নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি বলা যায়! কিছু কথায় নিজেকে ব্যক্ত করা সম্ভব না আমার পক্ষে। তাই একটা সিরিজে কিছু কিছু করে সবই বলছি।

সামু পাগলা০০৭

আমি অতিআবেগী, আগে ব্যাপারটা লুকানোর চেষ্টা করতাম। এখন আর করিনা।

সামু পাগলা০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছ্যাকা খেয়ে একা হয়ে ব্যাকা হওয়া ছেলেদের জন্যে (ফানপোস্ট নহে, পুরুষ সহব্লগারদের কার্যকরী টিপস ) :)

১৪ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯

আগের পর্ব মেয়েদের নিয়ে ছিল। ছ্যাকা খেয়ে একা হয়ে ব্যাকা হওয়া মেয়েদের জন্যে (ফানপোস্ট নহে, নারী সহব্লগারদের কার্যকরী টিপস ) :)। মেয়েদের পোষ্ট হলেও অনেক পুরুষ ব্লগার কমেন্ট করেছিলেন এবং অনেকে ছেলেদেরটা লেখার কথা বলেছিলেন। ছেলেদের নিয়ে এমনিতেও লিখতাম কিন্তু ব্লগের পুরুষ সদস্যদের এত কিউরিসিটি আরো বেশি আগ্রহ করে লিখলাম। আমার টিপসগুলোতে কষ্ট দূর হয় কিনা দেখুন!

ছ্যাকা কত প্রকার ও কি কি:

সিনিয়ার আপু ছ্যাকা: এটা ছেলেদের জীবনের প্রথমদিকের ছ্যাকা। আমাদের কনজারভেটিভ সোসাইটিতে কৈশর কড়া নারলেই সমবয়সী মেয়েদের সাথে মেলামেশা কমে যায়। কিন্তু প্রেম তো তখনই আসে। সহজ মেলামেশা হয় পাশের বাড়ির কলেজ পড়ু্য়া রিমি আপু বা বড় বোনের বান্ধবী রিতা দিদির সাথে! তারা ছোট ভাই ভেবে অনেক ফ্রিলি মেশেন। আর কিশোর ছেলেটা মনে অন্য স্বপ্ন আঁকতে শুরু করে দেয়। একদিন হঠাৎ করে সুন্দরী আপুটা লজ্জা মুখে দুলাভাইয়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয় এবং সরল ছেলেটা জীবনে প্রথম প্রচন্ড কষ্ট দেখে। বুকের ভেতরে তীর ঢুকিয়ে দেয়া কষ্ট। কষ্ট ভুলতে ভাল ছেলেটা বখাটেদের সাথে মিশে কাশতে কাশতে সিগারেট ধরায়। কাউকে কিছু বলতেও পারেনা আবার ভুলতেও পারেনা!

নোট ছ্যাকা: এটা ক্লাসের সবচেয়ে সরল মেধাবি ছেলেটা খায়। কোনদিন কোন মেয়ের দিকে না তাকানো ছেলেটা হঠাৎ করে দেখে এক সুন্দরি ললনা কোমল কন্ঠে নোট চাইছে। নোট দিতে দিতে প্রথমবারের মতো মনে গিটার বাজে। জিওগ্রাফির ম্যাপে তার চুল, সাহিত্যের নোট বাদ দিয়ে কবিতা রচনা, তার এসাইনমেন্ট করতে যেয়ে নিজেরটা মিস! কিন্তু কোন পরোয়া নেই, ভালবাসার জন্যে নোটের তাজমহল তৈরি হবে। ফাইনাল হয়, কম মেধাবি মেয়েটা হায়েস্ট, অতি মেধাবি ছেলেটা লোয়েস্ট! কিন্তু ছেলেটা আসল কষ্ট তখন পায় যখন মেয়েটাকে অন্য ছেলের সাথে ঘুরতে দেখে! বোঝে তাকে ব্যবহার করা হয়েছে। ভাল ছেলেটা মন খুলে কাউকে বলতেও পারেনা কিছু শুধু নীরবে চোখের পানি ফেলে আর রেসাল্ট খারাপ করে! অনেকে তো খারাপ ছেলেও হয়ে যায়!

প্রপোজ ছ্যাকা: এই ছ্যাকা খায়নি এমন ছেলে হাতে গোনা। অনেকে তো ৪/৫ বছর ঘুরেও পসিটিভ উত্তর পায়না। একটা মেয়েকে একবার প্রপোজ করে না শুনলে তার জীবন থেকে চলে যাওয়া বোকামি। প্রথম প্রোপজে অনেক মেয়ে নার্ভাসনেস/এক্সাইটেড/পরীক্ষা করার জন্যে নাই বলে। কয়েক বার চেষ্টা করা উচিৎ। কিন্তু তারপরে মুগ্ধতার তোরে নিজের ব্যক্তিত্ব খুয়িয়ে বারবার ট্রাই করে রিজেক্ট হতে থাকেন অনেকে। এত অপমানের পরে মহাপুরুষও ভালবাসতে পারে কিনা সন্দেহ। কিন্তু জয় করার জেদ আর ভালবাসার মধ্যে তফাত করতে না পেরে অনেক ছেলেই বারবার ছ্যাকা খেতে থাকেন!

বিবাহ ছ্যাকা: এটা কিন্তু সত্যিই ভয়াবহ। প্রেমিক হিসেবে এ ছ্যাকা খেতে পারেন। প্রেমিকা বলবে জলদি চাকরির ব্যবস্থা কর নাহলে আমেরিকান প্রবাসি মেরিন ইংজিনিয়ারের সাথে বিয়ে হয়ে যাবে। সদ্য গ্র্যাডুয়েট আপনি এরকম টাফ কম্পটিশনের সাথে কোনভাবেই পেরে উঠবেন না। প্রেমিকাকে অশ্রুসজল চোখে এমেরিকার প্লেনে উঠতে দেখবেন।
বিয়ের পরেও এ ছ্যাকা খেতে পারেন। আপনার বউ আপনাকে বলবে সে এখনো নিজের প্রেমিককে ভালবাসে। বাবা মায়ের চাপাচাপিতে আপনাকে বিয়ে করেছে। এখন তার পক্ষে আপনার সংসার করা সম্ভব না। আপনি এখন মেয়েটার সাথে থাকলে কষ্ট পাবেন, ছেড়ে দিলে সমাজের কাছে ছোট হবেন। এটা ফান এন্ড গেম না জীবন নষ্ট করে দেওয়া ছ্যাকা!

ছ্যাকা ঠেকাতে এবং ছ্যাকার পরে করনীয়:

ঠেকাতে:

১) লেট হার গো। বারবার প্রপোজ করলে মেয়েটা হ্যা বলবে কিন্তু সেটা আপনাকে ভালবেসে না আপনার অসহায়ত্ব দেখে মায়া করে। এধরনের সম্পর্কগুলো হেলদি হয়না। শুধু চোখে দেখে এত পাগল হবার কি আছে? প্রেমিকা ডেকোরেশন পিস না যে সুন্দর হতে হবে। ব্যস আপনাকে ভালবাসুক আর কি? আর যদি ভালোবাসা না থাকে, আপনার প্রতি কোন কেয়ার না থাকে তবে পৃথিবীর সবচয়ে সুন্দর মেয়েটাও আপনার যোগ্য না। আপনি বেটার ডিসার্ভ করেন।

২) রিজেক্টেড হওয়ার পরে নিজেকে ছোট মনে করবেন না। আপনার আশাপাশের অনেক মেয়েকেই আপনার ভাললাগে না তেমনি এই মেয়েটার আপনাকে ভাললাগেনি। নট আ বিগ ডিল! একটা মেয়ের সাথে সম্পর্ক শুরু হওয়ার আগেই তার দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে অনেক বেশি ভালবেসে ফেলবেন না। প্রপোজ করবেন ৩০% ভালোবাসা নিয়ে, হ্যা বললে বাকিটা। এতে রিজেক্টেড হলে কষ্ট পাবেন না অতটা।

৩) বিয়ের পরে ছ্যাকা খাওয়াটা আসলে আটকাতে হবে। এটা অনেক বড় একটা ব্যাপার। বিয়ের আগে শুধু ফ্যামিলির ওপরে ভরসা না করে নিজে থেকেও খোজ খবর নিতে হবে। বাংলাদেশী সমাজে একটা মেয়ে প্রেম করলে আগুনের মতো ছড়িয়ে যায় এই ওমুক মেয়ে তমুক ছেলের সাথে প্রেম করছে। তাই একটু খোজ নিন। মেয়ের সাথে কথা বলে হাভেভাবে বোঝার চেষ্টা করুন। মেয়েরা বিয়ের সময় মা বাবাকে ছেড়ে যাওয়ার জন্যে মন খারাপ করছে না আরো বড় কারন আছে তা একটু খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন।

৪) ভালো ছাত্রদের আল্লাহ সাধারনত অন্যদিকের ব্রেইন একটু কম দেন। কোন মেয়ে ন্যাকামি করছে নোট পাওয়ার জন্যে আর কাকে সত্যিই ভালবাসা উচিৎ তা এনারা বুঝিতে পারেন না সরলতার কারনে। পড়াশোনাই আপনাদের মেইন সম্বল, ওটা দিয়েই পরিচয়। তাই যতো যাই করুন মার্ক যেন খারাপ না হয়। গড গিফডেট ব্রেইনটাকে কারও ওপরে ওয়েস্ট করবেন না।

ছ্যাকার পরে:

৫) একটা কিশোর নিজে নিজের কষ্ট নিরোশন করবে সে আশা রাখিনা। কৈশরকালীন ছ্যাকায় আসলে মা বাবাকে সাহায্য করা লাগবে। পাকামি বলে মারধোর করলে ছেলে হাত থেকে বেরিয়ে যাবে। তার সাইকোলজি বুঝে সাপোর্ট করতে হবে।

৬) আজকাল অনেক ছেলে ছ্যাকা খাওয়ার পরে ব্যাপারনা, আমি ভাল আছি, আমিতো কত মেয়ে ঘোরাই এসব কথা বলে নিজেকে বোঝায়। এসব ঠুংকো কথায় দুঃখ যাবেনা বরং ফেস ইট। কষ্ট লাগছে, প্রচন্ড কষ্ট লাগছে সেটা মেনে নিন। কেউ অবহেলার পাত্র বানিয়েছে, ধোকা দিয়েছে, কথা রাখেনি মেনে নিন। মেনে নেওয়াটাই দুঃখ নিরশনের প্রথম স্টেপ।

৭) মেয়েটা আপনার আশেপাশে থাকলে বা ফেসবুকে ছবির দিকে তাকিয়ে উদাশ নয়নে তাকানো বন্ধ করুন। তাকে পাবার আশা মনের যে কর্নারে আছে তাকে পরিষ্কার করুন। সে আসবে না। সে অন্যকারও সাথে সুখে আছে। আপনি অতো ফালতু চরিত্রের না এজন্যে অতি সহজে সব ভুলবেন না। কিন্তু আপনি একটা শক্ত মনের মানুষ তাই আবারো উঠে দাড়াতে পারবেন সেই বিশ্বাস রাখুন।

৮) প্রেমিকাকে অন্য ছেলের সাথে ধোকা দিতে দেখলে অনেক ছেলের আত্মসম্মানবোধ ভীষন ভাবে ধাক্কা খায়। নিজেকে অনেক ছোট মনে হতে থাকে। এমনকি অনেকে সেই অন্য ছেলেটার সাথে মারামারি পর্যন্ত করে। কিন্তু এসব করে তো ভালবাসা ফিরে পাবেন না আর পেলেও ওধরনের মেয়েকে আপন করার মানেই হয়না। ভায়োলেন্ট কিছু করলে আপনারই রেপুটেশন খারাপ হবে। সবাই বলবে আপনি খারাপ বলেই মেয়েটা ছেড়ে চলে গিয়েছে। তাই ভালো থাকুন যাতে মেয়েটারও আফসোস হয় আপনার মতো ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ছেলেকে ছেড়ে।

৯) দেবদাশ হওয়ার দরকার নেই। দেবদাশের পরিনতি এমন কিছু ভালো ছিলনা। বেশিরভাগ ছেলেই নেশা শুরু করে প্রেমে ব্যর্থ হয়ে। কোন মানে হয়? একটা মেয়ে গেলে আরেকটা আসবে। কিন্তু ফুসফুস, লাংসের রোগ এসে গেলে আর সহজে যাবেনা।

১০) কাদুন ফর গড সেক কেদে নিন। কাদলে পুরুষ হওয়া যায় না এটা ঠিক না। কষ্ট হচ্ছে আপনি মানুষ কাদবেন ব্যাস। গলা ছেড়ে কাদুন দরকার হলে। বুকের গোমট ভাব কেটে যাবে অনেকটা। কষ্ট জিয়িয়ে রাখবেন না।

১১) ছেলেদের ঘরদোর এমনিতেই অনেক অগোছালো থাকে আর মন ভাংলে তো ডাস্টবিনের চেয়েও খারাপ অবস্থা হয়ে যায়। ধূলাবালির মধ্যে শুয়ে শুয়ে উদাস চোখে আকাশ দেখে। এটা করা যাবেনা। শরীরটাকে টেনে হিচড়ে তুলতে হবে, মনকে টোটালি এভয়েড করুন। এক ব্লগারের ভাষায় মনকে কানমলা দিন। মন ভাংলে মনের কথা এভয়েড করতে হয়। ঘর পরিষ্কার করে বাসযোগ্য করুন। নিজে গোসল করুন, চুলে জেল দিন, সবচেয়ে ভালো টিশার্টটি পরুন। করা অনেক কষ্ট কিন্তু করলেই অনেক ফ্রেশ মনে হবে নিজেকে।

১২) যেসব বন্ধুকে গার্লফ্রেন্ডের কারনে অবহেলায় দূরে সরিয়েছেন তাদের কাছে ফিরে যান। প্রথমে আপনাকে নিয়ে হাসাহাসি করলেও পরে তারাই শক্ত করে আগলে রাখবে। তাদের সাথে হাসিখুশিতে কিছুক্ষনের জন্যে হলেও ভুলে যাবেন সবকিছু।

১৩) কোন ক্লাবের সাথে যুক্ত হতে পারেন। কলেজের ভলান্টিয়ারি ক্লাব হতে পারে আবার পাড়ার ক্যারাম ক্লাবও হতে পারে। কিন্তু নতুন মানুষ দেখলে নতুন বন্ধু হলে তাদের কথাই মাথায় ঘুরতে থাকবে। সেই মানুষটার কথা কম মনে পরবে। এছাড়াও খুটিনাটি এদিক সেদিকের কাজে নিজেকে বিজি রাখুন। মাথায় অন্য চিন্তা থাকলে মন খোচানো বন্ধ করতে বাধ্য হবে। যেকোন কিছু করে মনকে ডাইভার্ট করুন, ঘরে এক কোনে একা একা পরে থেকে শোক করবেন না ভাংগা হৃদয়ের।

এতসব কিছু করেও যে খুব ভাল থাকবেন তা না। বিভিন্ন জায়গায় (ভার্সিটি, পাড়ায়, অনলাইনে) মেয়েটাকে দেখে বুকটা হুহু করে কেদে উঠবে। চোখের সামনে তার সুন্দর স্মৃতিগুলো বারবার ভেসে উঠবে। একটা তীক্ষ্ণ জ্বলুনি, গোমটভরা মনাবস্থা, বুকের বাম পাশে প্রচন্ড ব্যাথা নিত্য সংগী থাকবে বেশ অনেকদিন। প্রচন্ড কষ্টে নারীজাতির প্রতি ঘেন্না এসে যাবে। তাদেরকে বলব সব মেয়ে খারাপ না। ওয়েট ফর দা রাইট ওয়ান। আর সময়ের সাথে সাথে সব ঠিক হয়। এমন একটা মেয়ে শেষ পর্যন্ত জীবনে আসবে যে সারারাত জ্বরে সেবা করবে, আপনার প্রিয় খাবার রান্না করতে হাত পুড়িয়ে ফেলবে, অনেক খুটিনাটি ভালবাসায় আপনার জীবন ভরিয়ে তুলবে। তবে এই কষ্টের সময়টা দাতে দাত চেপে সহ্য করুন, পার হওয়ার পরে আপনি আগের চেয়ে অনেক বেটার মানুষে পরিনত হবেন, বিশ্বাস করুন।

কিছু কথা: আগের পর্ব অনেক সহজে লিখেছিলাম। মেয়ে হয়ে মেয়েদের কষ্টের সাথে সহজে রিলেট করা যায়। কিন্তু ছেলেদেরটা লিখতে গিয়ে বেগ পেতে হয়েছে। আমি সাধারনত অনেক জলদি ভাবনাগুলো টাইপ করে ফেলি। কিন্তু এ পর্বে অনেকবার আটকেছি। কিন্তু কথা যখন দিয়ে ফেলেছিলাম রাখতেই হতো, রাখলাম ধৈর্য ধরে। স্মৃতির পাতা ঘেটে পাড়ার বড় ভাই থেকে শুরু করে ক্লাসমেটের ছ্যাকা কাহিনী মনে করলাম। তাদের কি হাল হয়েছিল, কেন হয়েছিল, কিভাবে উত্তরন হয়েছিল সব মনে করতে করতে লিখলাম। আগের লেখায় একজন কমেন্ট করেছিলেন যে এক্সপেরিমেন্ট করে দেখতে চান এগুলো কার্যকরী কিনা। তো হার্টব্রোকেন পুরুষ সহব্লগারেরা এপ্লাই করে বলুন আমার আইডিয়াগুলো কার্যকরী কিনা? যদিও আমি মন থেকে চাই এপ্লাই করার সিচুয়েশনে আপনারা যেন না পরেন। :)

মন্তব্য ৯০ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৯০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৫

কল্লোল পথিক বলেছেন:






সুন্দর পোস্ট।

১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ।

ভালো থাকবেন।

২| ১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪৪

বিজন রয় বলেছেন: ব্যাপক গবেষণা।
পড়ালেখা নিয়ে ডুবে আছেন বোঝাই যায়!!!!!

১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা বুঝতে পারছি কি বলছেন।
আরেহ এখন ছুটি চলছে তাই, ক্লাস চলাকালে আসলেই পড়াশোনা/গবেষণা নিয়ে ডুবে থাকতে হয়।

মজার মন্তব্যে ধন্যবাদ। অনেক ভাল থাকুন।

৩| ১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:০১

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: ছ্যাকা মাত্র এই কয় প্রকার নাকি সোনামনি? =p~

প্রকাশ্য ছ্যাকা, পরোক্ষ ছ্যাকা, আবছা ছ্যাকা, প্রকট ছ্যাকা, ছ্যাকার উপর ছ্যাকা, এই ধরনের কত ধরণের ছ্যাকা আছে এইসবরে এই অল্প কয়টা ভাগ বইলা দায় সারা অপরাধ। প্রেমের এবং ছ্যাকানুভুতির তীব্র অপমান। এই কথা বাইবেলের ৮৪১ নাম্বার আয়াতের ঠিক আগের আয়াতে লেখা আছে =p~

বড়পু বিষাদের স্বাদ জানি, নোট ছ্যাকা খাইনাই, উলটা ভুং ভাং মাইরা কত নিলাম, ইঞ্জিনিয়ারিং পুরাই গেল ললনাদের নোট ফটোকপি মাইরা। :) আর প্রপোজ ছ্যাকা হইলো না, যেই প্রপোজে খানিক ব্যররথতার আশংকা ছিলো, সেই লিঙ্ক সরাসরি ডাউন, মাথা থাইকাও, হার্ট থাইকাও। অপমানের পথে স্বপ্লবুদ্ধি থাকলেও কেউ যায় নাকি? আমি সবসময় এই পরিস্থিতি ঘৃনা করি, যাতে মনে হইতে পারে, I just found my manijjot on the floor. =p~

ছ্যাকা বিষয়ক যেকোনো কিছুর ফানপোস্টের অন্তর্ভুত, এইটারে ফান পোস্ট হিসেবেই নিলাম। ওইসব উপদেশ টূপদেশের বানী অর্থহীন। কোন নির্দিস্ট নিয়ম নাই, নিয়মের বাণী মাথায় কাজও করে না।

ভালো থাকেন, বাব্বায় মাদাম ফ্রম কাননাডডা =p~

১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:১৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: না মনা ছ্যাকা অনেক প্রকার, আমি শুধু মেইনগুলো লিপিবদ্ধ করেছি যা মেজোরিটিকে কভার করবে।

বাইবেল তো কখনো পড়িনি, আপনার মতো বিদ্বান না তাই জানতাম না। জানানোর জন্যে শুকরিয়া স্যার। :)

আমিতো বলেছিলামই নোট ছ্যাকা ভাল, সরল, মেধাবীরা খায়। Surely you don't fit into any of those category. ;)
ছ্যাকা খেয়ে খেয়েই তো প্রেম হয়। আপনি প্রপোজ করে ছ্যাকা খেতে থাকুন, একদিন হ্যা শুনবেনই। নাহলে গোল্ডির বিরহে সারাজীবন কেটে যাবে।

নিয়ম আছে, সবার নিয়ম আলাদা এটা বলতে পারেন। কিন্তু চেষ্টা করতে হয় ভাংগা মনকে জোড়া লাগানোর। অনেক শক্ত মনে মাথা কাজ করাতে হয়। যারা পারে তারাই জেতে।

"বাব্বায়" ইহার মানে কি মন জানিতে চায়। পুনরায় ঢু মারিলে বলিয়া যাইবেন।

স্যার ফ্রম বাংলাদেশ আপনিও ভাল থাকুন।

৪| ১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:২২

বৈশাখের আমরণ নিদাঘ বলেছেন: বাই বাই এর শিশুশিশু ফর্ম। শিশুসুলভ আচরণ করলাম, আমি এইসব ছ্যাকাট্যাকা মাথায় নিতে চাই না কিনা =p~

১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ও আচ্ছা বুঝলাম। শিশু হতে চান আবার কবিতায় কিসব পাকা পাকা কথা লিখে রাখেন! বড়ই আজব ক্যারেক্টার আপনি। :)
এরকম করতে থাকলে আপনাকে এডাপ্ট করে কানাডায় আনা সম্ভব হবে না। ;)
ভাল থাকুন স্যার ফ্রম বাংলাদেশ।

৫| ১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪১

গন্ডোলার মাঝি বলেছেন: আপনার ফেসবুকে ফলোয়ার হতে চাই।আইডিটা দিবেন?

১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমার তো ফেসবুক নেই। তবে ইমেইল চাইলে দিতে পারি। আপনার ইমেইলটা দিন, আমি ইমেইল করব। যদি আপনি চান তবে।
ধন্যবাদ।

৬| ১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এটা নিয়ে একটা ব্লগ লিখতে চাইছিলাম। ওটা গোটাটাই তুলে দিলাম
আপনি কি যৌন দুর্বলাটায় ভুগছেন? দাম্পত্য জীবনে অসুখী? সেবন করুন কস্তূরী যুক্ত শাহী মদদ। একফাইলই যথেষ্ট। মূল্য মাত্র ১৮০০ টাকা। এরকম বিজ্ঞাপন আপনি প্রায়ই দেখেন। কোন সিনেমার ডিভিডি কিনলে এই ঔষধ ফ্রি। আপনাকে তারা মোটা বানাতেও প্রস্তুত আবার ইচ্ছা হলে চিকনাও বানিয়ে দেবে। আশেপাশে খোঁজ করলে অনেক লাভগুরুরও দেখা পাওয়া যাবে। তারা বিবাহিত-অবিবাহিত-সধবা-বিধবা-আধাডিভোর্সি-ডিভোর্সি-ভার্জিন-ননভার্জিন সবার সাথেই আপনার প্রেম করিয়ে দিতে পারে। শুধু যে প্রেমই করিয়ে দেবে তা না, তারা আপনার জন্য ফানা হয়ে যাবে, সে গ্যারান্টিও দিতে পারে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, কেউ কোনদিন আপনাকে কীভাবে ছ্যাকা খেলে ফের উঠে দাঁড়াবেন সেই পরামর্শ দেই নাই। তো কী হয়েছে, আমি তো আছি। আরণ্যক থাকতে নো টেনশন।
‘ছ্যাকা ইজ বেটার দ্যান একা’ এই থিয়োরিটা মাথায় রাখবেন আজীবন। একা থাকার কোন মজা নেই। ছ্যাকা না খেয়ে কেউ কোনদিন বড় কিছু হয়নি। তাছাড়া এই বয়সে ছ্যাকা খাবেন না তো ললিপপ চুষবেন? বাংলা সাহিত্যের সর্বাধিক পঠিত উপন্যাস ‘দেবদাস’এর কথা ভাবুন। সে যদি ছ্যাকা না খাইত (আমি প্রমিত বাংলায় লিখতে চাই সবসময়। এখানে বাধ্য হয়ে লিখলাম। ‘ছ্যাকা না খাইত’ না লিখে যদি ‘ছ্যাকা না খেত’ লিখতাম তাহলে খুব আবাল আবাল শোনাত!) তবে কি আমরা চোখের জল নাকের জল এক করে এমন হুমড়ি খেয়ে পরতাম বইটার উপর? রোমিও-জুলিয়েটও ট্রাজেডিক। ট্রাজেডি মানেই ছ্যাকা। সুতরাং বুঝতেই পারছেন ছ্যাকা না খেয়ে কেউ বড় কিছু হয়নি কোনদিন। ছ্যাকা খাওয়াটা ইম্পর্টেন্ট। অবশ্য ছ্যাকা খেয়ে ঘণ্টায় ঘণ্টায় কবিতা আর গল্প ত্যাগ করে ব্লগ আর ফেসবুক ভাসিয়ে দেয়াটা ইম্পর্টেন্ট না। (আমি নিজে একটা গল্প লিখেছিলাম বলে দুঃখিত!)
লোকে আমারে শুধায়, মানুষ কেন ছ্যাকা খায়ঃ- মানুষ কেন ছ্যাকা খায় জানার আগে জানতে হবে ছ্যাকা কী! আসুন জেনে নেই ছ্যাকার সংজ্ঞা!
১। ছ্যাকা খাওয়া হল, এক পুকুরের পানি অন্য পুকুরে নেয়া। (ইয়ানুর)
২। একটা ছেলে/মেয়ে আরেকটা মেয়ে/ছেলের সহিত কিছুদিন লটরপটর করে, সেলফি তুলে, ফোনে কথা বলে মোবাইল রিচার্জ করাতে করাতে ‘ঋণগ্রস্থ’ বানিয়ে ঐ মেয়ে অথবা ছেলেকে ছেড়ে, পাত্তা না দিয়ে, ইগনোর করে অন্য একটা ছেলের অথবা মেয়ের সাথে পূর্বউল্লেখিত কার্যসমূহ করলে দ্বিতীয়োক্ত মেয়ে অথবা ছেলে যে অনুভূতি অর্জন করে তাকে ছ্যাকা খাওয়া বলে। এটা একটি সার্বজনীন, চিরাচরিত এবং আন্তর্জাতিক অনুভূতি।
সবচেয়ে সুন্দর সংজ্ঞাটা হলঃ- একটা মেয়ে/ছেলে আমার/আপনার সাথে প্রেম করে আপনাকে/আমাকে বিয়ে করলে তাকে ছ্যাকা খাওয়া বলে। (ক্রম বিশেষ দ্রষ্টব্য)
অবশ্য কেউ কেউ বলেন, ‘প্রেম করে বিরহ অনুভব না করে প্রেমিক/প্রেমিকাকে বিয়ে করে অসুখী জীবন পাওয়াটাকেই লাইফলং ছ্যাকা খাওয়া বলে’। অবশ্য এটা সর্বজন স্বীকৃত নয়। আমাদের অবশ্যই অবাধ থুড়ি সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ সংজ্ঞা প্রদান করতে হবে। তাকে হতে হবে আন্তর্জাতিক মানের।
এবার আসুন জেনে নেই মানুষ কেন ছ্যাকা খায়।
আসলে ছ্যাকা খাওয়ার কোন সংবিধানসম্মত নির্দিষ্ট বিধান নেই। আপনি যে কোন সময়, যে কোন ভাবে ছ্যাকা খেতে পারেন। আর বাঙালি জাতিটাই হাফসল খাওয়া জাতি। আমার খেয়াল আছে, যখন আমার বয়স মাত্র বার, জীবনে কোনদিন প্রেমের ধারের কাছে না ঘেঁষেও শুধুমাত্র আসিফের গান শুনে কান্নার লোনা জলে ঢেউ ভেঙেছিল চোখের নদীতে। ‘অন্যের হাত ধরে চলে গেছ দূরে’ এই জায়গাটুকু শুনলে তখনই বুকের ভিতর ছ্যাকা খাওয়া ভাব জেগে উঠত! আমার মত কত নাবালক নালায়েক নিষ্পাপ ছেলের ‘প্রিয়া’ যে অন্যের হাত ধরে পালিয়ে গিয়েছিল, আর ছেলেদের ‘ও প্রিয়া ও প্রিয়া তুমি কোথায়’ আহাজারিতে কত স্তব্ধ রাত যে ছিন্ন ভিন্ন হয়েছিল, কত বালিশ যে ভিজেছিল সে কথা লেখা নেই ইতিহাসের পাতায়। আজ দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে সেকথা বলতেই আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছি। বাংলার ছেলেদের ইতিহাস, তাদের বালিশ ভিজানোর ইতিহাস; বাংলার ছেলেদের ইতিহাস ‘তুমি বুঝলা না’ টাইপ স্ট্যাটাস দেয়ার ইতিহাস। আজ বাংলার ছেলে মুক্তি চায়, বিচার চায়, অধিকার চায় ......... কাম ডাউন, আরণ্যক, কাম ডাউন। এতো তাড়াতাড়ি ‘খাড়ায়া যাওয়া’ আই মিন উত্তেজিত হওয়া ঠিক না।
এফবিতে কেউ আমার ফ্রেন্ড রিকু একসেপ্ট না করলে আমার ছ্যাকা খাওয়ার অনুভূতি হয়, কেউ ম্যাসেজের রিপ্লাই না দিলেও। এমনকি প্যানপ্যানানি রোম্যান্টিক সিনেমা দেখলেও। জীবনে প্রথমবার ছ্যাকা খেয়ে একটা কিউট বান্ধবীকে বলেছিলাম, “তুই তো আছিস। আমার নো চিন্তা”।
সে মুখ মুচড়ে ফুঁ দিয়ে গা থেকে ধুলা ঝাড়ার মত করে বলেছিল, ‘তোর বয়স হয় নাই। তোর বাপকে আসতে বলিস আমার সাথে প্রেম করার জন্য”।
জিএফ যতটুকু ব্যাথা দিয়েছিল, তার চেয়ে হাজারগুন ব্যাথা পেয়েছিলাম সেই কিউট বান্ধবীর কথায়। অথচ ওর জন্য কী করি নাই? নিজের খাতায় না লিখে ওর খাতায় স্যারের লেকচার ফলো করেছি। প্রাক্টিকাল খাতা লিখে দিয়েছি। ওর জন্য লাইব্রেরী থেকে হুমায়ূন আহমেদের বই চুরি করতে গিয়ে ধরা খেয়ে লাইব্রেরীর মেম্বারশিপ পর্যন্ত বাতিল হয়েছে আমার। তার কী প্রতিদান! সেদিনও আমার ছ্যাকা খাওয়ার অনুভূতি হয়েছিল। বিড়ি টানতে টানতে বলেছি, “কী আছে গিবনে”!
সাতদিনের জন্য একটা মেসে ছিলাম। আমার রুমমেট প্রতিদিন নিয়ম করে ঘুমাবার আগে চোখের পানি ফেলত। প্রথম দিনে দেখে আমি রীতিমত টাস্কি খেয়ে জিজ্ঞেস করলাম, ‘ভাই, কাঁদেন কেন?’।
রুমমেট কিছু না বলে চুপ করে ছিল সেদিন। আমি ভাবলাম, ‘বেচারার কী দুঃখ’। দুই একদিন যাওয়ার পর বুঝলাম, ব্যাটার দুঃখ পুরাই আর্টিফিসাল। সে ফেসবুক পেজের গল্প পড়ে কাঁদে! এই লোকের কথা ভেবেই বোধহয়, অ্যাশেজ তাদের ‘হঠাৎ করে কেঁদে ওঠে সে/ কী যেন এক কান্না ছিল’ গানটা রিলিজ করেছিল!
যা বলছিলাম, ছ্যাকা খাওয়ার কোন কারণ নেই। কোন মানুষেরই একজনকে বেশিদিন ভাল লাগার কথা না। বিরক্তি আসবেই। ‘হায় চুইংগাম হায় প্যানপ্যানানি’ আর কতো ভাল লাগে?
“সোনা, আমরা যে বাড়িটাতে ভাড়া থাকি না, ঐ বাড়িটার পিচ্চিটাকে আমার কাছে দিয়া গেছে। খুব কিউট জানো?”
-হুম
“বাবুটা না, হাঁটতে শিখতেছে জানো?”
-গুড
“ওমা, আমার পাজামা ধরে টানতেছে কেমন দেখ”
-বাবু বড় হয়ে গেছে দেখছি!
“ওকে না আজকে আমি খাওয়াইছি”
-হে আল্লাহ ছি ছি কী খাওয়াইছ?
যখন কিছু বলার থাকে না তখন এমন কথা হয়। লতা-পাতা-ফুল-ফল-চাঁদ-পাখি ইত্যাদি। কাঁহাতক ভাল লাগে?
এই বিরক্তিটা যদি দ্বিপাক্ষিক হয় তবে মিউচুয়াল ব্রেকাপ হয়। এটা পুরাই ফাউল একটা জিনিস। এটা সুশীলেরা করবে। আমরা যেহেতু সুশীল টাইপ কেউ নই, তাই আমরা ছ্যাকা খাব এবং দিব।
সুতরাং ছ্যাকা খেলে বুঝতে হবে, আপনার মধ্যে সে আর নতুন কিছু খুঁজে পায়নি তাই চলে গেছে। তাই কান্নাকাটি করে কোন লাভ নেই। “একবার কি ফেরা যায়না” টাইপ ম্যাসেজ দিয়েও কোন লাভ নেই। শি/হি ইজ গ্যানগ্যানাগ্যান গন।
অতএব, ‘ছ্যাকা খাব’ এটা মাথায় রেখেই প্রেম করুন। দেখবেন, ছ্যাকাটাকে স্বাভাবিকভাবে নিতে পারার ক্ষমতা চলে এসেছে।
ব্যাকাপঃ- ব্যাকাপ শুধু মোবাইলের জন্য না সব ক্ষেত্রেই প্রয়োজন। প্রেমের ক্ষেত্রে আরও বেশি। ‘আই উইল লিভ উইথ মেমরিস’ দলের সদস্য হয়ে লাভ নেই। ব্যাকাপ থাকলে ছ্যাকাকে মধুর মনে হয়। চলে গেছ তাতে কী, নতুন একটা পেয়েছি!
কমেডি মুভি দেখুনঃ- এটা সবচেয়ে ভাল প্রতিষেধক মন খারাপের। এসময় তুখোড় পড়ুয়া হলেও বই ভাল লাগবে না। মূলত কিছুই ভাল লাগবে না। কিন্তু ভাল একটা কমেডি মুভি আপনাকে সব ধরনের চিন্তা থেকে মুক্ত রাখতে পারে। কিন্তু সাবধান! রোম্যান্টিক ঘরনার হলে এড়িয়ে যাবেন। পিওর রোম্যান্টিক তো দেখার প্রশ্নেই আসে না। একশান দেখতে পারেন।
গানঃ- গান শোনা ছেড়ে দিন কয়েকদিনের জন্য। সত্যি বলছি, এটা কাজে দেবে। তবে শুনতেই যদি হয়, হালকা গান শুনুন। রবীন্দ্র সংগীত, যে কোন ব্যান্ডের গান এসময়ের জন্য হারাম।
কবিতাঃ- আগেই বলেছি, বই ভাল লাগবে না। যদি পড়তে পারেন, তবে তো কথাই নেই। কবিতা বাদ দিয়ে সব পড়া জায়েজ। কাঠখোট্টা লেখা পড়তে পারেন। পড়ার সময় যেন প্রতি লাইনে একবার ডিকশনারি বের করতে হয়। না হলে রম্য পড়ুন। সৈয়দ মুজতবা আলী রচনাসমগ্র হাতে নিন। শবনম ছাড়া সব লেখাই পড়ে ফেলুন।
পিকঃ- ফেবুতে পিক আপলোড করুন। হাস্যকর মনে হতে পারে কিন্তু এটাই সত্যি যে, বন্ধুদের ‘সেই দেখাচ্ছে মামা’ টাইপ কমেন্ট (হোক না মিথ্যা!) আপনার মন ভাল করে দেবে, গ্যারান্টি! আর এক্সকে আনফ্রেন্ড করে দিন, পারলে ব্লক। ব্লকই বেস্ট। তাকে ছিটিএন (*দার টাইম নাই)!
কিছু কিছু ফ্রেন্ড আছে যাদের স্ট্যাটাস হবে এমনঃ- “আগে যে নাম্বারটা কল লিস্টের প্রথমে ছিল, এখন সেটাই অনেক নাম্বারের ভিড়ে তলিয়ে যেতে যেতে হারিয়ে গেছে। মানব জীবন কী আজব!”
এদের দেখা মাত্রই রিমুভ করুন ফ্রেন্ডলিস্ট থেকে। নিজেও ‘চলে গেলে’ টাইপ কিছু লিখবেন না। মনে রাখবেন, একজন নিরাশাবাদিকে অন্যান্য নিরাশাবাদিরাও এড়িয়ে চলে, বিরক্তির চোখে দেখে।
কল্পনা/চিন্তা/ নস্টালজিয়াঃ- ব্রেকাপের পর ‘ওকে’ নিয়ে চিন্তা করাটা ছেড়ে দিন। এটা পুরা ফাউল। চিন্তা যদি করতেই হয়, নতুন কাউকে নিয়ে করুন। আশেপাশে ভাল সেক্সি স্মার্ট ছেলে/মেয়ের তো অভাব নেই।
খেলাঃ- খেলতে পারলে আর কিছুই লাগবে না। নিশ্চয়ই ফোনে কথা বলতে বলতে রাত জাগার অভ্যেস হয়ে গেছে। ব্যাপার না। লালিগা, প্রিমিয়ার লিগ, সিরিয়া চলছেই। দেখতে থাকুন। আর ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে- কেনিয়া’র ম্যাচও দেখুন (পাকিস্তান ছাড়া)। সময় কেটে যাবে।
মনের চেয়ে শরীরকে গুরুত্ব বেশি দিনঃ- যদি মন প্রাণ দিয়ে ভালবেসে ছ্যাকা খান, তাহলে এটা আপনার জন্য। এটা হলো সবচেয়ে হার্ডকোর টিপস। পর্ণ দেখুন, চটি পড়ুন! শুনতে ভাল লাগবে না হয়তো কিন্তু এটা কাজে দেবে। সোজা ভাষায়, কয়েকদিনের জন্য ভুলে যান মন বলে কিছু আছে। ‘মারি অরি পারি যে কৌশলে’। যেভাবেই হোক, ভুলতে হবে। সুতরাং এর জন্য যা দরকার তাই করতে হবে। মনে রাখবেন, এটা ‘পবিত্র পাপ’! আরেকটা কথা, ফোন করে পারলে মনের খায়েশ মিটিয়ে খিস্তি করুন। যত রাগ আছে মিটিয়ে নিন। শান্তি পাবেন।
ভাবুন, আপনি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ছ্যাকাখোর নন। জামাত শিবিরেরা পাকিস্তানের সাথে প্রেম করতে গিয়ে একাত্তরে সবচেয়ে বড় ছ্যাকা খেয়েছিল। ওরা কিন্তু থেমে নেই। নব উদ্যমে পাক- প্রেম শুরু করেছে। আপনি তাহলে কেন থেমে থাকবেন? জীবন মাত্র ষাট বছরের। তিনদিনও যদি কেঁদে কাটান, সেটাও ফেরত পাবেন না। অতএব, বিসমিল্লাহ বলে, আরেকটা শুরু করুন। বাকিটা দেখা যাবে।
কী আছে গিবনে!

১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: উরে মা বিশাল জিনিস, সময় করে পুরোটা পড়ে নেব। শেয়ার করার জন্যে ধন্যবাদ।

ভাল থাকুন।

৭| ১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: উপ্স একটা ডিলিট করে দেন

১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনি বলার আগেই ডিলিট করে দিয়েছিলাম।

ভাল থাকুন।

৮| ১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫২

গন্ডোলার মাঝি বলেছেন: ধন্যবাদ।আমি ই-মেইল কম ব্যবহার করি। Clash of Clansগেম এর জন্য খুলেছিলাম।আর আপনার কানাডার লেখাটার পরবর্তি পর্ব টা তারাতারি লিখবেন

১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: না না কোন সমস্যা নেই। আপনি যেটাতে বেশি থাকেন আমি সেটাতে নেই, আমি যেটাতে থাকি সেটা আপনি তেমন ব্যবহার করেন না। হাহা।

আমি তেরো পর্ব পর্যন্ত লিখেছি। পড়েছেন কিনা জানিনা।
জ্বী নতুন পর্ব দু একদিনের মধ্যেই দেব।

ভাল থাকুন।

৯| ১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:০১

পথেরপাঁচালি বলেছেন: একটু আগেও ডিপ্রেস ছিলাম একটা বিষয় নিয়ে লেখাটা পড়ে ভাল লাগছে এখন শুধু প্রেমে ছ্যাকা না অন্য যে কোন বিষয়ে জন্য এই কথা মানলে ভাল ফল পাওয়া যাবে।

১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:১৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমার লেখা পড়ে আপনার মন খারাপ কমেছে জেনে অসম্ভব ভাল লাগছে। লেখা সার্থক ধরে নিলাম। হাহা।

হ্যা ঠিক, কিছু কিছু টিপস সার্বজনীন যেকোন প্রবলেমে ব্যবহার করা সম্ভব।

অনেক ভাল থাকুন আপনি, সকল ডিপ্রেশন কেটে যাক। :)

১০| ১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:০৩

অশ্রুকারিগর বলেছেন: ছ্যাঁকা খাওয়া ভালো। ছ্যাঁকা না খেলে সবাই রংগিন স্বপ্নের দুনিয়াতে থাকে। একটা ধাক্কা খেয়ে বাস্তবে আসে। অনেকের মাঝে আবার সৃজনশীলতা আসে।

কবি বলেছেন " একটি সফল প্রেম একটি পরিবারের জন্ম দেয় আর একটি ব্যর্থ প্রেম একজন সাহিত্যিকের জন্ম দেয়।"

কোন কবি বলেছিলেন জানতে পারিনি।

তবে ছ্যাঁকা খেয়ে বেশি বেকা হয়ে গেলে প্রব্লেম।

১৪ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:১৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা মজার কমেন্ট করেছেন। অনেকে ছ্যাকা খেয়ে বেটার মানুষ হয় আবার অনেক একেবারে উচ্ছন্নে চলে যায়। ডিপেন্ডস অন দা পারসন।

মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ, ভাল থাকুন।

১১| ১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪৯

বিপ্লব06 বলেছেন: ভাল্লাগছে!!!
পিরিত না কইরাও ইডিয়ট একবার ছ্যাকা খাইয়া সেই লেভেলের ব্যাকা হইয়া গেছিল। সোজা হইয়া দাঁড়াইতে কয়েক বছর লাগছিল। এই কথা মনে হইলে এখনো ব্যাকা ফিল হয়।

আর বুদ্ধি দিয়া কুনো লাব নাই। যে ব্যাকা হইবার সে হইবেই।

রাখাল ভায়ার কমেন্ট ভালা পাইছি।

ভালো থাকবেন।

১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:৫৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আহারে ছেলেটার মন অনেক নরম! নাহলে পিরিত না করেও ছ্যাকা খেয়ে ব্যাকা হয়?
ইস! বুদ্ধি দিয়ে লাভ নেই! বুদ্ধুকুমার আপনাকে বুদ্ধি দিয়ে লাভ নেই কেননা আপনি বুদ্ধু। যতো যাই বলা হোক কিছুই বুঝবেন না! কিন্তু বুদ্ধিমানেরা ভালো উপদেশ নিতে জানে।

যারা আমার সব ধরনের পোষ্টে কমেন্ট করেন তাদের প্রতি ভীষন কৃতজ্ঞ থাকি সবসময়। ব্লগে এরকম অনেকের কাছেই কৃতজ্ঞ। বিশেষ করে আপনি কমেন্ট কম করেন (যতোটা আমি জানি) তাও আমার ব্লগে ঢু মেরে যান তাই বেশিই কৃতজ্ঞ আপনার কাছে। ধন্যবাদ।

অফটিপিক: আমি আগের পোস্টের কমেন্টের উত্তরে অনেক মজা করেছিলাম কিন্তু মাফটা সিরিয়াসলি চেয়েছিলাম। মাফ করেছেন আশা করি।
আপনিও ভালো থাকুন বুদ্ধুকুমার।

১২| ১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:৫৩

সম্রাট৯০ বলেছেন: এই ছ্যাকা নিয়ে আমার ভালো মন্দ কোন অভিজ্ঞতা নেই আসলে, না থাকার পিছনে একটা ব্যপার হলো কখনো নিজের সীমানা পার হইনি,যতবার উপরের দিকে তাকিয়েছি ততবার নিজের পায়ের দিকে তাকিয়েছি,যখনি নিজেকে দুর্বল মনে হয়েছে তো মুখ ফিরিয়ে নিয়েছি, তাই বন্ধু আপনার পোস্ট নিয়ে বিশেষ বলতে পারছিনা :)

১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:০৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হায় হায় মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন কেন প্রতিবার? প্রচন্ড দুঃখ না পেলে প্রচন্ড সুখ পাওয়া যায় না। ;) ;)
আমার বন্ধু কখনো সীমানা পার আকাশের দিকে তাকিয়ে দুনিয়া দেখবে সে আশা থাকল।

সুন্দর গান, এটা শোনেন।

১৩| ১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:১৩

সম্রাট৯০ বলেছেন: হুম হায়দারের কিছু গান ভালো লাগে আমার, যেমন এটা খুব ছুঁয়ে দেয় আমাকে Egotistic

১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:১৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ওর দেশাত্মবোধক গানগুলো গায়ের লোম খাড়া করে দেয়। খুব ইউনিক একটা ভয়েস। আপনি যেটা দিয়েছেন সেটা আমার বেশ প্রিয়। আপনার জন্যে এটা দিলাম।

আপনার কাছে বোধহয় আমার ম্যানার্স সব লুকোচুরি খেলতে চলে যায়। ভাল আছেন, ভাল থাকুন, শুভকামনা এগুলো বলতে ভুলেই যাই!!! যাই হোক এখন বলছি ভাল আছেন আশা করি।

১৪| ১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:৩২

সম্রাট৯০ বলেছেন: হুম ম্যানার্স এখানে আমিও একটু দুর্বল আছি, ফরমাল বিষয়কে নরমালী আমি একটু কম ব্যবহার করি,তবে কেমন আছেন এই কথাটা জিজ্ঞাসা করার চেয়ে মনে মনে তার জন্য পার্থনা অথবা ভালো থাকতেই হবে এভাবে ভাবতে ভালো লাগে।

বাপ্পার গান গুলো সব সময় অন্যরকম ভালো লাগা বয়ে আনে,অসাধারণ সব গান তার ..............

১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:৩৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনার কথাটা ভালো লেগেছে। জিগ্যেস করার চেয়ে প্রার্থনা করাটাই বেটার।

আপনার দেওয়াটা শুনছি। আপনি এটা শুনুন। এই গানটা শুনে বাপ্পার ওপরে ক্রাশ খেয়েছিলাম এবং মনে মনে ভেবেছিলাম ইশ! আমার জন্যে যদি কেউ এইভাবে গাইত! :`> :`> Gan.

১৫| ১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:৪৮

সম্রাট৯০ বলেছেন: সুতরাং আমার জন্য প্রার্থনা করবেন,

হুম বাপ্পার এই গানটা অসাধারণ সৃষ্টি, কতবার যে এই গান শুনেছি তার হিসেব নেই, তাহসানের কোন গান আমার কখনোই ভালো লাগেনা, গানের শুরুতেই যদি শুনি এটা তাহসানের গান তখন আর বাকিটা শুনিনা, এতটাই অপছন্দের তবে একদিন ঘুম আসছিলোনা দেখে আমি এই গানটা ছেড়ে সহজেই ঘুমিয়ে পড়লাম, এরপর থেকে আমি ঘুমের কষ্টে পড়লে এই গানটা শুনি, এটা কি আমার ভালো লাগা থেকে ঘুম আসে নাকি বিরক্তি থেকে আসে আমি আজও জানিনা, দেখুনতো আপনি বের করতে পারেন কিনা :)

১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ২:৫৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: সুতরাং আমার জন্য প্রার্থনা করবেন, এটার মানে কি?

তাহসানকে ভালো লাগে না???? আমার তাহসানকে? বন্ধু আপনি আমার তাহসানের গান পছন্দ করেন না? না না না এ হতে পারেনা। সরি একটু বাংলা সিনেমা মুডে ছিলাম। ;)

এই গানটা তাহসানের বেস্ট গান না তো বিরক্তি, রাগ, ক্ষোভ থেকেই আমার বন্ধুটা ঘুমিয়ে পরে।
এটা শুনুন। এই গানটা কি রোমান্টিক! শুধু আমার তাহসানই এভাবে গাইতে পারে। মডেল দুইটাই জোস। আমি ছেলেটার ওপরে ক্রাশ খাই, আপনি মেয়েটার ওপরে খান। ;)

১৬| ১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৩:০৯

সম্রাট৯০ বলেছেন: হাহাহহাাহা ছুয়ে দিলে মন গানটা আমার ভালো লাগে, বাট যখন শুনেছি তাহসানের তখন একটু থমকে গেলাম, ছেলেটা ভালো লাগায় বাধ্য করছে আজকাল ভালো গেয়ে,এটা ঠিকনা ভালো গেয়ে ভালো লাগায় জোর করা হাহাহাহাহাহ :)

১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৩:১৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: সুতরাং আমার জন্য প্রার্থনা করবেন, এটার মানে কি এখনো বলেননি?

থমকানোর কি ছিল? ওর ভয়েস এতো ইউনিক যে সহজেই রেকগনাইজ করা যায়। যাই হোক আমার তাহসান আপনার মন জিতে নিয়েছে জেনে ভালো লাগল।

সুন্দর গানটা। আগে শুনিনিতো। ধন্যবাদ মাই ডিয়ার ফ্রেন্ড।
আপনার জন্যে এটা।

১৭| ১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৩:২৮

সম্রাট৯০ বলেছেন: কেমন আছেন সেটা জানতে না চেয়ে প্রার্থনা করতে বললাম, :)

১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৩:৩৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ও আচ্ছা দোয়া করলাম, বৎস সর্বদা ভালো থাকো!

হায় হায় এটা তো আমার জানের জান একটা গান। বন্ধু আপনি কে? আপনার দেওয়া ৯০% গানই আমার প্রিয় গানগুলোর মধ্যে পরে। ভয় লাগে আমার। সত্যিই পরিচিত নাতো? পরে যদি দেখি পরিচিত হয়ে মজা করছিলেন খুব খারাপ লাগবে। আর যদি অপরিচিতই হন তবে বলব Oh man! We are a match made in music heaven!

এটা শুনুন। Gan.

১৮| ১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৩:৫৭

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আমার মনে হয় ছেলেদের জীবন নিয়ে ভাল ভাবে একটা পরিহাস করলেন। আপনি যে ধরণের প্রকার উল্লেখ করলেন সেগুলো ব্যাঙ্গাত্নক ছাড়া আর কিছুই না। আপনার কি কোন আইডিয়া আছে - ছ্যাকা কী রকমের হয়?

আর, শব্দটা ছ্যাকা বলছেন? এটা বলে তো মেয়েদেরও অপমান হচ্ছে তাই না?

দেশের আনাচে-কানাচে খোঁজ খবর নিলে সব জায়গায়েই পাওয়া যাবে মেয়েরাই অহেতুক একটা ছেলেকে কষ্ট দিতে ভালবাসে।

হ্যাঁ, এখন উদাহরণ আসবে - ছেলেরা মেয়েদের হ্যানস্ত করে। হ্যাঁ - আপনি গ্রামীণ সমাজের উদাহরণ টানবেন এখন নিজেকে সুপিরিয়র বানানোর জন্য। কিন্তু, ভদ্র সমাজের আড়ালে কী ঘটে তা কি জানা আছে আপনার?

হাহাহা।

ছেলেরা মেয়েদের মত না। তারা কখনো কাউকে গিয়ে গিয়ে বলেনা আমি ছ্যাকা খেয়েছি, তারা অল্প কিছুদিনের মাঝেই আবার আগের মত সাধারণ রূপে চলা শুরু করে। হ্যাঁ, শব্দটা রূপই - কারণ, ভিতরে কী চলে - তা একমাত্র সে ই জানে।

তো, এরকম বিষয় নিয়ে মজা করা উচিত নয়। এ লেখাগুলোকে আমার কোন কাজের মনে হচ্ছেনা। যেখানে আপনি জানেনই না - সমস্যাটা কেমন - সেখানে আপনি সমাধান দিচ্ছেন? ওয়াও - সো কাইন্ড!

আপনি এত বড় বড় লেখা লিখতে পারেন - তো এসব না লিখে কাজের লিখা লিখুন।

আর, প্রশ্ন একটা - উপরে যে ধরণের ছ্যাকাগুলোর কথা উল্লেখ করলেন - সেগুলো কি আপনি দিয়েছেন ছেলেদেরকে? নিজের দেওয়াগুলোই বর্ণনা করলেন? কয়টা দিয়েছেন?

আমার এই মন্তব্য ডিলিট করা হবে হয়তো। বা, আক্রমণের ধারা ছুটে আসবে। ইট'স ওকে। অ্যাটাক আসুক।

শেষ কথা - এখানে আমি পোস্টদাতাকে কথা বলেছি। তো, অন্য কেউ যদি এখানে নাক গলাতে আসে - তাহলে, তার উচিৎ নাকটা কেটে ফেলে দেওয়া। অযথা নাক গলানোর জন্য নাক রাখার চেয়ে না রাখাই ভাল।

ধন্যবাদ। :)

১৫ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৩৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমি ব্যক্তিগতভাবে ডিলিট করবনা আপনার কমেন্ট। যখন একটা পোষ্ট লিখি কত প্রকারের ভয়ানক কথা আমার দিকে ছুটে আসতে পারে সেটা মাথায় থাকে। আর সম্মান থাকে সমালোচকদের প্রতি কেননা একটা পোষ্ট ভালো না লাগার পরেও তারা সময় নিয়ে কমেন্ট করেন। আপনার প্রশ্নগুলোর একটা একটা করে উত্তর দিচ্ছি। আপনার উত্তরগুলো মানতে হবেনা তবে ফাসির আসামীরও কিছু শেষ কথা থাকে। আমিতো সরল মনে ব্লগে একটা পোষ্ট লিখেছি মাত্র।

ছ্যাকা শব্দটা মেয়ে/ছেলে কাউকে অপমানের জন্যে নয়। এটা চলতি কথায় বলা হয়, মন ভাংগারই একটা প্রতিশব্দ। এখন আমি সিরিয়াস শব্দটা ব্যবহার না করে বিদ্রুপপূর্ন শব্দটা কেন ব্যবহার করলাম সেটা প্রশ্ন হতে পারে। আমি আসলে ছ্যাকা, ব্যাকা, একা ছন্দ করে মিলাতে চেয়েছিলাম। আর টাইটেলে যা থাকে তা পোস্টে বারবার আসতেই থাকে। এটা কাউকে অপমানের উদ্দেশ্যে ছিলনা।

হ্যাঁ, এখন উদাহরণ আসবে - ছেলেরা মেয়েদের হ্যানস্ত করে। হ্যাঁ - আপনি গ্রামীণ সমাজের উদাহরণ টানবেন এখন নিজেকে সুপিরিয়র বানানোর জন্য। কিন্তু, ভদ্র সমাজের আড়ালে কী ঘটে তা কি জানা আছে আপনার?
না না শুধু গ্রামীন সমাজই না ঢাকা শহরের হাই সোসাইটিতেও স্বামীর হাতে মার খাওয়া অসহায় নারী আছেন। আপনি জানেন না কেন জানেন? কেননা তারা শাড়ির আচলে নিজের কাটা দাগগুলো লুকিয়ে রাখে। আপনি পেপারে যতগুলো ধর্ষনের খবর পরেন বিশ্বাস করুন আসলে তার চেয়ে হাজারগুন হয়। কলংকের ভয়ে মেয়েরা মুখ খোলেনা। ১২/১৩ বছরে মেয়েদেরকে এসিড মারা হয় প্রেমের প্রস্তাবে না বলার জন্যে। আমাকে আপনি বলবেন মন ভাংগা ধর্ষন, এসিড নিক্ষেপের চেয়েও খারাপ কাজ। আমি বলব মন ভাংলে আবারো অন্যকেউ এসে কষ্ট ভুলিয়ে দিতে পারে কিন্তু এসব ট্রমা জীবনেও যায়না।
আর গ্রামীন সমাজকে বাদ দেওয়ার প্রশ্নই ওঠেনা, তারা আমাদের দেশের মেজোরিটি। আর শহরেও ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স হয়। কম হয় হয়ত গ্রামের তুলনায় কিন্তু হয়।


ছেলেরা মেয়েদের মত না। তারা কখনো কাউকে গিয়ে গিয়ে বলেনা আমি ছ্যাকা খেয়েছি, তারা অল্প কিছুদিনের মাঝেই আবার আগের মত সাধারণ রূপে চলা শুরু করে। হ্যাঁ, শব্দটা রূপই - কারণ, ভিতরে কী চলে - তা একমাত্র সে ই জানে।

আমি আমার লেখায় বেশ কজাগায় এটা বলেছি সরল ছেলেটা কাউকে কিছু বলতে পারেনা আবার ভুলতেও পারেনা। তো লাস্টের পার্টের সাথে একমত। কিন্তু মেয়েরাও অনেক সময় বালিশ ভিজিয়ে কাদে কিন্তু মুখ ফুটে কাউকে কিছু বলতে পারেনা। আপনি জানেন না এরকম মেয়েদের কথা কেননা তারা মুখে হাসি ঝুলিয়ে রাখে বুকে তীব্র ব্যাথা নিয়ে। মেয়েদের বুক ফাটে তো মুখ ফোটে না। আবার অনেক মেয়ে আছে যারা অনেক এক্সপ্রেসিভ। কিন্তু অনেক ছেলেও আছে সিগারেট খেতে খেতে বন্ধুদের সামনে দুঃখ জাহির করে। এটা জেন্ডারের ওপরে না ইন্ডিভিজুয়ালের ওপরে ডিপেন্ড করে।

তো, এরকম বিষয় নিয়ে মজা করা উচিত নয়। এ লেখাগুলোকে আমার কোন কাজের মনে হচ্ছেনা। যেখানে আপনি জানেনই না - সমস্যাটা কেমন - সেখানে আপনি সমাধান দিচ্ছেন? ওয়াও - সো কাইন্ড!
মজা আমি করিনি সিরিয়াসলি লিখেছি। প্রচন্ড কষ্ট, কেদে নিন, তীক্ষ্ণ ব্যাথা এ শব্দগুলো মজা করে কেউ লেখেনা। তবে আপনি পাঠক হিসেবে নিজের মতো করে ইন্টারপ্রিট করতে পারেন তাতে আমার কোন সমস্যা নেই। আমি শুধু নিজের ইন্টেনশন বলছিলাম। হ্যা এটা বলতে পারেন যে মেয়ে হয়ে অনুভব করতে পারিনা তাই লেখা উচিৎ হয়নি। কিন্তু ছেলেরাও তো নারীদের দুঃখ বেদনা নিয়ে যুগে যুগে কত কবিতা, সাহিত্য লিখেছেন। কোন মেয়ে ধর্ষিত হলে ব্লগের অনেক পুরুষব্লগার সেই মেয়েটা কি তীব্র কষ্টের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন সেটা লেখেন। তারা অনুভব করতে পারেন না কিন্তু মানবিকতার খাতিরে সহমর্মিতা দেখান। আমিও দেখালাম।


দেশের আনাচে-কানাচে খোঁজ খবর নিলে সব জায়গায়েই পাওয়া যাবে মেয়েরাই অহেতুক একটা ছেলেকে কষ্ট দিতে ভালবাসে।

একমত দেশ তথা দুনিয়ায় অনেক খারাপ মেয়ে আছে যারা ছেলেদেরকে কষ্ট দেয়। আমি তাদেরকে সাপোর্ট করছি না। ছেলেরা নিজের শক্তিতে সামলে উঠবে সে কামনাই করি। তবে হাজারটা ভালো মেয়েও আছে পৃথিবীতে।

আর, প্রশ্ন একটা - উপরে যে ধরণের ছ্যাকাগুলোর কথা উল্লেখ করলেন - সেগুলো কি আপনি দিয়েছেন ছেলেদেরকে? নিজের দেওয়াগুলোই বর্ণনা করলেন? কয়টা দিয়েছেন?

আমার নিজের মনটা অনেক আবেগী, নরম তাই ছ্যাকা অনেক দূরের কথা একটা মশাকেও না মেরে জানালা দিয়ে বের করার চেষ্টা করি। তো কারও মন ভাংগা তো আমি চাইলেই পারবনা। যার নিজের মন আছে সে অন্যেরটা ভাংগেনা।

আমার অনেক লজিক আপনার পছন্দ হবেনা জানি। কিন্তু এটাই জীবন। আমরা সবাই একভাবে ভাবি না কিন্তু তাতে রাগ করার কিছু নেই। অন্যকে ভুল প্রমান করারও কিছু নেই। এমনও তো হতে পারে আমরা দুজনেই দুজনের জায়গায় সঠিক!

এই কমেন্টদাতাকে অন্য সহব্লগারেরা আক্রমন করবেন না দয়া করে। ওনার ভাবনা উনি ভাবতেই পারেন। ওনাকেতো অকপটে মতামত দেবার জন্য বাহবা দেওয়া উচিৎ। উনি আমাকে বা নারীজাতিকে অপমান করার ইনটেনশন রাখেন বলে মনে করিনা। উনার লেখা বেশ এটাকিং লাগতে পারে তবে সেটা আমি বুঝব। আপনারা এর মধ্যে পরবেন না দয়া করে। I wrote the post, I will take all the heat.

১৯| ১৫ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৪:০২

সম্রাট৯০ বলেছেন: আসলে আপনার পোস্ট গুলো আমি পড়েছি ,কোন মন্তব্য করিনি অবশ্য কোনটাতে, বোঝা গেলো খুব সামান্যতম বস্তুর প্রতি আপনার চোখ যায়, আপনার প্রিয় মানুষ প্রিয় ভাবনা গুলো সহজ সরল সাধারণ নির্মল নির্ভেজাল মনে হলো,প্রথম কমেন্ট করেছি এমনি মজা করে, সেটার জবাবে আপনার সিরিয়াসনেস দেখে ভালো লাগলো, কিছু মানুষ আছে কারো কথায় কাজে সিরিয়াস হয়না,এরা ভেবে ভেবে অনেক কিছু বের করে ফেলে,সত্য বললে বিশ্বাস করেনা আবার মিথ্যা বললেতো নই,এরা মানুষকে বলার সময় যেমন আগা গোড়া ভেবে বলে আবার শুনার সময় আগা গোড়া চষে শুষে শুনে কিন্তু সহজ সরল সাধারণ মানুষ গুলো বলতে সহজ সত্যটাই বলে শুনতেও সরল ভাবেই শুনে।তাই তারা সব কিছুতে সিরিয়াস, আপনার মধ্যে এই স্বভাবটা আছে। আর আপনার আরেকা কথা খুব ভালো লেগেছে, -" আমি অতিআবেগী,আগে এই ব্যপারটা লুকানোর চেষ্টা করতাম এখন করিনা" কি চমৎকার একটা সহজ সরল স্বীকারোক্তি।
আপনি আমার ভালো একজন বন্ধু হয়েই থাকুন,ব্লগে এলে আপনাকে আমি সময় দেবো,গান বিনিময় হবে,সেই সুবাধে আপনি ভুলে যাওয়া গান গুলো শুনতে পারবেন আমি ফিরে পাবো আপনার মাথায় থাকা আমার প্রিয় গান গুলো, এভাবেই চলুক :)

১৫ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৪৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনি আমার ভালো একজন বন্ধু হয়েই থাকুন,
ঐ ছ্যামড়া আমি অন্যকিছু হওয়ার কথা কখন বললাম যে এভাবে বলছেন? ইস! আমি যেনো তাকে বয়ফ্রেন্ড হবার প্রস্তাব দিয়েছি এবং তিনি আমাকে বোঝাচ্ছেন বন্ধু হয়েই থাকি। কথার ছিড়ি দেখ ছেলের। কোন কথার কি মানে করেছে আল্লাহই জানেন। আর একবার এরকম কিছু লিখলে টরেন্টো বেশি দূরে না এসে পেটাবো। এটাই রিয়েল আমি। রিয়েল সিরিয়াস আমি। ;)

এত প্রশংসা করার জন্যে ধন্যবাদ। আপনি আমার আগের অন্য পোষ্ট পড়েছেন এবং সেটা থেকে আমার ব্যাপারে অনেক কিছু জেনেছেন সেটা আমি এখন জানলাম। ভালো লাগল। নীরবে হলেও আমার পাশে ছিলেন পাঠক হিসেবে সেটা অনেক অনুপ্রেরনাদায়ক। এমনকি প্রোফাইলের কথাটাও খুটিয়ে পড়েছেন সেটাও ভাল লাগল। ধন্যবাদ আপনাকে।

হুম গানবন্ধু এভাবেই চলুক।
যাই হোক বিদায় নেবার সময় এসেছে। আবারো কথা হবে।

২০| ১৫ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৪:১৯

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: আপনি কোনভাবেই স্বাভাবিক না !ছ্যাকা বিষয়ক এই বিস্তর গবেষণা স্বাভাবিক কেউ পারেনা ।পুরাই পাগলা টাইপ! O ha.. আপনি তো সামুপাগলা!!!

আরণ্যক রাখাল এর ৬ নম্বর মন্তব্যটা পরে ফেলুন ।বিস্তর ঞ্জান পাইবেন.... আমার তো মনে হয় আপনারা দুজনেই সেইমগারদের পাগলা ।পাগলায় পাগলীই মাস্তুতো ভাই...

অঃটঃ আমার ব্লগে স্বাগতম- ক্যাটাগরির রিপ্লাই করা থেকে রিপ্লাই না করাটাই ভাল ।এইটাও একপ্রকার ছ্যাকা!

১৫ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৪৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুম হয়তো পাগলই আমি, না হলেও ব্লগে থাকতে থাকতে হয়ে যাব। ;)

আপনার নিমন্ত্রন নিলাম, কোনদিন আপনার ব্লগে যাব।
ভাল থাকুন, শুভকামনা।

২১| ১৫ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৩৯

বিপ্লব06 বলেছেন: ব্লগটাকে অনেকদিন থেকে দেখতেছি, ব্লগের অনেক পরিবর্তন চোখে পরছে, অনেক ব্লগার আসছে অনেকে চলে গেছে, অনেকের লেখা মিস করি। ব্লগ একটা উত্তপ্ত জায়গা ছিল এক সময়। আমি মূলত গ্যালারিতে বসে দেখতাম, এখনো দেখি, পড়ে চলে যাই। আপনার ব্লগে ইমিগ্রান্ট লাইফের স্ট্রাগল আছে, নিজের সাথে কিছুটা রিলেট করতে পারি। এই জন্যই মনে হয় নিয়মিত আসা। কমেন্ট করে উৎসাহ দেবার চেষ্টা করি, কারণ আর যাই হোক, যে যাই বলুক, ফেসবুকের লাইকের/কমেন্টের মত ব্লগের পোস্টের হিট/কমেন্ট পাইতে কিন্তু ভালোই লাগে।

আর আপনি যদি আমারে ওই নাম ধইরা ডাকা বন্ধ না করছে তাইলে দেখবেন আপনার জন্য একটা ভয়াবহ নাম নিয়ে হাজির হয়ে যাব(হুমকি দিয়া দিলাম)।

অফটপিক উত্তরঃ আপনি যেইখানে মাফ চাওয়ার মত কিছু বলেননি বা করেননি সেখানে মাফ করারও কিচ্ছু নাই।

১৫ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৫:০৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: কমেন্ট করে উৎসাহ দেবার চেষ্টা করি, কারণ আর যাই হোক, যে যাই বলুক, ফেসবুকের লাইকের/কমেন্টের মত ব্লগের পোস্টের হিট/কমেন্ট পাইতে কিন্তু ভালোই লাগে।
না বুদ্ধুকুমার আমার লেখা ভালো লাগলেই কমেন্ট করবেন শুধু। আমি লাইক, হিট সিকার না। হ্যা আপনি যেহেতু পছন্দের ব্লগার আপনার আগমন ভালো লাগে। বুদ্ধুকুমার এসেছিল সেটা ভেবে খুশি হই। কিন্তু একটা কমেন্ট বাড়ল সেটা ভাবিনা। এরকম আরো ব্লগার আছেন যারা আমার ব্লগীয় বন্ধু, ভাই, বোন তাদেরকে নিজের পোষ্টে দেখলে ভালো লাগে। কিন্তু এধরনের উৎসাহ দেবার দরকার নেই। যখন লেখা ভাল লাগবে মনখুলে কমেন্ট করবেন যেমন কানাডা সিরিজের লেখাগুলো। আপনাকে যতোটুকু চিনি হয়তো হালকা পোস্ট আপনার ভাল লাগেনা। তখন শুধু উৎসাহ দেবার জন্য কমেন্টের দরকার নেই। আমি এমন কোন নতুন ব্লগার না যে এক্সাইটেড হয়ে হিটের অপেক্ষা করবো, হিট না পেলে ব্লগ ছাড়বো। আমি আবারো বলছি ভালো লাগলেই যেন কমেন্ট করেন।

আরেহ আমিতো অপেক্ষায়েই ছিলাম যে আপনিও আমাকে একটা নাম দেবেন। কেমন লাগে বলুন আমি আপনাকে নাম দিয়েছি কিন্তু আপনি আমাকে কোন নামই দেননি। আপনি খুব জলদি আমাকে একটা নাম দিন। বেশি খারাপ নাম দিয়ে নিজের খারাপ রুচির প্রকাশ ঘটাবেন না। :) আমি অধীর আগ্রহে নতুন নামের অপেক্ষা করছি। জলদি দেবেন। :)
আর হুমকি আমাকে দেবেন না। আপনার মতো দশটা বুদ্ধুকুমারকে এক হাট থেকে কিনে অন্য হাটে বেচে দিতে পারি আমি। আপনি বুঝতেও পারবেন না ভাববেন আমি বেচিনি। ;) ;)
মাফ চাওয়ার মতো কিছু আমি করেছিলাম কিন্তু আপনি যখন মনে নেননি তো বাদ দিন।

বুদ্ধুকুমার ভালো থাকুক। অনেক ভালো থাকুক।

২২| ১৫ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৪:৫১

সম্রাট৯০ বলেছেন: ১৮ নং এর প্রশ্নের জবাব প্রাসঙ্গিক যুক্তিক হয়েছে সাংঘর্ষিক হয়নি এবং এই মন্তব্য এবং তার জবাব পোস্টের গুনগত মান আরো বাড়িয়ে দিয়েছে,সত্যি কথা বলতে প্রতিটা পোস্ট লেখকের সন্তান,সে কাজের হোক আর অকাজের, সকল সন্তান তো আর সমাজের সব কাজে লাগেনা, সুতরাং মন্তব্যকারীর যেমন মতামত জানানোর অধিকার আছে তেমনি আছে লেখকের প্রতি সদয় হয়ে স্ববিনয় জানতে চাওয়া সে ক্ষেত্রে অবশ্যই লেখক কে জবাবে সহনশীল হতে হয়।

আমি কেন উপরোক্ত মন্তব্যে অনাধিকার চর্চা করলাম সেটার কারণ হলো - মুল্যবান মন্তব্য এবং তার জবাবে আমার হঠাৎ মনে হলো আমি বোধ হয় অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য করে পোস্টের মর্যাদায় আঘাৎ করছি, তাই লেখক কে বলবো এমন হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ করছি,।

১৫ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৫:১১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: প্রথম কথাগুলোর সাথে চূড়ান্তভাবে একমত বন্ধু।

না না এটা আবার কেন মনে হল? ক্ষমার মতো বড় শব্দ ব্যবহার করছে ছেলেটা!! আপনি আমার যেকোন পোষ্টে গান নিয়ে কথা বলতে পারেন। পোষ্টটা যদি আমার হয় তবে গান অপ্রাসঙ্গিক হবেনা কেননা আমার মধ্যে গান মিশে আছে।
আর এসেও গান দেননি আপনি, কথা ভাংলেন আবারো। কি যেন বলেছিলেন? একটা জিনিস ভালো পারি প্রমিস করলে রাখতে, দেখলাম কেমন পারেন। বাই।

২৩| ১৫ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৫:০৫

সম্রাট৯০ বলেছেন: আমিবা কোথায় অন্য কিছু মিন করলাম,আমিতো বন্ধুই হয়ে থাকতে অনুরোধ করেছি,অনুরোধ করছি যেন বন্ধুকে ভুলে যাওয়া না হয়, এখানেতো আবার সবাই আর্টিফিসিয়াল তাই ভয় থেকে আপনাকে আগেই অনুরোধ করে বসেছি যে আপনার বন্ধুকে মনে রাখবেন সব সময় আর সুন্দর গান গুলো উপহার দিয়ে যাবেন,এখানে দোষটা ঠিক চোখে পড়ছেনা আমার, তথাপিও ভুল বলে থাকলে বা ভুল বুঝলে দুঃখ প্রকাশ করছি :)

১৫ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৫:১৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আচ্ছা মানলাম। আসলে বন্ধু হয়েই থাকি কথাটার মানে এর চেয়ে বেশি কিছু হবনা সেটাও বোঝানো হয়। আপনার বলা উচিৎ ছিল ভালো বন্ধু হয়ে থাকবেন অনেকদিন। আর্টিফিশিয়াল? হাহা আমার অন্য ভালো খারাপ দিক জানিনা তবে I am one of the most natural human being you will come across in your lifetime. You will realize that or not time will tell.

মাফ করা গেল বন্ধুকে, Gan.

২৪| ১৫ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৬:১২

কালনী নদী বলেছেন: seka name sounds dirty after all they are broken heart!

১৫ ই জুন, ২০১৬ ভোর ৬:২৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুম চলতি কথায় এটাই বলে তাই দিলাম। আপনি কি বলতে চান বুঝতে পারছি।
মতামত এবং মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

২৫| ১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৫০

শুভ_ঢাকা বলেছেন: As usual আবরও হিট পোস্ট। ব্যপক গবেষনা।

ছ্যাক খাওয়া পর stress লেভল কমানোর জন্য gym এ work out করা যেতে পারে। মনের শাণ্তির জন্য meditationও করা যেতে পারে।

১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:০৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুম অনেক গবেষনা ফল!!
হ্যা অনেক কিছুই করা যেতে পারে। ধন্যবাদ কিছু আইডিয়া শেয়ার করার জন্যে।

প্রতিটি পোষ্টে সাথে থাকার জন্যে, কমেন্ট করার জন্যে অনেক ধন্যবাদ।
অনেক ভালো থাকবেন শুভ সাহেব।

২৬| ১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কি যেন বলতে চাইছিলাম!!! ;)

লেখার আমেজ তেমন্টের বহুমূখি ডাইমেনশনে ইরেজ হয়েই গেলু :-/

উরিব্বাস মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে কত রকমারী ;) আপনার আসলেই ধৈর্য্য আছে :)

হুম ছ্যাকামাইসিন পুষ্ট ভালা লাগল!!! আহা প্রথম ক্রাশ সেইরাম বড়াপু ছিলেন! অনেক দিন পর আপনার লেখায় যেন হারানো স্মৃতি ঝিলিম দিয়ে উঠল! :P
ছ্যাকা বিশেষজ্ঞকে অভিবাদন। অবশ্য এখনকার ডিটিজাল পুলাইপাইন ছ্যাকারে ইজি কইরে নিয়েছে- ব্রেকআপের মাঝে।
আমাদের কালের দু:খ এরা পাবে বলে মনে হয় না। বরং নতুন জিএফ নিয়ে মাস্তিতেই থাকে X((

মজার পোস্টে +++

১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:১৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনি না! হুম ধৈর্য্যের কথা বলে টন্ট করলেন না? যান আপনি বিনোদিত হয়েছেন তাতেই আমি খুশি। :)

ইস! দুঃখভরা স্মৃতির পাতা খুলে দিলাম বোধহয়।

হ্যা সেটা ঠিক। সবাই মাস্তিতে থাকে। কিন্তু এখনো কিছু ভীষন আবেগী পাগলের মতো কষ্ট পায়। এরা প্রতি যুগেই কম কিংবা বেশি করে থাকে।
আবারো লাইক, প্লাস, মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ। অনেক অনেক ভালো থাকুন।


২৭| ১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৩০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উপস...
সরি আপু, সত্যিই ভিন্ন ভিন্ন মাত্রায় আপনার পেসেন্শ দেখেই বলেছি অন্য কিছুর মিনিং মাথায়ই ছিল না নেই!!! কা্কে কষ্ট দিয়ে পাওয়া খূশি আমি কখেনাই চাইনা। তারচে নিজেই না হয় ব্যাথা ভার বয়ে যাব সেওভাল :)

স্মৃতির পাতার ঐসব দু:খও যে এখন বড়ই আনন্দের! তবে আরেক বড়াপুর ১৮+ মানের কথা তখন বুঝিনি বলে এখন আফসোস হয় :P কতইনা বুদ্ধু ছিলাম :)

সোনালী সময়ের সোনালী স্মৃতি ;)

শুভেচ্ছা অফুরান

১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:১২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আরে সরি বলার কি আছে? আমিতো মজা করছিলাম। তবে আপনার কথায় একটা মজার জিনিস খেয়াল হল। ভার্চুয়াল লাইফ আমাদেরকে কি অদ্ধুত করে দিয়েছে! একজনকে সুন্দর গান দিচ্ছি আবার একইসময়ে অন্য একজনকে নারীদের ওপরে হওয়া অত্যাচারের কথা বলছি। কি ভীষন বিপরীতমুখী মুড একইসাথে! বাস্তবে সম্ভব হতো না। জানি না এটা ভালো না খারাপ!

উরে মা! ১৮- বয়সে ১৮+ কথা না বোঝাই ভাল ছিল। আফসোসের কিছু নেই।

আপনাকেও শুভেচ্ছা।

২৮| ১৫ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২৩

শুভ_ঢাকা বলেছেন: আপনার এই পোস্ট এর সাথে এই গানটি কি যায়। gaan.

১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুম যায়। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। এটা শোনেন। ছ্যাকা জাতির জাতীয় সংগীত। ;)

২৯| ১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২১

রানার ব্লগ বলেছেন: বুজলাম ছ্যকা বিষয়ে বিশেষ ভাবে বিজ্ঞ, এখন সেটা দেয়ার ক্ষেত্রে না খাওয়ার ক্ষেত্রে এটা নিয়েই জোর গবেষনা চলছে।

ভালো লেগেছে, মনস্তাত্ত্বিক গবেষণা মুলক পোষ্ট টি । ধন্যবাদ।

১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমি দেওয়া খাওয়ার মধ্যে নেই। অন্যদেরকে হেল্প করার মধ্যে আছি। :)

ধন্যবাদ আপনাকেও পড়ার জন্যে।
অনেক ভাল থাকুন।

৩০| ১৫ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩২

অংকুর জেসফি বলেছেন: অনেক মজা পেয়েছি, শুভকামনা ।

১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: মজা দিতে পেরে আনন্দিত। আপনাকেও শুভকামনা।

৩১| ১৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩

অদৃশ্য বলেছেন:



ওরেব্বাস, আপনি দেখি ছ্যাঁকা এক্সপার্ট... ছ্যাঁকা অংশটুকু পড়া হয়েছে, প্রতিকারের অংশটুকু পরে পড়ে নেব...

শুভকামনা...

১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আচ্ছা পরে পড়ে নিয়েন সময় করে।

ধন্যবাদ আপনাকে।

৩২| ১৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ওরে মা শুধু ছ্যাকা আর ছ্যাকা। প্রকাশ্য ছ্যাকা, পরোক্ষ ছ্যাকা, আবছা ছ্যাকা, প্রকট ছ্যাকা, ছ্যাকার উপর ছ্যাকা সেই সংগে আছে মহা ছ্যাকা।





আপনাকে ছ্যাকায়িও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন নিরন্তর।

১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা মজার কমেন্ট করার জন্যে ধন্যবাদ।

আপনিও অনেক ভাল থাকবেন।

৩৩| ১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৬

লাল পিপড়ে বলেছেন: ছ্যাকাপিডিয়া লেখার চিন্তা ভাবনা আছে নাকি পাগলা ???? :)

১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৩৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: না না এ বিষয়ে এটাই শেষ পোষ্ট সম্ভবত।

ভাল থাকবেন।

৩৪| ১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:২৬

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ব্যাপক পোস্ট রে ভাই!! :D

১৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আরেহ জনাব!
অনেকদিন আমার ব্লগে দেখিনা।

যাই হোক পড়ার জন্যে ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।

৩৫| ১৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:০৫

শুভ_ঢাকা বলেছেন: বড়ই বদমতলব নিয়া লিখালিখি করছেন বলে মালুম হচ্ছে। অত্যন্ত স্বঙেনে আপনি আমার আর আমার মত আনেকই ইনফেকটেড করছেন অাপনার কলম থুক্কু কীবোর্ড দিয়ে । এর রিমিডি কী……

আপনার উপর আরও গুরুতর আভিযোগ আছে যা ক্রমশও প্রকশ্য…… :P

১৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:২৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: শুনি আর কি কি গুরুতর আভিযোগ আছে আমার বিরুদ্ধে এবং তা আপনার কি কি ক্ষতি করছে? :)

৩৬| ১৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৪০

Ishrat Jahan Shima বলেছেন: সাজেশনগুলো শুধু প্রেমঘটিত ছ্যাকার জন্যই না, আরও অনেক ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য হবে। তবে যে কোন ধরণের ছ্যাকার ক্ষেত্রেই (আই মিন লাইফের যে কোন ব্যর্থতা) সবচেয়ে বড় ওষুধ হচ্ছে সময়। Time is the grreat healer. ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। সময় পার হওয়ার সাথে সাথে লাইফে আরও জটিলতা, দায়িত্ব, বিপদ-আপদ, আনন্দ আসে যখন এটা প্রায়োরিটি লিস্ট এর নিচে নেমে যায়। কিন্তু তার মানে এই না যে কষ্টটা কমে গেল, হয়তো কষ্টটা সাময়িক ভাবে চাপা পড়ে যায়, কিন্তু হঠাত করে যখন আবার মনে পরে যায় তখন মনে হয় কষ্টটা কিছুই কমেনি। আবার কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে হয়তো সময়ও খুব একটা কাজ করে না। এরা হচ্ছে ব্যতিক্রম। আবার কিছু কিছু মানুষ হয়তো গায়েই লাগাবে না ব্যাপারটা, সেটাও একটা ব্যতিক্রম।

আরণ্যক রাখালের মন্তব্য ভাল লেগেছে। তোমার পোস্টে সহ ব্লগারদের ইন্ট্যার‍্যাকশন সব সময়েই উপভোগ্য।

১৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:৩০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আরে ইশারাত আপু! ভাল আছেন আশা করি।

জ্বী সহমত পোষন করছি! টাইম অনেক কিছু ভুলিয়ে দেয়। কিন্তু সেই সময়টুকু অনেকে দিতে পারেনা। ভুল কিছু করে বসে। সবাই যেন কষ্ট থেকে ঠান্ডা মাথায় লড়ার সাহস পায় সে কামনা থাকল।

সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ আপু।

৩৭| ১৬ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩

শুভ_ঢাকা বলেছেন: আরে আমি আপনার সাথে থাট্টা করছিলাম। আপনি এত seriously নিচ্ছেন কেন। :D

১৬ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:০০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আরে ঠাট্টা আমি না আপনি বোঝেন নি। আমি মজা করেই বলেছিলাম, এজন্যেই তো ইমো দিয়েছিলাম। আমি সিরিয়াসলি নিইনি, কোন চিন্তা করবেন না।

অনেক অনেক ভাল থাকবেন শুভ সাহেব।

৩৮| ১৬ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১০:১০

শুভ_ঢাকা বলেছেন: আপননার খুঁরে আমার প্রণাম। :-<

১৬ ই জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: :)

৩৯| ১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩

প্রাগৈতিহাসিক … বলেছেন: প্রথমেই সরি বলে নিই, সম্পূর্ণ আপনার পোস্টের বাইরে কথা বলার জন্য।

আপনার বেশ কয়েকটা পোস্ট পড়েছিলাম কিন্তু কখনো মন্তব্য করা হয়নি।

সম্প্রতি আপনার বেশ কয়েকটা কমেন্ট আমার দৃষ্টি কেড়েছে। শ্রদ্ধাবোধটুকু জানাতে চাই।
আর আপনি বিচলিতও হবেন না, কিছু কিছু এরকম হয়। এরা কখনো ঠিক হয় না। এদের বাইরেরটা সুন্দর! এরা খুব তাড়াতাড়ি এদের মনোভাব কিছু শিষ্য পর্যায়ে চালান করতে পারে। এরা মানে খুব বেশি নয়, খুব কম। গুরু, শিষ্য। মাঝে মাঝে এরা নিজেরা নিজেদের আক্রমণ করে। এরা ভালো কথা আগেও শুনেছে। এদের আসলে পরিবর্তন কখনোই হবে না।

ওখানকার সময়ে রাত দুটায় আপনার কমেন্ট দেখলাম। উদ্বিগ্ন হবেন না। এরা আপনার উদ্বেগ নিয়ে হাসবে, করুণা করবে। আপনি ভালো থাকুন। সবসময় এমন মানসিকতা পোষণ করুন।

আর হ্যাঁ, আরেকটা কথা বলি। এদের অনেক আইডি থাকে, এক আইডি থেকে বের হয়ে নতুন আইডিতে আবির্ভূত হয়। মাঝে মাঝে বিরতি নিয়ে। সো তাতেও কিছু মনে করবেন না।

আবার সরি সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক কথা বলার জন্য। সরি এগেইন।

১৬ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: টাইম দেখে বুঝতে পারছি কোন কমেন্টের কথা বলছেন। সেটা দেখে এখানে সাপোর্ট জানাতে এসেছেন সেজন্যে আমি কৃতজ্ঞ। আমি যা লিখেছি ব্লগের বেশিরভাগ মানুষই সেভাবে ভাবে। দুই একজনের জন্যে ব্লগের পরিবেশ নষ্ট হবেনা।
ধুর এসব ভার্চুয়াল লাইফের ছোটখাট বিষয় নিয়ে বিচলিত হলে জীবন চলবে? আমি উদ্বেগ, বিচলতা কিছুই অনুভব করছিনা। আমি শুধু ব্লগটাকে আগের মতো দেখতে চাই। সুন্দর, সভ্য।

জ্বী আজকাল এতো নিক আছে ব্লগে, একজনের অনেক নিক, খুব কনফিউজড লাগে! যখন ইচ্ছা নতুনটা খুলে যা ইচ্ছে করছে অনেকে!

না না আপনার সরি হবার কিছু নেই। আপনাকে ধন্যবাদ বরং।
আপনি অনেক অনেক ভালো থাকুন।

৪০| ১৬ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:১২

ইঞ্জিনিয়ার ইমরান হোসেন বলেছেন: অনেক ছ্যাকার গল্প ও কাহিনি তো শুনলাম..বাট আমার জীবনের সাথে তো মেলে না...অবশ্য লেখার সাথে বাস্তবতার মিল খুব কম ই থাকে.......

১৬ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ইশ! না মেলাতে পেরে দুঃখিত। আমি সব তো কভার করতে পারতাম না, মেইনগুলোই লিখেছি।

আপনি ভাল থাকবেন।
পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ।

৪১| ১৮ ই জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯

তানজিল শুভন বলেছেন: উফফ! অসাধারণ...
অসংখ্য ধন্যবাদ ছেলেদের কথা ভেবে কষ্ট করে লিখার জন্যে

১৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:২৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পড়ার এবং প্রশংসা করার জন্যে।
অনেক অনেক ভাল থাকুন তানজিল সাহেব।

৪২| ১৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ৯:৪৯

আরিফ রুবেল বলেছেন: জ্ঞানগর্ভ পোস্ট এবং তার মন্তব্য পাল্টা মন্তব্য। সবগুলো পড়া হল না বিধায় শোকেসে তুলে রাখলাম।

পুনশ্চ : যেকোনো পরিস্থিতিতে মাদক এবং আত্মহত্যাকে না বলুন। [ছ্যাকা খেয়ে যারা সমস্যার সমাধান মনে করে]

১৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:০০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুম শোকেস থেকে বের করে মনে করে পড়ে নিয়েন।

আপনার পুনশ্চ এতো জরুরি যে আমিও কপি করলাম,
পুনশ্চ : যেকোনো পরিস্থিতিতে মাদক এবং আত্মহত্যাকে না বলুন। [ছ্যাকা খেয়ে যারা সমস্যার সমাধান মনে করে]

সুন্দর মন্তব্যে ধন্যবাদ।

৪৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬

আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ বলেছেন: আমি পাইথন(প্রোগ্রামিং ভাষা) শিখছি, নতুন কিছু এক্সাইটিং গেমও খেলছি পাশাপাশি । দিন তো কেটে যায়, যায় না? শুধু পড়াশুনোর ১১:৫৯ এই আর কী!

০২ রা মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুমমম!

৪৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৩৭

নিহান ওয়াহিদ বলেছেন: আরেক ধরনের ছ্যাঁকা আছে। সেটা হল ক্রাশ ছ্যাঁকা। চলার পথে হঠাৎ দেখা কোন মেয়েকে খুব ভালো লেগে যায়, যাকে আমরা আদর করে বলি ক্রাশ। কিন্তু পরে যদি দেখি সেই ক্রাশ আরেক জনের সাথে তাহলে বুকের ভেতর কেমন জানি একটা মুচড় দেয়। এটা হলো ক্রাশ ছ্যাঁকা। আমি অহরহ এই ছ্যাঁকা খাই

০২ রা মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ক্রাশ ছ্যাঁকা হচ্ছে বেস্ট ছ্যাঁকা, এরমধ্যে দুঃখ কষ্ট তীব্র হয়না। আর এক ক্রাশের দুঃখ ভোলার আগেই আরেক ক্রাশ চোখের সামনে হাজির হয়ে যায়। :P

৪৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:৩৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: তুমি পারো বটে :)

সাবাস সাবাস B-))

০২ রা মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: তা তো পারিই, সে আর বলতে? ;)

থ্যাংকু, থ্যাংকু!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.