নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্যস্ত মানুষ https://www.facebook.com/sajjadustc

সাাজ্জাাদ

আমিতো গিয়েছি জেনে ,প্রণয়ের দারুণ আকালে,নীল নীল বনভূমি ভিতরে জন্মালে,কেউ কেউ এভাবে চলে যায়,চলে যেতে হয়..................... কেউ কেউ এভাবে চলে যায়বুকে নিয়ে ব্যাকুল আগুন।

সাাজ্জাাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জার্নি বাই নৌকা....উইথ দালাল ....টু ইতালি। - (শেষ পর্ব)

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭

আগের পর্বগুলি পড়ার জন্য নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন।
জার্নি বাই নৌকা....উইথ দালাল ....টু ইতালি।
জার্নি বাই নৌকা....উইথ দালাল ....টু ইতালি। (পর্ব - ২)
জার্নি বাই নৌকা....উইথ দালাল ....টু ইতালি। (পর্ব -৩)
জার্নি বাই নৌকা....উইথ দালাল ....টু ইতালি। (পর্ব -৪)
জার্নি বাই নৌকা....উইথ দালাল ....টু ইতালি। - (পর্ব ৫)

শেষ পর্ব



রঞ্জু পুলিশ ষ্টেশনে বসে আছে প্রায় ২ ঘণ্টা হচ্ছে।তারা রঞ্জুর ব্যাপারে কম্পিউটারে কি যেন খুজছে।আর কি একটা ব্যাপারে ফোনে কথা বলছিল।তাকে শুধু দুয়েকটা প্রশ্ন করেছিল কিন্তু ভাষা বুঝতে না পারার ভান করে জবাব দিতে পারেনি। এর পরপরই একজন পুলিশ অফিসার এসে তাকে একটা সেলুনে নিয়ে গেলো।দেড় ঘণ্টা সময় নিয়ে তারা রঞ্জুর চুল দাড়ি কেটে পরিস্কার করে দিলো।

রঞ্জু আয়নাতে নিজের চেহেরা দেখে নিজেয় চমকে গেছে।আগের চেয়ে অনেক রোগা হয়ে গেছে কিন্তু চুল কাটার পরে তার কেন যেন ইউনিভার্সিটির কথা মনে পড়ে গেলো। কি প্রানবন্ত,উচ্ছল দিন গুলো ছিল। আজ নিজেকে ঠিক তেমনই প্রানবন্ত মনে হচ্ছে।
পুলিশ আবার যথারীতি তাকে থানায় নিয়ে গেলো।এবার শুরু হল জিজ্ঞাসাবাদ।সে তাদের কথা কিছুই বুজতে পারছিল না।একজন শুধু ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইংলিশে জিজ্ঞেস করছিলো তারা কোন জায়গা থেকে এসেছে, কয়জন ছিল? রঞ্জু বুঝতে পারলো তার ট্রলারের সবাই ধরা পরে গেছে। ওকেও সেই ট্রলারের লোক বলে সন্দেহ করছে। রঞ্জু কিছু না বুঝার ভান করে চুপচাপ বসে রইলো।
রঞ্জুর মাথাই এখন অবিরাম চিন্তা ঘুরছে। দেড় লাখ টাকা খরচ করে,জীবন বাজী রেখে প্রায় এক মাস যাবত ট্রলারে করে এখানে এসেছে জেল এ থাকার জন্য না।সব চেয়ে ভয়ঙ্কর কথা হল তারা নাকি এইসব ট্রলারে করে আসা লোকদেরকে গ্রেপ্তার করে আবার ট্রলারে করে মধ্য সমুদ্রে রেখে আসে। ভাবতেই তার শরীর কাঁটা দিয়ে উঠলো।
হটাত তার মনে পড়লো সেই মেয়ে ২ টার কথা, যারা তাকে বাস ষ্টেশনে খাওয়া, টাকা আর ফোন নম্বর দিয়েছিল।একটু ভেবে, চিন্তা করে সে পুলিশকে নম্বরটি দিলো। পুলিশ সাথে সাথে ফোন করলো সেই নম্বরে। ফোন করার ২ ঘণ্টার মধ্যে মেয়ে ২টি হাজির। সাথে নিয়ে এসেছে আরও ৩ জন পুরুষ।১ জন মধ্য বয়স্ক আর ২ জন তরুন।তারা এসেই মেয়েটি আর একটি ইয়াং ছেলে রঞ্জুর সাথে কথা বলছে আর বাকি তিনজন পুলিশের সাথে কথা বলছিল।পুলিসের সাথে কি ব্যাপারে যেন একমত হতে পারছে না। বয়স্ক লোকটাকে দেখে বুঝা যাচ্ছে তার অফিসিয়াল পাওয়ার আছে। আর তরুন গ্রুপটাকে ইউনিভার্সিটি পড়ুয়া বলে মনে হল।তরুন ছেলেদের থেকে একজন আর পুলিসের একজন এসে তাকে জিজ্ঞেস করলো তার নেটিভ কান্ট্রি কোথায়? রঞ্জু সহজ সরল ভাবে বলল ইন্ডিয়া।ইটালিতে কিভাবে এলো, কাগজপত্র এসবের ব্যাপারে জানতে চাইলো। রঞ্জু বলল, দেড় বছর ধরে এখানে আছে।আগে অন্য সিটিতে ছিল এখন কাজের খোঁজে এই শহরে এসেছে একমাস হচ্ছে। টাকা-পয়সা কিছু নাই,ভ্যাগাবন্ড লাইফ। কাগজ পত্র কিছু আছে নাকি জিজ্ঞেস করলো।জবাবে সে শুধু না বলে মাথা নাড়ল।
পুলিশ আবার ঐ ভদ্রলোকের সাথে দীর্ঘক্ষণ আলাপ করলো। এখন ভদ্রলোকের সাথে রঞ্জুর সাথে থাকা ছেলেমেয়েও যোগ দিল।
অবশেষে পুলিশ টেম্পোরারি রেসিডেন্সের একটা কাগজ দিয়ে ওই বয়স্ক ভদ্রলোকের জিম্মায় তাকে ৬ মাসের জন্য পারমিট দিলো। এবং বলল যে, এই সব অবৈধ অধিবাসিদের জন্য সরকার খুব শীগ্রই একটা ডিসিশন নিবে। until that u r safe…..

রঞ্জু তার নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছে না।এত সহজে তারা তাকে ছেড়ে দিলো? তার এই অবস্থায় বাংলাদেশের পুলিসের কথা মনে পড়ে গেলো।
ওই মেয়ে ২টি তাকে ২ ছেলের সাথে পরিচয় করিয়ে দিলো।ছেলে ২টি হচ্ছে মেয়েটার কাজিন আর লোকটা হচ্ছে তাদের আঙ্কেল। তারা এখানে ভেকেসন কাটাতে এসেছে। আর ২ দিন পরই চলে যাবে। মেয়েটার বাড়ি হচ্ছে রোমে। রঞ্জু কোনোদিন যদি ওখানে যায় তবে অবশ্যই যাতে ওর সাথে দেখা করে এই কথা আদায় করে ছাড়ল। এরপর তাদের সাথে রঞ্জু আরও অনেকক্ষণ ছিল। পরে তারা তাকে বিদায় জানিয়ে চলে গেলো। রঞ্জু এখন একা, স্বাধীন এবং সে দাড়িয়ে আছে ইটালিতে।

এর পর অনেক কাজ করেছে, ছেড়েছে। বেশ কিছুদিন ধরে রাস্তার পাশে দাড়িয়ে মানুষের শরীরে ট্যাঁটু লাগানোর কাজ শুরু করলো।মোটামুটি ভালো ইনকাম, স্বাধীন কাজ।
এর পরপরই ইটালি সরকার ঘোষণা দিয়ে সকল অবৈধ অধিবাসিদেরকে বৈধ করে নিয়েছিল।
রঞ্জু এখন বৈধ নাগরিক। ৪ মাস আগে প্রায় সাড়ে চার বছর পর দেশে এসেছে ছুটি কাটানোর জন্য। তার মা আর ভাবির মধ্যে এখনও ঝগড়া হয়,আর রঞ্জু দেখে দেখে হাসে। বাবা আগের চেয়ে দুর্বল হয়ে গেছে। বাবার নামে চট্টগ্রাম শহরে একটা জায়গা কিনেছে। বাবা তার নিজের নামে নিতে আপত্তি জানিয়েছিল কিন্তু রঞ্জু বলল বাবা, আমার বিপদের সময় যে মানুষটা আমাকে সাহস দিতো, যার কথা মনে পরলে বেঁচে থাকার প্রবল আগ্রহ তৈরি হতো সে তুমি। তোমার জন্য আমার ক্ষুদ্র উপহার।.........(শেষ)



বিঃ দ্রঃ ঃ- প্রতিটি মানুষের জীবনে স্বপ্ন থাকে, আশা থাকে ,চাহিদা থাকে।কিন্তু সেই স্বপ্ন, আশা, চাহিদা পুরন করার জন্য মানুষ তার নিজের জীবনে ঝুকি নেয়া কখনই উচিত না।রঞ্জুর মতো সবাই সফল হয় না। এ রকম হাজার হাজার রঞ্জু মা বাবার বুক খালি করে সমুদ্রে ভেসে গেছে যাদের খোঁজ কেউ কোনোদিন পাবে না। মা-বাবা হারাচ্ছে ছেলেকে, বোন হারাচ্ছে ভাইকে আর স্ত্রী হারাচ্ছে স্বামীকে।
মানুষের বড় সম্পদ হচ্ছে তার জীবন।পৃথিবীর সমস্ত রঞ্জু বেঁচে থাক তাদের মা বাবার বুকে, বোনের ভালবাসায়। অকালে হারিয়ে না যাক পৃথিবী থেকে। এখনও পৃথিবীকে তাদের দেয়ার আছে অনেক কিছু।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: মাঝে মাঝে জীবন টাকেও অতি তুচ্ছ মনে হয়। আর তখনই মানুষ কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয়। আর ভুল করে।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২

সাাজ্জাাদ বলেছেন: সত্যিই বলেছেন। উপযুক্ত নির্দেশনা আর যথাযথ গাইডেন্সের অভাবে মানুষ ভুল সিধান্ত নিয়ে থাকে।
ধন্যবাদ।

২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬

সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:২৮

সাাজ্জাাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন সনেট কবি সাহেব।
এটাই মনে হয় আমাকে করা আপনার প্রথম কমেন্ট।

৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
প্রত্যেক প্রবাসী নিজ পিতা কিংবা মাতাকে এমন করে বলতে চায়, "আমার বিপদের সময় যে মানুষটা আমাকে সাহস দিতো, যার কথা মনে পরলে বেঁচে থাকার প্রবল আগ্রহ তৈরি হতো সে তুমি। তোমার জন্য আমার ক্ষুদ্র উপহার... "

কিন্তু এটা কেউ পারে, কেউ পারে না। কারো হয়ত বলার সুযোগই থাকে না, কিংবা সুযোগ আসার আগেই সে শূন্য হয়ে যায়!

আপনার জন্য শুভকামনা।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

সাাজ্জাাদ বলেছেন: মা বাবা , সেতো সৃষ্টিকর্তার রহমত।
তাদের জন্য কিছু করতে পারাটা ভাগ্য।
কিন্তু সে জন্য এভাবে জীবন বাজি রেখে কিছু করতে যাওয়াটা ভুল।
পৃথিবীর কোনও মা-বাবাই চাইবে না তার ছেলে এভাবে বিদেশ যাক।
ধন্যবাদ আপনাকে।

৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

করুণাধারা বলেছেন: আগের প্রতিটা পর্বের মতো এই পর্বও রুদ্ধশ্বাসে পড়ে শেষ করলাম। অবশ্য এবার পড়ার পরে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারলাম- অবশেষে রঞ্জু তার মোকামে পৌঁছাতে পেরেছে!

তবে পুরো সিরিজ পড়ার পরে বুঝতে পারছি, আমাদের ছেলেরা কতটা ঝুঁকি নিয়ে বিদেশে যায়। শেষ পর্যন্ত অনেকেই পৌঁছাতে পারে না। জানিনা সাগরের মধ্যে মৃত্যুর মুখোমুখি হবার সময় তাদের মনে কি অনুভুতি কাজ করে!! জানতে ইচ্ছা করছে রঞ্জুর সাথে যারা ছিল তাদের সাথে রঞ্জুর কখনো দেখা হয়েছে কিনা।

প্রথম ছবিটা কি ইতালির ফুটপাতের? এভাবে ফুটপাতজুড়ে জিনিস ফেরি করতে দেয়! এ তো আমাদের দেশে ফুটপাতের মতন হয়ে গেল! ছবিটা কোথায় পেলেন?

আপনিই কি রঞ্জু?!?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩৮

সাাজ্জাাদ বলেছেন: করুনাধারা, সিরিজের প্রথম থেকেই পাশে থেকে সাপোর্ট করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
আসলে বাস্তব আরও কঠিন। আমি একবার সেন্টমারটিন গিয়েছিলাম নৌকা করে। গভীর সমুদ্রে যাওয়ার পর যখন নৌকা মারাত্মক দুলচে ,সবাইকে দেখলাম কাড়াকাড়ি আর মারামারি করছে লাইফ জ্যাকেট নিয়ে। লাইফ জ্যাকেট অল্প ছিল বলে সমস্যা। আধা ঘণ্টার মতো শুধু গভীর সমুদ্রে থাকে। তাতেই এই অবস্থা।
আর যারা এভাবে বিদেশ যায় তাদের কষ্ট, ধৈর্য কোনটাই আমাদের বুঝা সম্ভব না।
আসলে লেখাটা লিখার সময় আমি বিভিন্ন সোর্স থেকে লেখা কালেক্ট করে পড়ালেখা করেছি। ওখানেই কোথায় যেন ছবিটা পেয়েছিলাম। ইলিগ্যালি অনেক দেশেই ফুটপাথে এরকম জিনিস বিক্রি করতে দেখেছি।
জী না। আমি রঞ্জু না।

৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩

জগতারন বলেছেন:
সব কয়টি পর্বই খুব মনোযোগ সহকারে পড়লাম।
বর্ণনা ও লিখা মোটামুটি হয়েছে, আরেকটু ভালো হইলেও হইতে পারিত। ব্লগার সাাজ্জাাদ -কে পেশাগত লেখক বলা যায় না। কেমন যেন লিখায় তারাহুরা করে লিখিয়াছেন। তার পরও বলা যায় ব্লগার সাাজ্জাাদ ভালোই লিখিয়াছেন।

এইভাবে ঝুকি নিয়া ইতালীতে না আসাই ভালো। তবে সত্যি কথা; আমাদের দেশের বাড়ী; মাদারীপুর জিলার রাজৈর উপ-জিলায়, সেখানের অনেক এবং মানুষ এখন ইতালী প্রবাসী। এইবার আমি দেশে যাইয়া শুনিয়া ও জানিয়া তাজ্জব হইয়া গিয়াছি।
আমিও ৩৭ বছর আগে ছাত্র হইয়া যুক্তরাষ্টে আসিয়াছিলাম এক অজপাড়াগাঁ হইতে। আমিও না জানিয়া না শুনিয়া এক কল্পনাতীত বড় ঝুকী নিয়াছিলাম।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩১

সাাজ্জাাদ বলেছেন: জগতারন, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ,কমেন্ট করার জন্য।
আমি পেশাগত লেখক নই। গল্প লেখার চেষ্টা করেছি মাত্র। আপনার কমেন্ট আমার অনেক পছন্দ হয়েছে।
গঠনমূলক সমালোচনা সব সময় কাম্য।আপনার কমেন্ট আমার নিজেকে উন্নত করতে সহযোগিতা করবে।

আপনার ঘটনাটিও আপনি পোস্ট আকারে দেন। আমরা সবাই পড়ি। কিছু জানার চেষ্টা করি।
অনুরোধ করছি আমার ব্লগের নিয়মিত পাঠক হিসেবে থাকুন আর কমেন্ট করুন।

৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৮

সাইন বোর্ড বলেছেন: অনুভূতিকে নাড়া দিলো, অনবদ্য বর্ননা ।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২১

সাাজ্জাাদ বলেছেন: ধন্যবাদ সাইন বোর্ড ভাই, সাইন বোর্ডের মতো পথ দেখাবেন সবাইকে।
ভালো থাকুন।

৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২৭

নতুন বলেছেন: sometime life is stranger then fiction ...

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০০

সাাজ্জাাদ বলেছেন: ভালো বলেছেন।
ভালো থাকবেন সব সময়।

৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৫

আখেনাটেন বলেছেন: ভালো একটি লেখা লিখছেন। বাস্তবা বড় নির্মম। তুরস্কের একটি নিউজপেপার ডেইলি সাবাহতে দেখলাম সিরিয়ার ইডলিব সমস্যার সমাধান না হলে আরো হাজারো হোক ভূমধ্যসাগর পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করবে। এগুলো ভীষণ হতাশ করে।

এদিকে ট্রাম বাবাজি তো স্পেনকে পরামর্শ দিয়েছে সাহারা মরুভূমিতে দেয়াল তুলে দেওয়ার জন্য। আজব সব কথা শুনতে হচ্ছে।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪

সাাজ্জাাদ বলেছেন: ধন্যবাদ আখেনাটেন ।
বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতি এই সমস্যা কে আরও উস্কে দিবে।
না জানি আরও কতো লোক কতো বছর ধরে নিজ গৃহ খুঁজে বেড়াবে?
ভালো থাকবেন।

৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩১

শামচুল হক বলেছেন: জীবনের ভাগ্য বদল করতে গিয়ে কত যে রঞ্জু সাগারে ডুবে যাচ্ছে তার হিসাব নাই। ধন্যবাদ বিদেশে বিপদগ্রস্থ একটি জীবন কাহিনী তুলে ধরার জন্য।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৪

সাাজ্জাাদ বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম।
এদের হাজার হাজার না বলা কাহিনী ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে আমাদের চারপাশে।
গল্প শুধু বাড়ছে , আর আমরা হা-হুতাস করছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.