নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যেমন ইচ্ছে লেখার আমার ব্লগের খাতা।

Never argue with idiots. They bring you down to their level and then beat you with experience

সন্দীপন বসু মুন্না

অন্য সবার মতোই জীবনে স্বপ্ন ছিল অনেক। তবে আপাতত বাসা টু অফিস টু ক্লাস টু ঘুম। এক সময়ের স্বপ্ন গল্পকার হওয়া আজ গল্পের মতোই লাগে। বাংলার সাহিত্যাকাশে আজ দুর্যোগের ঘনঘটা ! ;) ;) তারপরও ভাবি...এই বেশ ভালো আছি... সামু বা অন্যান্য ব্লগ সাইটগুলোতে প্রায়ই ঘোরঘুরি হয়। অনেক কিছুর পরও এই বিলাসিতাটুকু বাদ দিতে পারিনি। তবে শৌখিন ব্লগ লেখালেখি আপাতত বন্ধ। তবুও কাজের খাতিরে লেখাগুলো দিয়ে আপলোড চলছে-চলবে (একই সাথে পাঠকের বিরক্তি উৎপাদনও সম্ভবত!)। ছবিসত্ত্ব: গুগল ও ইন্টারনেটের অন্যান্য ইমেজ সাইটস। যোগাযোগ - ফেইসবুক: https://www.facebook.com/sandipan.Munna ইমেইল: sbasu.munna এট্ gmail.com

সন্দীপন বসু মুন্না › বিস্তারিত পোস্টঃ

কার হাট : গাড়ি কেনা ও বেচার আদ্যোপান্ত

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০২

কর্মব্যস্ত এই নগরে মধ্যবিত্ত থেকে উচ্চ মধ্যবিত্ত সবাই স্বপ্ন দেখে একটি গাড়ি কেনার। মধ্যবিত্ত জীবনের নানা টানাপড়েনে মন নামক মহাশয়ের ডাকে সাড়া দিয়ে সাধ ও সাধ্যের মেলবন্ধন ঘটিয়ে কম বাজেটের মধ্যেই যারা ঠিক করেছেন গাড়ি কিনে ফেলবেন, রিকন্ডিশনড কমদামী গাড়ি নিয়ে তাদের জন্য সম্ভাবনার দ্বার খুলে রেখেছে কার হাট। কার হাটের বিস্তারিত-



গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে সব সময়ই মনের মধ্যে কিছু প্রশ্ন উঁকিঝুঁকি মারে। গাড়ির যন্ত্রপাতি, পার্টস ঠিক আছে তো? ইঞ্জিন কন্ডিশন ভালো তো? বাড়ি নিয়ে যাওয়ার সময় ব্রেক ফেল করবে না তো? এ ছাড়াও কাগজপত্রের বিড়ম্বনা তো আছেই-এমন ভয় একদমই অমূলক নয়। বহু লোক আছেন, যারা সামান্য অসাবধানতার কারণে চরম দুর্ভাগ্যে পরিণত হয়েছেন। কেউ হয়তো বাড়ি নিয়ে যাওয়ার পর ইঞ্জিনের সমস্যা বুঝতে পেরেছেন। কেউ হয়তো এক সপ্তাহ পর আবিষ্কার করেছেন গাড়ি এক লিটারে এক কিলোমিটার যায়। আবার কারও হয়তো সব কাগজপত্রই জাল। এসব ঝামেলার কারণে অনেকে পুরনো গাড়ি কেনার ঝুঁকি নিতে চান না। কিন্তু একটু সাবধান আর একটু ভাগ্য সহায় হলে নতুন গাড়ির চেয়ে অনেক কমদামেই নতুনের মতো গাড়ি পেয়ে যেতে পারেন সহজেই।



খোলা মাঠে সারি সারি গাড়ি সাজানো রয়েছে। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের, বিভিন্ন মডেলের, বিভিন্ন রংয়ের হাজারো গাড়ির পসরা। শত শত ক্রেতা-বিক্রেতার আগমন। কেউ এসেছেন গাড়ি কিনতে, আবার কেউ এসেছেন নিজের গাড়িটি বিক্রি করতে। আবার হয়তো অনেকেই এসেছেন ঘুরে ঘুরে দেখতে। কোথাও দরকষাকষি চলছে, আবার কোথাও চলছে কাগজপত্র তৈরি। কেউবা পছন্দের গাড়িটি ঘুরে ঘুরে দেখছেন ভেতর কিংবা বাইরে থেকে। কেউ গাড়িটি চালিয়ে দেখছেন, এ যেন ক্রেতা-বিক্রেতার এক বিরাট মিলনমেলা।

যাদের শৈশব কিংবা জীবনের কোনো একটা সময় গ্রামের সংস্পর্শে কেটেছে, ‘হাট’ তাদের কাছে খুবই পরিচিত একটি শব্দ। সপ্তাহের কোনো বিশেষ একটি দিনে, কোনো নির্দিষ্ট স্থানে, সকাল থেকে সন্ধ্যা রাত পর্যন্ত হাট বসে। দূরদূরান্ত থেকে মানুষ চলে আসে এসব হাটে বেচাকেনা করতে। কেননা সূলভ মূল্যে প্রয়োজনীয় সব জিনিস পাওয়া যায় শুধু এই হাটগুলোতেই। শহরের ব্যস্ত জীবনে শপিংমলগুলো দখল করে নিয়েছে হাটের জায়গা। কিন্তু তারপরও সেই হাটের ঐতিহ্য ধরে রেখেছে ‘কার হাট’। সুলভ মূল্যে পছন্দের গাড়িটি খুঁজে নেওয়ার মোক্ষম জায়গা। সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবার সারা দিন চলে হাটের বেচাকেনা। পুরনো গাড়ি কিনতে চান, কিংবা বিক্রি করতে চান? সেক্ষেত্রে বেছে নিতে পারেন ‘কার হাট’।



কার হাটের যাত্রা শুরু হয় ১৯৯৯ সালের ১৩ আগস্ট। মূলত গাড়ির প্রদর্শনী, ক্রয় ও বিক্রয়ের জন্য এখন এটি বেশ বিখ্যাত। তা ছাড়া ক্রেতার প্রয়োজন ও চাহিদা অনুযায়ী পছন্দের গাড়িটি বেছে নিতে পারেন কার হাটের বিশাল বেঞ্চের কালেকশন থেকে। একই প্ল্যাটফর্মে এত বৈচিত্র্যময় অপশন আর কোনো শোরুমই দিতে পারবে না। তাই কার হাট এখন এত জনপ্রিয়।



কার হাট বসে প্রতি শুক্রবার ঢাকা শহরের প্রাণকেন্দ্রে সংসদ ভবনের বিপরীত দিকে রাজধানী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে। আসাদগেট সংলগ্ন আড়ংয়ের পেছনে খেলার মাঠে। টিঅ্যান্ডটি স্কুল ও কলেজ মাঠে। সকাল থেকেই শুরু হয়ে যায় ডিসপ্লে। খুব পুরনো মডেল থেকে শুরু করে খুব রিসেন্ট মডেল পর্যন্ত সব ধরনের গাড়িই এখানে পাওয়া যাবে। গাড়ির গায়ে চেকলিস্ট দেখেই জেনে নিতে পারবেন মডেল নম্বর, রেজিস্ট্রেশনের সাল, ইঞ্জিন সাইজ, দামসহ যাবতীয় তথ্য। তবে অবশ্যই দামাদামি করার সুযোগ রয়েছে। প্রতিটি গাড়ির সঙ্গেই কার হাটের নিজস্ব, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও দক্ষ সেলস এক্সিকিউটিভ নিয়োজিত আছেন কাস্টমারদের সেবায়। সেলস এক্সিকিউটিভদের কাছ থেকে গাড়ি সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় যাবতীয় তথ্য নিতে পারবেন। এ ছাড়াও সেলস এক্সিকিউটিভকে সঙ্গে নিয়ে টেস্ট ড্রাইভ করেও পরখ করে দেখতে পারেন গাড়ির বর্তমান কন্ডিশন। গাড়ি পছন্দ হয়ে গেলে এক্সিকিউটিভের মাধ্যমে কার হাট কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে। সব কাগজপত্র ভেরিফিকেশনের দায়িত্ব কার হাটের যথাযথ ইনস্পেকশনের মাধ্যমে কার হাট আপনাকে রিপোর্ট করবে গাড়ির কন্ডিশন সম্পর্কে। কার হাটের তত্ত্বাবধানেই মূল্য পরিশোধ করা যায় বলে ট্র্যানজ্যাকশন প্রসেস অনেক নিরাপদ। আর এসব কিছুর জন্য কার হাটকে দিতে হবে মোট মূল্যের ২.৫% কমিশন।



যোগাযোগ:



হক চেম্বার, লেভেল ১২/, (শমরিতা হাসপাতালের পাশে) ৮৯/২ পশ্চিম পান্থপথ, ঢাকা-১২১৫, বাংলাদেশ।

ফোন : ৮১৫৭৪১৬, ৮১৫২২৬৫

হাট সম্পর্কে তথ্য জানতে : ০১৯১৯৭৭৭৯৯৯

ওয়েবসাইট : http://www.carhat.com.bd









গাড়ি বিক্রেতাদের করণীয়



গাড়ির রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট, ট্যাক্স টোকেন, ইন্স্যুরেন্স প্রভৃতি কাগজপত্রের মূল কপি কার হাটের কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হবে।



ডিসপ্লে চার্জ ৪০০ টাকা প্রদান করতে হবে।



গাড়ির দাম উল্লেখ করতে হবে এবং সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত গাড়ি ডিসপ্লে করতে হবে।



গাড়ির চাবি কার হাটের কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হবে, যা সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত রাখতে হবে।



কোনো অবস্থাতেই কোনো ক্রেতাকে কোনো প্রকার ফোন নম্বর কিংবা ঠিকানা আদান-প্রদান করা যাবে না। অন্যথায় জরিমানা

করা হবে।







ক্রেতারা যেসব সেবা পাবেন



গাড়ির কাগজপত্রের সত্যতা প্রমাণের ১০০% গ্যারান্টি।



বহু ব্র্যান্ড আর মডেলের মধ্য থেকে পছন্দের মডেলটি বেছে নেওয়ার সুযোগ।



দক্ষ এবং প্রশিক্ষিত সেলস এক্সিকিউটিভদের সহযোগিতায় সঠিকভাবে গাড়ির পরীক্ষাকরণ।



মূল দামের মাত্র ৫% অগ্রিম দিয়েই গাড়ি বুকিংয়ের সুযোগ।



শনি থেকে বুধবার যে কোনো দিন সুবিধামতো সময়ে গাড়ি ডেলিভারি।



কার হাটের তত্ত্বাবধানে নিরাপদ ট্র্যানজ্যাকশন ও মালিকানা পরিবর্তন।



ট্যাক্স টোকেন, ফিটনেস আর ইন্স্যুরেন্স প্রভৃতি কাগজপত্রের সত্যতা যাচাইয়ের সুযোগ।







গাড়ি হস্তান্তরের পলিসি



গাড়ি পছন্দ হলে তা কেনার জন্য ৫% অ্যাডভান্স পেমেন্ট করতে হবে, যা হবে ক্যাশে।



ক্রেতাকে নিজে এসে অ্যাডভান্স পরিশোধ করে রসিদ সংগ্রহ করতে হবে।



গাড়ির বাকি মূল্য ক্যাশ টাকা দিয়ে অথবা ঢাকার ভেতরে পে-অর্ডারের মাধ্যমে পরিশোধ করা যাবে।



ক্রেতা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের যে কোনো শাখায় বাকি টাকা পরিশোধ করতে পারবেন।







কার হাট বর্তমানে গাড়ি কেনার একটি নির্ভরযোগ্য স্থান হিসেবে কাস্টমারদের কাছে জনপ্রিয়। সাধ ও সাধ্যের মধ্যে সমন্বয় করে কাস্টমারদের দক্ষ সার্ভিস দেওয়ার মাধ্যমে কার হাট এই বিশ্বাস অর্জন করে নিয়েছে।

মন্তব্য ২৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০৯

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: কার হাটের কিছু গাড়ির বর্তমান দর-

গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : রাশ-২০০৬
দাম : ২৩,২০,০০০
সিসি : ১৫০০

গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : এফ প্রিমিও-২০০৭
দাম : ২৪,৫০,০০০
সিসি : ১৪৯৫

গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : এফ প্রিমিও-২০০৫
দাম : ২০,৫০,০০০
সিসি : ১৫০০

গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : এলিয়ন-২০০৫
দাম : ১৯,৯৫,০০০
সিসি : ১৪৯৫

গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : এক্সিও-২০০৭
দাম : ১৯,৬৫,০০০
সিসি : ১৫০০

গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : এক্সিও-২০০৭
দাম : ১৯,৫০,০০০
সিসি : ১৪৯৫

গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : এক্স করোলা-২০০৬
দাম : ১৮,৫০,০০০
সিসি : ১৫০০

গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : এলিয়ন-২০০৩
দাম : ১৮,৩০,০০০
সিসি : ১৪৯৫

গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : এভেনজা-২০০৮
দাম : ১৮,০০,০০০
সিসি : ১৫০০
গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : এলিয়ন-২০০৩
দাম : ১৭,৯০,০০০
সিসি : ১৫০০

গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : এলিয়ন-২০০৪
দাম : ১৭,৯০,০০০
সিসি : ১৫০০

গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : এফ প্রিমিও-২০০২
দাম : ১৭,৫০,০০০
সিসি : ১৫০০

গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : এক্স করোলা-২০০৫
দাম : ১৭,৪০,০০০
সিসি : ১৫০০

গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : এক্স করোলা-২০০৬
দাম : ১৭,৩০,০০০
সিসি : ১৫০০

গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : এক্স করোলা-২০০৫
দাম : ১৭,০০,০০০
সিসি : ১৫০০

গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : এফ প্রিমিও-২০০২
দাম : ১৬,৯৫,০০০
সিসি : ১৪৯৫

গাড়ির ব্র্যান্ড : টয়োটা
মডেল : রিজিয়াস-২০০২
দাম : ১৬,৯৫,০০০
সিসি : ২৭০০

গাড়ির ব্র্যান্ড : নিশান
মডেল : মাইক্রো-২০০৬
দাম : ১৩,৩০,০০০
সিসি : ২৪০০

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:১১

জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় মুন্না,তোমার এই পোস্টের মাধ্যমে একটা বিষয় সতর্ক করতে চাই-কার হাট থেকে ভেহিকেল কেনায় কিম্বা ইন্টারনেট ভিত্তিক সেল বাজার থেকে কিছু কেনায় অনেক বেশী সতর্ক থাকতে হবে। আমাদের দেশে ডকুমেন্টস তৈরী করা খুব কঠিন নয়। শো রুম/ডিলার থেকে গাড়ি কিনলে বিক্রয়/ক্রয় পরবর্তী যেকোনো সমস্যায় অন্তত একটা ঠিকানা পাওয়া যায়। কিন্তু কার হাট/সেল বাজার থেকে কিছু কিনে সমস্যা হলে ওদেরকে ট্রেস আউট করা কঠীন হয়-ফলে পুলিশী ঝামেলা সবটুকুই ক্রেতাকে পোহাতে হয়।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৩

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: সত্যিই , এইরকম ঘটনা অনেক আছে।
এক্ষেত্রে জানাশোনা ও সতর্কতার বিকল্প নেই।

কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ জুলভার্ন । :)

৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:১২

এন আই মানিক বলেছেন: স্বপ্ন আমিও দেখিরে ভাই, কিন্তু গাড়ি কেনার মত মত টেকা পকোটে নাই

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৩

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: আমরা করবো জয় একদিন।

৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৪৬

সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: কার হাটেই আমি আমার পুরনো গাড়ি ভাল দামে রিসেল করেছিলাম। কিন্তু ক্রয় করেছি ডিলার থেকে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৩

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: সাধারণত রিকন্ডিশনড গাড়ির ক্ষেত্রে দাম ভালো পাওয়া যায়।

৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৫৭

হাসান রেজভী বলেছেন: জানতাম না। ধন্যবাদ।
++

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৩

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:০৪

স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: হুম। কবে যে একটা কিনমু। :(

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৩

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: হয়ে যাবে।

৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১০

বরফ গলা পািন বলেছেন: +

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৮

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: :/

৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৭

অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন: জুল ভার্ন ভাইয়ের সাথে একমত

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৮

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: আমিও !

৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৫৩

রাজীব বলেছেন: শুনেছি কার হাট নাকি ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশন করে।

তবে সবকিছুর পরও যারা সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কিনবেন নিম্নলিখিত কাজ অবশ্যই করবেন:

১। আসল ডকুমেন্টগুলো একবার বিআরটিএ-এর অফিস থেকে পরীক্ষা করিয়ে আনবেন।
২। গাড়ির নামে কোন মামলা আছে কিনা সেটি ট্রাফিক উত্তর ও ট্রাফিক দক্ষিন অফিস থেকে জেনে নিবেন।
৩। গাড়ির ইন্জিন নাম্বার ও চেসিস নাম্বার কাগজের সাথে মিলিয়ে নিবেন। অনেক সময় এসব নাম্বার ঘষা-মাজা করে পরিবর্তন করা হয়ে থাকে।
৪। বিক্রেতার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও ডিটেইল ঠিকানা রাখবেন।
৫। প্রয়োজন কৌশলে বিক্রেতার বাড়ি বা অফিস দেখে নিবেন।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৮

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: সতর্কতার বিকল্প নেই।

১০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০০

মুনতাশীর বলেছেন: ব্যাক্তিগত ভাবে আমার কার হাট সম্পর্কে খুবই খারাপ অভিজ্ঞতা আছে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৮

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: এই কথা আরও শুনেছি। কিন্তু আমার কাছে কার হাট কর্তৃপক্ষের ব্যাবস্থাপনা ভালো লেগেছে।

১১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৮

রবিনহুড বলেছেন: মুনতাশীর

@

আপনার অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করুন। এতে করে পাঠকও সেই ধরনের বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে রেহাই পেতে পারে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৮

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: লিখা শেষে এইখানে একটা লিংক দিয়া দিয়েন ভাই

১২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩৪

রাজীব বলেছেন: রবিনহুড বলেছেন: মুনতাশীর

@

আপনার অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করুন। এতে করে পাঠকও সেই ধরনের বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে রেহাই পেতে পারে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৮

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: ধন্যবাদ

১৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৫৭

বাল্যবন্ধু বলেছেন: এখনো গাড়ি কেনার ক্ষমতা হয় নাই। :(
তাই চুপ কইরা থাকলাম। :((

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:১০

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: আমরা কিনবো গাড়ি.... একদিন .... :)

১৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:০০

নিভৃত সরল ভাবনা বলেছেন: অসামাজিক ০০৭০০৭ বলেছেন: জুল ভার্ন ভাইয়ের সাথে একমত


একমত

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৪

সন্দীপন বসু মুন্না বলেছেন: লেখক বলেছেন: সত্যিই , এইরকম ঘটনা অনেক আছে।
এক্ষেত্রে জানাশোনা ও সতর্কতার বিকল্প নেই।

১৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫৯

মৃগয়া বলেছেন: কার হাট থেকে একটা গাড়ি প্রায় কিনেই ফেলছিলাম। ভাগ্যিস কেনার আগে একজন মিস্ত্রি দিয়ে ভেরিফাই করাইছিলাম। পরে জানতে পারলাম গাড়ি অকশানে কেনা। মাইর খাওয়া গাড়ি। চেচিস সেলাই করা। গাড়ি বাইরে ভিতরে দেখে কিছুই বোঝার উপায় নাই। এবং কোন মিস্ত্রি ছাড়া কারও পক্ষে গাড়ির নিচ দিয়া ঢুকে ভারিভাই করা সম্ভব না।

পরে শোরুম থেকে একটু বেশি দামেই গাড়ি কিনছি।

১৬| ২৬ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:২৮

ঠাকুরগাঁও গ্রিনল্যান্ড বলেছেন: হুম =p~

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.