নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি বলা যায়! কিছু কথায় নিজেকে ব্যক্ত করা সম্ভব না আমার পক্ষে। তাই একটা সিরিজে কিছু কিছু করে সবই বলছি।

সামু পাগলা০০৭

আমি অতিআবেগী, আগে ব্যাপারটা লুকানোর চেষ্টা করতাম। এখন আর করিনা।

সামু পাগলা০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ ক্রিকেটের সেরা কিছু জয়, একজন মাশরাফি ভাই এবং আমি (ভিডিও সহ) পর্ব ২

১৭ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪

বাংলাদেশ ক্রিকেট আমার জীবনের একটা বড় অংশ জুড়ে আছে। সেই প্রাইমারি স্কুলের বাচ্চা মেয়েটা ভার্সিটি পর্যন্ত আসতে আসতে নিজের সাথে সাথে ক্রিকেটকেও বেড়ে উঠতে দেখেছে একইভাবে। আমার জীবনের সাথে সাথে কিভাবে ক্রিকেট বেড়ে উঠতে থাকল তা নিয়ে লিখব। আর মাশরাফি ভাই এই জীবনের অবিছেদ্য অংশ কিভাবে হলেন তা নিয়েও লিখব। এবার আরও অনেক স্মরনীয় জয়ের কথা থাকছে!

আগের পর্বের লিংক: বাংলাদেশ ক্রিকেটের সেরা কিছু জয় এবং আমি (ভিডিও সহ) প্রথম পর্ব

২০১১ বিশ্বকাপ: সেবার দেশের মাটিতে বিশ্বকাপ হবে! হারি বা জিতি দেশের মাটিতে বিশ্বকাপ ভাবতেই আমার মধ্যে দিয়ে পাগল করা আনন্দ বয়ে গেল! সারা বিশ্ব আমার ছোট দেশটাকে দেখবে, ভাবতেই গায়ের লোম খাড়া হয়ে যাচ্ছিল। ততদিনে আমার দেশকে বিশ্বের সবাই চেনেনা সেই কঠিন সত্যটা জেনে গিয়েছি। তাই মনে হল এবার থেকে সবাই জানবে বাংলাদেশ বলে একটা দেশ আছে কোথাও।
এর মধ্যে একদিন টিভিতে দেখলাম মাশরাফি বিন মুর্তজা নামের একজন বিশ্বকাপে খেলতে না পেরে কাদছেন! তখন আমি তামিম, সাকিবের মতো ইন্টারন্যাশনাল ট্যালেন্টে ডুবে থাকতাম। মাশরাফি ভাইয়ের ঘাত প্রতিঘাত এতটা নজরে আসত না। কিন্তু উনি যখন আবেগে কেদে ফেললেন, বুকটা যেন কেটে কয়েক টুকরা হয়ে গেল। না আমি ওনার ফ্যান ছিলাম না, ওনার তেজদিপ্ত বোলিং এর ম্যাচগুলো যেকোন কারনেই হোক ফলো করতে পারিনি, উনি ইনজুরির কারনে মাঠের বাইরে থাকেন এমন এক প্লেয়ার! ওনাকে নিয়ে বেশি করে ভাববার কোন কারন আমি খুজে পাইনি তখনো। কিন্তু তবু এত বড় ছেলেটাকে ক্যামেরার সামনে কাদতে দেখে কেমন যেন পাগল পাগল লাগল। তখন বুঝিনি কেন? এখন বুঝি, ওনার কান্নাটা যে ক্যারিয়ারের জন্যে ছিলনা, শুধু দেশের হয়ে খেলতে না পারার জন্যে কেদেছিলেন উনি। তাই এত আবেগ অনুভব করেছিলাম ওনার জন্যে।

বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হল, দেখে মনটা ভরে গেল। ভালো আয়োজন ছিল। ক্রিকেটারদের রিকশায় করে আনাটা ভালো লেগেছিল, আশরাফুলের নান্টু ঘটকের সাথে তাল দেওয়া দেখেও খুব মজা লেগেছিল, আর বাংলাদেশকে নিয়ে করা ভিডিওটা তো অসাধারন ছিল! সেটা বিদেশেও অনেককে দেখিয়েছি আমি!

সেবার আমরা তেমন ভালো না করতে পারলেও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে স্মরনীয় একটা জয় আছে। চোখে লেগে থাকার মতো ছিল সেটা! ১৭০ রানে ৮ উইকেট পড়ে গেছে, আরও ৫০ এর অধিক রান লাগবে। বিশ্বের নামকরা কোন টিমও করতে পারবে কিনা সন্দেহ! রাতের বেলা, মানুষজন হতাশায় মাঠ ছাড়ছে! আমিও অন্যসময় হলে দেখতাম না, কিন্তু বিশ্বকাপের ম্যাচ বলে কথা! হার মেনে নিয়েই দেখছি খেলা। এমন সময় কি বিরত্বগাথাই না লিখলেন মাহমুদুল্লাহ আর শফিুউল! আমার পক্ষে তা ব্যাখ্যা করা সম্ভব না। কিন্তু সবার অলখে বিশ্বের এক সেরা ব্যাটসম্যান মাহমুদুল্লাহ বোধহয় তার অস্তিত্ব জানিয়ে দিয়েছিলেন!

Bangladesh vs England 2011 world cup

২০১২ ওয়েস্ট ইন্ডিজ: বরাবরের মতোই আমাদের হারানোর কিছু ছিল না। বড় টিমের সাথে খেলছি, চিন্তাতো ওদের! তবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পাওয়ার কিছু ছিল, আমাদের হোয়াইটওয়াশ করতে পারলে ওরা র‌্যাংকিং এ উঠে যেত! এটা নিয়ে খেলার আগে এমন ওপেনলি আলোচনা হচ্ছিল যেন বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করা কোন ব্যাপারই না! অপমানিত বোধ করিনি, ওসবের অভ্যাস ততদিনে হয়ে গেছে! আরে গেইলের মতো দানবের বিরুদ্ধে জেতাতো সহজ ব্যাপার না। সেই আমরা এসে ঠেকলাম এমন এক প্রান্তে যে ম্যাচ জিতলে সিরিজ জিতব! প্রধানমন্ত্রী খেলা দেখতে আসলেন। টানটান উত্তেজনা! সহজ ম্যাচ কঠিন করে হলেও আমার দেশটা জিতল। ক্রিস গেইলের মতো গ্যাংনাম স্টাইল করল সবাই! ক্রিস গেইল কিছু মনে না করে মুচকি মুচকি হাসলেন, এটা দেখে ওনার প্রতি সম্মান হাজারগুণ বেড়ে গিয়েছিল! স্কুলে বিদেশি বন্ধুদের বললাম আমার দেশ জিতে গিয়েছে, ওরা যেন আমার চেয়েও বেশি খুশি। আসলে আমার সাথে থাকতে থাকতে বাংলাদেশের এত গল্প শুনে ওরাও যেন টান অনুভব করত বাংলাদেশের জন্যে!



২০১৫ বিশ্বকাপ: বাংলাদেশ টিম একদম ভেংগে গেছে! ২০১৪ সালে জিম্বাবুয়ে ছাড়া সব দলের বিপক্ষে হার! সৌরভ গাংগুলি বললেন, ''বাংলাদেশ ক্রিকেট দল পেছনের দিকে যাচ্ছে।" আসলেই, প্রতিটা বছর ওভারওল পারফরম্যান্স যেমনই হোক না কেন, কোন না কোন বড় দেশকে ধাক্কা দিয়েছি আমরা! কিন্তু ২০১৪ যেন অভিশাপ ছিল, লাস্ট ওভারে, লাস্ট বলে ভাগ্যের দোষেও অনেক ম্যাচ হারলাম আমরা! আমার স্বপ্নগুলো টুকরো টুকরো হয়ে ভেংগে যাওয়ার উপক্রম।

মাশরাফি ভাই জিম্বাবুয়ের সিরিজের সফলতার পরে বিশ্বকাপেও ক্যাপ্টেন হলেন, ২০১১ এর ভালোবাসা অনেকদিন তাকে সেভাবে না দেখে বেশ কিছুটা কমে গেছে। একেতো বাংলাদেশ ভালো ফর্মে নেই, ক্যাপ্টেন চেন্জ, তারপরে অজানা কন্ডিশন! কি কি লজ্জার হার গলায় বসতে চলেছে তাই ভেবে ভয় পেয়ে জীবনে প্রথমবার আমি বাংলাদেশের বিশ্বকাপের ম্যাচ দেখলাম না!! বাংলাদেশ আর আফগানিস্তানের খেলা মিস করলাম। তারপরে দেখলাম একি আমার দেশতো বড় ব্যবধানে জিতেছে! স্বপ্নগুলো আবার জেগে উঠল। আয়েশ করে শ্রীলংকার বিপক্ষে ম্যাচ দেখতে বসেছি। বাংলাদেশ এবার বড় ব্যবধানে হেরে গেল। আমি আবার এসব ব্যাপারে খুব কুসংস্কারে বিশ্বাস করি। মনে হল আমি খেলা দেখলেই বাংলাদেশ হারবে! তাই আর কোন ম্যাচ না দেখার সিদ্ধান্ত নিলাম।

বাংলাদেশ এবং ইংল্যান্ডের শ্বাসরুদ্ধুকর ম্যাচটাও জিতে যাওয়ার পরে দেখেছি। কি অসাধারণ এক ম্যাচ ছিল! বাংলাদেশ ক্রিকেটের টার্নিং পয়েন্ট! রুবেল যা করেছিল তা আর কি বলব! ও তো বাংলাদশকে হ্যাপি করবেই। মাহমুদুল্লাহ সেন্চুরির পরে যে মিষ্টি উদযাপন করেছিলেন তা এখনো চোখে ভাসে। ভেবেছিলাম যে সবচেয়ে ডিসার্ভ করত সেই পেল বাংলাদেশী হয়ে বিশ্বকাপের প্রথম সেন্চুরিটা। এখন যদি ছেলেটা একটু স্টার স্ট্যাটাস পায়! কমেন্টেটরদের "Bangladesh tigers have knocked the England lions out of the world cup'' এখনো কানে বাজে! শরীর কাপতে থাকে! বুকটা গর্বে ভরে যায়!



কিন্তু সবাইকে ছাপিয়ে মাশরাফি ভাই যা করলেন তা কখনো ভোলার না। ম্যাচ শেষে প্রেসেন্টেশন সেরেমনিতে মাথায় প্রানের লাল সবুজ পতাকা বেধে এ জয় মুক্তিযোদ্ধাদের উৎসর্গ করলেন। ওনার গলার কাপুনি আর ছলছল চোখে কিযে এক আবেগ ছিল! প্রচন্ড গর্বের সাথে লক্ষ্য করলাম দেশী বিদেশী সব মিডিয়ায় এটা হেডলাইন হয়েছে যে বাংলাদেশের ক্যাপ্টেন জয় মুক্তিযোদ্ধাদের উৎসর্গ করেছেন। ব্যাস পুরো জাতির কাছে এই প্র‌িয় মানুষ, ট্র্যাজিক কিং জাতীয় হিরো হয়ে গেলেন। পাগলের মতো ভালোবাসতে শুরু করল ছোট এ ব দ্বীপের ১৬ কোটি জনতা তাকে।
মাশরাফি ভাই যখন খুড়িয়ে খুড়িয়ে বল করেন স্কুলপড়ুয়া ছাত্রটা ছলছল চোখে তাকিয়ে থাকে আর ভাবে বইয়ে পড়া মুক্তিযোদ্ধারা তো এমনই ছিল, অফিসগোয়িং, কর্পোরেট, নির্ভেজাল, বোরিং ভদ্রলোকটা হঠাৎ করে ধমনীতে প্রচন্ড উত্তেজনা বোধ করে, গামছা দিয়ে ঘাম মুছতে মুছতে রিক্সাওয়ালা মামাটা মনে মনে বলে পাগলা এত জোরে দৌড়াস না ব্যথা পাইবিতো, আর স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী পরম মমতায় জড়িয়ে ধরেন তাকে। এদেশে সম্ভবত এমন কোন শ্রেনীর মানুষ নেই যে ওনাকে ভালবাসেনা, দুহাত তুলে ওনার জন্যে প্রার্থনা করেনা।

আর আমি? ক্রিকেটের জন্য অর্ধেক পাগল আমি ওনার জন্যে পুরোপুরি পাগল হয়ে গিয়েছি! এই মানুষটা যখন বল করে বুক কাপতে থাকে, ঠোট শুকিয়ে যায়! মা ভয় পেয়ে যায় আমার কাপুনি দেখে! তখন খালি মনে মনে বলি, চার ছয় যাই হোক কোন ইনজুরি যেন না হয় আল্লাহ, কোন ইনজুরি যেন না হয়। আমি স্বার্থপরের মতো বাংলাদেশের জয়ের থেকে মাশরাফি ভাইকে এগিয়ে রাখি! কেননা উনি যে বাংলাদেশেরই প্রতিশব্দ! উনার ভালো চাওয়া মানেতো বাংলাদেশেরই ভালো চাওয়া, তাই না?



শেষ করছি মাশরাফি ভাইয়ের খুব প্রিয় একটা উক্তি দিয়ে, "বারবার ইনজুরি থেকে ফিরে আসার প্রেরণাও পাই সেসব বীর মুক্তিযোদ্ধার কাছ থেকেই। এমনও ম্যাচ গেছে আমি হয়তো চোটের কারণে সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারছিলাম না। দুই-তিনটা বল করেই বুঝতে পারছিলাম সমস্যা হচ্ছে। তখন তাঁদের স্মরণ করেছি। নিজেকে বলেছি, ‘হাত-পায়ে গুলি লাগার পরও তাঁরা যুদ্ধ করেছিলেন কীভাবে? তোর তো একটা মাত্র লিগামেন্ট নেই! দৌড়া...।’ দেশের পতাকা হাতে দেশের জন্য দৌড়ানোর গর্ব আর কিছুতেই নেই। পায়ে আরও হাজারটা অস্ত্রোপচার হোক, এই দৌড় থামাতে চাই না আমি।"

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৫৬

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ei post Mashrafee k dekhanor bebostha kora dorkar!

১৮ ই মে, ২০১৬ রাত ১২:২২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হায় আমিতো ধন্য হয়ে যাব তাহলে। তা তো আর হবেনা, তবে আমি দূর থেকেই ভালবেসে খুশি।

মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন মুন সাহেব।

২| ১৭ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৫৯

আরাফআহনাফ বলেছেন: দারুন।

++++

১৮ ই মে, ২০১৬ রাত ১২:২৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: প্লাসের জন্যে ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

৩| ১৮ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:৪২

শামছুল ইসলাম বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট !!!

আপনার আবেগের প্রকাশগুলো আমাকেও ছুঁয়ে গেছেঃ

//ওনাকে নিয়ে বেশি করে ভাববার কোন কারন আমি খুজে পাইনি তখনো। কিন্তু তবু এত বড় ছেলেটাকে ক্যামেরার সামনে কাদতে দেখে কেমন যেন পাগল পাগল লাগল। তখন বুঝিনি কেন? এখন বুঝি, ওনার কান্নাটা যে ক্যারিয়ারের জন্যে ছিলনা, শুধু দেশের হয়ে খেলতে না পারার জন্যে কেদেছিলেন উনি। তাই এত আবেগ অনুভব করেছিলাম ওনার জন্যে। //

//বাংলাদেশ এবং ইংল্যান্ডের শ্বাসরুদ্ধুকর ম্যাচটাও জিতে যাওয়ার পরে দেখেছি। কি অসাধারণ এক ম্যাচ ছিল! বাংলাদেশ ক্রিকেটের টার্নিং পয়েন্ট! রুবেল যা করেছিল তা আর কি বলব! ও তো বাংলাদশকে হ্যাপি করবেই। //

//মাহমুদুল্লাহ সেন্চুরির পরে যে মিষ্টি উদযাপন করেছিলেন তা এখনো চোখে ভাসে। ভেবেছিলাম যে সবচেয়ে ডিসার্ভ করত সেই পেল বাংলাদেশী হয়ে বিশ্বকাপের প্রথম সেন্চুরিটা। এখন যদি ছেলেটা একটু স্টার স্ট্যাটাস পায়! কমেন্টেটরদের "Bangladesh tigers have knocked the England lions out of the world cup'' এখনো কানে বাজে! শরীর কাপতে থাকে! বুকটা গর্বে ভরে যায়!//

//কিন্তু সবাইকে ছাপিয়ে মাশরাফি ভাই যা করলেন তা কখনো ভোলার না। ম্যাচ শেষে প্রেসেন্টেশন সেরেমনিতে মাথায় প্রানের লাল সবুজ পতাকা বেধে এ জয় মুক্তিযোদ্ধাদের উৎসর্গ করলেন। ওনার গলার কাপুনি আর ছলছল চোখে কিযে এক আবেগ ছিল! প্রচন্ড গর্বের সাথে লক্ষ্য করলাম দেশী বিদেশী সব মিডিয়ায় এটা হেডলাইন হয়েছে যে বাংলাদেশের ক্যাপ্টেন জয় মুক্তিযোদ্ধাদের উৎসর্গ করেছেন। ব্যাস পুরো জাতির কাছে এই প্র‌িয় মানুষ, ট্র্যাজিক কিং জাতীয় হিরো হয়ে গেলেন। পাগলের মতো ভালোবাসতে শুরু করল ছোট এ ব দ্বীপের ১৬ কোটি জনতা তাকে। //


ক্রিকেট আমাকে সবসময় টানে, আর বাংলাদেশ হলে তো কথাই নেই। ২০১৫ বিশ্বকাপের সময় মাশরাফি ও রুবেলকে নিয়ে দু'টো কবিতা লিখেছিলাম, কবিতা হিসাবে কিছুই না। তবে আমার আবেগটা বুঝানোর জন্য আপনাকে লিংক দিলাম। ইচ্ছে হলে পড় দেখতে পারেন।

সেই ছেলেটা

ঈগল মানব

ভাল থাকুন। সবসময়।

১৮ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:০৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: পড়েছি ভাই, আসলেই সুন্দর।

সবসময়ে আমার লেখার সাথে সাথে থাকার জন্যে ধন্যবাদ।

আপনি পরিবার পরিজন নিয়ে অনেক ভাল থাকবেন।

৪| ২০ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:০৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ও ক্যাপ্টেন, মাই ক্যাপ্টেন! মাশরাফি আমাদের জাতীয় সম্পদ।

২০ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:১০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আসলেই আমাদের ক্যাপ্টেন, আমাদের জাতীয় সম্পদ আর কেউ নন তিনি একজন মাশরাফি ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.