নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অসাধারণের ভিড়ে সাধারন।

সাকিউল আলম

বেকার প্রকৌশলী

সাকিউল আলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

দোষারোপের বিষবাষ্প কিংবা শেকড়বিহীন আমরা।

৩১ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:৩৯

এ প্লাস নিয়ে মাছরাঙার ভিডিও প্রতিবেদনটা বহুবার শেয়ার হয়েছে, দেখেছেন নিশ্চয়ই। সবাই বলছে মুখস্তবিদ্যা নির্ভর পড়াশোনার জন্য এই অবস্থা। এবার আসুন আরেকটু গভীরে যাই। এইসব ছাইপাশ পড়ে যারা এ প্লাস পাচ্ছে, তারা তো খাতায় নাম্বার পেয়েই এ প্লাস পাচ্ছে। পাতিলের ভাত একটা টিপলেই বোঝা যায়, আপনারাও বুঝতে পারেন আসলে এরা খাতায় কি লিখতে পারে। কৌতুহল জাগে, এসব লিখলে নাম্বার কিভাবে পায়, তাই না? ঠিক তাই, সমস্যা আছে এখানেও, যা-তা লিখে খাতা ভরালেই নাম্বার দেয়া হচ্ছে। ছোটবেলায়(দেড় যুগ আগে) শুনতাম, পরীক্ষরা নাম্বার দেন খাতার ওজন করে। এই যুগের পরীক্ষকরা তাদেরও হার মানিয়েছে, খাতায় কলমের কালি ঢেলে আসলেই নাম্বার। এখনো যদি বুঝতে না পারেন, তাহলে আপনি সাহিত্যিক পিথাগোরাসের বংশধর।

শিক্ষাব্যবস্থার পচনটা আসলে ধরেছে একদম গোঁড়ায়।
শেকড়বিহীন মহীরুহ এই শিক্ষাব্যবস্থাটা আস্তে আস্তে ধ্বসে পড়তে চলেছে ফি বছরে ক্রমবর্ধমান এ প্লাসের ভারে। সবশেষে ছোট্ট একটা জিজ্ঞাসা, খাতায় ঠিক-ঠাক উত্তর না লিখলে পরীক্ষক নাম্বার কেন দেন? নাকি দিতে বাধ্য হন??

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.