নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ শুধু মানুষের জন্য না, জগতের সকলের জন্য

গরল

জগতের সকল প্রাণী শান্তি লাভ করুক

গরল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসরায়েল ফিলিস্তিনী সমস্যার অন্তরালে কি আছে আসলে

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮

According to David Abulafia, the term "Peleshet" signifies foreigner or wanderer. In biblical Hebrew they become Pelishtim; in Greek, their land become Palaistina, whence the terms Palestine and Philistine.

Syria Palaestina was a Roman province between 135 and about 390. It was established by the merger of Roman Syria and Roman Judaea, following the defeat of the Bar Kokhba revolt in AD 135. Shortly after 193, the northern regions were split off as Syria Coele in the north and Phoenice in the south, and the province Syria Palaestina was reduced to Judea.

In 1516, the region was conquered by the Ottoman Empire; it remained under Turkish rule until the end of the First World War, when Britain defeated the Ottoman forces and set up a military administration across the former Ottoman Syria. In 1920 the territory was divided between Britain and France under the mandate system, and the British-administered area which included modern day Israel was named Mandatory Palestine.

The aftermath of the Civil War and the consequent 1948 Arab–Israeli War led to the establishment of the 1949 cease-fire agreement, with partition of the former Mandatory Palestine between the newborn state of Israel with a Jewish majority, the Arab West Bank annexed by the Jordanian Kingdom and the Arab All-Palestine Government in the Gaza Strip under the protectorate of Egypt.

Mandatory Palestine(Arabic: فلسطين‎ Filasṭīn; Hebrew: פָּלֶשְׂתִּינָה (א"י)‎ Pālēśtīnā (EY), where "EY" indicates "Eretz Yisrael", Land of Israel) was a geopolitical entity under British administration, carved out of Ottoman Southern Syria after World War I. British civil administration in Palestine operated from 1920 until 1948. During its existence the territory was known simply as Palestine, but, in later years, a variety of other names and descriptors have been used, including Mandatory or Mandate Palestine, the British Mandate of Palestine and British Palestine.

ষ্পটতই বুঝা যাচ্ছে যে এটা একসময় রোমান শাসনামলে সিরিয়ার অংশ, তারপর চলে যায় তুরস্কের দখলে (অটম্যান), তাদের থেকে দখলে নেয় বৃটিশ এবং শেষমেশে তিন ভাগ করে তৈরী হয় ইসরায়েল, পশ্চিম তীর দেওয়া হয় মিশরকে এবং গাযা পায় লেবানন। এখানে থেমে গেলেই মনে হয় ভাল হত, আমরা যেমন ভারত-পাকিস্তান হয়েছিলাম। এরপর যখন আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে ইসরায়েল পশ্চিম তীর, গাযা ও সিরিয়ার গোলান মালভূমী দখল করে নেয় তারপরেই প্যালেষ্টাইন রাষ্ট্রের আন্দোলন শুরু হয়।

আমার প্রশ্ন হচ্ছে যে মিশর, লেবানন ও সিরিয়া কেন তাদের টেরিটরি ফেরত নিতে চায় না বা নেওয়ার চেষ্টাও করে না। সেটা না করে শুধু শুধু কেন ফিলিস্তিনীদের উপর শুধু যুদ্ধটা চাপিয়ে দিল। আরব-ইসরায়েল যুদ্ধ আরবরাই শুরু করেছিল এবং হার মেনে তারাই আবার সরে গিয়েছে। হার যেহেতু স্বীকার করেই নিয়েছিল তাহলে কেন আবার শুধু শুধু এই সমস্যা তারা জিইয়ে রেখেছে। প্রসংগত উল্লেখ করছি যে ইসরায়েল ভেতরেও কিন্তু ১৭.৬% মুসলিম যারা মূলত আরব শান্তিতেই বসবাস করছে এবং ইসলায়েল এর সংসদেও ১০জনের মত আরব সদস্য আছে। মাঝখান থেকে কিছু মুসলমান শুধু মরেই যাচ্ছে আর মার খাচ্ছে

ইহুদীরা কখনই আরব নয়, তারা মিশর থেকে বিতারিত কৃতদাস বা মোজেস এর অনুসারী। তাদের ডিএনএও আলাদা, ইসরায়েল ডিএনএ টেস্ট করে তাদের নাগরিকত্ব দেয়। যে কেউ ইহুদী দাবি করে ইসরায়েল এর নাগরিক হতে পারে না।

The Israeli State recently announced that it may begin to use genetic tests to determine whether potential immigrants are Jewish or not.

উপরের লিংকে গেলে এর বিস্তারিত জানতে পারবেন। তার মানে হচ্ছে ইহুদী আসলে শুধু ধর্মই না এটা একটা জাতিও, তাদের আলাদা জাতিস্বত্তা ও কৃষ্টি আছে। আর একটা জিনিষ হল সবাই বলছে যে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাকি ইহুদীরা আবার আসা শুরু করে ইসরায়েল এ, এটাও ভূল তথ্য। ১৬০০ সালের দিকে থেকেই ইহুদীরা ফিরতে শুরু করে ইসরায়েল এ এবং তারা যে দখল করে নেয় এটাও ভূল তথ্য। তারা জমি কিনতে কিনতে যখন প্রায় জেরুজালেমের অর্ধেক এর বেশি জমি কিনে ফেলে তখন আরবদের টনক নড়ে যে তারা কি ভূল করে ফেলেছে।

After the Jews were expelled from Spain in 1492, some communities settled in Palestine. During the 16th century, Jewish communities struck roots in the Four Holy Cities—Jerusalem, Tiberias, Hebron, and Safed—and in 1697, Rabbi Yehuda Hachasid led a group of 1,500 Jews to Jerusalem. In the second half of the 18th century, Eastern European opponents of Hasidism, known as the Perushim, settled in Palestine.

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্যালেষ্টাইনীরা উটের মতো জেদী, গাধার মতো বুদ্ধিমান

২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্যালেষ্টাইনীরা চাইলে ইসরয়েলের সাথে বসে এই সমস্যার সমাধান করতে পারে, বিশ্বের কেহ চাহে না যে, প্যালেষ্টাইনীদের এই অবস্হা হোক; কিন্তু আরবরা অন্য কাজে ব্যস্ত

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯

গরল বলেছেন: ইসরায়েলকে স্বীকার করে নিয়ে তারা স্বায়ত্বশাসন চাইতে পারে।

৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০১

আবু তালেব শেখ বলেছেন: চাঁদগাজি আংকেল ইসরাঈল আলোচনা আর আইনের প্রতি কত শ্রদ্ধাশীল তা বিশ্ববাসি অবগত।
এই সামান্য বিষয় কেন বুঝতে চাইছেন না

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২

গরল বলেছেন: ফিলিস্তিনীরাও আইন বুঝে না, তারা ইরানের উষ্কানিতে নাচে আর মরে।

৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০৬

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন: সব কিছুর মূলে সৌদি আরব....

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩

গরল বলেছেন: ইরানও আছে সাথে, ইরানই হচ্ছে ফিলিস্তিনীদের সবচেয়ে বড় উষ্কানিদাতা।

৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৪৮

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ইসরায়েল ফিলিস্তিনী সমস্যার অন্তরালে কি আছে আসলে?

- পানির দামে তৈল |

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২০

গরল বলেছেন: তৈল ছাড়াও আরও কিছু আছে যেটা আমরা জানি না।

৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫

গরল বলেছেন: আরও আছে শিয়া-সুন্নী বিরোধ মানে সৌদি-ইরান বিবেধ।

৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪০

জ্ঞান ক্ষুধা বলেছেন: ইরানের উস্কানী দেওয়ার অধিকার আছে... তারা তো অন্যায় কিছূ বলছে না সব নায্য। কিন্তু সৌদি আরবের অবস্থা লজ্জাজনক, গনতন্ত্র না থাকলে যা হয় আরকি....... সৌদি বাদশার ক্ষমতার উৎস জনগন না। যেখানে সারাবিশ্ব ফিলিস্তিনিদের পক্ষে সেখানে বিপরীত অবস্থা সৌদি আবর, মিশর, বাহরাইন ইত্যাদি দেশের, বিবৃতি দিয়েই তারা ক্ষান্ত।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৪

গরল বলেছেন: আপনি লিঙ্কে দেওয়া ইতিহাস পড়েননি, পড়লে বুঝতেন এখানে ইরানের কোন স্বার্থ নেই, থাকলে লেবানন ও মিসরের ছিল কিন্তু তারাই যখন মেনে নিয়েছে অন্যদের এখানে জল ঘোলা করার কোন দরকার ছিল না। তাহলে এতগুলো নিরীহ মানুষের এত দূর্ভোগ পোহাতে হত না।

৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


জাপানের মানুষ, টেকনোলোজী, ও চাষাবাদ নিয়ে লিখুন।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৪১

গরল বলেছেন: ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই, লিখব শীঘ্রই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.