![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সব সময়ই রূপকথার জন্ম দেয় অলিম্পিক। কিন্তু এবার রিও যে কঠিন বাস্তব ছবি দেখাল গোটা বিশ্বকে, তা আগে কেউ কখনও দেখেনি। অলিম্পিকই পারে এভাবে দেখাতে। বেলজিয়ামের ব্রাসেলস বিমানবন্দর যখন নিজাম লাচারাউয়ির আত্মঘাতী হানায় রক্তাক্ত, তখন ভাই মুরাদ লাচারাউয়ি কঠোর সাধনায় মগ্ন। তাকে তো রিও অলিম্পিকের যোগ্যতা অর্জন করতেই হবে। ভাইয়ের আত্মঘাতী বোমায় যখন নিরীহ মানুষ লুটিয়ে পড়েছেন, তখন আরেক ভাই জানেনও না সেটা। ব্রাজিলের মারাকানা স্টেডিয়ামে বেলজিয়াম দলের মার্চপাস্টে সব ফোকাস ছিল মুরাদ লাচরাউয়ি’র ওপর। ৫৮ কেজি বিভাগের তায়কোয়ান্দো ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে, রিও অলিম্পিকের ছাড়পত্র পেয়েছেন মুরাদ। আর তার ভাই হল, মার্চে ব্রাসেলস বিমানবন্দরে আত্মঘাতী বিস্ফোরণের মূল হোতা। জঙ্গি নিজাম লাচারাউয়ি। ভাইয়ের জন্য কষ্ট পেলেও, তার পাশে দাঁড়াননি মুরাদ লাচারাউয়ি। ভাইকে ঘৃণা করছেন জনসমক্ষে। লজ্জিত হয়েছেন। তবু পিছপা হননি। বরং দেশের জন্য ভাল কিছু করার লক্ষ্যে ব্রতী হয়েছেন। নিবিড় অনুশীলন করেছেন। লক্ষ্য একটাই রিও অলিম্পিক। মুরাদ লাচারাউয়ি দেখিয়ে দিয়েছেন সন্ত্রাসবাদীর ভাই হয়েও কীভাবে দেশকে ভালবাসা যায়। দেশের নাম উজ্জ্বল করা যায়।
২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:৩৯
মোঃ আক্তারুজ্জামান ভূঞা বলেছেন: বিচিত্র দুনিয়ায় কেউ হয় জঙ্গী কেউ হয় ভালো কিছুর সঙ্গী...
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪
কানিজ ফাতেমা বলেছেন: মন্দের এই সময়ে এটি একটি দারুন পোষ্ট, আপনাকে ধন্যবাদ আর মুরাদ লাচারাউয়ির জন্য শুভ কামনা ।