![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবিকার সন্ধানে ঘর ছাড়ি, ফিরে আসি ভালবাসার টানে। অবিরাম, ক্লান্তিহীন ছুটে চলা আমার। পাব বলে কত কি যে পাইনি সে হিসেব আজও মিললোনা.........
ইদানীং আমার এক দূর সম্পর্কের চাচাতো ভাই যে কিনা পেশায় একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার তার একটা কথা প্রায়ই মনে পড়ে। কোন এক বিয়ের অনুষ্ঠানে সাধারন আলাপ চারিতার এক পর্যায়ে সে বলেছিলো.......
যখন একটা মেয়ে এস,এস,সি পাশ করে তখন সে স্বপ্ন দেখে এক রাজপুত্তুরের সংগে তার বিয়ে হবে, এইচ,এস,সি পাশ করার পর সে স্বামী হিসেবে স্বপ্ন দেখে নামকরা ডাক্তার/ইন্জিনিয়ার/বিসিএস ক্যাডার ; অনার্স শেষ করার পর সে ভাবে মোটামুটি চলনসই একজন চাকুরীজীবী/ব্যবসায়ী; মাস্টার্স শেষ করার পর মনে করে দুটো খেয়ে পড়ে চলতে পারবো এমন একটা বর পেলেই হয়; তারও পর মানে মাস্টার্স পাশের ২/৩ বছর পর তার কেবলি মনে হয় কোন একটা জায়গায় বিয়েটা হলেই হয়.................
সেদিন আমার খুব রাগ হয়েছিলো তার উপর, বয়সে আমার চেয়ে ৫/৬ বছরের বড় বলে তেমন কিছু বলতে পারিনি, কিন্তু মনে মনে তাকে একটা নীচু ইতর শ্রেণীর মানুষ ভেবেছিলাম ।
কিন্তু আসলে বাস্তবতা কি? আমি যদি আমার সমসাময়িক বয়সের বন্ধুদের দিকে তাকাই তাহলে কি দেখি? ভার্সিটি লাইফ শেষ করে আমার প্রায় সব বন্ধুই চাকুরী জুটিয়ে নিয়েছে সরকারী/বেসরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে, কেউ কেউ পি,এইচ,ডি করছে বাইরের বিভিন্ন দেশে , অনেকে দেশে ব্যবসা প্রতিস্ঠান ও খুলেছে , অধিকাংশই বিয়ে করেছে, কিন্তু কেমন বয়সের মেয়েকে বিয়ে করেছে????
বেশীরভাগ বন্ধুই এভারেজ হিসেবে ২০-২২ বছরের বয়সী মেয়েকে বিয়ে করেছে অর্থাৎ মেয়েদের এভারেজ শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচ,এস,সি পাশ করে অনার্স ফার্স্ট /সেকেন্ড ইয়ারে পড়ে এমন। দু /এক জন ব্যতিক্রম নেই তেমন নয়, যেমন দুজন ক্লাসমেট কে প্রেমের পরিনতি হিসেবে বিয়ে করেছে।
তারা কিন্তু কেউ মাস্টার্স কমপ্লিট বা তার চেয়েও বেশী বয়সী মেয়ে বিয়ে করেনি, কিন্ত কেন? তাদের যুক্তি হলো যেহেতু তারা স্ব স্ব কর্মক্ষেত্রে প্রতিস্ঠিত , অতএব তারা কেন ভাল মেয়ে রেখে বেশী বয়সী মেয়ে বিয়ে করবে
ভূক্তভোগী মাত্রই জানেন ফ্যামিলিতে উচ্চ শিক্ষিত একটা মেয়ে থাকলে তার বিয়ে নিয়ে কেমন ঝামেলা পোহাতে হয়। দেখা যায় আমার/আপনার যে বোনটা এইচ/এস/সি বা অনার্সে পড়া অবস্থায় যে সব পাত্রের অফার আসতো এবং আমরা সেগুলো ফিরিয়ে দিয়েছি বোনটার বয়েস কম বলে এবং পড়াশোনাটা শেষ করবে বলে অ্থচ পড়াশোনা ভালোভাবে শেষ করার পর তখনকার চেয়ে কয়েকধাপ নীচের পাত্রের মা-বাবা বা আত্মীয় স্বজনরা সব কিছু পছন্দ করার পরও শুধুমাত্র মেয়ের বয়স বেশী বলে অপছন্দ করছে
এক অদ্ভুত গোলক ধাঁধা, মেয়েটার যোগ্যতাটাই কিভাবে যেন অযোগ্যতায় পরিনত হয়ে যাচ্ছে, মা-বাবা-পরিবার পরিজন সবাই সাপোর্ট দিয়ে যে মেয়েটাকে উচ্ছশিক্ষিত করে তুললাম, সময়ের ব্যবধানে তার স্বপ্ন গুলো মলিন হয়ে যাচ্ছে, তার চেয়ে ইন্টারমিডিয়েট পাশের যোগ্যতা নিয়েইতো সে ভাল বর পেতো , অথচ.............
অনেকে বলবেন চাকুরী নিলেই পারে, অবশ্যই পারে কিন্তু নিজের চারপাশ দেখে এটা বুঝে গেছি, সেটাও তাকে আরেক ধাপ নিচেই নামিয়ে দিবে, আমরা সবাই মেয়েদেরকে শিক্ষিত, যোগ্য হিসেবে গড়ে তুলতে চাই কিন্তু যে সমাজের রন্ধ্রে
রন্ধ্রে অন্ধকার , সেখানে অলো ছড়ানোটাই যেনো জন্ম জন্মান্তরের পাপ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৪০
এস বাসার বলেছেন: যখন দেখি ইন্টারমিডিয়েট বেকার একটা ছেলে , যে কিনা বিয়ে করে শ্বশুড়বাড়ীর টাকায় স্বাবলম্বী হওয়ার চিন্তা করে একটা মাস্টার্স পাশ মেয়ের জন্য প্রস্তাব পাঠায়!!!!
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:১৫
ফারা তন্বী বলেছেন: আমি অবাক হয়েছিলাম যেদিন শুনি ডেপ্ট এর একটা বড় ভাই বিসিএস ক্যাডার। বুইড়া ভামের বয়স ৩০ এর কাছাকাছি, বিয়ে করছে ইন্টার ফার্স ইয়ারের একটা মেয়ে। আমার এক ক্লাশ মেইট প্রেম করছে ক্লাশ টেনের একটা মেয়ের সাথে, এংেইজমেন্টও হয়েছে। ভাবেন একবার অবস্থা!!!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৩৫
এস বাসার বলেছেন: সত্যি অবাক লাগে যখন চারপাশটা দেখি, ৩২ বছরের একজন বিসিএস অফিসার যখন ১৭-১৮ বছরের পাত্রী খুঁজে!!!
সমাজের উচ্চ শিক্ষিত , মেধামী মানুষগুলোই যদি এমন মানসিকতা পোষন করে তবে অন্যদের কি বলবো?
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:১৬
রিফাত হোসেন বলেছেন: উচ্চ শিক্ষা কোন সমস্যা না । তবে বাংলাদেশের বলদ মার্কা মেয়েরা পড়াশুনার ধাপগুলো দ্রুত টপকালে নিজেকে একটু ইয়ে মনে করা ।
যত্তসব ।
দুনিয়ায় আরও উন্নত দেশ আছে, সেখানে মানুষ সবাই কন্টিনিউ পড়াশুনা করে । তবে বিয়ে বা ভালবাসার ক্ষেত্রে শিক্ষাগত ধাপ এত হিসাব করে না, বাংলার মেযেদের মত ।
আর চাকুরি মানুষ কখন করে জানেন?
যখন প্রয়োজন হয় জীবন ধারনের অথবা সময় কাটানোর জন্য নতুবা হবি হিসেবে ।
সুতরাং একটা মেযে যদি বিয়ে না করে একাকী জীবন কাটাতে চায় চাকরি করে তবে সমস্যা নাই । এটা তার সমস্যা ।
আর যদি বিয়ের পর সময় কাটেনা , তাহলে চাকরি করতে পারে পার্ট টাইম । যেহেতু ছেলেরাই মূল পেশায় ব্যস্ত থাকে ।
আর অনেকে হবি হিসেবে করে , সেটা এক্সেপশনাল ।
তবে আজকাল নারী আন্দোলন নামে যা করছে তাই ফাইজলামী ছাড়া কিছুই না, স্বামী সংসার বাচ্চা সামলিয়ে বাহিরের জগতে ফুল টাইমের জবের দরকার টাই সেটাই বুঝি না । তার উপর বড় গলা যে, সব সামলাতে কষ্ট হয় ! কষ্ট যখন হয় বিবাহিত নারীদের চাকরি করার দরকারটাই বা কি?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৫০
এস বাসার বলেছেন: রিফাত হোসেন , আমি কথাগুলো বলেছি বাংলাদেশের নিরিখে, হ্যা, এটা সত্যি যে অল্প বয়সের একটা মেয়ে যখন এসএসসি বা ইন্টার মিডিয়েটে ভাল রেজাল্ট করে তখন তার মধ্যে কিছুটা অহংবোধ আসতেই পারে, সে যে সমাজে অনেকের চেয়ে এগিয়ে আছে সেটাতো মিথ্যে নয়।
বিদেশের প্রেক্ষাপট ভিন্ন, বাংলাদেশে একটা মেয়ের পক্ষে অবিবাহিত থাকা অনেক জটিল একটা ব্যাপার।
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:১৭
রিফাত হোসেন বলেছেন: ফারা তন্বী বলেছেন: আমি অবাক হয়েছিলাম যেদিন শুনি ডেপ্ট এর একটা বড় ভাই বিসিএস ক্যাডার। বুইড়া ভামের বয়স ৩০ এর কাছাকাছি, বিয়ে করছে ইন্টার ফার্স ইয়ারের একটা মেয়ে। আমার এক ক্লাশ মেইট প্রেম করছে ক্লাশ টেনের একটা মেয়ের সাথে, এংেইজমেন্টও হয়েছে। ভাবেন একবার অবস্থা!!!
৩০ই কি মানুষ বুড়ো হয়ে যায় ?
হা হা প গে
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০৯
এস বাসার বলেছেন: রিফাত হাসান, ৩০ বছরের পুরুষ যদি বুড়ো না হয়, তবে ২৭-২৮ বছরের মেয়েটি কিভাবে বিয়ের বাজারে বুড়ো হয়ে যায়?
আসলে আমাদের মানসিকতা বদলাতে হবে। যেমন ধরুন আপনার/আমার কোন বোনকে বিয়ে দিতে চাই সেক্ষেত্রে ২৭-২৮ আপনার/আমার কাছে সামান্যই মনে হবে কিন্তু আমি বা আপনি বিয়ে করতে যাই, সেক্ষেত্রে ২৭-২৮ বুড়ো হয়ে যাবে!!!
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২৩
অভিবাসী বলেছেন: সিংহের প্রশংসা করলেও আমরা মনে হয় গাধাকেই বেশি ভালবাসি
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৪৩
এস বাসার বলেছেন: অভিবাসী যথার্থই বলেছেন। আমরা মুখে শিক্ষিত/যোগ্যতা সম্পন্ন মেয়ে চাই শ্লোগান দিই কিন্তু বাস্তবক্ষেত্রে একটা অল্প বয়সের পুতুল বিয়ে করতে চাই।
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২৭
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: আমি যদ্দুর পড়া লেহা করছি, মেয়েও তদ্দুর, তারপও আমার কাছে বিয়া দিবোনা, কারণ মেয়েটা সরকারি চাকরি পাইছে- এখন তার জন্যে ব্যাংকার, বিসিএস ক্যাডারা লাইন লাগাইছে, তার পিছে আমার কয় বছরের খানটি ফাউ
এই জীবনে মনে অয় বিয়া কর্তারুমনা
........ গো পর জনমে তুমি হইয়ো.......
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৫৪
এস বাসার বলেছেন: মুর্তজা হাসান খালিদ , আপনি মজা করে লিখেছেন, বিয়ে করতে পারবেন এবং হয়তো অনেক বেটার কিছুও পেয়ে যেতে পারেন কিন্তু আমাদের দেশে মেয়েদেরকে উচ্চশিক্ষিত করে বিয়ে দেয়াটা বিরাট যন্ত্রনার পর্যায়ে চলে যাচ্ছে।
পর জনমে কি পাবেন জানিনা, তবে ইহ জনমে বাচ্চা পোলাপান বিয়ে না করে নিজের কাছাকাছি বয়সের কাউকে বিয়ে করুন।
৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২৭
শুকনা মরিচ বলেছেন: আমার কিছুই বলার নাই। শুধু বলতে পারি - আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আর অনেক গুলো ++++++++++++++++++++++++++্
অনেক শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০৪
এস বাসার বলেছেন: আসলেই বলার কিছু নেই। ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময় যে মেয়েটির জন্য বিয়ের অফার অত্যাচার মনে হতো, আর এখন শিক্ষাজীবন শেষে সে মেয়েটিকে বিয়ে দিতে গলদগর্ম হতে হচ্ছে।
অনেক সময় এমন সব প্রপোজাল আসে, নিজেই তাজ্জব বনে যাই।
শুভ কামনার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২৮
শাহেদ৬৯ বলেছেন: রিয়েল লাইফ পোস্ট +++++++++++++++++
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২৬
এস বাসার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২৮
দ্বিতীয় বলেছেন: ফারা তন্বী বলেছেন: আমি অবাক হয়েছিলাম যেদিন শুনি ডেপ্ট এর একটা বড় ভাই বিসিএস ক্যাডার। বুইড়া ভামের বয়স ৩০ এর কাছাকাছি, বিয়ে করছে ইন্টার ফার্স ইয়ারের একটা মেয়ে। আমার এক ক্লাশ মেইট প্রেম করছে ক্লাশ টেনের একটা মেয়ের সাথে, এংেইজমেন্টও হয়েছে। ভাবেন একবার অবস্থা!!
আমার বয়স ৩০ । আমি জেনে শুনে কেন ২৫ বছরের এক বুড়ি কে বিয়া করব?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২৯
এস বাসার বলেছেন: দ্বিতীয় বলেছেন: আমার বয়স ৩০ । আমি জেনে শুনে কেন ২৫ বছরের এক বুড়ি কে বিয়া করব?
সত্যিইতো কেন করবেন???
আমার পোস্ট পড়ে কেউ বদলে যাবেনা, কিন্তু সমস্যাটা অনেক বড় সেটা আপনার কমেন্টেই প্রমাণ দিলেন ।
১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৩৩
নাজনীন১ বলেছেন: অতীব সত্য কথন। এমন কি যে মেয়েটির লেখাপড়া শেষ করার আগে বিয়ে হলো না বা করলো না, পরবর্তীতে তার ক্ষেত্রে ভাবা হয় মেয়েটির নিশ্চয়ই কোন সমস্যা আছে, তা না হলে এতোদিন বিয়ে হলো না কেন?
@ রিফাত, একজন বিবাহিত নারী যদি পর্যাপ্ত শিক্ষিত হয়, তাহলে তার আসনটির পছনে সরকারের তথা জনগণের যে অর্থ খরচ হলো, সেটার বিনিময় সে কিভাবে দিবে? সংসার, বাচ্চা সামলানো তো একজন অশিক্ষিত মহিলাও ক্রএন, একজন এসএসসি, এইচএসসি পাশ মহিলাও করেন।
তাহলে যে মেয়েটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গন্ডি ডিঙ্গালো, অনেক রাতের পর রাত জেগে পড়াশোনা করলো, এর মাঝে মাঝে কেউ কেউ বাবা-মাকে ছেড়ে দূরে হলে থেকেও পড়াশোনা করে, তার এই কষ্টের মূল্য কই থাকলো? তার এই শিক্ষা অর্জন কি কেবল একজন বেশি যোগ্যতার স্বামী পাওয়া আর স্বামীর সংসারের স্ট্যাটাস বাড়ানোর জন্য?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪২
এস বাসার বলেছেন: সেটাই হয়, তখন প্রশ্নটা আরো জটিল রুপ ধারন করে, এতদিন কেন বিয়ে হলোনা?
নাজনীন১, একটা চরম সত্য কথা বলি, মেয়েদের শত্রু কিন্তু মেয়েরাই, সাধারনত আ্যরেন্জ বিয়েতে মা, ভাবী, বোন এদের মতামতটাই প্রাধান্য পায়।
বয়স, রং, চুল, ইত্যাদি ব্যাপারে আপনাদের আর সহনশীল হওয়া উচিৎ। যখন পাত্র পক্ষের প্রতিনিধি হিসেবে আপনারা কোন পাত্রী দেখতে যান, তখন একবার নিজেদের কথা ভাবলে অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।
১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৩৫
নাজনীন১ বলেছেন: ৩০ বছরের বুড়ো ছেলে! ২৫ বছরের বুড়ো মেয়ে! হা হা হা।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৭
এস বাসার বলেছেন: হাস্যকর , কিন্তু বাস্তবতা এরকই , এভাবেই সমাজের মানুষ ভাবছে...........
১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৪০
মোটামানুষ বলেছেন: আমার এক বন্ধু, বয়স ২৮+, ২৯ও হতে পারে,
৭-৮ বছর আগে থেকেই সে প্রেম করার জন্য একটা ইন্টার কিংবা অনার্স ফাস্ট ইয়ারের মেয়ে খুজছিলো। আর এখনো সে বিয়ে করার জন্য সেই অনার্স ফাস্ট ইয়ারের মেয়ে খুজে।আরো ৪ বছর পর হলেও সে তাই খুজবে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৯
এস বাসার বলেছেন: আপনার মাথা গরম হলেও সে কিন্তু কুল, একটা কচি মেয়ে তার খুব দরকার!!!
১৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৪২
প্রলাপ বলেছেন: মেকিয়াভেলিয়ান পার্সপেক্টিভ থেকে কিছু অপ্রিয় সত্য কথা বলতে চাই। আমার বক্তব্যের নৈতিকতা-অনৈতকতা বিষয়ক বিতর্কে যাবো না। কিছু ফ্যাক্ট:
১. মেয়েরা তাদের চেয়ে বয়সে বড় ছেলেদের পছন্দ করে। সেটা যদি দোষের না হয়, তবে ছেলেদের তাদের চেয়ে বয়সে ছোট মেয়েদের পছন্দ করা নিশ্চয়ই দোষনীয় নয়।
২. এখানে সবাই কিন্তু অবচেতনে হলেও নিজের স্বার্থ খুজছে। মেয়েদের বয়সে বড় ছেলেদের পছন্দ করার কারণ বোধ হয়, তাদের মানসিক পরিপক্কতা এবং সামাজিক প্রতিষ্ঠা। আর ছেলেদের বয়সে ছোট মেয়েদের পছন্দ করার কারণ বোধ হয়, তাদের তুনলামূলকভাবে বেশিদিন দীর্ঘ প্রজননক্ষম-কাল। পছন্দ অপছন্দ, প্রেম-ভালোবাসা সবই প্রকৃতির খেলা, যেটা মানুষকে সেই ধরণের সঙ্গী নির্ধারণেই প্রলুব্ধ করে যেটা তাকে সবচেয়ে বেশি সুস্থ সন্তান জন্মদান এবং তাদের সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে যেসকল রিসোর্স প্রয়োজন তার নিশ্চয়তা প্রদান করে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৫৪
এস বাসার বলেছেন: প্রলাপ , আপনি যে সব প্রসংগ সামনে এনেছেন তা অনেকটাই বাস্তব।
আমার কয়েকটা প্রশ্ন , আমাদের মেয়েগুলোকে আমরা কোন বয়সে বিয়ে দিব? তাদেরকে পড়াশোনা কতটুকু করাব? তাদেরকে কিভাবে স্বাবলম্বী করে গড়ে তুলবো? আর তাদের পরিনতিই বা কি হবে?
১৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৪৪
কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: অ্যারেন্জ ম্যারেজ ব্যাপারটাকেই ভুয়া মনে হয়।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৫৯
এস বাসার বলেছেন: আপনি অনেক বেশী আধুনিক মানুষ!!! তাই হয়তো আ্যরেন্জ বিয়েটাকে ভুয়া মনে করছেন !!!
বাংলাদেশে কয়টা মেয়ে প্রেম করে বা পূর্ব পরিচিত বা নিজের পছন্দের ছেলেকে বিয়ে করে? বড়জোড় ৫-১০%, বাকী ৯০-৯৫% এর কি হবে?
আর মেয়েটা যদি প্রেম করে, তখন আপনি/আমিই তাকে আবার বাজে মেয়ে বলতে পিছপা হবোনা।
তাহলে?????????????????
১৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৪৯
ফারা তন্বী বলেছেন: যাদের বুদ্ধিতে কুলোচ্ছেনা তাদের বলি ইন্টার ফার্সট ইয়ারের একটা মেয়ের জন্য ৩০বছরের লোকটা বুইড়া ভাব ই!
@দ্বিতীয়:আপনাকে ২৫ বছরের মেয়ে বিয়ের করার কথা কে বলেছে? আপনি ১৫ বছরের মেয়ে বিয়ে করেন গিয়ে!!! না বুঝে লাফাবেন না!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:১৮
এস বাসার বলেছেন: ফারা তন্বী , বলতে দেন, সমাজের মানুষের ভাবনা গুলো জানা খুব জরুরী। যদিও ব্লগে আমার সুশীল/আধুনিক/প্রগতিশীল সেজে থাকি, সত্যিকারের চেহারাটা বড়ই কুৎসিত।
হয়তো সে সময়টা খুব দূরে নয় যেদিন আমরা হয়তো মেয়েদেরকে ব-কলম শিখিয়েই বিয়ে দিয়ে দিবো, এটলিস্ট নিজের জীবন দিয়েতো আর সমাজের মংগল কামনা করা যায়না। জাতি হিসেবে আমরা কীট শ্রেনীর।
১৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৫০
ফারা তন্বী বলেছেন: যাদের বুদ্ধিতে কুলোচ্ছেনা তাদের বলি ইন্টার ফার্সট ইয়ারের একটা মেয়ের জন্য ৩০বছরের লোকটা বুইড়া ভাম ই!
@দ্বিতীয়:আপনাকে ২৫ বছরের মেয়ে বিয়ের করার কথা কে বলেছে? আপনি ১৫ বছরের মেয়ে বিয়ে করেন গিয়ে!!! না বুঝে লাফাবেন না!
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৭
এস বাসার বলেছেন: ডাবল হয়ে গেলো!!!
১৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৫১
রুমেল০৭ বলেছেন: +++
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২১
এস বাসার বলেছেন: থ্যাংকস। সমাজ পরিবর্তিত হবে, শুদ্ধ চেতনার জাগ্রত হবে।
১৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৫৫
রিফাত হোসেন বলেছেন: নাজনীন১ বলেছেন: অতীব সত্য কথন। এমন কি যে মেয়েটির লেখাপড়া শেষ করার আগে বিয়ে হলো না বা করলো না, পরবর্তীতে তার ক্ষেত্রে ভাবা হয় মেয়েটির নিশ্চয়ই কোন সমস্যা আছে, তা না হলে এতোদিন বিয়ে হলো না কেন?
@ রিফাত, একজন বিবাহিত নারী যদি পর্যাপ্ত শিক্ষিত হয়, তাহলে তার আসনটির পছনে সরকারের তথা জনগণের যে অর্থ খরচ হলো, সেটার বিনিময় সে কিভাবে দিবে? সংসার, বাচ্চা সামলানো তো একজন অশিক্ষিত মহিলাও ক্রএন, একজন এসএসসি, এইচএসসি পাশ মহিলাও করেন।
তাহলে যে মেয়েটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গন্ডি ডিঙ্গালো, অনেক রাতের পর রাত জেগে পড়াশোনা করলো, এর মাঝে মাঝে কেউ কেউ বাবা-মাকে ছেড়ে দূরে হলে থেকেও পড়াশোনা করে, তার এই কষ্টের মূল্য কই থাকলো? তার এই শিক্ষা অর্জন কি কেবল একজন বেশি যোগ্যতার স্বামী পাওয়া আর স্বামীর সংসারের স্ট্যাটাস বাড়ানোর জন্য?
------
আপনার আ মার্কার শিক্ষার আমি নিকুচি করি ।
শিক্ষা জ্ঞানের জন্য । চাকুরির জন্য না ।
ব্যক্তিগতভাবে কয়েক ভাষায় নিজে নিজে স্টাডি করি । কোন দোভাষীর জন্য না । সুতরাং উদাহরণটা নিজে থেকেই দিলাম । অন্য কারও টানলামন না ।
যদি বলেন অন্য কারও, তাহলে এটাও বলতে পারি, আমার বন্ধু পড়াশুনা করে আই টির উপর , রোবটের চলাফেরার উপর নেশা । আর হবি শুনলে টাশ্কি খাবেন,.. এস্ট্রোলজি !... এর উপর অনেক সময় ও অর্থ নষ্ট করে ।
অন্তত আজাইরা মেয়েদের মত পড়াশুনার পর তার পিছনে ব্যয় করা অর্থ উসুল করার জন নয় ।
--স্টাডি করতে আমি মানা করি নাই আর কখনো করবও না । একটা মেয়ের যদি জানার ইচ্ছা থাকে সে অবসর পেলেই সময় ব্যয় করতে পারে তার উপর । কিন্তু শিক্ষাকে অর্থ উপার্জনের মান দন্ডে দন্ডিত করতেই হবে তা মানতে নারাজ ।
--আর একটা মেয়ে যখন বিয়ে করে বা ভালবাসে এসব দিক চিন্তা করেই এগিয়ে যাবে আশা করি । যখন একটা সংসার সামলাতে হবে । এই বলে সংসারে ডুবে যেতে বলছি না । সুতরাং তার লেখাপড়ার উসুল তোলার জন্য সংসার আসমানে তুলে চাকরি করতে হবে সেটাও মানছি না ।
পুরুষ আছে কিসের জন্য? সংসারের আর্থিক দিক খেয়াল রাখার জন্য । সুতরাং নারী যদি হালকা সাহায্য করতে চায় ঠিকাছে কিন্তু পুরোপুরি ফাউল নারী আন্দেলনের নামে নিজস্ব স্বকীয়তা ঘোষনা দিয়ে নিজের ফুল টাইমের চাকরির পুরোপুরি বিপক্ষে আমি । তাহলে এসব নারীর সংসার করার যোগ্যতা নাই । একা থাকাই শ্রেয়. জব কর আর শিক্ষার উসুল উঠাও !
--আশা করি বুঝাতে পেরেছি ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:১৪
এস বাসার বলেছেন: নারী আন্দোলন বা নারী অধিকার নিয়ে এই পোস্ট নয়। আমি শুধু সমাজের একটা বাস্তব সমস্যাকে সামনে আনার চেস্ঠা করেছি।
পড়াশোনা শেষ করে ছেলে/মেয়ে উভয়েই জব করতে পারে এবং সেটা মিউচুয়েল আন্ডারস্টান্ডিংয়ে হওয়া বান্চনীয়। কিন্তু আমি কথা বলছি বিয়ের পূর্ববর্তী ব্যাপার নিয়ে, যেখানে বয়স এবং চাকুরী দুটোকেই সমাজে বেশীরভাগ ক্ষেত্রে নেতিবাচক ভাবে দেখা হয়।
প্রশ্ন থেকে যায়, তাহলে আমাদের মেয়েরা কি করবে? উচ্চ শিক্ষার জন্য তাকে একটা নির্দিস্ট বয়স পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে, এবং সে যতটুকু অর্জন করেছে সেটাকে বাস্তবে প্রয়োগ করতে গেলে চাকুরী করতে হবে। চাকুরী করা, না করা একান্তই তার নিজের ব্যাপার, কিন্তু এগুলো করে সে সমাজে অপাংতেয় হবে কেন?
আমি সমস্যাটা দেখেছি , কিন্তু সমাধানটা জানি না, তবে মানসিকতার পরিবর্তন ছাড়া এখান থেকে বের হওয়া সম্ভব নয়।
১৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৫৬
রুমেল০৭ বলেছেন: +++
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:০৯
এস বাসার বলেছেন: ধন্যবাদ।
২০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৫৯
সুরবিলাসী শাহরিয়ার বলেছেন: একজন উচ্চশিক্ষিত নারী যখন তার সমান যোগ্যতা সম্পন্ন একজন পুরুষকে বিয়ে করেন, তখন ( অধিকাংশ ক্ষেত্রে) তার মধ্যে Dominating ধরণের চিন্তা চেতনা গড়ে উঠে । আর প্রবৃত্তিগত কারণেই একজন পুরুষ কখনোই একজন নারীর Domination মেনে নিতে পারে না । এই কারণেও পুরুষরা সমবয়সী ও উচ্চশিক্ষিত নারীদের বিয়ে করতে চান না ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:১৩
এস বাসার বলেছেন: সেক্ষেত্রে মেয়েদেরকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত না করাটাই ভাল? কি বলেন?
কেননা , আলটিমেটলি আমাদের সমাজে একটা মেয়ে অবিবাহিত থাকতে পারেনা, সমাজ এটা সমর্থন করে না।
শিক্ষা আর বিয়ে কেমন যেন বিপরীত মুখী অবস্থানে দাঁড়িয়ে যাচ্ছে অন্তত মেয়েদের ক্ষেত্রে!!!
২১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০৩
সুরবিলাসী শাহরিয়ার বলেছেন: পুরুষ আছে কিসের জন্য? সংসারের আর্থিক দিক খেয়াল রাখার জন্য । সুতরাং নারী যদি হালকা সাহায্য করতে চায় ঠিকাছে কিন্তু পুরোপুরি ফাউল নারী আন্দেলনের নামে নিজস্ব স্বকীয়তা ঘোষনা দিয়ে নিজের ফুল টাইমের চাকরির পুরোপুরি বিপক্ষে আমি । তাহলে এসব নারীর সংসার করার যোগ্যতা নাই । একা থাকাই শ্রেয়. জব কর আর শিক্ষার উসুল উঠাও ![/sb
পুরোপুরি একমত ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২২
এস বাসার বলেছেন: কে চাকুরী করবে? স্বামী নাকি স্ত্রী? নাকি দুজনেই ?
এসব আসলে ফ্যামিলিতে আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেয়া জরুরী, তবে বেশীরভাগ পুরুষ চাকুরীজীবী মেয়ে বিয়ে করতে চায়না, তাহলে যে মেয়েটা জীবনের অনেক চড়াই উৎড়াই পেরিয়ে এ অবস্থায় আসলো, সেটার মূল্য কি ?
তারচেয়ে অল্প পড়াশোনা করে বিয়ে করে ফেলাটাই কি ঠিক ছিলো? যদি তাই হবে , তবে মেয়েদেরকে উচ্চশিক্ষিত করার কোন দরকার নেই ???
চরম বাস্তবতা এটাই।
২২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০৪
ঠোঁটকাটা নির্লজ্জ বলেছেন: Arrange Marriage নিপাত যাক Love Marriage প্রতিষ্ঠা পাক!
ইনশাল্লাহ! আমি এক সমবয়সী কেই Love Marriage করিব!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২৫
এস বাসার বলেছেন: বর্তমানে আ্যরেন্জড বিয়ে খুব কঠিন হয়ে যাচ্ছে, সে তুলনায় লাভ ম্যারেজ যথেস্ট ইজি।
এডভান্স শুভ কামনা রইলো।
২৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০৫
ভোলেবাবা বলেছেন: আসেন কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হই। আমি বিয়ে করেছি ক্লাসমেটকে। আপনার বোনকে বুড়ো মালদার পার্টি না দেখে তার সমবয়সী কোন ছেলের সাথে তার পছন্দ সাপেক্ষে বিয়ে দিন। আমরা নিজ নিজ জায়গা থেকে বদলাই। দেশ বদলে যাবে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:১৪
এস বাসার বলেছেন: ভোলেবাবা , ক্লাসমেটকে বিয়ে করেছেন, ধরে নিচ্ছি সেটা প্রেম বা পূর্ব চেনাজানার সূত্র থেকে। আপনার বন্ধুরা কে কি করেছে?
না, কোন মালদার পার্টি নয়, একটা যোগ্য মানুষের হাতে তুলে দিতে পারাটাই সুখের ব্যাপার।
আরেকটা কথা মালদার পার্টি কিন্তু কচি খুকীদের খুব পছন্দ করে।
২৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০৬
অনঙ্গ বলেছেন: খুবই সত্যি কথাগুলি।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:০৭
এস বাসার বলেছেন: যা অনুভব করেছি, তাই লিখেছি। চারপাশে চোখ বুলালে এগুলোই চোখে পড়ে।
২৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০৭
রিফাত হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: রিফাত হোসেন , আমি কথাগুলো বলেছি বাংলাদেশের নিরিখে, হ্যা, এটা সত্যি যে অল্প বয়সের একটা মেয়ে যখন এসএসসি বা ইন্টার মিডিয়েটে ভাল রেজাল্ট করে তখন তার মধ্যে কিছুটা অহংবোধ আসতেই পারে, সে যে সমাজে অনেকের চেয়ে এগিয়ে আছে সেটাতো মিথ্যে নয়।
বিদেশের প্রেক্ষাপট ভিন্ন, বাংলাদেশে একটা মেয়ের পক্ষে অবিবাহিত থাকা অনেক জটিল একটা ব্যাপার।-------------------
------------------
বুঝলাম কিন্তু বিদেশী ভাব মূর্তিকে সামনে রেখেই নারী আন্দোলন হচ্ছে । বাহিরের দেশের নারীরা স্বাধীন সুতরাং বাংলাদেশ কেন পিছিয়ে থাকবে? এটা নারী আন্দোলনের মূল মোটো । যেখানে বিদেশী নারী আন্দোলনকারীরা বা নেত্রীরা বিবাহ বর্হিভূত সেক্স করতে পছন্দ করেন ! সুতরাং আমাদের দেশের অভিজাত শিক্ষিত নারী আন্দোলন কারীদের কি ভবিষ্যত কল্পনা করতে পারছেন???
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:০৫
এস বাসার বলেছেন: আপনি বোধ হয় আমার পোস্টের বিষয়বস্তু থেকে অনেক দূরে সরে গেছেন, নারী আন্দোলন বা নারী স্বাধীনতা নিয়ে আমি পোস্ট দেইনি।
এগুলো নিয়ে অন্য সময় কথা বলা যাবে।
থ্যাংকস।
২৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:১৩
মোটামানুষ বলেছেন: @রিফাত হোসেন :
মধ্যযুগীয় চিন্তা ভাবনা থেকে যত তাড়াতাড়ি বের হয়ে আসতে পারবেন, ততই আপনার জন্য মঙল হবে।
আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে, সংসার সামলনোর দায়িত্ব শুধু মেয়েদের। যখন টাকা দরকার, পুরুষরা শুধু টাকা দিয়েই খালাস। হতে পারে হয়ত আপনি এমন একটা পরিবেশ থেকে বড় হয়ে এসেছেন, আপনার জানার পরিধিটাকে বড় করুন।
আর কিছু বলার নেই আপনার প্রতি।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২৯
এস বাসার বলেছেন: মোটামানুষ , বলতে দেন, সমাজের ভাবনাগুলো দেখুন, তাহলেই বুঝতে পারবেন কেন কি হচ্ছে?
আমরা মুখে বলি এক কিন্তু বাস্তবে করি ভিন্ন কাজ। মেয়েদেরকে শিক্ষিত করে গড়ে তোলার জন্য সভা সেমিনারে বক্তৃতার ফুলজুড়ি ছুটাই, কিন্তু বিয়ের সময় কচি, অল্প বয়সী, অল্পশিক্ষিত মেয়ে খুঁজে বেড়াই
২৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:১৪
একটু বর্ষা... বলেছেন: কচি মেয়ে কেই আমর পছন্দ ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:০২
এস বাসার বলেছেন: ভালো, তো নিজের কচি বোনটাকে অন্যের হাতে তুলে দিতে নিশ্চয়ই ভালো লাগবে? নাকি তখন অন্য ভাবে ভাববেন?
২৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:১৭
সুরবিলাসী শাহরিয়ার বলেছেন: বিয়ে বহির্ভূত সেক্স এর বিরোধিতা করা তাহলে মধ্যযুগীয় চিন্তা ভাবনা !!!!!!!!!!!!!!!!!!!
অমন আধুনিকতার মুখে আমি থুতু দেই ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৩২
এস বাসার বলেছেন: অদ্ভুত ধারনা পোষনকারী মানুষের অভাব নেই, কোনটা আধুনিকতা আর কোনটা অসভ্যতা সেটা যদি কেউ না বুঝে , জোর করে বুঝানো যাবেনা।
২৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:১৮
নাজনীন১ বলেছেন: @ রিফাত, আমি যে সিস্টেমেটিক শিক্ষার কথা বলেছি, সেটা জ্ঞান অর্জন আর ক্যারিয়ার দুটোর জন্যই, এটা আমিও যেমন বুঝি, আপনিও তেমন বোঝেন। আর কেবল জ্ঞান অর্জনের জন্য যে শিক্ষা, তার জন্য যে কাউকে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে হবে তা কিন্তু নয়। যে মেয়েটা কম্পিউটার সায়েন্স পড়ছে বা অর্থনীতি পড়ছে, এখান থেকে যে জ্ঞান অর্জন হয়, এটা তার সংসারে ডাইরেক্ট তেমন কাজে আসে না, সাংসারিক জ্ঞান আগেকার ক্লাস ফাইভ পাশ মা-খালাদের আরো বেশি থাকে। এর জন্য প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার দরকার নেই। তো, এখন আপনার বক্তব্য কি হবে? মেয়েদের কম্পিউটার সায়েন্স বা অর্থনীতিজাতীয় বিষয়ে পড়ার দরকার নেই? বা পড়লেও পরে হয় ঘরে বসে থাকবে, না হলে বড় জোর পার্ট টাইম জব করবে? মেয়েদের জন্য এইসব পার্ট টাইম জব কারা তৈরী করে রেখেছে?
আর জব করলে মেয়েদের সংসার করার যোগ্যতা থাকে না -- বেশী আবেগী কথা হয়ে গেল না? ছেলেদের ক্ষেত্রে তাদের স্ত্রী-সন্তানকে সময় দেয়াটাও দায়িত্বের মধ্যে পড়ে, তা জানেন তো? কেবল অর্থ উপার্জনই সংসারে ছেলেদের একমাত্র কাজ নয়।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৩৬
এস বাসার বলেছেন: কে উপার্জন করবে বা কিভাবে সংসার চলবে সেটা স্বামী-স্ত্রী মিলেই ঠিক করবে। প্রয়োজনে দুজনেই জব করবে , তাতে দোষের কি আছে?
আসলে সমস্যাটা অন্য জায়গায়, আমরা এখনো নারীকে নারী হিসেবেই দেখি, মানুষ হিসেবে নয়।
সমাজের চিন্তা-চেতনা আজো সেই বর্বর যুগেই রয়ে গেছে, যার ফলে একটা মেয়ের যোগ্যতাও অনেক ক্ষেত্রে অযোগ্যতার মাপকাঠি হয়ে যাচ্ছে।
৩০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২৩
কাকপাখি ২ বলেছেন: দ্বিতীয় বলেছেন: ফারা তন্বী বলেছেন: আমি অবাক হয়েছিলাম যেদিন শুনি ডেপ্ট এর একটা বড় ভাই বিসিএস ক্যাডার। বুইড়া ভামের বয়স ৩০ এর কাছাকাছি, বিয়ে করছে ইন্টার ফার্স ইয়ারের একটা মেয়ে। আমার এক ক্লাশ মেইট প্রেম করছে ক্লাশ টেনের একটা মেয়ের সাথে, এংেইজমেন্টও হয়েছে। ভাবেন একবার অবস্থা!!
আমার বয়স ৩০ । আমি জেনে শুনে কেন ২৫ বছরের এক বুড়ি কে বিয়া করব?
খ্যাক খ্যাক খ্যাক...............
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:২৪
এস বাসার বলেছেন: হাসেন , হাসি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
৩১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২৬
আদার বেপারী বলেছেন: যোগ্য মেয়েরা কষ্ট পাচ্ছেন যখন দেখছেন যে বাজারের সেরা ছেলে গুলো সুন্দরী অল্প বয়সী মেয়েদের বিয়ে করছেন। যোগ্য ছেলেরা হয়তো ভাবছেন যে তারা অপেক্ষাকৃত কম যোগ্য মেয়েদের বেশী ভালোবাসতে পারবেন।
অন্যদিকে ছেলেরা অপেক্ষাকৃত খারাপ ইউনিভার্সিটি, খারাপ সিজিপিএ, বেকারত্ব, কম বেতন এর জন্য প্রেমিকা হারাচ্ছেন এবং কষ্ট পাচ্ছেন। মেয়েরা অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে অগ্রগামী ছেলেদের বেশী ভালোবাসতে পারেন।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:২৭
এস বাসার বলেছেন: আদার বেপারী, আপনার কমেন্টের কি উত্তর দিবো? এমনিতেই মাথাটা গরম, তার উপরে আপনি যে কার সাথে কোনটা, কিসের সাথে কার যোগ সূত্র বাতলে দিলেন এন্টেনা ঠিক ধরতে পারছেনা।
৩২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২৭
কাকপাখি ২ বলেছেন: প্রলাপ বলেছেন: মেকিয়াভেলিয়ান পার্সপেক্টিভ থেকে কিছু অপ্রিয় সত্য কথা বলতে চাই। আমার বক্তব্যের নৈতিকতা-অনৈতকতা বিষয়ক বিতর্কে যাবো না। কিছু ফ্যাক্ট:
১. মেয়েরা তাদের চেয়ে বয়সে বড় ছেলেদের পছন্দ করে। সেটা যদি দোষের না হয়, তবে ছেলেদের তাদের চেয়ে বয়সে ছোট মেয়েদের পছন্দ করা নিশ্চয়ই দোষনীয় নয়।
২. এখানে সবাই কিন্তু অবচেতনে হলেও নিজের স্বার্থ খুজছে। মেয়েদের বয়সে বড় ছেলেদের পছন্দ করার কারণ বোধ হয়, তাদের মানসিক পরিপক্কতা এবং সামাজিক প্রতিষ্ঠা। আর ছেলেদের বয়সে ছোট মেয়েদের পছন্দ করার কারণ বোধ হয়, তাদের তুনলামূলকভাবে বেশিদিন দীর্ঘ প্রজননক্ষম-কাল। পছন্দ অপছন্দ, প্রেম-ভালোবাসা সবই প্রকৃতির খেলা, যেটা মানুষকে সেই ধরণের সঙ্গী নির্ধারণেই প্রলুব্ধ করে যেটা তাকে সবচেয়ে বেশি সুস্থ সন্তান জন্মদান এবং তাদের সঠিকভাবে বেড়ে উঠতে যেসকল রিসোর্স প্রয়োজন তার নিশ্চয়তা প্রদান করে।
প্রলাপ মামার লগে একমত।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:০৩
এস বাসার বলেছেন: শুধু অন্যের কমেন্ট কপি পেস্ট করে যাচ্ছেন, নিজের মতো কিছু বলুন।
৩৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২৮
একাকী বালক বলেছেন: @ রিফাত, একজন বিবাহিত নারী যদি পর্যাপ্ত শিক্ষিত হয়, তাহলে তার আসনটির পছনে সরকারের তথা জনগণের যে অর্থ খরচ হলো, সেটার বিনিময় সে কিভাবে দিবে? সংসার, বাচ্চা সামলানো তো একজন অশিক্ষিত মহিলাও ক্রএন, একজন এসএসসি, এইচএসসি পাশ মহিলাও করেন।
তাহলে যে মেয়েটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গন্ডি ডিঙ্গালো, অনেক রাতের পর রাত জেগে পড়াশোনা করলো, এর মাঝে মাঝে কেউ কেউ বাবা-মাকে ছেড়ে দূরে হলে থেকেও পড়াশোনা করে, তার এই কষ্টের মূল্য কই থাকলো? তার এই শিক্ষা অর্জন কি কেবল একজন বেশি যোগ্যতার স্বামী পাওয়া আর স্বামীর সংসারের স্ট্যাটাস বাড়ানোর জন্য?
>>> একমত হরে পাড়লাম না। আমার মা যে আমলে মাস্টার্স করছে তখন খুব অল্প মহিলাই পড়াশুনা করত। আমার মা চাকরি করে নাই। বিনিময়ে কি হইছে জানেন? আমরা ভাই বোন রা সব মার কাছেই পড়াশুনা করে বড় হইছি।
নেপোলিয়নইতো বলছিল মনে হয় শিক্ষিত মা দাও তাহলে শিক্ষিত জাতি হবে। কিন্তু নিজের জীবন থেকে বলি সারাদিন ক্যারিয়ারের পিছে ছুটা মায়েদের ছেলে মেয়েদের সমস্যা হয়। বখাটে আর নষ্টও হয়ে যায়। বাবার যে দায়িত্ব নাই তা বলছি না।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:২৮
এস বাসার বলেছেন: একাকী বালক@ সারাদিন ক্যারিয়ারের পিছে ছুটা মায়েদের ছেলে মেয়েদের সমস্যা হয়। বখাটে আর নষ্টও হয়ে যায়।
এটা বাস্তবতার আরেকটা জটিল দিক। আমার ব্যাক্তিগত মত হলো, সংসারে কে চাকুরী করবে বা কতটুকু সময় চাকুরী বা উপার্জনে ব্যয় করবে সেটা স্বামী-স্ত্রী উভয়ের সম্মিলিত চিন্তা থেকে উঠে আসা উচিৎ। ছেলেমেয়ে মানুষ করা মা-বাবা উভয়েরই দায়িত্ব, কে কতটুকু পালন করবে সেটা তারাই ঠিক করবে।
একটা মেয়ে পড়াশোনা শেষ করার পর, যখন বিয়ের ব্যাপারে ভাবতে যায়, তখন সে কি দেখতে পায়? জীবনের অনেকটা পথ সে পাড়ি দিয়ে এসেছে, নিজেকে যোগ্য করে গড়ে তুলেছে কিন্তু সমাজ তার যোগ্যতাকে অসম্মান করছে, ইচ্ছে করলেই সে এখন একটা অল্প শিক্ষিত বা বেকার ছেলেকে নিজের স্বামী হিসেবে ভাবতে পারেনা। যাদেরকে সে তার যোগ্য মনে করে, তারা আবার তার চেয়ে কম বয়সী মেয়েকে ডিমান্ড করে........ তাহলে সে কি করবে, বাস্তবতার কারনেই ইচ্ছে না থাকলেও হয়তো একটা জব খুঁজে নেয়, ফলাফল রীতিমত ভয়াবহ!!! আগে তাও বিয়ের বাজারে তার কিছুটা মূল্য ছিলো , কিন্তু চাকুরীর কারনে সে সেটাও হারিয়ে ফেলে। না, সব ক্ষেত্রেই এমন হয় সেটা বলবোনা, ব্যতিক্রম অবশ্যই আছে , তবে বেশীরভাগের পরিনতিই ভাল হয়না।
অথচ ...............
৩৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:২৯
ফরহাদ মাহমুদ সোহাগ বলেছেন: এখারে কিছুটা শারীরবৃত্তীয় বা জৈবিক কারণও রয়েছে।
সাধারণত এই উপমহাদেশে মেয়েদের মেনোপজ ( মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া/ প্রজননে অক্ষম) গড় বয়স ৩৮-৪৫ বছর। এরপর মহিলাদের যৌনজীবন বলতে কিছু অবশিষ্ট থাকে না। কিন্তু মেল মেনোপজ বলতে বাস্তবে কিছু নেই। এবং একজন পুরুষ ৬৫ বছর বয়স পর্যন্ত সন্তান জন্ম দিতে সক্ষম। তার মানে শারীরিক সক্ষমতার বিচারে একটা ৪৫ বছর বয়স্ক মহিলা ও ৬০ বছর বয়সের পুরুষ সমান কথা। এছাড়াও মেয়দের মেন্টাল ম্যাচুরিটি ছেলেদের চেয়ে অনেক পূর্বেই আসে। একটা ১৮ বছরের মেয়ে একটা ২৪-২৬ বছরের ছেলের সমান ম্যাচিউরড। অতএব বিয়ে করার সময় ছেলে মেয়ের বয়সের ব্যবধান ৫-১৫ বছর হওয়াটা কোন সমস্যাই না বরং যুক্তিযুক্ত।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:০০
এস বাসার বলেছেন: ফরহাদ মাহমুদ সোহাগ বলেছেন: একটা ১৮ বছরের মেয়ে একটা ২৪-২৬ বছরের ছেলের সমান ম্যাচিউরড।
তাহলে ২৫ বা তদোর্দ্ধ মেয়েদের কি হবে? আর মেয়েদের পড়াশোনারই বা কি হবে?
মাস্টার্স পাশ করতে হলে কমপক্ষে ২৫ বছর লেগেই যায়, তাহলে???
৩৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৩১
কাকপাখি ২ বলেছেন: রিফাত হোসেন বলেছেন:
তাহলে এসব নারীর সংসার করার যোগ্যতা নাই । একা থাকাই শ্রেয়. জব কর আর শিক্ষার উসুল উঠাও !
--আশা করি বুঝাতে পেরেছি ।
কড়্ড়া কথা।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:৩৫
এস বাসার বলেছেন: কড়্ড়া কথা বলা অনেক সহজ, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটা মেয়ে একাকী জীবন টানতে পারেনা, সমাজ তখন তাকে আরো বেশী টানা-হেচড়া করবে।
নিজের পরিবারে বা ঘনিস্ট কারো এমন সমস্যা হলে তবেই বুঝতে পারবেন কড়ড়া কথার মুজেজা।
৩৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৩৩
ফারা তন্বী বলেছেন: """"হেল্লু ডাল্লিং, মুসলিম আইনে বেগানা পুরুষের লগে দেখা পর্যন্ত হওন নিষেধ শরীয়তে, পেরেম পুরাই না-জায়েজ, এক্কেরে অনার কিলিং চলে আরবে। ইসলামে স্ট্যান্ডার্ড আদর্শ বিয়াতে বর ৪০ বছর কণে ১৫ বছর (বেহেশতে মানুষের পার্মানেন্ট এই বয়স থাকবে), সো আমি ৪০ ইছরে ১৫ বছরের মাইয়া বিয়া করুম, আপত্তি করলে ধোলাই খাইবা, আর পেরেম করলে পাত্থর মারুম """ আপনার পোষ্ট পইড়া উনি ফেবুতে আমারে এই ম্যাসেজ দিছে!! আমার এখুন কি হপে.............
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৫৭
এস বাসার বলেছেন: আপনার নতুন করে আর কি হবে?
যা হওয়ার তাতো অলরেডী হয়েই গেছে
আমার পক্ষ থেকে উনারে শুভেচ্ছা জানায়ে আরেকটা মেসেজ দিয়ে দেন।
৩৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৩৩
ফারা তন্বী বলেছেন: """"হেল্লু ডাল্লিং, মুসলিম আইনে বেগানা পুরুষের লগে দেখা পর্যন্ত হওন নিষেধ শরীয়তে, পেরেম পুরাই না-জায়েজ, এক্কেরে অনার কিলিং চলে আরবে। ইসলামে স্ট্যান্ডার্ড আদর্শ বিয়াতে বর ৪০ বছর কণে ১৫ বছর (বেহেশতে মানুষের
৩৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৩৩
কাকপাখি ২ বলেছেন: ফরহাদ মাহমুদ সোহাগ বলেছেন:
অতএব বিয়ে করার সময় ছেলে মেয়ের বয়সের ব্যবধান ৫-১৫ বছর হওয়াটা কোন সমস্যাই না বরং যুক্তিযুক্ত।
স হ ম ত।
বয়স কোন ব্যাপার না।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৫৩
এস বাসার বলেছেন: বয়স কোন ব্যাপার না, আসলে কি তাই?
তবে ২৭-২৮ বছরের একটা মেয়েকে বিয়ে দিতে গেলে বয়স নিয়ে এত সমস্যা হয় কেন?
৩৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৩৭
কাকপাখি ২ বলেছেন: আদার বেপারী বলেছেন: যোগ্য মেয়েরা কষ্ট পাচ্ছেন যখন দেখছেন যে বাজারের সেরা ছেলে গুলো সুন্দরী অল্প বয়সী মেয়েদের বিয়ে করছেন। যোগ্য ছেলেরা হয়তো ভাবছেন যে তারা অপেক্ষাকৃত কম যোগ্য মেয়েদের বেশী ভালোবাসতে পারবেন।
অন্যদিকে ছেলেরা অপেক্ষাকৃত খারাপ ইউনিভার্সিটি, খারাপ সিজিপিএ, বেকারত্ব, কম বেতন এর জন্য প্রেমিকা হারাচ্ছেন এবং কষ্ট পাচ্ছেন। মেয়েরা অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে অগ্রগামী ছেলেদের বেশী ভালোবাসতে পারেন।
-------- আদার ব্যাপারি দেখি পুরা জাহাজের খবর বাইর কইরা ফালাইছে।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৪৮
এস বাসার বলেছেন: আদার বেপারী, জাহাজের সব খবর বের করে ফেলেছে, কিন্তু আমার এন্টেনায় ঠিক ধরলো না। অবশ্য আপনার এন্টেনায় ধরেছে সেটাই শান্তি!!!
৪০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪১
স্বপ্নরাজ বলেছেন:
অত্যান্ত বাস্তব লেখা । কিন্ত এটা ঠেকান অসম্ভব। কারন অনেক। আর একটা বিযয় , মেয়েদের শারীরীক সক্ষমতা আর পুরুযের শারীরীক সক্ষমতার কমে যাওয়ার বয়সের তারতম্য আছে। এটা গুরুত্বপূর্ন।
তবে বিদেশেও বুড়া সেলিব্রিটি লোক হরহামেশা বয়সের অর্ধেক মেয়ের সাথে ডেট করছে , বিয়ে করছে। কেউ তাদের নিন্দা করছে না,শিক্ষা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেনা। মেয়েটাকে জোর করে বিয়ে না করলেই হল। দুজনেরই পছন্দ হলে সমস্যা কি?
হুমায়ুন আহমেদ কি কামটা করল?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:১৩
এস বাসার বলেছেন: স্বপ্নরাজ বলেছেন:
অত্যান্ত বাস্তব লেখা । কিন্ত এটা ঠেকান অসম্ভব। কারন অনেক।
তাহলে সমাধান কি ? একটা মেয়েকে উচ্চ শিক্ষিত করে গড়ে তোলার সুযোগ কি তাহলে নেই?
কেননা, বিয়েটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ জিনিস, সেটাকে অস্বীকার করা যাবেনা, আবার শিক্ষিত হতে গেলে সময় লাগবেই, তাহলে???
৪১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৫
টয় বলেছেন: মেয়েটার যোগ্যতাটাই কিভাবে যেন অযোগ্যতায় পরিনত হয়ে যাচ্ছে- ভাল বলেছেন।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০৯
এস বাসার বলেছেন: যা হচ্ছে তাই বললাম। আফসুস আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় ভালোটাও অনেক সময়ে খারাপ হয়ে যায়।
৪২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৪৫
কাকপাখি ২ বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ কি কামটা করল?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০৫
এস বাসার বলেছেন: নো কমেন্টস!
৪৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২০
নেক্সাস বলেছেন: অসাধারণ সমাজ বাস্তবতা
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৫৪
এস বাসার বলেছেন: কঠিন এবং অসহ্য বাস্তবতা।
৪৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২০
মাধুকরী বলেছেন: আমি ৩০ বছরের বুইড়া, , ২৮ বছরের বুড়ীরে বিয়া করুম !!
বুড়া শব্দটি ১৫ বছর সাপেক্কে অথবা আপেক্কিক হিসাবে চয়ন করা যায়না , যদি করা যায় তাইলে উল্টা দিক থেকে দেখি ২৮ বছরের মাইয়া যদি ২৮ বছরের পুলারে নিকা করে তখন কি আমারা কইমু এক ২৮ এর বুড়ি ২৮ বছরের এক জোয়ান পুলারে বিয়া করছে ।।
কয়না , , মাইয়ারাই মাইয়াগ শত্রু !!
উই র লুকিং ফর শত্রুস
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০০
এস বাসার বলেছেন: মাধুকরী বলেছেন: আমি ৩০ বছরের বুইড়া, , ২৮ বছরের বুড়ীরে বিয়া করুম !!
করে ফেলুন।
মেয়েদের দোষ ত্রুটি মেয়েদের চোখেই বেশী ধরা পড়ে এবং বয়স, রং এসব ব্যাপারে ওরা খুবই সেনসেটিভ। অথচ একবার নিজের দিকে ফিরলেই অনেক কিছু উল্টো মনে হবে।
৪৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২৩
মা-নবি০৩ বলেছেন: * আরেক টা ব্যাপার আছে বয়সের ডিফারেন্স এত বেশী হলে মেয়েটাকে ডমিনেট করা যায় । এ প্রসঙ্গে আরেক টা শুগার কোটেট কথা শুনবেন অল্প বয়সি মেয়ে বিয়ে কররে নিজের মতো করে গড়ে পিঠে নেয়া যায়
**রিফাত হোসেন নারী অান্দেলন বা অন্য দিকে না যায় এ খানে উচ্চ শিক্ষিত মেয়ে র রবয়ে নিয়েই বেশী আলোচনা হচ্ছে
***@ লেখক "আ্যরেন্জড বিয়ে, উচ্চ শিক্ষিত মেয়ে , চাকুরীজীবী মেয়ে এবং মধ্যবিত্তের সীমাহীন দূর্ভোগ!!! " শিরো নাম টা মনে হয় "আ্যরেন্জড বিয়ে, উচ্চ শিক্ষিত মেয়ে এবং মধ্যবিত্তের সীমাহীন দূর্ভোগ!!!" হলে ফোকাসড হতো
**** আর পোস্টে সমাজ বদলাবে না কিন্তু এখানে যে একটা "কিন্তু " আছে সে জায়গা টা তো মনে হবে আবার । সচেতনতার বেসিক ধাপ এটাই
ধন্যবাদ পোস্টের জন্য
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৪৫
এস বাসার বলেছেন: আপনার কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
আসলে একটা বিশাল সামজিক সমস্যাকে দু'চার বাক্যের শিরোনামে বন্দী করা বেশ জটিল কাজ।
আমি আসলে........ আ্যরেন্জড বিয়ে, উচ্চ শিক্ষিত মেয়ে , চাকুরীজীবী মেয়ে এবং মধ্যবিত্তের সীমাহীন দূর্ভোগ!!!
সব কয়টাতেই ফোকাস করতে চেয়েছিলাম এবং পোস্ট দেবার আগে এটাকে দুই পর্বে লিখবো ভেবেছিলাম , কেননা উচ্চ শিক্ষার পাশাপশি মেয়েদের জবও অনেক ক্ষেত্রে বিয়ের অন্তরায় হয়ে দেখা দিচ্ছে। অনেক শিক্ষিত মেয়ে জব করছে, সেটা তার যোগ্যতার মাপকাঠিতে পজেটিভ হওয়ার কথা কিন্তু আমাদের সমাজে সেটাও নেগেটিভ হয়ে যাচ্ছে।
আবারো বলি , ভুক্তভোগী ছাড়া ব্যাপারটা উপলদ্ধী করা বেশ কঠিন।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৫০
এস বাসার বলেছেন: হ্যা, সমাজ বদলে যাবে এতটা ভাবার সাহস পাইনা , তবে কারো কারো মাথায় ব্যাপারটা হিট করবে সে আশাটা বরাবরই করি।
৪৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২৪
হিবিজিবি বলেছেন: আপনার বক্তব্য অনেকাংশে ঠিক তবে পুরোপুরি একমত হতে পারলাম না। ইদানিং মনে হয় এই প্রবণতা কিছুটা কমেছে বা কমছে......
আমার ইউনিভার্সিটি লাইফের অধিকাংশ বন্ধুরাই উচ্চ শিক্ষিত মেয়ে বিয়ে করেছে। আর যে কয়জন বাকি তাদেরও ডিমান্ড দেখলাম যে, মেয়ে উচ্চ শিক্ষিত হতে হবে।
তবে একটা কথা ঠিক যে দু'একজন ছাড়া সবাই তাদের তুলনায় বয়সে ছোট মেয়ে বিয়ে করেছে কিন্তু তার মানে এই না যে একেবারে ইন্টামেডিয়েট পড়ুয়া। এস,এস,সি বা এইচ, এস,সি পড়ুয়া কোন ছাত্রীর জন্য আসা ভাল পাত্রের অফার ইদানিং অনেকেই ফিরিয়ে দিচ্ছেন এ কারণেই যে তাদের মনে কিছুটা হলেও বিশ্বাস জন্মেছে যে উচ্চ শিক্ষিত হলেও ভাল পাত্র পাওয়া যাবে।
কিন্তু তার পরও কথা থেকে যায় .........!!!!! সত্যি কথা বলতে কি জীবনে টাকার গ্যারান্টি থাকলে সব বয়সে সবাই যোগ্য থাকে, সে ছেলেই হোক আর মেয়েই হোক।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:২২
এস বাসার বলেছেন: আপনার কথা ঠিক হলে আশান্বিত হওয়া যায়।
@এস,এস,সি বা এইচ, এস,সি পড়ুয়া কোন ছাত্রীর জন্য আসা ভাল পাত্রের অফার ইদানিং অনেকেই ফিরিয়ে দিচ্ছেন ....... কিন্তু এই মেয়েটাকেই মাস্টার্স শেষ করার পর হয়তো এর চেয়েও কয়েকধাপ নীচের পাত্রকে বেছে নিতে হবে।
না, টাকা সব সমস্যার সমাধান নয়, যদিও জীবনে টাকার গুরুত্ব অপরিসীম।
৪৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২৪
ইলুসন বলেছেন: প্রলাপের পোস্ট আমার সবচেয়ে পছন্দ হয়েছে। আসলে মূল কারণ এটাই।
স্বপ্নরাজ বলেছেন:
"বিদেশেও বুড়া সেলিব্রিটি লোক হরহামেশা বয়সের অর্ধেক মেয়ের সাথে ডেট করছে , বিয়ে করছে। কেউ তাদের নিন্দা করছে না,শিক্ষা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেনা। মেয়েটাকে জোর করে বিয়ে না করলেই হল। দুজনেরই পছন্দ হলে সমস্যা কি?"
একমত আপনার সাথে। তবে আরেঞ্জ ম্যারেজে আমাদের দেশে অনেক সময় ছেলেদের মতামতেরও কোন দাম থাকে না, মেয়েদের কথা তো বাদই দিলাম।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:৪০
এস বাসার বলেছেন: দুজনের পছন্দ হলেই হলো, ঠিক কথা, কিন্তু বাংলাদেশে এসব ডেটিং ফেটিং কি সম্ভব? যেখানে স্বাভাবিক বয়সে প্রেমে পড়াটাকেই একটা মেয়ের নৈতিক অবক্ষয় হিসেবে দেখা হয়, সেখানে............. কিভাবে সম্ভব?
ইলুসন @তবে আরেঞ্জ ম্যারেজে আমাদের দেশে অনেক সময় ছেলেদের মতামতেরও কোন দাম থাকে না, মেয়েদের কথা তো বাদই দিলাম।
ঠিক বলেছেন।
৪৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২৫
েমা খােদমুল ইসলাম বলেছেন: রিয়েল লাইফ পোস্ট. +++++++++++++++++
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:২১
এস বাসার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৩৫
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আমি ১৮ এর উপর কোনো মেয়েকে বিয়ে করব না। মানুষের যত বয়স বাড়ে সে তত বাস্তবমুখী হয়ে যায়। আমার একটা পাগলী দরকার কোনো কাটখোট্রা কে নয়।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:৫২
এস বাসার বলেছেন: শুধু আপনি নন বেশীরভাগের চাহিদা সেদিকেই। ফলাফল, শিক্ষিত মেয়েগুলোর চরম দূর্দশা।
৫০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৫০
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: কি বলবো !
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:৫৪
এস বাসার বলেছেন: রাস্ট্রপ্রধান বাকহারা হলে আমরা আর কি বলবো? সত্যিই এটা এক বিরাট গোলক ধাঁধা।
৫১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৫৪
ভিয়েনাস বলেছেন: নেক্সাস বলেছেন: অসাধারণ সমাজ বাস্তবতা
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:৪৩
এস বাসার বলেছেন: এই বাস্তবতার শেষ কোথায়? ব্লগে বা চায়ের কাপে অনেক কথাই বলা যায়, ভূক্তভোগী মাত্রই জানে এটা কত যন্ত্রনাময়।
৫২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০০
এক্স বলেছেন: আশ্চর্য ব্যাপার... ছেলেদের কমবয়সী মেয়ে পছন্দ হলে তাকে জোর করে কেন বয়সীদের সাথে বিয়ে দেয়া হবে? মেয়ে পছন্দ না হলে ছেলেটা সারাজীবন নিজেও সংসার ও যৌন জীবনে অসুখী থাকবে এবং স্ত্রী ও সেই একই কষ্ট পাবে.
কমবয়সী মেয়েদের প্রতি ছেলেদের আকর্ষন থাকবে এঠাই স্বাভাবিক, এটা পৃথিবীর যে কোন জায়গার জন্য সত্য. এটাকে এত খারাপ ভাবে দেখা হচ্ছে কেন?
কোন মেয়ের পুরুষ হওয়ার ইচ্ছা থাকলে সে থাকুক নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে, পুরুষদের বয়েই গেছে পুরুষ হওয়ার চেষ্টা করে বুড়ি হওয়া কাউকে বিয়ে করার জন্য. মেডিক্যালি একটা মেয়ের ভবিষ্যত প্রজন্মকে ধারন করার উপযুক্ত বয়স হচ্ছে ২০-৩৫ বছর. ২০ এর পর প্রতি ৫ বছর বেশি হলে সন্তানের অটিজমের হার বাড়ে ১৮% করে. তাহলে একজন পুরুষ কেন সন্তান ধারনে রিস্কি বুড়ো মেয়ে বিয়ে করবে? (ছেলেদের যৌনচাহিদার কথা বাদই দিলাম.. যেমনে বৌ এর জন্য ছেলেরা মাকে বাদ দেয়.)
টিনএইজের মেয়েদের মধ্যে পুরুষ সঙ্গীর প্রতি একটা ফ্যান্টাসী কাজ করে যা ওই মেয়েকে স্বামীর প্রতি বেশি আগ্রহী করে. তাই একজন পুরুষের কাছে কমবয়সী সঙ্গীনি বেশি প্রেফারেবল. খেয়াল করলে দেখবেন ষোড়শী মেয়েরা প্রেমের ব্যাপারে সবচেয়ে বেশী এগ্রেসিভ থাকে. তারা এসময় এমন এমন পুরুষেরও প্রেমে পড়ে যার সাথে দুনিয়া উল্টালেও ঘর করা সম্ভব না.
লেখক ভাই আপনি যাদেরকে যোগ্য বলছেন তারা পুজিবাদের দাসত্ব করার জন্য যোগ্যতাসম্পন্ন, সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য না... তবে অনেক মেয়েই পরিবারকে দেখভাল করার জন্য দেরীতে বিয়ে করে, তবে তাদের জন্য দেরীতে বিয়ে হওয়ার কারনই সবচেয়ে বড় যোগ্যতা. কমবয়সী ছাগী বৌ এর থেকে বয়সী বুদ্ধিমতী দায়িত্ববান বৌ ভাল. সবই নির্ভর করে অবস্হা ও প্রেক্ষাপটের উপর. তবে কমবয়সী মেয়ে বিয়ে করাকে খারাপ বলি না. হুমায়ুন আহমেদকে খারাপ বলা যায় না অন্তত মেয়ের বান্ধবীকে বিয়ে করার জন্য....
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:৫৪
এস বাসার বলেছেন: এক্স @ কমবয়সী মেয়েদের প্রতি ছেলেদের আকর্ষন থাকবে এঠাই স্বাভাবিক, এটা পৃথিবীর যে কোন জায়গার জন্য সত্য. এটাকে এত খারাপ ভাবে দেখা হচ্ছে কেন?
খারাপ ভাল কোনটাই বলছিনা, বাস্তবতাকে সামনে আনলাম মাত্র।
যারা পড়াশোনা শেষ করে বিয়ে করতে চায়, চাকুরীর কথা বাদ দিলাম , সেক্ষেত্রে মেয়েটা আর অল্পবয়সী থাকেনা, তাহলে তার কি হবে?
@হুমায়ুন আহমেদকে খারাপ বলা যায় না অন্তত মেয়ের বান্ধবীকে বিয়ে করার জন্য.. সেটা ভিন্ন প্রেক্ষাপট , সে বিষয়ে এখানে কিছু বলবোনা, তবে নিজের পরিবারে বা ঘনিস্ট কারো জীবনে সমস্যাটা আসলে বুঝতে পারবেন কতটা মানসিক যন্ত্রনা নিয়ে এসব মোকাবেলা করতে হয়।
৫৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০৩
মাথা খারাপ বলেছেন: সুশীলরাই অসুশীল কাজ বেশী করে। বিয়েটা এখানে শুধু জৈবিক কাজ হিসেবে দেখা হয়। কচি মেয়ে জৈবিক কারনেই চায়। পড়ালেখাটা শুধু একটা উছিলা।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:১৮
এস বাসার বলেছেন: মাথা খারাপ, আপনার কথাটা কিন্তু ঠান্ডা মাথায় ভেবে বলেছেন। আপনার কথাটা ফ্বেলে দেবার মতো নয়। সমাজ নারীকে আজও মানুষ হিসেবে ভাবে না, শুধুই নারী মনে করে।
৫৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০৪
কাহিনীবাজ বলেছেন: আমি একজন কে ভালবাসি, যে কিনা আমার কলেজ এর YEAR MATE ছিল। বিশ্বাস করেন, এই ফালতু সমাজ ব্যবস্থার কারনে আমি আজ পর্যন্ত ওকে বলতে পারি নাই আমার ভাললাগার কথা। কারন আগেইতো ওর বিয়ে হয়ে যাবে। সেই ভয়ে। কিছুই করার নাই। ধিক্কার এই সমাজরে। আর গ্রামের অবস্থাতো আরো ভয়াবহ।
পোস্টে ++++++++++++++++++++
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:১২
এস বাসার বলেছেন: গ্রাম-শহর কোথাও পরিস্থিতির খুব একটা রকমফের নাই।
উপরে কিছুটা আলাদা ভাব থাকলেও ভিতরে ভিতরে সবই এক।
আপনার ভালবাসার জন্য শুভকামনা রইলো। লেগে থাকুন, হয়তো তাকে পেয়েও যেতে পারেন।
৫৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৩২
তানজীব আহমেদ বলেছেন: সচেতনতা আসলেই ভিন্ন........ আমার বন্ধু ঢা বি তে বি বি এ পরছে যথেষ্ট সচেতন কিন্তু তার বোন যখন এস এস সি পাশ করলো তখন তাকে বিয়ে দিল ৩৪ বছর বয়সী এক পাত্রের কাছে কারন ছেলেটি ভাল চাকরি করে । আমরা অবাক হওয়ায় বলা হল এখন শুধু পরাশুনা চলবে কিন্তু পরে দেখলাম এইচ এস সির আগেই সে মা হয়ে যায়। পরাশুনায় নামমাত্র র্ভতি আছে........... আর পরিবারের সন্তান,দেখাশুনা, সবকিছু বাদ্ধতামুলক মেরাই কেন করবে ? আচ্ছা স্বামী থেকে স্ত্রী যদি বেশী যোগ্যতার অধিকারী হয় ........ তাহলে চকরি কার আগে করা উচিত? সিদ্ধান্ত স্বামীই কেন নিবে?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:৪০
এস বাসার বলেছেন: বিয়ের পর মেয়েরা পড়াশোনায় কতটা মনোযোগ দিতে পারে? স্বামী সংসার নিয়েই অনেকটা সময় কেটে যায়।
চাকুরী কে করবে বা কে উপার্জন করবে সেটা দুজনের মিলিত সিদ্ধান্ত হওয়া উচিৎ।
৫৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৪৩
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: ++++++ দিলাম ভালো একটা বিষয় তুলে এনেছেন. .........
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:১৫
এস বাসার বলেছেন: সাকিন উল আলম ইভান , থ্যাংকস। সমস্যাটা ভয়ানকভাবেই সমাজে আছে, হয়তো অনেকের চোখ এড়িয়ে যায়।
৫৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৪৬
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: কাহিনীবাজ বলেছেন: আমি একজন কে ভালবাসি, যে কিনা আমার কলেজ এর YEAR MATE ছিল। বিশ্বাস করেন, এই ফালতু সমাজ ব্যবস্থার কারনে আমি আজ পর্যন্ত ওকে বলতে পারি নাই আমার ভাললাগার কথা। কারন আগেইতো ওর বিয়ে হয়ে যাবে। সেই ভয়ে। কিছুই করার নাই। ধিক্কার এই সমাজরে। আর গ্রামের অবস্থাতো আরো ভয়াবহ।
ভাই এটা ত অতি কমন সমস্যা ............
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:৫৭
এস বাসার বলেছেন: কাহিনীবাজের সমস্যার মতো উচ্চশিক্ষিত মেয়েদের বিয়ে নিয়ে সমস্যটাও কমন।
৫৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:১৮
কূলীন কপাট বলেছেন: পরিস্থিতির মূলে রয়েছে আমাদের পুরুষশাসিত সমাজের তথাকথিত সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি,যেইখানে পুরুষ তার পুরুষ পরিচয়টাকেই এখনো মানুষ পরিচয়ের উর্দ্ধে তুলে রেখেছে।আর তার উলটা জবাব দেয়ার জন্য মেয়েরাও নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ করছে।এইখানে প্রয়োজন বালান্স এর------পুরুষকে আগে ভাবতে হবে সে পুরুষ হবার আগে একজন মানুষ,যার মনুষ্যত্ব থাকা বাঞ্ছনীয়।আর পাশাপাশি নারীকে দিতে হবে নারীত্বের পূর্বে মানুষ হিসেবে মর্যাদা।আর শিক্ষা যদি আমাদের চিন্তাধারা,রুচি,মননশীলতাকে পরিশীলিতই করতে না পারে তবে নারীশিক্ষার মর্ম বোঝা শিক্ষিত লোকের পক্ষে সম্ভব নয়।
আর আজকে যে নারী বুঝতে শিখেছে সে শুধু পুরুষের হাতের পুতুল নয়,কালকে সেই নারীই প্রতিবাদ করতে শুরু করবে ঘরে ঘরে,সে ১৮ই হোক বা ২৮।তখন naturally dominate করতে অভ্যস্ত পুরুষরাই বুঝবে একচ্ছত্র আধিপত্ব বজায় রাখা কতটা কষ্টের।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:৫৩
এস বাসার বলেছেন: ডমিনেট করার প্রবণতা আমাদের রক্তে মিশে আছে। যখন কোন মা-বাবা তার ছেলের জন্য পাত্রী খুঁজে তখন কচি মেয়েই খুঁজে কিন্তু আবার সে যখন তার মেয়েকে বিয়ে দিতে যায় তখন উল্টোটা ঘটে।
শুধু তাই নয়, যে মেয়েটি নিজেকে নিয়ে বয়সের সমস্যায় ভুগছে সে পর্যন্ত নিজের ভাইয়ের জন্য অল্পবয়সী মেয়ে খুঁজে বেড়ায়
নিজের চোখে এসব দেখেছি, শুধুমাত্র পুরুষকে দোষ দেয়া যাবেনা, এই সমস্যাটার জন্য মেয়েরাও কম দায়ী নয়।
৫৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:২৪
রিমন ঢাকা বলেছেন: ভাই আপনি বিয়ে করছেন??ভাবীর বয়স, না কিসে পরতো বলেন? না করলে কেমন মেয়ে খুজেন জানতে চাই।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:৫৫
এস বাসার বলেছেন: রিমন ঢাকা, আপনার প্রশ্নগুলো একান্ত ব্যক্তিগত, পাবলিক ফোরামে সেটা জানানো কি যুক্তি সংগত হবে? তবুও আপনার কৌতুহল নিবারনে শুধু এটুকুই বলতে পারি সে মাস্টার্স পাশ করা একটা মেয়ে।
৬০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:৩১
কাদামাটি বলেছেন: আমার অফিসের একাউন্টস এর ম্যাডাম।এখনো বিয়ে করেনি। আর সেদিন কিনা কথার ফাকে আমাকে বলল- একটা ভাল ছেলে দেখতে। আমি বললাম কেমন ছেলে চাই? সে বলল শুধু ছেলেটা ভাল হলেই হবে।
কাজের চাপে তখন কিছু মনে ছিল না।পরে গাড়িতে আসতে আসতে ভাবছিলাম। ম্যাডাম এখন দেখতে ভালোই সুন্দরী।ভাল বেতন ও পাচ্ছে।তবে যে কোন একটা ছেলেকে বিয়ে করতে চায় কেন?
আসলে আমার যেটা মনে হয়, ছেলেরা এখন প্রতিষ্টিত না হয়ে বিয়ে করতে চায় না।যে কারণে মেয়ের বাবা-মায়েরা ভাবে মেয়ে টাকে আগে ভাগে বিয়ে দিয়ে দিই। পরে না আবার কোন সমস্যায় পড়তে হয়।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:১২
এস বাসার বলেছেন: কাদামাটি বলেছেন: আসলে আমার যেটা মনে হয়, ছেলেরা এখন প্রতিষ্টিত না হয়ে বিয়ে করতে চায় না।যে কারণে মেয়ের বাবা-মায়েরা ভাবে মেয়ে টাকে আগে ভাগে বিয়ে দিয়ে দিই। পরে না আবার কোন সমস্যায় পড়তে হয়।
হ্যা, আগেভাগে বিয়ে না দিলে সমস্যায় যে পড়তে হয় সেটাই আমি আমার পোস্টে লিখেছি। কিন্তু আগেভাগে বিয়ে দিয়ে দিলে পড়াশোনাটা কিভাবে শেষ হবে?
৬১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১:৪০
মোসারাফ বলেছেন: আপনার কষ্ট আমি বুঝতে পারছি। সমাজকে পরিবর্তন করতে চান কিন্তু কিভাবে করবেন? একটা মেয়ে যখন লেখাপড়া শিখে তার চিন্তাভাবনা থাকে সব সময় উপরের ক্লাসের ছেলেকে বিয়ে করার। ডিগ্রী পাস এক মেয়েকে দেখেছি তার চিন্তাভাবনা হচ্ছে ডিগ্রী পাশ ছেলেকে বিয়ে করবে না। মাস্টার্স ডিগ্রি ছেলে খুজে। মেয়েরা যতই শিক্ষিত হোক না কেন একজন বেকার ছেলেকে বিয়ে করতে চায় না। কিন্তু উল্টো টা অহরহ হচ্ছে। একটা ব্যাপার ভেবে দেখুন এই যে মেয়েরা চাকরিতে সম অধিকার বলে চেচায় তাদের জিজ্ঞেস করুন একটা বেকার ছেলেকে বিয়ে করবে কিনা? উত্তর টা নেগেটিভ হবার সম্ভাবনা বেশী। আর বয়সের কথা বলছেন? কোন ছেলে যদি তার উপরের ক্লাশের মেয়ের দিকে তাকায় মেয়ের কথা হচ্ছে আজকাল কার কটা কটা (ইচড়ে পাকা) পোলাপান দের এভাবে তাকাতে দেখলে ঘৃনা লাগে। অথচ উপরের ক্লাস হলে কোন সমস্যা নেই।
আসলে ভাই বাস্তবতা বড়ই কঠিন। যতই আমরা কি বোর্ডে ঝড় তুলিনা কেন পরবর্তীতে আমরা বাস্তবতাকে মেনে নেই।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫২
এস বাসার বলেছেন: হ্যা, বাস্তবতা বড়ই কঠিন। নিজের কোন আত্মীয় বা ঘনিস্ট কেউ এ সমস্যায় পড়লে বুঝবেন তখন কেমন লাগে।
পরিবর্তন কিভাবে আসবে জানিনা, তবে একটা পথতো বের করতে হবেই।
৬২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ২:০২
স্কোয়ার ওয়েভ বলেছেন: আমার মনে হয়, শিক্ষার চেয়ে বড় কথা বয়স। আমার বয়স ত্রিশের কিছু কম। আমার বউ আমার পাচ বছরের ছোট। এই ডিফারেন্স টুকু আমি চেয়েছি, কারন আমার বিয়ে অ্যারেন্জড ছিল, তাই আমার ক্রাইটেরিয়া সেট করার সুযোগ ছিল। এবং এই বাছাবাছিটুকু একতরফা ছিল না, দুপক্ষের বাছাবাছি মেলাতেই বিয়ে হলো। এই পাচ বছর ডিফারেন্সের কারনে তারচেয়ে আমি বেশি ম্যাচিউরড, বেশি সেটেলড আর তারচেয়েও বড় কথা বাচ্চা নেয়ার জন্য কিছুটা সময় পাচ্ছি। আমরা সুযোগ পাচ্ছি শুধু দুজনে কয়েকটা বছর এনজয় করার। বউয়ের বয়স আমার কাছাকাছি হলে সে সুযোগ ছিলই না।
ইন্টার পড়ুয়া মেয়ে খোজার প্রবণতা আমার পরিচিত মহলে অনেকটাই কমে আসছে দেখছি। আর বেশি বয়েসী কেউ অনেক ছোট মেয়ে বিয়ে করলে অনেক ক্ষেত্রেই সম্পর্কটা টেকে না। এমন ডিভোর্স বেশ কিছু দেখেছি।
২৭-২৮ বছরে মেয়েরা বিয়ের বাজারে বুড়িয়ে যাওয়াটা খুব তাড়াতাড়ি দুর হচ্ছে না। বিদেশের সাথে আমাদের একটা বড় পার্থক্য হলো সন্তান জন্ম দেয়া আমাদের বিয়ের অন্যতম প্রধান একটা অনুষঙ্গ। বিয়ে আর সন্তান কামনা এই দুটো যতদিন আলাদা না হচ্ছে মেয়েরা সমাজের চোখে তাড়াতাড়ি বুড়ো হবেই।
আরেকটা কথা, জব করাই মেয়েদের সাকসেসের মেজার না। আমার মা ছিলেন হাউজ ওয়াইফ। উনি কিছু হতে পারতেন। সেটা না করে ওনার স্যাক্রিফাইসে সব বাচ্চারাই ভালো কিছু হয়েছে। সোসাইটি একজনের বদলে ক'জন পেল? আমার মা'কে আনসাকসেসফুল বলে কার সাধ্য। কে বলে আমার মা সোসাইটিকে কিছু রিটার্ণ দেননি?
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৬
এস বাসার বলেছেন: সাধারনভাবে মোটামোটি মাস্টার্স কমপ্লিট করতে একটা ছেলে বা মেয়ের ২৫-২৬ বছর লেগে যায়, ধরে নিচ্ছি দুজনেই জব খুঁজে পেতে আরও ২/১ বছর ব্যয় করলো।ছেলেটা ২/১ বছর জব করার পর বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিলো, তখন তার বয়স ২৯-৩০ , সিমিলারলি মেয়েটার বয়সও কিন্তু ২৯-৩০, ছেলেটা তার চেয়ে ৪-৫ বছরের একটা মেয়ে চাইবে মানে বয়স ২৪-২৫ , সেটা সে পাবেও কিন্তু মেয়েটার কি হবে?
মেয়েটা তারচেয়ে ৪-৫ বছর বেশী বয়সের পাত্র মানে যে ছেলের বয়স ৩৪-৩৫ সে রকম পাত্রের জন্য মানানসই হবে, কিন্তু সেই বয়সে কয়টা উপযুক্ত ছেলে তখনও অবিবাহিত থাকে???
ফলাফল, অনেক কম যোগ্যতাসম্পন্ন ছেলেকে তার বেছে নিতে হবে, অথচ যদি২০-২২ বছরে তার বিয়ে হতো, তাহলে কিন্তু সে ২৮-২৯ বছরের যোগ্যতাসম্পন্ন ছেলেটাকেই বিয়ে করতে পারতো।
এক অদ্ভুত গোলক ধাঁধা, উচ্চ শিক্ষা নতুবা বিয়ে যে কোন একটি মেনে নিতে হবে!!!
আর জব করাটাকে সাকসেস মনে করার চেয়ে মেয়েটির অযোগ্যতাকেই বেশী নির্দেশ করে, অন্তত বাংলাদেশে। মা-বাবারা জব করে এমন মেয়েকে সংসারে বউ করে আনতে চান না।
ঘুরেফিরে সেই বহুবার করা প্রশ্নটাই সামনে চলে আসে, মেয়েদের উচ্চশিক্ষা এবং জব কি তাদের বিয়ের অন্তরায় হয়ে যাচ্ছে???
৬৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ২:০৮
দেশী পোলা বলেছেন: সব সমস্যার এক সমাধান, আমার মতো ঘরজামাই হইয়া থাকো সবাই, মনের সুখে ব্লগিং করা যায়।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৮
এস বাসার বলেছেন: দেশী পোলা, দারুন সুখে আছে, কানে কানে একটা কথা বলি...... ঘরজামাইদের নাকি ঘরটাই অবশিষ্ট থাকে জামাটা নাকি বউ কেড়ে নেয়
৬৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ২:০৯
গাজী সালাহউদ্দিন বলেছেন:
.....আমার বোনরে নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলাম । আল্লাহ ভরসা ।
.....লক্ষ্য ঠিক করুন আপনার আত্নীয়কে ভাল বিয়ে দিবেন নাকি ভালো চাকুরী করাবেন । কোনটা ? ভালো বিয়ে মানে অল্প বয়সে ভালো পাত্র দেখে বিয়ে আর ভালো চাকুরী করাতে চাইলে পড়াশোন ।
...তবে আমার মতে দুটোর মধ্যে ব্যালেন্স রাখার চেষ্টা করা উচিত ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১২
এস বাসার বলেছেন: চিন্তা করাটা স্বাভাবিক। কমেন্ট এবং উত্তরগুলো দেখুন, সমাজের অনেক কিছুই চোখে দেখতে পাবেন, এবং কি করবেন সিদ্ধান্তটা নিতে পারবেন।
ব্যালান্স করবেন, কিন্তু কিভাবে ? যেকোন একটা বেছে নিতে হবে। বিকল্প অপশন তেমন একটা নেই।
৬৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ২:২৩
গুরুত্বহীন বলেছেন: যেটা বেশি দুঃখজনক তা হলো, বিয়ে হওয়ার পরে বোঝাপড়া না থাকলেও মেয়েদের স্বামীর সাথে থাকতে হয়, আমাদের সমাজব্যবস্হার জন্য
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৫
এস বাসার বলেছেন: মানিয়ে নেয়াটা জরুরী, তবে সেটা উভয় পক্ষ থেকে আসা উচিৎ। ব্রেক আপ খুব কষ্টের।
৬৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ৭:০৭
কাকপাখি ২ বলেছেন: লেখক বলেছেন: বয়স কোন ব্যাপার না, আসলে কি তাই?
তবে ২৭-২৮ বছরের একটা মেয়েকে বিয়ে দিতে গেলে বয়স নিয়ে এত সমস্যা হয় কেন?
আমার কিছু জুনিয়র তাদের চেয়ে বেশি বয়সের মেয়ে বিয়ে করছে। বয়স অবশ্যই একটা ফ্যাক্ট, কিন্তু আরো অনেক ব্যাপার আছে।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:১৯
এস বাসার বলেছেন: আপনার কিছু জুনিয়র তাদের চেয়ে বেশী বয়সের মেয়ে বিয়ে করেছে, হ্যা, সেটা হতে পারে কিন্তু সামগ্রিক হিসেবে সেটা ০.১ % হবে কিনা সন্দেহ আছে। কমেন্টগুলো পড়লেই বুঝবেন মানুষ কি চায়, সুতরাং এই সমস্যা সামনে আর বাড়বে বই কমবে বলে মনে হয়না।
৬৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ৭:২১
মেকগাইভার বলেছেন: অতি বাস্তব পোস্ট,
এন্গেজড বিয়ের বাজারে আমি দেশে মোটামোটি একজন রাজপুত্র হিসেবেই পরিচিত আমার আত্বিয় স্বজন / মহল্লার কাছে।
যদিও আমার এখনি বিয়ের কোন প্ল্যান নাই বা আদই বাংগালি বিয়ে করবো কিনা জানিনা। তবে আমি কোনমতেই ২০ বছরের বেশি বয়সের মেয়ের সাথে, এফেয়ার বা বিয়ে করতে চাই না। কারোন?.....। আমি জানি যে আমি চাইলে পাবো। তাই ফ্যামিলিকে বলা আছে যে মেয়ে দেখলে যেন বেশি বয়সের না দেখে। ১৮ হলে পারফেক্ট ।
পার্টনার সিলাকশন হিইম্যান বিহেভিয়ারের সবচাইতে ইমপরটেন্ট একটা প্রসেস।
সবাই সব সময়ই চাবে যে তার পছন্দ মত, সভাবতই যত সুন্দরি সম্ভব এবং কম বয়সি একজন কে পার্টনার হিসেবে নাওয়ার। এটা নেচারের নিয়ম। এখানে কোন বিবেক কাজ করে না। এখানে কাজ করে প্রকৃতির বেধে দেয়া অনেক গভীর একটি ইনস্টিনক্ট। যেটা নাকি হয় খুবি সার্থপর। কারোন পার্টনার সিলেকশনের সাথে জরিত আছে নেক্সট জেনারেশনের প্রশ্ন।
আপনি বলছেন দেশের কথা। আমি বলবো বিদেশের কথা।
এখানেও অনেকটা সেই একি জিনিশ দেখা যায়। যে মেয়েরা তাদের কেরিয়ারের দিকে বেশি নজর দেয় তাদের কপালে সংসার জুটেই না। দেশে তো তবু এরেন্জ মেরেজের সিস্টেম আছে এখানকার কেরিয়ার ওমেন দের জন্য তো তাও নেই।
এখানে আপনার সমাজ কে দোষ দেয়া টা ভুল। এটা সমাজের বানানো নয়ম নয়।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:১৪
এস বাসার বলেছেন: মেকগাইভার, সমস্যটা বিরাজমান, সেটা প্রায় সবাই স্বীকার করছে। অন্যদিকে পার্টনার সিলেকশান এ অনেকেই আপনার দৃষ্টিভংগীর সাথে সহমত, সেটা ভুল নাকি শুদ্ধ সেটা বলবোনা, তবে উচ্চশিক্ষিত মেয়েদের কি হবে? আদৌ কি তাদের উচ্চশিক্ষার দরকার আছে? কেরিয়ার অনেক দূরের ব্যাপার, মাস্টার্স শেষ করতেই একটা মেয়ের ২৫-২৬ বছর লেগে যায়, সুতরাং ১৮-২০ কিন্তু চোখের সামনে থেকে উধাও , তাহলে সমাধান কি?
আপনি-আমি মিলেই সমাজ, সুতরাং আমাদের সম্মিলিত চিন্তার প্রতিফলনই সমাজে ঘটে। আমার লেখাতেও সেটাই বুঝাতে চেয়েছি, মানুষ কি চাচ্ছে? কাউকে দায় দিতে চাচ্ছিনা, কিন্তু অল্প বয়সে মেয়েদের বিয়ে দেয়াতেই কি সমাধান??? নাকি কোন বিকল্প আছে?
৬৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৩৪
রিফাত হোসেন বলেছেন: নাজনীন১ বলেছেন: @ রিফাত, আমি যে সিস্টেমেটিক শিক্ষার কথা বলেছি, সেটা জ্ঞান অর্জন আর ক্যারিয়ার দুটোর জন্যই, এটা আমিও যেমন বুঝি, আপনিও তেমন বোঝেন। আর কেবল জ্ঞান অর্জনের জন্য যে শিক্ষা, তার জন্য যে কাউকে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে হবে তা কিন্তু নয়। যে মেয়েটা কম্পিউটার সায়েন্স পড়ছে বা অর্থনীতি পড়ছে, এখান থেকে যে জ্ঞান অর্জন হয়, এটা তার সংসারে ডাইরেক্ট তেমন কাজে আসে না, সাংসারিক জ্ঞান আগেকার ক্লাস ফাইভ পাশ মা-খালাদের আরো বেশি থাকে। এর জন্য প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার দরকার নেই। তো, এখন আপনার বক্তব্য কি হবে? মেয়েদের কম্পিউটার সায়েন্স বা অর্থনীতিজাতীয় বিষয়ে পড়ার দরকার নেই? বা পড়লেও পরে হয় ঘরে বসে থাকবে, না হলে বড় জোর পার্ট টাইম জব করবে? মেয়েদের জন্য এইসব পার্ট টাইম জব কারা তৈরী করে রেখেছে?
আর জব করলে মেয়েদের সংসার করার যোগ্যতা থাকে না -- বেশী আবেগী কথা হয়ে গেল না? ছেলেদের ক্ষেত্রে তাদের স্ত্রী-সন্তানকে সময় দেয়াটাও দায়িত্বের মধ্যে পড়ে, তা জানেন তো? কেবল অর্থ উপার্জনই সংসারে ছেলেদের একমাত্র কাজ নয়।
------------------------
আমি একবারই বলেছি জ্ঞান আহরনের জন্য পড়াশুনা সুতরাং ক্যারিয়ার একটা অংশ মাত্র । কেউ যদি কোন বিষয় পড়ে আনন্দ পায় কিংবা জেনে অসম্ভব রকম আগ্রহ পায় তো সেটাকে নিয়ে কি করবে চিন্তা করা উচিত না । যেটা আপনি করছেন ।
মেয়ে হোক ছেলে হোক জ্ঞান সবার জন্য উন্মুক্ত । সুতরাং একটা মেয়ে বা ছেলে কি করবে তার ঠিক নাই ।
বার বার উদাহরণ টানতে ভাল লাগে না , আমার আপন ভাই Fisheries এর উপর উচ্চশিক্ষা নিতে বিদেশে এসছেন, পি এইচ ডি আন কমপ্লিট করে তিনি কম্পিউটার গ্রাফিক্স ডিজাইনার কাম একটি অনলাইন ভিত্তিক বাংলা পত্রিকার অফিশিয়াল কর্মকর্তা হিসেবে এখন কর্মরত ! সুতরাং এখন পড়াশুনার সাথে কেন জীবনের বাহনকে জড়িত করছেন ?
সেটাই ভেবে পাচ্ছি না ।
---
আমি বলেছি যে জীবনে অনেকি কিছুই কাজে আসে না তবে জানতে তো সমস্যা নাই । কাজে যে আসতেই হবে সেই কথা তো কোন বইতে লেখা নাই ।
আমার এখন স্ট্রেটেজী গেইম খেলতে মন চায় । ১০ বছর যাবত একই ধরনের গেইম খেলছি, বিভিন্ন ট্রেক বা ট্যাকটিকাল দিকগুলি আবিষ্কার করছি যে কিভাবে গেইম খেলে জিততে হবে সুতরাং এগুলো তো কম্পিউটারের মধ্যেই রয়ে যাচ্ছে । বাস্তবে জীবনে তেমন একটা প্রভাব ফেলে না, মাথাটা ছাড়া ।
ইউজ করি মাইক্রোসফট কিন্তু সমাধান করছি লিনাক্সের উবুন্টুর ওওস এর কঠিন ধাপগুলো । তো এগুলোর তো কোন মানে নাই । যেখানে মাইক্রোসফটেই সব পাচ্ছি । তবুও জানার জন্য । নতুন ওওস সম্বন্ধে গভীর আগ্রহই আমাকে টানছে ।
সুতরাং পড়াশুনাকে দয়া করে জীবিকার সাথে বেশী টানবেন না । অন্তত অবমূল্যায়ন সহ্য করার মত নয় ।
---------
আপনি বলেছেন::..
আর জব করলে মেয়েদের সংসার করার যোগ্যতা থাকে না -- বেশী আবেগী কথা হয়ে গেল না? ছেলেদের ক্ষেত্রে তাদের স্ত্রী-সন্তানকে সময় দেয়াটাও দায়িত্বের মধ্যে পড়ে, তা জানেন তো? কেবল অর্থ উপার্জনই সংসারে ছেলেদের একমাত্র কাজ নয়।
উত্তর: বুঝলাম, কিন্তু এইরকম অবস্থায় একটা ছেলে বলবে আমি সংসার নিয়ে ব্যস্ত আছি কিন্তু একটা মেয়ে বলবে আর কুলাচ্ছে না, পারছি না, কিছুটা কষ্ট হয় এরকমই হাজারো কথা । আল্লাহ প্রদত্ত শারীরিক গঠনের দিকে খেয়াল করলেই বুঝবেন । কার কত স্টেমিনা বেশী । এই বলে আমি মেয়েদের কখনই নিচের দিকে দেখি নাই । পুরুষ আর নারী প্রত্যেকে নিজ নিজ পজিশনে উপরে । যেমন বাচ্চা সামলানো কঠিন রিদয়ের পুরুষদের পক্ষে কঠিন আর উল্টো দিকে মেয়েদের ক্ষেত্রে সহজ । আর কাজের দিক দিয়ে ছেলেরা এগিয়ে তবে সব কাজ নয় । এরা একে অপরের সম্পূরক ।
কাজ কি জিনিস আমি বুঝি , আপনি বুঝেন কিনা জানি না, সুতরাং অভিজ্ঞতার আলোকেই বলছি ।
আর মেয়েদের জন্য পার্ট টাইম জবের অভাব পৃথিবীতে নাই, আমি যেখানে কাজ করি, সেখানে যদি একই মানের নারী আসে তাহলে আমাকেই আগে বিদায় করবে ।
নারী ও শিশুদের অধিকার সব জায়গায় । তারপর না হয় পু রু ষ !
তবে ভারী কাজের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা পুরো উল্টো, কারণ সেটা শ্রম নির্ভর । এই নিয়ে আলোচনা করতে চাই না ।
একটা ব্যক্তিগত ইনফো দেই...আমার বড় ভাবী ছাড়া বাকি সব ভাবীরা পার্ট টাইম জব করে । আমার বোনও করে । আগে ফুলটাইম করত, বিয়ের পর পার্ট টাইম করে । মজার ব্যাপার হল এদের কারই কাজের প্রয়োজন নাই । কিন্তু সখের বসেই করে । কারণ আগে ফুল টাইম করতে কিন্তু বিয়ের পর, তাই পার্ট টাইম । এতে তারা ফ্যামেলীর দিকেও খেয়াল রাখে ।
যাই হোক আমি কখনই কাজের বিপক্ষে নই কিন্তু আকাইম্মা নারী আন্দোলন ও ঝাঝাঁ নারীর বিপক্ষে !
---
পোষ্টের লেখক , লেখা থেকে দূরে সরে যাওয়ার জন্য ক্ষমা প্রার্থী ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:১৯
এস বাসার বলেছেন: ইট'স ও.কে।
৬৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:০৬
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: আজ আমার এক ফেসবুক ফ্রেন্ডরে দেখলাম, রিলেশনশিপ স্টেটাস মেরীড থেকে সিংগল অইয়্যা গেছে
... খুবই তরুন বয়সী এটকা কাপল ছিলো
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৩৭
এস বাসার বলেছেন: মেরিড>>>> সিংগেল>>> মেরিড
খ্রাপ না।
৭০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৮
সজল শর্মা বলেছেন: কী বলবো আমাদের মন-মানসিকতা।
পুরুষ বেশি বয়সে গিয়ে কম বয়সী মেয়ে বিয়ে করে। কিছুদিন পর পুরুষ বুড়ো হয়ে যায়। যেখানে বয়সের ব্যবধান ১০ থেকে ১৫ বছর বা আরও বেশি সেখানে ভেবে দেখুন কী অবস্থা হয়। একটা পর্যায়ে গিয়ে মেয়ের মানসিক-শারীরিক চাহিদার কাছে পুরুষ অনুভূতিশূন্য বুড়ো হয়ে যায়। তখন হয় সেই মেয়েটি একই ছাদের নিচে বঞ্চনায় দিনাতিপাত করে, কারণ ততদিনে ছেলে-মেয়ে আছে। আর না হয় সে পরকীয়াকেই বেছে নেয়।
আমি অনেকগুলো পরিবারে দেখেছি এমন হচ্ছে। বিয়ের প্রথম দিকের রস আর নাচানাচি খুব বেশিদিন থাকে না বয়সের ব্যবধানের কারণে। না পুরুষ মেয়েটিকে বুঝতে পারে; না মেয়েটি পুরুষকে বুঝে নিতে পারে। প্রেম-ভালবাসার বিষয় আলাদা, তা বয়সের ধার ধারে না; আর ওরকম কিছু থাকলে মোস্ট ওয়েলকাম।
আমি দুইজনের মাঝে বিয়ের কথাবার্তা চালিয়েছিলাম। মেয়েটি ত্রিশোর্দ্ধ। এবং সে নির্দ্বিধায় তার বয়স বলেছে। একটা ছেলেকে আমি ভাল বলেই জানতাম। তার বয়সও সেই পর্যায়ের। এবং বিয়ের পাত্রী খুঁজছিল। বরাবরই কম বয়সী। আমি একদিন তাকে বললাম যে কম বয়সী পাত্রী বিয়ে করেন সমস্যা নেই- যদি আপনাদের দুজনের মত থাকে। তবে আপনাকে ভেবে নিতে হবে যে সর্বদা আপনি আপনার বউকে বুঝে চলবেন। না হলে না কেউ সুখী হবেন, আর হয়তো আপনিই বাধ্য করে কাউকে পরকীয়ার দিকে ঠেলবেন। আর সবচেয়ে ভাল আপনি সমবয়সীই বিয়েকরেন তাহলে মানসিক স্থিতি একই লেভেলের থাকবে। ঐ মেয়ের সাথে তার কথা বলার ব্যবস্থা করে দিলাম। মেয়েটির বয়স জিজ্ঞেস করলো সে। আর বয়স শুনে বললো- আপনি কি সত্যিই অবিবাহিত, না মিথ্যে বলছেন। মেয়েটি কথাটা শুনে খুব হার্ট হয়; আর আমাকেই জিজ্ঞেস করে। মেয়েটি আমাকে বললো- আমি আমার বয়স লুকাইনি, যা আছে তাই বলেছি, তারপরেও আমি মিথ্যে বলতে যাব কেন? আমি তো শুনে এত লজ্জা পেলাম যে কী বলব। পরে তাকে স্যরি বললাম যে- আমি আসলে ভাল একটা ছেলের সন্ধান দিতে পারিনি আপনাকে। বরঞ্চ বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলেছি। আমাকে ক্ষমা করবেন। সেই ছেলে আবার পরে এসে মেয়েটিকে আপু ডেকে তার খবর আমাকে জিজ্ঞেস করছে। এমন মেজাজ খারাপ হলো। বললাম- যেহেতু কোন ধরণের সম্পর্কে জড়াবার বিষয়ে আপনার চিন্তা নেই তো ঐ মেয়ের সাথে আর যোগাযোগ করবেন না। আর ছেলেটিকে বললাম যে যদি আন্ডারস্ট্যান্ডিং থাকে তাহলে বয়স কোন ব্যাপার না। আর কম বয়সী বিয়ে করে একেবারে সুখী হয়ে যাবেন এরও গ্যারান্টি নাই।
আসলে মেয়েটির কাছে খুব লজ্জিত হয়েছি আমি। আমি নিজেই তার সাথে আর কথা বলতে যাই না। ছেলেটিকে আমি বারবার বলে দিয়েছি- যে দেখুন আমি শুধু কথা বলিয়ে দিচ্ছি, সিদ্ধান্ত আপনাদের। আপনারা যদি মনে করেন এগিয়ে যাবেন তো এগিয়ে যান। নাহলে বাই বলবেন। আর কারও সাথে কথা বললে তাকে সম্মান প্রদর্শন করেই কথা বলবেন। সে আমার মান-সম্মান তো ডুবালোই, নিজেকেও ছোট করলো। মেয়েটি আমাকে দাদা ডেকে বললো- দাদা, আমি কি বিয়ের জন্য এতই পাগল যে এমন ছোট মনের মানুষকে আমার বিয়ে করতে হবে, কষ্ট হলে হবে আমি বিয়ে না করেই থাকব, তবু এমন মানুষ বিয়ে করব না। আমার অবস্থাটা তখন বুঝুন- আমি তো একেবারে মাটিতে মিশে গিয়েছি- যে একজন দাদা ডাকে আর তার জন্য কেমন এক ছেলেকে বেছে নিয়েছিলাম।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০৮
এস বাসার বলেছেন: কাহিনীটা খুব একটা আন কমন নয়। ত্রিশোর্ধ মেয়েকে বিয়ে দেয়াটা বরাবরই কঠিন, অন্তত বাস্তব অভিজ্ঞতা তাই বলে।
আর পোস্টের কমেন্টগুলো পড়ে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন আপনার পরিচিত লোকটা খুব কি ব্যতিক্রমী কিছু করছে? না, সে ও আর দশজনের মতো একটি কচি মেয়ে খুঁজছে।
৭১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৪
বৃষ্টি ভেজা সকাল বলেছেন: ২৩ নং কমেন্টের জবাবে লেখকের মন্তব্যটা দারুন হয়েছে - আরেকটা কথা মালদার পার্টি কিন্তু কচি খুকীদের খুব পছন্দ করে
আপনার বক্তব্যের বিষয়বস্তুটি আমাদের সমাজের একটি রোগ বলেই মনে করি। তবে সেটা কারো কারো মতে সঠিকও বটে।
কি জানি আমি বিয়ে করলে কেমন করব।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৪৯
এস বাসার বলেছেন: হ্যা, রোগ তো বটেই, তবে রোগের প্রতিকার কি???
৭২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:২৭
মিনার বলেছেন: বললে খারাপ হবে কিনা জানি না, তবে একটা কথা বলতে হয়, সেটা হলো অনেকেই প্রেম করার সময় সমবয়সীর সাথে প্রেম করতে চাই, বিয়ে করার সময় বিয়ে করতে চাই কচি মাল দেখে, কারণ এদের মেয়েরা হলো কচি মাল, মানুষ না।
আর পড়াশোনা জানা মেয়ে (বিশেষ করে অনার্স পাশ)বিয়ে করলে সবাই মনে করে ডমিনেট করা যাবে না, এই কারণে বিয়ে করতে চায় না।
আমার সম্পর্কে চাচা হয় এইরকম একজন পাত্রী খুজছিলেন, বেটার বয়স ৩৮,
খুজে পাত্রী কুড়ি। প্রথমে শহরে পাত্রী খুজেছিল। না পেয়ে গ্রামে গিয়ে ম্যাট্রিক পাশ করা ১৮ বছরের মেয়ে বিয়ে করেছেন।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:০১
এস বাসার বলেছেন: যা বলেছেন তা যথার্থই বলেছেন।
এরকমই হচ্ছে।
৭৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৩০
যৈবন দা বলেছেন: আমার মা বাবার বয়সের পার্থক্য ৭ বছর, বিশ্ববিদ্যালেয়ে যেতে না যেতেই মা কানে মন্ত্রের মত পড়ে দিলেন, পছন্দ করলে করবি,শর্ত প্রযোজ্য (সেই ডিতেইলস এ না যাই, তবে বয়সের পার্থক্য মিনিমাম ২ বছর) আবার একদিন বললাম বিয়ে করমু এমন কাউকে যে কিনা হাউসওয়াইফ হবে,মা বলেন,নাহ, ইঞ্জিনিয়ার ছেলের বউ ও ইঞ্জিনিয়ার চাই.....আসলে পরিবর্তন আসছে, হয়ত বা আমিই ব্যতিক্রম
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:১৮
এস বাসার বলেছেন: আপনার মায়ের মতো কজনে ভাবে, বেশীরভাগের চাহিদাই কচি, অল্প বয়সী মেয়ে।
৭৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৩১
ওয়াহিদ০০১ বলেছেন: আপনি কি বিবাহ এবং লেখাপড়াকে মিউচ্যুয়ালি এক্সক্লুসিভ ভাবছেন? দেখুন, মানুষের জীবনটা কিন্তু খুবই ছোট। আমরা সভ্য হয়েছি বেশিদিন হয়নি, ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবতে শুরু করেছি সেটাও বেশিদিনের নয়। আমাদের রক্ত, অস্থি, মজ্জায় রয়েছে আমাদের পূর্বপুরুষদের আচরণ। এজন্য আমাদের দোষ দেয়া যায় না। বরং আমাদের ঐ আচরণগুলোই প্রাকৃতিক, আর আধুনিক যুগের সমাজের চাহিদায় আমরা যা করছি তাই কৃত্রিম।
প্রাকৃতিক পরিবেশে আমরা ঠিক কী করতাম? আমাদের ২০/২১ বছরের তরুন/তরুনীরা সবাই ছেলেমেয়ের মা/বাবা হয়ে যেত। যৌনতা কিন্তু মানুষের বেসিক চাহিদা। কিন্তু আধুনিক সমাজের চাপে আমাদের তরুন তরুনীরা ২৫+ বয়স পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বাধ্য হচ্ছে।
আমার ব্যাক্তিগত অভিমত হচ্ছে, লেখাপড়া শেষ করি, ভালো চাকরী-বাকরি জুটিয়ে নেই, তারপর বিয়ে করি, এই ভাবনা থেকে আমাদের তরুন তরুনীরা জীবনের একটি বড় চাহিদাকে অস্বীকার করছে। ২০ এর শুরুতেই ছেলে-মেয়ে উভয়েরই বিবাহ করে ফেলা উচিৎ। সংসার শুরু করা বা ছেলেমেয়ে নেয়ার জন্য হয়তো ক্যারিয়ার গড়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা যায়, কিন্তু বিয়ে করার জন্য ক্যারিয়ার এত গুরুত্বপূর্ণ কেন হবে? তরুনদের সঙ্গীর প্রয়োজন সবচে বেশি। বয়স বাড়লেই আপনার সিদ্ধান্ত ভালো হবে তার কোন গ্যারান্টি নেই।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:১৫
এস বাসার বলেছেন: আপনি যেভাবে ভাবছেন আমাদের সমাজ বর্তমানে কি সেভাবে প্রস্তুত? লেখাপড়া শেষ না করেই কি একটা ছেলের পক্ষে বিয়ে করা সম্ভব? স্ত্রী-সংসার এসবের টাকা কোথ্থেকে আসবে?
যেখানে পড়াশোনার খরচ যোগাড় করতেই মা-বাবা হিমশিম খায় সেখানে চাকুরী যোগাড় না করেই একটা ছেলে বিয়ে করবে? ভাই আপনার ভাবনা অনেকটা বড়লোকের অঢেল পয়সাওয়ালা ছেলেদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতে পারে কিন্তু ৯০-৯৫% এর জন্য বড্ড বেমানান চিন্তা!!!
৭৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৫৬
এক্স বলেছেন: খারাপ ভাল কোনটাই বলছিনা, বাস্তবতাকে সামনে আনলাম মাত্র।
যারা পড়াশোনা শেষ করে বিয়ে করতে চায়, চাকুরীর কথা বাদ দিলাম , সেক্ষেত্রে মেয়েটা আর অল্পবয়সী থাকেনা, তাহলে তার কি হবে?
ভাই আমরা যেমন ১০ বছর বয়সে ক্লাস ওয়ানে ভর্তি হইনা তেমনিই বিয়ে না করে খালি ক্যারিয়ার নিয়ে পড়ে থাকাও উচিত না. শিক্ষাজীবনের মাঝে মেয়েরা বিয়ে করতে চায়না এর কারন ছেলে পক্ষের একটা দোষ হল বিয়ের পর মেয়েকে গৃহপালিত গরুর মত গলায় দড়ি দিয়ে বেধেঁ রাখে. বিয়ে হলে মেয়ে কেন তার শিক্ষাগত জীবন সম্পন্ন করতে পারবে না, বা চাকরী করতে পারবেনা... চাকরীর ব্যাপারটা আলোচনা সাপেক্ষ হলেও শিক্ষাতো পানির মতই একটা প্রয়োজনীয় জিনিস. দুই পক্ষকেই আসলে বাস্তবিক হতে হবে..
যাই হোক আমার পয়েন্টটা হল, কমবয়সী মেয়েকে বিয়ে করাটা কোন অপরাধ না. তারা ফিজিক্যালি, সাইকোলজিক্যালি ও পরিবারের জন্য সুইটেবল তাই বিয়ে হতেই পারে. তবে ছেলেদের দিক থেকেও বোঝা উচিত মেয়েদেরকে শিক্ষা চাকরী বন্ধ করে আপন করার অপচেষ্টা না করে ভালোবাসা দিয়ে আপন করাটাই উচিত.
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৪৬
এস বাসার বলেছেন: এক্স , আপনার সাথে একমত পোষন করেই বলি, শিক্ষাকে অন্তরায় না ভেবে, চাকুরীকে অন্তরায় না ভেবে বরং এগুলোকে সামনে নিয়েই সমাজের মধ্যে পরিবর্তন আসুক।
৭৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:০২
কাজলভোমোরা বলেছেন: পড়াশোনা আর বিয়ে আলাদা ব্যাপার।
পড়াশোনা মেয়েটি করবে তার নিজের কারনে, ক্যরিয়ার হোক আর না হোক।
আর মেয়েদের বায়োলজিকাল কারনে ২৫ বছরের মধ্যে অবশ্যই বিয়ে হওয়া উচিত। আর ছেলেদের প্রতিষ্ঠিত হওয়ার অব্যবহিত পরেই।
শুধু ছেলেদের একটি কথা মনে রাখতে হবে, যে তার বউকে পড়তে দিতে হবে - কামাই করবার জন্য না হলেও একটি শিক্ষিত মা হবার জন্য।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৫২
এস বাসার বলেছেন: কাজলভোমোরা বলেছেন: বায়োলজিকেল কারনে ২৫ এর মধ্যেই মেয়েদের বিয়ে হওয়া উচিৎ ,
হুম, কিন্তু তাহলে মেয়েদের উচ্চ শিক্ষার চিন্তাটা যে বাদ দিতে হয়।
আর বিয়ের পর পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া একটা মেয়ের পক্ষে কতটুকু সম্ভব?
৭৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:০৪
মোসারাফ বলেছেন: লেখক বলেছেন: হ্যা, বাস্তবতা বড়ই কঠিন। নিজের কোন আত্মীয় বা ঘনিস্ট কেউ এ সমস্যায় পড়লে বুঝবেন তখন কেমন লাগে।
পরিবর্তন কিভাবে আসবে জানিনা, তবে একটা পথতো বের করতে হবেই।
আপনি ভাই আমাকে ভুল বুঝছেন। মেয়েটি আমার ঘনিষ্ট এবং আত্মীয়ের চেয়েও বেশী। মেয়েটি আমার বোন। দুঃখের কারনে বলছি। আরও দুঃখজনক হচ্ছে আমার বোনের বিয়ে নিয়ে আত্মীয়স্বজনদের কারো তেমন মাথা ব্যাথা দেখিনি। অথচ এই বোন যদি কোন অযোগ্য ছেলেকে বিয়ে করে আত্মীয় স্বজনদের গায়ে লাগবে। সবচেয়ে দুঃখজনক ব্যাপার হলো মেয়েটির বয়স ৩০+ হওয়ার পরও মেয়েটির বাবার মনোভাব মেয়েটি মাস্টার্স পাস করে চাকরি করবে।
এই জন্য ভাই ক্ষোভের সাথে কথা গুলো বললাম। আমার এক আত্মীয় আছে ৪৫ এর কাছাকাছি। ৪০ বছর পর্যন্ত তার বিয়ে নিয়ে কারো কোনো মাথাব্যাথা দেখা যায় নি। এখন তার জন্য খোজা হচ্ছে ২৫ এর কাছাকাছি কোন মেয়ে। এখন এই ৪৫ বছরের যুবকের (যুবক বললাম মাইন্ড খাইয়েন না আমাদের রিলেটিভদের মতে ৩০ বছরের পোলা মাইয়া হচ্ছে ফিডার খাওয়া বাচ্চা। ) জন্য যদি তার সমবয়সি পাত্রী খোজা কি বাস্তবতার সাথে মিল খাবে? (তার মানে আমি ২৫ বছর বয়সের পাত্রী বিয়ে করতে হবে তা বলছি না।)
এই কারনে বলছিলাম বাস্তবতা বড়ই কঠিন। দুজন বেকার ছেলে মেয়ে থাকলে বাবা মায়ের ভাত দেওয়া কষ্ট হয় না। কিন্তু একজন ছেলে থাকলে তার বিয়ে দিয়ে বউ আনতে চায় না কেউ। কথায় আমরা খু্বই ধার্মিক। অভিভাবক দের ভাব দেখে মনে হয় তারা ফেরেস্তাদের মতই পুত পবিত্র। তাদের মনোভাব ছেলে মেয়ে বড় হইছে নাকি যে তাদের বিয়ে দিতে হবে? ভাব দেখে মনে হয় ভিডিও ক্লিপ না থাকলেই ছেলে মেয়ে বড় হয় না।
আরো অনেক ব্যাপার আছে যা বললে একটা পোস্ট দিলেও কুলাবে না। আপনি আমার কমেন্টে কষ্ট পেলে ক্ষমাপ্রার্থী।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:১৭
এস বাসার বলেছেন: না, মোসারফ ভুল বুঝিনি। ধন্যবাদ আপনার ঘটনাটা শেয়ার করার জন্য। সমাজে চিন্তাধারার বিপরীত্য খুব চোখে পড়ে। মেয়ের বাবা হলে যেটাকে কস্টকর মনে হয়, অন্যায্য মনে হয়, ছেলের বাবা হলে সেটাকেই আবার ন্যায্য , প্রাপ্য বলে ধরে নেয়া হয়।
এখানে এককভাবে কেউ দায়ী নয়। শুধু মাত্র ভিকটিম হলেই অসংগতিগুলো চোখে পড়ে। সমাজে এমন অনেক মেয়ে দেখবেন যার নিজের চেহারা নিয়ে নিজেই হয়তো সন্তুস্ট নয় কিন্তু সে যখন তার ভাইকে বিয়ে করাতে যাবে তখন সে অপসরা খুঁজে বেড়ায়, সামান্য ত্রুটিটাই অনেক বড় হয়ে দেখা হয়।
পুরো সমাজ ব্যবস্থাই এর জন্য দায়ী। মানসিকতার পরিবর্তন ছাড়া এই সমস্যা থেকে উত্তরন সম্ভব নয়।
৭৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:২৪
ওয়াহিদ০০১ বলেছেন: @ লেখক: বিয়ে করলেই পুরোদমে সংসার শুরু করতে হবে এটাইবা ভাবছেন কেন? যার সামর্থ আছে তারা শুরু করবে। প্রেম করা একটা ভালো সমাধান হতে পারে নি:সঙ্গতা কাটানো এবং পরবর্তী জটিলতা এড়ানোর জন্য।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:৫৬
এস বাসার বলেছেন: ওয়াহিদ০০১@প্রেম করা একটা ভালো সমাধান হতে পারে.......
আমার পোস্টের মূল বিষয় আ্যরেন্জড বিয়ে, প্রেমের বিয়ে নয়। হ্যা, প্রেমের বিয়ের ক্ষেত্রে পাত্র-পাত্রী অনেক ছাড় দিতে প্রষ্তুত থাকে, কিন্তু আ্যরেন্জড বিয়েতে ছাড় দেয়ার মানসিকতা প্রায় অনুপস্তিত। সবাই নিখুত সুন্দরী, কম বয়সী সহজ কথায় রুপে গুনে অনন্যা পাত্রী খুঁজে কিন্তু সে কি বাস্তব সম্মত?
আপনার থিংকিং কি সমাজ একসেপ্ট করে?
৭৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:৫৪
কাকপাখি ২ বলেছেন: ওয়াহিদ০০১ বলেছেন: আমার ব্যাক্তিগত অভিমত হচ্ছে, লেখাপড়া শেষ করি, ভালো চাকরী-বাকরি জুটিয়ে নেই, তারপর বিয়ে করি, এই ভাবনা থেকে আমাদের তরুন তরুনীরা জীবনের একটি বড় চাহিদাকে অস্বীকার করছে। ২০ এর শুরুতেই ছেলে-মেয়ে উভয়েরই বিবাহ করে ফেলা উচিৎ। সংসার শুরু করা বা ছেলেমেয়ে নেয়ার জন্য হয়তো ক্যারিয়ার গড়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা যায়, কিন্তু বিয়ে করার জন্য ক্যারিয়ার এত গুরুত্বপূর্ণ কেন হবে? তরুনদের সঙ্গীর প্রয়োজন সবচে বেশি। বয়স বাড়লেই আপনার সিদ্ধান্ত ভালো হবে তার কোন গ্যারান্টি নেই।
স হ ম ত
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫৪
এস বাসার বলেছেন: ওয়াহিদ০০১ বলেছেন: ২০ এর শুরুতেই ছেলে-মেয়ে উভয়েরই বিবাহ করে ফেলা উচিৎ। সংসার শুরু করা বা ছেলেমেয়ে নেয়ার জন্য হয়তো ক্যারিয়ার গড়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা যায়...... কাকপাখি ২ বলেছেন স হ ম ত...........
বিয়ে করবেন কিন্তু সংসার শুরু করবেন না!!!
কেমন জানি কন্ট্রাডিক্টরী থিংকিং মনে হচ্ছে।
আর আমাদের দেশের বাস্তবতায় বাপের হোটেলে খেয়ে ২০ বছরে কোন ছেলের পক্ষে বিয়ে করাটা আদৌ কি যুক্তিযুক্ত?
৮০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ২:৩৮
অ্যামাটার বলেছেন: "তোমরা সবাই অ্যারেঞ্জড্ বিবাহ নিয়ে চিন্তা কর।"
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৪২
এস বাসার বলেছেন: করলাম, কিন্তু তুমি কি নিয়া ভাবতেছ?
৮১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:১১
আরাফাত৫২৯ বলেছেন: ভাইয়া নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, বাংলাদেশের মেয়েরা কি চায় তা তারা নিজেই জানেনা।
অনেক আগে আমারই এক মেয়ে ফ্রেন্ড (সে বেশ অহংকারী, আদুরে বাপের কন্যা, উচ্চবিত্ত) আমাকে বলেছিল সে কেমন ছেলে চায়। ছেলেটিকে অবশ্যই অনেক অনেক উচ্চবিও, উচ্চশিক্ষিত, হ্যান্ডসাম রাজপূত্র ইত্যাদি ইত্যাদি হতে হবে। কারণ তা না হলে তার ফ্যামিলি স্ট্যাটাস থাকবেনা। সে আমাকে আরো বলেছিল, সে কোন ঘরের কাজ করতে পারবেনা, ১০টা চাকর লাগবে, বি-এম-ডাব্লিউ গাড়ি লাগবে, ঢাকাতে বাড়ি লাগবে এবং আরো অনেক কিছু।
আমি বলছিলাম, যেই ছেলে মাত্র কর্মজীবনে প্রবেশ করল, তার এত কিছু থাকবে কিভাবে? আর ছেলের বাপের অনেক কিছু থাকলে সেটা তো ছেলের অর্জন না। তাহলে একটাই উপায় হয় বয়স্ক ছেলে বিয়ে কর, না হয় টাকা ওয়ালা বাপের আবাল ছেলেরে বিয়ে কর।
আমার দেখা অধিকাংশ বাংলাদেশী মেয়েদের এই হাল দেখছি। আর সততা বা ইন্টিগ্রেটি সবচেয়ে কম দেখছি। বিদেশে এসে দেখলাম, বাংলাদেশী মেয়েরাই (যারা একা থাকে) সবচেয়ে অবলীলায় অনেক কিছু করতে পারে যেটা অন্য দেশের মেয়েরা হয়ত করতে পারেনা। আমার মনে হয়, বাংলাদেশের সমাজ ব্যবস্থা যদি পাশ্চাত্যের মত হত, বাংলাদেশের মেয়েরা পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্ছনে যাওয়া মেয়ে হয়। আর বাংলাদেশের ছেলেরাও সাধু না একেবারেই।
একটা ছেলে আর মেয়ে বিয়ের পর একসাথে ফাইট করে নিজের পায়ে দাঁড়াবে এই মেন্টালিটি বাংলাদেশের অধিকাংশ মেয়েদের একদমই নাই। সো তারা যেমন ভাবে তেমনই পাই শেষে।
যোগ্য মেয়েরা বেশি রাজপূত্র খুজে, তাই কপালে থাকে ফাটা বাশ। বেশি যোগ্য ছেলেরা রাজকন্যা খুজে, কিন্তু পরে দেখে কোটাল পূত্র ওসব নিয়ে গেছে।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:০২
এস বাসার বলেছেন: আরাফাত৫২৯ @সে আমাকে আরো বলেছিল, সে কোন ঘরের কাজ করতে পারবেনা, ১০টা চাকর লাগবে, বি-এম-ডাব্লিউ গাড়ি লাগবে, ঢাকাতে বাড়ি লাগবে এবং আরো অনেক কিছু.........
হ্যা, এরকম আমিও শুনেছি। ভার্সিটি লাইফে আমার বেশির ভাগ বান্ধবীদের চাওয়াটাও প্রায় আপনার কাছাকাছি। সেটা বাড়াবাড়ি কোন সন্দেহ নেই। তবে স্বপ্ন আর বাস্তবতার ফারাকটা এতই বেশী যে সেই মেয়েটি শেষ পর্যন্ত এক কঠিন সামাজিক পরিস্থিতি সম্মুখীন হয়।
ছেলে মেয়ে সবার মাঝেই সচেতনতা জরুরী এবং অপরের প্রতি সম্মানবোধ এবং সহানুভূতি ছাড়া এই সমস্যার সমাধান অনেক কঠিন।
৮২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:১৬
কুঁড়ের বাদশা বলেছেন: প্রত্যেকটা কমেন্ট মনোযোগ দিয়ে পড়লাম
মেয়েদের অভিভাবকরাও চায় মেয়েকে স্টাবলিসট কারো সাথে বিয়ে দিতে। আর ষ্টাবলিস খুজতে গেলে আপনি ৩০ এর নিচে ছেলে পাওয়া সম্ভব না।
কেউ বেকার ছেলেকে বিয়ে করবে না সেজন্যে নিজেকে বিয়ের জন্য উপযুক্ত করতে করতে বাংলাদেশের ছেলেদের ২৯-৩০ বয়স হয়ে যায় ।
আর বিয়ের বাজারে মেয়ের চাকরির চেয়ে মেয়ের সৌন্দর্যটাকেই বেশি প্রাধান্য দেয়া হয়। যার কারনে তাদের বিয়েটা আগেই হয়ে যায়। এবং এর জন্য বায়োলজিক্যাল ফ্যাক্ট অনেক গুরুত্ব পুর্ন ব্যাপার
অনার্স-মাষ্টার্স পাস করা ছেলেদের এসএসসি বা এইচএসসি পাস করা মেয়েদের বিয়ে করার ঝোক আগের চেয়ে অনেকটাই কমেছে বলে আমার বিশ্বাস করি।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:২৭
এস বাসার বলেছেন: কুঁড়ের বাদশা বলেছেন: আর বিয়ের বাজারে মেয়ের চাকরির চেয়ে মেয়ের সৌন্দর্যটাকেই বেশি প্রাধান্য দেয়া হয়......
এটা ছেলে পক্ষের মোস্ট কমন একটা চাওয়া, কিন্তু প্রশ্ন হলো আমাদের সমাজের কয়টা মেয়ে ছেলে পক্ষের চাওয়া অনুযায়ী সুন্দর? আমার-আপনার ফ্যামিলির দিকে তাকালে কি চোখে পড়ে? আপনার/আমার বোনটা কি সুন্দরের মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ হতে পারে? বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই সেটা নেগেটিভ হওয়ার কথা। তবুও আমাদের চাওয়ার কোন শেষ নেই, ফলাফল ভয়াবহ।
অনার্স/মাস্টার্স পাশ করতে ছেলে/মেয়ে দুজনেরই সমান সময় লাগে , কিন্তু বিয়ের সময় সেটাই বিরাট ফ্যাক্টর হয়ে দেখা দেয়। কারন ২৯/৩০ বছরের ছেলেটা কিন্তু তার সমবয়সী বা ২৫-২৬ বছরের মেয়েকে বিয়ে করতে ইচ্ছুক থাকেনা।
পোস্টে বেশ কিছু কমেন্ট এসেছে, যেগুলি সম্পূর্ণ বাস্তবতাকে তুলে না ধরলেও ছেলেদের চাওটা বেশ বুঝা যাচ্ছে। পরিস্থিতির উন্নতি হবে সে আশা করি।
কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
৮৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১২:৪৮
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: শুধু শুধু ত্যানা পেচাইয়া লাভ কি। সব কিছুই ম্যানেজ করে চলতে হয়, একটু কায়দা করে চলতে হয়। প্রানীর বেঁচে থাকা যেখানে প্রতি নিয়ত সংগ্রামের সেখানে বিয়ে শব্দটা এতো সহজ হবে কেন?
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৩২
এস বাসার বলেছেন: বিয়ে সহজ আপনাকে কে বললো? বাস্তবতা অস্বীকার করবেন কিভাবে?
আর ম্যানেজ করা কত প্রকার ও কি কি সংগাসহ বুঝতে পারবেন নিজের ঘাড়ে পড়লে, দূর থেকে তালিয়া বাজানো অনেক সহজ!!!
৮৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ দুপুর ১:০৬
সাধারন কেউ বলেছেন: আসলে আমাদের দেশের অনেক ছেলেদের মন-মানুষিকতা হচ্ছে যে তারা তাদের বউকে নিয়ন্ত্রণ করবে। আর একটা উচ্চশিক্ষিত ৩০ উর্ধ্ব কেউ যদি ১৭-১৮ বছরের মেয়ে খুজেন তাহলে বলব উনি মনের দিক থেকে শিক্ষিত নন।
অনেকে মন্তব্য পড়লাম।অনেকে বলেছেন মেয়েদের সংসারে সময় দিয়া উচিত। সংসারে ত পুরুষের ও দায়িত্ব আছে। তাহলে মেয়েরা একা কেন চাকরি না করে ঘর সামাল দেবে?
আর সবচেয়ে বড় কথা একজন মেয়েকে সাবলম্বী হতে হবে।নাহলে জীবনে যদি কন দূর্ঘটনা ঘটে তার দায়িত্ত্ব নিবে কে?
আমার পরিবারে আমরা সব ভাই বোন আর ভাবিরা সবাই কিন্তু ফুলটাই্ম জব করছি।কোন প্রব্লেম হচ্ছে না।
আর আমার মা এক্তা কথা বলতেন বিয়ে হলে হবে না হলে নাই তোমাকে নিজের পায়ে দাড়াতে হবে।
আর এইসব উচ্চশিক্ষিত অশিক্ষিত মন-মানুষিকতার ছেলেদের সাথে বিয়ে হয়ার চেয়ে না হয়া ভাল।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৩৬
এস বাসার বলেছেন: আপনার /আপনার মায়ের দৃস্টিভংগীটা ভালো লাগলো। যখন মানসিকতার পরিবর্তন হবে তখন মেনে নেয়া সহজ হবে। বয়স,চাকুরী, সংসার এসব ক্ষেত্রে আমরা যতটা না এগিয়েছি মেয়েদের পড়াশোনা করানোর ক্ষেত্রে তার চেয়ে বেশী এগিয়ে গেছি। দুটোর সমন্বয় হলেই এসব সমস্যা কমে যাবে।
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সবসময়, সবখানে।
৮৫| ১০ ই মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৮
ফাহাদ বলেছেন: আপনার লেখা অত্যন্ত সমসাময়িক এবং যুক্তিযুক্ত। সমস্যা বলছেন, কিন্তু আপনি যখন দেখবেন আপনার ২৯+ বছরের স্ত্রীর বাচ্চা হ্ওয়ার জন্য সখ্যমতা নেই আর যদি হয় তবে অনেক রকম মেয়েলি সমস্যায় জর্জরিত।
এইসব অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে যখন যাবেন , তখন অন্যকে নিশ্চয় বলবেন না বেশী বয়সের মেয়েকে বিয়ে করতে?
আর মেয়েদের ম্যাচুরিটি অনেক দিক দিয়েই বেশী হয়। সেইসব অনেক কিছু চিন্তা করার অবকাশ আছে বলে আমার মনে হয়।
১৭ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:২৬
এস বাসার বলেছেন: প্রথমেই স্যরি বলছি দেরী করে রিপ্লাই দেয়ার জন্য।
হ্যা, আপনি মেয়েদের যে সব সমস্যার কথা বলেছেন , বিশেষ করে বাচ্চা-কাচ্চা জন্ম দেয়ার ব্যাপারে বয়সটাকে যেভাবে দেখছেন সেটা মনে হয় ঠিক না। ২৯-৩০ বছরে সন্তান জন্মানোতে বয়স মনে হয় ফ্যাক্টর নয়, যতটুকু জানি ৩৫ পর্যন্ত মেয়েরা শারীরিকভাবে সম্পূর্ণরুপে সন্তান জন্ম দিতে সক্ষম থাকে।
মেয়েদের ম্যাচুরিটি ছেলেদের চেয়ে তাড়াতাড়ি হয় সেটা সত্যি, তাই বলে সবাই যদি আন্ডার টুয়েন্টি মেয়েকে বিয়ে করতে চায়, সেক্ষেত্রে মেয়েদের পড়াশোনাটা কিভাবে শেষ হবে???
৮৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৩:২৮
হাঁড়িচাচা বলেছেন: অতি বাজারিকরনের এই যুগে সবকিছুই হয়ে গেছে বাজারের বিক্রিযোগ্য পণ্যের সমার্থক। আ্যারেন্জড ম্যারেজ মনে হয় তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। সূক্ষাতিসূক্ষ উপযোগের হিসাব আর নোংরা দরকষাকষির মধ্য দিয়ে পণ্যের (পড়ুন বর/কনের) মূল্য নির্ধারিত হওয়ার প্রক্রিয়ায় সবার আগে বলি হয় মানবতাবোধ। লোভনীয় পণ্যটা হাতছাড়া হয়ে গেলে বাকিগুলো এক রকম অবহেলা নিয়ে নেড়েচেড়ে দেখা হয়। কপাল ভালো হলে কোন শোকেস (পড়ুন ঘর) এ জায়গা মেলে, নতুবা বাজারের চিরন্তন ডামাডোলের মধ্যে হারিয়ে যাওয়া ছাড়া গত্যন্তর নেই।
২০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:১২
এস বাসার বলেছেন: অনেক কঠিন কথা বলেছেন, হ্যা পণ্যের গুনাগুনের মতো পাত্র/পাত্রীর যাচাই-বাছাই হয়, তবে বেশীরভাগ ক্ষেত্রে পাত্রীকেই পণ্যের মতো বিকোতে হয়, সেখানে বয়স-গায়ের রং-চুল-দাঁত আরো হাজারো মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ হলেই কেবল গ্রহন করা হয় নতুবা ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলা হয়।
কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
৮৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৩:৩০
হাঁড়িচাচা বলেছেন: অতি বাজারিকরনের এই যুগে সবকিছুই হয়ে গেছে বাজারের বিক্রিযোগ্য পণ্যের সমার্থক। আ্যারেন্জড ম্যারেজ মনে হয় তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। সূক্ষাতিসূক্ষ উপযোগের হিসাব আর নোংরা দরকষাকষির মধ্য দিয়ে পণ্যের (পড়ুন বর/কনের) মূল্য নির্ধারিত হওয়ার প্রক্রিয়ায় সবার আগে বলি হয় মানবতাবোধ। লোভনীয় পণ্যটা হাতছাড়া হয়ে গেলে বাকিগুলো এক রকম অবহেলা নিয়ে নেড়েচেড়ে দেখা হয়। কপাল ভালো হলে কোন শোকেস (পড়ুন ঘর) এ জায়গা মেলে, নতুবা বাজারের চিরন্তন ডামাডোলের মধ্যে হারিয়ে যাওয়া ছাড়া গত্যন্তর নেই।
২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৮:১৬
এস বাসার বলেছেন: অনেক কঠিন কথা বলেছেন, হ্যা পণ্যের গুনাগুনের মতো পাত্র/পাত্রীর যাচাই-বাছাই হয়, তবে বেশীরভাগ ক্ষেত্রে পাত্রীকেই পণ্যের মতো বিকোতে হয়, সেখানে বয়স-গায়ের রং-চুল-দাঁত আরো হাজারো মাপকাঠিতে উত্তীর্ণ হলেই কেবল গ্রহন করা হয় নতুবা ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলা হয়।
কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ।
৮৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৪১
জানজাবিদ বলেছেন: "অনেকে বলবেন চাকুরী নিলেই পারে, অবশ্যই পারে কিন্তু নিজের চারপাশ দেখে এটা বুঝে গেছি, সেটাও তাকে আরেক ধাপ নিচেই নামিয়ে দিবে"................এই কথাটা একটা চরম ভুল কথা। চাকরী নিলেই বিয়ের বাজারে তার দাম হু হু করে বেড়ে যাবে। 'নগদ নারায়ণ' সবসময়ই একটা ফ্যাক্টর।
আমার দৃষ্টিতে বেশী বয়স, মাস্টার্স কোনটাই সমস্যা না। সমস্যা হলো পড়াশুনা শেষ করে চাকরী না করা। কষ্ট করে পড়ালেখা শেষ করে যদি বিয়ের আশায় দিন গুজরান করে তাহলে বিয়ের বাজারে দাম কমেই যাবে। কিন্তু চাকরী করে ২০/৩০ হাজার টাকা ইনকাম করলে ঐ টাকার দিকে অনেক বাস্তববাদীর চোখ পড়ার কথা।
পুরো জিনিসটাই আসলে ক্যালকুলেশন। বয়স বেড়ে গেলে রূপ যৌবনের ঘাটতি হবে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সেই ঘাটতি রেগুলার একটা ইনকাম দিয়ে পুষিয়ে দিতে পারলে কোন সমস্যা হবার কথা নয়। আর নিজের ইনকাম থাকলে পছন্দ মত একটা বেকার ছেলেকে বিয়ে করতে সমস্যা কোথায়?
২১ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৮:৩৭
এস বাসার বলেছেন: @আর নিজের ইনকাম থাকলে পছন্দ মত একটা বেকার ছেলেকে বিয়ে করতে সমস্যা কোথায়?
বেকার ছেলেকে কোন মেয়েই বিয়ে করতে চাইবেনা সেটাই স্বাভাবিক। কোন মা-বাবাই তার মেয়েকে বেকার ছেলের হাতে তুলে দিতে চাইবে? আর আমার প্রশ্নটা বেকার ছেলের বিয়ে নিয়ে নয়, প্রশ্নটা হলো একটা শিক্ষিত মেয়ের নিজেকে তৈরী করতে ২৭-২৮ বছর লেগে যায়, তার পর যখন বিয়ের প্রশ্ন তখন তার ভ্যালু অনেক কমে গেছে আর এটার সমাধান বেকার ছেলেকে বিয়ে করা!!!!
ভাই অদ্ভুত যুক্তি দিলেন।
৮৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:৩২
শায়েরী বলেছেন: সহমত
২৬ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:৩৮
এস বাসার বলেছেন: ধন্যবাদ শায়েরী।
৯০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:১৬
অবস্িকউর বলেছেন: একাকী বালক বলেছেন: @ রিফাত, একজন বিবাহিত নারী যদি পর্যাপ্ত শিক্ষিত হয়, তাহলে তার আসনটির পছনে সরকারের তথা জনগণের যে অর্থ খরচ হলো, সেটার বিনিময় সে কিভাবে দিবে? সংসার, বাচ্চা সামলানো তো একজন অশিক্ষিত মহিলাও ক্রএন, একজন এসএসসি, এইচএসসি পাশ মহিলাও করেন।
তাহলে যে মেয়েটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গন্ডি ডিঙ্গালো, অনেক রাতের পর রাত জেগে পড়াশোনা করলো, এর মাঝে মাঝে কেউ কেউ বাবা-মাকে ছেড়ে দূরে হলে থেকেও পড়াশোনা করে, তার এই কষ্টের মূল্য কই থাকলো? তার এই শিক্ষা অর্জন কি কেবল একজন বেশি যোগ্যতার স্বামী পাওয়া আর স্বামীর সংসারের স্ট্যাটাস বাড়ানোর জন্য?
>>> একমত হরে পাড়লাম না। আমার মা যে আমলে মাস্টার্স করছে তখন খুব অল্প মহিলাই পড়াশুনা করত। আমার মা চাকরি করে নাই। বিনিময়ে কি হইছে জানেন? আমরা ভাই বোন রা সব মার কাছেই পড়াশুনা করে বড় হইছি।
নেপোলিয়নইতো বলছিল মনে হয় শিক্ষিত মা দাও তাহলে শিক্ষিত জাতি হবে। কিন্তু নিজের জীবন থেকে বলি সারাদিন ক্যারিয়ারের পিছে ছুটা মায়েদের ছেলে মেয়েদের সমস্যা হয়। বখাটে আর নষ্টও হয়ে যায়। বাবার যে দায়িত্ব নাই তা বলছি না।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:২৪
এস বাসার বলেছেন: শিক্ষিত মায়ের কোন বিকল্প নাই, সমাজকে এগিয়ে নিতে হলে মায়েদের বিরাট ভূমিকা থাকা বান্চনীয়........ এই ডায়লগ গুলি শুনতে বেশ ভাল লাগে এবং কিছুটা পুলকিতও হই। অথচ আজকের শিক্ষিত মেয়েটিকে , যে কিনা কিছুদিন পরেই শিক্ষিত মায়ের ভূমিকা নিতে যাচ্ছে, বিয়ের বাজারে তাকে বয়স নামের এক অসম পরীক্ষায় নামতে হয়!!!! শিক্ষিত হতে গিয়ে সে ২৭/২৮ বছর পার করে দিয়েছে, কিন্তু সমাজে ১৮/১৯ বছরের যে মূল্য তার চেয়ে সে তখন অনেক অনেক পিছিয়ে পড়েছে!!!
আফসোস, আমাদের মুখের কথা আর কাজের কথা এক হয়না।
৯১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:২৮
আন্না০০৭ বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্ট অনেক ভাল লাগলো
যতই আধুনিক হওয়ার ভান করি আমরা আসলেই মানসিক ভাবে আধুনিক হইতে পারি নাই
০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১৭
এস বাসার বলেছেন: আন্না০০৭ , অনেক কথার ভিড়ে চরম সট্য কথাটা আপনি খুব সহজে বলে দিয়েছেন .................
যতই আধুনিক হওয়ার ভান করি আমরা আসলেই মানসিক ভাবে আধুনিক হইতে পারি নাই......
ধন্যবাদ।
৯২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১৫
আইডিয়াল বলেছেন: আমার এলাকার এক বড় ভাইয়ের ইয়ারমেটের সাথে প্রেম ৩-৪ বছরের। মেয়ের মাস্টার্স শেষ হবার পর মেয়ের বাড়ি থেকে বিয়ের কথা বললে সেইভাই তার বাড়িতে জানায়। ছেলের বাবা এই বিয়েতে রাজী না হয়ে আরও কচি এক মেয়ের সাথে বিয়ের কথা বলে । ছেলে বড় ভাইকে নিয়ে গিয়ে তার পছন্দের মেয়েকেই বিয়ে করে।
ছেলের বাবার ডায়লগ " বাবু (ছেলের বড় ভাই) বউ নিয়া গেলে মাইনশে কয় বাবু বউ নিয়া যায়, আর তুই বউ নিয়া গেলে মাইনশে কইবো আমুক খাল্লামা নিয়া যায়।" আফসোস এমন বাপের জন্য, ধন্য ওমন পোলার জন্য।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:০২
এস বাসার বলেছেন: মানসিকতার পরিবর্তন না হলে বউকে বাপের খালাম্মাই মনে হবে!!!
ধন্যবাদ।
৯৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৫২
শরীফ মহিউদ্দীন বলেছেন: একটা মেয়ের রিপ্রোডাক্টিভ লাইফ কত দিনের কেউ বলতে পারেন। গড়ে ৪৫ বছর অর্থাৎ এই মেয়ের সেক্সুয়াল লাইফ ও ৪৫ বছরের কাছাকাছি। কিন্তু একজন পুরুষ এর সেক্সুয়াল লাইফ বুইরা হয়ে মারা যাবার আগ পর্যন্ত।বিয়ের সাথে সন্তানের জন্ম এবং সেক্স জড়িত। সেখানে ছেলেরা কম বয়সের মেয়ে বিয়ে করা অন্যায় না।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:৫০
এস বাসার বলেছেন: @ ........সেখানে ছেলেরা কম বয়সের মেয়ে বিয়ে করা অন্যায় না সেখানে ছেলেরা কম বয়সের মেয়ে বিয়ে করা অন্যায় না।
তাহলে অন্যায়টা কার? মেয়েটির? যে পড়াশোনা শেষ করতেই জীবনের ৩০ টি বছর পার করে দিয়েছে, অথবা মা-বাবা বা অভিভাবকদের? যারা মেয়েটিকে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করেছে!!!
নাকি মেয়ে হয়ে জন্মানোটাই আজন্ম পাপ!!!
৯৪| ০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১০:৩১
পরবাসী একজন বলেছেন: আসলেই বাংলাদেশে একটা মেয়ের বয়স ২৬-২৭ পার হলেই, তাকে বিয়ে দেয়া দেয়াটা প্রায়ই কঠিন হয়ে যায়।
আমার বড় বোনের বান্ধবী পাবলিক মেডিকেল থেকে পাশ করা ডাক্তার, তার বয়স ২৮-২৯ হবে মনে হয়, এখন তার জন্যপাত্রই পাওয়া যাচ্চে না।
১৪ ই মে, ২০১১ রাত ১০:৪৬
এস বাসার বলেছেন: ব্যাপারটা কেবল তারই বুঝতে পারে যাদের কোন নিকটাত্মীয় এধরনের সমস্যায় পড়ে।
সমাজ এগিয়ে যাচ্ছে , কিন্তু মানসিকতা সে আদিকালের , অন্তত বিয়ের ক্ষেত্রে।
৯৫| ০৫ ই মে, ২০১১ রাত ১১:৫৬
রাগ ইমন বলেছেন: কাছাকাছি বিষয়ের উপরে আমার কিছু পোস্ট ছিলো, পড়ে দেখতে পারেন।
যাদের নিজের পরিবারে উচ্চশিক্ষিত বিবাহযোগ্য মেয়ে/বোন আছে, শুধু তারাই বাংলাদেশের "তথাকথিত" শিক্ষিত সমাজের অতি কুতসিৎ স্বার্থপর ইতর রুপটা দেখার সুযোগ পায়। ঐটুকু ঢেকে ঢুকে রেখে চলতে পারলে আমরা তো অতি ভদ্র, তাই না?
তো যাই বলেন, আশে পাশে এই ধরনের কিছু প্রসঙ্গ তুলে কথা বলা শুরু করবেন, ঠিক আছে? তারপর, যারা যারা কচি মেয়ে বিবাহ করার পক্ষে বিরাট যুক্তি প্রদর্শন করবে, তাদের বাধা বা হেদায়েত দেবেন না। বরং সমর্থক বাক্য বলে আরো উস্কে দেবেন। মাঝে মধ্যে মুসলমান হিসেবে তার উত্তম চরিত্রের প্রশংসা করবেন। মেয়ে কতটা ধার্মিক চায়, ইসলাম ও মুসল্মানত্ব তার কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ন - এই সব প্রশ্ন করবেন। সে যখন সমস্ত কথার প্যাঁচে নিজেকে খুব সুন্দর করে পেঁচিয়ে ফেলবে, ঠিক তখন , জায়গামত বাঁশটা দেবেন- ঠিক আছে?
ইতরদের মুখোশ না খুলে দিলে সমাজে ইতরামিই বৃদ্ধি পায়।
আমিও প্রচুর কচি মাংসের খদ্দের এর দেখা পেয়েছি যারা মাথার উপরে টুপি চাপিয়ে ৫ ওয়াক্ত মসজিদে যায় । বিরাট মুসল্মান। কিন্তু জন্ম , মৃত্যু, বিয়ের কিংবা সম্পত্তির উত্তরাধিকার এর বেলায় বড়ই সুবিধাবাদী।
তো এই রকম এক পাকাপোক্ত মুমিন কথা বলতে বলতে বলেই ফেললো- যারা সমবয়সী মেয়ে বিয়ে করে তারা বোকা। যারা নিজের চেয়ে বেশি বয়সী মেয়ে বিয়ে করে তারা চরিত্রহীন। আর যারা বিধবা বিয়ে করে (তার মতে টাকা পয়সার লোভে) , তারা ইতর। সেই বেশি বয়সী " আপু" বা "বিধবা" নিজেও দুশ্চরিত্রা, নইলে আল্লাহ খুদার নাম নিয়ে বৈধব্য না কাটিয়ে নাগর খুজবে কেন?
আমি অনেকক্ষণ ধরে তাকে নানা ভাবে প্রশ্ন করলাম- আপনি নিশ্চিত?
সবার শেষে ভদ্র ভাবে বললাম- রাসূল মুহম্মদ (সাঃ) কে আপনি লোভী, ইতর, দুশ্চরিত্র হিসেবে প্রমাণ করে দিলেন, মেনে নিতে পারলাম না। ( ব্যাটা ভুলেই গিয়েছিলো)
গা বাঁচানোর জন্য মুনাফেক কি কয় শুনবেন? ইয়ে মানে, আমরা তো সাধারণ মানুষ, আমরা মুহম্মদ (সাঃ) হইতে পারবো না। এইটা অসম্ভব।
তার মানে বেহেস্ত ও চাই, আবার পোংটামিও চাই। পাপ করতেও চাই, এবং শেষ বয়সে হজ্জ্ব করে পাপ টাপ ধুয়ে শুদ্ধ হইতে চাই। সারাজীবন আকাম কুকাম করতেও চাই, এবং মরার আগ মুহুর্তে মক্কা গিয়ে শর্ট কাটে বেহেস্ত এ যাইতে চাই।
এরা কি আল্লাহকে বোকা ভাবে? এই চালাকি মানুষ যদি ধরে ফেলতে পারে, তাইলে আল্লাহ ধরতে পারবেন না?
এই যে দ্বৈত চরিত্র, এই ভন্ডামি সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে। শুধু কি পাত্র কিংবা পাত্রী দেখতে গিয়ে? হিন্দু মেয়ে গ্রহনযোগ্য নয় কিন্তু হিন্দুর সংস্কৃতি যৌতুক গ্রহনযোগ্য। চারটা বিয়ে গ্রহনযোগ্য কিন্তু সমান মর্যাদা, সমান খরচ, সমান সম্মান গ্রহনযোগ্য নয়। ষোল বছরের মেয়ে বিবাহযোগ্য ( কারণ ইসলাম বলে) কিন্তু ১৫ বছরের বড় বিধবা কিংবা এতিম ছেলে বা মেয়ে গ্রহনযোগ্য নয় ( যদিও ইসলাম শুধু বলে না, করে দেখিয়েও দেয়) । মোহরানা ৫, ১০, ১৫ লক্ষ টাকা গ্রহনযোগ্য কিন্তু বাসরের আগে সেইটা আদায় গ্রহনযোগ্য না, আবার রঙ্গ করে চাপ দিয়ে মাফ করিয়ে নেওয়াটাও গ্রহনযোগ্য।
উপরে বিভিন্ন জ্ঞানী গুণী জন তাদের বিরাট জ্ঞান ঝেড়েছেন- অথচ শিক্ষিত ও চাকুরিজীবী বাপ মায়ের কোটি কোটি সন্তান সারা পৃথিবী জুড়ে মানুষ হয়ে গেছে , তাদের কত % উচ্ছন্নে গেছে জিজ্ঞেস করলে উত্তর দিতে পারবে না। তাদের এই বিরাট জ্ঞানের উৎস কি? তাদের দুই চারটা বন্ধু।
এই ছাগল গুলা গুনতেও জানে না। এইটাও জানে না যে খোঁজ নিলে দেখা যাবে , সেই সব বন্ধুরা উচ্ছন্নে গেছে সেইটা মায়ের চাকুরীর দোষে নয়, তাদের বাপ মা মিলে মিশে তাদের যথেষ্ট সময় দেয় নাই বলে। নইলে হাউজ ওয়াইফ মায়েদের একটা সন্তানও নেশা করে পড়ে থাকত না। ছেলে গুলো পর্ণ বানাত না। মেয়েগুলা আকাইম্মার ধাড়ি হইত না। কিন্তু হয়। ২৪ ঘন্টা পাহারা দেওয়ার পরেও ছেলে মেয়েরা পালিয়ে বিয়ে করে । কারণটা যত্ন কিংবা পাহারার নয়। কারণ হলো, এখনো আমরা সন্তানকে "মাল" হিসেবে দেখি। "মাল" হিসেবেই রক্ষা করি, মানুষ -ব্যক্তি-স্বাধীন সত্ত্বা হিসেবে সম্মান দেই না।
সন্তান তার বাপ মায়ের কাছে, বউ তার স্বামীর কাছে, (বউ পাওয়ারফুল হলে স্বামী বউ এর কাছে) নিতান্তই 'মাল' যাকে নিয়ন্ত্রন ও ভোগ করা হয়।
বয়স, উচ্চ শিক্ষা - এইগুলো একটা সুখি বিয়ে ও সংসারের জন্য বাধা নয়। আসল বাধার কথা দুই একজন বলেছেন- নারী বা পুরুষ যতদিন পর্যন্ত বিয়ের "বাজারে" "পণ্য" হিসেবে থাকবে- ততদিন পর্যন্ত এই ইতরামি চলবেই।
আর যখন থেকে আমরা বিয়েকে "সম্পর্ক" হিসেবে দেখবো, ফ্রি খাওয়া পরা কিংবা বিনা পয়সায় যৌনতা ভোগের উপায় হিসেবে দেখবো না - তখন এই সব বয়স, উচ্চ নিম্ন শিক্ষা কিংবা টাকা পয়সার পরিমাণ গৌণ হয়ে যাবে।
১৫ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:২৪
এস বাসার বলেছেন: ধন্যবাদ , অনেক বড় কমেন্টস করার জন্য।
আমার মনে হয় চরম বাস্তব একটা কথা আপনি বলেছেন, আমাদের দ্বৈত চরিত্রের ফলেই এসব বেশী আকারে ঘটছে। না, শুধু মোল্লারা নয়। বরং আধুনিক, প্রগতিশীল দাবীদার আমরাও নিজের বোনের বিয়ের সময় যে আচরন করি, নিজে বিয়ে করতে গিয়ে তার বিপরীত কাজটা করতে পিছপা হইনা।
@.....আর যখন থেকে আমরা বিয়েকে "সম্পর্ক" হিসেবে দেখবো, ফ্রি খাওয়া পরা কিংবা বিনা পয়সায় যৌনতা ভোগের উপায় হিসেবে দেখবো না - তখন এই সব বয়স, উচ্চ নিম্ন শিক্ষা কিংবা টাকা পয়সার পরিমাণ গৌণ হয়ে যাবে।
আপনার স্বপ্নের বাস্তবায়ন হোক , মনে প্রাণে সেটাই চাই।
৯৬| ১১ ই মে, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৩
মাসুদ১আলম বলেছেন: অামােদর সমােজর অভিভাবকদের মনমানসিকতার পরিবর্তন দরকার
১৪ ই মে, ২০১১ রাত ১১:২৭
এস বাসার বলেছেন: হ্যা, সেটা হলেই কেবল এই সমস্যার সমাধান হতে পারে।
৯৭| ১২ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:৫৬
উদাসী মোন বলেছেন: ++++++++
১৫ ই মে, ২০১১ সকাল ১০:০১
এস বাসার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯৮| ১৪ ই মে, ২০১১ রাত ১১:০৪
বিডি আইডল বলেছেন: অত্যন্ত কমপ্লেক একটি সমস্যা...যেটা আমার মনে হয় গত ২০ বছরে বাংলাদেশে প্রকট আকার ধারণ করেছে। বাবা-মা'রা ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়েদের কাছে এখন সরাসরিই জিজ্ঞেস করে তার পছন্দের কেউ আছে কিনা।
কমেন্টগুলো পড়ে একটা জায়গায় সবাই বলছেন মেয়েদের প্রজনন ক্ষমতার কথাটা। বিয়ের সাথে এর সম্পর্কটা কোথায় ঠিক বুঝলাম না...৩৫ বছরের পর কয়জন মহিলা মা হয়? তার মেনোপেজ ৪০-৪৫ এ হলেও তার যৌনজীবন তো সেখানে থেমে থাকছে না..
মানসিকতার পরিবর্তনটা প্রয়োজন...মেল শোভেনিষ্ট মেন্টালিটি আর এইসব রিপ্রোডাকশনের বিষয়গুলো...আর মেয়েদেরও পড়াশোনা শেষ করে স্বাবলম্বী হবার (সেটা বিয়ের আগে এবং পরেও) বিষয়টা...আমাদের স্কুল বয়সের পাঠ্যবইয়ে যৌনতা সহ অনান্য বিষয়গুলো কারিকুলামে আসলে আশা করা যায় এসবের কিছু কমতি হবে
২২ শে মে, ২০১১ সকাল ১০:৩৩
এস বাসার বলেছেন: বিডি আইডল বলেছেন:
মানসিকতার পরিবর্তনটা প্রয়োজন...
হ্যা, একমাত্র মানসিকতার পরিবর্তন হলেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। অন্যথায় দিনে দিনে সেটা আরো ভয়াবহ হবে এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই।
বিডি আইডল @ অনেক দিন পরে ব্লগে আসলেন মনে হয়! অবশ্য আমিও ব্লগে এখন খুব একটা নিয়মিত নই। ভালো থাকুন, শুভ কামনা রইলো।
৯৯| ১০ ই মার্চ, ২০১২ রাত ১০:০৮
Observer বলেছেন: +++++++
১১ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:১০
এস বাসার বলেছেন: Observer: থ্যাংকস!
সমস্যাগুলো দিনে দিনে আরো প্রকট হয়ে উঠছে।
১০০| ১৬ ই জুন, ২০১২ সকাল ১০:২১
অকপট পোলা বলেছেন: বিশ্বাস করবেন কি না জানি না, এক বছর আগেও এই ব্লগটা পড়লে আমি বেশ টাশকিত হতাম! কিন্তু এখন বুঝি যে আপনার প্রতিটি কথাই সত্যি!
"তারা কিন্তু কেউ মাস্টার্স কমপ্লিট বা তার চেয়েও বেশী বয়সী মেয়ে বিয়ে করেনি, কিন্ত কেন? তাদের যুক্তি হলো যেহেতু তারা স্ব স্ব কর্মক্ষেত্রে প্রতিস্ঠিত , অতএব তারা কেন ভাল মেয়ে রেখে বেশী বয়সী মেয়ে বিয়ে করবে"
কথাটি অপ্রিয় হলেও চরম বাস্তব!!! পোস্টে ভালো লাগা রইলো!
১৬ ই জুন, ২০১২ রাত ১১:২১
এস বাসার বলেছেন: বিশ্বাস করি, কেননা জীবন এরকমই।
এই সমস্যার মাত্রা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সমাধান তখনই সম্ভব যখন সচেতনতা আসবে, আমার/আপনার/সমাজের সব শ্রেণী-পেশার মানুষের মাঝে।
ভালো থাকুন, শুভ কামনা রইলো।
১০১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:০০
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: যা ঘটছে তা কোনভাবেই অস্বাভাবিকতা নয়, বরং এটাই স্বাভাবিক। পরের প্রজন্মকে দুনিয়ায় আনার জন্য প্রকৃতি মেয়েদেরকে শারিরীকভাবে প্রস্তুত করে ফেলে ১৫ এর মাঝেই। তাকে টেনে বড় করে আমরাই ৩০ ক্রস করিয়ে ফেলি পড়াশোনা, চাকুরি, প্রতিষ্ঠা এসমস্তের কথা বলে। কিন্তু ৩০ এর পর মেয়েদের সন্তান জন্ম না দেয়াই উত্তম, কারন বেশী বয়সে সন্তান জন্ম দেয়া মা ও শিশু উভয়ের জন্যই বিপদজনক। আসলে প্রকৃতি যা চায় তাই মানুষকে দিয়ে করিয়ে নেয়। পুরুষ যে বিয়ের জন্য কমবয়সী মেয়ে খোঁজে সেটা সে প্রকৃতির হাতের পুতুল বলেই। তার অবচেতন মন তাকে জানান দেয় বেশী বয়সী স্ত্রী সুস্থ্য সবল সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম, তাই সে কমবয়সী সঙ্গী খোঁজে। এটাই জীবন...........
কঠিন একটা কথা বলছি, "মেয়েদেরকে সংসার অথবা ক্যারিয়ার যেকোন একটিকে বেছে নেয়া উচিত"। একই সাথে দুটিই পাওয়া কিছুটা অসম্ভবই বটে। কয়েক বছর আগেও আমি এই কথাগুলি কেউ বললে তাকে মারতে যেতাম, কিন্তু বাস্তবতায় এসে পুরো ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গেছি.......
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:২১
এস বাসার বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়লাম।
আপনার মতোই অধিকাংশ তরুনরা ভাবছে! অবাক লাগে, কেননা এই আমরাই মেয়েদের উচ্চশিক্ষা, সমঅধিকার, কর্মজীবী ইত্যাদি বিভিন্ন শ্লোগানে কলেজ/ভার্সিটি লাইফটা পার করেছি। অথচ যখন বাস্তব জীবনে নেমে এলেন তখনই মনে হলো' "মেয়েদেরকে সংসার অথবা ক্যারিয়ার যেকোন একটিকে বেছে নেয়া উচিত"
তাহলে মেয়েদের উচ্চশিক্ষা, চাকুরী,স্বাবলম্বী এসব কি ভুল? নারী কি শুধুই সন্তান জন্ম দেয়া ,স্বামীর সেবা/সংসার কর্ম করা ইত্যাদির মধ্যেই সীমাবদ্ধ?
ওকে, আরেকটু এগিয়ে যাই। আপনার মেয়েকে কিভাবে দেখতে চান? চোখ বন্ধ করে একবার ভাবুন..........
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১০২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:০৭
বিভ্রান্ত নাবিক বলেছেন: সোজাসাপ্টা কথা, শুনতে খারাপ লাগলেও বলি, বিয়ের ক্ষেত্রে শারিরীক আকর্ষন কি অনেক বড় একটা ব্যাপার না??? আমার যার প্রতি শারিরীক আকর্ষন তেমন কাজ করবেনা, তাকে বিয়ে করবো কেন??? তার যতই শিক্ষা থাকুক।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:১২
এস বাসার বলেছেন: তাইতো! নারীর কচি শরীর কার না ভালো লাগে!! ৩০ বছরের নারীর শরীরে কিইবা থাকে!!!
সুতরাং.........
০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:৫০
এস বাসার বলেছেন: একবার নিজের পরিবারের দিকে তাকান, নিজের বোনটাকে কি শিক্ষিত হিসেবে দেখতে চান? নিজের মেয়েটাকে কি ১৫ বছরেই বিয়ে দিতে চান? ......... ভাবুন, উত্তরটা নিজের ভেতর থেকেই আসবে।
১০৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৩৮
ব্লুম্যাজিক বলেছেন: সময়ুপজোগি পোস্ট। + ৩০ বছরের বুড়া হইয়া গেলাম... বিয়া মনে হয় এর কপালে নাই। ২০-২৫ বছরের মেয়ে খুজতেছি পাইতেছি না কি করি কন তো?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:২৮
এস বাসার বলেছেন: আর কচি মেয়ে খুঁজেন! দেখতাছেন না আমাদের ব্লগার প্রগতিবাদীরা কি খুঁজতাছে!!!
১০৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:২৬
অসামাজিক লোক বলেছেন: এইটা খুবি অস্বাভাবিক এবং পরিবর্তনের কোন অবকাশ নাই, আমি নিজও কচি মেয়েই বিয়ে করব, তবে যে অনার্স লেভেলে এডমিট হয়েছে তাকে, তারপর বিয়ের পর বাকি পড়াশুনা শেষ করবে, এইটা একটা সল্যুশন হতে পারে, কারণ প্রকৃতির নিয়মেই একটা মেয়ের সাথে ছেলের কিছু ব্যবধান থাকা ভাল বিয়ের সময়, এর পেছনে সন্তান ধারণ ক্ষমতা এবং মেয়ে এবং ছেলের যৌন ক্ষমতার সাথে বয়সের তারতম্য কাজ করে, সুতরাং মেয়েদের অনার্স লেভেলে ইঊনিভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার এক দুই বছর পরেই বিয়ে করে ফেলা ঊচিত, এতে বিয়ের পর ইঊনিভার্সিটির পড়া শেষ করতেও সুবিধা আবার বিয়ে নিয়েও পরে টেনশান নাই
০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:০৪
এস বাসার বলেছেন: বেশীরভাগের মতামত আপনার মতোই, ভার্সিটিতে পড়া অবস্থায় মানে ফার্স্ট/সেকেন্ড ইয়ারেই মেয়েকে বিয়ে দিয়ে দিতে হবে.......... এটা কি সমস্যার সমাধান নাকি মেয়েদেরকে উচ্চশিক্ষা বা ক্যারিয়ার গড়ার অন্তরায়???
একটা মেয়ের বিয়ে হয়ে গেলেই সামনে চলে আসে অনেক কিছু যেমন, শ্বশুর বাড়ী, স্বামীর সেবা, সন্তানসন্তুতি, সামাজিকতা........ সেগুলো কি তখন আরো খারাপ পরিস্থিতির তৈরী করবে না?
নিজের ফ্যামিলি মেম্বারদের দিকে তাকান, পিকচারটা ক্লিয়ার হয়ে যাবে।
১০৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:০৩
নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: একটা ছেলে আর একটা মেয়ের বিয়ে হওয়ার সময় বয়সের মাঝে কিছু ব্যবধান থাকা ভাল। কিন্তু তাই বলে ৩০-১৫ বা ৩২-১৮ মেনে নেওয়া যায় না। আরেকটা কথা, একটা রিকশা চলতে গেলে দুই চাকাই সমান হওয়া লাগে। স্ত্রী পরিপূর্ণ শিক্ষিত হলে সংসার আরও সুন্দর হয়। কে চাকরি করবে আর কে করবে না এটা পুরোপুরি সামী-স্ত্রীর বোঝাপড়ার ব্যাপার। বোঝাপড়া ভালো থাকলে একটা সুন্দর সংসার জীবন পাওয়া যায়। যে মা যত বেশি শিক্ষিত হবে সে মা তত বেশি সন্তানকে শিখাতে পারবেন।
পোস্টে ৪৭তম প্লাসটা দিয়ে গেলাম। (আর একটা কথা আমি এখনও বিবাহ করি নাই। ছোট মুখে অনেক বড় কথা বলে গেলাম। আসলে আমি আমার জীবনটাকে যেভাবে দেখতে চাই সেভাবেই বলে গেলাম। )
০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:০৩
এস বাসার বলেছেন: আপনি যা বলেছেন তাই হওয়ার কথা, কিন্তু বাস্তবতা উল্টো। একটা মেয়ে যত বেশী শিক্ষিত , সে তত বেশী অযোগ্য, অন্তত বিয়ের বাজারে। আর চাকুরীজীবী মেয়ে মানে আর একধাপ নীচে নেমে যাওয়া!!!
১০৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৮
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আপনার প্রশ্নের উত্তরে জানাই, আমার মেয়ের ক্ষেত্রে চাই, সে শিক্ষিত হোক, তবে প্রকৃতিকে অস্বীকার করে নয়। শিক্ষা অবশ্যই নিজের জন্য হবে, অবশ্যই চাকুরীর জন্য নয়। যেন তাকে সংসারকে অস্বীকার করে চাকুরী করতে না হয়, সেটা করারই চেষ্টা করে যাচ্ছি। সফল হবো কিনা তা ভবিষ্যতই বলে দিবে।
আমার ব্যক্তিগত ও পারিবারিক অভিজ্ঞতা আমাকে যথেষ্ট শিক্ষা দিয়েছে এবং দিচ্ছে। সংক্ষেপে খুলেই বলি দুটি বিষয়। একজন আমার ফুফু, ডাক্তার। যেনতেন ডাক্তার নয়, কার্ডিওলজিষ্ট। চিকিৎসা বিষয়ে বাংলাদেশের ও বিশ্বেরও সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারী। নাম বললে যে কেউ চিনবেন। তাঁর বর্তমান বয়স ৪০ প্রায় । কিন্তু এখনও দেখলে ৪০ মনে হয় না। তাকে নিয়ে তার নিজের ও আমাদের হতাশা কোন পর্যায়ে তা নতুন করে বলার নয়। আমার দাদুর বর্তমান ইচ্ছা, কোন মতে একটা ছেলে হলেই হয়........। সত্যিটা কি জানেন ? কোনমতে একটা ছেলেও আমরা পাচ্ছি না..........
আরেকজন আমার খালাতোবোন, ৩৫শোর্ধ বয়স, ইউনির সর্বোচ্ছ ডিগ্রিধারী, বিদেশী এনজিওর বড় কর্মকর্তা, আমারই ক্লাসমেট, বোন ও ফ্রেন্ড। চাকুরী জীবনে তার যে এত এত অর্জন সবই ম্লান হয়ে গেছে একটা যোগ্য ছেলের সাথে তার বিয়ে না হবার কারনে। কলাবাগানে আামর বড়খালার বাসা। তার বাসার কাছে আড্ডা দিলেও সেবাসায় যাওয়া বলতে গেলে ছেড়ে দিয়েছি, বড়খালার অসহায় মুখ দেখার ভয়ে। সাথে আমার বোনেরও.......
দুজনের ম্লান ও হতাশ মুখ দেখলে এবং একান্ত দুএকটা কথায় নিজের হতাশা বাড়ে এবং নিজেকে এসমাজের মানুষ হিসেবে একজন অপরাধী মনে হয়।
ওহ হো, আরেকটা কথা বলি, আরেকটু হলে আমার একমাত্র ছোটবোনকে নিয়েও একই বিপদে আমি পড়ে গেছিলাম প্রায়........। যদিও বিয়ের পর নিজের চেষ্টা ও তার হাসবেন্ড এর সহায়তায় সে ঢাকারই নামকরা কলেজের টিচার এখন। তবে সংসার ও সন্তানকে অস্বীকার করে নয়। সেই কঠিন সময়টা নিয়ে এখনও মায়ের সাথে আমার কথা হয়, দুজনেই একমত হই, বোকামী বারবার করা যাবে না.........
এসব দেখে নিজের মেয়েকে নিয়ে কিভাবে অনেক বড় কিছু ভাবি বলেনতো............ওর ক্ষেত্রে আমার ভাবনা হলো আমি তাকে সর্বোচ্চ শিক্ষাটা দেয়ার চেষ্টা করব, আর সময় হলেই তার পছন্দমতো তাকে বিয়েও দিয়ে দেবো। পরে সে নিজের শিক্ষাকে টেনে নিয়ে যাবে..........
আসল কথা হলো আমরা প্রকৃতির সন্তান, প্রকৃতিকে অস্বীকার করে আমরা চলতে পারব না............এটা অনেক বড় সত্যি।
১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:২৮
এস বাসার বলেছেন: মেঘনা পাড়ের ছেলে, চরম সত্যি এবং নিষ্ঠুর বাস্তবতা আপনার কমেন্টস এ তুলে ধরেছেন। বাংলাদেশে যে ফ্যামিলিতে বিবাহযোগ্য শিক্ষিত বিশেষ করে মাস্টার্স পাশ মেয়ে আছে, তারাই জানে আসলে বাস্তবতা কতটা নিষ্ঠুর। আমার আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে আপনার লেখাটা জাস্ট খাপে খাপে মিলে যায়। আমার এক কলিগ দুটো বোনকে বিয়ে দিয়ে তারপর বিয়ে করবে এই চিন্তায় মাথায় টাক ফেলে দিয়েছে, ৪০ পার হওয়ার পর উপায়হীন অবশেষে বিয়ে করেছে। যদিও তার বোন দুটোর এখনো বিয়ে হয়নি। দুটো বোনই ঢাকা ভার্সিটি থেকে মাস্টার্স করেছে এবং প্রাইভেট ফার্মে চাকুরী করে।
সমস্যাটা গ্রামের চেয়ে শহরে অনেক বেশী, জানিনা এ থেকে কিভাবে আমরা নিস্তার পাবো।
কমেন্টস এর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সবসময়,সবখানে।
১০৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:২১
ধানের চাষী বলেছেন: মেয়েদের শিক্ষিত হওয়া অত্যন্ত জরুরি, আমাদের চিন্তা-চেতনারও পরিবর্তন জরুরি।
আমার এক ফুপাতো ভাই এর কথা আমার চাচী বলে যে, আমার সেই ভাই নাকি উচ্চশিক্ষিত মেয়ে বিয়েই করবে না ! যেন এটা খুবই গর্বের কথা !
০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:০৯
এস বাসার বলেছেন: উচ্চশিক্ষিত মেয়েকে বিয়েই করবে না!!! এইবার বুঝেন , সমাজ কোনদিকে ধাবিত হচ্ছে। অবশ্য আমার পোস্টের বেশীরভাগ কমেন্টস দাতারা এরকমই ভাবছে।
শিক্ষা এখন মেয়েদের কোন যোগ্যতা নয়, বরং বিরাট একটা অযোগ্যতা।
১০৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৫৯
নাঈম_নাজিউর বলেছেন: সামুতে এরকম কিছু বস্তি বাসীর দেখা পামু চিন্তাও করি নাই
অনেকে ঠিকই বলে বাংলা ব্লগে সব গ্রামের লোকজনের আসর বসে।
এইরকম বুইরা গুলা যারা কচি মেয়ে খুজতাছে এদের আর কি বা বলার আছে!!
১০ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:১৩
এস বাসার বলেছেন: হুম, বস্তিবাসীরা কিন্তু বিয়ের ক্ষেত্রে তথাকথিত শিক্ষিত,প্রগতিশীল,আধুনিক...... ইত্যাদি বিশেষনে বিশেষিত লোকদের চেয়ে অনেক বেশী উদার!!!
১০৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৪৭
দার্শনিক ফিনিক্স বলেছেন: এক্ষেত্রে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থাও দায়ী.বেশিরভাগ দেশে যেখানে ২২/২৩ বছর বয়সেই স্নাতক/ স্নাতকোত্তর পাস করা সম্ভব,সেখানে আমাদের দেশে স্নাতক/স্নাতকোত্তর পাস করতে করতে বয়স ২৫-২৭ বছর ছাড়িয়ে যায়.ফলশ্রুতিতে ছেলেপক্ষের কাছে মেয়ে তখন 'বেশি বয়সী' উপাধি পেয়ে যায়.প্রাকৃতিকভাবে মেয়েদের সন্তান জন্মদানের উপযুক্ত সময় অনূর্ধ্ব ৩০,তাই এই ফ্যক্টটা ছেলেপক্ষের কাছে বড় হয়ে উঠে.
চিকিৎসা বিজ্ঞানের মত প্রফেশনে,যেখানে নূন্যতম ৫/৬ বছর পড়াশোনা করতে হয়,সেখানে এই সমস্যা সবচেয়ে বেশি দেখা যায় এবং অভিভাবকেরা বাধ্য হয়ে ছাত্রাবস্থায়ই মেয়েদের বিয়ে দিয়ে দেন.ফলে মেয়ের ক্যারিয়ারও নষ্ট হয় আর দেশও মেধাবীদের সেবা থেকে বঞ্চিত হয়.
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০১
এস বাসার বলেছেন: তো এটার সমাধান কি?
মেয়েদের অল্প শিক্ষিত করে বিয়ে দেয়াটাই বেটার? কি বলেন?
১১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:১৩
নতুন বলেছেন: এক অদ্ভুত গোলক ধাঁধা, মেয়েটার যোগ্যতাটাই কিভাবে যেন অযোগ্যতায় পরিনত হয়ে যাচ্ছে,
আমরা সবাই মেয়েদেরকে শিক্ষিত, যোগ্য হিসেবে গড়ে তুলতে চাই কিন্তু যে সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে অন্ধকার , সেখানে অলো ছড়ানোটাই যেনো জন্ম জন্মান্তরের পাপ।
বিয়ের উদ্দেশ্য কি? আপনি কি কারনে বিয়ে করবেন? ভবিশ্যত প্রযন্মের জন্য.... একজন মেয়ে তার ২০ বছরে সবচেয়ে প্রস্তুত থাকে সন্তানের জন্য.... যেটা ৩৫ বছরের পরে কমতে থাকে....উইকি ( এটা প্রাকৃতিক ভাবেই হয়)
তাই যদি কেউ বিয়ের জন্য ২০-২৫ বছরের মেয়ে খুজে তাকে আপনি
''লেখক বলেছেন: তাইতো! নারীর কচি শরীর কার না ভালো লাগে!! ৩০ বছরের নারীর শরীরে কিইবা থাকে!!! সুতরাং.........'
কচি শরীরের কথা বলতে পারেনা...
আমি বিয়ে করেছি ২০১০এ তথন আমার স্ত্রী অনা`স এর ছাত্রী..--- এবার ফাইনাল পরিক্ষা দিচ্ছে....
মেঘনা পাড়ের ছেলের কথাই বলতে হয়... >>এসব দেখে নিজের মেয়েকে নিয়ে কিভাবে অনেক বড় কিছু ভাবি বলেনতো............ওর ক্ষেত্রে আমার ভাবনা হলো আমি তাকে সর্বোচ্চ শিক্ষাটা দেয়ার চেষ্টা করব, আর সময় হলেই তার পছন্দমতো তাকে বিয়েও দিয়ে দেবো। পরে সে নিজের শিক্ষাকে টেনে নিয়ে যাবে..........
আসল কথা হলো আমরা প্রকৃতির সন্তান, প্রকৃতিকে অস্বীকার করে আমরা চলতে পারব না............এটা অনেক বড় সত্যি।।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
এস বাসার বলেছেন: @ আসল কথা হলো আমরা প্রকৃতির সন্তান, প্রকৃতিকে অস্বীকার করে আমরা চলতে পারব না............এটা অনেক বড় সত্যি।
তাহলে মেয়েদের উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রকৃতি কি নির্দেশনা দেয়? মেয়েদের উচ্চ শিক্ষার দরকার নাই?
আসলে নিজেদের মানসিকতা বদলাতে না পারলে এরকমটা ভাবাই যায়। হয়তো সময় আসবে, যেদিন আপনিও প্রকৃতিটাকে ভালভাবে উপলদ্ধি করতে পারবেন!!!
১১১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬
রাধাচূড়া ফুল বলেছেন: আমরা সবাই মেয়েদেরকে শিক্ষিত, যোগ্য হিসেবে গড়ে তুলতে চাই কিন্তু যে সমাজের রন্ধ্রে
রন্ধ্রে অন্ধকার , সেখানে অলো ছড়ানোটাই যেনো জন্ম জন্মান্তরের পা
সহমত।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
এস বাসার বলেছেন: বেশীর ভাগ মন্তব্যতেই ব্যাপারটা ক্লিয়ার, আমরা কি চাই!
১১২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০১
মহিদুল বেস্ট বলেছেন: অনেক হিউমর!
প্রিয়তে নিলাম
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৬
এস বাসার বলেছেন: অনেক বেশী রিয়েলিটি!!!
১১৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩
দার্শনিক ফিনিক্স বলেছেন: ভিন্নমত থাকতেই পারে,তবে আমার মতে সমাধান হলো শিক্ষাব্যবস্থার দীর্ঘসূত্রীতার অবসান.
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৯
এস বাসার বলেছেন: ভিন্নমতকে শ্রদ্ধা করি। তবে বাস্তবতার সাথে আপনার কথার বেশ মিল আছে।
১১৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩
শ্যাঁওঁড়াঁ গাঁছেঁরঁ বাঁসিঁন্দাঁ বলেছেন: অনেকে অনেক কথা বলেছে দেখে ভালো লাগলো। গঠনমূলক যুদ্ধ দেখতে ভালোই লাগে, তাতে অনেক কিছু জানা যায়। তবে আমার কিছু কথা আছে। প্রথমতঃ শারীরবিজ্ঞান আর বাস্তবতা এক কথা না। বিজ্ঞান বলছে ২০-২৫ বছর বয়সে একজন মেয়ে শারীরিক ভাবে সবচেয়ে উর্বর থাকে, কিন্তু বাস্তবতা বলছে ঐ সময় মেয়েটা অনার্সের কোন একটা বিষয়ে অধ্যয়নরত। তার মানে দুইটা বিপরীতমুখী ব্যাপার কাজ করছে। মাতৃত্ব নাকি পড়াশুনা-ক্যারিয়ার?
আমাদের দেশে বিয়ে আর সন্তান জন্মদান ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বিয়ে করবে কিন্তু সন্তানের মুখ দেখবে না, এরকম কাপল পাওয়া দুষ্কর। আর এ কারনে এই পোস্টের উদ্ভব। এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হয়, পারিবারিকভাবে ছেলে বা মেয়ের বিয়ের পূর্বে এইসব ব্যাপারে কথোপকথন করে নেয়া। লাজলজ্জার উর্ধ্বে উঠে এসব নিয়ে কথা বলা উচিৎ। বাচ্চা কি ২/১ বছরের মধ্যে দরকার নাকি ৪/৫ বছর পরে নিলেও সমস্যা নেই। যদি প্রথমটা টার্গেট থাকে, তাহলে মাস্টার্স/সদ্য চাকুরীরত মেয়ে বিয়ে করা উচিৎ, আর যদি পরেরটা হয় তবে ১ম/২য় বর্ষের মেয়ে হলেও সমস্যা নেই। যদি এর ব্যাত্যয় হয় তবে সমস্যা হবেই। কারণ শারীরবৃত্তীয় ক্ষমতার উপর কারোই হাত নেই, যেখানে সন্তান জন্মদানটাই মুখ্য।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
এস বাসার বলেছেন:
এটা অনেক আগের পোস্ট, একটা ঘটনার মুখোমুখি হয়ে পোস্ট দিয়েছিলাম। পোস্টে অনেকে অনেক কিছুই বলেছে। তবে সমস্যাটার প্রকটতা দিন দিন বাড়ছে.........
১১৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
নতুন বলেছেন: বিয়ের সাথে জৌবিক সম্পক`/আকষ`ন+ বংস বৃদ্ধি কারন ই প্রধান....
তার সাথে উচ্চ শিক্ষার সম্পক কতটুকু? বেশি না... তাই মানুষ যদি ২০-২৫ বছরের মেয়েকে বিয়ের জন্য পছন্দ করে তাকে দোষ দেওয়া কি ঠিক?
আমরা যারা উচ্চ শিক্ষার দরকার মনে করি তারা অনাস` পড়ুয়া মেয়ের বিয়ের পক্ষে এবং বিয়ের পরে পড়ালেখা চালিয়ে যাবে...
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:১৩
এস বাসার বলেছেন: আর যদি মেয়ের গায়ের রং কালো হয়, তাহলেতো কথাই নেই, দূর্ভোগ আর কাকে বলে।
ব্লগে আমরা ফেয়ার এন্ড লাভলী ওয়ালাদের যতই গালাগালি করিনা কেন, বাস্তবতা কিন্তু উল্টোটা বলে