নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
আমার এবারের ঈদসংখ্যা ২০২৩ আনতে একটু দেরী হয়ে গেলো। দেরী হলেও এক সপ্তাহ শেষ হবার আগে আগেই নিয়ে এলাম কিন্তু ঈদসংখ্যা ২০২৩। আসলে প্রানান্ত গরমে প্রাণ যখন ওষ্ঠাগত তখনই এক পশলা বৃষ্টি সাথে নিয়ে এসেছিলো ঈদ-উল- ফিতর ২০২৩। মিররমনি বলেছিলো সামথিং নিউ অর ডিফারেন্ট কিছু করতে হবে আমাকে এবারের ঈদে। কিন্তু অনেক ভেবে ভেবেও আমি কিছুই নিউ পেলাম না। সেই একই ঈদের রান্না ছাড়া কোনোভাবেই নিউ নিউ রেসিপি দিয়ে ঈদ সাজাতে ইচ্ছা হলো না অথবা খুঁজে পেলাম না শপিং এর ব্যস্ততায়। তাই টেবিল রানার আর খানাপিনা ডিশগুলোকেই একটু নতুন করে উল্টে পাল্টে সাজিয়ে দিলাম।
এই যে দেখো বাঁকা করে সাজানো টেবিল রানারের উপর দিয়ে সাজিয়ে দিয়েছিলাম ঈদের খানাগুলো প্রতিবারের সোজার বদলে বাঁকা বাঁকা করে। আর একটা টেবিল রানারের বদলে দিয়ে দিয়েছিলাম ৩টে টেবিল রানার। নতুন রকম হলো না বলো?
কি কি খানা আছে গেস করো তো!
আচ্ছা আমিই বলি। প্রথমেই ঈদের মিষ্টি দিয়ে শুরু করি। এখানে আছে সেমাই, জর্দা, লাচ্চা, জেলো পুডিং ও ডাবের পুডিং। আরেকটা কথা বলি, এবারের রোজায় ডাব আর ডাবের শাস ছিলো আমার সবচাইতে প্রিয় আর সাথে ছিলো নানান রঙ্গে নানান ঢঙ্গে মকটেইল ড্রিংকস।
সেবারের লাল নীল ফিরনীর বদলে এবারের করেছি লাল সবুজ ডাবের পুডিং। সোজা কথা সাদামাটা কিছু ভালো লাগে না আমার উৎসব পার্বনে। এসব দিনে রং চং হলে আমার মন চনমন হয়ে ওঠে। আমার সে সব লাল নীল ফিরনী আর কারো পছন্দ না হোক আমার ঢাবিয়ান ভাইয়ার পছন্দ হয়েছিলো। তাই ভাইয়ার জন্য এই সবুজ রং ডাবের পুডিং এর বাটিটা। আর কমলাটা মিররমনি আর একলব্য ভাইয়ুর জন্য। ভাগাভাগি করে খেও।
আবারও গেস করো কি কি আছে বলো? দেখা যাচ্ছে গরুর মাংস, রাশান সালাদ আর একটু একটু চপ। নীলুমনি দেখো আবারও না ভাজা চপ ফর ফটোসেশন।
এই যে রাশান সালাদ এবং আলুকিমা চপ।
এটা ছিলো রোস্ট। ছবিটা ঠিক ঠাক বুঝাই যাচ্ছে না।
এই যে গরুর মাংস।
আর এটা সবুজ সব্জী।
এটা চিংড়ি দোপেঁয়াজা।
এই যে সেই আমার বিখ্যাত না ভাজা আলুকিমা চপ।
এই রোস্ট আমার স্পেশাল রোস্ট। মিষ্টি দই দিয়ে মাখিয়ে ভেঁজে তোলা রোস্ট!
আর এসব ছবি এমনি এমনি দেখো। যদিও এতই ছোট ছোট আর কিছুই বুঝা যায় না লুকে আসে সামুতে আজকাল।
অনেক হলো খানাপিনার গপ্পো! এবার একটু ঈদের শপিং টপিং জামাকাপড়ের গল্প বলি।
এই ঈদের আগের সপ্তাহ পর্যন্ত স্কুল খোলা ছিলো। ছুটি পেতেই টই টই ঘুরেছি শপিং এ। গরম টরম কিছুই মানিনি কিন্তু কি কিনি কি কিনি? লাল নীল হলুদ সবুজ গোলাপী বেগুনী, কমলা, টমলা মমলা উফফ সব কালারই তো পুরোনো। নতুন কিছু পাই কোথায়! ঠিক মিররমনির নতুন কিছু করো শুনতে গিয়ে নতুন কিছুই পেলাম না ঈদ টেবিল সজ্জায়। ঠিক তেমনই নতুন কোনো রংই পেলাম না যাহা ইহ জীবনে আমার পরা হয়নি কয়েকশোবার। নতুন কোনো শাড়িই পেলাম না যাহা ইহজীবনে পাওয়া হয়নি আমার। কাতান, জামদানী, মিরপুরী, টাঙ্গাইল, মনিপুরি জয়পুরী ওপস আমি তো আবার দেশপ্রেমী নিজে হাতে ভীন দেশী কাপড় কিনবোই না। তাহলে কিনবোটা কি? তখনই বুঝলাম মানুষ যত বুড়া হয় জীবনের রুপ রস গন্ধ কেনো তত মলিন হতে থাকে। নতুন করে কিছুই আর পাবার থাকে না। সবই হয়ে যায় পুরোনো এবং এক সময় একঘেয়ে।
কিন্তু তাই বলে আমার কি এত সহজেই হাল ছাড়া চলবে? তাই বলে হাল ছেড়ে দিয়ে কান্নাকাটি করবো না। কিছুতেই না নতুন কিছু করো একটা নতুন কিছু করো। আমি জানি এবারে আমি যেই গল্পটা বলবো তা শুনে কেউ কেউ নাক শিটকাবে । কেউ কেউ বলবে ঢং, কেউ কেউ বলবে ঘোড়া রোগ, হাতী রোগ। যে যা বলে বলুক, তাতে কি যায় আসে। আমি এমন কিছু করবোই যাতে জীবনের রুপ রস গন্ধ অটুট থাকে। জীবনের নতুন মানে খুঁজে খুঁজে পাই প্রতি মুহুর্তেই। আসমা রুপা সুফিয়া এরা আমাদের বাসার মহিলা গৃহকর্মী। এরা সবাই জীবনের নানা ঘাত প্রতিঘাতে বিপর্যস্ত হয়ে এসেছে আমাদের দ্বারে। আসমার ছোট ছেলেটাকে এতিম খানায় দিয়েছে। সে তার ছোটবোনটাকে তার বেতনের অর্ধেক পাঠিয়ে দেয়। রুপা তার ৯ বছরের মেয়েটাকে মায়ের কাছে রেখে এসেছে। ফোনে বলে, আম্মু তোমার জন্য টাকা পাঠাইসি তুমি মামীর সাথে গিয়ে সুন্দর দেখে জামা কিনে নিও। সুফিয়া চালচুলোহীন। তার নিজের কোনো ঘর নেই। তার স্বামী নিয়ে আজীবন আশ্রিতা থেকেছিলো ভায়ের সংসারে। আমাদের সংসারটাকে বড় আপন করে নিয়েছে। যেতে যায়না কোনোদিন এ বাড়ি ছেড়ে। আমি আসমা আর রুপার মত একই জামা কিনে আনলাম এবারের ঈদে। আসমা আনন্দে হেসে উঠলো। রুপা বললো, আফা আমরা ৩ জন এই জামা পরে এবারের ঈদে ছবি উঠামু আচ্ছা? এই হাসিটা এক্কেবারেই নতুন ছিলো। আমার জীবনে দেখা প্রথম কোনো অন্যরকম হাসি।
যাইহোক, এবারের রমজানে অনেক অনেক মকটেইলস বানিয়েছি শুধু একটাই বাকী ছিলো। বাকী থাকার কারণ ছিলো এই কুরাকাও বা কুরাসাও বা কিওরেসাও সিরাপ। সেটা যোগাড় করতেই বানালাম না আমার সেই প্রত্যাশিত নীল নীল ড্রিংকস। ঈদের জন্য স্পেশাল করে তুলে রাখলাম আর তারপর-
এই যে আমার সেই ঈদসংখ্যা ব্লু মুন অথবা ব্লু লেগুন মকটেইল ড্রিংকস। এটা শুধুই সাড়ে চুয়াত্তর ভাইয়ার জন্য। কারণ ভাইয়া এই সিরাপের হদিস দিয়েছিলো তাই।
আর ইহা সাড়ে ভাইয়া ও সাড়ে ভাবীজীর জন্য। ভাইয়া একা একা খাবে নাকি?
এবারে বলি রাশান সালাদের রেসিপি-
১কাপ মেয়নেজ, ১/২কাপ ক্রিম, ১চা চামচ গোল মরিচের গুড়া, ২ টেবিলচামচ চিনি, ১ চা চামচ লবন বা ইচ্ছেমত এই সব কিছু এগবিটারে বিট করে ফুলিয়ে ফাপিয়ে রেখে দিতে হবে।
২কাপ সিদ্ধ আলু কিউব করে কেটে নিতে হবে। ১কাপ সিদ্ধ গাজর কিউব করে কেটে নিতে হবে। ১কাপ আপেল কিউব করে কেটে নিতে হবে। ১ কাপ আনারসও কিউব করেই কেটে নিতে হবে। এরপর ঐ উপরের বানানো ক্রিমটা দিয়ে মিশিয়ে নিলেই হয়ে গেলো রাশান সালাদ। তবে এটা নরলাম রাশাদ সালাদ। কিন্তু আমারটা নরমাল না। আমি বানিয়েছি তো। তাই এটা আমার ----
এবারের ঈদের মীরাক্কেলীও মকটেইল রাশান সালাদ। নিমোভাইয়াকে উৎসর্গীত।
আর এইখান থেকে নির্বহণ ঘোষ, জটিল কুটিল, মরুভূমিভাইয়া, শাহ আজিজ ভাইয়া, সোনাবীজ ভাইয়া,ডঃ এম এ আলী ভাইয়া, খায়রুলভাইয়া আহমেদ জি এস ভাইয়া, সেলিমভাইয়া, তরকারী ভাইয়া, স্বপ্নবাজ ভাইয়া, গোফরানভাইয়া,সাজিদভাইয়া, গেঁয়োভূত ভাইয়া, রানার ব্লগ ভাইয়া শূন্য ভাইয়া, মহাজাগতিক ভাইয়া, তূর্য্য ভাইয়া, উদারজীভাইয়া, ইসিয়াক ভাইয়া, ডার্কম্যান ভাইয়া যারা যারা অনলাইনে আছেন তাদের নাম আপাতত লিখলাম আর মনিরা আপুনি, সোহানী আপুনি, দেয়ালিকা আপুনি, ছবি আপুনি, মুক্তানীল, রুখসানা লেইস আপুনি যারা যারা এখনও ব্লগে আসো তারা সবাই এখনও অনলাইনে না থাকলেও মনে করে করে লিখলাম। এখন সবাই মনে করে করে খেয়ে নিও। ওহ মডুভাইয়ার নাম বাদ পড়ে গেছিলো। মনে করে লিখলাম..... সবাইকে সবাইকে ভালোবাসা ও
ঈদের অনাবিল শুভেচ্ছা।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:০৪
শায়মা বলেছেন: ওপস দাঁড়াও দাঁড়াও তোমার নামটাও খানা পিনায় এড করে দেই। একদম খেয়ে নাও এক পেট ভাইয়া।
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:০৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ব্লু মুন মকটেল ড্রিঙ্কসের জন্য। যেটা আমার জন্য আর আমার বউয়ের জন্য। পুরো পোস্ট পড়ার পরে আবার মন্তব্য করবো ইনশাআল্লাহ।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:০৫
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ নিজেই আবার দুইটাই খেয়ে ফেলো না যেন ভাইয়া। ভাবীকেও দিও। মানে পড়তে দিও আমার পোস্ট অবশ্যই।
৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:১০
ডার্ক ম্যান বলেছেন: সারাজীবন একলাই খাইলা
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:২৬
শায়মা বলেছেন: আরে তোমারও দাওয়াৎ তো!!!!!!!!!!
দাঁড়াও নাম এড করে দিচ্ছি!
৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৩৩
নজসু বলেছেন:
আহারে! বোনটি আমার কত্তো কিছু পারে!
মাত্র দুপুরের খাবার খেয়ে উঠলাম। পোষ্টটা দেখে মনে হচ্ছে শুধু আজকে কেন, অনেক বছর হলো, আমি যেন কোন কিছু খাইনা।
প্রিয় বোন, যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে কথাটা আরেকবার প্রমান করলেন আপনি। কারণ, খাবারের ছবি চোখের ক্ষুধা বাড়িয়ে দিলো ঠিকই, কিন্তু আপনার সুন্দর বিররণ, গোছানো লেখনি মনের ক্ষুধাকে তৃপ্ত করলো।
সব মিলিয়ে খুবই ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন। দোয়া রইলো।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৩৪
শায়মা বলেছেন: এই রে নজসুভাইয়ু। কেবল এলে !!
তখন সবাইকে যারা অনলাইনে আছে খেতে ডাকলাম। তখন তুমি লুকাই লুকাই একাই খাচ্ছিলে???
ওকে নো প্রবলেম আবার খেতে বসো!
৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:১৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: ঈদের পরদিন থেকেই অপেক্ষায় ছিলাম এই ঈদ সংখ্যার। আজ ভাবছিলাম জিজ্ঞেস করবো ঈদ সংখ্যা দিবে না? পেয়েই চনমন করে চলে এলাম।
আচ্ছা সামুর কী রোগ হয়েছে এরকম ছোট ছোট ছবি কেন দেখায়! মডু কি আমাদের আতশ কাঁচ নয়তো টেলিস্কোপ দিবে ছবি দেখার জন্যে? ভালো হতো তাহলে!
আসমা, রূপার সাথে ম্যাচিং ম্যাচিং এর আইডিয়াটা এত চমতকার লেগেছে কী বলবো। ওরা এটা কখনো কল্পনাই করেনাই, সারাজীবন সুন্দর একটা স্মৃতি হয়ে থাকবে ওদের এই ঈদ।
ঈদ সংখ্যা সুন্দর হয়েছে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:২৪
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ সামুর বাচ্চা ছবির বাচ্চা বানাই দিসে। দাঁড়াও কমেন্টে ছবি বড় বড় আসে। তোমাকে দিচ্ছি!
প্রথমেই নাও এক গ্লাস ব্লু মুন ড্রিংকস
এইবার পুরা টেবিল শুদ্ধু!
৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:১৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: আরেকটা কথা বলতে ভুলে গেছি, চপটা কি গতবারের? সুফিয়া বুয়া ফ্রিজে রেখে দিয়েছিল এবার ফটোসেশনের জন্যে?
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:২৬
শায়মা বলেছেন: হায়রে! ভায়রে!! উপরের একই সাইজ ছবি এলো।
না না এবারেরটা আসমা বানিয়েছে। সে সব কিছু মোটকা মোটকা বানায়। বেগুনি জামাটা আসমা। হাসাতে হাসাতে মেরে ফেলে আমাকে।
৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: রাশিয়ান সাধারণ সালাদ আরেকটু সাধারণ হবে। ওরা সাধারণত ক্রিম আর চিনি দেয় না। আর আনারস তো পেরেস্ত্রোইকার আগে রাশানরা চোখেই দেখেনি! এখনো ওটা সালাদ হিসেবে খাওয়া শেখেনি ওরা সম্ভবত। ওদের এই সালাদে সিদ্ধ ডিম কিউব আর কিউকাম্বার পিকেল কিছু ক্ষেত্রে মটরশুটি থাকে।
অযথা একটু পন্ডিতি ফলালাম- মাইন্ড খাইয়েন না আফা।
খাবার দাবারের স্বাদের কথা কইতে পারুম না কিন্তু ছবিগুলা হৈসে জব্বর!
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৫২
শায়মা বলেছেন: হায় হায় কি বলো ভাইয়া?? আগে বলবা তো!!
এখন তো নিমো ভাইয়া আমার মীরাক্কেল মকটেইল রাশান সালাদকে আক্কেল ছাড়ায় দেবে।
আমি তো ইউটিউব দেখে টেরাই করলাম। শুনো মটরশুটি দিতে বলেছিলো । পাইনি। তবে ভাবখানা এমন ছিলো আনারস চাড়া চলিবেক লাই। আমি অনেক কষ্টে খুজে পেতে এইটুকুন আনারস পেয়েছিলাম।
সিদ্ধ ডিম দেওয়া যায় জানি কিন্তু আমি দেইনি। আসলে কিছুই না আলু ডিমের ভর্তা আমাদের উনাদের কাঁচা কাঁচা হয়েছেন সালাদ।
আমাদের আলু ডিম মটরশুটি ধনেপাতা পুদিনা পাতা কাঁচা মরিচ পেঁয়াজ সরিষার তৈল কত কিছু দেওয়া যায়। মজাদার ভর্তা হয়।
৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৫
নীল-দর্পণ বলেছেন:
তোমার জন্যে দুটো আম দিতে চেয়েছিলাম, সামু জানালো ব্যাগ নাকি অনেক ওজন হয়ে গেছে মানে ফাইল বলে ঠুউউ লংগার! এখন এইযে এক গাছ ভর্তি কাঁঠাল পাঠালাম এটা ভারী হল না!!
যাগগে এখন দিন এসেছে কাঁঠালের কাবাব, বার্গার বানানোর তাই সব বানাবে এসব দিয়ে।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৪
শায়মা বলেছেন: হায় হায় কাঁঠালের আমসত্ব প্রবাদ বাক্য সফল করিয়া এখন কাঁঠালের বার্গার!
আমাদের প্রধানমন্ত্রী যেদিন রেসিপি বুক প্রকাশ করবেন সেদিনই বানাবো সেটা অবশ্যই।
৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:২৬
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ব্লুমুন খেয়ে চাঁদের দিকে তাকালে,চাঁদও ব্লু হয়ে যাবে।
আপনি স্বাদের ব্লগারদের বাদে ঠিক কতজনের জন্য এসব খাবার বানিয়েছিলেন?
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৮
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
আমাদের বাসায় আমরা শুধু দু'জন বাস করি। আর আমাদের সাথে আছে বাসার ভেতরে ও বাইরে কিছু হেল্পিং হ্যান্ডস। বাড়িঘর আসবাব ঝাঁড়পোছ ছাড়াও বাড়ির বাইরে দারোয়ান, মালী এবং ড্রাইভার। সবার জন্যই রান্না করেছিলাম আমরা। শুধু তাই না আমাদের বাসার প্রথম গেস্ট ছিলো ছোট্ট একটা বাচ্চা। আমাদের ড্রাইভারের ৩ বছরের ছেলে। তার কোনো খাবারই পছন্দ হয়নি তার জন্য চকলেট দিতে হয়েছিলো।
ভালো করে দেখো খুব বেশি কিন্তু বানাইনি। আর যা বানিয়েছি সবটা দিয়েও টেবিল সাজাইনি। আসলেই আমি সকাল বেলা ঘর সাজাবার মত করেই প্রতি ঈদে টেবিল সাজাই তাই চপটা দেখো ভাঁজিনি কিন্তু। ব্লগে আমি এমন পোস্ট দেই বটে তবে ঘর সাজাবার নানা রকম গ্রুপ ও ম্যাগাজিনে খাদ্যসজ্জার ছবি দেবার জন্য আসলে আমি ছবি তুলি। আর ব্লগ তো আছেই।
ঈদের দিন দুপুর থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত দাওয়াৎ ছিলো। পরদিন আবার রাঁধাবাড়া হয়েছিলো। তারপরদিনও এসব তখন কিছুই ছিলোনা । সবই নতুন করে রাঁধতে হয়েছিলো। সে সব অবশ্য আমি রাঁধিনি। সুফিয়া আসমা রুপা, শামীম এরাই করেছিলো।
১০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৫
মিরোরডডল বলেছেন:
ডাবশাস অলটাইম ফেবারিট কিন্তু ডাবের পুডিং কেমন হবে এটা চিন্তার বিষয়
তারপরও ঢাবির সাথে ওটাই আমি শেয়ার করতে চাই, প্রথমে ঢাবি খাবার পর দেখবো সে বেঁচে আছে কিনা, তারপর আমি
রাশান সালাদের লুকটা জোস হয়েছে!
মাত্র বলতে চেয়েছিলাম চপগুলো আমার, জুনাপু আর মনিপু আসার আগেই সরিয়ে ফেলি কিন্তু যখন দেখলাম এবারেও ভাঁজা না, তাই আর ভাগ বসালাম না। ওগুলো বরং মনিপু জুনাপুর জন্যই তোলা থাক
ওদের সাথে ম্যাচ করে ছবি যেহেতু দেখা যাচ্ছে না তাই বলা মুশকিল কতখানি ম্যাচ করেছো।
আরেকটা ফটোসেশন হয়ে যাক।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
শায়মা বলেছেন: হায় হায় দেখা যাবে না কেনো???
একই জামা শুধু কালার আলাদা আলাদা।
শুনো ডাবের পুডিং মানে আগার আগার। ঐ যে চায়না গ্রাস দিয়ে জমিয়ে বানানো।
আর আলুচপ হা হা হা শুধু শুধু ভেঁজে কি হবে??
তাই কাঁচা কাঁচাই সাজিয়ে দিলাম।
১১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০২
মিরোরডডল বলেছেন:
নীল-দর্পণ বলেছেন: আরেকটা কথা বলতে ভুলে গেছি, চপটা কি গতবারের? সুফিয়া বুয়া ফ্রিজে রেখে দিয়েছিল এবার ফটোসেশনের জন্যে?
মিতার (আই মিন দর্পণ আপুর) কমেন্ট পড়ে হাসতে হাসতে শেষ আমি
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
শায়মা বলেছেন: মিতা কেনো!!!
তোমার নামও নীলু নাকি???
তাইলে এখন থেকে মীররনল নাকি নীলুরডল বলে ডাকবো!!
যাবো চেনাসূর নামে অনেক আগে অনলাইনে আমার একজন পরিচিত মানুষ ছিলো। সে অস্ট্রেলিয়া থাকতো। .....২০০০ নামে একখানে তার সাথে পরিচয় হয়েছিলো।
১২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
প্রামানিক বলেছেন: এত এত খাবার দেখে রুচি বেড়ে গেল, কিন্তু আমার এত খাবার খাওয়া মানা তাই আফসোস করেও জিহ্বাকে কন্ট্রল করতে হলো। ধন্যবাদ খাওয়া নিয়ে সুন্দর পোষ্ট দেয়ার জন্য।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তুমি এখন ভালো আছো তো???
অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি। তোমাকে না দেখে তোমার এক কলিগের কাছে তোমার খবর নিয়েছিলাম। ভাইয়াটা বলেছিলো তুমি কিছুটা সুস্থ্য হয়ে বাসায় ফিরে গেছো।
১৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৪
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: মিতা কেনো!!!
দর্পণ হচ্ছে মিরর।
আমি ভেবেছি তুমি জানো এটা।
জানতে নাহ?
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
শায়মা বলেছেন: ওহ তাই বলো....
মিররমনি তুমি ঈদে কি কি খেলে তার পোস্ট দাও। না হোক কোরমা পোলাও বিরিয়ানী। কি কি খেলে দেখতে চাই। একলব্য ভাইয়ু নাকি ছবি পোস্ট করতে গিয়েও করতে পারলো না।
১৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
মিরোরডডল বলেছেন:
আমিতো তোমাদের মতো ঈদ সেলিব্রেট করিনা আপু
হ্যাঁ আগে মাঝে মাঝে ঈদে বাংলাদেশি কিছু ফ্রেন্ডসদের সাথে ক্যাচাপ করেছি কিন্তু মোস্ট অভ দ্যা টাইম নট।
এবারতো ঈদ হয়ে গেলো লাস্ট স্যাটারডে। কি করেছি? অনেকসময় ছুটির দিনে যা করি।
গার্লফ্রেন্ডকে নিয়ে দুজনে লং ড্রাইভে গিয়েছি। ওখানেই এডভেঞ্চার সুন্দর সময় কেটে গেছে।
আর খাবার? যা যা ভালো লাগে সবই করি। আমার হোমকুক স্পেশাল বিরিয়ানি ছিলো আরও এটা সেটা করেছিলাম।
ও আমার হাতের রান্না খাবার খেতে পছন্দ করে। দুজনে মিলে একসাথে বলতে পারো পিকনিক করেছি কোন গহীন অরণ্যে। আসলেই এমন গভীর জঙ্গলে গিয়েছিলাম, দিনের বেলায় গা ছমছম করে। আবার কিছুদুর অরণ্য পার হতেই একই সাথে উত্তাল সমুদ্রের পাশেই বিশাল সবুজ পাহাড় আর নীলাকাশ। যদিও মাঝে মাঝেই হালকা তুলো তুলো মেঘও ছিলো। এক কথায় অসাধারণ!!!
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
শায়মা বলেছেন: হায় হায় গার্লফ্রেন্ড বললে এখন তো সবাই চিন্তায় পড়ে যাবে। আবার বলো ও তোমার হাতের রান্নাও ভালোবাসে। হা হা হা হা মিররমনি আমি কিন্তু অনেক হাসছি।
যাইহোক বুঝেছি তোমার কোনো বন্ধুর সাথেই ঘুরেছো যেমন আমরা ঘুরি আত্মীয় স্বজনের বাড়ি।
আচ্ছা কোথায় গিয়েছিলে তোমরা?
আরে আমি তো তোমাদের বন্ডাই বীচ গিয়েছিলাম। হায় হায় লেখাই হলো না অস্ট্রেলিয়ার ৩ নং পর্বটা। খুব শিঘ্রী নিয়ে আসবো সেটা।
১৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: অনেকদিন আগে আয়নাপুতুলের আশ সহ ইলিশ মাছ ভাজা খেয়ে ব্লগারদের পেট নষ্ট হয়েছিল, এবার আপু তোমার এত্ত এত্ত খাবার খেয়ে না জানি আবার কোন সমস্যায় পড়ি, খালি খাওন আর খাওন, এত্ত খানা পিনা বাদ দিয়া দু একটা পাঞ্জাবি টাঞ্জাবী দিলে কিন্ত মন্দ হতো না।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
শায়মা বলেছেন: নেক্সট ঈদে নো খাওন। সবার জন্য পাঞ্জাবী পাঞ্জাবা।
গরু মার্কা, ছাগল মার্কা, উট মার্কা, দুম্বা মার্কা, মহিষ মার্কা আর কি কি মার্কা ?
পেয়েছি হরিন মার্কা, মিররডলের জন্য ক্যাঙ্গারু মার্কা আর নির্বহনের জন্য বান্দর মার্কা। ওকে
আর সাচু ভাইয়ার জন্য তার নামের সাথেমিলিয়ে কচু ঘেচু মার্কা।
১৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২১
:) :) :) :) :) বলেছেন:
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
শায়মা বলেছেন: ঐ!!!!!!!!!!
কাঁচকলা দেখাও কেনে????
১৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
মিরোরডডল বলেছেন:
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: অনেকদিন আগে আয়নাপুতুলের আশ সহ ইলিশ মাছ ভাজা খেয়ে ব্লগারদের পেট নষ্ট হয়েছিল, এবার আপু তোমার এত্ত এত্ত খাবার খেয়ে না জানি আবার কোন সমস্যায় পড়ি, খালি খাওন আর খাওন, এত্ত খানা পিনা বাদ দিয়া দু একটা পাঞ্জাবি টাঞ্জাবী দিলে কিন্ত মন্দ হতো না।
সে কপাল এই ইহজনমে হবে না গেঁয়ো ভুত। প্রতিবছর শুধু খাবারের ছবিই দেখে যেতে হবে ফর সিওর।
সে পেট নষ্টই হোক বা অক্কা পাওয়াই হোক
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
শায়মা বলেছেন: মিররমনি নেক্সট টাইম নো খাওন দাওন ভাইয়া বলেছে।
অনলী পাঞ্জাবী পাঞ্জাবা।
তোমার জন্য না না পাঞ্জাবী না ক্যাঙ্গারু মার্কা শাড়ি।
১৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
একলব্য২১ বলেছেন: জবরদস্ত পোস্ট। আজকাল আমি ভীষণ খাক্কু হইছি। খালি খাই আর খাই। এর রকম রাজকীয় পরিচ্ছন্ন পরিবেশিত খাবার দেখাও আনন্দ হয়।
আরে পোস্ট না। ক্ষুদের কিছু ছবি দিতে চেয়েছিলাম তোমার পোস্টে।
আসছি পরে। তারপর অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে প্রত্যেকটি ছবি পোস্টমর্টেম করবো।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
শায়মা বলেছেন: কি করবো? সামুকেই একটা অনুবীক্ষন যন্ত্র কিনে দিতে হবে মনে হয়। সব ছবি দেখতে অনুবীক্ষন যন্ত্র লাগে।
ক্ষুদের ছবি একটু কেটে ছেটে ক্ষুদে বানিয়ে দাও। আমরা দেখি।
আমারও এবার রোজার পর এমনই খাই খাই আমি মনে হয় ১০০ কেজি হয়ে যাবো।
১৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মিরোরডডল বলেছেন:
পাঞ্জাবা এটা কি জিনিস আপু?
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
শায়মা বলেছেন: পাঞ্জাবীর সাথে পাজামাটা।
যেমন বিবির সাথে বাবা তেমনই আর কি।
২০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
কামাল১৮ বলেছেন: আমরা আমরাইতো।খাইলেও আছি না খাইলেও আছি।রাশান সালাদটা দেখে লোভ লাগছিল।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:০৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া রেসিপি দিলাম তো। ভাবীকে দাও এখুনি।নিশ্চয় বানিয়ে দেবে। না দিলে আমার বাসায় চলে আসো। আমি বানিয়ে দেবো তোমাকে ভাইয়ু!
২১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:০২
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: হায় হায় গার্লফ্রেন্ড বললে এখন তো সবাই চিন্তায় পড়ে যাবে।
she's a straight woman same as me and also she got her partner.
so nothing to be worried.
বলতে পারো আমরা দুজন শুধু ফ্রেন্ডস না, ট্র্যাভেল পার্টনারও।
দুজন মিলে প্রায়ই একসাথে ঘুরে বেড়াই।
শুধু আমার হাতের রান্না পছন্দ তাই না, সাথে থাকতেও খুব পছন্দ করে।
একটা মজার গল্প বলি।
একবার দুজন মিলে সারাদিনের জন্য ডে ট্রিপে গেছি।
সেই কোন সকালে বেরিয়ে রাত নটায় ফিরলাম কিন্তু সে তখনও যেতে চায়না।
ভাবলাম ওকে তাহলে আরও কিছুক্ষণ থাক।
আমার বাসার সাথেই একটা বিচ আছে, ওখানে গেলাম দুজন।
তার আগের রাত পূর্ণিমা ছিলো, তাই সে রাতেও লেইট করে তখন চাঁদ উঠেছে।
বালিতে বসে আমরা ঢেউয়ের মাঝে চাঁদের রিফ্লেকশন দেখছি, গল্প করছি।
কখন যে কয়েক ঘণ্টা চলে গেলো, প্রায় বারোটা তখন তার মোবাইলে টেক্সট এসেছে।
সেটা পড়ে সে হাসে আর আমাকে দেখায়। দেখি ওখানে তার পার্টনার লিখেছে,
Darling, are sure you're with Mid! (ব্লগের নামটা দিলাম)
Never mind, enjoy your time.
মিডের সাথে যাচ্ছে বলে গেলো কোথায় মেয়েটা, প্রায় বারোটা বাজে কোন খবর নেই, বেচারা চিন্তিত।
তখন তাকে বললাম এনাফ হয়েছে এবার বাসায় যাও। এই হচ্ছে তার অবস্থা
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:০৯
শায়মা বলেছেন: হা হা মিররমনি।
বাংলাদেশের বয়ফ্রেন্ড হলে রাগ করতো আর গান গাইতো
২২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৪০
করুণাধারা বলেছেন: তোমার লাল সবুজ ডাবের পুডিংয়ের ছবি দেখে মনে পড়লো, অনেকদিন আগে কিছু একটা রেসিপি দিয়েছিলে, "গরমের দিনে ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল" এরকম নামে। জিনিসটা ছিল তিন লেয়ারে তিন রঙা পুডিং টাইপের কিছু। এক লেয়ারে ছিল ডাবের পানির সাদা পুডিং। কী নাম ছিল সেই খাবারের? মনে করতে পারছি না!
সব খাবারই সৌন্দর্যময়! কিন্তু তোমার ছবিগুলো খুবই ছোট। আর আসমা রূপাওয়ালা ছবি তো ম্যাগনিফাইং গ্লাস দিয়ে দেখতে হয়!!
তোমার আসমা, রূপাকে দেখে আমি চমৎকৃত। এতকাল আমরা জানতাম কেবল হুমায়ূন আহমেদের নাটকেই দেখা যায় সাজুগুজু গৃহকর্মী, এখন তোমার পাশেও... তোমার খানাদানা, রান্নাঘরের সাজুগুজু শেষ করে তুমি এখন আসমা রূপাদেরও সাজাচ্ছ!! ভালো লেগেছে দেখে। ছবি ঝাপসা উঠেছে, তবু সুন্দর।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৪৯
শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি। সেটাও এটাই ছিলো। আগার আগার বা চায়না গ্রাস দিয়ে জমানো ডাবের পানি আর নারকেলের দুধ।
আর ছবি কি করবো। সব ছবি কেনো যে ছোট হয়ে আসে এত সামুতে এটাই বুঝিনা।
হ্যাঁ আমাদের বাসাও হুমায়ুন আহমেদের নাটকই। কয়েকদিন আগে রুপালী আর সিরাজ নীচে থাকে নাইট গার্ডের এমনই প্রেম। সেটা নিয়ে কাহিনী লিখলেও এক ট্রাজেডী হয়ে যাবে।
আমি খুবই দুঃখিত তাদের জন্য।
যাইহোক আসমা রুপাদের সব সময়ই সাজাই আপুনি। সুফিয়ার ছবিও দিয়েছিলাম এক সময় গোলাপী জামদানী পরা। অবশ্যই পুরানো না আমার নতুন জামদানীই।
তবে এবারে একদম একই জামা কিনেছিলাম ওদের মত। শুধু তিনটা তিন রং। নেক্সট ঈদে একই রং কিনবো।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৫২
শায়মা বলেছেন: একটা টেস্ট করার জন্য ছবিটা দিচ্ছি দেখি তো বড় হয় কিনা। হলে ক্যামেরার ছবিটা দেবো।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৫৩
শায়মা বলেছেন:
এবার দেখো.....
২৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৫৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এলাহি আয়োজন। আপনার জন্য চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী গরুর মাংস। এলাহি আয়োজন। আপনার জন্য চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী গরুর মাংস।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:০০
শায়মা বলেছেন: এটা কি মেজবানী নাকি কালা ভুনা?
তবে এত বড় ছবি দিচ্ছো কেমনে তোমরা!!!!!!!!!!!
আমারগুলা ম্যাগনিফাইং ছবি!!!!!!!!!!!!
কেনো কেনো কেনো!!!!!!!!
২৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৫৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- এতো খানা দেখলে খাওয়ার ইচ্ছা কমে যায় অনেকের। আমি তাদের দলে না।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:০১
শায়মা বলেছেন: আমিও না!!!!!!!!!! তোমার দাওয়াৎ আমার বাড়ি। পরীর দেশে ভাইয়ু!
২৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:০১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মেজবানি।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:০৪
শায়মা বলেছেন: গুড!
আমরা পারি রাঁধুনী মেজবানীর মশল্লা দিয়ে। এমনি এমনি পারি না।
২৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:১২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভালোবাসা ও ঈদের অনাবিল শুভেচ্ছা।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:১৬
শায়মা বলেছেন: তোমাকেও ঈদের শুভেচ্ছা ভাইয়ু!!!!!!
তোমার ঈদের খানাপিনা কই?
২৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪৭
করুণাধারা বলেছেন: ওই ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল খাবারের নাম কি ছিল? কিছুতেই মনে করতে পারছিনা।
আমার মনে হয় তোমার ছবিগুলো ফ্রেমবন্দি করতে গিয়ে কোনভাবে কম্প্যাক্ট হয়ে যাচ্ছে। লক্ষ্য করে দেখো আসমা রুপাওয়ালা ছবিতে ফ্রেম নাই, ছবিটাও বড়। আবার অন্যরা যেসব ছবি দিয়েছে সেগুলো ফ্রেম ছাড়া এবং বড়। তুমি একবার ফ্রেম ছাড়া ছবি দিয়ে দেখো বড় হয় কিনা।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০০
শায়মা বলেছেন: সেই খাবারের নাম আগার আগার আপুনি!!!!!!!!
আমিও খুঁজে পাচ্ছি না ছবিটা।
দাঁড়াও আবার ফ্রেম ছাড়া আনি। যদিও লাভ নেই জানি।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০২
শায়মা বলেছেন:
ছোটই আসছে দেখো!!! (
২৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:০১
শায়মা বলেছেন:
২৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৩৬
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
রাশান সালাদ দারুণ। চায়নিজ আইটেমের সাথে খেতে ভালো লাগবে।
আমার আম্মু থেকে শিখেছি কীভাবে বানাতে হয়।
তোমার পোস্ট পড়ে আমার বৌকে এইমাত্র বললাম- কাল যেন রাশিয়ান সালাদ বানান।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৩৩
শায়মা বলেছেন: তোমাদের না একটা কোন দেশী যেন বাবূর্চি ছিলো বলেছিলে যে কিনা দারুন সব রান্না জানতো? বুঝতে পারি তোমাদের বাসায় খানদানী খানা খাবার চলে। তুমি আম্মু থেকে শিখেছো ঠিক আছে তবে আমাদের ভাবিজী কি রকম শিখলো কি বানালো আমাদের ছবি তুলে পাঠাও ভাইয়ু!
৩০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:১৪
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
ঈদের খাওয়া এখনো শুরু করিনি।
রাশান সালাদটা রাইখেন।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৩৩
শায়মা বলেছেন: হা হা রেখে দিলে নত্ত হয়ে দাবে তো ভাইয়া।
তার থেকে নতুন করে বানিয়ে দেবো ওকে?
৩১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ ভোর ৫:২৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পোষ্টটি প্রকাশের সাথে সাথেই দেখেছিলাম । মন্তব্য লিখতে বিলম্বের কারণ পড়লেই কিছুটা বুঝা যাবে ।
শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন থাকায় একটু বেলা করেই ঘুম থেকে উঠেছি । প্রাতরাশ সেরে বসার ঘরে বসে
একদিকে বিভিন্ন চেনেলে আজকের টিভি নিউজ আর দিকে লেপটপে মেইল বক্স চেক করে সামুর পাতায় নজর
দিলাম । প্রথম পাতায় একটু খানি চোখ বুলিয়ে নীচের দিকে নেমে এসে তোমার এবারের ঈদসংখ্যা পোষ্টটি
নজরে এলো । বরাবরই তোমার ঈদ সংখ্যার পোষ্টে মঝাদার নতুন নতুন বেশ কিছু খাবারের ছবি ও রেসিপি
থাকে বিধায় সেগুলি আমরা সপরিবারে দেখে বেশ উপভোগ করি । এবারো হলো তাই , গিন্নীকে ডেকে এনে
একসাথে দেখতে বসে গেলাম । মুগ্ধ হয়ে দেখলাম , শুধু কি দেখা, জিভেও যে জল এসে গেল ।
সুযোগ এসে গেল গিন্নীর কথায় , সে বলে তোমার আপু প্রতিবছর তোমাদেরকে এত মজাদার ঈদের খবার
পরিবেশন করে, আর তোমরা তা দর্শণভক্ষন কর গোগ্রাসে । কই আপুকে তো দাওয়াত দিতে দেখলামনা
কখনো । ঈদ হয়ে গেছে ৭ দিনের মত হলো ,ঘরে পাক শাক যা হয়েছিল তার স্টক শেষ। ভাবলাম সুযোগ
যখন পাওয়া গেল নতুন করে শুরু করা যাক। বললাম ঠিক কথা বলেছ , এবারতো তাহলে আপুকে দাওয়াত
দিতেই হয় , এখন হতেই শুরু হয়ে যাক রান্না বান্নার কাজ ।
বাছ! কথা শেষ না হতেই হাতে ধরিয়ে দিল ছোট একটি ফর্দ , বলল মাত্র এই তিনটি জিনিস যথা জলপানের জন্য
কয়েকটি ফ্রেস গ্রীন ককোনাট ,স্টার্টার/এপিটাইজারের জন্য কয়েক পিছ ল্যাম্ব চপ আর ডেজার্টের জন্য এরাবিয়ান
মাহালাবারী মিল্ক পুডিং দোকান হতে নিয়ে আস। বাদ বাকি আমি দেখছি । ফর্দটি ছোট হলে কি হবে, এগুলির শপিং
বড়ই মুছিবতেই বিষয় । কারণ এক জায়গায় এগুলি মিলবেনা । ছুটতে হবে কয়েক জায়গায় । ভাবলাম ভালইতো
মছিবতে ফেলছে । আমিউ ছাড়ার পাত্র নই, বললাম ঠিক আছে দোকানে চললাম তবে তোমার জন্যও রেখে গেলাম
মাত্র তিনটি আইটেম : ১) বার বি কিউ ল্যাম্ব শিক কাবাব,২) আস্ত মুরগীর রোষ্ট আর ৩) চিকেন জাল ফ্রেজি । সে
জানাল বললেই কি শিক কাবাব করা যাবে ?শিক কাবাবের জন্য ল্যাম্বের মাংস মেরিনেট করতেইতো লেগে যাবে
কয়েক ঘন্টা ।
বললাম তাতে কি! আপুকেতো আর লাঞ্চের জন্য দাওয়াত দিচ্ছিনা , তাকে তো ডিনারের জন্য দাওয়াত দেয়া হবে ।
এখন মাত্র দুপুর , হাতে অনেক সময় পাবে । বলল সে ঠিক আছে এখন তোমার কাজ তুমি কর ।
লেগে গেলাম যার যার কাজে। আমি ছোটলাম দোকানে আর সে ছুটল কিচেনে । কাছেই মরিসন সুপারস্টোর ,
সহজেই পেয়ে গেলাম ফ্রেস থাই ইয়ং ককোনাট ।
স্টোরের ওয়ার্ম ফুড হলে ল্যাম্ব চপ থাকার কথা , গিয়ে দেখা গেল ল্যাম্ব চপ নেই , পাওয়া গেল তান্দুরী চিকেন ,
আগে পিছে কিছু না ভেবে কিনে নিলাম গুটি কয়েক
এখন প্রস্তাবিত ডেজার্ট কেনার পালা।এর জন্য বাধল যামেলা, ফর্দমত পাওয়া গেলনা ,তবে এর বিকল্প হিসাবে
কিনলাম Fresh strawberry layered desert
বেশ সহজেই কর্ম শেষ,হেলে দুলে চললাম ঘরের পানে, মনে মনে ভাবলাম দেখব গিয়ে সবজান্তা গিন্নীর নাকানী চুবানী।
কিন্ত কি মছিবত সাথে নিয়ে যে ঘরে ফিরেছি তা টের পেতে বেশী সময় নিলনা ।
আইটেম গুলি শপিং ব্যগ হতে বের করতে না করতেই গিন্নী বলে উঠল কইলাম কি আর আনলে কি , কইলাম ফ্রেস গ্রীন ককোনাট আনার জন্য , যা গরম পরেছে আপুকে ফ্রেস গ্রীন ককোনাট দিয়ে জলপান করাতে চেয়েছিলাম আর তুমি আনলে
কিনা প্রায় ঝুনা নারকেলের পানি ।
আর তান্দুরী চিকেন দেখেতো তার মাথায় চরকগাছ, বলে এটা কি ল্যাম্ব চপ হলো! ডেজার্ট দেখেতো আরো গজর গজর
শুরু হলো , কথামত মিল্ক পুডিং না এনে নিয়ে এসেছি ক্রীম পুডিং । বলল নো টালি বালি , কথামত আইটেমগুলিই তার
চাই ই চাই। বুঝলাম তার আইটেম কোনটাই এখনো তৈরী হয় নাই, তাই কায়দা করে সময় নিচ্ছে, আমাকে আবারো
দোকানে পাঠাবার মতলব তার । কি আর করা । এবার গাড়ি করে ছুটতে হল বেশ দুরের আসদা সুপার স্টোরে ,ইদানিং
সেখানে ফ্রেস গ্রীন ককোনাট মিলে। কপালগুনে মিলল।
নিলাম কিনে গুটা কয়েক গ্রীন ইয়ং ককোনাট তোমাদের জলপানের তরে । নামে গ্রীন হলেও দোকানে আসা পর্যন্ত
এগুলির বহিরাবরণ অনেকটা ধুসর বর্ণ ধারণ করে ।
ফেরার পথে একটি বাঙ্গালী ফাস্ট ফুডের দোকান (টেক ওয়ে )হতে কিনে নিলাম গুটা কয়েক ল্যাম্ব চপ উইথ সালাদ।
রইল বাকি মাহালাবিয়ান মিল্ক পুডিং , মিলে গেল সেটাও, ফিরতি পথে এরাবিয়ান আল বারাকা গ্রসারী এন্ড সুইট
শপ হতে পছন্দ মত কিনে নিলাম এরাবিয়ান মাহালাবিয়ান রোজমেরী মিল্ক পুডিং
তোমাদের শুভাগমনে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানোর জন্য মার্কস এন্ড স্পেনসার হতে কিছু ফ্রেস ফুল কিনে বাড়ী
ফিরলাম প্রফুল্ল চিত্তে ।
এসে দেখি গিন্নীর রান্না বান্না শেষ । তাজ্জব কি বাত ।
কম্বাইন্ড ওভেন, গ্রীল আর গ্যস বার্নারে ঘন্টা দুয়েকের মধ্যেই সে তৈরী করে ফেলেছে তার ভাগের আইটেম গুলি
যথা - ল্যাম্ব শিক কাবাব
আস্ত চিকেন রোষ্ট
চিকেন ঝাল ফ্রেজি
অতিরিক্ত হিসাবে ল্যাম্ব বিরিয়ানী আর টিলডা বাসমতি চালের পোলাও ।
সাথে টমেটু আসপি সালাদ
তোমার মত এত এত শাহি খানা পিনার এলাহী আয়োজন করতে পারবনা বলে গরীবের আমন্ত্রনকে হেলা করবেনা
বলেই মনে মনে মানি ।
আর আসার সময় পরিবারের সদস্যবৃন্দসহ ব্লগে থাকা সকলকে সাথে নিয়ে আসতে কিন্তু ভুলবেনা। সকলে একসাথে
খেলে অল্পতেও অনেক বরকত দেয় । মনে রাখবা, খানা পিনার জন্য আল্লার রহমতে কি ছি কি চিজ কমি নেহি
পরতা হ্যায়, ড. এম এ আলী’র রান্নাঘরে।
শুভেচ্ছা রইল
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৩৯
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া!!! এটা নিয়েই পোস্ট দেবো কিনা ভাবছি!!!
বাপরে মালহারি তালগাড়ি মাথা তো সব ঘুরে গেলো!!!!!!!!!!
ল্যাম্প কাবাবের চেহারা দেখেই তো মনে হচ্ছে মহা মজাদার!!!
তবে মিররমনি নতুন কিছু করো বলেছিলো এইবার নতুন কিছু পাওয়া গেলো। নেক্সট ঈদে আগে ভাবেই ভাবিজীকে নিয়ে প্লান করবো নতুন কিছুর তাক লাগাতে।
আপাতত নিজের তাক লাগানো ঘোর কাটাই।
৩২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৮:২০
রানার ব্লগ বলেছেন: ইদের দিন আমার নানু মারা গিয়েছেন। তাই ঈদ পালন করা হয় নাই।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৪০
শায়মা বলেছেন: আহা ভাইয়া। ঈদের দিনে মারা গেলেন নানু? নিশ্চয় ভালো থাকবেন নানু ওপারের দেশে। অনেক অনেক দোয়া। তুমি মন খারাপ করো না। আমরা সবাই তো একদিন চলে যাবো।
৩৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৮:২৮
কিরকুট বলেছেন: খাদ্যের কি নিপুন অপচয়!
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৪২
শায়মা বলেছেন: ঐ ভাইয়া। অপচয় কেনো রে??????????
আমরা সব হালুম হুলুম খেলুম তো!
ঈদের দিনে বুঝি ভাবিজী কিছু নান্না করেন না??
নাকি তুমি একটা কিপটা বুড়া?
৩৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৩৭
কালো যাদুকর বলেছেন: এত আওয়জন!!??
আপনার টেবিলে আমার প্রিয় অনেক খাবার আছে।
রেইন চেক নিলাম ( বাকি থাকলো আপাতত)
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৪৬
শায়মা বলেছেন: হা হা রেইন চেক।
ওকে ওকে তোমার দাওয়াৎ আমার বাড়ি পরীর দেশে।
৩৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৫৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
দারুন সব খাবার দাবার । দারুন ঈদ আয়োজন। ++++
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৪৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ু।
তোমার গল্পসোনামনির ঈদের কি খবর?
৩৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:০৬
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: দাওয়াত তো পেলাম না
কি করে যে ,লোভ সামলাই
...................................................................
ঈদ আয়োজন দেখে ক্ষুঁদায়
পেটে হাঙ্গরের বাস !
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৪৯
শায়মা বলেছেন: কে বলেছে পেলে না? তোমার দাওয়াৎ তো সেই কবে থেকে পরীর দেশে।
৩৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:২২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যত দেখি ততই খেতে ইচ্ছে করে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৪৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়ামনি তোমার ঈদ কেমন কাটলো?
৩৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:০০
রাজীব নুর বলেছেন: দাওয়াত তো দেন না।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৫১
শায়মা বলেছেন: কে বলেছে দেই না!
সেই ১৫/১৬ বছর ধরে দাওয়াৎ দিয়েই যাচ্ছি!!!
৩৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:১৯
করুণাধারা বলেছেন: আগার আগার তো একটা ইনগ্রেডিয়েন্ট এর নাম, আমার মনে হচ্ছিল তোমার খাবারটার নাম অন্য কিছু ছিল। অবশেষে খুঁজে বের করেছি, কোকোনাট জেলো পুডিং! ছবিগুলো কিন্তু চমৎকার ছিল!
কোকোনাট জেলো পুডিং
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৫৩
শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি!!!!!! আমি নিজেই খুঁজে পাচ্ছিলাম না। তখন মাথায় এই ভূত এমন চেপেছিলো!!!!!!!!! ছাঁচে ফেলে ধাঁচে ফেলেও বানাতাম সারাদিন। আরেকবার চেপেছিলো লেমন কেক। আরেকবার রেইনবো কেন। হা হা হা সে সব নিয়ে পোস্ট দেওয়া হয়নি!
৪০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার ভাবি জিজ্ঞেস করেছে এই ড্রিঙ্কস কি দিয়ে তৈরি।
আমিও তো ভুলে গেছি কি দিয়ে তৈরি।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৫৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ব্লু মুক ককটেইলের রেসিপি এইটা
Ingredients
1 cup crushed ice
1/4 cup vodka
1/4 cup blue curaçao
1/4 cup whipping cream
2 tablespoons vanilla-flavored syrup (such as Torani)
2 tablespoons fresh orange juice
1 tablespoon Cointreau or other orange-flavored liqueur
হা হা হা হা তবে আমি ককটেইল বানাইনি তো বানিয়েছি মকটেইল তাই আমারটাতে
শুধু বরফ, পুদিনা লেবু সোডা/ স্প্রাইট আর কিওরাসাও সিরাপ ঢেলে দিয়েছি। আর ওরেঞ্জ জ্যুস দিয়ে বানিয়েছিলাম সেটা গ্রীন হয়েছিলো।
দাঁড়াও ছবি দেই-
৪১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:১৩
একলব্য২১ বলেছেন: পোস্টটা দেখলাম এবং পড়লাম। ৩ নং ছবিতে সাদা জারের তলানির মধ্যে লাল পানীয়টি কি। এবারের পোস্ট ও তৎসংলগ্ন খাদ্যে ক্রমান্বয়ে ছবিসহ নাম থাকায় বুঝতে সুবিধা হয়েছে। এক নজরে যে খাদ্যগুলো খেতে ইচ্ছে হচ্ছে তা হল রাশান সালাদ, রোস্ট, সবুজ সবজি, চিংড়ি দোপেঁয়াজা।
তোমার পোস্ট দেখে আমার খাই খাই রোগটা জেগে উঠল। ইউটিউবে কল্যাণে এখন সবই রান্না করা সম্ভব। কিন্তু রান্নার জন্য বেশী সময় দেওয়া আমার একবারে না-পছন্দ। কি আর করা এখন hot and sour instant soup বানিয়ে পরম তৃপ্তিতে খাচ্ছি।
ডল, তোমার গার্লফ্রেন্ড ওরিজিনালি কোন দেশের।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:২৬
শায়মা বলেছেন: সেটা টম্যাটো জ্যুস ছিলো পিচ্চু!
তোমার ঈদের ছবি দাও তো। কি খেলে কি রাঁধলে, ক্ষুদেকে নিয়ে কোথায় ঘুরলে??
৪২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৪৯
একলব্য২১ বলেছেন: ঈদের দিন বিরিয়ানী খেয়েছি। ক্ষুদেকে এদিক ওদিক ঘুরেছি। একটা বড় মলে নিয়ে গিয়েছিলাম।
বিকেলে আমরা বেশ কয়েকজন বাংলাদেশী একটা ক্যাফের সামনে ফুটপাতে বসে কিছু snacks নিয়ে আড্ডা দিয়েছি। তখন এক কাকা আমাদের সাথে জয়েন করেন। লোকটা ভীষণ বদ। আমাদের সাথে গেজাইয়া আমাদের পুরা ঈদের বিকেলটাই নষ্ট করে দিয়েছে।
ক্ষুদে ছবি। আচ্ছা দেখছি।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:১০
শায়মা বলেছেন: হা হা এখনও পর্যন্ত বলোনি তুমি কোন দেশে আছো।
মালায়শিয়া হতে পারে কিংবা ইন্ডিয়া।
এটা বলতেও তোমার এত ভয় কেনো বলোতো?
৪৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৫৪
ঢাবিয়ান বলেছেন: বাহ আপুতো দেখি অন্তর্যামী । সবুজ আমার প্রিয় রঙ এবং ডাবের পুডিং জিনিষটাও খুব প্রিয়। আমাকে উৎসর্গকৃত ডাবের পুডিংখানার এত মাইক্রোস্কোোপিক আকারে মন ভরলো না। আরো বড় একখান ছবি চাই। আফটারল দর্শনেই অর্ধভোজন
ডল আপুতো আবার আমাকে গিনিপিগ বানাতে চাইছে । আমি খেয়ে বেঁচে থাকলে , বাকিটা উনি খাবেন। তাই ঠিক করসি , পুরাটাই খেয়ে ফেলব। লাল সবুজ দুইটাই । মরতেই যদি হয় , তবে খালি একটু খানি টেস্ট করে মরতে রাজী না
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:১১
শায়মা বলেছেন: হা হা দুইটাই অমৃত মোটেও গরল নহে।
যাইহোক আমার কোনো ছবিই বড় হয়ে আসে না সামুতে কি করবো আমি বলো?
৪৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:১৭
একলব্য২১ বলেছেন: হা হা হা......
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:১৯
শায়মা বলেছেন: কিসের হা হা শুনি????
ভয় পাও কাকে পিচ্চু?
৪৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২২
একলব্য২১ বলেছেন: কাকে আবার। শায়মা আপুকে।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২৫
শায়মা বলেছেন: হায় হায় কেনো কেনো কেনো রে?????????????
যাইহোক নতুন গল্প আসবে। আর সেটা ভেবে আমার এখুনি মুখে হাসি ফুটে উঠছে। হা হা
সেটা অবশ্য সিরিজ না। এক পর্বের গল্প। বড় জোর ৩ পর্ব হতে পারে।
৪৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:৩২
একলব্য২১ বলেছেন: বিশ্বাস করো। তোমার লেখার আমাদের কাছে অনেক আনন্দের অনেক বিনোদনের। একটু বড় করেই লেখ।
৩০ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:০০
শায়মা বলেছেন: হা হা বাট এইবার দুঃখ না দিয়ে হাসাবো ওকে?
৪৭| ০১ লা মে, ২০২৩ সকাল ১০:৫০
অপু তানভীর বলেছেন: তোমাকে না বলেছি দাওয়াত না দিয়ে এসব ছবি দিবে না !!
০১ লা মে, ২০২৩ বিকাল ৫:২৯
শায়মা বলেছেন: তোমাকে তো সেই কবে থেকে দাওয়াৎ দিয়েই যাচ্ছি। তুমিই তো আসোনা!!!
৪৮| ০১ লা মে, ২০২৩ সকাল ১১:৩৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,
প্রতি ঈদের ফাঁকিবাজী পোস্টের ২০২৩এর সংষ্করণ। শুধু খাবারদাবারের ছবি দেখিয়েই গেলেন। খেতে ডাকলেন না।
বুকের পাটা থাকলে প্রতি বছর এক দুইজনকে ঈদের দাওয়াত দিয়ে ঐ সব "আহা - আহা, ইয়ুম্মী-ইয়ুম্মী" খাবারের সাথে মকটেলও খাওয়াতে পারতেন।
ফাঁকিবাজী পোস্ট না তো কি ?
মিররডডল, একলব্য, সাড়ে চুয়াত্তর নিশ্চয়ই আমার সাথে একমত হবেন। আপনারা কখনই "ছবি খাবার" খেতে চাইবেন না মনে হয়। ঠিক কিনা ?
০১ লা মে, ২০২৩ বিকাল ৫:৩০
শায়মা বলেছেন: মিররডডল, একলব্য, সাড়ে চুয়াত্তরভাইয়া আর তোমার এই চারজনের দাওয়াৎ নেক্সট ঈদে।
একসাথে চলে আসো ভাইয়ু।
৪৯| ০১ লা মে, ২০২৩ দুপুর ১:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার মেয়ে আর আপনার ভাবি ভেবেছিল যে এটা মনে হয় নীল রঙের মদ। পরে অবশ্য আমি বুঝিয়ে বলেছি।
তারপরও আমার কেমন যেন সন্দেহ হয়। আপনি এটার মধ্যে কি মিশিয়েছেন সেটা আপনি আর আল্লাহ ছাড়া আর কেউ জানে না। হালাল মদ হলে অবশ্য আমার কোন সমস্যা নাই। আমাকে হালাল মদ বানিয়ে দিতে পারবেন? অথবা রেসিপি থাকলে দিয়েন।
০১ লা মে, ২০২৩ বিকাল ৫:৩১
শায়মা বলেছেন: হালাল মদের রেসিপি দিতে পারি কিন্তু তারপর তো তুমি আমাকে সারা জীবনের জন্য বয়কট করবে।
না না এ আমি মেনে নিতে পারবো না।
৫০| ০১ লা মে, ২০২৩ বিকাল ৩:২৫
মেহবুবা বলেছেন: ঈদের পরেও ঈদ আমেজ!
তুমি যে খুশী বিলিয়ে চলছো সেই অনেক; যদিও এসবের স্বাদ নেবার সাধ থাকলেও সাধ্য নেই
০১ লা মে, ২০২৩ বিকাল ৫:৩২
শায়মা বলেছেন: সাধ্য আছে তো আপুনি!!
আমার পরীর দেশে আসিতে হইবেক।
৫১| ০১ লা মে, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৯
মিরোরডডল বলেছেন:
জী এস, ফাঁকিবাজি শুধু এটুকু না, আরও আছে।
ওগুলো বললে আপুর সাথে আমার মারামারি লাগবে।
ব্লগে আমরা পুরুষদের মাঝেই মারামারি দেখি কিন্তু মেয়েদের মধ্যে নেই, তাই আর সেপথে পা না বারাই
০১ লা মে, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৩
শায়মা বলেছেন: তুমি আসিলে তব্বাঈঈঈঈঈঈঈঈঈঈ আতিবে মিররমনি!!!!!!!
মারামারি কেনো???
আমি তো দাওয়াৎ দিয়েই চলেছি। কেউ আসে না........
৫২| ০১ লা মে, ২০২৩ রাত ১০:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দেরী করে আসছি কিছু কী আছে ?
না থাকলে সমস্যা নাই , রেসিপি আছে বানিয়ে খাবো
০২ রা মে, ২০২৩ বিকাল ৫:১২
শায়মা বলেছেন: হা হা হা এত দেরী কেনো আপুনি!!!
তুমি মনে হয় নিজেই রাঁধছিলে। কি কি রেঁধেছো শিঘরী দেখাও।
৫৩| ০২ রা মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ব্লগে ঠাট্টা মশকরা করা কমিয়ে দেব ঠিক করেছি। যদিও আমার জন্য স্বভাব বদলানো খুব কঠিন কাজ। মন্তব্য বুঝে শুনে করতে হবে। শত্রু বেড়ে যাচ্ছে। শত্রু বেশী বাড়লে ব্লগে থাকা সম্ভব হবে না। বয়সে যারা বেশী ছোট তাদের ব্যাপারে আরও সাবধান থাকতে হবে। কারণ জেনারেশন গ্যাপ। ওদের কথা আমি বুঝি না আর আমার কথা ওরা বোঝে না।
০২ রা মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
শায়মা বলেছেন: হায় হায় কে তোমার শত্রু হলো? ঠাট্টা মশকরা কমিয়ে দিলে তুমি হয়ে যাবে সিরিয়াস ব্লগার। শত্রু জীবনেও কমবে না । মানুষ বলে বোবার শত্রু নেই। আসলে বোবার শত্রু মিত্র কিচ্ছু নেই। পানসে জীবন। শত্রুওয়ালা জীবন হলো এক্সাইটিং। সদা ও সর্বদা জীবনের গতি। আর শত্রুহীন ভালা মানুষের জীবন লবন ছাড়া পান্তা ভাত।
জেনারেশন গ্যাপের কথা যদি বলো তোমার নিজেকেই আপডের হতে হবে। হতে হবে ওপেন মাইন্ডেড বা এক্সসেপ্টেবল। নির্বংশ জন্মছে কবে জানো? যখন আমার এইচ এস সি!
হা হা হা
৫৪| ০২ রা মে, ২০২৩ রাত ৮:০৯
একলব্য২১ বলেছেন: নির্বংশ জন্মছে কবে জানো?
"নির্বংশ জন্মছে" এই শব্দ যুগলের মানে কি।
০২ রা মে, ২০২৩ রাত ৮:২১
শায়মা বলেছেন: হা হা নির্বংশ নাম দিয়েছে আয়নাপুতুল একজনকে। হা হা হা
৫৫| ০২ রা মে, ২০২৩ রাত ৮:১১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি তো আসলে সিরিয়াস টাইপের মানুষ। মানুষ ভাবে অন্য রকম।
আমার পক্ষে আপডেট হওয়া সম্ভব না। এটা আমার সীমাবদ্ধতা।
আমি ওপেন মাইন্ডেড না বলতে চাচ্ছেন। এরকম মনে করার কারণ হোল আপনার আমার চিন্তা ধারার পার্থক্য। সেটা আকাশ আর পাতাল। আমার পক্ষে আসলে নিজেকে পরিবর্তন করা সম্ভব না। তার আরেকটা কারণ হোল আমি স্বাধীনচেতা। অন্যের মতবাদের চেয়ে নিজের মতবাদ ভালো লাগে। আমাকে আমার মতই গ্রহণ করা উচিত।
আপনার বয়স তো আমি হিসাব করে ফেললাম।
এটাও একটা মশকরা। এটাও করা যাবে না।
০২ রা মে, ২০২৩ রাত ৮:২৬
শায়মা বলেছেন: আমার বয়স হিসাব করে লাভ নেই। আমি সদা ও সর্বদা ১৯। এই ১৯ আমার ৯১ এও থাকবে। কাজেই কোনোই সমস্যা নাহি।
তুমি সিরিয়াস টাইপ শুধু না গিয়ানীও বটে। গিয়ানী মানে গিয়ান পিপাসু এটা বুঝা যায়। আপডেট হওয়া সম্ভব না হলে জেনেরেশন গ্যাপে হাবুডুবুই খাবে।
ওপেন মাইন্ডেড বলতে আমি এক্সসেপ্টেবল মাইন্ড বুঝিয়েছি।
ভালো মন্দ যাহাই আসুক সত্যরে লও সহজে টাইপ। মান্ধাতার আমলের রুলস বা মগজে গেঁথে দেওয়া গিয়ান থেকে বেরিয়ে এসে আউট অব দ্যা বক্স ভাবার ক্ষমতা।
আমার চিন্তাধারও ঐ মাথায় গেঁথে দেওয়া টাইপই। তবে আমি জানি এটা ঠিক না তাই আমার সাথে তোমার একটু পার্থক্য।
তুমি স্বাধীনচেতা কিন্তু ভদ্রলোক তাই মাঝে মাঝে একটু চুপ থাকো আর কি।
মানে বলতে চাচ্ছিলাম একই সাথে স্বাধীনচেতা ও গা বাঁচিয়ে চলা আর কি। হা হা হা
যদিও গাঁ বাঁচিয়ে চলা বুদ্ধিমানের লক্ষন। বোকারাই লম্ফ দিয়ে পড়ে গা না বাঁচিয়ে গাঁয়ের মাঝে তারপর টিনের তলোয়ার হুই হাই করে।
হা হা হা
৫৬| ০২ রা মে, ২০২৩ রাত ৮:৩৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভাবলাম আপনার সাথে কথা বলে একটু হাল্কা হব। আপনি আমার দোষ খোঁজা শুরু করেছেন। আমাকে কেউ উপদেশ দিলে আমার মেজাজ গরম হয়ে যায়। কারণ আমার ভালো দিক খারাপ দিক সম্পর্কে আমি ছাড়া কেউ বেশী জানে না। গুরুজন কেউ উপদেশ দিলে সেটা আলাদা কথা। আপনার উপদেশ আরও নেয়া যাবে না কারণ আপনার সাথে আমার আকাশ পাতাল পার্থক্য। সেটা কমানো সম্ভব না। প্রত্যেকটা মানুষ ইউনিক। আর ব্লগের সম্পর্কটা আমার কাছে খুব ঠুনকো। এই জন্য কি নিজেকে বদলাব।
০২ রা মে, ২০২৩ রাত ১০:১৮
শায়মা বলেছেন: হা হা না বদলাবে না। কিন্তু বুদ্ধি করে ব্লগে কথা বলতে হবে যেন সাপও মরে লাঠিও ভাঙ্গে না।
হা হা তোমার রেগে মেগে কাই হওয়া চেহারা ভেবে হাসছি ভাইয়া। আমার উপদেশ নিতে হবে না কিন্তু নিলে ভালা হইতো হাজার হোক আমি ব্লগে বুড়ি হয়ে গেছি দেখতে দেখতে। ব্লগের লোকজন ঘরবাড়ি ইট কাঁঠ পাথর কি হতে পারে কি বলতে পারে আর কোন কাঁচকলা দিয়ে মাংস রাঁধতে পারে সবই আমার জানা।
তাই সবচেয়ে বড় উপদেশটা নাও। ঠুনকো মানে ঠুনকোই ভাবো। কে কি বললো এই ভেবে মেজাজ গরম হয়েছিলো এটা ভাবনাটাই কিনতু বুঝাচ্ছে ঠুনকো ভাবতে পারছো না।
আমিও ঠুনকো ভাবি বটে তবে দু এক ক্ষেত্রে ঠুনকো ভুলে যাই তখন যেমনই তাদেরকে আপন মনে হয় তেমনই কারো উপর রেগে গেলে তার কল্লা ফেলে দিতে ইচ্ছা করে মা কালীর মত হাতে খড়গ নিয়ে।
লাস্ট রাগ রেগেছিলাম চাঁদগাজী ভাইয়ার উপরে তারপর একদম শীতল হয়ে গেছি। নিজের আনন্দে আছি।
৫৭| ০২ রা মে, ২০২৩ রাত ৮:৫৫
আরোগ্য বলেছেন: শায়মা আপু কি চালাকি করে এতো পিচ্চি পিচ্চি ছবি দিয়েছেন যাতে কেউ ভালোমত নজর দিতে না পারে?
এবার মেনু কম মনে হচ্ছে অন্যবারের তুলনায়।
আচ্ছা প্রথম ছবিটায় প্লেটগুলো কি তামচিনির। ব্লু কারুকার্য করা। এগুলো এখন সচরাচর দেখা যায় না।
০২ রা মে, ২০২৩ রাত ১০:২০
শায়মা বলেছেন: আরে আমার সাথে সামুভাইয়া/আপুনি চালাকি করছে কিছুতেই বড় ছবি হতে দেয় না।
মেন্যু কম বেশি জানিনা নতুন স্টাইলে সাজিয়েছি।
তামচিনি না তাম লবন জানিনা ভাইয়া হাজার হাজার প্লেট আছে এমন গুলশান মার্কেটে। পুরা ডিনার সেটই আছে।
৫৮| ০২ রা মে, ২০২৩ রাত ১০:৪৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি মুরুব্বী ছাড়া কারও উপদেশ নেই না। আপনার উপদেশটাও নিতে পারবো বলে মনে হয় না। আমি নিজের সিদ্ধান্তকে বেশী গুরুত্ব দেই। অন্যের কথায় চলি না। অযাচিত উপদেশ আরও অপছন্দ করি। তারপরও উপদেশ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
০২ রা মে, ২০২৩ রাত ১০:৫৭
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া আরেকটা গ্রীন মনিন কিউরাসাও এর বাচ্চা কিনেছি। সেটা দিয়ে কয় গ্লাস হালাল শরবৎ পাঠাবো বলো?? আচ্ছা থাক তার চেয়ে ছবি আঁকছি। সেই আধা ডান ছবিটাই দেখো।
৫৯| ০২ রা মে, ২০২৩ রাত ১০:৫৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এটা ছেলে নাকি মেয়ে?
০২ রা মে, ২০২৩ রাত ১১:০০
শায়মা বলেছেন: সাজুগুজু করানোর পর বুঝা যাবে যে এটা একটা মেয়ে।
০২ রা মে, ২০২৩ রাত ১১:০৩
শায়মা বলেছেন:
এই যে আরেকটা এঁকেছিলাম কালকে......
৬০| ০২ রা মে, ২০২৩ রাত ১১:০২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এটাকে ছেলে বানাতে পারবেন?
০২ রা মে, ২০২৩ রাত ১১:০৫
শায়মা বলেছেন: পারবো না কেনো???
পেন্সিল ইরেজার সারজারী দিয়ে আমি মেয়েকে ছেলে ছেলেকে মেয়ে বানাতে পারি তো ......
৬১| ০২ রা মে, ২০২৩ রাত ১১:১৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গ্লাসে তো শুধু বরফ আছে মনে হয়? একটু নীল শরবত ঢেলে দেন। বুড়ো আঙ্গুল নাই নাকি? দেখা যাওয়ার কথা।
০২ রা মে, ২০২৩ রাত ১১:৫৯
শায়মা বলেছেন: বুড়া আঙ্গুল আছে।
কিন্তু বুড়া মানুষরা দেখতে পায় না! !!!!!!!!!!!!
০৩ রা মে, ২০২৩ রাত ১২:২১
শায়মা বলেছেন: ০৩ রা মে, ২০২৩ রাত ১২:১৫০
লেখক বলেছেন: মানুষের আবেগ নিয়ে খেলা ঠিক না।
এটা কি উপদেশ?
খেয়াল করে দেখলাম ইচ্ছা করলে সব কমেন্ট রিপ্লাইকেই উপদেশ বানানো যায়।
যাইহোক আমি তো আবেগ নিয়ে শুধু গল্প লেখার সময় খেলি......
৬২| ০৩ রা মে, ২০২৩ রাত ১২:২৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যে ছবির মেয়েকে ছেলে বানাতে পারে সে আমার সাধারণ একটা উক্তিকেও উপদেশ বানাতে পারার কথা।
আপনি ভালো খেলোয়াড় এটা বুঝতে পারলাম।
০৩ রা মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৮
শায়মা বলেছেন: আজ ম্যুড কেমন ভাইয়ামনি??
জীবনের মহা মহা সমুদ্র মহাদেশ দুঃখ কষ্ট রাগ ক্ষোভ রাতে এক ঘুম দিয়ে কাটিয়ে উঠে ভুলে গেছি।
৬৩| ০৩ রা মে, ২০২৩ ভোর ৪:২৮
জটিল ভাই বলেছেন:
আপনার পোস্টের মতো আমারও কমেন্ট করতে দেরি হয়ে গেলো। তবুও একজন জ্বলজ্যান্ত কিংবদন্তীর পোস্টে কমেন্ট করতে সক্ষম হয়ে কেমন যেনো একটা মঙ্গলগ্রহ জয়ের আনন্দ পাচ্ছি
এনিওয়ে, ঈদের দিন কি এসব খাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন?
০৩ রা মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১০
শায়মা বলেছেন: জলজ্যান্ত কিংবদন্তী!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
চিন্তায় আমিও পড়লো আরও দু এক জনাও পড়লো!
ঈদের দিন পরের দিন এখনও পর্যন্ত আমার খাই খাই রোগ ধরেই রয়েছে। খেয়েই যাচ্ছি......
৬৪| ০৪ ঠা মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার মুড ভালো আছে। আপনি কার ঘুমের কথা বলেছেন?
০৪ ঠা মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১২
শায়মা বলেছেন: ওহ আমার ঘুম।
মানে এই জীবনের সকল দুঃখ কত্ত লাগ টাগের কথা বললাম।
যাইহোক আজ সকাল থেকে এক্কেরে ম্যুড ফুরফুরা।
রাতে চুলে কাস্টরওয়েল অলিভওয়েল আর সেভেন সিস তেল মিশিয়ে একদম সারা মাথা ম্যাসেজ করে চুল বেঁধে ঘুমিয়েছিলাম। ৮ ঘন্টা পর ঘুম ভেঙ্গে উঠে দেখি যাহা দেখি তাহাই ভালো লাগে, যাহা শুনি তাহাই সুমধুর লাগে যাহা ভাবি তাহাই কাব্য লাগে।
মনে মনে একটা কবিতা লিখেছি। তোমাদেরকে শুনাবো একসময়। এখন আমি নিউ স্টাইল চাওমিন বানাতে যাচ্ছি।
৬৫| ০৪ ঠা মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার এই সব সখের রাগ দুঃখ মাসে কয়বার হয়? মাথায় ৩ রকমের তেল দিলে যে রাগ দুঃখ চলে যায় সেটা আসল রাগ দুঃখ না এটা আমরা ভালোই বুঝতে পারি।
০৪ ঠা মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
শায়মা বলেছেন: হা হা আমার আসলে রাগ দুঃখ কোনোটাই হয় না সবই মজা লাগে। মানুষের দুঃখ রাগকে আরও মজা লাগে ভাইয়া।
৬৬| ০৪ ঠা মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মানুষের রাগ আর দুঃখে কারও মজা লাগে এটা প্রথম শুনলাম। Sadistic পার্সোনালিটির মানুষের একটা বৈশিষ্ট্য হোল;
Is amused by, or takes pleasure in, the psychological or physical suffering of others। আপনার মধ্যে এই লক্ষণ আছে মনে হচ্ছে। আপনি সত্যি যদি এটা মিন করেন তাহলে বুঝতে হবে আপনার মানসিক সমস্যা আছে।
পৃথিবীতে এমন কোন মানুষ আছে নাকি যার রাগ বা দুঃখ নাই। এটাও একটা মানসিক সমস্যা মনে হচ্ছে। কেউ যদি বলে তার রাগ বা দুঃখ হয় না কখনও তাহলে বলতে হবে সে মানসিক রোগী। কারণ কোন নবী রসূলও রাগ দুঃখের ঊর্ধ্বে ছিলেন না। আর আপনার রাগ দুঃখ নাই। তারমানে আপনি নির্বিকার। এটা কোন সুস্থ মানুষের পক্ষে সম্ভব না।
আপনার কথা অনেকটা রাজীব নুরের মত হয়ে যায় মাঝে মাঝে। মাঝে মাঝে আপনি ভাব দেখান আপনার কত দুঃখ। আবার বলেন আপনার জীবনে রাগ দুঃখ বলে কিছুই নাই। আবার বলেন অন্যের দুঃখ আর রাগ দেখে আরও মজা লাগে।
০৪ ঠা মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
শায়মা বলেছেন: হা হা তাই তো রাজীব ভাইয়ুকে আমার মজা লাগে।
পৃথিবীতে কি আছে কি নাই এত কিছু নিয়ে ভেবে সময় নষ্ট করে কি হবে ভাইয়া?
এই রাগ আর দুঃখ মানে এই ভারচুয়াল দুনিয়ার হাওয়ার সাথে যুদ্ধ করে যারা রাগ দেখায় বা দুঃখ পায় তাহাদের কথা বলিয়াছি।
৬৭| ০৪ ঠা মে, ২০২৩ রাত ৮:২৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভার্চুয়াল জগত আসলে হাওয়া না। সমাজ পরিবর্তনে এই ভার্চুয়াল দুনিয়ার ভুমিকা ছিল এবং এখনও আছে। সমাজের অনেক আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছে ভার্চুয়াল জগত থেকে। শাহ্বাগ আন্দোলন হয়েছে ব্লগ থেকে। ভার্চুয়াল জগতকে তুচ্ছ মনে করলে এগুলিও তুচ্ছ হয়ে যাবে। ভার্চুয়াল জগতে যার সাথে কথা বলছি সে রক্ত মাংসের মানুষ। আপনার মত অনেকেই একই বিশ্বাস করে বলেই ব্লগ এবং ফেইসবুকে গালিগালাজ করতে তাদের বাঁধে না। ভাবে এটা কিছুই না। একজন ব্লগারের সাথে কোথাও দেখাও হওয়ার সম্ভবনা আছে। এই ব্লগেও গেট টুগেদার এক সময় হত। ব্লগে একজনকে গালি দিল কেউ আবার গেট টুগেদারে তার সাথে দেখা হোল তখন কেমন লাগবে। ভার্চুয়াল জগতে কেউ একজন খারাপ কিছু বলেছিল বলেই আপনি ক্ষেপে গিয়েছিলেন। কাজেই আপনার কথার মধ্যে স্ববিরোধীতা আছে। আপনার প্রতিক্রিয়ার কারণে একশনও হয়েছিল। কাজেই একেকবার একেক রকম বললে হবে না। ভার্চুয়াল সম্পর্কের চেয়ে ব্যক্তিগত সম্পর্ক অনেক শক্তিশালী। ভার্চুয়াল সম্পর্ক গড়তে আর ভাঙতে সময় লাগে না। সেটা ঠিক। কিন্তু এটাকে উড়িয়ে দিতে পারবেন না। আপনার কথা সঠিক হলে ব্লগে এতো নিয়ম নীতির প্রয়োজন হত না। ব্লগ কর্তৃপক্ষ বলতো আপনাদের যা খুশি তাই গালি দেন সমস্যা নাই। ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের দরকার পড়তো না। এই আইনে মামলা করে একজনকে কাঠগড়ায়ও দাড়া করানো যায়। কারণ ভার্চুয়াল জগতের কথায় মানুষ আঘাত পেতে পারে। যারা আপনার মত মনে করে তারাই এটাকে হাল্কাভাবে নেয় এবং যা খুশি তাই বলে। রাজীব নুরের মত। কারণ সে জানে এটা ভার্চুয়াল জগত। কোন জবাবদিহিতা নাই। এটা এক ধরণের অসততা। নুরু ভাই মারা গিয়েছেন। এখন আমি যদি ভাবি আরে এটা তো ভার্চুয়াল জগতের ব্যাপার। আমার খারাপ লাগার কিছু নাই। আসলে ব্যাপারটা সেরকম না। তার ভালো খারাপ সব মন্তব্যই আমাদের মনকে আলোড়িত করে।
আমি কিছু যুক্তি দেয়ার চেষ্টা করলাম। আমি বিতর্ক করতে পছন্দ করি যে বিষয়গুলি নিয়ে আমার আগ্রহ থাকে। বিতর্ক করতে পছন্দ করি আর ভাবের আদান প্রদান ভালো লাগে বলেই অনেক সময় মন্তব্য বড় হয়ে যায়। আপনার মত একজন সিনিয়র ব্লগার যদি ভার্চুয়াল জগত সম্পর্কে এই ধরনের ধারণা রাখেন সেই ক্ষেত্রে আর কিছু বলার থাকে না। আপনারা ভুলে যান যে এটা নামে ভার্চুয়াল জগত হলেও আমাদের বাস্তব জীবনে এটার প্রতিফলন আছে। ভার্চুয়াল জগতে ক্রাইমও করা যায়। আমাদের সব ব্লগার যদি ভার্চুয়াল জগতকে আগের মত গুরুত্ব দিত তাহলে ব্লগের এই দুর্দিন আসত না। কারণ সবাই এই সম্পর্কটাকে হাল্কাভাবে নিচ্ছে। যার ফলে এই ব্লগের প্রতি মানুষের টান সৃষ্টি হচ্ছে না। অথচ ব্লগিং হওয়া উচিত ছিল সমাজ পরিবর্তনের হাতিয়ার। আপনার মত মানুষেরা এটাকে হাল্কা করে দেখছেন। অনেকেই আপনার মত সিনিয়র ব্লগারদের অনুসরণ করছে এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন কথা বলছে। ব্লগিংকে হাল্কা করে দেখার কারণেই এখন ব্লগিংয়ের এই অবস্থা।
০৪ ঠা মে, ২০২৩ রাত ৯:০২
শায়মা বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভার্চুয়াল জগত আসলে হাওয়া না। সমাজ পরিবর্তনে এই ভার্চুয়াল দুনিয়ার ভুমিকা ছিল এবং এখনও আছে। সমাজের অনেক আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছে ভার্চুয়াল জগত থেকে। শাহ্বাগ আন্দোলন হয়েছে ব্লগ থেকে।
বুঝতে পারছি ব্লগে বিতর্ক প্রতিযোগীতার আয়োজন করতে হবে। একটা সময় ছিলো ব্লগে অনেক ব্লগার ছিলো। নানা রকম মত ও নানা রকম বিতর্ক ছিলো। সমাজ পরিবর্তনের হাতিয়ার তখন ব্লগটাকে অনেকেই মনেও করেছিলো। তখন মানুষ অনেক কাছাকাছি ছিলো। তখন মানুষের মনে আশা ছিলো। কিবোর্ডে ভাষা ছিলো। যার ফলশ্রুতিতে শাহবাগ আন্দোলন। মানুষ তখনও জানতো না এই আন্দলনের ফলে কি ক্ষতি হবে শুধুই জানতো কোনো কিছু একটা লাভ হোক। বাংলাদশের মানুষ সাহসী এবং সেই মানুষ সাহসের কারণেই কিন্তু একদিন মুক্তিযুদ্ধ করে স্বাধীনতা এনেছিলো। ব্লগাররেরাও ঠিক এমনই একটি কাজ করেছিলো। তারপর কি হলো? আন্দোলন হলো জয় আসলো। তারপরেরও তারপর থাকে। এই রাজনৈতিক, স্বাধীন মত প্রকাশ বা আন্দোলন যাই বলো না কেনো তারপর ব্লগারদের উপরে খড়গ নেমে আসলো। কাজেই ভারচুয়াল দুনিয়াটার এই দুনিয়ার যেখানেই মূল্য থাকুক বাংলাদেশে মূল্যটা একটু কমেই গেলো। বিশেষ করে আমাদের এই ব্লগে। কাজেই এই ভার্চুয়াল দুনিয়ার ভূমিকা ছিলো বটে কিন্তু এখন কোথায় আছে একটু বলবে? বিশেষ করে যেখানে ব্লগারই নেই আজ আমাদের এই ব্লগে। সবাই মত্ত ফেসবুক এবং যার যার নিজেদের পেইজ নিয়ে।
ভার্চুয়াল জগতকে তুচ্ছ মনে করলে এগুলিও তুচ্ছ হয়ে যাবে। ভার্চুয়াল জগতে যার সাথে কথা বলছি সে রক্ত মাংসের মানুষ। আপনার মত অনেকেই একই বিশ্বাস করে বলেই ব্লগ এবং ফেইসবুকে গালিগালাজ করতে তাদের বাঁধে না। ভাবে এটা কিছুই না। একজন ব্লগারের সাথে কোথাও দেখাও হওয়ার সম্ভবনা আছে। এই ব্লগেও গেট টুগেদার এক সময় হত। ব্লগে একজনকে গালি দিল কেউ আবার গেট টুগেদারে তার সাথে দেখা হোল তখন কেমন লাগবে ।
আমার মত অনেকেই বিশ্বাস করে এ জগতকে তুচ্ছ তাই গালিগালাজ করে, তাদের বাঁধে না। কিন্তু আমার সাথে তাদের পার্থক্য আমি সেটা করি না এবং যারা করে তাদেরকে তুচ্ছ তথা না পাত্তা দেওয়া মানুষ মনে করি। বিশেষ করে যারা অযৌক্তিক। গেট টুগেদারে অনেকেরই দেখা হয়েছিলো। তারা গালিগালাজও করেছিলো তার আগে এবং তাদেরকে একই সাথে হেসে কথা বলতেও দেখেছি। তাদের সাথে দেখা হয়ে কেমন লেগেছিলো জানিনা।
ভার্চুয়াল জগতে কেউ একজন খারাপ কিছু বলেছিল বলেই আপনি ক্ষেপে গিয়েছিলেন। কাজেই আপনার কথার মধ্যে স্ববিরোধীতা আছে। আপনার প্রতিক্রিয়ার কারণে একশনও হয়েছিল। কাজেই একেকবার একেক রকম বললে হবে না।
শুধু একজন না অনেকেই বলেছিলো এবং যেহেতু ব্লগে রুল আছে তাই সেই রুল অনুযায়ী আমি একশন নেবার অনুরোধ করেছিলাম হয়ত। কিন্তু সেই একশন না নিলেও আসলে আমার কিছুই যেত আসতো না। একমাত্র ব্লগটা যদি আমার বাবার হত তাহলে আমি তাকে .......
ভার্চুয়াল সম্পর্কের চেয়ে ব্যক্তিগত সম্পর্ক অনেক শক্তিশালী। ভার্চুয়াল সম্পর্ক গড়তে আর ভাঙতে সময় লাগে না। সেটা ঠিক। কিন্তু এটাকে উড়িয়ে দিতে পারবেন না। আপনার কথা সঠিক হলে ব্লগে এতো নিয়ম নীতির প্রয়োজন হত না। ব্লগ কর্তৃপক্ষ বলতো আপনাদের যা খুশি তাই গালি দেন সমস্যা নাই।
জানিনা তুমি এই ভারচুয়াল জগত নিয়ে এত ইমোশনাল হচ্ছো কেনো? আসলেই ব্যক্তিগত সম্পর্কের মত কোনোভাবেই এটা হওয়া সম্ভব না। এই ইমোশন বা ক্ষতির কারণে ব্লগে এত নিয়ম আমার মনে হয় না ভাইয়া। ব্লগে যেন মানুষ শান্তিতে লিখে ব্লগকে টিকিয়ে রাখে এ কারণেই মনে হয় এত নিয়ম কানুন। হা হা এটা আমার মনে হওয়া বললাম আর কি।
ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের দরকার পড়তো না। এই আইনে মামলা করে একজনকে কাঠগড়ায়ও দাড়া করানো যায়। কারণ ভার্চুয়াল জগতের কথায় মানুষ আঘাত পেতে পারে। যারা আপনার মত মনে করে তারাই এটাকে হাল্কাভাবে নেয় এবং যা খুশি তাই বলে। রাজীব নুরের মত। কারণ সে জানে এটা ভার্চুয়াল জগত। কোন জবাবদিহিতা নাই। এটা এক ধরণের অসততা।
তোমার মত এত সৎ ধার্মিক মানুষ আমি না ভাইয়া। তারপরেও আবারও বলছি আমি যা খুশি তাই মানুষকে বলি না যতক্ষন কেউ আমাকে না বলে। তবে হাল্কাভাবেই নেই অনেক কিছুই। বরং তুমিই যা খুশি তাই বলে ফেলছো মনে হচ্ছে আমার। ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন তৈরী হয়েছে মানুষের প্রতিশোধ পরায়নতা এবং হিংসাত্বক ও ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ডকে প্রতিহত করতে। কিছু ইমোশনাল ফুল প্রেমে ব্যর্থ হয়ে, অন্যের আনন্দে নিরানন্দ হয়ে বা হিংসাত্বক স্বভাব দোষে অন্যের ক্ষতির কারন হয়। সে কারণেই ডিজিটাল আইন। বার বার রাজীব নূর ভাইয়ার উদাহরন দিচ্ছো । রাজীব নূর ভাইয়া যদি জানেই এটা ভার্চুয়াল জগত। কোন জবাবদিহিতা নাই তাহলে আর কি লাভ হলো তোমার ডিজিটাল আইনে? ডিজিটাল আইনের আশ্রয় নাও। কেউ তো নিলো না।
নুরু ভাই মারা গিয়েছেন। এখন আমি যদি ভাবি আরে এটা তো ভার্চুয়াল জগতের ব্যাপার। আমার খারাপ লাগার কিছু নাই। আসলে ব্যাপারটা সেরকম না। তার ভালো খারাপ সব মন্তব্যই আমাদের মনকে আলোড়িত করে।
আমরা সবাই মারা যাবো। কেউ থাকবো না তাই ডিজিটাল বা বাস্তব বা যেখানেই মৃত্যু সংবাদ শুনি আমাদের খারাপ লাগে ভাইয়া। এটার সাথে এই সব তর্ক বিতর্কের কোনো অবকাশ নেই।
আমি কিছু যুক্তি দেয়ার চেষ্টা করলাম। আমি বিতর্ক করতে পছন্দ করি যে বিষয়গুলি নিয়ে আমার আগ্রহ থাকে। বিতর্ক করতে পছন্দ করি আর ভাবের আদান প্রদান ভালো লাগে বলেই অনেক সময় মন্তব্য বড় হয়ে যায়। আপনার মত একজন সিনিয়র ব্লগার যদি ভার্চুয়াল জগত সম্পর্কে এই ধরনের ধারণা রাখেন সেই ক্ষেত্রে আর কিছু বলার থাকে না। আপনারা ভুলে যান যে এটা নামে ভার্চুয়াল জগত হলেও আমাদের বাস্তব জীবনে এটার প্রতিফলন আছে। ভার্চুয়াল জগতে ক্রাইমও করা যায়। আমাদের সব ব্লগার যদি ভার্চুয়াল জগতকে আগের মত গুরুত্ব দিত তাহলে ব্লগের এই দুর্দিন আসত না। কারণ সবাই এই সম্পর্কটাকে হাল্কাভাবে নিচ্ছে। যার ফলে এই ব্লগের প্রতি মানুষের টান সৃষ্টি হচ্ছে না। অথচ ব্লগিং হওয়া উচিত ছিল সমাজ পরিবর্তনের হাতিয়ার। আপনার মত মানুষেরা এটাকে হাল্কা করে দেখছেন। অনেকেই আপনার মত সিনিয়র ব্লগারদের অনুসরণ করছে এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন কথা বলছে। ব্লগিংকে হাল্কা করে দেখার কারণেই এখন ব্লগিংয়ের এই অবস্থা।
একেবারেই ভুল ধারনা......
কেনো সেটা বলছি একটু পরে এসে.....
০৪ ঠা মে, ২০২৩ রাত ৯:২৬
শায়মা বলেছেন: আমি কিছু যুক্তি দেয়ার চেষ্টা করলাম। আমি বিতর্ক করতে পছন্দ করি যে বিষয়গুলি নিয়ে আমার আগ্রহ থাকে। বিতর্ক করতে পছন্দ করি আর ভাবের আদান প্রদান ভালো লাগে বলেই অনেক সময় মন্তব্য বড় হয়ে যায়। আপনার মত একজন সিনিয়র ব্লগার যদি ভার্চুয়াল জগত সম্পর্কে এই ধরনের ধারণা রাখেন সেই ক্ষেত্রে আর কিছু বলার থাকে না। আপনারা ভুলে যান যে এটা নামে ভার্চুয়াল জগত হলেও আমাদের বাস্তব জীবনে এটার প্রতিফলন আছে। ভার্চুয়াল জগতে ক্রাইমও করা যায়।
আমি বিতর্ক একেবারেই পছন্দ করি না। কেনো করি না সে প্রসঙ্গে আর গেলাম না। তুমি বলেছো, "আপনার মত একজন সিনিয়র ব্লগার যদি ভার্চুয়াল জগত সম্পর্কে এই ধরনের ধারণা রাখেন সেই ক্ষেত্রে আর কিছু বলার থাকে না।আপনারা ভুলে যান যে এটা নামে ভার্চুয়াল জগত হলেও আমাদের বাস্তব জীবনে এটার প্রতিফলন আছে। ভার্চুয়াল জগতে ক্রাইমও করা যায়।" আচ্ছা ভাইয়া বলতে পারো আসলেই ব্লগিং কি? ব্লগার কাকে বলে? আমি তো ভেবেই পাচ্ছি না আসলেই সিনিয়র ব্লগার হিসাবে আমি কেনো বাস্তবের সাথে আমার ভার্চুয়াল দুনিয়াকে মিশিয়ে নিলাম না? ভেবে কোনো উত্তর পাইনি বটে তবে এই কথাটা বুঝলাম মিলাইনি বলেই ডিজিটাল আইনের পেছনে দৌড়াতে হয়নি। ভার্চুয়াল জগতের ক্রাইমে নিজেকে জড়িয়ে না ফেলাটা বা তার ভিকটিম হবার ব্যপারে সচেতন থাকাটাও কিন্তু আমাদের ব্লগার হিসাবে বা মানুষ হিসাবে গুরু দায়িত্ব বলে আমি মনে করি।
আমাদের সব ব্লগার যদি ভার্চুয়াল জগতকে আগের মত গুরুত্ব দিত তাহলে ব্লগের এই দুর্দিন আসত না। কারণ সবাই এই সম্পর্কটাকে হাল্কাভাবে নিচ্ছে। যার ফলে এই ব্লগের প্রতি মানুষের টান সৃষ্টি হচ্ছে না। অথচ ব্লগিং হওয়া উচিত ছিল সমাজ পরিবর্তনের হাতিয়ার। আপনার মত মানুষেরা এটাকে হাল্কা করে দেখছেন। অনেকেই আপনার মত সিনিয়র ব্লগারদের অনুসরণ করছে এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন কথা বলছে। ব্লগিংকে হাল্কা করে দেখার কারণেই এখন ব্লগিংয়ের এই অবস্থা।
কিছু করার নেই। সব পরিবর্তনকে মেনে নেওয়াটাই মনে হয় এক্সসেপ্টেবিলিটি কোয়ালিটি। এখন যদি বলো আগের মত শত শত বছর আগের মত আমরা থাকলে এই দূর্দিন দেখতে হত না বা আগের দিনে এই ছিলো সেই ছিলো তাই ভালো ছিলো তবে তা খুব একটা বাস্তব সন্মত হবে না। কারণ পরিবর্তন আসবেই এবং তা এসেছে নানা ঘটন অঘটন বা কারনের কারণেই। এই পরিবর্তনকে মেনে নিয়ে পজিটিভলী কিভাবে চলতে হবে সেটা ভাবতে পারো। ব্লগের প্রতি টান সৃষ্টির জন্য আমি ব্লগে লিখলেই বা কি আর ব্লগের সবার অকথা কুকথা আমি প্রাণ দিয়ে গ্রহন করবো রেগে যাবো তেড়ে যাবো কিংবা ডিজিটাল ক্রাইমে রিপোর্ট করে দেবো এমন সিরিয়াসলী দেখলেই কি ব্লগে মানুষ এসে দলে দলে যোগ দেবে?
ব্লগিং এর এই অবস্থার জন্য মোটেও ভার্চুয়াল জগতকে হাল্কাভাবে নেওয়াটা কারণ হতে পারে না। চাঁদগাজী ভাইয়া তো জীবন মরণ দিয়ে সিরিয়াসলী ব্লগকে দেখেছিলো তার জন্য কি ব্লগিং এর অবস্থা আগের দিনের মত হয়ে গিয়েছিলো? আর আমি কে কি বললো তাই নিয়ে মরে যাচ্ছি না বলে আমাকে মরে যেতেই হবে??? সিরিয়াসলী নিয়ে দিন দুনিয়া এক করে ফেলতেই হবে।
মরে গেলেও আমি মরে যাবো না!
এমন ভাবে বলছো যেন ব্লগে কেনো মানুষ আসছে না। কেনো ব্লগারেরা দলে দলে ফিরে আসছেনা তার জন্য আমি দায়ী। প্রান মন দিয়ে আমাকে সিরিয়াস হয়ে লড়াই চালিয়ে যেতে হবে? ভাই সব ব্লগে দলে দলে ফিরে আসুন আমি বড়ই সিরিয়াস বলে আমাকে মাইকিং করতেই হবে!!! | এসব কি কথা!
তবে ব্লগ বা এই পৃথিবী যে অবস্থাতেই থাকবে তার সাথেই আমি ঠিক সে অবস্থাতেই থাকবো এটাই বলতে চেয়েছি।
৬৮| ০৪ ঠা মে, ২০২৩ রাত ১০:৩০
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এতো বড় দুইটা লম্বা প্রতি মন্তব্য। আপনি খুব সিরিয়াস হয়ে গেছেন বোঝা যাচ্ছে।
আপনি একটা ব্যাপারে আমার সম্পর্কে ভুল ধারণা করছেন। যার কারণে এই দুই দিনে অনেক কথা বলেছেন। কারণ আসলে ব্লগে মানুষ সম্পর্কে ৫০% য়ের বেশী জানা সম্ভব না। আপনি ভাবছেন আমি মুষড়ে পড়েছি, ইমোশনাল হয়ে পড়েছি তাই আপনার পোস্টে সুখ দুঃখের কথা বলছি। আপনার সাথে সম্পর্ক ইজি তাই বলেছি। কিন্তু আমার মানসিক অবস্থায় আমার ব্লগিং কোন নেতিবাচক প্রভাব ফেলে নি। বরং সময় কাটানোর জন্য ব্লগিং এখনও করছি। কেউ আমার পোস্টে মন্তব্য না করলেও আমি পোস্ট দিতে পারবো এবং আগ্রহী হব। কারণ নিজের লেখার চর্চা বাড়ানোর জন্যও লিখতে হয়। এই ব্লগে ৩ বছর ধরে লিখে মনে হচ্ছে লেখার ক্ষমতা আগের চেয়ে ভালো হয়েছে। আপনি ভাবছেন আমি আবেগ প্রবণ হয়ে অনেক কথা লিখেছি। আসলে মোটেই না। ওটা সাময়িক আবেগ যেটার উপর আমার নিয়ন্ত্রণ আছে। একটা কিছু খারাপ লাগলে সেটা বলা যায়ই। কিন্তু কেউ যদি সেটা নিয়ে হাসি ঠাট্টা করে তাহলে আর কি বলবো। আমার মানসিক অবস্থা তো এতো খারাপ হয়নি যে আমাকে এত উপদেশ দিতে হবে। ব্লগের এই বিষয়গুলি আমার ব্যক্তিগত জীবনে কোন প্রভাব ফেলে না। কারণ আমার ব্যক্তিগত জীবন আরও অনেক বেশী বন্ধুর। কারও কথা খারাপ লাগলে সেটা আমাকে সাময়িকভাবে প্রভাবিত করে মাত্র। ব্লগিং আমার কাছে সিরিয়াস কিছু না। কিন্তু তাই বলে দায়িত্ব জ্ঞানহীন কথা আমি পছন্দ করি না নিজেও বলি না। আমি খুব অল্প সময়ের সিদ্ধান্তে এই ব্লগ ছাড়তে পারবো। সেটার জন্য আমার কোন আক্ষেপও থাকবে না। আমি ব্লগে এসেছি অনেকটা পরীক্ষামূলকভাবে। নিজে কেমন লিখতে পারি এটা জানার জন্য আর মানুষ সমাজ নিয়ে কি ভাবে সেটা জানার জন্য। আর তাছাড়া অনেক জিনিস আছে যেটা মিডিয়াতে আসে না সেটা ব্লগে পাওয়া যায়। আমার কাছে বাস্তব জীবনটাই বড় জিনিস। তবে ব্লগের মানুষের কথা বার্তাকে আমি গুরুত্ব দেই। তার মানে আমি সেটার কারণে আবেগ প্রবণ হয়ে পড়ি এমন না। আমার হাতে ব্লগিংয়ের সময় আছে। তাই ব্লগিং করি। আপনি ভাবছেন আমি খুব রেগে আছি আমার মন খারাপ। কোন কিছুতে মন বসছে না। মোটেই সে রকম না। তবে ব্লগিংয়ে দায়িত্বশীলতা থাকা উচিত এটা আমি বিশ্বাস করি। কারণ এটা দিয়ে মানুষের সততা বোঝা যায়। লুকিয়ে থেকে যে গালি দেয় সে অসৎ। দেখবেন যারা বেনামে ব্লগিং করে তারা দায়িত্বশীল না। যে কোন বাজে কথা তারা বলতে পারে। যারা নিজ নামে ব্লগিং করে তারা দায়িত্বশীল আচরণ করে।
এখনও ভার্চুয়াল দুনিয়ার ভুমিকা আমাদের দেশে আছে। নইলে আমাদের সমাজের অনেক প্রকৃত সত্য আমরা জানতে পারতাম না দেশের শাসকদের অনেক দমন নিপীড়নের কারণে। এখনও ফেইসবুক শক্তিশালী একটা গণমাধ্যম আমাদের দেশের জন্য। ফেইসবুকের কারণে বহু অন্যায়ের বিচার হচ্ছে। আমরা সামুতে সেটা হয়তো তেমনভাবে পাড়ছি না। এটাই চিন্তার কথা। এমন না দেশের মানুষ ভার্চুয়াল জগতে শুধু হাসি ঠাট্টা করে। ফেইসবুক অনেক উপকারী একটা গণমাধ্যম। কিন্তু সামু সেই পথে বেশী আগাতে পাড়ছে না। তার একটা কারণ হোল ব্লগিংকে আমরা আগের চেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ মনে করছি। এই কারণে পোস্ট এবং মন্তব্য কমছে। গুরুত্বহীন জিনিসের প্রতি মানুষের আগ্রহ থাকে না। ফেইসবুকে ভালো মন্দ সব আছে। যার যা পছন্দ সেটা গ্রহণ করছে। আপনি বলেছেন ব্লগের মূল্য কমেই গেল। কিন্তু স্বীকার করতে হবে যে একটা ভালো জিনিসের মূল্য কমে যাচ্ছে। আমাদের উচিত আরও দায়িত্বশীল ব্লগিং করে সেটাকে আগের অবস্থায় নেয়া। আপনি মনে হচ্ছে ধরে নিয়েছেন এটা মরতে চলেছে তাই মরুক। এই দৃষ্টিভঙ্গিটা আমার কাছে ভালো লাগে নি। তবে আমার ধারণা ভুলও হতে পারে।
ব্লগিংকে হাল্কাভাবে আমরা নেই। কিন্তু নেয়া উচিত না। এই কারণেই ব্লগের রুল তৈরি করা হয়েছে। তা না হলে ব্লগ কর্তৃপক্ষ বলতে ‘ভাই ব্লগিং সিরিয়াস কিছু না। কেউ গালি দিলে সেটাকে অগ্রাহ্য করবেন। এই কারণে ব্লগিংয়ের জন্য তেমন রুল আমরা রাখছি না। আপনারা নিজ দায়িত্বে ব্লগিং করবেন।‘ দেশের সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এই জন্যই বানিয়েছে যেন মানুষ ব্লগে এমন কোন কথা না বলে যা সমাজের, রাষ্ট্রের বা ব্যক্তির কোন ক্ষতি করে। তাই যতই আমরা ভার্চুয়াল জগতের বিষয়কে অগ্রাহ্য করার চেষ্টা করি না কেন এটার প্রভাব আমাদের সমাজে আছে। তা না হলে সরকার এই আইন করতো না। একটা দেশের ভার্চুয়াল জগত একটা শাসককেও বিপদে ফেলে দিতে পারে। তাই সব কিছু অগ্রাহ্য করাও যায় না। মানুষের কথা অন্য মানুষ বা সমাজকে প্রভাবিত করে বলেই এই সব নিয়ম কানুন বানানো হয়েছে।
রাজীব নুরের বিরুদ্ধে দেশের কোন কর্তৃপক্ষ কিছু বলবে না কারণ তার ব্লগিং দেখলেই তারা বুঝতে পারে যে এই লোকের তার ছেড়া আছে আর আবোল তাবোল কথা বলে। এগুলিকে সরকার বা রাষ্ট্র কোন গুরুত্ব দেয় না।
এই ব্লগে যারা জনপ্রিয় তাদের কথার প্রভাব সবার উপরে পড়ে। আপনি নিঃসন্দেহে জনপ্রিয় ব্লগার। আপনি যদি ব্লগিংয়ের বর্তমান পরিস্থিতিতে বলেন ‘কিছু করার নেই’ সেটা দুঃখজনক। সব কিছু আপনাকে করতে হবে সেটা বলছি না। কিন্তু মনে হচ্ছে আপনি হাল ছেড়ে দিয়েছেন। সামু ব্লগ একটা ভালো ব্লগ, দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী ব্লগ। ব্লগে সবার সমষ্টিগত দায়িত্ব থাকতে হবে। কেউ ব্লগের জন্য ক্ষতিকারক কিছু করলে সেটাকে উৎসাহিত করা যাবে না। চুপ না থেকে প্রয়োজনে অপ্রিয় সত্য কথা বলতে হবে। আপনি ভাবছেন আমি খুব ইমোশনাল হয়ে অনেক কিছু লিখেছি এই কয়দিনে। এটাই আপনার ভুল ধারণা। যার কারণে আপনি এতো কথা লিখেছেন। আমার আবেগের বহিঃপ্রকাশ সাময়িক। তাও তেমন কোন সিরিয়াস আবগে প্রকাশ করিনি। এটা নিয়ে আপনি কেন এতো সিরিয়াস হয়ে এতো কথা এই কয়দিনে বললেন সেটা আমি বুঝতে পারলাম না।
০৪ ঠা মে, ২০২৩ রাত ১০:৩৯
শায়মা বলেছেন: ওয়েট কেনো বললাম বলছি।
তার আগে একটা সিরিয়াল দেখে আসি। নিউমোনিয়ার সময় বসে বসে এটা দেখা অভ্যাস হয়েছে। এখানে মেয়েটার মা নিজের মেয়েকে দেখতেই পারে না কেনো সেটা নিয়েই জানার জন্য এই সিরিয়াল দেখা। রোজ ওয়েট করি উত্তরের জন্য কিন্তু সিরিয়ালের মন্থর গতি। বিরক্ত হয়ে গেলাম।
তবুও দেখে আসি আগে.....
০৫ ই মে, ২০২৩ রাত ১:১৩
শায়মা বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এতো বড় দুইটা লম্বা প্রতি মন্তব্য। আপনি খুব সিরিয়াস হয়ে গেছেন বোঝা যাচ্ছে।
সিরিয়াস হতে চাইনি। তুমি সিরিয়াস হয়েছো মনে হলো তাই একটু তার দাম দিতে সিরিয়াস হলাম আমার ছবি আঁকা ফেলে। তোমার জন্য আমার ছবিটা শেষ হলো না আজ।
যাইহোক এখন আর আগের মত সময় নেই যে ব্লগে দিতে পারবো। এই এতগুলো বছরে আমার ব্যস্ততা বেড়েছে যেমনই তেমনই অনেকেরই বেড়েছে নিশ্চয়। আর বর্তমান প্রজন্ম বিশেষ করে মেয়েদের মাঝে ব্লগিং এ কোনো আগ্রহ নেই। তার থেকে ফেসবুক অনেক বেশি চটকদার। আবার এখন এসেছে রিল টিকটক। আমি অবশ্য সেইখানেও সম্ভাবনা দেখেছি। আপন বোন নামে তিনবোন টিকটক করে তাদের বুদ্ধিমত্তা আর অসাধারণ অভিনয় আর বরিশাইল্লা ভাষা দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। তাদের টিকটকের সাথে আমি আমার ছোটবেলার মিল পাই। আমার মা যা যা বলতো সেসবের সাথে সেই মেয়েদের মায়ের শাসন বারণেও এত মিল আমি অবাক হয়ে যাই।
আপনি একটা ব্যাপারে আমার সম্পর্কে ভুল ধারণা করছেন। যার কারণে এই দুই দিনে অনেক কথা বলেছেন। কারণ আসলে ব্লগে মানুষ সম্পর্কে ৫০% য়ের বেশী জানা সম্ভব না। আপনি ভাবছেন আমি মুষড়ে পড়েছি, ইমোশনাল হয়ে পড়েছি তাই আপনার পোস্টে সুখ দুঃখের কথা বলছি। আপনার সাথে সম্পর্ক ইজি তাই বলেছি। কিন্তু আমার মানসিক অবস্থায় আমার ব্লগিং কোন নেতিবাচক প্রভাব ফেলে নি। বরং সময় কাটানোর জন্য ব্লগিং এখনও করছি। কেউ আমার পোস্টে মন্তব্য না করলেও আমি পোস্ট দিতে পারবো এবং আগ্রহী হব। কারণ নিজের লেখার চর্চা বাড়ানোর জন্যও লিখতে হয়। এই ব্লগে ৩ বছর ধরে লিখে মনে হচ্ছে লেখার ক্ষমতা আগের চেয়ে ভালো হয়েছে। আপনি ভাবছেন আমি আবেগ প্রবণ হয়ে অনেক কথা লিখেছি। আসলে মোটেই না। ওটা সাময়িক আবেগ যেটার উপর আমার নিয়ন্ত্রণ আছে। একটা কিছু খারাপ লাগলে সেটা বলা যায়ই। কিন্তু কেউ যদি সেটা নিয়ে হাসি ঠাট্টা করে তাহলে আর কি বলবো। আমার মানসিক অবস্থা তো এতো খারাপ হয়নি যে আমাকে এত উপদেশ দিতে হবে। ব্লগের এই বিষয়গুলি আমার ব্যক্তিগত জীবনে কোন প্রভাব ফেলে না। কারণ আমার ব্যক্তিগত জীবন আরও অনেক বেশী বন্ধুর।
ঠিক তাই আমি আসলেই ভেবেছিলাম তুমি তোমার পোস্টের বাক বিতন্ডা বা তোমার সাথে কিছু মানুষের তর্ক বিতর্কে মেজাজ বা মন খারাপ করে আমার সাথে কিছু বলতে চাইছিলে। আর এটাও ভেবেছি যে এ কারণে তোমার মানসিক অবস্থা বিক্ষিপ্ত আর তাই ইজি করতেই উপদেশ বাণী মজা করে বা একটু সিরিয়াস স্টাইলে দিতে চাইছিলাম। নইলে কারো উপদেশ দিতে আমার বয়েই গেছে। এত এত বুড়া ধামড়া মানুষেরা নিজেরাই জানে কি করছে বা কি হবে কে দেয় তাদেরকে উপদেশ বলো? উপদেশ দিলে আমি দেবো একলব্যকে আমি দেবো নির্বংশকে ...... অন্যদেরকে দিতে যাবো কেনো? তবে একজন অভিজ্ঞ ব্লগ দাদী নানী হিসাবে এ কথা আমি বলতেই পারি এ জগতে সকলই মিথ্যা মায়া এত সিরিয়াস হবার কিছু নেই..... আর সেটাই বলেছিলাম তোমাকে।
(একটা কিছু খারাপ লাগলে সেটা বলা যায়ই। কিন্তু কেউ যদি সেটা নিয়ে হাসি ঠাট্টা করে তাহলে আর কি বলবো।)
বলবা আমার এটা আসলেই খারাপ লেগেছে। এটা নিয়ে হাসি ঠাট্টা করবা না। তাহলে আমি আর শ্রীদেবী হবো না।
কারও কথা খারাপ লাগলে সেটা আমাকে সাময়িকভাবে প্রভাবিত করে মাত্র। ব্লগিং আমার কাছে সিরিয়াস কিছু না। কিন্তু তাই বলে দায়িত্ব জ্ঞানহীন কথা আমি পছন্দ করি না নিজেও বলি না। আমি খুব অল্প সময়ের সিদ্ধান্তে এই ব্লগ ছাড়তে পারবো। সেটার জন্য আমার কোন আক্ষেপও থাকবে না। আমি ব্লগে এসেছি অনেকটা পরীক্ষামূলকভাবে। নিজে কেমন লিখতে পারি এটা জানার জন্য আর মানুষ সমাজ নিয়ে কি ভাবে সেটা জানার জন্য। আর তাছাড়া অনেক জিনিস আছে যেটা মিডিয়াতে আসে না সেটা ব্লগে পাওয়া যায়। আমার কাছে বাস্তব জীবনটাই বড় জিনিস। তবে ব্লগের মানুষের কথা বার্তাকে আমি গুরুত্ব দেই। তার মানে আমি সেটার কারণে আবেগ প্রবণ হয়ে পড়ি এমন না। আমার হাতে ব্লগিংয়ের সময় আছে। তাই ব্লগিং করি। আপনি ভাবছেন আমি খুব রেগে আছি আমার মন খারাপ। কোন কিছুতে মন বসছে না। মোটেই সে রকম না। তবে ব্লগিংয়ে দায়িত্বশীলতা থাকা উচিত এটা আমি বিশ্বাস করি। কারণ এটা দিয়ে মানুষের সততা বোঝা যায়। লুকিয়ে থেকে যে গালি দেয় সে অসৎ। দেখবেন যারা বেনামে ব্লগিং করে তারা দায়িত্বশীল না। যে কোন বাজে কথা তারা বলতে পারে। যারা নিজ নামে ব্লগিং করে তারা দায়িত্বশীল আচরণ করে।
দায়িত্বশীলতা খুবই ভালো জিনিস। তোমার মাঝে দায়িত্ববোধ আছে সেটাও ভালো কথা। তুমি মানুষকে গুরুত্ব দাও এতেও কোনো ভুল তো নেইই বরং গুন আছে। তুমি দায়িত্বজ্ঞানহীনতা পছন্দ করো না তাই ভাবছো আমি কেনো এই ব্লগের ব্যপারে সিরিয়াস হচ্ছি না দায়িত্বজ্ঞানহীনের মত বলছি এই ভারচুয়াল লাইফ নিয়ে সিরিয়াস হবার কিছু নেই এইতো? এই ব্যপারে আমি উপরে বলেছি ব্লগ কেনো মানুষকে টানতে পারছে না বা আমি ভার্চুয়াল লাইফকে খুব মূল্য দিলেও ব্লগ আগের মত ভরপুর হয়ে যাবে তা নয়। যুগের পরিবর্তন সবাইকে মেনে নিতে হবে মেনে নিতে হয়। এ ব্যপারে আসলে আমার বা কারোরই হয়ত তেমন কিছু করার নেই। একমাত্র ব্লগ কর্তৃপক্ষ যদি নতুন নতুন ইন্টারেস্টিং কিছু করে এক্সপেরিমেন্ট করে দেখতে পারে।
এখনও ভার্চুয়াল দুনিয়ার ভুমিকা আমাদের দেশে আছে। নইলে আমাদের সমাজের অনেক প্রকৃত সত্য আমরা জানতে পারতাম না দেশের শাসকদের অনেক দমন নিপীড়নের কারণে। এখনও ফেইসবুক শক্তিশালী একটা গণমাধ্যম আমাদের দেশের জন্য। ফেইসবুকের কারণে বহু অন্যায়ের বিচার হচ্ছে। আমরা সামুতে সেটা হয়তো তেমনভাবে পাড়ছি না। এটাই চিন্তার কথা। এমন না দেশের মানুষ ভার্চুয়াল জগতে শুধু হাসি ঠাট্টা করে। ফেইসবুক অনেক উপকারী একটা গণমাধ্যম। কিন্তু সামু সেই পথে বেশী আগাতে পাড়ছে না। তার একটা কারণ হোল ব্লগিংকে আমরা আগের চেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ মনে করছি। এই কারণে পোস্ট এবং মন্তব্য কমছে। গুরুত্বহীন জিনিসের প্রতি মানুষের আগ্রহ থাকে না। ফেইসবুকে ভালো মন্দ সব আছে। যার যা পছন্দ সেটা গ্রহণ করছে। আপনি বলেছেন ব্লগের মূল্য কমেই গেল। কিন্তু স্বীকার করতে হবে যে একটা ভালো জিনিসের মূল্য কমে যাচ্ছে। আমাদের উচিত আরও দায়িত্বশীল ব্লগিং করে সেটাকে আগের অবস্থায় নেয়া। আপনি মনে হচ্ছে ধরে নিয়েছেন এটা মরতে চলেছে তাই মরুক। এই দৃষ্টিভঙ্গিটা আমার কাছে ভালো লাগে নি। তবে আমার ধারণা ভুলও হতে পারে।
তোমার ভালো লাগা না লাগায় কি হবে ভাইয়া। পৃথিবীতে অনেক কিছুই ভালো লাগে না কিন্তু তবুও ঘটে। তুমি ব্লগকে দায়িত্বশীল ব্লগিং এর মাধ্যমে আগের অবস্থায় নিতে বলেছো। যারা আগে ছিলো তারা না আসলে আগের অবস্থায় যাবে না, আসলে কোনো কিছুই আগের অবস্থায় যায় না। নতুনেরা নতুনদের অবস্থাতেই নিয়ে যায় আর তা যায় সামনে পিছনে না। কেউ কখনও তার পুরোনো জায়গায় ফিরে যেতে পারে না। সামনে যা আসে সেটা নিয়েই এগিয়ে যেতে হয়। সেটা হতে পারে ভালো হতে পারে মন্দ। এখন যে কজন অবশিষ্ঠ আছে তারাও হয়ত থেমে যাবে একদিন। নতুনেরা আসবে কিনা ফেসবুকের মত ইজি মাধ্যম ছেড়ে তাতে আমার সন্দেহ আছে।
ব্লগিংকে হাল্কাভাবে আমরা নেই। কিন্তু নেয়া উচিত না। এই কারণেই ব্লগের রুল তৈরি করা হয়েছে। তা না হলে ব্লগ কর্তৃপক্ষ বলতে ‘ভাই ব্লগিং সিরিয়াস কিছু না। কেউ গালি দিলে সেটাকে অগ্রাহ্য করবেন। এই কারণে ব্লগিংয়ের জন্য তেমন রুল আমরা রাখছি না। আপনারা নিজ দায়িত্বে ব্লগিং করবেন।‘ দেশের সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এই জন্যই বানিয়েছে যেন মানুষ ব্লগে এমন কোন কথা না বলে যা সমাজের, রাষ্ট্রের বা ব্যক্তির কোন ক্ষতি করে। তাই যতই আমরা ভার্চুয়াল জগতের বিষয়কে অগ্রাহ্য করার চেষ্টা করি না কেন এটার প্রভাব আমাদের সমাজে আছে। তা না হলে সরকার এই আইন করতো না। একটা দেশের ভার্চুয়াল জগত একটা শাসককেও বিপদে ফেলে দিতে পারে। তাই সব কিছু অগ্রাহ্য করাও যায় না। মানুষের কথা অন্য মানুষ বা সমাজকে প্রভাবিত করে বলেই এই সব নিয়ম কানুন বানানো হয়েছে।
সোজা কথা ব্লগ ও দেশের নিজ স্বার্থেই রুলস বানানো হয়।
রাজীব নুরের বিরুদ্ধে দেশের কোন কর্তৃপক্ষ কিছু বলবে না কারণ তার ব্লগিং দেখলেই তারা বুঝতে পারে যে এই লোকের তার ছেড়া আছে আর আবোল তাবোল কথা বলে। এগুলিকে সরকার বা রাষ্ট্র কোন গুরুত্ব দেয় না।
তাই যদি হবে তাহলে তাকে বার বার উডাহরন দিয়ে এত গুরুত্ব দিচ্ছো কেনো। আসলেও তোমার টাইম পাসের জন্যই তুমি মনে হয় এত কিছু লিখছো বলে মনে হচ্ছে আমার।
এই ব্লগে যারা জনপ্রিয় তাদের কথার প্রভাব সবার উপরে পড়ে। আপনি নিঃসন্দেহে জনপ্রিয় ব্লগার। আপনি যদি ব্লগিংয়ের বর্তমান পরিস্থিতিতে বলেন ‘কিছু করার নেই’ সেটা দুঃখজনক। সব কিছু আপনাকে করতে হবে সেটা বলছি না। কিন্তু মনে হচ্ছে আপনি হাল ছেড়ে দিয়েছেন। সামু ব্লগ একটা ভালো ব্লগ, দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী ব্লগ। ব্লগে সবার সমষ্টিগত দায়িত্ব থাকতে হবে। কেউ ব্লগের জন্য ক্ষতিকারক কিছু করলে সেটাকে উৎসাহিত করা যাবে না। চুপ না থেকে প্রয়োজনে অপ্রিয় সত্য কথা বলতে হবে। আপনি ভাবছেন আমি খুব ইমোশনাল হয়ে অনেক কিছু লিখেছি এই কয়দিনে। এটাই আপনার ভুল ধারণা। যার কারণে আপনি এতো কথা লিখেছেন। আমার আবেগের বহিঃপ্রকাশ সাময়িক। তাও তেমন কোন সিরিয়াস আবগে প্রকাশ করিনি। এটা নিয়ে আপনি কেন এতো সিরিয়াস হয়ে এতো কথা এই কয়দিনে বললেন সেটা আমি বুঝতে পারলাম না।
আমি তো ধরেই নিয়েছি তুমি মহা ক্ষিপ্ত বা দুঃখিত তোমার বিতর্কিত পোস্ট গুলোতে তর্ক বিতর্কের কারণে একটু কোনঠাসা বোধ করছো বোধ হয় ভেবে।
যাইহোক হ্যাঁ আমার আসলেই তেমন কিছু করার নেই। তবে তুমি যে বলেছো কেউ ব্লগের জন্য ক্ষতিকারক কিছু করলে সেটাকে উৎসাহিত করা যাবে না। চুপ না থেকে প্রয়োজনে অপ্রিয় সত্য কথা বলতে হবে........ আমি কাউকে এমন কিছুতে উৎসাহিত করি না যা কোনো কিছুর জন্য ক্ষতিকর। তবে ধর্মের পোস্ট রাজনৈতিক পোস্ট এসব আমি এড়িয়ে চলি। প্রায় সময় ঢু ও মারি না। এর কারণ এই দুই বিষয়ে আমার খুব একটা আগ্রহ নেই।
৬৯| ০৪ ঠা মে, ২০২৩ রাত ১১:৪৯
একলব্য২১ বলেছেন: সাচু ভাই আর শায়মা আপু মধ্যে যে মতামত এক্সচেঞ্জ হচ্ছে, এটা আমার কাছে খুব ভালই লাগে। আর আমি তা পড়িও।
ব্লগের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লেখা প্রতি নিয়ত ছাপছে। বিষয় পছন্দ হলে আর হাতে সময় থাকলে আমি তা পড়ি। আমি সাচু ভাইয়ের লেখাও পড়ি। যদিও কমেন্ট করা হয়ে উঠে না।
আমি শায়মা আপুকে বলেছিলাম যখনই আমি ফ্রি সময় পাই, তখন পকেট থেকে মোবাইল বের করে সামু আর প্রথম আলো পেইজে চোখ বুলাই।
শায়মা আপু, তুমি কোন সিরিয়াল দেখ। আমি এখন একটা সিরিয়াল দেখি সেটা সনি টিভিতে দেখায়। "কথা আনকাহি"। আমি যখন টাইম পাই তখন মোবাইলে দেখি। আমি সচরাচর টিভি সিরিয়াল দেখি না। কিন্তু কি করে কি হলে কথা আনকাহি তে ফেঁসে গেছি। বেরুতে পারছি না।
তোমরা তোমাদের মতামত এক্সচেঞ্জ করো। আমরা সেগুলো সময় পেলে পড়বো।
০৫ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৫:২৯
শায়মা বলেছেন: আসছি বৎস্য!
সন্ধ্যার পর!!!
০৫ ই মে, ২০২৩ রাত ৮:৫৬
শায়মা বলেছেন: সাচুভাইয়ার মাথা গরম হয়ে গেছে আসলে কিন্তু ভাইয়া তবুও মাথা শীতল মাথা শীতল করছে। যাইহোক আমরাও একটা জিনিস আবিষ্কার করেছি ভাইয়া খুব সহজেই অন্যকে ভুল বোঝে। যদিও ভুল ভাঙ্গায় দিতে আমার এক মিনিট লাগুক আর এক বছর লাগুক আমিও বুঝিয়েই ছাড়বো ভেবেছি।
আমি যে সিরিয়াল দেখি শুনলে তুমি হাসতে হাসতে মলে ডাবে। এটা সুফিয়া আসমাদের চ্যানেল জি বাংলা। আর সেই সিরিয়ালের নাম ইচ্ছে পুতুল হা হা হা হা ছোটমেয়েটাকে মা দেখতেই পারে না। দেখতেই পারে না আর সে শুধু কেঁদেই যায় কেঁদেই যায়। বড় বোন নানা ষড়যন্ত্র করে পার পেয়ে যায়। আমি শুধু অপেক্ষায় থাকি কবে বোন ধরা পড়বে। সেই শয়তান ধরাই পড়ে না। আমি তো তার উপর বিরক্ত হয়ে সেই সিরিয়াল দেখা ছেড়েই দেবো ভাবছি!
৭০| ০৫ ই মে, ২০২৩ সকাল ১০:৩৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: রাত সোয়া একটার সময়ে এতো বড় মন্তব্য করেছেন। খুব ভালো হয়েছে মন্তব্য। আপনার মনের ভাব আমি আগেই বুঝেছিলাম এখন আরও পরিষ্কার হোল। রাগের চোটে আমাকে বুড়া ধামরা বলতেও বাদ রাখেন নি। শুধু বুড়া বললেই চলতো। সাথে আবার ধামরা লাগানোতে জোর আরও বেড়ে গেছে।
আসলে বুড়ো হোক বা ধুরো হোক কোন মানুষের উপরই এত রাগ করা ঠিক না। একটা ভালো দিক হোল এই পোস্টে কোন উপদেশ দেন নাই।
০৫ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৫:২৮
শায়মা বলেছেন: হাহা হা ভাইয়া সত্যি হাসতে হাসতে মরে গেছি তোমার কমেন্ট পড়ে!!!
তোমাকে বুড়া ধামড়া বলিনি। আন্দাজে বান্দাজে কথা বললে ছুরি চালান পাঠায় দেবো।
কাল দেখেছি নির্বংশ পিচ্চিকেও ভুল বুঝেছো তুমি।
তুমি দেখছি পুরাই রেগে মেগে কাই হওয়া নিজেই একজন। রাগে চোখে সর্ষে ফুল দেখো তারপর ভুলভাল পড়ো।
একটু পর মানে সন্ধ্যার পর এসে উত্তর দেবো। এখন স্যুইমিং টাইম নইলে বাতে ধরে যাবে না!!!
৭১| ০৫ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: যারা বুদ্ধিমান এবং মেধাবী তারা সরাসরি গালি দেয় না বা অবজ্ঞা সূচক শব্দ ব্যবহার করে না। আমি নিবর্হণকে বলেছিলাম যে 'আল্লামা আসাদের মাতৃভাষা আরবি না'। অর্থাৎ ভাষাগত কারণে তার ভুল হতে পারে। নিবর্হণ আমার এই কথাকে চ্যালেঞ্জ করে বলেছে 'আমার মাতৃভাষা ইংরেজি নয় বলে এই ভাষা নিয়ে কিছু বলতে পারবো না এমন কথা ছাগলেরা বলে বুদ্ধিমান মানুষেরা বলে না। ' এটা হোল পরোক্ষভাবে আমাকে ছাগল বলা।
একই কাজ আপনি করেছেন। তবে আমাকে ছাগল বলেননি। বলেছেন ধামড়া বুড়া। আপনি চালাকি করে বহুবচন ব্যবহার করেছেন। অর্থাৎ আমার সাথে আরও অজানা মানুষদের জুড়ে দিয়েছেন। আপনি বলেছেন ‘এত এত বুড়া ধামড়া মানুষেরা নিজেরাই জানে কি করছে বা কি হবে কে দেয় তাদেরকে উপদেশ বলো?’ শুধু বুড়া ঠিক আছে কিন্তু ধামড়া বুড়া একটু বেশী হয়ে গেল না? যদিও কৌশল হিসাবে বহুবচনে কথাটা বলছেন। 'আকাল মান্দ কে লিয়ে ইশারাহি কাফি হ্যাঁয়'।
আসলে মানুষ রেগে গেলে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে গালি দেয় বা হেয় করে কথা বলে। আমার মনে পড়ে না আপনার সাথে কথোপকথনের সময় আমি কোন কালে কোন অবজ্ঞা সূচক শব্দ ব্যবহার করেছি। আমার মনে নেই অবশ্য। যদি বলে থাকি সেটার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। আমি বিতর্ক করতে ভালোবাসি। একাডেমিক আলোচনা পছন্দ করি। কিন্তু মানুষ অনেক সময় উত্তেজিত হয়ে অবজ্ঞা করে কথা বলে এবং ব্যক্তি পর্যায়ে নিয়ে যায়।
ব্লগে আমি রাগ করলেও সেটা সাময়িক, আমার ব্লগিংয়ের জন্য সেটা কোন সমস্যা না। আমি অনেক সংবেদনশীল বিষয় নিয়ে পোস্ট দেই। তাই কথা শুনতেই হয়। জেনে শুনে বিষ করেছি পান।
আপনি ধামড়া বুড়া বলেছেন রাগ করি নাই। মজা পেয়েছি। কিন্তু ছাগল বললে ঠিকই রাগ করতাম। কোন ব্লগারকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ছাগল বলা যায় না। এটা আমার ধারণা। সেই ক্ষেত্রে সেই ব্লগার থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে হয়।
০৫ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:০৭
শায়মা বলেছেন: না সেটা পরোক্ষভাবে তোমাকে বলা না!!!!!!!!!!!! আমি কোনোভাবেই মানতে পারি না। নির্বহন পিচ্চি বটে কিন্তু সে তো বেয়াদপ ছেলে না। অতীব ভদ্র ও লক্ষী ছেলে মনে হয়েছে আমার শুধু পিচ্চি তো তাই হয়ত কথা বলার স্টাইলটা অমন মনে হয়েছে তোমার ভাইয়া। আর এটাই জেনারেশন গ্যাপ আর কমুনিকেশন গ্যাপ। লিখে লিখে অনেক কিছু বললে যা মনে হয় সামনে বসে ঢং ঢাং করে বললে সেটা অন্য রকম শোনাতো এমন মনে হয় আমার।
একই কাজ আপনি করেছেন। তবে আমাকে ছাগল বলেননি। বলেছেন ধামড়া বুড়া।
হা হা হা হা হা নিজে লিখে কি বলেছিলাম ভুলে গেছি তোমার এই স্টাইলে লেখা দেখে। হা হা হা হা ভাইয়া ধামড়া বুড়া মানে কি জানো? এটা আমার নানী বলতেন, এক্কেবারে যারা ৭০ + তারা যক্ষী বুড়া আর যারা ৪০ টু ৬০ তারা ধামড়া বুড়া। কাজেই কোনো প্রবলেম নেই। তুমি নিশ্চয় এই রকমের মধ্যেই। যদিও আমি শুধু তোমাকে বলেছি তাও পরোক্ষভাবে এসব ভেবে লাভ নেই আমি আসলেই ইন জেনারেল এই বয়সটার মানুষদেরকে বলেছি। বলার সময় তোমার চেহারা আমার মাথায় ছিলো না তাহলে আরেকটা কিছু বলতাম। কাজেই এই সব বলে লাভ নেই!
'আকাল মান্দ কে লিয়ে ইশারাহি কাফি হ্যাঁয়'। তোমারে ইশারা কে দেয় রোজ রোজ? ভাবী নাকি?? নাকি রুনা লায়লা?? যাইহোক এত ইশারা দেখা লাগবে না তুমি সবাইকেই ভুল বুঝো তা এই দুইজন তোমার প্রিয় মানুষকে ভুল বুঝা দেখেই বুঝে গিয়েছি। যদিও তোমার ভুল বুঝায় কিচ্ছু যায় আসে না। আমাদের পোস্টে যদি না আসো আর না কমেন্ট দাও তখন বুঝবে আমরা কি হে !!!
আসলে মানুষ রেগে গেলে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে গালি দেয় বা হেয় করে কথা বলে।
উত্তর - তোমার মাথা। আমরা রাগিনি। তুমি রেগেছো!
ব্লগে আমি রাগ করলেও সেটা সাময়িক, আমার ব্লগিংয়ের জন্য সেটা কোন সমস্যা না। আমি অনেক সংবেদনশীল বিষয় নিয়ে পোস্ট দেই। তাই কথা শুনতেই হয়। জেনে শুনে বিষ করেছি পান।
হ্যাঁ ইহা সত্য বটে! কাল সেই সাময়িক রাগ আজ কেটে গেছে। ছুটির দিন তো মনে হয় ভাবিজী পোলাও আর কোরমা রেঁধেছে।
আপনি ধামড়া বুড়া বলেছেন রাগ করি নাই। মজা পেয়েছি। কিন্তু ছাগল বললে ঠিকই রাগ করতাম। কোন ব্লগারকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ছাগল বলা যায় না। এটা আমার ধারণা। সেই ক্ষেত্রে সেই ব্লগার থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখতে হয়।
ভাইয়া একটা কথা মনে পড়লো।
শুধু কি ধামড়া বুড়া?? একদিন সে তোমাকে কুটনাবুড়া বললাম তাই দেখে মিররমনি হাসতে হাসতে অজ্ঞান হয়ে গেছিলো। সেদিনও কি ভাবিজী পোলাও রান্না করেছিলো?? সেদিন তো রাগ করোনি....... আজকাল তোমার হয়েছে কি!!!!!!!!!!!!
৭২| ০৫ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১০
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: শায়মা আপা , আল্লাহ সারাইছে । ঐ কমেন্টে আমি এরকম আরেকটা উদাহরণ দিয়েছি এবং এটাতেও আমি ওনাকে কিছু বুঝাইনি । তিনি যে সে বিষয়কে টানেননি এটাই আল্লাহর রহমত ! আসলে সিনিয়ররা অল্পতে অভিমানি হয়ে যায় , কী জ্বালা !
এখন প্রেমিকার মান অভিমান সামলাবো নাকি সিনিয়রদের !!
০৫ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:১০
শায়মা বলেছেন: ঐ মিছা কথা বলিস কেন?? তুই না বলছিলি তোর প্রেমিকা নাই!!!!!!!!!!!!!!
পিচকা!!!
যাইহোক আমি জানি তুমি ভাইয়াকে বুঝাওনি। সাচুভাইয়া কাল কচুঘেচু দিয়ে ভাত খেয়ে রেগে মেগে ছিলো আর পোলাও কোরমা আর ছুটির দিনে ঘুম দিয়ে খোশ মেজাজে উঠেছেন।
৭৩| ০৫ ই মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
মিরোরডডল বলেছেন:
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: কী জ্বালা ! এখন প্রেমিকার মান অভিমান সামলাবো নাকি সিনিয়রদের !!
হা হা হা হা হা আহারে!!!
সাচু শায়মাপু তোমরা ঝগড়াঝাঁটি বন্ধ করো আর দেখোনা নির্বংশ কি সুন্দর করে বলেছে কি করে অভিমান সামলাবে, বিপদে আছে
সাচুকে একটা সুন্দর গান দিয়ে যাচ্ছি, গান শুনে যদি মাথা ঠাণ্ডা হয়, নো মোর রাগ অভিমান।
০৫ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:১৫
শায়মা বলেছেন:
হা হা ভাইয়ার জন্য আমিও একটা গান আনছি ওয়েটাং.....
৭৪| ০৫ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:১৮
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ঐ মিছা কথা বলিস কেন?? তুই না বলছিলি তোর প্রেমিকা নাই!!!!!!!!!!!!!! (
পিচকা!!! (
আমি লাজুক তো তাই সবখানে সব বলতে পারি না ইয়ে মানে ঐ আরকি আছে আবার নাই !!
০৫ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:৩০
শায়মা বলেছেন: কেমনে আছে আবার নাই.!!!!! বুঝেছি ......
সেই প্রেমিকার নাম জ্যোস্না!
০৫ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:৩৭
শায়মা বলেছেন: আছে আবার নাই !!
৭৫| ০৫ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:৪১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনাদের সবার মন্তব্য পড়েছি। ধন্যবাদ।
০৫ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:৪৮
শায়মা বলেছেন: তোমাকেও ধন্যবাদ ভাইয়ু!
কেনো??
আজকে রাগ না করার জন্য!
৭৬| ০৫ ই মে, ২০২৩ রাত ৯:৫৪
একলব্য২১ বলেছেন: বিরক্ত হয়ে সেই সিরিয়াল দেখা ছেড়েই দেবো ভাবছি!
একদম না। দায়িত্ব নিয়ে বলছি। যতদিন ভাল লাগবে নিয়ম করে দেখবে। সারাদিন তো নানান কাজে কর্মে ব্যস্ত থাকো। ইন্টারটেইনমেন্টেরও দরকার আছে। হোক না তা কিছুটা স্থূল।
view this link
০৫ ই মে, ২০২৩ রাত ১০:০৬
শায়মা বলেছেন: আমার এখন পেন্সিল স্কেচ ভূত মাথায় একই সাথে অনেকগুলা পুরান ফটোফ্রেমকে নতুন রুপ দেবার প্লান করেছি একই সাথে পেইন্টিং অন ক্যানভাস একই সাথে গিটার ভুলে যাচ্ছি তার প্রাকটিস একই সাথে শালুক শালুক ঝিলের জলে নাচ তোলা একই সাথে গলা সাধা হচ্ছেনা একই সাথে রিপোর্ট কার্ড লেখার টাইম হচ্ছে একই সাথে মাথায় নতুন সিরিজ।
কোনটা করি! কোনটা ছাড়ি! কোনটা ধরি!! ভেউ ভেউ
৭৭| ১২ ই মে, ২০২৩ রাত ২:১৮
আমি সাজিদ বলেছেন: ছবিগুলো চমৎকার এসেছে। আমি তো ভেবেই কূল পাচ্ছিলাম না যে না ভেজে চপ কিভাবে বানানো যায়! এতো বড় পোস্ট আর কমেন্টগুলো মিস করে গেলাম কিভাবে!
১৩ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৬
শায়মা বলেছেন: হা হা চপগুলো বানানো তবে তখনও ভাজা হয়নি।
বানিয়ে ফ্রিজে রাখা থাকে। যখনই দরকার তেলে ভেঁজে দেওয়া হয় গরম গরম।
তখন ও খাবার দরকার ছিলো না, ছিলো ছবি তোলার দরকার কাজেই গরম গরম না করে ঠান্ডা ঠান্ডা চপই সাজিয়ে দিলাম।
৭৮| ২৫ শে মে, ২০২৩ রাত ১:৪২
নাজনীন১ বলেছেন: তোমার বাসার ঠিকানা তো কখনো দিবে না জানি। তবে এই মকটেইল সালাদ আর ড্রিংক্স নিয়ে বাইরেই চলে আসো। এক্কেবারে রিয়েল খাই! এই ড্রিংক্স-এর রেসিপি কি একটু শেয়ার করা যাবে প্লীজ!
২৫ শে মে, ২০২৩ রাত ৮:৩১
শায়মা বলেছেন: যাবে তো!!!!!!!!!!!
একশোবার যাবে। শুধু এইটা না আরও আরও যাবে
এই দেখো
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:০১
ইসিয়াক বলেছেন:
ওয়াও! আমার ক্ষুধা লেগে গেল তো!