| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সজল৯৫
আমি বলছি না ভালোবাসতেই হবে , আমি চাইকেউ একজন আমার জন্য অপেক্ষা করুক,শুধু ঘরের ভেতর থেকে দরোজা খুলে দেবার জন্য ।বাইরে থেকে দরোজা খুলতে খুলতে আমি এখন ক্লান্ত ।।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ, ঢাকা-চট্টগ্রাম রোডের তিনটি প্রধান সেতু মেরামতের পাশাপাশি নতুন আরো তিনটি সেতুর প্রকল্প হাতে নেয়ার জন্য। চারলেন বিশিষ্ট এ সেতু তিনটি হলে সেতুর ওপর যান চলাচলে জটিলতা অনেক কমে যাবে। প্রধানমন্ত্রীর আরেকটি বিষয় এ সেতু প্রকল্পের সাথে যুক্ত করে নেয়া উচিত, তা হল রেলপথ। কারণ বর্তমানে ঢাকা কুমিল্লা সড়ক পথের দুরত্ব হলো ৯২ কিঃমিঃ আর রেলপথের দুরত্ব হলো ১৯৭ কিঃমিঃ। সরাসরি ঢাকা কুমিল্লা রেলপথ চালু হলে প্রায় ১০০ কিঃমিঃ দুরত্ব কমিয়ে আনা সম্ভব। আর এ বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন কানাঘুষা চললেও এখন জোড় দাবী উঠেছে। গত ২০শে এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর কুমিল্লার জনসভাতেও বিষয়টি এসেছে। তাই এ বিষয়টিকে এরিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। ঢাকা চট্টগ্রাম সড়ক যোগাযোগের গুরুত্বের কথা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। প্রতিদিন হাজার হাজার বাস, ট্রাক, লরি চলাচল করে। যদি কয়েক মিনিটের জন্য জ্যাম তৈরি হয় তা হলে তা কয়েক মাইল ছাড়িয়ে যায়, যা পরে মাইলের পর মাইল ছাড়িয়ে যায় এবং পরবর্তীতে তা ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা দীর্ঘায়িত হয়। বিশ্বায়নের এযুগে যা কিছুতেই কাম্য নয়। আমদানী-রপ্তানীর প্রায় ৭০ ভাগ চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে আসে আর ঢাকা অঞ্চলে সিংহ ভাগ শিল্প কারখানা যার সাথে যোগাযোগের মাধ্যম এই সড়ক । এ সড়কের সাথে রেলপথের দুরত্ব যদি ১০০ কিঃমিঃ কমানো যায় তা একটি বিরাট অর্জন হবে। রেলপথে কেবল মালামালই নয় যাত্রী বহনেও অনেক সাফল্য আসবে। কয়েক মাস পুর্বে জনৈক সাংসদ এবিষয়টি নিয়ে সংসদে আলোচনা করেছিলেন। এবং প্রধানমন্ত্রী সাংসদকে আশস্থ করেছিলেন যে, “এরকম দীর্ঘ পথ কমে যাবে তা আমার জানা নেই, বিষয়টি নিয়ে আপনার সাথে বসতে হবে। আর এমন হলে অবশ্যই আমর তা করব।” আমি আলোচনাটি শুনেছিলাম তাই প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করব নতুন তিনটি সেতুর সাথে অবশ্যই যেন রেল সংযুক্ত করা হয়। সেতু তিনটি হয়ে গেলে রেলপথের কাজ অনেক অগ্রসর হয়ে যাবে।
২|
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৪১
ফুলকপি বলেছেন: পরিযায়ী বলেছেন: বাল
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০২
পরিযায়ী বলেছেন: বাল