![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেশিরভাগ বাঙালির বাড়িতেই মাসিক খরচের সবচেয়ে বড় অংশ ব্যয় হয় খাওয়া দাওয়া আর অতিথি আপ্যায়নে। লাইফস্টাইল পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বদলেছে বাজার-হাটের রীতিনীতি, কেনাকাটার ধরণধারণ। এসব নিয়ে সুষ্ঠুভাবে সংসার চালাতে গেলে যা দরকার তা হলো 'প্রপার বাজেট'।
এর জন্য কয়েকটি জরুরি বিষয় মাথায় রাখতে হবে:
হিসেব রাখুন নিয়মিত। রাতে বাসায় ফিরে একটা খাতায় সারাদিনের খরচ লিখে ফেলুন। আয়-ব্যয়ের পরিষ্কার ধারণা পাবেন এতে। কোনটা বাজে খরচ হচ্ছে বুঝতে পারবেন।
যথাসম্ভব বাড়ির তৈরি খাবার খান। এতে সাশ্রয় তো হয়ই, স্বাস্থ্যও ভাল থাকে।
রাতের খাবার একসঙ্গে খান। বারবার খাবার গরম করতে গ্যাস বেশি খরচ হয়।
সপ্তাহে বাজারের দিনটি নির্দিষ্ট রাখুন। শনিবার ঠিক করলে সেটাই নির্দিষ্ট রাখবেন। হিসেব রাখতে সুবিধা হবে।
বারবার খুচরো জিনিস আনলে খরচ বেশি হয়।
মাসের বাজার বা সাপ্তাহিক যে বাজারই করুন না কেন, লিস্ট করে নিয়ে বাজারে যান।
তেল, পেস্ট, শ্যাম্পু ও সস ইত্যাদির দাম বেশি পড়লেও ফ্যামিলি প্যাক কিনুন, লাভবান হবেন।
নন-স্টিক প্যান ব্যবহার করুন। তেল খরচ কম হবে, স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে।
দুটো ছোট ফ্রিজের চেয়ে একটি বড় ডাবল ডোর ফ্রিজ রাখা শ্রেয়।
রান্নাঘরে এয়ারটাইট কন্টেইনার, ফয়েল পেপার, প্লাস্টিক ব্যাগ মজুত রাখুন। খাবার ঠিকভাবে স্টোর করা যাবে, নষ্ট হবে না।
সপ্তাহে বা মাসে চাল-ডাল, তেল, লবণ কেমন খরচ হয় আন্দাজ রাখুন। বিশ্বস্ত লোক থাকলেও নিজের সুপারভিশন ছাড়বেন না।
Source
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৯
সমীর কুমার ঘোষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৪০
হানিফঢাকা বলেছেন: ১। আগে ঠিক করুন কত টাকা প্রতি মাসে সেভিংস করবেন, সেই টাকা আগে আলাদা করে রেখে তারপর খরচের বাজেট করুন। আমাদের এইখানে সবাই উলটাটা করে, অর্থাৎ আগে খরচ তার পরে সেভিংস। এটা একটা মারত্নক ভুল সিদ্ধান্ত।
২। মাসের প্রথমেই ফিক্সড খরচের খাত গুলির জন্য বাজেট আলাদা করে রাখুন, যেমন বাজার, যাতায়াত, বাড়িভাড়া ইত্যাদি।
৩। এরপর কিছু এক্সট্রা টাকা রাখুন প্রয়োজনের জন্য।
৪। এর পর আপনি যা বলেছেন তাই।
(আমি নিজে এই নিয়ম ফলো করে আসছি বিয়ের পর থেকে, এই জন্য আমাকে কখনো তেমন একটা সঙ্কটে পড়তে হয়নি,)
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৭
আল মামুন খান বলেছেন: সুন্দর সময়োপযোগী পোষ্ট, অনেক ভালো লাগলো।