নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
এখন কবি ও বুদ্ধিজীবি হিসেবে পরিচিত ফরহাদ মাজহার ( আসলে এনজিওর চোর ) গুম হয়েছিলো শেখ হাসিনার সময়; গুমের ১ম মিনিটের সময় ইহার জন্য দায়ী করা হয় শেখ হাসিনাকে; কবি আজো জীবিত আছে, আমাদের "নতুন স্বাধীনতার" উপর বক্তব্য রেখেছেন সপ্রতি, উনি নতুন সংবিধান চান। আসলে উনার দরকার ১টা নতুন চাকরাণী। শেখ হাসিনার গুমের বিচারের সময় উনাকে সাক্ষী হিসেবে আদালতে আনার দরকার আছে।
বাংলাদেশের ১ম বড় ধরণের গুমের ঘটনা হলো, ২০০৩ সালে চট্টগ্রামের বিএনপি নেতা ও ব্যবসায়ী জামাল উদ্দিন চৌধুরীরকে গুম করার কাহিনী। ২০০৩ সালের ২৪শে জুলাই নিজের অফিস থেকে বাড়ী ফেরার পথে উনাকে গুম করে ততকালীন মহাসন্ত্রাসী কালা মাহবুবের গ্রুপ; ১৭ই আগষ্ট উনাকে হত্যা করা হয়। বিচারের সময়, কালা মাহবুব বলেছিলো যে, টাকার জন্য গুম করেছিলো। পরে সে বলেছিলো যে, টাকা জড়িত ছিলো, তবে টাকা অন্যত্র থেকে দেয়ার কথা ছিলো, সে RAB'এর কথা মতো আদালাতে জবানবন্দী দিয়েছিলো। কালা মাহবুব পরে বলেছিলো যে, বিএনপি'র লোকেরাই ওকে কাজটির কন্ট্রাক্ট দিয়েছিলো।
জিয়া বিএনপি করার পরপরই চট্টগ্রামে বিএনপি ২ ভাগে বিভক্ত হয়: মীর নাসির গ্রুপ ও নোমান গ্রুপ; সেটার রাহা করতে গিয়ে ১৯৮১ সালে জিয়া নিহত হয় চট্টগ্রামে। জামাল চৌধুরীও ২ বিএনপি'এর মাঝে পিষ্ট হয়েছিলেন।
জামাতের আমীর গোলাম আজমের ছেলে গুম হয়েছিলো; তিনি মিলিটারীকে নিয়ে কি কি কাজের সাথে যুক্ত ছিলো ও যুক্ত আছে, এখনো মানুষ জানে না। জামাতের হয়ে কি কি কাজে দায়িত্ব থাকার সময় গুম হয়েছিলো, সেটা এখনো বের হয়নি। শেখ হাসিনার বিচার হলে, সেসব বের হবে; মিলিটারীও ইহাতে জড়িত হতে পারে।
ইলিয়াস আলী গুম হয়েছে ২০১২ সালে; বেগম জিয়া বলেছিলেন যে, ইহা শেখ হাসিনার কাজ। ইহা এখন কিভাবে আছে, তা আমার পুরো জানা নেই। সিলেটের বিএনপি রাজনীতি ছিলো সাইফুর রহমানের পরিবারের জমিদারী; সেই জমিদারীতে উদ্ভব ঘটে ঢাকা ইউনিভার্সিটির সন্ত্রাস ইলিয়াস আলী মিয়ার। সাইফুর রহমানের মতের বিপক্ষে গিয়ে পার্লামেন্টে ভোট করে ভোটে জিতে যায়। ইলিয়াস আলীর মুল ব্যবসা ছিলো "হুন্ডি"; লন্ডন ও নিউইয়র্কের সিলেটিদের "হুন্ডি"র টাকা আসতো বেশ কয়েকজনের মাধ্যমে; কিন্তু ইলিয়াস পুরোটা দখল করেছিলো।
আমি শুনেছি, চট্টগ্রামের ১ হিন্দু স্বর্ণ ব্যবসায়ী ( আসলে চোরাকারবারী ) কলকাতায় ২য় বিয়ে করার পর, ১ম বউকে এড়াতে কৌশলে দেশ ছাড়ার জন্য টাকা দিয়ে গুম হয়েছিলো; কিন্তু ঘটনা দেশের আইন-শৃংখলা বাহিনীর হাতে ধরা খায়; সেখানেও নাকি টাকা পয়সার কারণে, পুরো ব্যাপারটা চুকা হয়ে যায়; সে টাকা হারায়েছিলো কাজ হয়নি; বেচারাকে পুরান বউ'এর সাথে থাকতে হয়েছে। দোষী কিন্তু শেখ হাসিনা।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৮
সোনাগাজী বলেছেন:
কোমলমতিরা ভাসমান বরফের মতো, এরা আকারে অনেক বড়; এদের লোকেরাই হত্যাকান্ড ঘটাচ্ছে; ইহা ৮/১০ বছরের প্ল্যান।
৩য় বিশ্বে, কর্মসংস্থানে বা চাকুরী সৃষ্টির জন্য প্ল্যান করতে হয়; সজিব জয় ও পুতুলের চাকুরী হওয়ার পর, শেখ হাসিনা চাকুরী নিয়ে ভাবেনি। তারেক ও কোকো ব্যবসায়ী হয়ে যাবার পর, বিএনপি আর চাকুরীর কথা ভাবে নাই।
কোমলমতিরা মানুষকে চাকুরী থেকে বিতাড়িত করে সেখানে জামাতী ও শিবিরদের চাকুরী দিচ্ছে। ৩ কোমলমতি বানরসভাতে স্হান পেয়েছে।
২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৫
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: গুমরে পরিপূরক শব্দ এখন হাসিনা অর্থাৎ গুম মানেই হাসিনা। আপনার এখনো সন্দেহ হয়?
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১২
সোনাগাজী বলেছেন:
আমার সন্দেহ আছে।
বেগম জিয়ার সময় থেকে সরকারী বাহিনীগুলো গুম করে টাকা আদায় করে আসছে। গত কয়েক বছরে শেখ হাসিনাকে বিপদে ফেলার জন্য কোমলমতিদের প্ল্যানেও গুমের কাহিনী বানানো হয়েছে।
৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১১
ক্লোন রাফা বলেছেন: গো. আজমের ছেলে গুম হয়নি।
তাকে আর্মি কাস্টডিতে রাখছিলেন । যাতে সেনাবাহিনীর ভেতরে গন্ডগোল না করতে পারে ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৫
সোনাগাজী বলেছেন:
সে বাবার কাজ চালিয়ে যাচ্ছিলো; গুমের বড় অংশ করেছে সরকারী বাহিনী ও সন্ত্রাসীরা। ফরহাদ মাজহার আছে কয়েক'শ।
৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আমার সন্দেহ আছে।
বেগম জিয়ার সময় থেকে সরকারী বাহিনীগুলো গুম করে টাকা আদায় করে আসছে। গত কয়েক বছরে শেখ হাসিনাকে বিপদে ফেলার জন্য কোমলমতিদের প্ল্যানেও গুমের কাহিনী বানানো হয়েছে।
এতোদিন আপনাকে চিনতে আমার ভুল হয়েছে এখন সঠিকভাবে চিনলাম যে আপনি কী চিজ?!
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩১
সোনাগাজী বলেছেন:
ভালো। ফরহাদ মাজহার কিংবা ইলিয়াস আলী আপনার কেহ হয় নাকি?
আপনার মতো লেখার চেষ্টা করবো।
৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২২
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বুঝলেন ইন্টালেকচুয়াল ভাবে শরীয়তি শাসনের জন্য মোটিভেট করা হচ্ছে। আমার এক ফুফাতো ভাই মাদরাসা লাইনে পড়াশোনা করে সৌদি গিয়েছে শেখ দের রিসোর্ট দেখা শোনা করতে। তার ছোট ভাইকে সৌদি থেকে কম্পিউটার পাঠাইসে। সে কম্পিউটাররে রাউটার ব্যবহার করে ফুফাতো ভাই ছোটো ডা বিভিন্ন ইসলামিক পেইজ চালায়। এটাও মাদরাসা লাইনে পড়েছে। আমার বাবা বোনের জামাই মারা যাওয়ার পর তাকে জিজ্ঞাসা করেছিল ছেলেদের নিয়ে কি করবা? আমার বাবার প্রস্তাব ছিলো তাদের কারগরি তে পড়িয়ে কনস্ট্রাকশন,মোবাইল মেকানিক অথবা গাড়ির মেকানিক গিরি করে খাক। আমার ফুফু বলেন তিনি তার ছেলেদের মাদরাসায় দিতে চান তাও আবার কওমী লাইনে। বোনের উপর জোর করেনি বাবা। এখন অবস্থা বিশেষ সুবিধা মনে হচ্ছে না। ব্লগে কেউ এসব বিষয় নিয়ে সিরিয়াস না। অথচ এগুলো নিয়ে প্রচুর লেখালেখি হওয়া দরকার।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
মাদ্রাসা হলো বেকুব তৈরির কারখানা, পুরো মুসলিম দেশগুলো ডুবার বড় ১টা কারণ হচ্ছে মাদ্রাসা।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৫
সোনাগাজী বলেছেন:
আরবের টাকা ব্যতিত, লন্ডন ও নিউইয়র্ক থেকে টনে টনে টাকা যাচ্ছে মাদ্রাসায়।
৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
যত সময় যাবে গুম বাড়বে।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৫
সোনাগাজী বলেছেন:
বাড়বে কেন, আপনি কি ইহাকে প্রফেশান হিসেবে নেয়ার কথা ভাবছেন?
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি ভাবছি, শেখ হাসিনা সামুর ব্লগারদের কি কারণে গুম করেছিলেন?
৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩৫
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
সামুকে শেখ হাসিনা চিনেছেন, উনাকে গুম করার পর। আমরা জেনেছি উনার থেকে, শেখ হাসিনা ভারতে থেকেও কিছু বলছে না।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৭
সোনাগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা আদালতে আত্মসমর্পণ না করে, তারেক হয়ে গেছে।
৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫৪
জ্যাকেল বলেছেন: সেক হাসিনা এক শাকচুন্নী ডাইনী। আজকাল সে ফোন করে তাহার প্রেতান্তাদের দিয়ে খুন গুম করাইতে চাহিতেছে। ইহার মত অমানুষ আর হয় না।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৮
সোনাগাজী বলেছেন:
ভারত সরকার উনাকে যেসব শর্ত দিয়েছে, সেই অনুসারে মনে হচ্ছে, ফোন আলাপগুলো তৈরি করা।
৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২১
কামাল১৮ বলেছেন: ৭১রে তার সাথে অনেক আলোচনা করেছি।তখন বামপন্থী রাজনীতি করতো।তার পর অনের রূপ ধারণ করেছে।
১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩০
সোনাগাজী বলেছেন:
এরা আসলে ডাকাত; এনজিও থেকে এরা সবাই কোটী কোটী টাকা আয় করেছে, বালছাল কবিতা লিখেছে; এই পায়খানা আবার "নতুন স্বাধীনতা" পেয়েছে। ইডিয়ট শেখ হাসিনা এদেরকে কেন দেশে থাকতে দিয়েছিলো, সেটাই চিন্তার বিষয়।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শেখ হাসিনা ও উনার চ্যালাদের অপরাধ পাহাড়সম। ৫০ ভাগ কম করাপশন করিলে এবং কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করিলে এই দিন দেখিতে হইতো না। তবে দুশ্চিন্তার বিষয় হইলো শেখ হাসিনার পতনের পর ১০০ দিনে ৬০০ মানুষ খুন হইয়াছে ; আহতের সংখ্যা ১০০০০! ইহা কারা ঘটাইছে তাহার কোনো কূল কিনারা পাইলাম না। বাঙাল দেশের জনগণ বড়ই অপরাধপ্রবণ।