নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সংগ্রামী পথিক

সংগ্রামী পথিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

তরুন-তরুনীদের বেহায়া, অবৈধ, আশ্লীল অসামাজিক কর্মকান্ড ।ফলাফল, মারাত্বক সামাজিক অবক্ষয় । (সমস্যার কারন এবং সমাধান)।

০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:০৪

অনেকদিন আগে প্রথম যেবার ঢাকা এসেছিলাম, বন্ধুদের সাথে গিয়েছিলাম “বোটানিকাল গার্ডেন এবং জিয়া উদ্যান এ” । ওখানে যে সব আশ্লীল কর্মকান্ড দেখেছিলাম তাতে মনে হয়েছিল , আসলেই আমাদের তরুন সমাজ এগিয়ে!!!!! (রসাতলে) যাচ্ছে ।



অনেক আভিজ্ঞতা হয়েছিল আমার । আবাক হয়েছিলাম এটা কি আমাদের দেশ , না কি আদিম যুগে চলে এসেছি এই আমি ।এদের লজ্জা বলতে কি অবশিষ্ট আর কিছু নেই । দিবালকে সকলের সামনে তারা আপত্তিকর কাজ চালিয়ে যাচ্ছে যা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয় । স্কুল , কলেজ , ভার্সিটি , বস্তি সব জায়গার নর পশু গুলো তাদের পশুপ্রবিত্তি দমন করার জন্য মরিয়া হয়ে এসেছে এসব ভ্রমন স্থানে ।ভালো মানুষগুলি লজ্জায় মাথা নিচু করে তাড়াতাড়ি সরে পড়ছে সেখান থেকে, নিজের সম্মান তো বাঁচাতে হবে । ভালো মানুষের জায়গা আর এখানে নেই ।



পত্রিকা খুলতেই চোখে পড়ল আশুলিয়া থেকে গাবতলি , এই ১৬ কিলোমিটার বেড়িবাঁধের পাশ দিয়ে বয়ে চলা তুরাগ নদী ও তার আশে পাশে চলছে অনেক তরুন তরুনীদের আশ্লীল কর্মকান্ড । তরুন তরুনীদের এসব আশ্লীল কর্মকান্ড চলছে ঘন্টা প্রতি ৫০০ থেকে ১০০০ টাকায় ভাড়া করা নৌকায় এবং টং ঘর এ ।

শুধু কি ঢাকায়, এই সব অশ্লীল কর্মকান্ড চলছে সারা বাংলাদেশ জুড়ে ।আমার জন্মস্থান রাজশাহীর অবস্থাও করুণ । রাজশাহীর ভদ্রা পার্ক ,চিড়িয়াখানা, পদ্মার চর, শিমলা সহ বিভিন্ন জায়গায় চলছে অসামাজিক কর্মকান্ড । এহেন কোন কাজ নেই যা এখানে হচ্ছে না।



শুধু কি তাই, স্কুল , কলেজ , ভার্সিটি ইত্যাদি সহ “সর্বস্তরের” খারাপ তরুন তরুনীরা তাদের পশুপ্রবিত্তি দমনের জন্য খুঁজে নিচ্ছে সাময়িক ও স্থায়ি ভাবে ফাঁকা হওয়া বাসাবাড়ি । স্কুল , কলেজ , ভার্সিটি , প্রাইভেট , কোচিং ফাঁকি দিয়ে তারা অবাধে চালিয়ে যাচ্ছে আপত্তিকর ঘুরাফেরা ও মেলামেশা । বাবা-মা রা প্রথম প্রথম কিছু বুঝতে পারেন না , আর যখন বুঝতে পারেন তখন আর সময় থাকে না । আর অনেক বাবা-মা এগুলোকে অধুনিক যুগের কালচার হিসাবে দেখেন , অবশেষে ঘটে যখন দুর্ঘটনা তখন তাদের টনক নড়ে , কিন্তু তখন আর কিছুই করার থাকে না ।



এমনকি এসব আশ্লীল ও অসামাজিক কর্মকান্ড চলছে রিক্সায় হুড তুলে । রাস্তায় হাজারো লোক দেখছে কিন্তু বেহায়া কপত-কপতি গুলোর নেই কোন লজ্জা । আর কেউ তার প্রতিবাদ করলে হয় ইভটিজিং যা কিনা এখন যৌন হয়রানি নামে পরিচিত ।



ফলাফল :- বেহায়া তরুন-তরুনিদের এসব আশ্লীল ও অসামাজিক কর্মকান্ডের ফলে ঘটছে,



১। সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ।



২। ধর্মীয় মূল্যবোধের অবক্ষয়



৩। মানুষ একজনের প্রতি আর একজন বিশ্বাস হারাচ্ছে ।



৪। বাড়ছে পারিবারিক কলহ , ঘটছে অনেক দাম্পত্য জীবনের অবসান ।



৫। সমাজের কোমোলমতি শিশুরা বেড়ে উঠছে এক অশ্লীল পরিবেশে যা তাদেরকে মানষিক ভাবে বিপর্যস্ত করছে ।



৬। বাড়ছে দোষীদের আত্মহত্যার হার ।তাদের অনেকে অবৈধ মেলামেশার পর প্রত্যাক্ষিত হয়ে বেছে নেয় আত্মহত্যার পথ ।



৭। এছাড়াও তারা বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্যের সাথে জড়িয়ে পড়ছে ।



৮। মারাত্বকভাবে বাড়ছে ইভটিজিং এর হার ।



৯। বেহায়া তরুন-তরুনিদের এসব অবৈধ, আশ্লীল ও অসামাজিক কর্মকান্ডের ফলে বেড়ে চলেছে সমাজ এ অবৈধ শিশুর হার ।তাদের অবৈধ মেলামেশার ফসল তারা ফেলে যায় বিভিন্ন জায়গায় । অবিশ্বাস্য মনে হলেও এটি চরম সত্য ।






### আমরা বাঙ্গালিরা শুধু মাত্র যারা খারাপ কাজ ঘটা্য তাদেরকে এক তরফা ভাবে দোষী সাব্যস্ত করি এবং ছি ছি ছি করতে থাকি । বলতে থাকি , দেশটা রসাতলে গেল , সমাজটা নষ্ট হয়ে বসবাসের অনুপযোগী হয়ে গেল ।

এইটা ঠিক না , এই ভাবে কখনো সমস্যার সঠিক সমাধান করা যায় না ।সমস্যার সঠিক সমাধান করতে হলে আমাদেরকে সমস্যার সঠিক কারনগুলো খুজে বের করতে হবে এবং সেগুলোর সমাধান বের করতে হবে । তবেই আমরা পারবো আমাদের দেশকে, সমাজকে , পরিবারকে এবং আমাদের প্রান-চঞ্চল তরুন-তরুনীদেরকে অবৈধ, আশ্লীল ও অসামাজিক কর্মকান্ড হতে মুক্ত করতে ।



সমস্যার কারন :-
তরুন-তরুনিরা এসব বেহায়া, অবৈধ, আশ্লীল ও অসামাজিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন কারনে এবং মাধ্যমে । সেগুলো হল :-



১। ধর্মীয় আনুশাসন এর অবমাননা ।




২। আমাদের সংস্কৃতি বহি:ভূত বিভিন্ন আপ-সংস্কৃতির আশ্লীল ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার চ্যানেল ।

এই আশ্লীল ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার চ্যানেল গুলো সম্বন্ধে আমরা সবাই জানি যার দ্বারা আমাদের তরুন সমাজ ব্যাপক ভাবে প্রভাবিত ।



৩। বাবা-মা এর অবহেলা ও দায়িত্বহীনতা ।যার ভূমিকা অনেক বেশি ।

ছেলে-মেয়ে কোথায় যায় , স্কুল , কলেজ , ভার্সিটিতে ঠিক মত যাচ্ছে কি না , না কি ফাঁকি দিয়ে অন্য কথাও যাছে , মোবাইল ফোন এ কার সাথে কথা বলছে , মেয়েরা অশ্লীল পোষাক পরে বাইরে যাচ্ছে কি না , ছেলে-মেয়ের বিয়ে করা প্রয়জনীয় হয়ে দাঁড়িয়েছে কি না ইত্যাদি অনেক বাবা-মা খেয়াল রাখেন না ।



৪। মোবাইল ফোন এর সহজলোভ্যতা এবং অপ-ব্যবহার ।

মোবাইল ফোন সহজলোভ্য হওয়ায় এবং এটি ব্যবহারে কোন সুনির্দিষ্ট নিতিমালা না থাকায় তার অপ-ব্যবহার এই সমস্যার একটি আন্যতম কারন ।



৫। খারাপ বন্ধু-বান্ধবিদের কু-প্ররোচনা ও উৎসাহ ।

দোস্ত , আমগো যদু ওই কাজ (অশ্লীল কাজ) করছে , তুই ও পারবি , এইডা কর , ওইডা কর । এই ধরনের কু-প্ররোচনা ও উৎসাহ আমাদের তরুন-তরুনীদেরকে বেহায়া, অবৈধ, আশ্লীল ও অসামাজিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িয়ে ফেলছে ।



৬। সরকার ও সংশ্লীষ্ট প্রসাশনের অবহেলা ও দায়িত্বহীনতা ।

কোথায় কোথায় নির্লজ্জ তরুন-তরুনীরা অবৈধ মেলামেশা করছে সেসব জায়গা সম্বন্ধে সংশ্লীষ্ট প্রসাশনের দায়িত্বপ্রাপ্তরা জানে ।কিন্তু কোন ব্যবস্থা নেয় না ।এ ব্যপারে সরকারেরও কোন মাথা ব্যাথা নেই ।







সমাধানের সঠিক উপায় :- সমস্যা সমাধানের কিছু কিছু উপায় ,



১। নিজেদের মাঝে ধর্মীয় মূল্যবোধ জাগিয়ে তুলতে হবে , তা মেনে চলতে হবে এবং আন্যকে তা মানতে উৎসাহিত করতে হবে ।



২। আমাদের সংস্কৃতি বহি:ভূত বিভিন্ন আপ-সংস্কৃতির আশ্লীল ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার চ্যানেল চিরস্থায়ি ভাবে বন্ধ করে দিতে হবে ।



৩। বাবা-মা কে ছেলে-মেয়েদের প্রতি সজাগ এবং দায়িত্বশীল হতে হবে ।



৪। মোবাইল ফোন ব্যাবহারে সু-নির্দিষ্ট নিতিমালা প্রনয়ন করতে হবে ।



৫। খারাপ বন্ধু-বান্ধবিদের কাছ থেকে সব সময় দূরে থাকতে হবে ।ভালো বন্ধু-বান্ধবিদের সাথে সময় কাটাতে হবে ।



৬। সরকার ও সংশ্লীষ্ট প্রসাশনের দায়িন্তপ্রাপ্তদেরকে সঠিক ভাবে দায়িত্বশীল হতে হবে ।



৭। নিজেকে সব সময় ভাল কাজের সাথে যুক্ত রাখতে হবে ।



৮। ভালোদেরকে সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে হবে ।



৯। সমস্যা এবং এর সমাধানের উপায় নিয়ে লিখালিখি এবং আলোচনা করতে হবে ।






আবশেষে বলতে চাই সুখী, সুন্দর সমাজ গঠনে আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে । অশ্লীলতা বিবর্জিত সমাজ আমাদের সকলের কাম্য । যদি আমরা আমাদের সমাজের এই ভয়ানক ব্যাধিকে দূর করতে না পারি , আগামী প্রজন্ম আমাদের ক্ষমা করবে না । সবার কাছে আমার প্রশ্ন আপনি কী আপনার সুন্দর , ফুটফুটে , নিস্পাপ বাচ্চাটির জন্য রেখে যেতে চান এক ভয়ানক ব্যাধিগ্রস্থ অশ্লীল সমাজ ?





### “সামহয়ার ইন ব্লগ” এর মডারেটর এর কাছে আমার একটি আকুল আবেদন ,লিখাটি কিছুদিনের জন্য প্রথম পাতায় রাখা হোক , যাতে করে বিষয়টি সবার নজরে পড়ে এবং সচেতন হয় । সবাই সচেতন হলেই সমাজ এই ভয়ানক ব্যাধি থেকে রক্ষা পাবে । ###


মন্তব্য ১২৭ টি রেটিং +৪৬/-০

মন্তব্য (১২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:১২

ROKON বলেছেন: জানার আছে অনেক কিছু। অসাধারন পোস্ট। ধন্যবাদ লেখককে

০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:১৮

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: এখনই সময় সঠিকভাবে সচেতন হবার , নয়তো পরে সমাধানের পথ হবে অনেক কঠিন । ধন্যবাদ ।

২| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:১৬

রাহীম বলেছেন: সচেতনতার জন্য পোস্ট স্টিকি করা হোক ।

০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:২০

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: সকলের সচেতনতা একান্ত কাম্য । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।

৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:১৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সমাধানের ১, ২ বাদে সবকিছুর সাথে একমত! তয় এক মত হইলেও লাভ নাই। আমি নিজেই এইগুলান করছি! অখন কাউরে মানা করলে তো কইবো,"মিয়া নিজে করছো, অখন আমাগো কামে বাগড়া দিতে আইছো! বিলাই মাইরা হজ্বে বইসা আমাগো জ্বালাও কেন?"

সমস্যা, কিছু কইবারও পারি না সইবারও পারি না আবার নিজেরে এইসব কাম থিকা আটকাইতেও পারি না! মুশকিল!

০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:২৯

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ভাই , সমাধান এক দিনে হয় না , সঠিক সমাধান পেতে হলে চাই অনেক ধৈয্য , নিরলস পরিশ্রম এবং সচেতনতা ।
কে বলেছে ভাই আপনি পারবেন না , আপনি-ই পারবেন । আপনাকে পারতেই হবে । আপনার নিকট আত্মীয় যদি সমস্যার দিকে ধাবমান হয়, আপনি কী তাকে সাবধান করবেন না । আমি জানি আপনি তাকে সাবধান করবেন । পুরো বাঙ্গালী জাতিটাকে নিজের আত্মীয় ভাবুন , আপনি পারবেন । আপনাকে পারতেই হবে । আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:১৯

শরীফ মহিউদ্দীন বলেছেন: আপনি নিজে যদি তরুন হয়ে থাকেন তাহলে নিজে কি করেন সেটা খাল করেন এসব কেতাবী ভাষায় সলিউশন দেয়ার ব্যার্থ চেষ্টা না করা উচিত। আর বয়স্ক হলে বল্বো আল্লা আল্লা করেন এগুলা নিয়া ভাইভা লাভ নাই। ভালো থাকবেন।

০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:৩২

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ভাই , আমি তরুন , আমি একজন সংগ্রামী পথিক,

৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:২৭

মাহমুদ ইমতিআজ বলেছেন: ভাই কিছু মনে কইরেন না, ব্লগে বুদ্ধিমানের অভাব নাই, এরা সবাই নিজেরে অনেক বুদ্ধিমান মনে করে। মানে হল গিয়ে গায়ে মানে না আপনি মোড়ল।

তবে যাই বলেন আপনার বিশ্লেষন চমৎকার। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:৩৭

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ভাই , সবাই সচেতন হলেই আমার লিখা সার্থক । আমি জানি না কতোটুকু পারবো কিন্তু সুধু আমার নয় আমাদের সবার সমাজের প্রতি দায়িত্ব আছে এবং তা থেকে পালিয়ে বাঁচা যায় না ।

আপনার কথা একদম ঠিক । আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:৩১

বিশেষনহীন বলেছেন: আপনার সম্পূর্ণ লেখাটা পড়ে জয়া বুঝতে পারলাম আমাদের সমাজের এই তথাকথিত "মারাত্বক সামাজিক অবক্ষয়" হবার পেছনে কারন একটাই, সেটা হল "অশ্লীলতা"। আর আমি অল্পবুদ্ধর মানুষ, আমার কাছে মনে হয়েছে আপনি এই অশ্লীলতা বলতে বুঝিয়েছেন নরনারীর দৈহিক সম্পর্ককে।

আপনার কাছে আমার কিছু প্রশ্ন আছেঃ
১. আমরা কী দেখলে মনে করব একটা কাজ খারাপ? মানে কোন কাজের কী ফলাফল থাকলে আমরা তাকে খারাপ বলব বা বলি সাধারনত?

২. আপনার সংজ্ঞায় খারাপের যে বৈশিষ্ট তার মধ্যে কী নরনারীর এই দৈহিক সম্পর্ক পড়ে কী না? কোনভাবেই ধর্মীয় গ্রন্থের প্রসংগ টানবেন না। কারন নিরপেক্ষা দৃষ্টিকোন থেকে দেখতে চাইলে ধর্মীয়গ্রন্থ আলোচনার বাইরে রাখতে হবে। কেননা ধর্মগ্রন্থ মানে এমন বহু লোক আছে।

আপাতত এইদুটির উত্তর দিন, তাহলে আলোচনায় সুবিধা হবে। সবার জন্যেই সুবিধা।

০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৪২

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: বিশেষনহীন,

আমার লিখাটি সম্পূর্ন পড়েছেন , সেইটা মানছি । কিন্তু মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন , সেইটা মানতে পারছি না ।

লেখাটি মনোযোগ সহকারে পড়লে দেখবেন ,আমাদের সমাজের এই তথাকথিত "মারাত্বক সামাজিক অবক্ষয়" হবার পেছনে যেসব যেসব কারন আছে সেগুলো খুব স্পষ্ট করে লিখা আছে , এবং এগুলো ছাড়াও আরো অনেক কারন থাকতে পারে । আপনি মাত্র একটি কারন দেখতে পাইছেন । কিন্তু কারন একটা নয় অনেক গুলো ।

"আপনার কাছে মনে হয়েছে আমি অশ্লীলতা বলতে বুঝিয়েছি নরনারীর দৈহিক সম্পর্ককে।" মনোযোগ সহকারে পড়ুন , আমি অশ্লীলতা বলতে নরনারীর দৈহিক সম্পর্ককে বুঝাইনি , বুঝিয়েছি " নরনারীর অ-বৈধ দৈহিক সম্পর্ককে " ।

আপনি আমাকে প্রশ্ন করেছেন ,


প্রশ্ন ১. আমরা কী দেখলে মনে করব একটা কাজ খারাপ? মানে কোন কাজের কী ফলাফল থাকলে আমরা তাকে খারাপ বলব বা বলি সাধারনত?

উত্তর : আমরা সমাজের মানুষ , আমাদেকে আমাদের সমাজে এবং পরিবারে বসবাস করতে হয় আর যেসব কাজে আমাদের সমাজ , পরিবার এবং নৈতিক চরিত্রের আবক্ষয় ঘটে , আমাদের জীবনে প্রত্যক্ষ ও পরক্ষ ভাবে নেমে আসে অ-শান্তি , সেসব কাজকেই বলা হয় খারাপ কাজ ।

আর আমরা যারা ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী তাদের কাছে খারাপ কাজ হল ঐ কাজ গুলো, যেগুলো করতে আল্লাহ আমাদের নিষেধ করেছেন ।



প্রশ্ন ২ । আপনার সংজ্ঞায় খারাপের যে বৈশিষ্ট তার মধ্যে কী নরনারীর এই দৈহিক সম্পর্ক পড়ে কী না? কোনভাবেই ধর্মীয় গ্রন্থের প্রসংগ টানবেন না। কারন নিরপেক্ষা দৃষ্টিকোন থেকে দেখতে চাইলে ধর্মীয়গ্রন্থ আলোচনার বাইরে রাখতে হবে। কেননা ধর্মগ্রন্থ মানে এমন বহু লোক আছে।

উত্তর :- আমি মনগড়া একটি সংগা দিলেই তা খারাপ এর সংগা হবে না । "নর-নারীর বৈধ সম্পর্ক খারাপ নয়, খারাপ হচ্ছে নর-নারীর অ-বৈধ সম্পর্ক, "

আর আমি একজন মুসলমান, আমাদের ধর্ম আছে , আমি ধর্ম বিবর্জিত কাঙ্গাল মানুষ নই । সুতরাং শুধু আমি নই বরং সকল ধর্মে বিশ্বাসী মানুষের তাদের জীবনের ভাল-খারাপ ধর্ম দ্বারা নির্ধারিত ।

হাঁ , ধর্ম গ্রন্থ মানে এমন অনেক মানুষ আছে , ধর্ম গ্রন্থের নির্দেশনা নিজ জীবনে পালন করে এমনকী পালন করতে চেষ্টা করে এমন মানুষ খুব কম ।

আল্লাহ আপনাকে সঠিক জ্ঞান দান করুন । ধন্যবাদ ।

৭| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:৩১

লজ্জাবতী বলেছেন: কথাটা মিথ্যা না।

অনাহুত সন্তানকে ফেলে যাওয়া এবং তার বড় হয়ে অপরাধী হয়ে ওঠা সমাজে নেতিবাচক প্রভাব রাখে আজকের আহ্লাদি প্রণয়ীরা।

০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৪৫

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: একদম ঠিক কথা । সচেতনতার বিকল্প নাই ।

৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১১:৩৩

বিশেষনহীন বলেছেন: কেননা ধর্মগ্রন্থ মানে এমন বহু লোক আছে।
কথাটা হবেঃ কেননা ধর্মগ্রন্থ মানে না এমন বহু লোক আছে।

৯| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:১৪

মিঃ সনি ৩০৩০ বলেছেন: আমাদের দেশে এমন লোক কবে জন্মাবে যে কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে বুঝলেন!!

০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৫১

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: হাঁ ভাই ,বুঝেছি , ঠিক বলছেন , আমাদের কথায় বড় হলে হবে না কাজে বড় হতে হবে আর তার জন্য প্রথমে চাই সচেতনতা যা আমাদেরকে পৌছে দেবে সঠিক লক্ষে । ধন্যবাদ

১০| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:১৪

আরিফ সিদ্দিকি বলেছেন: এসব দিয়ে কাজ হবেনা। যারা এসব করে তা গরিব। তাদের দ্রুত ধনি বানিয়ে দেয়া হোক। যাতে তারা রাস্তায় অকাম না করে হোটেলে যেতে পারে।

০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৫৩

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: আমাদের সবার জ্ঞান বুদ্ধি সঠিক ভাবে বিকশিত হোক এই কামনা ।

১১| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:২১

ন্জু বলেছেন: সচেতনতার জন্য পোস্ট স্টিকি করা হোক

০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৫৪

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: সহমত , সচেতনতা একান্ত কাম্য । ধন্যবাদ

১২| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৩৩

মিজভী বাপ্পা বলেছেন: ভালা পুস্ট।চালাই যান।

০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৫৭

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: সবার উতসাহ খুব দরকার ।

১৩| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১:০৭

নতুন বলেছেন: ভাইরে আপনার লেখা পইড়া একটা জিনিস বুঝলাম...

** আপনি কখনো মাইয়াগো প্রেমে পড়েন নাই....

** প্রেমে পড়ার শুযোগ এখনো আপনার হয়নাই....

** আর জিগি তো বহু দুরের জিনিস.. ;)

একটু মজাক করলাম.... মাইন খাইয়েন না...

পরিবত`ন আসবেই..... মাইয়ারা না চাইলে পোলাপাইনে তাগো নিয়া আশুলিায় নৌকায় উঠেনা....

আগে মাইয়ারা কখনই তাগো মনের কথা মুখে কইতো না ... এখন কইতাছে... তাগো ইচ্ছা পুরন করতাছে....

এইটা সময়ের সাথে সাথে বাড়বেই....

তাই সবাইকে এই সব বন্ধের কথা না বইলা....

সবাইকে এইসব যাতে নিরাপদে করে তার জন্য গিয়ান দেওয়াই উত্তম... :)

০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১:২৪

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: :| :| :|

১৪| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১:১২

ব্ল্যাকমেটাল বলেছেন: ভাল লিখেছেন
আমি ছোটবেলায় পয়লা বৈশাখে রম্না বটমূলে দেখেছিলাম।
দুপুরে ফেরার সময়, গাছের নিচে অশ্লীল কাজ দেখে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিলাম।
আমি টি।এস।সি এর কিছু ভাই-বেরাদার কে চিনি, ফিল্ম সোসাইটি হাবি-জাবির নামে মেয়েদের রিক্রুট করেন, রাতে ক্যাম্পেইনিং করেন আর সেমিনার একটা পাইলে, এদেশের কুসংস্কার আর ধর্মান্ধতার জাত উদ্ধার করেন।
চারুকলার ওইদিকের অবস্থা তো আরো খারাপ।
শিক্ষাঙ্গনে যদি এই পরিবেশ হয়, তাইলে তুরাগের পাড়ে কি হইব তা বলাই বাহূল্য

০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১:২০

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: সহমত , বাস্তবসম্মত কথা ।আমাদেরকে সচেতন হতে হবে । ধন্যবাদ

১৫| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১:৪৭

এস.এম.মঈনুল ইসলাম বলেছেন: লেখকের মনবাঞ্ছনা পুরুন হোক আর
পোষ্ট টি স্টিকি করা হোক।

০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১:৫০

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: সকলের সচেতনতা পারে সমস্যার সমাধান করতে । আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

১৬| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ৩:১৪

বিশেষনহীন বলেছেন: @ লেখক,
আমি হয়ত বোঝাতে ভুল করেছি। আবার বলছি, আপনার এই পোষ্ট দেয়ার কারন কিন্তু শুধুমাত্র আপনি কোন রাস্তায় কী দেখেছেন তার জন্যে দুশ্চিন্তায় পড়েই তাই না? মানে আপনি নরনারীর অবৈধ(!?) দৈহিক সম্পর্ককে সমাজের অবক্ষয়ের মাপকাঠি হিসেবে ধরছেন। এখন কী আমি বোঝাতে পারছি?

আমি যেদুটো প্রশ্ন করেছিলামঃ
প্রশ্ন ১. আমরা কী দেখলে মনে করব একটা কাজ খারাপ? মানে কোন কাজের কী ফলাফল থাকলে আমরা তাকে খারাপ বলব বা বলি সাধারনত?

আপনার উত্তরঃ
উত্তর : আমরা সমাজের মানুষ , আমাদেকে আমাদের সমাজে এবং পরিবারে বসবাস করতে হয় আর যেসব কাজে আমাদের সমাজ , পরিবার এবং নৈতিক চরিত্রের আবক্ষয় ঘটে , আমাদের জীবনে প্রত্যক্ষ ও পরক্ষ ভাবে নেমে আসে অ-শান্তি , সেসব কাজকেই বলা হয় খারাপ কাজ ।

আর আমরা যারা ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী তাদের কাছে খারাপ কাজ হল ঐ কাজ গুলো, যেগুলো করতে আল্লাহ আমাদের নিষেধ করেছেন ।


আপনার সংজ্ঞা আমার কাছে কোথায় ভুল মনে হয়েছে আমি বলছি।
আপনার কাছে খারাপ জিনিসের সংজ্ঞা হল যে জিনিস নৈতিক চরিত্রের অবক্ষয় ঘটায়। এখানে কিন্তু একটা ঝামেলা আছে আমি যে জন্য বলেছিলাম ধর্মগ্রন্থের আলোচনা আনতে। ধরেন মুসলমানদের কাছে কোরবানীর সময় গরু জবাই করা খুবই স্বাভাবিক। যেটা হিন্দুদের কাছে নৈতিকতার চরম অবক্ষয়,কারন তাদের ধর্মগ্রন্থে আছে গরু হল মা, আর মাকে হত্যা করা নৈতিকতা বিরোধী বলেই তারা মনে করে। বৌদ্ধ ধর্মে জীব হত্যাই মহা পাপ। কারন তাদের কাছে সেটা নৈতিকতা বিরোধী বলেই গৌতম বুদ্ধ সেটা নিষেধ করে গেছেন।
ক্রিশ্চিয়ানদের কাছে শুকর খাওয়া আলু খাওয়ার মত। কিন্তু মুসলমানদের কাছে শুকর অপবিত্র, এটা খাওয়া অনৈসলামিক।

এখন আমার প্রশ্ন হল আমি যদি এই কোন ধর্মের না হই তাহলে আমার নৈতিকতা মাপার মাপকাঠি কী হবে? যেহেতু আমি এই ধর্মগ্রন্থের ঈশ্বরকে মানব না।

আমি আমার কাছে খারাপ কী সেটার সংজ্ঞা দেই দেখেন আপনার মনমত হয় কী না। খারাপ হল তাই যা মানুষের ক্ষতি করে। ধর্ম,বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষে। যেমন ধরেন চুরি। আমি যদি মুসলমানের ঘরে চুরি করি এইটা হিন্দুর কাছে নৈতিক মনে হবে না, আবার হিন্দুর ঘরে চুরি করলে মুসলমানের কাছে নৈতিক মনে হবে না। যেসমস্ত ব্যাপার মানুষের ধর্ম বর্ণ গোত্র ভেদে আলাদা হয় সেগুলোকে খারাপ ভালো এমন কোন সহজ সরল সংজ্ঞায় ফেলা সম্ভব নয়। কারন সেটা আপনার কাছে যা হবে আমার কাছে তা হবে না। আমি কি বোঝাতে পারলাম?

এখন আসি নরনারী দৈহক মিলনের ব্যাপারে। আমার কাছে যদি গলাপ ফুল পছন্দ হয় আমি নিশ্চই সেটা কেনার জন্য বা পছন্দ করার আগে আপনার কাছে অনুমুতি নেব না? আপনার কোন পছন্দের কাজ যদি আরেকজনের মর্জি অনুযায়ী করতে হয় তাহলে সেটার চেয়ে দুঃজনক আর কী হতে পারে বলেন? এটা অনেকটা সামরিক শাসনের মত হয়ে গেল। আমি কী করব না করব সেটা জেনারেলকে বলে করতে হবে। যেটা পরিষ্কারভাবেই মানবতাবিরোধী, মানুষের ব্যক্তিস্বাধীনতার উপরে হস্তক্ষেপ। আমি যতক্ষন না আপনার কোন ক্ষতি না করছি ততক্ষন পর্যন্ত আপনার বা অন্য কারো অধিকার নেই আমার কাজে বাধা দেয়ার।

এখন প্রশ্ন হল নরনারীর দৈহিক সম্পর্ক আপনার কোনো ক্ষতি করেছে কী না। আমার চোখে পরে না দুজন মানুষের এই চমৎকার আনন্দ অন্য মানুষের কী ক্ষতি করতে পারে।
আমার তো খারাপ লাগে ভাবতে যে দুজন নির্দোষ প্রেমিক প্রেমিকাকে কাছাকাছি আসার জন্য রাস্তার ধারে বসতে হয়। তাদের টাকা খরচ করে হোটেলে যেতে হয়। আশুলিয়াতে ৫০০, ১০০০ টাকা খরচ করে নৌকা ভারা নিতে হয়। কেন ভাই, তারা আমাদের কোন বাড়া ভাতে ছাই দিয়েছে? তাদের ঐ নির্দোষ কাজ দেখে আপনার আমার কেন গাত্রদাহ হচ্ছে?

এখন দেখা যাক এই কাজকে অবৈধ বলার যৌক্তিকতা কতটুকু।
দুজন নরনারীর দৈহিক সম্পর্কের ব্যাপারটা সম্পূর্ণই ব্যক্তিগত এটা তো মানছেন? আপনার কোন ব্যক্তিগত কাজ আপনি কিভাবে করবেন, কার সাথে করবেন, কেন করবেন সেটা যদি আমি জিজ্ঞেস করতে যাই তাহলে কেমন হয়? আপনি কি প্রেম করবেন না করবেন না, করলে কেন করবেন, না করলে কেন করবেন না এগুলো কই আমি কিজ্ঞেস করার অধিকার রাখি? নাকি অন্য কেউ রাখে? কেউ না। যার যার ব্যক্তিগত কাজের ব্যাপারে তাকেই বুঝতে দেয়া উচিত, যতক্ষন না আপনার সেই কাজ কাউকে সরাসরি ক্ষতি করছে।

দুজন নরনারী সম্পূর্ণ নিজেদের ইচ্ছায় কী করবে সেটা সম্পূর্ণই তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। বিয়ের পরে তারা কী করে সেটা কি আপনি আমি জিজ্ঞেস করতে যাবো? কেন যাব না?কারন সেটা তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। আর বিয়ের আগে কেন করব তাহলে? তখন কী ঐ দুজন আপনার আমার বাপ দাদার সম্পত্তি থাকে? তাহলে কেন আমরা অন্যের ব্যাপারে নাক গলাবো??

আপনার সাথে আলোচনা করে ভালো লাগল।

০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:৫৮

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ভাই, ক্ষতি কি কি হচ্ছে তা ফলাফলে দেওয়া আছে ।

আর ভাই , আপনার খুব নিকট আত্মীয় যদি এমন কোন দিকে ধাবমান হয় যাতে তার ক্ষতি আর আপনি যদি তা বুঝতে পারেন আপনি কি তাকে এক বারের জন্য হলেও সাবধান করবেন না? আমি জানি আপনি করবেন ।

১৭| ০৫ ই জুন, ২০১১ ভোর ৪:০৬

কাজলভোমোরা বলেছেন: অবাধ যৌনতা কখনোই সমর্থনযোগ্য নয়।

আজকালকার আবাল ছেলেমেয়েরা হিন্দি-ইংরেজি ছবি দেখে বয়ফ্রেন্ড-গার্লফ্রেন্ড বানায় আর চিপা-চুপা খোঁজে। মেয়েগুলাও যৌন উত্তেজক পোষাক পড়ে মনে করে, "অনেক আধুনিক হলাম"।

ওদের জন্যে শুধুই করুনা আর আফসোস।

এই সমস্যার সমাধান একভাবে হবে না। আমাদের সব সমস্যাই রাজনীতির সাথে জড়িত বলে আমি মনে করি।

তাই, এই দুই কাইজ্জাখুন্নি হিংসুইট্টা মাতারিগো দেশ থেকে বাইর না করলে বাংলাদেশটা পুরাটাই ভাড়া খাটবে কয়দিন পর।

০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:০১

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ভাই , আমিও খুব উদ্বিগ্ন । ধন্যবাদ

১৮| ০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:০১

পাকাচুল বলেছেন: আঙুর ফল টকই লাগে।

০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:০৩

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: হা হা হা , আর উচিত কথায় আপনার গা জ্বলে ।

১৯| ০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৮:১৪

জেমসবন্ড বলেছেন:
................ভালো পোষ্ট । আমারও কিছু পোষ্ট ছিলো এরকম । আশা করি পড়ে দেখবেন ।


পোষ্ট স্টিকি করার জন্য অনুরোধ করলাম ।

০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:০৭

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ভাই , আপনার লিখাগুলো দেখলাম । আমার খুব ভাল লাগল । ভাই লিখালিখি চালিয়ে যেতে হবে । আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

২০| ০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:০৭

বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আলবার্ট_আইনস্টাইন বলেছেন: তোমাদের দেয়ালে শিশ্ন উঁচিয়ে প্রকাশ্য প্রস্রাব শ্লীল, প্রস্রাবশেষে শিশ্ন চেপে কুলুখহাতে চল্লিশ কদম হেঁটে যাওয়া শ্লীল, প্রকাশ্য স্ত্রী-প্রহার শ্লীল! আর প্রেমিকার পবিত্র হাত ধরে নিরীহ প্রেমিকের হেঁটে যাওয়া অশ্লীল!!


উচ্চ স্রেনির আবাল।সমরথন করতেছে এসব

০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:১৫

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: সচেতনতা খুব দরকার ।

২১| ০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:২৯

হাসিব আনোয়ার বলেছেন: আপনি সামাজিক সমস্যার কথা বলছেন , এর মধ্যে আবার ধর্ম টানার মানে কি ? আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা সবাই পবিত্র মনের অধীকারী আর অন্যান্য ধর্মের মানুষরা সারাদিন রেপ করে বেড়ায় ।

০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫৬

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: সঠিক জ্ঞান দ্বারা মস্তিস্ক পরিপূর্ণ হক (লিখাটি মনোযোগ সহকারে ভালো করে পড়ে তারপর মন্তব্য করলে ভাল হয়)

আপনি বলছেন ,আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা সবাই পবিত্র মনের অধীকারী আর অন্যান্য ধর্মের মানুষরা সারাদিন রেপ করে বেড়ায় ।

এইরকম কথা আমি কোথাও লিখিনি ।

২২| ০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:২৯

শায়েরী বলেছেন: Sundor likhesen vai

০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫৮

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: সচেতনতাই হবে আমার লিখাটির সার্থকতা । ধন্যবাদ

২৩| ০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:৩৬

ইলুসন বলেছেন: ভাল লিখেছেন।

০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:০০

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ।

২৪| ০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫১

এ কে এম ওয়াছিয়ুন হালিম বলেছেন:

সামুর কাছে এই পোস্ট স্টিকির অনুরোধ করেছেন!!!

আপ্নিতো আজিব পাবলিক, ভাই!!!
হাহাহা------

নৈতিকতার কথা সামুতে চলেনা, সবাই উলঙ্গপনার অনুসারী, অতএব সাবধান থাকুন। আপনি গ্রুপিংএর পাল্লায় পড়ে গেছেন।


আপনি ১৮+ পোস্ট দিয়ে দেখেন, যদি একটু বেশি সেক্যুলারিজম মেশানো থাকে তবে সেটা স্টিকি করা যেতে পারে।

বাঁধ ভাঙ্গার আওয়াজ মানে কি? না জানলে জেনে নিবেন---


আপনার জন্য শুভকামনা রইল। :)

০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:০৪

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ভাই , জনগন সচেতন হলেই আমার লিখা সার্থক । আর আমি ভয় পাই না , আমি সংগ্রামী পথিক । খুব ভাল লাগল । অসংখ্য ধন্যবাদ ।

২৫| ০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:১৬

মাহবু১৫৪ বলেছেন: ভাল পোস্ট

++++++++++

০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:২৫

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ

২৬| ০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪০

আমি মদন বলেছেন: দেশটা অন্ধকার জঙ্গল রাজ্যে পরিনত হচ্ছে। পুরো দেশটা ধীরে ধীরে একটা বিশাল বস্তিতে পরিনত হচ্ছে। দুনিয়ার এহেন কোন কুকর্ম নেই যা এখানে হবে না।

০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:০০

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: আমদেরকে যথাসাধ্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে জনসচেতনতায় । সচেতনতা কাম্য । ধন্যবাদ ।

২৭| ০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৪২

দিগন্তের পথিক বলেছেন: আমি সাধারণত সাইন ইন না করেই ব্লগ পড়ি, কিন্তু আপনার এই লেখা পড়ে আপনার লেখায় প্লাস দেয়ার জন্য এবং পোস্ট স্টিকি করার দাবি জানানোর জন্য আমাকে সাইন ইন করতেই হলো।
পোস্টে +++++++++++++

সামু মডারেটরদের কাছে দাবি জানাচ্ছি এই লেখা যেন অনতিবিলম্বে স্টিকি করা হয়।

আপনার লেখার সাথে পরিপূর্ণ একমত পোষণ করছি। আলট্রা মডার্ন এন্ড স্মার্ট যুগের এইসব জাতক-জাতিকাদের দাপটে আজকের এই যুগ, এই প্রজন্ম, এই সময়টা আসলেই অনেক বেশী খারাপ পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। চারদিকের রং-বেরঙের অসৎ হাতছানি ও অন্ধ অনুকরণের জয়জয়কারে এই প্রজন্ম আসলে বুঝে উঠতে পারছে না কোনটা ঠিক, কোনটা বেঠিক, কোনটা সুদূরপ্রসারী মঙ্গলময়তা বয়ে আনবে আর কোনটা সুদূরপ্রসারী অশান্তি-ধ্বংস বয়ে আনবে। আসলে এরা যতোটা না নিজ থেকে আগুয়ান হচ্ছে তার চেয়ে প্রভাবিত হচ্ছে অনেক বেশী। সেই কারণে, এই কলুষিত প্রভাবের বিষাক্ত বিষবাষ্পকে সবার আগে নির্মূল করা প্রয়োজন।

সস্তা জীবনবোধ, নোংরা ছোঁয়া-ছুঁয়ি খেলার উন্মত্ততা, হাস্যকর ও বাস্তবতা বিমুখ সব মন-মানসিকতার ধারাবাহী সকল ভারতীয় স্যাটেলাইট চ্যানেল ও ভারতীয় চলচ্চিত্রকে বাংলাদেশে স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা হোক এবং কঠোরভাবে এই ভারতীয় বিষগুলোর অনুপ্রবেশকে রোধ করা হোক।

আপনার সদিচ্ছা ও সুপ্রচারনার একজন আন্তরিক শুভানুধ্যায়ী হিসেবে আপনাকে ছোট একটা পরামর্শ দেই। সমাজ সংস্কার ও মানব্চরিতে শুভবুদ্ধির জাগরণমূলক এই পোস্টগুলোতে ধর্মীয় অনুশাসনের বিষয়টিকে টেনে না আনাটাই উত্তম। কারণ, কেউ ধর্ম মানে আবার কেউ ধর্ম মানে না, তবে সবাই-ই সমাজে বসবাস করে। আপনার ধর্ম-বিষয়ক উল্লেখগুলোকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে নাস্তিক ও ধর্মবিরোধীরা আপনার মূল-বক্তব্যের গ্রহণযোগ্যতাকে নষ্ট করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালাবে। সেই কারণেই, বাস্তব জীবনে ব্যবহারিকভাবে ধর্ম যে সকল মঙ্গলময়তার বারতা বয়ে আনে, ব্যবহারিক সেই বিষয়গুলোকেই বারবার সামনে তুলে অনুন ধর্মকে আড়ালে রেখে।
পরিশেষে এমন সময়োপযোগী, প্রশংসনীয় ও অত্যাবশ্যক একটি পোস্ট দেয়ার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আলোকিত ও কলুষমুক্ত সমাজ গড়ার প্রত্যয়ে আপনার এই দৃপ্ত কন্ঠস্বর ছড়িয়ে পড়ুক সকলের চেতনায়, এই প্রত্যাশা রইলো।

অনেকদিন আগে অনুরূপ একটি বিষয়ের উপর আমিও একটা পোস্ট করেছিলেন, চাইলে সেটি একবার পড়ে দেখতে পারেন:
প্রেমের প্রগলভতা ও আমাদের নবীন প্রজন্ম।

০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫৭

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ভাই , আপনার লিখাটি পড়লাম , খুব ভাল লাগল । আপনি ঠিকই বলছেন । আপনার জন্য শুভকামনা ।

২৮| ০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ১০:৫২

অনিক বলেছেন: সংগ্রাম করার বয়স নেই। আর মুরুব্বিদের কথা আধুনিক যুগের ছেলেমেয়েদের কাছে অপাংক্তেয়, অসাঢ়। উগ্র আধুনিকতা আমাদের নতুন প্রজন্মের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে দিয়েছে, পাল্টে দিয়েছে তাদের সুস্থ মানসিকতা। অনেক ক্ষেত্রে নিছক বিনোদন হয়ে উঠছে অপ্রীতিকর ঘটনার সাক্ষী, পরিবেশ ও পারিপার্শ্বিকতার কারণে অনেকেই প্রভাবিত প্রভাবিত হচ্ছে। মানুষের নিগুঢ় প্রবৃত্তির রাখঢাক ও গোপন বিষয়টি নানন্দিকতার সীমা ছাড়িয়ে অশ্লীলতার(!) জোয়ারে নিমজ্জিত হওয়ার পেছনে কোন ধরণের মানসিকতা বা উন্নাসিকতা কাজ করছে তা ভেবে দেখার বিষয়। যে বাংলাদেশে একসময় ছেলে মেয়েদের মেলামেশায় অনেকটাই বিধিনিষেধ বা রক্ষণশীলতার ছায়া ছিল আজ তা খোলা আকাশের মতোই বাঁধাহীন, উন্মুক্ত। হয়তো এই প্রজন্মের মধ্যে স্বাধীনচেতা ভাবটা অনেকবেশী সক্রিয়। স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে স্বাধীনতার এই বোধটাই হয়তো মানুষের অনেক ভাবনাকে বদলে দিয়েছে। যে স্বাধীনতার জন্য জীবন, রক্ত ও সম্ভ্রম বাঙালীদের গুনতে হয়েছে সেই সম্ভ্রম আজ এতোই সস্তা হয়ে গেছে যে এই প্রজন্ম তা নিয়ে মোটেও ভাবেনা। সবাই হয়তো তেমন নয় তবে গড্ডালিকা প্রবাহে সবাই গা ভাসাতে চায়। এই প্রবাহ রুখবে কে? যারা একবার হাতে অস্ত্র উঠিয়েছিল তাদের হাতে আজ আর সেই শক্তি নেই। যে প্রজন্ম সেই শক্তির আধার তারাই আজ বিপথগামী। তবুও আশাবাদ ব্যক্ত করা যায়- হয়তো একদিন দেয়ালে ফিঠ ঠেকলে এরাই নিজেদের সর্বশক্তি দিয়ে এই অশ্লীলতা আর নোংরামী রোধ করার যুদ্ধে ব্রতী হবে। তেমার আশা নিয়েই থাকছি। জেগে ওঠো হে প্রজন্ম- দেশ তোমাদের মুখ চেয়েই বসে আছে। এই দেশের ঐতিহ্য, ভবিষ্যৎ তোমাদেরই হাতে।

০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:০৮

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: আমরা নবীন , হাঁ , হাঁ , আমরা নবীন , আমরা সেই তরুন প্রান , আমরাই আনিব সভ্যতার জয়গান ।

আপনার কথাগুলো অনেক মূল্যবান । আপনাকে হাজারো ধন্যবাদ ।

২৯| ০৫ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:৩১

হারানোপ্রেম বলেছেন: ভালই বলেছেন। কিন্তু সামুতে এ "বিবাহ ই কি শারীরিক মিলনের একমাত্র ছাড়পত্র" ধরনের পোষ্টও আসে।

০৫ ই জুন, ২০১১ দুপুর ১২:০২

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: হুম , সব কিছুর ঊর্ধ্বে আমাদেরকে সচেতন হতে হবে ।

৩০| ০৫ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:১৫

১১স্টার বলেছেন: সামাজিক সচেতনতা দরকার। পাশাপাশি অভিভাবক দের ও সচেতন হতে হবে।

০৫ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:২৬

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ভাই , একদম ঠিক কথা বলছেন । আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

৩১| ০৫ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:১৬

বাক স্বাধীনতা বলেছেন: যোগ্য শাসক দরকার ভাই। পরীক্ষার হলে গার্ড না থাকলে পরীক্ষার্থীরা কথা বলে- উচিৎ নয় জেনেও বলে। সবাই জানে তারা যা করছে তা ঠিক নয়। কিন্তু নিজেকে সামলে রাখতে পারেনা। পরিবেশটা তাই এমন হয়ে গেছে। যোগ্য শাসক থাকলে আজ এ অবস্থা হতো না।

০৫ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:২৮

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: একদম হক কথা ।

৩২| ০৫ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:১৭

মোঃ আরিফ রায়হান মাহি বলেছেন: অনিক বলেছেন: সংগ্রাম করার বয়স নেই। আর মুরুব্বিদের কথা আধুনিক যুগের ছেলেমেয়েদের কাছে অপাংক্তেয়, অসাঢ়। উগ্র আধুনিকতা আমাদের নতুন প্রজন্মের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে দিয়েছে, পাল্টে দিয়েছে তাদের সুস্থ মানসিকতা। অনেক ক্ষেত্রে নিছক বিনোদন হয়ে উঠছে অপ্রীতিকর ঘটনার সাক্ষী, পরিবেশ ও পারিপার্শ্বিকতার কারণে অনেকেই প্রভাবিত প্রভাবিত হচ্ছে। মানুষের নিগুঢ় প্রবৃত্তির রাখঢাক ও গোপন বিষয়টি নানন্দিকতার সীমা ছাড়িয়ে অশ্লীলতার(!) জোয়ারে নিমজ্জিত হওয়ার পেছনে কোন ধরণের মানসিকতা বা উন্নাসিকতা কাজ করছে তা ভেবে দেখার বিষয়। যে বাংলাদেশে একসময় ছেলে মেয়েদের মেলামেশায় অনেকটাই বিধিনিষেধ বা রক্ষণশীলতার ছায়া ছিল আজ তা খোলা আকাশের মতোই বাঁধাহীন, উন্মুক্ত। হয়তো এই প্রজন্মের মধ্যে স্বাধীনচেতা ভাবটা অনেকবেশী সক্রিয়। স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে স্বাধীনতার এই বোধটাই হয়তো মানুষের অনেক ভাবনাকে বদলে দিয়েছে। যে স্বাধীনতার জন্য জীবন, রক্ত ও সম্ভ্রম বাঙালীদের গুনতে হয়েছে সেই সম্ভ্রম আজ এতোই সস্তা হয়ে গেছে যে এই প্রজন্ম তা নিয়ে মোটেও ভাবেনা। সবাই হয়তো তেমন নয় তবে গড্ডালিকা প্রবাহে সবাই গা ভাসাতে চায়। এই প্রবাহ রুখবে কে? যারা একবার হাতে অস্ত্র উঠিয়েছিল তাদের হাতে আজ আর সেই শক্তি নেই। যে প্রজন্ম সেই শক্তির আধার তারাই আজ বিপথগামী। তবুও আশাবাদ ব্যক্ত করা যায়- হয়তো একদিন দেয়ালে ফিঠ ঠেকলে এরাই নিজেদের সর্বশক্তি দিয়ে এই অশ্লীলতা আর নোংরামী রোধ করার যুদ্ধে ব্রতী হবে। তেমার আশা নিয়েই থাকছি। জেগে ওঠো হে প্রজন্ম- দেশ তোমাদের মুখ চেয়েই বসে আছে। এই দেশের ঐতিহ্য, ভবিষ্যৎ তোমাদেরই হাতে।

০৫ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:২৯

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: আমরা তরুন ,আমরাই পারবো , আমাদেরকে যথাসাধ্য চেষ্টা করতে হবে ।

৩৩| ০৫ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:২০

টনি বলেছেন: রাজশাহীতে কোন স্থানে থাকেন?

০৫ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩৪

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: আমি সংগ্রামী পথিক , কোথায় থাকি ঠিক নাই রে ভাই । তবে বাংলাদেশের বাইরে যাই না ।

৩৪| ০৫ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩৫

আবু রায়হান বলেছেন: এখন যা হচ্ছে বা যা দেখছি তা এখনও অনেক কম। কারণ সামনে যা হবে বা যা দেখবো তা আরো অনেক বড়। ভাইরে.... যায় দিন ভালো আসে দিন খারাপ..।
রাস্তাঘাটে, পার্কে, হোটেলসহ বিভিন্ন জায়গায় যেসব অপকৃত্তির দৃশ্য চোখে পড়ে তার জন্য আমরা সবাই দায়ী।

০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০৩

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: আমাদের সবাইকেই সচেতন হতে হবে । সবাইকে সাবধান করতে হবে । ধন্যবাদ

৩৫| ০৫ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪৪

ছোটমির্জা বলেছেন:
চমৎকার লেখা ভাই.।

০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:০৪

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ

৩৬| ০৫ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪৭

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:


ধর্মকে ব্যবহার করে আর কতকাল জীবিকা নির্বাহ করবেন? সেই তো ব্লগে আসাই লাগ্লো ধর্ম কথা বলার জন্য। ধর্ম এবং ব্যক্তিগত ব্যাপারে মুল্লাদের অতিরিক্ত উৎসাহই আজকের এই সামাজিক অবক্ষয়ের মূল। তারা [মুল্লারা] সব সময়েই এমন একটা ভাব ধরে থাকে যেন তাদের অনুমতি ছাড়া ব্যক্তিগত কোন কাজই জায়েজ না।

কুরবানি, জামাতে নামাজ পড়ানো, জানাজা পড়ানো, ইত্যাদি বাদ দিয়ে কেন মুল্লারা ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করতে নেমে গেল তাই বুঝলাম না। কেন তাদের এত উৎসাহ কে কি কর্সে তা দেখার জন্য?

আমি দেখেছি, ঢাকার বাইরে অনেক শহরে, সন্ধ্যা ঘনায় আসছে এমন সময়ে বোরখাওয়ালীরা মুল্লাদের সাথে অভিসারে বাইর হইসে। দেখলেই বুঝা যায় তারাও চিপা-চাপা খুজতাছে। এক রিক্সাওয়ালা বলেই বস্লো যে "হুজুর একটু আস্তে আদর-সুহাগ কইরেন"! ;)

আসলে সমাজে যে ব্যধি বিস্তার করেছে, তা নিরাময়ে শুধু ধর্মই একমাত্র দাওয়াই না, কিন্তু সেইটাকেই আপনি একমাত্র দাওয়াই হিসাবে ভেবে পুরা লেখাটাকেই গুব্লেট করে ফেলেছেন। ধর্মই যদি একমাত্র দাওয়াই হতো, তাইলে শুধু বাংলাদেশ কেন, মুসলমান প্রধান কোন দেশেই মাথায় হিজাব আর উন্নত বক্ষ-পাছা দেখানো মেয়েদের দেখা যেত না।

আর ইসলামের একটা বড় দোষ হলো এইটা বর্তমানের আধুনিকতার সাথে মানিয়ে চলতে পারে না। নিশ্চয়ই আপনি আধুনিকতার নামে কুরআনের কোন কথাকে ভায়োলেট করতে পারবেন না, তাই না? তাই বলে কি ছেলে মেয়েরা প্রেম করছে না? এর কি ব্যাখ্যা আপ্নের ইসলাম দিবে, বা দিতে পারে?

তাই চোখ খুলে দেখুন, কিংবা ইসলামকে মর্ডান করুন, যেভাবে মিলাদ পড়াকে হালাল করেছেন!

০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১৫

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: আমার লিখা এবং মন্তব্যগুলো ভালোভাবে পড়ে দেখলই বুঝতে পারবেন আমি কি কি বলেছি এবং কেন বলেছি । মনোযোগ সহকারে পড়ার পর সঠিক মন্তব্য একান্ত কাম্য ।

আমার এই ক্ষুদ্র প্রযাস শুধুমাত্র সচেতনতা , তর্ক-বিতর্ক নয়

আর উচিত কথায়
আপনার এতো লাগে কেন রে ভাই ।

৩৭| ০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:১৫

মনুমনু বলেছেন: সমাজটা তাহলে ভাই চলছে! কি বলেন? কিছু স হ ব্লগার পবিত্র প্রেমিকের হাত ধরে চলা বা এরকম কিছুকে সমাজিক উদারতার ফসল বল্লেন।

তবে সামাজিক অবক্ষয় বলে কিছু নেই -উনারা বলতে চান।
সমাজের আদর্শ- এই শব্দটাই যদি না থাকত -কতই না ভাল হত।

একটু খারাপ(!) কথা বলি-- ধোনের গোড়া বরারর প্যান্ট বা হাফ পাছা বরাবর প্যান্ট পরা- পাছার ভাজ দেখানো আবার বুকের ভাজ দেখানো-সাথে সাদা টাইট পাজামা পড়া নাভিতক কাটা সেলোয়ার পড়া - আজকাল যেমন একাডেমিক কার্যক্রম অনুযায়ি চলছে।

তবে ধর্ম ব্যবসায় কে কত ইনভেস্ট করসে-লাভ কত পাচ্ছে তা আমার এখনো অজানাই রয়ে গেল- স হ ব্লগারগন যদি জানাতেন! ( লভ কে না চায়)।
আমাদের একাডেমিক সিলেবাস আসলেই পরির্বতন করা দরকার।
বিশেষ আর কি ?
রাত কে যদি দিন বলা হয়- রাতের সোনা যদি দিনে জাগে - তবে খারাপ কারে কওন যান কন। আমার ত মনে চায় সারা দিন রাত যদি খাড়া থাকত--তবে যাদের খাড়া হয় না তাগোরে চিপা চাপা দেখাইতাম।
বাদ দেন, সোনা নিয়া বাড়াবাড়ি - পোষায় নাহ।
( খারাপ লাগলে মাইনাচ কইরা দিয়েন)

০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:২৪

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: সবার সচেতনতা একান্ত কাম্য । লিখাটি মনোযোগ সহকারে পইড়েন ।

৩৮| ০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৩২

মনুমনু বলেছেন: পড়েছি বলেই তো কমেন্ট করসি।

০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:০৩

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: মনোযোগ দিয়া পড়লে ঐগুলান বুঝতেন না ।

৩৯| ০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৩৬

সুস্ময় সুমন বলেছেন: আপনি আজিব পাবলিক তো????

প্রকাশ্য ঘুষ খাওয়া, দূর্নীতি, আর খুন-খারাবী সহ্য করতে পারেন, আর প্রেমিক-প্রেমিকা প্রকাশ্যে চুম্বন করলেই আপনার কৃষ্টি-ঐতিহ্য সব নষ্ট হয়ে যায়???

একটি মানুষ (পুরুষ) যদি জনসম্মুখে রাস্তায় মূত্রত্যাগ করতে পারে.....এবং এইটা যদি শোভন এবং এতে যদি আপনার লজ্জা না করে......তাহলে আপনার একটি ছেলে এবং মেয়ে কি করলো সেটাও আপনার কাছে গৌন হওয়া উচিত। নাকি আপনিও সুযোগ বুঝে রাস্তার পাশে লুঙ্গী উচিয়ে মূত্রত্যাগীদের দলের সংগ্রামী পথিক???

আপনি নিজেকে সংগ্রামী পথিক বলছেন আর সমাজের যেখানে সংগ্রাম করা দরকার, সেটা নিয়া কাজ না করে এইসব আজাইড়া ক্যাঁচাল করছেন কেন???

এখানে বিশেষনহীন এর কথার সাথে আমিও সম্পূর্ন একমত - "দুজন নরনারী সম্পূর্ণ নিজেদের ইচ্ছায় কী করবে সেটা সম্পূর্ণই তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। বিয়ের পরে তারা কী করে সেটা কি আপনি আমি জিজ্ঞেস করতে যাবো? কেন যাব না?কারন সেটা তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। আর বিয়ের আগে কেন করব তাহলে? তখন কী ঐ দুজন আপনার আমার বাপ দাদার সম্পত্তি থাকে? তাহলে কেন আমরা অন্যের ব্যাপারে নাক গলাবো??"

বরং এগুলাকে ধর্ম এবং সংস্কৃতির ধোঁয়া তুলে আড়াল না করে এইসব বিষয়ে সচেতনতা তৈরী করা যেতে পারে, যাতে অনাকাঙ্খিত ঘটনা না ঘটে।

০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:০৬

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ভাইজানের গা কি কাটা নাকি , নুনের ছিটায় এত জ্বলতাসে ।

৪০| ০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৪৪

মনুমনু বলেছেন: মুত্র ত্যাগের জায়গা যদি না থাকে তাহলে কি করা ?
তবে প্রকাশ্যে করাটা আমিও ভালো ভাবে নিতে পারিনা।

০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:১০

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ভাইজানের গা কি কাটা নাকি , নুনের ছিটায় এত জ্বলতাসে ।

৪১| ০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৪:০১

ভাবসাধক বলেছেন: কাজলভোমোরা বলেছেন: অবাধ যৌনতা কখনোই সমর্থনযোগ্য নয়।

আজকালকার আবাল ছেলেমেয়েরা হিন্দি-ইংরেজি ছবি দেখে বয়ফ্রেন্ড-গার্লফ্রেন্ড বানায় আর চিপা-চুপা খোঁজে। মেয়েগুলাও যৌন উত্তেজক পোষাক পড়ে মনে করে, "অনেক আধুনিক হলাম"।

ওদের জন্যে শুধুই করুনা আর আফসোস।

এই সমস্যার সমাধান একভাবে হবে না। আমাদের সব সমস্যাই রাজনীতির সাথে জড়িত বলে আমি মনে করি।

তাই, এই দুই কাইজ্জাখুন্নি হিংসুইট্টা মাতারিগো দেশ থেকে বাইর না করলে বাংলাদেশটা পুরাটাই ভাড়া খাটবে কয়দিন পর।

০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:০৮

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: চাই সচেতনতা । ধন্যবাদ ।

৪২| ০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:১৪

চির সবুজ ২৫ বলেছেন: কেউ লেখা বেচে খায়, কেউবা অন্য কিছু বেচে লেখে। অনেকে আছে এমনি এমনি লেখে। আমিও তেমনি। লেখি নিম্নমানের। ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজে একজন নিম্ন শ্রেণীর জীব। আমি আমাকে ব্যাকটেরিয়া বা এক কোষী জীবের সমগোত্রীয় মনেকরি। এর পেছনে আমার যুক্তি হলো--সৃষ্টির আদিতে মানুষ ছিল না। বিবর্তনের সাথে সাথে মানুষ নামের এই জীবটির সৃষ্টি। এটা সবার জানা।
এই মানুষের মধ্যে কেউ কেউ সত্যিকার অর্থে মানুষ, আর কারো কাঠামো মানুষ হলেও মানসিকতা মানুষের নয়। সে রয়ে গেছে ব্যাকটেরিয়া গোছের জীবের মতোই।

০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:২৭

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: সচেতনতা একান্ত কাম্য ।

৪৩| ০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৪৩

rabbykhan9 বলেছেন: বুঝেছি আপনি ভাল লিখেছেন ! তাই বলে সামু তে একটা লেখার লিঙ্ক বার বার শেয়ার করতে হবে??? X( X( X(

০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৫৬

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ভাই আমিতো লিখেই দিয়েছি যারা এখনো দেখেননি শুধুমাত্র তাদের জন্য । ঠিক নয় কি ।

৪৪| ০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৪৯

নতুন বলেছেন: আমি আমার বউকে বলছিলাম...

::: কেউ যদি তোমাকে বলে যে আমার ৩০ বছরে এই পযন্ত কারে ভাল লাগে নাই বা কেউ তোমারে ভাল লাগছে বলে নাই ..... তা হইলে সে মিথ্যা কথা বলতেছে না হইলে তার কাউরে ভাললাগার ক্ষমতা নাই""

ভাইজান আপনার তো বয়স মেলাই হইছে....

একটা কথা কন তো দেখি??

এই বয়সে কোন মাইয়ারে ভাল লাগেনাই??? ()() অবশ্যই লাগছে কিন্তু তাদের কাছে পান নাই... সাহস পান নাই তারে কইতে ....

প্রেম বা ভালবাসা এইগুলান প্রতিটা মানুষের বৈশিষ্ট..... মানুষ এই চাহিদা/ অনুভুতির বাইরে যাইতে পারেনা...

আপনি যদি বলেন যে ... জীবনে কোন মাইয়ার প্রতি টান অনুভব করেন নাই.... তাইলে সবাইই কইবো আপনের সমস্যা আছে....

আপনার এই পোস্ট যেই ধারনা খিকা লিখছেন তা হইলৈা....

মাইয়ারা তো জড় পদাখ`... এরা ঘরে তার স্বামীর জন্য সাইজা গুইজা বইসা থাকবো... এদের আবার চাহিদা কি??? এরা তো মানুষ না>> এরা হইলো মাইয়া মানুষ... মানুষ থেকে এক ধাপ নীচে...

পুলা পাইনেরে শিখান ... কখা দিয়া কথা রাখতে... ভালবাসি কইলে তার মান রাখতে.... তা হইলে সব জায়গাতেই এর ফল দেখতে পারবেন...

দেশের মানুষ আপনার মতন চিন্তা করে বইলাই দেশে দূনীতি কমে না...

আপনার কাছে পাকে` প্রকাশ্যে চুম্মা খাইলে সব`নাস হইলা গেল..ধম`/দেশ/জাতী...সব গেল...

সমাজে পরিবত`ন আসবেই..... পরিবত`ন কে ঠেকাইতে পারবেন না... এই পযন্ত কেউ পারেনাই...

০৫ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৫৯

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: লিখাটি মনযোগ সহকারে পড়তে অনুরোধ করা হল ।

৪৫| ০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০০

রেনেসা বলেছেন: কৃষ্ণ করলে লীলাখেলা
আমরা করলে দোষ
........................................

আইয়্যামে জাহেলিয়া হতে আজ, প্রাগঐতিহাসিক জৈবিক তাড়না সকলের কাছেই সমান। ইভটিজিং বলেন অবৈধ মিলন ও গর্ভপাত বলেন কোন কিছুই ঠেকিয়ে রাখা যায়নি। কুরআনের এই কঠোর অনুশাষন (পাথর মেরে মেরে ফেলা / ১০০ দোর্রা মারা) কোন কিছুই ঠেকাতে পারিনি সেক্সুয়াল সম্পর্ককে। বিয়ের মাধ্যমে সমাজ এর একটা বধৈরূপ দিয়েছে মাত্র।

কুরআন একটি সমাধান দিয়েছে সত্য। কিন্তু তাতে মানুষের অর্ধেক অংশকে অন্ধকারে রাখা হয়েছে। পর্দার অন্তরালে নারী রাখতে গিয়ে তাকে চার দেয়ালে বন্দি করে রাখা হয়েছে। যার জন্য দেখা যায় মুসলিম দেশগুলোর নারীরা পিছিয়ে পড়েছে। সেটা বুঝতে পেরে তারা এখন চারদেয়ালের বাইরে আসতে চাইছে। শুরু করেছে। তারা বুঝতে পেরেছে নারীকে রক্ষা করতে হলে পুরুষের সাথে যুদ্ধ করেই তা অর্জন করতে হবে। পুরুষের (লোলুপ পুরুষের ভয়ে) ভয়ে ঘরে বসে থাকলে কোন লাভ হবে না।

নারীরা চার দেয়ালের বাইরে আসলে এ সমস্যা কিছুটা থাকবে।

০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৩

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: সচেততাই একান্ত কাম্য ।

৪৬| ০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৮

আব্দুল মোমেন বলেছেন: সহমত

০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৪৩

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ

৪৭| ০৫ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৯

মুক্ত সাইমন বলেছেন: রেনেসা বলেছেন:পর্দার অন্তরালে নারী রাখতে গিয়ে তাকে চার দেয়ালে বন্দি করে রাখা হয়েছে। যার জন্য দেখা যায় মুসলিম দেশগুলোর নারীরা পিছিয়ে পড়েছে।

@...রেনেসা:ভাই পর্দা করলেই চার দেয়ালে বন্দী থাকতে হয় না।ইসলাম ধর্মে কোথাও ছার দেয়ালে বন্দি থাকতে বলা হয় নাই। ইসলাম ধর্মে মেয়েদেরকে পুরুষদের মতই লেখাপড়া কড়তে বলা হয়েছে। দেখান ইরানি নারীদের সামাজিক অংশগ্রহণ বাংলাদেশের চাইতে বেশী।

আপনি আরো বলেছেন:তারা বুঝতে পেরেছে নারীকে রক্ষা করতে হলে পুরুষের সাথে যুদ্ধ করেই তা অর্জন করতে হবে। পুরুষের (লোলুপ পুরুষের ভয়ে) ভয়ে ঘরে বসে থাকলে কোন লাভ হবে না।
নারীরা চার দেয়ালের বাইরে আসলে এ সমস্যা কিছুটা থাকবে।


মোটেই না, চার দেয়ালের বাইরে আসা আর রাস্তা ঘাটে হাফ ল্যাংটা হয়ে চলাফেরা করা এক না,এটি অশ্লীলতা,আমরা নারী স্বাধীনতা চাই,নারী পন্নায়ন চাই না। শুধু নারি নয় পুরুষদেরও শালীনতাবোধ থাকা উচিত।

০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৪৫

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: উচিত জবাব । এমনটা ই চাই । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।

৪৮| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ৮:১৬

রেনেসা বলেছেন: সচেতনতাই কাম্য - লেখককে বলছি এর চেয়ে আর বড় কোন সমাধান নাই।

আপনার সচেতনাত, আপনার পাপবোধ, আপনার সংস্কৃতি, আপনার শিক্ষা আপনাকে এর থেকে দূরে রাখতে পারে।
....................................

০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৪৬

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: সহমত । ধন্যবাদ

৪৯| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ৮:৩০

রেনেসা বলেছেন: @ .... মুক্ত সাইমন, তথাকথিত নারী স্বাধীনতা, আর কঠোর পর্দাপ্রথা কোন টাই আমার কাছে গ্রহন যোগ্য নয়।
.......................................

লেখক যে অবক্ষয় এর কথা বলেছে তা নারী পুরুষের, যুবক-যুবতী, কিশোর-কিশোরীর একসাথে থাকার কারনে ঘটেছে। অবক্ষয় বন্ধ করতে হলে এটা বন্ধ করতে হবে। কথা হলো এটা বন্ধ করা সম্ভব কিনা।

লেখা পড়ার জন্য কিশোর-কিশোরী, কাজ-চাকুরীর জন্য যুবক-যুবতী একসাথে থাকতে হয়। এটা সময়ের দাবী। এটাকে অস্বিকার করা যাবে না। আর তারা একসাথে থাকলে যেমন এক দিকে সমাজ চলমান হয়। তেমনি কিছু অবক্ষয় এর তৈরী হয়। এটাকে মেনে নেয়া ছাড়া কোন উপায় নেই।

টিভি-ডিশ চ্যানেল-কম্পিউটার-মোবাইল হালের এ যন্ত্রগুলোও এ অবক্ষয়ের জন্য অনেকটা দায়ী। আপনি কিন্তু টিভি-ডিশ-কম্পিউটার-মোবাইলকে রুখতে পারবেন না। বন্ধ করতেও পারবেন না।

সেটা যেভাবে সম্ভব নয়, সে ভাবে লেখক যে অবক্ষয়ের কথা তুলে ধরেছেন তা্ও বন্ধ করা সম্ভব নয়। কোন ভাবেই নয়।

একটাই সমাধান - চলুক যে যার মত, আমি চলব ভাল মত' এই নৈতিকতাটুকু সবার মধ্যে ঢুকিয়ে দেয়। তাতে কিছুটা ফল আশা করা যেতে পারে।
---

০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৩৬

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।



৫০| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ৮:৫৯

পান্থজ০০৭ বলেছেন: লেখককে ধন্যবাদ এই বিষয়ে লেখার জন্য।
কিছু কিছু মন্তব্য পড়ে খারাপ লাগল। তারা কি বুঝেনা, নাকি এসব কাজ করা চালিয়ে যেতে চায়?
তাদের মন ঠিক হউক...............আমিন.

০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:০৩

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: আমিন । ধন্যবাদ ।

৫১| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ৯:৫৪

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সহমত, আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিক পথ প্রদর্শন করুন, আমিন।

০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:০৪

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: আমিন । আপনাকে ধন্যবাদ ।

৫২| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:১৩

পাগলা যোদ্ধা বলেছেন: নিজে চান্স পান নাই তো তাই.... আপনার জন্য সমবেদনা

০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:১৩

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: আপনি তো ভাই উপরে উল্লেখিত কাজ গুলোতে চান্স পাইছেন , তাই তো , খুশি তো না কী ।

আর আপনার ভবিষ্যত প্রজন্ম যখন ওইসব কাজে চান্স পাইবে তখনও এখনকার মতো খুশি থাইকেন ।

আপনার জন্য আমার আরো বেশি সমবেদনা ।

সঠিক বোধদয় হোক এই কামনা ।

৫৩| ০৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:২৭

বিশেষনহীন বলেছেন: ভাই, ক্ষতি কি কি হচ্ছে তা ফলাফলে দেওয়া আছে ।

ফলাফলের প্রত্যেকটির ব্যাপারেই আলোচনা করা যেত। করছি না কারন আমার আগের দেয়া মন্তব্যের একটার জবাবও আপনি দেন নি। বোঝা কষ্টকর নয় যে আপনার কাছে যুক্তি নাই বলেই দেননি। সেজন্য আর কষ্ট করলাম না।

আর ভাই , আপনার খুব নিকট আত্মীয় যদি এমন কোন দিকে ধাবমান হয় যাতে তার ক্ষতি আর আপনি যদি তা বুঝতে পারেন আপনি কি তাকে এক বারের জন্য হলেও সাবধান করবেন না? আমি জানি আপনি করবেন ।
ক্ষতি হলে তো আমি অবশ্যই বাধা দেব। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে ক্ষতি তো হচ্ছে না। সেটাই তো আপনি আমাকে বলতে পারলেন না। আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম কিসের ক্ষতি হচ্ছে, কার ক্ষতি হচ্ছে। কিভাবে হচ্ছে। আপনি তো উত্তর দিলেন না।

একজন নাবালক যদি ভুল করে তাহলে তাকে সঠিক পথে নিয়ে আসা বড় হিসেবে আমার কর্তব্য, কিন্তু একজন সাবালক মানুষ যদি কিছু করতে চায় তাহলে তাতে বাধা দেয়ার কোন অধিকার তো ভাই আমার নাই। তাই না?

০৬ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৩২

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ভাই , আপনার এই মন্তব্য পড়ে হাসিও লাগলো আবার আপনার জন্য অনেক কষ্টও লাগলো ।

আপনি লিখছেন , আমি কোন উত্তর-ই দেই নাই ।
কী আর বলব , ভাই , আমি উত্তর দিয়েছি । দয়া করে ভালোভাবে পড়ে আমাকে উদ্ধার করেন ।

আর ভাই, আমার লিখা ও মন্তব্যের মধ্যেই আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর আছে ।

আমার লিখা ও মন্তব্যের মধ্যেই আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর আছে ।

আমি একটা জিনিষই বুঝতে পারছি না , আপনি লিখা ও মন্তব্য গুলো পড়ে কী কিছুই বুঝতে পারছেন না , ক্ষতির কোন লিখাই আপনার চোখে পড়ছে না । হায় আমার কপাল ।

এখন যদি ভাই আমার লেখনীর ভাষা আপনার বোধগম্য না হয় তবে আর কী করা ।

যদি আমার লিখা আপনার কাছে মনে হয় ভুল , তবে তা আপনার কাছে ভুল ।

না কি ভাই সব বুঝে শুনেই আপনি শুধু অহেতুক তর্ক-বিতর্ক করতে চাচ্ছেন । তর্ক-বিতর্ক আমার লেখনীর উদ্দেশ্য নয় ।

আমার লেখনীর এক-মাত্র উদ্দেশ্য সচেতনতা ।

আমি আবারও বলতে চাই , সচেততাই একান্ত কাম্য ।

ধন্যবাদ





৫৪| ০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:৩১

বিবর্ন বেদনা বলেছেন: ভাই কিছু মনে করেন না,নগ্নতাকে সমরথন করে আর নিজেরা অপকরম করে বেরাই এমন কিছু লক আপনার পিছে লাগছে গ্রুপ ধরে।

আপনার সচেতনতামুলক পোস্টের জন্য ধন্যবাদ

০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৫১

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৫৫| ০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:২৬

এ কে এম ওয়াছিয়ুন হালিম বলেছেন:

একটা পোস্ট আছে, দেখতে পারেন...


জার ফেদেরার, রাফায়েল নাদাল হাটু অবদি শর্টস আর ঢিলা টিশার্ট পড়ে কোর্টে নামেন সেখানে শারাপোভা, ইভানোবিচ, দিনারা সাফিন, সেরেনা উইলিয়ামস, ভেনাস উইলিয়ামসরা পরেন থাইয়ের উপর আঁটসাঁট শর্টস আর টাইটফিট টপস (কিছু ক্ষেত্রে সম্মিলিত কস্টিউম)। সানিয়া মীর্জা, শারাপোভারা সার্ভের গ্যাপ টাইমে বক্ষ নাচিয়ে বিনোদন না দিলে নাইকি, পিউমা, এডিডাস, রিবক স্পন্সর দেয়না।

০৭ ই জুন, ২০১১ রাত ১০:৫৫

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: সচেতনতা একান্ত কাম্য । অসংখ্য ধন্যবাদ ।

৫৬| ১০ ই জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৪

শাওলিন বলেছেন: খুব আনন্দ পেলাম, সকল দন্ত বিকশিত হল। লেখা পড়ে যতনা আড়ালের কথা জানা যায়, কমেন্ট পড়ে জানলাম তারচে ঢের বেশি। হা হা হা!

"সচেতনতা একান্ত কাম্য ।" - এ লাইনটা লেখার কোন দরকার নেই আমার জবাবে।

ব্যাপক বিনোদন পেলাম। চালিয়ে যান, আপনারা সংগ্রাম(!) করছেন বলেই তো পৃথিবী এখনো বাসযোগ্য আছে। নইলে তো আমরা সবাই অসচেতনতার অন্ধকারেই ডুবে মরতাম।

১১ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:১০

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: ভালো লাগলো ।

৫৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৫

নিস্তব্ধ বিস্ময় বলেছেন: কি করবেন ভাই, এখন প্রভা-রাজীবের যুগ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২২

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: সচেতনতা দরকার ।

৫৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:২৯

সিটিজি৪বিডি বলেছেন: সচেতনতার জন্য পোস্ট স্টিকি করা হোক ।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৩৭

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: স্ট্রিকি করা হোক ।

৫৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৪

মাষ্টারমশাই বলেছেন:
ধন্যবাদ।

আসলেই সমস্যাটি নিয়ে ভাবনার যথেষ্ট কারণ আছে। সমাজ গঠিত সকলের সহঅবস্থানের মধ্যদিয়ে, সমাজ যেন সকল মানুষের, কালসারের, ধর্মের ও রাষ্ট্রীয় নীতির জন্য সুখকর হয়। একটি মাত্র বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে সমাজ চলতে পারে না। বাস্তব জীবন আর নাটক সিনেমা এক নয়। বাস্তবতার আলোকে সিদ্ধান্ত নেয়া দরকার। পাশ্চাত্য সংস্কৃতির জন্য আমরা আমাদের দীর্ঘ দিনের লালিত ও বর্ধিত সংস্কৃতি ও বিশ্বাসকে দূরে নিক্ষেপ করতে পারি না।

১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১০

সংগ্রামী পথিক বলেছেন: সবাইকে এখন ই সচেতন হতে হবে , নইলে সামনে বড় ধরনের বিপর্যয় ।

৬০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩০

কসমিক রোহান বলেছেন: এ ধরণের সমস্যা সমাধানের জন্য বাল্য বিবাহ চালু করা প্রয়োজন কারণ। বাল্যকাল থেকেই এ ধরণের মনোভাব জন্মে।

৬১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৪

রহমান জর্জ বলেছেন: হুম! ধইন্যা পাতা লন ভাই। বিষয়টা নিয়া ভাবছিলাম আগে, এহনও ভাবতে চাই না তয় ভাবনা এসে যায়। রসাতলে যাচ্ছি এতে সন্দেহ নাই। বাঙ্গালী জারজ জাতি হইয়া উঠিবে এ আর এমন কি! ফ্রি সেক্স করতে ভালা লাগে মাগার বিয়া করার সামর্থ্য এই ডাহা শহরে অনেক ভালা চাকুরীজীবিরও নাইক্কা। আর শরীরের ফাঁদ তো আছেই। যেহানে এডাল্ট হলেই এই ছোট জিনিসটা পাওয়া যায় সেহানে বয়স ৩০ অয় অয় তাও মরিচীকা মনে অয়। হাছা কতা কই, আমিও চান্স কিছু পাইছি লাইফে তয় লুইফা লই না। কেন জানি একটা অদৃশ্য নৈতিকতার দেয়াল বাধা দেয়। পূর্ণ মজা আসে না।

মানুষ ন্যাচারালি পলিগ্যামিক। এহন কারও বিগার বেশি থাকলে তারে আটকানোরও কোন মানে অয় না। এইডা ব্যক্তিগত রুচীর বিষয়। তয় গণ চর্চা জাতি বিসর্জনের নামান্তর। কার বাচ্চা কই পইড়া থাকবো কে কোপাইব কার জমি! আহা! কলি কাল! সাবধানতা দরকার, ভিতরে দু'জনের বিশ্বস্ত ও কামকলাপূর্ণ সুন্দর ও সন্তোষজনক সম্পর্ক দরকার। এহন কার পোলাপাইন খুব সহজোই বেডে যায়, মেডিসিন ইউজ করে, অল্প বয়সে বাল পাকাইয়া বইয়া থাহে, বুড়া বয়সে কি করবো কেডা যানে! জীবনের জন্য কিছু না করা জিনিস থেকে যাওয়া দরকার যা অবসর জীবনে করা যাইতে পারে। এতে সময়টা কেটে যাবে।

তয় মাইয়ারা বেশি চান্স কইরা দিতাছে এ যামানায়। তারা বুইঝা গেছে এই মূলা দিয়া বহুত ফায়দা লুটা যাবে ইনশাল্লাহ। কারে মূলা দিতে অইব আর কারে গাজর বা শালগম তা তারা মাশাল্লাহ বালা রপ্ত কইরা হালাইছে। বডি কে এ্যাসেট এ রুপান্তর করে তার সুদ এবং আসল তৈরি করছে। আর হোলাহাইনের সেডাকশনতো এমনিতেই আছে। অফিসে বসে চায়, সার্কেলের দোস্তরা চায়, লে না, বিনিময়ে ওই জিনিসটা পছন্দ অইছে রে, দে না কিনে...... ললললজ! লুলীয় আলু ভাজা, ৭৫% দেশী স্পাইছি...

ধর্মবোধের বিষয় দিয়া সেক্স কন্ট্রোল করার ধারনা অযৌক্তিক মনে অইতে পারে তয় নিজের জিএফ/বউয়েরা গ্রুপ/বিকৃত/অবৈধ সেক্স করতে দেখলে কেমন লাগত তা আমাদের এই শ্রেনির বোদ্ধাদের ভাবা দরকার। আদতেই আপনাদের মাওয়া ফল পাওয়া হইয়া গেছে মনে অয়।

৬২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:৩০

লুথা বলেছেন:
কুত্তা-বিলাইয়ের মতো যারা চোদাচুদি করে, তাদের জীবনটাও কুত্তা-বিলাইয়ের মতো হয়ে জ্যায়

৬৩| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:০৬

আকাশ_পাগলা বলেছেন: রাম ছাগলীয় সমাধান।
এইসব কেতাবী কথা কেতাবেই মানায়, বাস্তবে চলে না।

বাস্তবে নিজে কতদূর কী করছেন? বা নিজের ক্লোজ কেউ এরকম কতদূর কী করছে? আদৌ কী বুঝেন যে কেন করে, কী করে, কেমনে করে?

বুঝলে এমন বাংলা প্রথম পত্রের চাপাবাজী সমাধান দিতেন না।
ক্রিকেট না খেলেই ক্রিকেটের কোচ হওয়া যায় না। এইসব কেতাবী কথা বহু আগেই পঁচে গেছে।

টেকনলজি যত আগাবে, এমন আচরণ মানুষের বাড়বেই।
একারণেই এই কোণার জাপান আর ঐ দূরের আম্রিকা আবার সেই দূরের পোলান্ড -- সবখানে পাবলিক কাছাকাছি আচরণ করে।
এগুলার সমাধান অন্যখানে। যাক, আর বুঝায়া লাভ নাই।

৬৪| ২৯ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:৩৯

ভাবসাধক বলেছেন: বিবর্ন বেদনা বলেছেন: আলবার্ট_আইনস্টাইন বলেছেন: তোমাদের দেয়ালে শিশ্ন উঁচিয়ে প্রকাশ্য প্রস্রাব শ্লীল, প্রস্রাবশেষে শিশ্ন চেপে কুলুখহাতে চল্লিশ কদম হেঁটে যাওয়া শ্লীল, প্রকাশ্য স্ত্রী-প্রহার শ্লীল! আর প্রেমিকার পবিত্র হাত ধরে নিরীহ প্রেমিকের হেঁটে যাওয়া অশ্লীল!!


উচ্চ স্রেনির আবাল।সমরথন করতেছে এসব

৬৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৯

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:
এতো জ্ঞানের আলাপ দিলেন যে ভাই, সত্য কথা কি জানেন, যারা এইসব নিয়া লেকেহ তারা হয় প্রেমে ছ্যাকা খাইছে, আর নাইলে বাসার চাপে কিছুই করবার পারে নাই।

আমি কেন সৎ?

কেননা আমি চুরির সুযোগ পাচ্ছি না।

৬৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৪

রিফাত হোসেন বলেছেন: ধুর মিয়া.........

অধের্কই অমত প্রকাশ করলাম তবে আংশিক পক্ষে আছি । :)

প্রাপ্ত বয়স্ক হলে রোজী রুটির নিজের ব্যবস্থা সহ বিয়ে করা উচিত বলে মনে করি এতে সমাজ একটা মূল ভূমিকা রাখে । যদি মনে করা হয় আমি নিজেকে নিয়ন্ত্রন রাখতে পারব না সেখানে নিয়ন্ত্রন কিভাবে রাখতে হয় সে ব্যবস্থা করা উচিত ।

আপনি আছে আজাইরা কেচাল নিয়া ।

কাম জাগ্রত হইলে কি কর্তন করবে নাকি ?
আজব ?

কইযে সাহেব থাকি তো বাহিরের এক দেশে দেখে তো বেহায়াপনা ১০০ ডিগ্রী ! কিন্তু কই ... ধর্ষনে তো দুনিয়া ভেসে যাচ্ছে না এইখানে ?



বাংলাদেশ বা উপমহাদেশেই কেন ?

এখন কইবেন মিডিয়াতে বাহিরের গুলা আসে না ! তাই না ?

আরে সাহেব মিডিয়া কি জিনিস সেটা বিডি না জানলেই বর্হিবিশ্ব ঠিকই ভাল করেই জানে, যে দেশের এখনও একটি নিজস্ব স্যাটেলাইট তৈরী হয় নাই , সেই দেশের মিডিয়া নিয়া বড়াই না করাই ভাল ।
যাই হোক..


পরে বলবেন.. এইখানে তরুন তরুনীরা ডিজুস হইতাছে.. আর মোবাইল টুবাইল কি বললৈন ? =p~ =p~


আমার ভাতিজী ৬-৭ বছর থেকে স্কুলে মোবাইল নিয়ে যায় ! এবং তা বাধ্যতামূলক ! কারন তাকে স্পট করার জন্য এই ব্যবস্থা সরকারী ভাবে ।
যাউগ্গা ।

আপনি মোবাইল এর মর্ম বুঝবেন না .. ! আপনি মনে হয় শুধু মোবাইল মানে জামাতের মেশিন ম্যান হট কথা বার্তা আর চৈতী স্ক্যান্ডার এম এম এসই বুঝবেন ! =p~

পড়া লেখা কি বাবা মা খাওয়াইয়া দিবে ?

পড়ছেন তো মিয়ার বাপের হোটেলে ! হেেহেহেহ :)

যেখানে থাকি সেখানো তো লাথ্থি দিয়ে ১৬ বছর এর পর পারলে বাপ মা বাহির কইরা দেয় ! কয় কাম কর পড়াশুনা কর, জীবন যুদ্ধে লিপ্ত হ !!!


১৬, ১৮ ব ছর হলে একটা মানুষ নিজে বিকশিত হইবার চান্স পায় ।

এখন সে কি করবে তার উপর ছেড়ে দেওয়া উচিত , সে লিভ টুগেদার করবে নাকি বিয়ে করবে তার উপর ।

বোল্ড হইলে নিজের কপাল নিজেই থাপড়াবে আপনার সমস্যা কই ?

আর শুনেন দুনিয়াটা একটা সঠিক স্কেল ও চক্র মেনে চলে ,এই জন্যই ধনী গরীব আর বিভিন্ন রকম বৈষম্য !

এইটা বোঝার ক্ষমতা তো রয়েছে !



আর বললেন ... আর কেউ তার প্রতিবাদ করলে হয় ইভটিজিং যা কিনা এখন যৌন হয়রানি নামে পরিচিত ।


এই কাল্পনিক তথ্য প্রথম পেলাম আর যাই হোক কে কি করল না দেখে নিজেকে নিয়ে ভাবতে পারেন, আপনাকে ডিস্টার্ব না করলেই হল ।



এই সব বন্ধ হইলেও দেশের সমাজ উন্নতি হইবে না আর খুলে দিলেও হবে না, সে তার নিজের গতিতে এগুবে বা পিছুবে ।

যেমনে আছে চলতে দেন ।

তবে কিছু পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে, যেটাকে সচেনতা বলে... কিন্তু কাউকে আপনি ফোর্স করতে পারেন না ।

৬৭| ২২ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪০

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: +++++++++++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.