নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যে ভালকাজের পথ প্রদর্শন করল, তার জন্য রয়েছে এর সম্পাদনকারীর অনুরূপ সওয়াব” (সহীহ মুসলিম)

সাইফুল্লাহ্

সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২)তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩)কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)

সাইফুল্লাহ্ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হেফাজতে \'ইসলাম\' নাকি হেফাজতে \'হানাফী-মাযহাব\'

২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১৩

(এ পোষ্টটি শুধু মুসলিমদের জন্য। বাকিদের জন্য প্রাসঙ্গিক নাও হতে পারে)

"বাংলাদেশে ফরিদপুরের সালথা উপজেলায় আহলে হাদিস অনুসারীদের একটি মসজিদসহ মাদ্রাসা ভেঙে গুড়িয়ে দেয়ার অভিযোগে মামলার তদন্ত শুরু করা হয়েছে বলে স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে।
মামলায় ঘটনার ব্যাপারে স্থানীয় হেফাজতে ইসলাম এবং কওমী মাদ্রাসার সমর্থকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে।

মাদ্রাসাটির পরিচালক অভিযোগ করেছেন, কয়েকশ লোকের হামলা চালিয়ে তাদের মসজিদ মাদ্রাসা মাটির সাথে মিশিয়ে দিয়েছে। এখন তারা নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছেন।

স্থানীয় হেফাজতে ইসলামের নেতারা বলেছেন, কওমী মাদ্রাসার শিক্ষার্থীকে মারধোর করার অভিযোগ ওঠায় উত্তেজিত লোকজন ঘটনাটি ঘটিয়েছে।
" -বিবিসি

এ ব্যপারে হেফাজতে ইসলামের যুম্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক তার ফেসবুক পেজে এই ঘটনার নিন্দা জানানো তো দূরের কথা বরং বলেছেন, "স্থানীয় গ্রামবাসীর দীর্ঘ দিনের ক্ষোভের বহি:প্রকাশ এটি ।"

উপরের ঘটনাগুলি আরও অনেকগুলি মিডিয়া এবং কিছু আলেমদের বক্তব্য থেকে জেনে, একজন মুসলিম হিসাবে খুব লজ্জা পেয়েছি। কারন আমরা সাধারন মুসলিমরা নিজেদেরকে তো কোন দলগত মুসলিম হিসাবে পরিচয় দেই না, তাই আল্লাহর জন্য সকল মুসলিমকে ভালবাসতে কোন কার্পন্য অনুভব করি না। ৫ই মে যখন কওমী মাদ্রাসার ছাত্ররা মার খেয়েছে তখনও কষ্ট পেয়েছি, তারা কোন মতধারার সেই চিন্তা চোখের জলধারায় এতটুকুও তো প্রভাব ফেলেনি। যখন শুনি কওমী মাদ্রাসায় একটি এতিম কষ্টে আছে, তখন তো তার অন্য কোন পরিচয় আমরা খুঁজে দেখি না, যদিও তারা যে ফিকহ অনুসরন করেন সেগুলোর কিছু ক্ষেত্রে ভিন্নমতটিকে আমি পছ্ন্দ করি। যখন শুনি কোন মুসলিম ভাই ন্যয়বিচার পাচ্ছেন না বা বিনা দোষে রিমান্ডে কষ্ট পাচ্ছে, তখনও তো আমাদের হৃদয়ে একই রকম ব্যথা অনুভব হয় যদিও আমি তার দলীয় মতাদর্শের সাথে একমত হতে না পারি। আমরা তখনও কষ্ট পাই যখন দেখি তাবলীগের ভাইয়েদের রক্ত ঝরছে পারস্পারিক বিবাদে, যদিও তাদেরও কিছু বিষয়ের সাথে আমি একমত নই। এরপরও যখন তাবলীগের ভায়েরা রাস্তায় থামিয়ে তাদের দাওয়াতের কিছু কথা শোনাতে চায়, পূর্ণ বিনয় নিয়ে তাদের কথা শুনি এজন্য যে, তারা আল্লাহর জন্য বের হয়েছে এবং আমি আল্লাহর জন্যই তাদের দিকে আমার বিনয়কে উন্মোচন করে দেই।

কিন্তু এই দুঃখ কোথায় রাখবো যে, ভারতে মসজিদ ভাঙছে রামের অনুসারীরা আর বাংলাদেশে মসজিদ মাদ্রাসা ভাঙছে রাসুল (সাঃ) এর অনুসারীর দাবীদারগন? তাও ইসলাম হেফাজত করার ব্যনারে সংগঠিত হওয়া মানুষগুলি? তাহলে হেফাজতে ইসলাম কি আসলে হানাফী মাযহাবের মত একটি ক্ষুদ্র ফিকহী স্বার্থ সংরক্ষন করার একটি সংগঠন, যাদের হাতে অন্য ফিকহের মসজিদ মাদ্রাসাও নিরাপদ নয়? যারা মসজিদ মাদ্রাসা ভেঙ্গে ফেলার নিন্দা জানাতে পারে না (যদি ধরে নেই তাদের বিচ্ছিন্ন লোকের কর্মকান্ড), আর তারাই ইসলাম হিফাজত করবে?
অথচ মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন, "আর যখন তোমরা কথা বলবে তখন ন্যায্য বলবে, স্বজনের সম্পর্কে হলেও" [সুরা আল আন'আম-১৫২]

আর এভাবে মুসলিমরা যদি মুসলিমদের মসজিদ মাদ্রাসা ভেঙ্গে ফেলা শুরু করে তাহলে আর বিরোধীদের কোন কাজ নেই। আমাদের এ ধরনের কাজ মেক্রন বা মোদীদের একটি ব্যঙ্গাত্মক হাসি ছাড়া আর কিসের উদ্রেক করবে?

আজ লজ্জা হচ্ছে এই ভেবে যে সেদিন সিজদায় পড়ে এই মসজিদ-মাদ্রাসা ভাঙ্গার কারিগরদের জন্যই কি কেঁদেছিলাম? আমার মনে হয় সংগঠনের নামটা পরিবর্তন করে দিয়ে 'হেফাজতে হানাফি-মাযহাব' রাখলে আমাদের মত দলহীন সাধারন মুসলিমগনকে বিভ্রান্ত হতে হবে না। তবে তারপরও আপনাদের যতটুকু ভাল ততটুকু, আল্লাহর জন্য ভালবাসি। কারন আমার জীবনের চেয়ে প্রিয় রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন -
- “ঈমানদার না হওয়া পর্যন্ত তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে না। পরস্পর ভালোবাসা স্থাপন না করা পর্যন্ত তোমরা ঈমানদার হতে পারবে না।” (সহীহ মুসলিম:৮১)
- ‘তোমরা পরস্পর হিংসা করো না, একে অন্যের পেছনে লেগে থেকো না এবং একে অন্যের সাথে বিবাদে লিপ্ত হয়ো না। বরং একে অন্যের সাথে ভাই-ভাই ও এক আল্লাহর বান্দা হয়ে যাও।’ [মুসলিম : ৬৭০৫; মুসনাদ আহমদ : ৯০৫১]
- 'মুসলিম হচ্ছে ঐ ব্যক্তি যার কথা ও হাত হতে অন্য মুসলিমগণ চিন্তামুক্ত।' (বুখারী ও মুসলিম)

আল্লাহ আমাদেরকে শুধু নামে বা শ্লোগানে নয়, বরং রাসুল (সাঃ) আদর্শ অনুযায়ী মুসলিম হওয়ার তাওফীক দান করুন।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: এই পোষ্ট অমুসলিমদের আরো বেশি পড়া দরকার।
তবে ফরিদপুর অঞ্চলটা যেন কেমন! এরা প্রতি বছর দূর্গা পূজার সময় গভীর রাতে মূর্তি ভেঙ্গে ফেলে।

২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩৬

নতুন নকিব বলেছেন:



ঘটনাটি নিঃসন্দেহে নিন্দনীয়। তবে পত্রিকান্তরে যতটুকু জানা যায়, ভেঙ্গে দেয়া ঘরটি না কি মসজিদ ছিল না। বিস্তারিত সংবাদ দেখে আসতে পারেন- ফরিদপুরে ভেঙ্গে দেয়া ঘরটি মসজিদ নয়!

ঘটনার সত্যতা জানতে আওয়ার ইসলাম২৪ এর পক্ষ থেকে ফরিদপুরের জামিয়া ইসলামিয়া আজিজিয়া বাহিরদিয়া মাদরাসার নায়েবে মুহতামিম মুফতী ইমরান হুসাইনের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বিষয়টিকে অত্যন্ত দু:খজনক ও অনাকাঙিখত আখ্যায়িত করে জানান যে, 'মসজিদ ভাঙার যে দাবিটি উঠেছে তা সম্পূর্ন অসত্য।'

তিনি আরও বলেন, ‘সেখানে কোন মসজিদ ছিলো না, শুধু ছোট্ট ঘরের মতো একটি আস্তানা ছিলো।’

নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এক আলেম আওয়ার ইসলাম২৪ কে জানান, ‘মূলতঃ এলাকার শ্রদ্ধেয় আলেমদের কাফের ঘোষণা দেয়া, কওমি মাদরাসায় জাকাত দেয়া না-জায়েজের ফতোয়া প্রদান এবং সর্বশেষ ঘটনাস্থলে কওমি মাদরাসার শিক্ষার্থীকে মেরে আহত করার বিষয়টিই উপস্থিত জনতা মানতে পারেনি বলে এই ঘটনা ঘটে।

ঘটনা যা-ই হোক, মসজিদ না হোক, সাধারণ কোনো ঘরও যদি হয়ে থাকে সেটাও এভাবে ভেঙ্গে দেয়া গর্হিত অন্যায়। সংঘাত সৃষ্টি করা বা হানাহানি ইসলাম সমর্থন করে না। ভিন্ন দল ও মতের মাদ্রাসা কিংবা ঘরবাড়ি ভেঙে ফেলা, দাঙ্গা হাঙ্গামা, আক্রমণ-এগুলো কোনো অবস্থাতেই ঠিক না।

আলোচ্য অনাকাঙ্খিত ঘটনাটি যারা ঘটিয়েছেন তাদের অধিকাংশের ব্যাপারেই জানা গেছে, তারা সেই এলাকার সাধারণ লোক।সুতরাং, এ ঘটনায় এককভাবে হেফাজতকে দায়ী করা কতটুকু যুক্তিসঙ্গত সেটা প্রশ্নসাপেক্ষ বটে।

তবে আমরা মনে করি, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানটা এসব ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। চিন্তা, চেতনা এবং মত অভিমত বা মতবাদে ভিন্নতা থাকতেই পারে, কিন্তু এসব ক্ষেত্রগুলোকে কোনো অবস্থায়ই হানাহানির পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া উচিত নয়। এ কাজটি যারা করেছেন তাদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা প্রয়োজন।

পাশাপাশি একইসাথে সমাজে ফেতনা ফাসাদ উস্কে দেয়ার লক্ষ্যে যারা ভুল ফতোয়া প্রদান করে জনমনে বিভ্রান্তি ও অস্থিরতা ছড়ানোর মত ঘৃণ্য কাজে লিপ্ত- দলমত এবং ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে তাদের উপর প্রশাসনের নজরদারি বৃদ্ধি করে তাদেরকেও আইনের আওতায় নিয়ে আসা একান্ত জরুরি। দেশের শান্তি শৃঙ্খলা এবং পারস্পারিক সদ্ভাব ও সম্প্রীতি বজায় রাখার স্বার্থেই এটা প্রয়োজন।

কল্যাণের দোআ আপনার জন্য।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৯

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন:
ভাই আপনিও এভাবে বললেন? মসজিদ এবং মাদ্রাসাকে আস্তানা বললেন। মাদ্রাসা শব্দটাও উচ্চারণ করলেন না?
অথচ মহান আল্লাহ পবিত্র কুরআনে বলেছেন, "আর যখন তোমরা কথা বলবে তখন ন্যায্য বলবে, স্বজনের সম্পর্কে হলেও" [সুরা আল আন'আম-১৫২]
অধিকাংশ পত্রিকা যেখানে বলল, ৪০ জন ছাত্র ছিল, ৩০-৩৫ ছাত্র উপস্থিত ছিল, এবং দুই বছর আগে প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসা, পুলিশ বলল ছাত্রদের নিরাপদে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। যেখানে ১০বছরের উপরে কোন ছাত্রই নেই। সেটাকে আপনি আস্তানা বলছেন? এভাবে আমরা যদি মুমিন মুসলিমরা কথায় ও কাজে ন্যায়বিচার করতে ব্যর্থ হই, তাহলে রাম-বামদের কাছ থেকে সুবিচার আমরা কিভাবে আশা করবো? কাল যদি অন্য কেউ কওমীদের সাথে এমন আচরন করে, তাদের মসজিদ বা মাদ্রাসাকে আস্তানা বলে, তখনও আমার এর বিরোধীতা করতে গলা কাঁপবে না, ইনশাআল্লাহ। কারন আমার ভালবাসাটা শুধু আল্লাহর জন্য, ক্ষুদ্র দলের স্বার্থে নয়।

দেখুন নিচের ভিডিওগুলো একটু খোলা মন নিয়ে, ইনশাআল্লাহ অনেক কিছুই পরিস্কার হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ-

আহলে হাদিস মসজিদ ভাংচুর সত্য নাকি মিথ্যা / মসজিদ ভাংচুরের আসল সত্য / আস্তানা নাকি মসজিদ ? সত্য জানুন

Breaking News: পুলিশের সামনে আহলে হাদিস(কুরআন সুন্নাহের অনুসারী) মাসজিদে কওমীদের হামলা-সালথা,ফরিদপুর

৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৯

অগ্নিবেশ বলেছেন: অবশেষে বিশেষজ্ঞ আসিয়া বিষাদে জানাইলেন, ওটা বোমা নহে ব্যাল।

৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: হিন্দু কমে গেলে তখন এটাই হবে প্রধান কাজ।জিহাদকে তো বাচিয়ে রাখতে হবে।

৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:০৮

নতুন নকিব বলেছেন:



ভাই,
আপনি সম্ভবতঃ কিছুটা আবেগের বশবর্তী হয়ে আমার মন্তব্যটি পুরোপুরি ভালোভাবে না পড়েই উত্তরে এসেছেন। একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, 'আস্তানা' কথাটা কিন্তু আমার বক্তব্যের অংশ নয়। এটা একটা পত্রিকার উদ্ধৃতি মাত্র। আপনি হয়তো জানেন, কোনো সূত্রের উদ্ধৃতি দেয়ার ক্ষেত্রে সেটার শব্দ, বাক্য বা কোনোকিছু পরিবর্তন করে দেয়ার সুযোগ উদ্ধৃতিদাতার থাকে না।

আর এছাড়া এ ঘটনার সমর্থন আমি আমার পূর্বোক্ত মন্তব্যে করিনি, বরং নিন্দা জানিয়েছি এবং দোষীদের শাস্তি দাবি করেছি। তারপরেও যদি এই পোস্টে মন্তব্যে এসে আপনার জন্য কষ্টের কারণ হয়ে থাকি, সে জন্য আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি।

৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:১৩

নীল আকাশ বলেছেন:
মহানবী এত দল মত মেনে চলতে বলেন নি। উনি সাহাবীদের অনুসরণ করতে বলেছেন।
এইসব দল মত সব ইসলামের মূল পথ থেকে সেরে গেছে।

৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:১৬

নতুন নকিব বলেছেন:



@নুরুলইসলা০৬০৪,

ভাই, এমন কথা বলছেন কেন? হিন্দু কমে যাবে কেন?

দুঃখিত! এটাকে উস্কানিমূলক মন্তব্য মনে হচ্ছে। আপনার এ ধরণের মন্তব্য দেখলে খুবই হতাশ হতে হয়। জাতিধর্মবর্ণ নির্বিশেষে পারস্পারিক ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ এই দেশ, এই সমাজ অনেকের কাছে অসহ্য। আপনিও কি তাদের দলের কেউ? দয়া করে বিদ্বেষ পরিহার করুন। ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানো ভালো কোনো কাজ নয়।

এ দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অটুট থাকুক, আমরা সবসময়ই তা একান্তভাবে কামনা করি।

অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।

৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:১৪

মরুর ধুলি বলেছেন: সকল অপরাধের বিচার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমেই হওয়া উচিত।
কোন সমস্যাকে কেন্দ্র করে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ কাম্য নয়।
তবে ঈমান আক্বিদা বিধ্বংসি কর্মকান্ড কোন ব্যক্তি বা গোষ্ঠি করলে সে ব্যাপারেও সচেতন মহল বসে থাকাবে না বলেই মনে করি।

২৬ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:২০

সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: কোন সমস্যাকে কেন্দ্র করে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে আক্রমণ কাম্য নয়।
- জাঝাকাল্লাহু খায়রান

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.