![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শেখ হাসিনার পা চাটা মন্ত্রী দের জিজ্ঞাসা করতে ইচ্ছা করে
#1 দেশ তো সিঙ্গাপুর-ব্যাংকক ছিল, কিছুদিনের মধ্যেই কানাডায় রূপান্তরিত হবার কথা ছিল, দেশের করোনা প্রস্তুতি নাকি উন্নত দেশের চেয়ে ভালো ছিল। তাহলে কেন করোনা পরীক্ষার যন্ত্র নাই, ঢাকার বাইরে জেলা শহর গুলুতে কোথায়ও করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা নাই ? দেশের এই বিপদের দিনে চীনের অনলাইন মার্কেটিং প্রতিষ্ঠান " আলী বাবা ", কে কেন মাস্ক / তাপমাত্রা মাপার যন্ত্র দান করতে হয় ?
#2 কেউ যখন এক ২০০ টাকায় এক কেজি মিষ্টি কিনেন ২০ টাকা সরকারের তহবিলে জমা দিতে হয় ভ্যাট হিসেবে, একটা সিগেরেট ১২ টাকায় কিনলেও সরকার তহবিলে জমা দিতে হয় ৫ টাকা ভ্যাট। এরকম আরো হাজার হাজার ক্ষেত্র থেকে জনগণের কাছ থেকে টাকা সংগ্রহ করে সরকার দেশ চালাতে হয়। তাইতো চিকিৎসা অধিকার জনগণের ন্যায্য অধিকার। কিন্ত মানুষের জীবন নিয়ে উল্টা পাল্টা কথা বলে মিথ্যা আশা দেখিয়ে প্রতারণা কেন করছেন ?
#৩ আপনারা যারা মন্ত্রী-এমপি আপনাদের সাধারণ রোগ হলে ও সিঙ্গাপুর চলে যান জনগণের টাকা খরচ করে , সেই জনগণ কেন আজ এত বেশি অবহেলিত?
বিনা চিকিসায় জন্য যখন কেউ মারা যাবেন, তারা আল্লাহ কাছে আপনাদের বিরুদ্ধে বিচার চাইবে ভুলে যাবেন না।
২| ২৩ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৬:৩৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
টেষ্টিং কিট নিয়ে চিল্লাচিল্লি করে লাভ নেই, টেষ্ট করার বেশি দরকারও নেই।
নিউইয়র্কে বেশিরভাগ করোনা আক্রান্ত লোকদের হাসপাতালে নেয়া হচ্ছে না। PPE ও সিট সংকটের কারনে।
করোনা রোগিদের স্বাসকষ্ট বেশী না থাকলে বাসায় রেখেই চিকিৎসা চলছে। আইসোলেশন + হোমকয়ারেন্টিন। টেলিফোনে ট্রিটমেন্ট চলছে। অকারন টেষ্ট করাও হচ্ছে না। কেউ টেষ্ট করতে বেশি উতলা হলে সিটি নিয়ন্ত্রিত ল্যাবের জানালায় ড্রাইভথ্রু অর্থাৎ গাড়ীথেকে পেশেন্ট নামতে পারবে না। জানালায় ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখিয়ে জানালার বাইরে হাত বাড়িয়ে রক্ত দিয়ে চলে যেতে হচ্ছে। দুদিন পর অনলাইনে রেজাল্ট।
সাধারন জ্বর সর্দিকাসি রোগিদেরও হাসপাতালের ধার কাছে আসতে দেয়া হচ্ছে না। ডাক্তারের চেম্বারেও চিকিৎসা দেয়া বন্ধ রেখে বাসায় টেলিফোনে ট্রিটমেন্ট দেয়া হচ্ছে।
বাংলাদেশেও এমনটা দরকার।
৩| ২৩ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৩১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মোসাহেব চাটুকার হাসান মাহমুদ-হানিফ গংদের মোসাহেবিতে দেশটার বারোটা বাজতে চলছে। হাসিনা প্রকৃত তথ্য জানতে পারছেননা।
৪| ২৩ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:২২
রাজীব নুর বলেছেন: সর্বনাশা করোনাভাইরাস যখন একের পর এক রাষ্ট্রকে 'তছনছ' করে দিচ্ছিল, তখন আমাদের নীতিনির্ধারকদের কেউ কেউ নির্লজ্জ, বেহায়ার মত একেকজন একেক মন্তব্য করছিলেন। এদেশ আমেরিকা-সিঙ্গাপুর ছাড়িয়ে যাচ্ছে, ওদেশ এখন বাংলাদেশ হতে চায়, আরও কত কথা! নিজে শিঁড়দাড় সোজা করে দাঁড়াতে না পারলেও মুখে কেউ বলেছেন, 'আমরা করোনার চেয়ে শক্তিশালী'। আরেকজন তো বললেন, 'তার' নেতৃত্বে করোনা নিয়ে ভয় নেই...
৫| ২৩ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৩৮
নেওয়াজ আলি বলেছেন:
৬| ২৩ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:৩৫
রাশিয়া বলেছেন: নগনের অধিকার বলে কিছু নেই। এই সরকার জনগনের কাছে ভালো থাকার জন্য যতটুকু করতে পারবে - তার বেশি কিছু আশা করা বা দাবি করার অধিকার কারও নেই। আপনি চিল্লায়া গলা ফাটালেও আপনার দেয়া ট্যাক্স ভ্যাটের হিসাব দিতে বাধ্য নয়। সরকারকে টাকা দেবার ইচ্ছা না থাকলে আপনি কামাই বা খরচ করা বন্ধ করে দিন। কিন্তু সরাকার এই করছেনা সেই করছেনা বলে আপদ বাড়াবেন না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৪:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনাদের আচরণ দেখে মনে হয় যে, উনারা আশা করছেন, বিচার আল্লহই করবেন, বাংগালীরা করতে পারবেন না, অবস্হা বেগম জিয়ার মতো হবে না।