নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার এক সিনিয়র পালমনোলজিতে রেসিডেন্সি পাওয়ার পর, পরীক্ষার সাবজেক্ট চয়েজ নিয়ে জিজ্ঞেস করলাম। বললো যে, ঢাকা শহরে ধূলোবালি পলিউশন বেশি। ফুসফুসের সংক্রামক ও অসংক্রামক রোগের সংখ্যাও দিন দিন বাড়বে। এই স্পেশালিটিতে পেশেন্ট অনেক বেশি পাওয়া যাবে।আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা অদ্ভুত উটের পেছনে চড়ে বেড়াচ্ছে, চিকিৎসকদের মাইন্ডসেটও সেকালে রয়ে গেছে, রোগী মানেই তো কলম ঘুরিয়ে ভালো মন্দ খাওয়ার সুব্যবস্থা! এর একটি নিরেট প্রমাণ সেই বড় ভাইয়ের স্পেশালিস্ট হওয়ার পেছনের মোটিভেশনটি।
আজকে একটা প্রাইভেট ক্লিনিক মানেই অঢেল অর্থ/ ব্যবসা। সামান্য একটা ফার্মেসি মানেই মুড়ি মুড়কির মতো ওষুধ বিক্রি হওয়া। আমাদের চিকিৎসকরা নব্বইভাগ ক্ষেত্রেই ভারতীয় বা পশ্চিমাদের লেখা চিকিৎসা বিদ্যার বই মুখস্থ করেন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই গবেষণা পত্র বানান জোড়াতালি দিয়ে। চিকিৎসার গাইডলাইন অনুসরণ করেন ব্রিটিশ/ আমেরিকান/ ভারতীয়। নেই বেসিক মেডিকেল সায়েন্সে কোন উন্নত গবেষণার ব্যবস্থা।
উপরে ছোট্ট আয়নায় একটি জাতির স্বাস্থ্যের প্রতিচ্ছবি। বাংলাদেশের মতো দেশে খাদ্য নিরাপত্তার মতো সমস্যা প্রকট। ওকুপেশনাল হেলথ ক্রাইসিসও কম নয়। চিকিৎসা ব্যবস্থা যেন সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে উন্নতি করা নয় বরং নিজেদের পকেট ভারি করার সুব্যবস্থা। তাই কিছু প্রস্থাবনা -
১) সবার সমান মানের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে হেলথ কার্ড টাইপের কিছু চালু করতে হবে। যেটা দেখালেই সরকারি/ বেসরকারি হাসপাতালে কম খরচে চিকিৎসা সেবা পাওয়া যাবে।
২) আইন করে চিকিৎসকদের প্রাইভেট প্র্যাক্টিসের হার কমাতে হবে। সরকারি চাকরি করা চিকিৎসক প্রাইভেট প্র্যাকটিস করতে পারবেন না, এমন আইন করতে হবে।
৩) চিকিৎসা ব্যবস্থা রেফারেল সিস্টেম চালু করতে হবে।
৪) ব্যাঙ্গের ছাতার মতো গজিয়ে উঠা ভেজাল ও নকল ওষুধ তৈরির কারখানা ও কোম্পানিগুলো অচিররেই বন্ধ করতে হবে।
৫) যত্রতত্র মানহীন ক্লিনিক ও হাসপাতাল ব্যবসা বন্ধ করতে শক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে।
এছাড়াও মডিফাই এবল রিস্ক ফ্যাকটর নিয়ে কাজ করা যেমন - খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত, মাদক ও তামাকজাত দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ, সুষম খাদ্যের প্রচার ও শারীরিক পরিশ্রম বা এক্সারসাইজ প্রমোট করা, যত সম্ভব পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ নিয়েও বড় পরিসরে কাজ করতে হবে।
আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা মানে শুরুতেই প্রতিরোধ/ প্রিভেনশান। চিন্তা করেন ভেজাল খাবার ও তামাক নিয়ে কঠোর অবস্থানে গেলে কতোগুলো রোগ নিয়ন্ত্রণ করা যেতো ! মাথাপিছু চিকিৎসা খরচ কত কমে যেত !
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫
আমি সাজিদ বলেছেন:
বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় শক্ত একটি সিন্ডিকেট হচ্ছে ওষুধ সরবরাহ ও বিপণন ব্যবস্থা। এর সমাধান করা যেত হয়ত এই ভাবে ,
১) চিকিৎসকরা অধিকাংশ ক্ষেত্রে জেনেরিক নাম ছাড়া কোন ব্রান্ড নাম লিখতে পারবেন না।
২) লাইসেন্স বিহীন ফার্মেসি বন্ধ করে দেয়।
৩) একটা অনলাইন সিস্টেম বা ডেটাবেইজ তৈরি করা যেখানে সরকারি বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক যে ওষুধ চিকিৎসাপত্রে লিখবেন তা দোকানে ফার্মাসিস্ট অনলাইনে দেখতে পারবেন।
৪) রেজিস্টার্ড চিকিৎসক ছাড়া কেউ অ্যান্টিবায়োটিক লিখলে আইনত অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
উপরের সবগুলো কতটা সফল হবে তা আবার নির্ভর করছে আমাদের জাতিগত সততার উপরে।
২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৪
আহরণ বলেছেন: স্বাস্থ্য খাত বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি অভিশপ্ত। এখানে কোন চিকিৎসা সেবা নেই......... ভাইয়া?
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৬
আমি সাজিদ বলেছেন: খুবই দুঃখ লাগে।
৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৭
এম ডি মুসা বলেছেন: বাঙালি সহজে ভালো " হবে না।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪১
আমি সাজিদ বলেছেন: কি জানি । ভালো হতে অনেক দেরী।
৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় শক্ত একটি সিন্ডিকেট হচ্ছে ওষুধ সরবরাহ ও বিপণন ব্যবস্থা। এর সমাধান করা যেত হয়ত এই ভাবে ,
১) চিকিৎসকরা অধিকাংশ ক্ষেত্রে জেনেরিক নাম ছাড়া কোন ব্রান্ড নাম লিখতে পারবেন না।
২) লাইসেন্স বিহীন ফার্মেসি বন্ধ করে দেয়।
৩) একটা অনলাইন সিস্টেম বা ডেটাবেইজ তৈরি করা যেখানে সরকারি বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক যে ওষুধ চিকিৎসাপত্রে লিখবেন তা দোকানে ফার্মাসিস্ট অনলাইনে দেখতে পারবেন।
৪) রেজিস্টার্ড চিকিৎসক ছাড়া কেউ অ্যান্টিবায়োটিক লিখলে আইনত অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
উপরের সবগুলো কতটা সফল হবে তা আবার নির্ভর করছে আমাদের জাতিগত সততার উপরে।
এইসব প্রস্তাবনাও চমৎকার এর সংগে যদি এমন করা হতো যে, চিকিৎসক ওষুধ লিখলেন সেটা ফার্মাসিস্ট দেখে ওষুধ দিলেন এবং এর এমন একটা সংযোগ থাকতে হবে যে দোকানে কতগুলো এন্টিবায়োটি ইন হলো এবং কতগুলো চিকিৎসাপত্র অনুযায়ী বিক্রি করা হলো তার একটা সমন্বয় থাকবে। তাহলে হয়তো এন্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহার কমতে পারে।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪
আমি সাজিদ বলেছেন: সিস্টেম রিফর্ম করলে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা যেত। আমাদের চিকিৎসাব্যবস্থার এই মুহূর্তের যে বাস্তবতা, তাতে সম্ভব নয়।
৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:১৯
মুনতাসির বলেছেন: এমনটা হলে আমরাতো বিদেশ হয়ে যেতাম ভাই! যদি আপনি শুধু একটা কাজ করেন, আপনার ২য় প্রস্তাবনা কে যদি উপেক্ষাও করি, যদি শুধু বলা হয় , ডাক্তার সাহেবেরা ক্যাশে কোনো কাজ করতে পারবেন না। এবং আয়ের বিপরিতে ট্যাক্স/ ভ্যাট দিতে হবে। সেটা করা হয়তো অনেক সোজা কিন্তু করা কি সম্ভব বলে মনে করেন?
খেয়াল করে দেখবেন, সব হাসপতাল, ক্লিনিক কিন্তু চলে। তার মানে হলো, মান যাই হোক প্রয়োজনের তুলায় আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থা অপ্রতুল।
বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তা বলতে তিন বেলা খাবারের কথাই হয়তো বুঝানো হয়। খাদ্যের নিরাপত্তা, আক্ষরিক অর্থে আপনি যা বলছেন তা ধরা হয় কি না বা ধরা হলেও তা কার্যকর করা সম্ভব কি না, সেটাও একটা প্রশ্ন।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৫
আমি সাজিদ বলেছেন: চিকিৎসকদের ডান হাতে চিকিৎসাপত্র লিখে বাম হাতে ফি নিতে দেখেছি। এক কনসাল্টেশন রুমে রোগীদের প্রাইভেসি নষ্ট করে তিন জন রোগীকে একই সময়ে কনসাল্ট করতে ও ফি নিতে দেখেছি। কঠোর আইন না করলে ঢালাও প্রাইভেট প্র্যাকটিস থামানো সম্ভব নয়। নৈতিকতার মানদণ্ডে অনেক নিচে নেমে গেছি আমরা। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২৩
সোনাগাজী বলেছেন:
মাাত্র এই ৫টা তো, পেছনে আর কিছু নেই তো? এগুলো আমি করে দেবো।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯
আমি সাজিদ বলেছেন: ধরে নিচ্ছি, আপনার এগুলো বুঝার ও প্রয়োগের পদ্ধতি নিয়ে সঠিক জ্ঞান আছে।
কেনেডি জুনিয়র কি আমেরিকা হেলথ ইন্ডাস্ট্রির " ইন্ডাস্ট্রি" তকমাটা দূর করতে পারবে ?
৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৫
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: চমৎকার প্রস্তাবনা। ডাক্তারের ভিজিট তো দিনকে দিন বাড়তেই আছে। রিপোর্ট দেখাতেও টাকা গোনা লাগে
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০২
আমি সাজিদ বলেছেন: সন্ধ্যার পর প্রতিটা প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টার আর ক্লিনিকে মানুষের ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষা দেখলে বুঝা যায় দেশের স্বাস্থ্য রুগ্ন।
৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৬
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: ভাল কোন কিছুই বাস্তবায়ন হতে দিবে না আমলারা।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৩
আমি সাজিদ বলেছেন: চিকিৎসকদের মধ্যেও সমস্যা কম নয়।
৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১১
সোনাগাজী বলেছেন:
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: ভাল কোন কিছুই বাস্তবায়ন হতে দিবে না আমলারা।
-কোমলমতিদের ভয় পাচ্ছে না আমলারা?
১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১২
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি যেসব বলেছেন, সেগুলো ৫ম শ্রেনীর বাচ্ছার কথা।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০১
আমি সাজিদ বলেছেন: তাহলে কেন এগুলো বাস্তবায়ন করা যাচ্ছে না ? আমি অনেক কঠিন কঠিন ভাষায়ও লিখতে পারি। লিখবো না।
১১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭
মেহবুবা বলেছেন: ২ নম্বর কার্যকর করবার আগে সরকারি চাকরিরত চিকিৎসক এর বেতন ভাতাদি তেমন পর্যায়ের হতে হবে যা বেসরকারী চিকিৎসক এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়।
অন্য পয়েন্ট গুলো ভালো বলেছেন।
একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হোল মানহীন৷বেসরকারী মেডিকেল কলেজ যেগুলো প্রয়োজনীয় মানদন্ড বিচারে বাতিলযোগ্য সেগুলো নিশে চিন্তা করা দরকার, সেখান থেকে যারা বের হয় তারা বিভিন্ন ক্ষেতে চিকিৎসক দের সন্মান কমিয়ে দেয়। এইসব মেডিকেল কলেজ তৈরীহয় কেবল ব্যবসা করবার জন্য।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৮
আমি সাজিদ বলেছেন: সরকারি সার্জন হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত বাংলাদেশি চিকিৎসকরা শুরুতেই নবম পে স্কেলে বেতন পান। এরপর এই বোনাস/ সেই বোনাস তো আছেই। এদের কমপক্ষে পঞ্চাশ ভাগ উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে ঠিক মতো ডিউটি করেন না। বাকি অর্ধেক প্রত্যন্ত জায়গায় সঠিক সারভিস দেওয়ার চেষ্টা করেন। এর মধ্যে আবার ডিপার্টমেন্টাল পরীক্ষা দিয়ে স্কেল আপগ্রেডের সুযোগও আছে। এছাড়া বিশেষজ্ঞ হলেও স্কেল আপগ্রেড হচ্ছে, সাথে নানা সরকারি সুযোগ সুবিধা আছে। একটা মানুষের বেঁচে থাকতে কি পরিমাণ টাকা লাগে ? বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের ডিউটির পরের চেম্বার সরকারি হাসপাতালে করার একটা চেষ্টা বিগত সরকার করেছিল। চিকিৎসকেরাই মানেন নাই।
মানহীন কলেজ খুলেছে বিগত সরকারের মদদপুষ্ট নানা ব্যবসায়িক গোষ্ঠী। এমনকি অপ্রতুল জনবল নিয়ে অনেক সরকারি মেডিকেল কলেজও খোলা হয়েছে।
হাজার কোটি টাকা উপার্জনের একটি সোর্স হচ্ছে বিদ্যমান স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। যা মোটেও রোগী কেন্দ্রিক নয়।
১২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
জটিল ভাই বলেছেন:
যৌক্তিক প্রস্তাবনা।
কিন্তু বাস্তবায়ন কে করবে???
১৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১২
বিষাদ সময় বলেছেন: ভাল লিখেছেন। তবে এ ব্যাপারে আমার সামান্য কিছু প্রস্তাবনা আছে-
১) চিকৎসা ব্যাবস্থা সংস্কারে প্রথম পদক্ষেপ হওয়া উচিত সরকার প্রদত্ত্ব নির্দিষ্ট ফর্মে প্রয়োজনীয় টেস্টের নাম লিখতে হবে। যে ফর্মে শুধু রুগীর তথ্য থাকবে ডাক্তার এর কোন তথ্য থাকবে না। দুই পৃষ্ঠার কার্বন যুক্ত ফর্ম হবে যার একটি যাবে রুগীর কাছে আরেকটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে।
২) নতুন রুগী, পুরাতন রুগী এবং রিপোর্ট দেখার সর্ননিম্ন সময় বেঁধে দিতে হবে। যাতে চেম্বারে ঢুকার এক মিনিটের মধ্যে ডাক্তার নেক্সট বলতে না পারেন।
৩) সরকারী হাসপাতালগুলোতে দ্বিতীয়, তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারিদের কঠোর শৃংঙ্খলার মধ্যে আনতে হবে।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনার প্রস্তাবনা খুবই চমৎকার। এই প্রস্তাবনাগুলো বাস্তাবায়ন করতে পারলে এইটপাশ ঔষধের দোকানদাররা এন্টিবায়োটিক চা-বিস্কুটের মতো বিক্রি করতে পারতোনা। যদিও আামি ডাক্তার না তারপরও আমার মনে হয় এন্টিবায়োটিকে অপব্যবহার আমাদেরকে খুবই ভোগাবে।