নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমীর কুমার ঘোষ

লেখা এমন একটা বিষয় যেটা লেখার উদ্দ্যেশে চিন্তা করার থেকে যখন মনে যা আসে তখনই লিখে ফেলা উচিৎ

সমীর কুমার ঘোষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস সঙ্গে জন্মদিন পালন

১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৫৬



একই দিনে কারো শোক দিবস আবার কারো আনন্দের দিন থাকতে পারে। বঙ্গবন্ধু উপাধি পাওয়া শেখ মুজিবর রহমানকে দেখার সৌভাগ্য হয়নি। সৌভাগ্য হয়নি শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকেও দেখার।

তারা যদি আজ বেঁচে থাকতেন তাহলে কি এমন হত!

বাংলাদেশ সৃষ্টির সঙ্গে যেমন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর অবদান তেমনি শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এরও (সেক্টর কমান্ডার)। এখানে আওয়ামীলীগ বা বিএনপির প্রসং্গ না এখানে আসে ব্যাক্তি।

আমরা যখন শেখ মুজিবুর রহমান এর ৭ই মার্চের ভাষন শুনি আর ভাবি এমন একজন মানুষ মন থেকে দেশকে ভালো না বাসলে লিখত বক্তব্য ছাড়াই ঐরকম ভাষন দেয়া সম্ভব না। এমন একজন দেশপ্রেমিক এবং মুক্তিযুদ্ধের মহা নায়ককে নিজের দেশেরই কেউ যে মারতে পারে এটা সম্ভব নয়। কিন্তু এটা হয়েছে তাও আবার স্বপরিবারে।

এখানে কে বড় শেখ মুজিব অথবা জিয়াউর রহমান এইটা বলা হচ্ছে না। আমরা এখনো দেখতে পাই যে কোন দলেরই কোনো প্রবীন কোনো নেতা মারা গেলে সব দলের পক্ষ থেকেই শ্রদ্ধা জানানো হয় কিন্তু শেখ মুজিবতো ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের মহা নায়ক , যিনি স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি তাহলে তাঁর প্রতি সব দলের কর্মীদের শ্রদ্ধাবোধ কেনো দেখতে পাই না?

১৯৭৫ এর ১৫ ই আগস্টের আগে কি উৎসবমূখর পরিবেশে কেক কেটে জন্মদিন পালন করা হত? যদি না হয়ে থাকে তাহলে এমন রাজনীতি সত্যিই দুঃখজনক।

আমরা বর্তমানের রাজনীতিকে পছন্দ করি না। কিন্তু ব্যক্তি হিসেবে শেখ মুজিবর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ, ভালবাসা মন থেকে চলে আসে। আর যখন এমন মর্মান্তিক মৃত্য হয় স্বপরিবারে তখন আরও বেশি করে শ্রদ্ধা আসে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.