![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কালকে বেশ কিছুক্ষণ মন খারাপ ছিল আশেপাশে র কিছু মানুষের আচরণে। আমি সবসময় চাইতাম ওদের সাথে হ্যাং আউট। আই ওয়ান্ট টু হ্যাভ ফান!
কিন্তু এমন লাগে যে কেউ কেয়ার ই করছে না। তাই বাসে আর বাসায় মন খারাপ ছিল। একজনের প্রতি জেলাস ফিল করছিলাম। ওকে দোষ দিচ্ছি কারণ গ্রুপ প্রেজেন্টেশন এর কথা টা ওই তুলেছিলো ক্লাসে। সবাই সব সময় আমাকে ফেলে নিজেদের মতো চিল করে। যেটা আমার মন খারাপের মূল কারণ।
কিন্তু আমি যখন নিজের কাজে মন দিলাম হঠাৎ ভালো লাগা শুরু করলো। আমাকে নিজের কাজে ব্যস্ত থাকতে হবে। কেউ আমাকে এটেনশন বা দিলে আমি তো এটেন শনের জন্য কাঁদতে পারিনা।
এটা আমাকে আরো দুর্বল প্রমাণ করবে সবার সামনে।
তুমি যখন নিজের দুর্বলতা অন্যের সাথে শেয়ার করবা ঠিক ওই মুহূর্তে ধরে নাও তোমাকে আর কেউ পাত্তা দিবে না।
এরকম অনেকে আছে যারা ভাববে তুমি এটেনশন আদায়ের চেষ্টা করছো।
সবাই বিজি। প্রত্যেকের ই নিজের লাইফ আর স্ট্রাগল থাকে।
এটা ২০১৯ ( ৮০ বা ৯০ দশক হলে একটা কথা ছিলো)
মানুষ একজন আরেকজন এর খবর নেয়া এখন সোশ্যাল মিডিয়াতেই সীমাবদ্ধ। কেউ কেয়ার করেনা কারো ব্যাপারে।
তোমার যা দরকার তা হলো নিজেকে যতটা পারো
স্ট্রং দেখাও মানুষের সামনে। ভেতর ভেতর যতি ভঙ্গুর হও না কেন! তা না হলে তুমি রেস্পেক্ট হারাবে।
কেউ তোমাকে করুণা ও করবে না আর যদি করেও তাহলে কি তোমার ভালো লাগবে?
ধৈর্য্য ধরো। ওরা যদি নিজেদের টাইপ বা জোন নিয়ে হ্যাপি থাকতে পারে তাহলে তুমি কেন নও?
ওদের কথা ভাবো যারা আসলে কেয়ার করে। যাদের সাথে তুমি ফ্রেন্ড হতে চাচ্ছো কিন্তু ওরা চাচ্ছে না জাস্ট লিভ দেম এলোন!
আর ফেবু তে ন্যাকামি করবা না। মানুষ পছন্দ করে স্ট্রং মাইন্ডের লোক দের।
পড়াশোনা করো, নিজের ট্যালেন্ট খুজে রের করো। কখনো কাউকে রিকোয়েস্ট করবে না। নিজের অপিনিয়ন শেয়ার করো কিন্তু কখনো অন্য লোক কি ভাবছে বা কি বলছে ভাবতে যাবে না !
পৃথিবীতে কয়দিন ই বা বাঁচবে? প্রতিটা মুহূর্ত ইউজ করো।
লাইফ কে ২০ বা ৩০ বছর বয়সে যেভাবে উপভোগ করছো ৬০ বছর বয়সেও যেন সেভাবে করতে পারো।
#LoveYourself
©somewhere in net ltd.