![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আগামী এক বছরের মধ্যে ভারত থেকে আরও ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করবে সরকার। এর মধ্যে ডিসেম্বরেই আসছে ত্রিপুরা থেকে ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। যার ফলে ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি এক হাজার ১০০ মেগাওয়াটে উন্নীত হবে। ত্রিপুরার সঙ্গে বিদ্যুৎ বিনিময়ের আন্তঃসংযোগ ডিসেম্বরের আগেই শেষ হবে। অন্যদিকে ডিসেম্বর থেকেই সিমেন্স ভেড়ামারায় নতুন সাবস্টেশন নির্মাণ শুরু করবে সরকার। বর্তমানে বাংলাদেশকে ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ রপ্তানি করছে ভারত। ভারত-বাংলাদেশের দুই সরকারের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে বিদ্যুৎ রপ্তানীর প্রক্রিয়া শুরু কারা হয়েছে।এ জন্য ইতিমধ্যে বাংলাদেশ সাবষ্টেশন নির্মাণের প্রক্রিয়া শুরু করেছে।বাংলাদেশ ভারত মিলে পুরো ৯৭ কিলোমিটার সঞ্চালন লাইন নির্মাণ করা হয়েছে। যার বিদ্যুৎ পরিবহণ ক্ষমতা এক হাজার মেগাওয়াট। অন্যদিকে ডিসেম্বরেই ত্রিপুরার পালাটানা বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আসবে বাংলাদেশে। কুমিল্লা থেকে ত্রিপুরা পর্যন্ত মোট ৫৪ কিলোমিটার উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন নির্মাণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ অংশে ২৮ কিলোমিটার এবং ভারত অংশে ২৬ কিলোমিটার। ভারতের পালাটানা বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে এই ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করা হবে। ত্রিপুরা (বাংলাদেশ) মিল্লাদক্ষিণকু (ভারত) গ্রীড ইন্টারকানেকশন প্রকল্পের আওতায় এই সঞ্চালন লাইন নির্মাণ করা হচ্ছে।সরকারের এ পরিকল্পনার ফলে দেশে বিদ্যুতের সমস্যা অনেকাংশে লাঘব হবে বলে আশা করা যায়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭
নক্শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: আমরা যদি তেল আমদানি করতে পারি গাড়ি চালানোর জন্য, বিদ্যুৎ আমাদানিতেও কোন সমস্যা থাকার কথা না। দেশের বিদ্যুৎ ঘাটতির পুরোটাই পারলে আমদানি করা উচিৎ এখনই, পাশাপাশি দেশে উৎপাদন বাড়ানোর চেস্টা করা উচিৎ।