক ছাদঘরটাকে তো দেখতে শান্তি শান্তি লেগেছে।
৫৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:০৬
মিরোরডডল বলেছেন:
ক্লান্ত লাগুক, লিংক দাও দেখি।
এই ছাদ্ঘরে সামু আড্ডা হতে পারে।
তোমরা সবাই সাথে মজাদার খাবার আর গান গল্প কবিতা।
তারপর ওটা ভিডিও করে আমাকে দিবে
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:২৭
শায়মা বলেছেন: লিংক নাই।
পেলে দেবো।
আর ছাদঘরে আড্ডা হবে তুমি যদি আসো!!!!!!!
৫৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,
তোমহারা ঈদ কা শাহী খানা পিনেকা পোস্ট কাব মিলেংগে।
২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
শায়মা বলেছেন: কাল পরশুর মাঝে.....
আমি এরই মাঝে আরেকখানা ইজি কাজে বিজি আছি!
৬০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:২৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মিরর মণির খবর নেন না কেন? আমার পোস্ট পড়ার পরে তার গায়ে জ্বর এসে গেছে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৩৫
শায়মা বলেছেন: হা হা কেনো কেনো???
তোমার কোন পোস্ট পড়ে তার জ্বর এলো!!!
তোমার আজকালকার সব কঠিন কঠিন পোস্ট পড়ে আমার মাথারও পোকা নড়ে যায়.......
আর মিররমনির জ্বর এলো কেনো!!!
৬১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৪৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: জ্বর আসার কারণ জানি না। আমার পোস্টে কয়েকটা মন্তব্য করলো। বলল জ্বর সত্ত্বেও সে আমার পোস্টে মন্তব্য করেছে।
তারপর ইংরেজিতে কি যেন লিখল আর চলে গেল।
আমার আজকালকার পোস্টের মধ্যে অনেক জ্ঞানের কথা আছে। এই জ্ঞানের ভার অনেকে নিতে পাড়ছে না।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:০৩
শায়মা বলেছেন: একদম এত জ্ঞান দিওনা ভাইয়া।
শেষে যেই ১০/১২ জন আমরা অবশিষ্ঠ আছি সব্বাই অজ্ঞান হয়ে গেলে কি হবে!!!
৬২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:১২
একলব্য২১ বলেছেন: কি কর।
ক্ষুদের ছুটি শেষ। সবাই যে যার কাজে ফিরে যাবে। আমি সারাদিনে যখনই একটু অবসর পাই, তখনই পকেট থেকে বের করে মোবাইল ঘাটি। আর তার মধ্যে থাকে সামু আর প্রথম আলো থাকে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:১৪
শায়মা বলেছেন: আমারও তাই কাল থেকে স্কুল!!!!!!!!
আমি অবশ্য সামু খোলা রাখি বাট খোলা রেখে নাটক দেখি, গান শুনি, গান শিখি, ছবি আঁকি, লিখি, স্কুলের রিপোর্টও লিখি, কবিতাও লিখি। সাজুগুজুও দেখি এবং শিখি। আর কি কি অকাজ বেকাজ করা যাই শিখি
যেমন ময়ুরের পালক কিনে এনেছি ১০০টা। সেটা দিয়ে ময়ুরের আর্ট ওয়ার্ক হবে।
৬৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:১৫
একলব্য২১ বলেছেন: ভাবলাম মোবাইল থেকে কিছু ছবি এখন শেয়ার করবো। সামুর জানি কি হইছে। বলছে সাইজ এত এত মাপের বেশি হলে আপলোড করা যাবে না।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১২:১৫
শায়মা বলেছেন: মিছা কথার জায়গা পাও না না!!!!!!!!
ছবি দিতে চাও না তাই সামুও চায় না বুঝলা!!!
আমারও আগে এমন হত তাই সব ছবির সাইজ ছোট করতে আমি মাথাটাই কেটে দিতাম।
৬৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৫৬
করুণাধারা বলেছেন: চমৎকার রান্নাঘর। অবশ্য আগেরটাও সুন্দর ছিল, আমার কাছে।
তোমার কান্ড দেখে আমার মনে পড়লো একটা কথা, "একে তো নাচুইন্যা বুড়ি, তারপর লোড হলে বাড়ি।"
ড্রাই কিচেনে একটা এয়ার ফ্রায়ার রাখতে পারো। এই রোজায় আমি তেল ছাড়া খাবার ভাজতে প্রথম এয়ার ব্যবহার করলাম। তারপর থেকে সকলকে এটা ব্যবহার করতে বলি।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৫৯
শায়মা বলেছেন: হা হা শুধু বাড়ি না কলাভাইয়ার সেই বাড়ি। কিচেন নাকি বোরিং আর মন মরা বলেছিলো!!!!!!!!!!!
তাই কিচেনকে একদম গয়নাগাটি পরিয়ে সাজিয়ে গুজিয়ে আনলাম।
আপুনি আমার ঘি চপচপে, মিষ্টি মিষমিষে, ঝাল ঝেলঝেলে এমনই ভালো লাগে জানো? তবুও মনে হয় এয়ার ফ্রায়ার কিনতেই হবে নইলে আর কিছুদিন পর আর রক্ষা থাকবে না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:০৬
বিষাদ সময় বলেছেন: ইহা কি ন্যাশনাল আর্ট গ্যালারীতে প্রদর্শিত কোন চিত্র প্রদর্শনী হইতে সংগৃহীত!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!