![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন: ২৪/০৫/২০১৩
বিচিত্র একটা আইন। বাংলাদেশের জাতীয় মানবাধিকার আইন ২০০৯। অতি চমৎকার এ আইন(!) বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্ঘণ সংক্রান্ত অভিযোগ সমূহ স্বপ্রণোদিতভাবে কিংবা অভিযোগের ভিত্তিতে কমিশন অনুসন্ধান বা তদন্ত করতে বা করাতে পারে। এই ক্ষেত্রে সচিবালয়ের কেরানি, হাসপাতালের ডাক্তার কিংবা বড় বড় সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কমিশন অভিযোগের তদন্ত করতে বা করাতে পারে।
কিন্তু একজন উচ্চপদস্থ পুলিশ বা সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দূরে থাকুক একজন নিম্ন পদস্থ পুলিশ কনস্টেবল, আনসারের নায়েক কিংবা সেনাবাহিনীর একজন সৈনিকের বিরুদ্ধেও মানবাধিকার লঙ্ঘণের ঘটনার অনুসন্ধান করার ক্ষমতা মানবাধিকার কমিশনের নেই। এই ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে প্রতিবেদন চাওয়া ছাড়া কমিশনের হাতে তেমন কোন উপায় নেই। অথচ মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ অহরহ ওঠে শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধেই। দেখুন জাতীয় মানবাধিকার আইনের ১২ ও ১৮ নং ধারা)
অতএব মানবধিকার কমিশন এর চেয়ারম্যান এর শুধু জনসমক্ষে চোখের পানি ফেলা ছাড়া আর কিছুই করার নাই বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ড নিয়ে।
©somewhere in net ltd.