নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
চলে যাচ্ছে রমজান ২০২৪ এর দিনগুলো। আর মাত্র একটা দিন আছে। তারপর ঈদ! ঈদের খুশি। প্রতিবারের মত এবারেও আমার চেষ্টা ছিলো আমার ইফতারের আইটেম যা কিছু হোক না কেনো তাকেই সাজিয়ে গুজিয়ে ভরপুর করে তুলতে। এ আমার প্রতি বছরের আনন্দময় কাজ। চেষ্টা করেছি যতখানি সম্ভব ভাঁজা পোড়া বাদ দিয়ে ইফতার যতখানি হেলদি করা যায় সেটাই করতে। একেই মনে হয় বলে বয়সের সাথে সাথে হেলদি খাবারের চিন্তা মাথায় ঢোকা। যাইহোক এবারে আমার ইফতার আয়োজনে যা যা ছিলো সব থেকে আনন্দ পেয়েছি কালারফুল ফালুদা বানিয়ে। ফালুদার মধ্যে রাইস নুডুলস ব্যপারটা আমার খুবই অপছন্দ তবে সাগুদানাটা খুবই সুন্দর লাগে। মোটকথা ফালুদাকে সাজিয়ে গুজিয়ে রঙে রঙিন করে তুলতে পেরেছিলাম। তাই ফালুদার ছবি দিয়েই শুরু করলাম এবারের ইফতারী পোস্টখানা।
শুধু কি কালারফুল ফালুদা হলেই চলবে? সাথে তো তার সাথে ম্যাচিং খানাপিনাও লাগবে। তাই বানালাম কালারফুল স্যান্ডুইচ।
একেক লেয়ারে আমি চিকেন, বাঁধাকপি, গাজর, রেড ক্যাপসিকাম, গ্রীন ক্যাপসিকাম, ডিম,ধনেপাতা, স্লাইস চীজ, সফ্ট চীজ, বাটার এক্কেবারে ভুটু হবার জন্য যা যা তাই তাই দিয়ে ইয়া ভুটু এক ক্লাব স্যান্ডুইচের বাবা বানিয়ে দিয়েছি।
ম্যাচ করে আবার ভুটু ভুটু নুডুলস নিয়ে সাথে নানা রকম রঙিন সব্জী দিয়ে নুডুলও বানিয়ে দিয়েছি।
চিকেনফ্রাই, বেগুনী এসবকে অবশ্য রঙিন বানাতে পারিনি।
এই যে ভালো করে দেখে নাও আপুনিরা কেমনে কালারফুল স্যান্ডুইচ বানাতে হয়। এটা সেকেন্ড দিনেরটা।
ওহ আর কালারফুল ফ্রুট চার্টও বানিয়েছি সাথে সাদামাটা চিকেন স্যুপ!
পেঁয়াজূ বেগুনী পাটিসাপটা এসবের সাথেও কিন্তু ছিলো আমার এই অপূর্ব ক্রিয়েশনের ফালুদা।
এটা আমার রংধনু রং ইফতার ক্রিয়েশন। এই কালারফুল স্যান্ডুইচটা বানিয়েছি ব্রাউন ব্রেডে।
সাথে ছিলো হালিম বেগুনী, পেঁয়াজী
এইদিন ছিলো মোরগ পোলাও, নান আর চিকেন চাপ, ফলমূল, দৈ মিষ্টি সালাদ।
বিফস্টেক, সব্জী আলু, পনির, সালাদ, জ্যুস আর ডাবের আগার আগার
মোরগ পোলাও এর পর পান্তাভাতও ছিলো কিন্তু একদিন। সাথে পেঁয়াজ মরিচ সরিষার তেল, গরুর মাংস, ডাল, ইলিশ ভাঁজা, শেষে একটু পায়েস।কিছুই বাদ রাখিনি।
এরপর ছিলো চালে ডালে খিঁচুড়ি, হাসের মাংস, বেগুণভাঁজা, ইলিশ ভাঁজাও।
এরপর শুরু হলো শায়মা কিচেন ৭ স্টার প্ল্যাটার সজ্জা। মাংস ভাঁজা, সব্জী, ফলমূল, ডিমচপ, সালাদ, আলু পটল কিছুই বাদ রাখিনি কিন্তু!
মাঝে ইফতার পার্টি ছিলো দ্যা এম্পেল রেস্টুরেন্টে। তারপর শুরু হলো আমার হুবুহু তাদের মতন করেই প্ল্যাটার সজ্জা তবে হ্যাঁ কপি পেস্ট করিনি কিন্তু তাদের থেকে তিনগুন খানা এড করে দিয়েছি প্ল্যাটারে..... দেখো .....
কি সুন্দর লাগছে আমারটা!!!!!!!!!!
সাথে কিন্তু আমার ইদানিংকালের সবচাইতে প্রিয় খানা ওয়াফেল আপের ওয়াফেলও আছে।
এখানে একটু দেশি বিদেশী খানাপিনার সমন্বয় ঘটিয়েছি!
ফিশ বারবিকিউ উইথ চিপস আর নানরুটি আর শিককাবাব
চিকেন বারবিকিউ, পরোটা আর সালাদ। এটা কিন্তু বাড়ির ছাদের চুলোতেই করেছি মানে ওরা করেছে আর কি মানে সুফিয়া আসমা এরা।
শাশলিক আর ফ্রায়েড প্রণ আর সাথে সালাদ ফলমূল মিষ্টি জ্যুস ইত্যাদি ইত্যাদি!
দেখা যাচ্ছে আমার আরেক প্রিয় খানা গ্লেজড ডোনাটস!
লুচি, হাসের মাংস, আলুর দম
ইহা একটু চাইনিজ স্টাইল......
এটা ছিলো আজকের ইফতার প্ল্যাটার বিফস্টেক কালকেরটা হবে ফিশ এন্ড চিপস। ইফতারের পর ছবি জুড়ে দেবো ইনশা আল্লাহ!
আর এই যে সবার জন্য নানা রঙের জ্যুস!! অনেকক্ষন কষ্ট করে করে এত শত ছবি দেখার জন্য। যারা দেখতে পারবে না স্লো কানেকশনের জন্য তাদের জন্যও!
ঈদ মুবারাক!!!! সবাইকে ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা!!! সবাই অনেক অনেক ভালো থেকো। সুন্দর থেকো। আনন্দে থেকো..... সবার জন্য রইলো এক রাশ ভালোবাসা ও শুভকামনা......
০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৬
শায়মা বলেছেন: রোজ রোজ মিলে ২৯ দিনের ছবি তো ভাইয়া। এক পোস্টে বেশি হয়ে গেছে!
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৪০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু একবার ভেবেছিলাম কলকাতার এলে আমার বাসায় নিমন্ত্রণ দিবো। কিন্তু আপনার ছবি দেখে ভয় পেলাম। এমনিতেই আপনারা ওপারের বাঙালীরা এপারের অতিথিপরায়ণ নিয়ে রসিকতা করেন। কিন্তু অস্বীকার করবো না এমন খানাপিনা আমাদের কাছে অকল্পনীয়।
০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৫৪
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া ভালো করে দেখো ৩/৪ রকমের বেশি খানাপিনা না আসলে রোজ রোজ। তবে সাজুগুজু অনেক অনেক!! কলকাতায় গেলে তোমার বাসায় যাবো। কি কি খাবো নিজেই বলে দেবো!!
ভয় পেয়োনা যেন এই কথা শুনে। আমি জানি তুমি যা চাইবো তাহাই খাওয়াইবে!
৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৪৬
বিষাদ সময় বলেছেন: ঘ্রাণে অর্ধ ভোজন হয় আর ছবিতে কি সিকি ভোজন?
০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৫৫
শায়মা বলেছেন: হা হা তাই হবে ভাইয়া! সিকি ভোজনই হবে!
৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৭
জনারণ্যে একজন বলেছেন: শায়মা, কাঙালকে শাকের ক্ষেত দেখানোর দোষে দুষ্ট আপনি।
ইলিশ ভাজা এবং গ্রীলড রূপচাঁদা'র ছবি দেখে নিজেকে সামলে রাখা বেশ দুষ্কর ছিল। খুবই কালারফুল প্রতিটা আইটেম। স্বাদের ব্যাপারে বলতে পারছি না; যেহেতু চেখে দেখিনি। তবে আশাকরছি বর্ণের মতো স্বাদেও অতুলনীয় হবে ।
যেখানে থাকি, এখানে দেশি মাছের চেয়ে ডুমুরের ফুল সহজপ্রাপ্য। সুতরাং বুঝতেই পারছেন......
বাই দ্যা ওয়ে, পরিবেশনাও ছিল অসাধারণ। এবং কালারফুলি ডেকোরেটেড।
০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩৪
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া। বিদেশে গেলে মানুষ দেশের খানাপিনা খুবই মিস করে সে আমি জানি। আসলেই মজা হয়েছিলো খানা পিনা আরও সেসব যদি হয় ইফতারে। সারাদিন পর রাক্ষসের মত তোখন হালুম হুলুম করে সবাই খহেয়ে ফেলে। হা হা
অনেক অনেক থ্যাংকস আমার পোস্টটা দেখার জন্য।
৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩২
একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,
কি করে পারো এত সব। আগেও বলেছি। আবারও বলছি। তুমি আমার inspiration.
০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু!!!!!!!!!!!
এসব তো ২৯ দিনের খানা পিনা। কালকেরটাও এড করে দেবো।
তুমি নিশ্চয় এবারে রোজা রাখতে পারোনি।
যাইহোক এখন কেমন আছো??
৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩৫
একলব্য২১ বলেছেন: ব্লু পানিওটা কিসের পানিও।
০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩৮
শায়মা বলেছেন: ব্লু টা ব্লুমুন ড্রিংকস।
https://www.dccbazar.com.bd/juices-and-drinks/monin-syrup/monin-blue-curacao-syrup-1l/ এটা দিয়ে বানায়।
আমার মকটেল পোস্টে আছে।
৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪২
রানার ব্লগ বলেছেন: আমার খাবারের ইচ্ছা শেষ। পেট ব্যাথা করছে। যাই হোক আপনার এনার্জি চুরান্ত লেভেলে। উহা বজায় থাকুক।
০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৪
শায়মা বলেছেন: হা হা এই কথা সত্য বলেছো!!
আমি হার্ড ওয়ার্কিং যেটা করবো তো করবোই। শেষ না দেখে ছাড়বোই না। ইহা তো সামান্য কার্য্য!
এই সব ছবি তোলা কোনো ব্যপার না। কিন্তু বসে বসে সামুতে আপলোড দেওয়া!! আল্লাহরে!!!!
৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৬
একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু,
আমি খুব ভাল আছি এখন। যদিও নিয়ম করে আমাকে বেশ কিছু মেডিসিন প্রতিদিন খেতে হচ্ছে।
১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:০২
শায়মা বলেছেন: দেশে আছো না বিদেশে আছো বললে না? এত লুকোচুরি কেনো তোমার বলো তো??
যাইহোক অনেক ভালো থেকো!!! একদম সুস্থ্য হয়ে ওঠো।
৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:১২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আমিতো একটা ছবিও দেখতে পাচ্ছি না দেখেও লাভ নেই অবশ্য। দাওয়াত না পেলে খাবার দেখেই বা কি হবে?
১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২
শায়মা বলেছেন: হায় হায় স্লো কানেকশন হলে ইমগুর দিয়ে বানানো ছবি দেখা যায় না সেটা জানি!
দাঁড়াও তোমাকে দেখাচ্ছি। তবে তুমি দাওয়াৎ পাবে না কেনো! তোমার দাওয়াৎ আমার বাড়িতে!!!
১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭
শায়মা বলেছেন:
এই নাও ফালুদা....
ফ্রায়েড প্রণ!!!
বিফ স্টেক প্লাটার
আরও অনেক কিছুই আছে । তুমি দেখতে চাইলে পরে দিয়ে যাবো!
১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:১৩
শ্রাবণধারা বলেছেন: শৈল্পিক পরিবেশনা অতি চমৎকার হয়েছে।
বলতে দ্বিধা নেই, কিছু খাবারের ছবি দেখে আমারও বেশ খিদে বেড়ে গিয়েছে এই শেষ রোজার বিকেল বেলাটায়!!!
১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
খানাদানা খাওয়া দাওয়া খাওয়ানোর চাইতেও আমি সাজিয়ে আনন্দে আত্মহারা!
এখন আমাদের শেষ রোজার বিকেল বেলা। সারাদিন কাটিয়ে দিলাম আউল ফাউল কাজে। মানে আবারও ঘর বাড়ি খানা দানা সাজিয়ে।
এখন তো আবার মেহেন্দী দিতে বসতে হবে কি জ্বালায় পড়লাম!
১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:১৪
রানার ব্লগ বলেছেন: এই সব ছবি তোলা কোনো ব্যপার না। কিন্তু বসে বসে সামুতে আপলোড দেওয়া!! আল্লাহরে!!!!
এই কষ্ট না করে আমাদের দাওয়াত দিলেই হয় , আমরা নিজ দায়িত্বে খেয়ে দেয়ে সাফ করে ছবি ওতুলে সামু তে দিয়ে দিতাম । শুধু শুধু কষ্ট করলা ।
১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়ু মাঝে মাঝে ভাবি তুমি কি উপস্থিত বক্তৃতায় ফার্স্ট হতে!!!!!!!!!
তুমি বলো আমার সাথে নাকি তুমি পারো না না!!!!!!!!!!!!
নিজে তো শয়তানের লাঠি পাজীর পাঝাড়া!!!!!!
এত কথা জানো!!!!!!!!! বাপরে!!!!!
১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩৪
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
সুন্দর সূন্দর সব খাবারের ছবি!
১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
শায়মা বলেছেন: ভাবীজী কি রান্না করেছে ছবি তুলে দেখিও!!!
১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৭:৩৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: ওয়াও ইয়াম্মি সব খাবারের ছবি। প্রবাসে আমাদের এমন রাজকীয় ইফতার করার সুযোগ মেলে না।
১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
শায়মা বলেছেন: সেই কারণেই মাঝে মাঝে আমার মনে হয় খাঁটি সোনার চেয়ে খাঁটি আমার দেশের মাটি!
১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৪
ইসিয়াক বলেছেন: ঘুম ঘুম চোখে এত এত খাবার দেখে আমার যে ভীষণ খিদে পেয়ে গেল!
আচ্ছা কোনভাবে কি কিছু খাবার পাঠিয়ে দেওয়া যায়? তাহলে আরেকটু ঘুমিয়ে নিতাম। আজ ও আগামীকাল আমার ঘুম দিবস। বন্ধ পেলেই ঘুমাই কি-না!
যাহোক ঈদ মোবারক।
ঈদে আরও মজার মজার খাবার বানিও
১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
শায়মা বলেছেন: হা হা ঘুম ছুটে গেলো না খাবার দেখে এটা আমার কি হলো!!
ঈদে ফুড আর্ট চলছে।
১৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৪
শাহ আজিজ বলেছেন: ওরে বাপ্রে বাপ , কতকি ? তুমি পারোও বটে । আসলেই রঙ্গিন সাজে সেজেছে ডাইনিং টেবল ।
১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৬
শায়মা বলেছেন: একদম আর্টিস্টদের মত হয়েছে না???
১৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৪
একলব্য২১ বলেছেন: আমি এখন বিদেশে। নিয়ম করে নিউরোলজিস্ট দেখাই। ঈদের ছুটিতে ক্ষুদে আর ক্ষুদের বাবা এসেছে।
১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৬
শায়মা বলেছেন: ভেরী গুড!!! ঈদের জামা এনেছে তোমার জন্য!!!
১৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬
নজসু বলেছেন:
আমার দূর্ভাগ্য বোন। মজার মজার খাবারের ছবিগুলো দেখতে পাচ্ছিনা কেন? রিফ্রেশ করে দেখি।
১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৭
শায়মা বলেছেন: কানেকশন স্লো থাকলে দেখা যায় না ভাইয়ু!!! দাঁড়াও তোমার জন্য আনছি ছবি!
১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩২
শায়মা বলেছেন:
১৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯
নজসু বলেছেন:
কয়েকবার ব্রাউজার রিফ্রেশ করলাম। আমার এখানে ছবিগুলো আসছে না বোন। আপনার একটা কমেন্টে ফালুদা আর ফ্রায়েড প্রণ এর ছবি দুটো দেখতে পেলাম। ব্যাস! ঐ দুইটা ছবি দেখেই সন্তুষ্ট থাকলাম।
১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩২
শায়মা বলেছেন: উপরের কমেন্টে তোমাকে কয়েকটা ছবি দিয়েছি ভাইয়া। দাঁড়াও আরও ছবি কমেন্টে দিচ্ছি।
১৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ঈদ মুবারক আপু।শেষ হয়ে গেল এমন আনন্দ আয়োজনের পর্ব।৷ এত ইফতার বানানোর টাইম কই পাইলা
১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩২
শায়মা বলেছেন: এসব তো রোজ রোজ বানানো হয়েছে। তেমন আইটেম ছিলো না। কয়েকটাই ছিলো তবে সাজগুজুর জন্য অনেক মনে হচ্ছে
২০| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জানি তুমি আছো দূরে
দূর অচিন পুরে,
তবু ও দেখবে ঈদের চাঁদ
তোমার বাড়ির ছাদ
আমার বাড়ির ছাদ
তাতে নেই কোন তফাৎ ।
উঠেছে সেই চাঁদ
তাই আজ আনন্দ রাত
আগামী কাল হবে উৎসব মুখর দিন
আনন্দচিত্তে তুমি নাঁচবে তাধীন ধিন
আমি বাজাই অব্যর্থ প্রেম বীণ
তুমি আবার পাকা রাঁধুনি
আবারও পাকাবে হাত
আমি শুধু থাকিবো প্রতীক্ষায়
দুচোখ ভরে দেখবো কখনতোমায়
তোমার ঈদ সাজ
তুমি আমায় রাখো বেঁধে অটুট বন্ধনে
তুমি যেন আমার উৎসব মুখরতা মায়াবী কাননে
তুমি হীনতায় তাই নেমে আসে অবাক বিষন্নতা
এবার করো হে পূর্ণ এবার করো চূর্ণ
এবার নাও গো টেনে এই বাঁকা তলোয়ার
মিলন মন্ত্র গানে প্রেম উপত্যকায় প্রেম স্নানে
তোমায় করো আমার।
ঈদ মোবারক প্রিয়তমা শায়মা অপ্সরা কবিতা লেখার প্রহর
আনন্দে কাটুক তোমার সকল দিবা রাত্রি ভোর।
১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩৫
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
আর কত যুগ ধরে এই স্টাইলে কবিতা লিখে যাবে?
যাইহোক ঈদ মুবারাক!
২১| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৯
কামাল১৮ বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা।
১০ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩৫
শায়মা বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা ভাইয়া!
২২| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:০৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হাজার বছর ধরে
যেন লিখছি তোমায় নিয়ে
আর লিখবো চিরকাল
লিখে লিখে করবো বাঁধা দূর
আকাশ কবে বাতাস কবে
কহিবে সমুদ্দুর
কহিবে ফাগুন হাওয়া কবে হবে পাওয়া
কহিবে তোমার তন তোমার আপন মন
কখন হবে মোদের সঙ্গম
বৃষ্টি হবে ঝড় হবে উঠিবে রোদ্দুর
মোদের সাধনায় সঙ্গম কামনায়
চাঁদের হাসির বাঁধ ভেঙে যাবে
রুপোলি আলোর বণ্যায় আধার হবে দূর
লিখছি যেন হাজার বছর ধরে
এক সমুদ্র প্রেম যেন আছে এই হৃদয় জুড়ে
শুধু তোমার তরে মেয়ে তুমি পেঁজা তুলোর মতো
হাওয়ায় ভেসে যাবে ভালোবাসি শুধু তোমায় বলে, সুতীব্র চিৎকারে । আকাশ কাঁপিয়ে দেবে
আমি ছাড়া সব কিছু লাগবে অর্থহীন মেয়ে
আমি লিখবো চিরকাল তা অনন্ত কাল রয়ে যাবে
তোমার আমার প্রেম কাহিনী মুখে মুখে রবে
তাই কালবিলম্ব নয় আর এসো হে এই হৃদয়ে আমার মিলন মন্ত্র গানে আদিম অকৃত্রিম প্রেমে।
১১ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
শায়মা বলেছেন: এর চাইতে আনারকলিকে নিয়ে লিখলে বেশি ভালো হত ভাইয়া।
যাইহোক ঈদ মুবারাক!
ছেলেদের নিয়ে নামাজ পড়েছো নিশ্চয়!!
ভাবীজী কি কি রান্না করেছে ছবি তুলে দেখাও।
২৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:০৫
নজসু বলেছেন:
ধন্যবাদ বোন। অনেক অনেক দোয়া রইলো।
ঈদের শুভেচ্ছা। ঈদ মোবারক।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২৮
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়া।
ঈদ মুবারাক!
ঈদের পরের দিন থেকেই শুরু হয়েছিলো সফর!
পুরো উত্তরবঙ্গ ঘুরে এলাম।
আজ ফিরেছি।
কাল থেকে স্কুল!!
২৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:৩৭
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: তবে তুমি দাওয়াৎ পাবে না কেনো! তোমার দাওয়াৎ আমার বাড়িতে!!!
ইফতারের দাওয়াত ঈদের পরে! বুঝলাম।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২৮
শায়মা বলেছেন: ওকে তাইলে ঈদের দাওয়াৎ ভাইয়া!
২৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:১৭
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
বাপরে এত খানাপিনা।
রোজা শেষ ! ঈদও শেষ !
ঈদ মোবারক!!
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:২৯
শায়মা বলেছেন: এটা শুধু ইফতার আয়োজন মানে ইফতারের সাজুগুজু পোস্ট!
এরপর ঈদেরটা দেখলে তো হা হা !
২৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এসো হে বৈশাখ এসো হে নববর্ষ
বিদায় চৈত্র বিদায় পুরাতন বর্ষ
এসো হে বাদল হাওয়া এসো রৌদ্র
এসো হে উৎকর্ষ, শুভ নববর্ষ!!!!
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৩১
শায়মা বলেছেন: শুভ নববর্ষ ভাইয়ু!
এবারের নববর্ষ কেটেছে উত্তরবঙ্গে।
অন্যরকম এক আনন্দ ভ্রমন। ১০১% ফ্রেস হয়ে ফিরেছি বটে তবে এইবার স্কুল আমার উপর বুলডজার চালাইবেক!
২৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৩১
মিরোরডডল বলেছেন:
এবারের পোষ্ট তুলনামূলকভাবে বেশি ভালো।
ছবিগুলো বড় করে দেয়াতে সুন্দর হয়েছে, অনেক কালারফুল!
এবার বল এখানে কোন কোন খাবার তোমার বানানো, নিজের হাতে রান্না কি কি আছে!
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১২
শায়মা বলেছেন: ছবি ছোট করে হয় তাই আমার ইফতার আর ঈদ আয়োজনের এত সৌন্দর্য্য দেখাতেই পারি না।
এইবার কত্ত কলে কলে বল কলে দিলাম!
সবববববববববববববববববববববববববববববব খানা পিনা হোম মেইড। দু একটা ছাড়া। যেমন ওয়াফেল আপের ওয়াফেল, গ্লেজড ডোনাট এই সব। তাছাড়া সব আমার পন্ডিতিতে আসমা সুফিয়া রূপা সোমা এদের দ্বারা তৈরী হয়েছে।
তোমার কোন কোন রেসিপি লাগবে বলো বলো!!
২৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৩২
রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: হা হা হা ভাইয়ু মাঝে মাঝে ভাবি তুমি কি উপস্থিত বক্তৃতায় ফার্স্ট হতে!!!!!!!!!
তুমি বলো আমার সাথে নাকি তুমি পারো না না!!!!!!!!!!!!
নিজে তো শয়তানের লাঠি পাজীর পাঝাড়া!!!!!!
এত কথা জানো!!!!!!!!! বাপরে!!!!!
সংগ দোষে লোহা ভাসে।।।।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৩
শায়মা বলেছেন: আহা আহা তাই না???
এসব তো সেই ছুডকাল থেকেই শিখছো বুঝাই যায়!
২৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৩৬
রানার ব্লগ বলেছেন: মিরোরডডল বলেছেন: এবার বল এখানে কোন কোন খাবার তোমার বানানো, নিজের হাতে রান্না কি কি আছে!
আমি নিশ্চিত ৯৯.৯৮ ভাগ অর্ডার করা।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৫
শায়মা বলেছেন: ১% অর্ডার করা! বুঝছো!!!!!!!!!
ডোনাট আর ওয়াফেল ছাড়া সবই বাসার!!!!!!!!!!!!
৩০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: ১% অর্ডার করা!
দেখি রানা কি বলে
লেখক বলেছেন:
সবববববববববববববববববববববববববববববব খানা পিনা হোম মেইড।
এতো সব খাবারের মাঝে এই খাবারটা হোম মেইড ফর সিওর
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৮
শায়মা বলেছেন: এটা আর রুপচাঁদার বারবিকিউ আসমারা ছাদের উপরে যে বারবিকিউ চুলা আছে সেটাতে করেছে। আমি যাইওনি সেখানে। সেদিন তারাই যা বানানোর বানিয়েছিলো আমার স্কুলে কাজ ছিলো। ফিরতে লেট হওয়ায় তারাই বানিয়েছিলো।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
শায়মা বলেছেন: ওহ বেগুনী পিঁয়াজীও আসমা সুফিয়ারা বানিয়েছে।
আর কালারফুল স্যান্ডুইচ ফালুদা এসব তো ছিলো আমার এবারের খেলাধুলা।
৩১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩২
শায়মা বলেছেন:
আর এসব ছিলো ঈদের খানাদানার সাজসজ্জা ......
৩২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সাজ আর সজ্জা সব ই চলে
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৩
শায়মা বলেছেন: হা হা খানাপিনারও সাজসজ্জা লাগবেনা বুঝি আপুনি!!!!!!!!!!!
৩৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৫
রানার ব্লগ বলেছেন: আজকাল হোম মেইড খাবার অহরহ পাওয়া যায়। আমরাও বিশ্বাস করি উহা সব হোম মেইড সার্ভ বাই ফুড পান্ডা দুস্টু টা।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২৪
শায়মা বলেছেন: মোটেও না!!!!!!!!!!
এই সব শায়মা পান্ডা ফুড!!!!!!!!!!!!!
এত পন্ডিতি তো এনে দেখাও দেখি এমন আরেকটা ছবি!!!!!!!!!!
৩৪| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:২৪
করুণাধারা বলেছেন: ছবিগুলো খুবই সুন্দর এসেছে... ঝকঝকে- উজ্জ্বল, বর্ণিল! সবগুলো ছবি বারবার দেখলাম, তারপর গুনলাম কতগুলো, ৫৮টা!! একবার তাড়াতাড়ি স্ক্রল করতে গিয়ে মনে হলো খাবারের মাঝে উইনি দ্য পুহ!! কী দেখলাম আবার দেখার জন্য এবার ধীরে সুস্থে একটা একটা করে দেখতে গিয়ে দেখলাম, দুই দিকে হলুদ আলুভাজা আর মাল্টা, মাঝে লাল টমেটো, হঠাৎ দেখলে একেবারে পুহ! এটা কি ইচ্ছে করে এমন সাজিয়েছ?
এই ৫৮টা ছবিতে (পুনরাবৃত্তি হওয়া খাবার বাদে) অন্তত ৫৮*২=১১৬ টা খাবার আছে!! বাপরে!! এত রকম খাবার চেখে দেখা দূরে থাক, চোখে দেখাতো দূর, নামও জানিনা! অবশ্য কিছু চেনা খাবার দেখলাম, যেমন পাটিসাপটা। দেখে মনে হচ্ছে ফটোসেশনের জন্যই সাজিয়ে গুছিয়ে আনা হয়েছে, যেদিন বানানো হয়েছিল সেদিন মনে হয় ভুল করে ছবি তোলা হয়নি! কারণ উপরের দুটো ঠিক আছে, কিন্তু নীচের গুলো শুকিয়ে ফেটে গেছে। সাধারণত কদিন ধরে ফ্রিজে পড়ে থাকলে পাটিসাপটা শুকিয়ে এমন হয়...
সব খাবারের মধ্যে সবচাইতে পছন্দ হয়েছে হৃষ্টপুষ্ট স্যান্ডউইচ। সাহস করে একদিন খেয়ে দেখতে হবে। যদিও এই জিনিস খেতে কত বড় হা করতে হবে বুঝতে পারছি না। খালি খাবারের ছবি আর খালি চেয়ারের ছবি না দিয়ে যদি চেয়ারে বসা মানুষের ছবি দিতে তাহলে বেশ ভালো হতো, আমাকে আর কল্পনায় কারো ছবি আঁকতে হতো না।
ফটোসেশন আরো আছে। যেমন প্রথম ছবির নীল শরবত ঠিক আছে। কিন্তু শেষ ছবিতে বেগুনি আর সবুজ গ্লাসে শরবত না, পানি ভরা! যদিও লিখেছ রংবেরঙের শরবত...
মাঝে মাঝে তোমাকে আমার মনে হয় পাগলা দাশুর ফিমেল ভার্শন!! সেই যে দাশু একটা বড় বাক্স দিনের পর দিন বয়ে বেড়িয়েছে... সবাইকে বোকা বানানোর মজা দেখার জন্য! তবে কথা এই, ফিমেল দাশু আমার অতি প্রিয়। যখন এই ব্লগের কিছু ভালো লাগে না, তখন আমি তোমার নানা রকম কর্মকান্ডের কথা মনে করি আর বিমলানন্দে মন ভরে যায়!
তুমি বর্ণে, গন্ধে, ছন্দে, গীতিতে কত হৃদয়ে দিয়েছো দোলা... তারপর কোথায় হারালা!!
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৫০
শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি একবার সুরঞ্জনা আপুর দেশে ব্লগটিমের অনেক বড় একটা গ্রুপ গিয়েছিলো। সেখানে অনেক ব্লগারদের মিলনমেলা ছিলো। তো অনেকেই জিগাসা করছিলো কে এই অপ্সরা! কেউ বলছিলো এই কেউ বলছিলো সেই, কেউ বলছিলো এটা মানুষই না এটা কোনো রোবো এমন সব অবাস্তব কথা বার্তা। তখন একজন সেখানে বললো অপ্সরা হলো অন্নপূর্না। অন্নপূর্না নিয়ে সে একটা গল্প বলেছিলো যা কোনো দূরের পাহাড়ের চূড়া যাকে মানুষ হেন তেন হনু ভাবে। আসলে সবই ধোকা। হা হা সুরঞ্জনা আপুর সেই পোস্টটা খুঁজে পেলে তোমাকে দেখাবো।
যাইহোক অনেক বড় এক কমেন্ট লিখেছো। প্রথমে বলি এত খুঁটিয়ে দেখার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস। আমি হারাইনি আসলে ঈদের পরদিন থেকেই আমি ৪ দিনের ভ্রমনে ছিলাম।
পাগলা দাশু আমারও প্রিয়। ছোটবেলায় তার গল্প পড়ে হাসতে হাসতে মরতাম আমি। আমিও কি সেই রকম কিছুই হতে পেরেছি। যেমনএকটা ক্যারেক্টার। আমারও মনে হয় আসলেই পেরেছি! হা হা তবে ম্যাজিক মানুষকে আনন্দ দেয় আমি সেই রকম কিছু ম্যাজিকই জানি যা আসলে আমার নিজের আনন্দ! এই যে খানাপিনার এত সাজসজ্জা। খেয়ে ফেললে তো সবই শেষ তবুও কেনো এত কষ্ট! ভেবেছো অন্যদের জন্য? আসলেই তা নহে। ইহা আমার নিজের জন্য।একি খেলা আপন সনে। সেই নিজের আনন্দই শেয়ার করি কিছু কিছু তোমাদের সাথে। অনেক কিছুই করিও না। অনেক কিছু সেই যাদুর বাক্সে লুকিয়েও রাখি। এই সব অং বং আমার জীবনে এমন কিছু দিকে এগিয়ে দিয়েছে স্বীকৃতি দিয়েছে যে আমি নিজেই অবাক! যেমন আমার স্কুলে পাপেট শো। এটা আমি খেলাচ্ছলেই করেছিলাম শুরু। সেই আমি পাপেটিয়ার হয়ে গেলাম। বাংলাদেশে মনে হয় একটা স্কুলই আছে যেই স্কুলে পাপেট টিম আছে সেটা আমার। এই পাপেট শুধু গল্প বলার কাজেই লাগে না। গল্পে গল্পে শিক্ষা দিতে জানে। এই খাবার সজ্জা বা টেবিল সজ্জা নিয়ে নিয়ে খেলাধুলা করতে গিয়ে আমি হঠাৎ একদিন এক সন্মাননা পেয়ে গেলাম। টেবিল সজ্জার পর গৃহসজ্জা। হা হা আমি সত্যিই অবাক এও হয়! হতে পারে! পৃথিবীতে কত শত মানুষ লেখাপড়া অর্থকড়ি খরচ করছে এর পিছে আর আমি এমনি এমনি!!
একবার জোন্টা ক্লাবের এক অনুষ্ঠানে গেছি। ফাল্গুনের অনুষ্ঠান। সব্বাই পরেছিলো জামদানী, ইন্ডিয়ান সব দামি দামী কাপড় চোপড়। সে সব আমিও কিনি বটে। আল্লাহ আমাকে সেই সুযোগ দিয়েছেন। তারপরেও আমি সেদিন ফাগুনের সাজে সেজেছিলাম সুতি শাড়ী আর কাঁচা ফুলে। সেখানে গিয়ে ভাবছিলাম হায় হায় আমার মনে হয় আরও ভালো কিছু পরা উচিৎ ছিলো। কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে তারা উপস্থাপিকা ঘোষনা দিলো। এইখানে সবার অগোচরে ফাগুনের শ্রেষ্ঠ সাজ নির্বাচন করা হয়েছে। আর সবচেয়ে সুন্দর আর উপযোগী সাজটাই হয়েছে নাকি আমার। এক গাদা বই আর সার্টিফিকেট উপহার পেয়েছিলাম সেদিন। এই সব তুচ্ছ কাজে বিশাল মনোযোগী হয়ে আমি যা কিছু অর্জন করেছি তার কি আনন্দ আমি তোমাকে বুঝাতেই পারবো না আপুনি।
দাঁড়াও আরও জবাব নিয়ে আসছি!
৩৫| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০১
শায়মা বলেছেন: এই ৫৮টা ছবিতে (পুনরাবৃত্তি হওয়া খাবার বাদে) অন্তত ৫৮*২=১১৬ টা খাবার আছে!! বাপরে!! এত রকম খাবার চেখে দেখা দূরে থাক, চোখে দেখাতো দূর, নামও জানিনা! অবশ্য কিছু চেনা খাবার দেখলাম, যেমন পাটিসাপটা। দেখে মনে হচ্ছে ফটোসেশনের জন্যই সাজিয়ে গুছিয়ে আনা হয়েছে, যেদিন বানানো হয়েছিল সেদিন মনে হয় ভুল করে ছবি তোলা হয়নি! কারণ উপরের দুটো ঠিক আছে, কিন্তু নীচের গুলো শুকিয়ে ফেটে গেছে। সাধারণত কদিন ধরে ফ্রিজে পড়ে থাকলে পাটিসাপটা শুকিয়ে এমন হয়...
আপুনি ৩০ দিনে ২/৪ টা করে করেই আসলে খানাপিনার আইটেম আছে। সাথে নানারকম জ্যুস ফলমূল ইত্যাদি ইত্যাদি। সব এক সাথে দিয়েছি তাই মনে হচ্ছে অনেক কিছু। আর পাটিসাপটা ফেটে গেছে সেটা ফ্রিজে রাখা ছিলো না। আমাদের আসমার কেরামতীতে ফেটেছে। সে কিছুতেই সেদিন বানাতেই পারছিলো না। আসলে আমি আবার তাকে কেরামতী করে ভেতরে খীরের পূরের বদলে কিমার পুর দিতে বলেছিলাম তাই বলে সে গোলাটাই ঠিক করতে পারবে না?? কি আর করা?? না না চপ না হয় না ভেজে ফটোসেশন করেছিলাম সেটা তো বলেই দিয়েছিলাম তবে ইহা জলজ্যান্ত ফ্রেশ কিমাসাপটা আছিল। তবে বদমাইস আসমা কূলে এসে তরী ডুবিয়েছিলো আমার কিমা সাপটা ফাটিয়েছিলো।
ফটোসেশন আরো আছে। যেমন প্রথম ছবির নীল শরবত ঠিক আছে। কিন্তু শেষ ছবিতে বেগুনি আর সবুজ গ্লাসে শরবত না, পানি ভরা! যদিও লিখেছ রংবেরঙের শরবত...
হা হা আপুনি! রং বরং এর শরবৎ লিখেছি নাকি??? না না গ্লাসে সেসব পানি । এই গ্লাসের বিশেষত্ব হলো ঢালু গ্লাসে পাননিন ঢাললেই নীচে যেই রঙ সেই রঙের পানি হয়ে যায়। আর ব্লুটা তো লাস্ট রোজায় মাথায় মকটেইল চাপা ভূতের মোনিন। সেটা সবুজ আছে নীল আছে লাল আছে। তবে এবারেও নানা রকম জ্যুস বানিয়েছিলাম। তরমুজ, কমলা, বেল, আনারস, বেদানা, আপেল আরও কি কি সব মনেও নেই এখন। এট লিস্ট ৩ রকমের জ্যুস ছিলো প্রায় প্রতিদিন।
সব খাবারের মধ্যে সবচাইতে পছন্দ হয়েছে হৃষ্টপুষ্ট স্যান্ডউইচ। সাহস করে একদিন খেয়ে দেখতে হবে। যদিও এই জিনিস খেতে কত বড় হা করতে হবে বুঝতে পারছি না। খালি খাবারের ছবি আর খালি চেয়ারের ছবি না দিয়ে যদি চেয়ারে বসা মানুষের ছবি দিতে তাহলে বেশ ভালো হতো, আমাকে আর কল্পনায় কারো ছবি আঁকতে হতো না।
এই স্যান্ডুইচ আসলেই যেমন দেখতে তেমনই খেতে। তবে দুইদিন দুই রকম ব্রেডে বানিয়েছিলাম। মিল্ক ব্রেড আর ব্রাউন ব্রেড।
তখনও সাজুগুজু করিনিতো তাই ছবি দেইনি। আগেরবারে দিলাম না ছবি সহ খানা পিনা !!!!!!!!!!!
তবে তুমি চাইলে ঈদের সাজুগুজু মানে সকালে কোন জামা দুপুরে কোন জামা সন্ধ্যায় কোন জামা আর রাতে কোন জামা, আর পরদিন কোন কোন জামা সেসবের পোস্ট দিতে পারি। তবে লোকজন ঢিল ছুড়ে মারলে তুমি বাঁচিয়ে দিও।
৩৬| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০৮
শায়মা বলেছেন: ছবিগুলো খুবই সুন্দর এসেছে... ঝকঝকে- উজ্জ্বল, বর্ণিল! সবগুলো ছবি বারবার দেখলাম, তারপর গুনলাম কতগুলো, ৫৮টা!! একবার তাড়াতাড়ি স্ক্রল করতে গিয়ে মনে হলো খাবারের মাঝে উইনি দ্য পুহ!! কী দেখলাম আবার দেখার জন্য এবার ধীরে সুস্থে একটা একটা করে দেখতে গিয়ে দেখলাম, দুই দিকে হলুদ আলুভাজা আর মাল্টা, মাঝে লাল টমেটো, হঠাৎ দেখলে একেবারে পুহ! এটা কি ইচ্ছে করে এমন সাজিয়েছ?
আপুনি এর আগের সব পোস্টের ছবিগুলিই সুন্দর ছিলো। কিন্তু সামু ছবিকে খুদি খুদি বানিয়ে হেজা পেজাও বানিয়ে দেয়। এইগুলা আমি ইমগুর দিয়ে বড় আর ঝকঝকে রাখতে পেরেছি। না না এটা আমি পুহ সাজাইনি। তবে ভালা বুদ্ধি দিসো। নেক্সট রোজায় চলবে আমার ফুড আর্ট যদি বেঁচে থাকি। এই সব প্লাটার আমি দ্য এম্পল বনানীর এক রেস্টুরেন্টে এমন প্লাটার খাবার পরে বাড়িতেই বানাতে আর সাজাতে শুরু করেছিলাম। হা হা ।
অনেক অনেক থ্যাংকস এত এত ভালো করে আমার ছবিগুলো দেখার জন্য।
পাখিওয়ালা বাটিতে জর্দার উপরে দারুচিনির ডাল আর পুদিনা পাতার গাছের পাতা বানিয়ে তাতে যে এলাচের পাখির বাসা আর লাল লাল চেরিডিম বানালাম সেটা দেখোনি???
৩৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,
সংযমের মাসের বেসংযমী পোস্ট! দর্শনার্থীদের চোখ ও জীভের ফালুদা বানিয়ে ছাড়লেন।
এই যদি হয় মর্দে মুমিনদের সংযমের বহর, তবে বাজারে দ্রব্যমূল্য বেড়ে তো যাবেই! সিন্ডিকেটকে দোষ দেয়া কেন ?
তবে যাই বলি না কেন, আসলে ইফতারের খানাপিনার ছবিগুলো দারুন। রোজার মাস হলে লোল গড়িয়ে রোজা মাকরূহ হয়ে যেতো এতোক্ষনে .....
১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
ইহা বড়ই সংযমী খানাপিনা। ২/৩ আইটেমের বেশি ছিলোই না। আর ফলমূল পানীয়কে কি খাদ্য বলে? একদমই বেসংযমী নহে!!!!!!!!!!! তবে ফালুদা একেবারেই আর্টওয়ার্কের মত মন দিয়ে বানিয়েছি। একেক গ্লাস একেকরকম দেখতে।
রোজার মাসে দেইনি এই পোস্ট। একদম শেষ দিকে দিয়েছিলাম।
৩৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৩৬
রানার ব্লগ বলেছেন: আমাকে আর মিরর কে দাওয়াত দিয়ে খাওয়ালে আমরা মেনে নেব এই সব তুমি বানিয়েছো। নতুবা পুরাই সন্দেহ আছে।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৫
শায়মা বলেছেন: দাওয়াৎ দাওয়াৎ দাওয়াৎ আজকেই দাওয়াৎ আমার বাড়ি। চলে এসো তাড়াতাড়ি!
৩৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:২১
অপু তানভীর বলেছেন: এসব ছবি আমি দেখি না । দাওয়াত না দিয়ে এই সব ছবি দিয়ে কী লাভ কও !
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৫
শায়মা বলেছেন: তোমারও দাওয়াৎ! মিররমনি আর রানার ভাইয়ার সাথে তাড়াতাড়ি আসো!
৪০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪২
করুণাধারা বলেছেন:
একটা বড় মন্তব্য লিখে মুছে দিলাম। পরে কখনো লিখবো।
আমি যে আগের মন্তব্যে লিখলাম "কোথায় হারালা", এটা আসলে হবে "কোথায় হারালে", এটা একটা কবিতার শিরোনাম। তুমি হয়তো পড়ো নি, আমি পড়েছি। বললাম না, তোমার সাথে যুক্ত অনেক কিছু দেখেই আমি খুব আমোদিত হই!!
এলাচের পাখির বাসা আর লাল লাল চেরিডিম, আগে দেখিনি এখন দেখলাম। সুন্দল!
তোমার সকালের সাজ, দুপুরের সাজ, বিকালের সাজ, রাতের সাজ সব নিয়ে চলে আসো। দেখি তোমাকে দেখে ঢিল ছোঁড়ার সাহস হয় কার!
আমার ছেলের খুব পছন্দ পুহ্। তাই আমি এখনো পুহ্ খুঁজি সবখানে। এই ফলের পুহ্টাও আমার খুব পছন্দ।
১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫
শায়মা বলেছেন: আচ্ছা তোমার ছেলের জন্য পুহ বানিয়ে দেবো ফুল ফল শাকসব্জী সব দিয়ে দিয়ে .......
কি মন্তব্য লিখেছিলে জানি নিশ্চয় আকাশনীল জামদানী শাড়ি নিয়ে!!!!!!!!!! হা হা হা
দেখলে আমি সর্বজান্তা শমসেরনী!
৪১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৮
জুন বলেছেন: প্রথম শরবতটা কি ফালুদা শায়মা!! উহু উহা এখন খাওয়া যাইবেক নাই, কারন এইখানে গতকাল থেকে বৃষ্টি হচ্ছে, আর তা আমার মত ক্ষ্যাতের জন্য বেজায় ঠান্ডা ঢাকা থাকলে এখনকার অই তীব্র গরমে কিযে ভালো লাগতো বলার নয়।
যাক খেতে না পারলেও চোখে দেখেই শান্তি
+
১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৬
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ ফালুদা। একদম আমি স্পেশাল!
মানে এই যে রাইস নুডুলস মুডুলস দেওয়া ফালুদা আমার একদম পছন্দ না আর ফালুদার নামটাও আমার পছন্দ না। কি রকম যেন টেনিদা মার্কা নাম।
যাইহোক এটা আমি কাস্টার্ড বানিয়েছি, সাথে ফলমূল আর জেলো আর সাগুদানা দিয়েছি। খাওয়ার সময় আইসক্রিমও ।
আর চোখের শান্তির জন্য এত এত সাজুগুজু তাকে।
৪২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:৫৮
রানার ব্লগ বলেছেন: রাগ করে দাওয়াত দিলে তাতে আমরা যাই না, আমাদের পেট ব্যথা হবে।
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১৪
শায়মা বলেছেন: রাগ করে কেনো দেবো!!!!!!!!!!!!!!
সাদরে আমন্ত্রন জানিয়েছি!!!!!!!!!!!
আসো আসো আসো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৪৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০০
রানার ব্লগ বলেছেন: যাও সাজুগুজু করে এই গান টা গেয়ে আমাদের আমন্ত্রন জানাও।
এসো এসো আমার ঘরে এসো আমার ঘরে
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৩
শায়মা বলেছেন: ওলে ওলে ওলে এই গান গেলে যদি কেউ মারে???
শুধু আমাকে না ঘরে আসার পরে তোমাকেও তখন কি অবে!!!!!!!!!!
৪৪| ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৯
করুণাধারা বলেছেন: কি মন্তব্য লিখেছিলে জানি নিশ্চয় আকাশনীল জামদানী শাড়ি নিয়ে!!!!!!!!!! হা হা হা
দেখলে আমি সর্বজান্তা শমসেরনী!
শুধু আকাশ নীল না, মনিপুরীও... খালি সর্বজান্তা শমসেরনী না, তুমি এক রহস্যময়ী মিঃ বিন, যে অনেকগুলো প্যারালাল ইউনিভার্স বানিয়ে ইচ্ছা মত একেক সময় একেক ইউনিভার্সে যায়!!! তুমি কি জানো, আমি এই রোজার মাসে বসে বসে তোমার রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা করেছি, তোমার করা প্রতিটি মন্তব্যর সময় দেখেছি... কখনো দেখেছি তোমাকে ইফতারের সময়, কখনো গভীর রাতে তুমি ব্লগে!! প্যারালাল ইউনিভার্সে তখন কি করছিলে কে জানে!! আরেকটা জিনিস, আমি তোমার আরেকটা নিক আবিষ্কার করেছি, সেখানে দেখি তুমি আহমেদ জী এসের মন্তব্যের উত্তর লিখতে সম্বোধন করছ "আহমেদ জী এস" বলে, instead of তোমার ভাইয়া বা ভাইয়ুমনিতা!!! আমি হেসে কুটিকুটি !!
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১০
শায়মা বলেছেন: হা হা আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
শুধু আকাশনীল আর মনিপুরী!!!!!!!!!!!! হলুদটা দেখোনি???
আর লালটা???
চ্যানেল ২৪ টা দেখো!
আরেকটা হালকা কমলা কমলা বড় জরীপাড় সেটাও দেখো! হা হা হা
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৩
শায়মা বলেছেন: খালি সর্বজান্তা শমসেরনী না, তুমি এক রহস্যময়ী মিঃ বিন, যে অনেকগুলো প্যারালাল ইউনিভার্স বানিয়ে ইচ্ছা মত একেক সময় একেক ইউনিভার্সে যায়!!!
আমি কল্পলোকে বাস করি। সে আমার বাড়িতেও বলতে পারো, কর্মক্ষেত্রেও বলতে পারো। লাল নীল হলুদ রঙে ভাসি, ডুবে থাকি । যে যা বলে বলুক আমি আমার নিজের আনন্দে থাকি। অনেক অনেক ক্লান্ত শ্রান্ত হয়ে পড়লেও সবশেষে সুন্দর কিছুর জন্য আমি সব কষ্ট স্মীকার করতে রাজী।
আমার প্যারালাল ইউনিভার্স একটা না। অনেকগুলা!!!!!!!!!!!! হা হা হা তবে অনলাইনে আর লুকিয়ে থাকা গেলো না। তারপরেও .......
তুমি কি জানো, আমি এই রোজার মাসে বসে বসে তোমার রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা করেছি, তোমার করা প্রতিটি মন্তব্যর সময় দেখেছি... কখনো দেখেছি তোমাকে ইফতারের সময়, কখনো গভীর রাতে তুমি ব্লগে!!
মাই গড!!!!!!!!!!!!!! কেনো কেনো কেনো!!!!!!!!!!!! হা হা হা আমার করা মন্তব্য প্রতিটি দেখা কি সম্ভব নাকি!!!!!!!!!!! সে কত দিন আগের কথা পরের কথা। শত শত হাজার হাজার লাখ লাখ মন্তব্য! কত শত নিকে। কটাই বা জানো তুমি????
হা হা ইফতারের সময় নিশ্চয় সেদিন ইফতার আসমা সুফিয়া বানাচ্ছিলো বা ওরা বানাচ্ছিলো বটে তবে আমাকে মাঝে মাঝে ডেকে দেখাচ্ছিলো। নয়ত আমার সেদিন ইচ্ছাই হয়নি ইফতার বানাবার সময় একটু পন্ডিতি করি। আসলে আপুনি আমি কোনো বাঁধাধরা কাজ করি না। কেউ আমাকে কিছুতে বাধ্য করে না আমি নিজেই যখন যা ইচ্ছা তাই করি। যেমন রান্না বান্না রান্নাদের সাজুগুজু এসব আমাকে কেউ বলবে আর আমি করবো?? কাভি নেহি!!!!!!!!!!! সবই আমার পুতুল খেলা। খেলছি এ বিশ্বলয়ে ক্ষুদ্র আমি আনমনে ...... আর গভীর রাতে কি করছিলাম আমি জানি। নিশ্চয় স্কুলের কোনো কাজ বা পাপেট শো স্ক্রিপ্ট লিখছিলাম। বা অস্ট্রেলিয়া ভ্রমনের কোনো পোস্ট। ১৫ রোোজার পর রাত জেগেছি। স্কুলের দিন খুব একটা জাগি না। দুইটা স্ক্রিপ্ট লিখলাম। ভয়েস দিলাম। ভয়েস চেঞ্জার দিয়ে আলাদা আলাদা ভয়েস লাগালাম ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড এফেক্ট!! কাজের কি শেষ আছে বলো??
আমার লেখার সময়টাও আমি এক ইউনিভার্সেই থাকি। যা করি তা এমনই মন দিয়ে যে সে সময় গানও শুনিনা। পাপেট শো এর কাজের এই সময়গুলোতেও আমার আরেক জগত!
১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৪১
শায়মা বলেছেন: আরেকটা জিনিস, আমি তোমার আরেকটা নিক আবিষ্কার করেছি, সেখানে দেখি তুমি আহমেদ জী এসের মন্তব্যের উত্তর লিখতে সম্বোধন করছ "আহমেদ জী এস" বলে, instead of তোমার ভাইয়া বা ভাইয়ুমনিতা!!! আমি হেসে কুটিকুটি !!
হাহাহাহা তুমি হেসে কুটি কুটি আর আমি তাহলে কি করি বলো???
তবে একটা কথা মনে রেখো আহমেদ জী এস ভাইয়া সেই ব্যাক্তি যেই নিকেই আসি না কেনো ফার্স্ট লেখাতেই ভাইয়া আমাকে চেনে এবং না চেনার ভান করে আর ভাইয়াও কি করে বুঝো। হা হা হা
৪৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪১
মিরোরডডল বলেছেন:
ব্লগের সবাই কোথায়?
কেমন যেনো শ্মশানপুরী হয়ে আছে
২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৩
শায়মা বলেছেন: আমি এতক্ষন পাপেট বানাচ্ছিলাম।
পাপেট শো আছে ২৭ এ.......
পাখিটা কেউ বানাতে পারলো না তাই আমি নিজেই পণ্ডিত বসিলাম।
ব্লগে কেউ নেই.......চুয়াত্তর ভাইয়ু নেই, ঢুকিচেপা ভাইয়ু নেই, একলব্য ভাইয়ুজান তো আগের মত আসতে পারছে না আর। মাহা ভাইয়ু কবেই হারিয়ে গেলো। আরও কত শত মানুষেরা আসেনা আজ আর.......
আসো তুমি আর আমি নাচি আর গাই .......
৪৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪
মিরোরডডল বলেছেন:
শায়মাপু তোমার আকাশনীল আর হলুদটা দেখেছি কিন্তু মনিপুরী আর লাল, এই দুইটা দেখিনিতো!
ক্লু দাও অথবা লিংক দাও, দেখবো।
২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪
শায়মা বলেছেন: হা হা নেক্সাস এ ......
আরেকটা তো করুণাধারা আপুকে ছবি ক্লু দিলাম!
৪৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১১
মিরোরডডল বলেছেন:
ধারাপুকে যেটা দিয়েছো এটাকেই হলুদ বললাম।
২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৮
শায়মা বলেছেন: না না সে ছিলো এক কটকটে হলুদ। সাথে ছিলো নাফিসা নামে মিষ্টি এক মেয়ে।
৪৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৪
মিরোরডডল বলেছেন:
সাচু কেনো আসে না, কি হতে পারে?
কিছু কি হয়েছিলো যা জানি না।
২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২২
শায়মা বলেছেন: অনেক কিছুই হয়েছিলো মনে হয়!
অমন কত কিছুই তো হয় ব্লগ জীবনে। এসব আমার কাছে ডালভাত কিন্তু ভাইয়া মনের দুঃখে বনে গেছে মনে হয়। কারণ ভাইয়া ঝামেলা পছন্দ করে না। কেউই করে না কিন্তু এটা আমাদের ভালোলাগা ভালোবাসার জায়গা। এত দুঃখ পেলে চলিবেক লাই।
এইসব লিখলাম যেন দেখে তেড়ে মেড়ে ডান্ডা চলে আসে ব্লগে। কারণ সামু এমনই এক জায়গা কেউ লগ করুন না করুন না খবর নিয়ে থাকতে পারে না।
৪৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
মিরোরডডল বলেছেন:
এইসব লিখলাম যেন দেখে তেড়ে মেড়ে ডান্ডা চলে আসে ব্লগে।
তাই?
তাহলে আরও অপবাদ দেই।
সাচু মনে হয় নতুন করে আবার প্রেম করছে এখন।
এটা একটা বিশেষ কারণ হতে পারে ব্লগে না আসার।
যতদূর শুনেছিলাম, কাজের প্রয়োজনে ফ্যামিলি থেকে দূরে থাকতে হয়।
মুক্ত আকাশে উড়ে একটু পথচ্যুত হয়েছে হয়তোবা
২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪৫
শায়মা বলেছেন: হা হা তাই হবে তাই হবে।
চলো ভাবীজিকে ফোন দেই।
দাঁড়াও ফোন নাম্বারটা বের করি আগে......
৫০| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৭
মিরোরডডল বলেছেন:
সাচুকে অনলাইনে দেখলামতো!!!
নীরবে এসে চলে গেলো, কাহিনী কি?
something must be wrong.
মনে হয় আবার বাবা হয়েছে, ঘরে ছোট্ট শিশু, তাই দেখভাল করতে হয়।
আর কি কি হতে পারে খুঁজে বের করো।
২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৪
শায়মা বলেছেন: হা হা আমাদেরকে জানান দিয়ে গেলো তোমরা কি বলতেসো আমি কিন্তুক শুনতেসি।
যাইহোক মিররমনি। আজ তোমার ছুটি। কালকেও।
কি কি করলে সারাদিন??
৫১| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৫৭
মিরোরডডল বলেছেন:
আজ বাসাতেই ছিলাম।
বাইরে বৃষ্টি আর প্রবল ঝড়ো বাতাস।
উইকেন্ড মানেই ক্লিনিং কুকিং এরকম বাসায় অনেক কাজ থাকে।
ভুনা খিচুরি আর বিফ করেছি। সাথে ফিশ এন্ড ভেজি।
মুভি দেখলাম।
ফ্যামিলি এন্ড ফ্রেন্ডসদের সাথে ফোনে সময় কাটালাম।
সময় খুব দ্রুত যায়, ইনফ্যাক্ট এখন মনে হয় সময় দৌড়ায়।
ভাবা যায় এই সেদিন ২০২৪ এলো, আর এখন এপ্রিল শেষ হতে চললো!!!
২১ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৪২
শায়মা বলেছেন: আমিও আজ খিঁচুড়ি আর বিফ ভাঁজা ভাঁজা খেয়েছি!
আমি তো সব সময় ইজি কাজে বিজি কিন্তু সে সবই আমার কাজ।
আজ দুপুর থেকে এই পর্যন্ত টুনি ও রাজার গল্পের পাপেট শো এর জন্য পুতুল রেডি করলাম।
ইদানিং সময় খুব তাড়াতাড়ি যায়। সকাল হতেই বিকেল...... কাজ শেষ হয় না আর!!!
আর বছরও গড়ায় চোখের পলকে। তবুো রোজ রোজ কত কিছু হয়ে যায় .......
৫২| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মিরোরডডল আর আপনার ভালোবাসার কারণে আপনাদের পোস্টে সব সময়ই আসবো।
কোন বিশেষ কারণে ব্লগিং কমাইনি। আমার সাথে কারও কিছুই হয়নি। তবে ব্লগের সার্বিক পরিবেশ দিন দিন আমার জন্য প্রতিকুল হচ্ছে। যে কারণে কম আসি।
মিরর বলেছে আমি নতুন করে প্রেমে পড়েছি হয়তো। এই কথা আমার বউকে যেন না জানায়। : আরও কিছু মজার কথা বলেছে।
আর কয়েক ঘণ্টা আগে এই মন্তব্য করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু বাংলাদেশে সাব মেরিন কেবল কাটা যাওয়ার কারণে নেটে সমস্যা হচ্ছে মাঝে মাঝে। তাই দেরী হয়ে গেল। পরে কথা হবে আরও।
২১ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:১৬
শায়মা বলেছেন: কই আসো নাতো......
শুধু ভাবিজীর ভয় দেখানোতে আসলে তাড়াতাড়ি।
কারো সাথে কিছু না হয়েই প্রতিকূল পরিবেশ!!! এটা আবার কি???
না না ভাবিজীর নাম্বার দাও। সামু অফিসে তো শুধু তোমার নাম্বার আছে ভাবিজীরটা শুধু তোমার কাছেই কাজেই আমাদেরকে দিয়ে রাখো.....
ঈদে কি করলে ভাইয়ুমনি??? জানাও আমাদেরকে.....
৫৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩
মিরোরডডল বলেছেন:
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মিরর বলেছে আমি নতুন করে প্রেমে পড়েছি হয়তো। এই কথা আমার বউকে যেন না জানায়।:
সাচু না থাকলে এমন মজার মন্তব্যগুলো কে করবে
সাচুকে আরও বেশি ব্লগে দেখতে চাই।
২১ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২০
শায়মা বলেছেন: হা হা কত কত মজার মন্তব্য করতাম আমরা সবাই। চিলেকোঠার প্রেম লেখার সময় কত শত মজার মন্তব্যে সবাই আমার শুভ্রকে কুপোকাৎ করতো। একি খেলা আপন সনে লেখার সময় আবার খুবই সিরিয়াস ছিলো। দ্বিতীয় জীবন লেখার সময় তো পুরাই আমাকেই সেই এসিড ভিকটিম বানিয়ে দিলো সবাই মিলে। তারপর বসন্তদিন, খোকাভাই....... কত শত স্মৃতি........ সবাই হারিয়ে যায়। ভাইয়াও নিভু নিভু হয়ে আসছে ...........
৫৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৫
মিরোরডডল বলেছেন:
শায়মাপু লাল শাড়িরটা দেখেছি, খুব সুন্দর।
এখন বল হলুদ শাড়ি কোন চ্যানেলে?
২১ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:১৩
শায়মা বলেছেন: চ্যানেল ২৪........
৫৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩০
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: ঈদ মুবারাক!!
২১ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৯
শায়মা বলেছেন: ঈদ মুবারাক ভাইয়া।
তোমাকে আজকাল কম কম দেখা যায়।
ভেবেছিলাম তুমিও হারিয়ে যাচ্ছো সামু থেকে।
৫৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৮
রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ওলে ওলে ওলে এই গান গেলে যদি কেউ মারে???
শুধু আমাকে না ঘরে আসার পরে তোমাকেও তখন কি অবে!!!!!!!!!!
আমরা অতি সাধরন তিন জন মানুষ , এদের একটু দাওয়াত দিয়ে খাওয়াবা , তাতে মারামারি আসলো কিভাবে ? বললেই হয় আমরা তোমার নাম করে বাহিরে হোটেল খেয়ে বলতাম । ইস, কি বাজে রান্না !!!
২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪৩
শায়মা বলেছেন: আরে খাওয়াবো না কে বললো!!!!!!!!!
আমি তো শুধু বললাম দাওয়াৎ দিয়ে এই গানা গাইলে খানার বদলে পিঠের উপর দানা পড়িবার সম্ভাবনা আছে!!!
৫৭| ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খাবার নিয়ে বেশী কিছু লিখতে পারবো না। কারণ ভোজন রসিক নই। স্বল্পাহারী বলা যায়।
ফালুদা আমার খুব প্রিয়। যশোরের দড়াটানার মোড়ে প্রথম ফালুদা খেয়েছিলাম জীবনে। তখন ক্লাস নাইনে পড়ি। খুব ভালো লেগেছিল। আপনার ফালুদার ছবি দেখে মনে পড়ে গেল।
আপনার দেয়া সব খাবারই তো ভালো নিঃসন্দেহে। ইফতারিতে জিলাপি আর ডাবের পানি, পাটিসাপটা পিঠা, হালিম, বেলের শরবত ভালো লাগে। মাংসের মধ্যে হাসের মাংস প্রিয়। আমার বউয়ের কাছে থেকে খাওয়া শিখেছি। কাচ্চি বিরিয়ানি, কাঁঠাল, হাসের মাংস, নান রুটি আর মাংস আমার বউয়ের খুব প্রিয় খাবার। নান রুটি ছাড়া বাকিগুলি আমারও প্রিয়।
রমজান মাসে আপনার ওজন কয় কেজি বেড়েছে। আমার পরিচিত অনেকের ওজন বেড়েছে।
১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:০৪
শায়মা বলেছেন: আহা তুমি স্বল্পাহারী!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
যশোরে কেনো?? ওহ বাবা জব করতেন যশোরে।
হাসের মাংস আমারও প্রিয় কিন্তু নারকেল দিয়ে।
আমার ওজন রমজানে কমেছিলো। কিন্তু পরদিন থেকেই এক কেজি করে রোজ বাড়ছে এখন হিসাব করে নাও কত হলো!
৫৮| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৩৯
মিরোরডডল বলেছেন:
ফালুদা আমারও প্রিয়।
আড়ং এর ক্যাফে Grassroots আর Terracotta Tales খুব ভালো ফালুদা করে।
সাচু আর শায়মাপু, আমাকে না দিয়ে খেলে কিন্তু তোমাদের পেট ব্যথা করবে।
১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫৭
শায়মা বলেছেন: মিররমনি এসব তো শায়মাস কিচেন ফালুদা আড়ং বা টেরাকোটার না .........
আর তোমাকে খাওয়ানো কোনো ব্যপার হলো!! এক গ্লাস ফালুদা এনে ল্যাপটপে তোমার নিকের উপর ঢেলে দেবো!!!
৫৯| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২
মিরোরডডল বলেছেন:
শায়মাস কিচেনের ফালুদা দেখতে খুব সুন্দর হয়েছে, আর টেরাকোটার ফালুদা খেতে মজা।
১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২০
শায়মা বলেছেন: আমারটা খেলে টেরাকোটা বলবে ফেইলটু হই গেছিরে!!!!!!!!!!!
৬০| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:১৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মিররকে ফালুদা খাওয়ানোর কোন উপায় তো আমার জানা নাই। অস্ট্রেলিয়াতে ফালুদা থাকলে শায়মা আপু অস্ট্রেলিয়া গিয়ে মিরোরডডলকে খাওয়াবে।
আমার মা আর্মির ডাক্তার ছিলেন। তাই যশোর 'মতিউর রহমান' বিমান ঘাটিতে ছিলেন ১৯৮৭ থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত। আমি কলেজ ছুটি হলে ২/৩ মাস পর পর যেতাম। সাইকেল চালিয়ে সারা যশোর শহর চষে বেরাতাম। বিখ্যাত মণিহার হলে সিনামা দেখেছি কয়েকবার। তখন নাকি ভারত থেকে মানুষ আসতো সিনেমা দেখতে। ১৯৭৭ সালেও যশোর ছিলাম একবার প্রায় ১ বছর। আমার প্রথম স্কুল যশোরে। দাউদ পাবলিক স্কুল আমার প্রথম স্কুল। তখন নার্সারিতে পড়তাম। যশোর আমার একটা স্বপ্নের শহর। এখনও প্রায়ই নস্টালজিক হই।
কয়েকদিন আগে ৪৩ বছর পরে আমার দুইটা প্রাথমিক বিদ্যালয় দেখে আসলাম টাঙ্গাইলে। এখনও মূল বিল্ডিং আছে। অনেকটা ধ্বংসস্তূপ হয়ে গেছে। তবে পাশে নতুন ২ টা বিল্ডিং হয়েছে। দুইটা দুই জায়গায়। আমার বউয়ের উৎসাহে সেখানে গিয়েছিলাম। আমি ক্লাস সিক্স পর্যন্ত ৬ টা স্কুলে পড়েছি।
১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২৩
শায়মা বলেছেন: হুম!!
যত খানে যাবে তত অভিজ্ঞতার ঝুলিতে জমা হবে অমূল্য স্মৃতি!! আমিও এমন ভাগ্যবান একজন। বাংলাদেশের এমন কোনো জায়গা নেই যে আমি দেখিনি!!!
৬১| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: আমার বউয়ের কাছে থেকে খাওয়া শিখেছি। কাচ্চি বিরিয়ানি, কাঁঠাল, হাসের মাংস, নান রুটি আর মাংস আমার বউয়ের খুব প্রিয় খাবার। আমার বউয়ের উৎসাহে সেখানে গিয়েছিলাম।
বুঝা গেল ভাবী কড়া নজর রাখতেসে আপ্নের ওপড় আপুরা এত বেশি সাচু সাচু কইরেন না সাচু ভাইজান বিপদের মধ্যে আছে
১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২৫
শায়মা বলেছেন: না না আমরা তো ব্লগের আপন বোন!! ভাবীজি জানে তো!!!
৬২| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ ঢাবিয়ান ভাই - আমার বউ বলেছে ব্লগের ভালো মেয়েদের সাথে মিশতে। তাই সমস্যা নাই।
অপুর পোস্টে শায়মা আপু বর্তমান মেয়ে ব্লগারদের যে প্রোফাইল দিয়েছেন তাতে বোঝা যায় যে তারা সকলেই ভালো। একজন অবশ্য কুটনি আছে। নাম বলা যাবে না।
১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩০
শায়মা বলেছেন: নাম বললে জেইলে যাবার সম্ভাবনা আছে ভাইয়া।
বুদ্ধিমান তুমি!!!!!!!!!
তবে হ্যাঁ ব্লগের বর্তমান আপুরা যারা লিখেন সবাই একেকজন জীবনের সাফল্যমন্ডিত নারীকুল।
৬৩| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৫
মিরোরডডল বলেছেন:
আপুরা এত বেশি সাচু সাচু কইরেন না সাচু ভাইজান বিপদের মধ্যে আছে :`<
তাহলে আরও বেশি সাচু সাচু করা উচিত।
এতে আলটিমেইটলি সাচুর ভাগ্য খুলবে।
বউ তখন তাকে অনেক বেশি আদর করবে (সাথে সামান্য মাইর, ও কিছু না)
ভালো কিছু পেতে হলে কিছু কষ্ট করতে হয়।
১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২
শায়মা বলেছেন: ব্লগের আপুরা সবাই ভালো ভালো অতি ভালো। যাদের সাথে মিশলে ভাইয়ার কিছু উন্নতি হবে।
৬৪| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: আপনের বউ বলসে ব্লগের ভাল মেয়েদের সাথে মিশতে বিশ্বাস হইল না কতাটা। একখান পোস্ট দেন দেখি! আড্ডা জমুক সেখানে। তাপরে বিশ্বাস করুমনে
১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩৪
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ ভাইয়া পোস্ট দেবে ব্লগের সব ভালো আপুরা যাদের সংস্পর্শে আমি ভালো হইলাম!
৬৫| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: @ ঢাবিয়ান ভাই - আমার বউয়ের অনুমতি ছাড়া পোস্ট দেয়া ঠিক হবে না। সে তো এখন ধারে কাছে নাই।
১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩৫
শায়মা বলেছেন: ফোন দিয়ে ভাবীর পারমিশন দিয়ে নাও।
৬৬| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি যেখানে আছি এখানে ইদানিং জীনের প্রকোপ বেড়ে গেছে। আমার অফিসেও জীন নিয়ে কিছু সমস্যা হচ্ছে। গরম বাড়লে মনে হয় জীন বেড়ে যায়। শীতকালে ভালো ছিল। আমি কিন্তু মজা করছি না। সব কিছু অবশ্য বিস্তারিত বলা যাবে না।
১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া জ্বীন মিনের অজুহাত দিয়ে লাভ নেই। ভাবীর হাত থেকে বাঁচতে কোন গার্ল ফ্রেন্ডকে জ্বীন সাজিয়ে বাঁচাতে চাচ্ছো!!!!!!!!!!
৬৭| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৫৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমার কোন গার্লফ্রেন্ড কখনও ছিল না। আমার বউয়ের সাথেই সম্পর্ক ছিল। আর কারও সাথে কখনও সম্পর্ক হয় নাই। মেয়ে পটানো জানতাম না। সবাই এগুলি পারে না। ক্লাস ইলেভেনে একটা হতে হতেও হয় নাই।
১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:০০
শায়মা বলেছেন: ভেরি গুড ভাইয়ু!!!
যাইহোক তুমি তোমার বাসায় জ্বীনেরা কি উৎপাৎ করছে আমাদেরকে জানিও। কেমনে ভূত ছুটায় জ্বীনকে বোতলবন্দী করতে হয় সব আমার জানা আছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এতো কিছু কীভাবে সম্ভব আপু?
এফতারের এতো আয়োজন? সুপার্ব++++