নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন সাধারণ ছাত্র । পড়া লেখার পাশা-পাশি খেলা-ধুলা ছাড়াও আমার লেখা লেখি করতে ভালো লাগে । তবে আমি পলিটিক্স , ধর্ম বিরোধ এই সব থেকে বিরত থাকতে চাই । আমার লেখায় ভুল হলে আপনারা মাফ করে দিবেন । আমি ধন্যবাদ জানাই somewhereinblog.net।

ফাহরিয়ার

ফাহরিয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি ভুতের গল্প

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪০

ফাহরিয়ার হাসান : অনেক বছর আগের কথা। রোমান,আরমান ও জয় তারা ছিল তিন বন্ধু। তারা ছিল গ্রামের সবচেয়ে দুষ্টু ছেলে। গ্রামের সবার বাসা থেকে তাদের নামে নালিস আসতো। তারা তাতে ভয় পেত না। বরং তাদের দুষ্টুমি আরও বেরে যেত। তাদের কোনো ভয় ছিল না এই জন্য তাদের মধ্যে একজন ছিল নাম রোমান তার বাবা গ্রামের জমিদার ছিলেন তাই। তাদের মধ্যে জয়ের সিনেমা দেখার খুব সখ। কিন্তু সিনেমা ছিল গ্রামের বাইরে এক বড় শহরে। সেখানে যেতে দুই(২)দিন সময় লাগবে। তাই সে একদিন তার বন্ধুদের বলল সে সিনেমা দেখবে। প্রথম তারা না বলল। তারপরে অনেক কষ্টে তাদের রাজি করাল। তারপর সবাই রাজি হল। পরেরদিন তারা রওনা দিল শহরের উদ্দেশ্যে। তাদের গ্রাম আর শহরের মাঝখানে রয়েছে একটি ছোট নদী। সেই নদী পার হলে একটি বিশাল বড় জঙ্গল। তারা নদী পার হয়ে সেই জঙ্গলে ওঠে। তারা যেতে যেতে রাত হয়ে গেল। তাদের পক্ষে চলা আর সম্ভব হতে পারেনি।


তারা আস্তে আস্তে সামনে যেতে থাকে। হঠাৎ থমকে দাড়ল। তারা এই নির্জন জঙ্গলে একটি আশ্চর্য দৃশ্য দেখল। তাদের সামনে বাড়ি। তারা বাড়িটির সামনে গেল তারা বাড়ীটির দরজায় ধাক্কা দিতেই দরজাটি খুলে গেল। তখন সে ব্যাপারটি গোপন রাখল। তারপর তারা বাড়িতে ডুকতেই দেখল একজন বৃদ্ধ মহিলা। তারা তাকে দেখে খুব খুশি হল। তখন বৃদ্ধ মহিলা এগিয়ে এসে বলল তোমরা রাস্তা আটকে গেছ তাই না। তারা ভয়ে ভয়ে বলল, আপনি কিভাবে জানেন। তিনি কিছুক্ষন পর জবাব দিলেন আমি সব জানি। তিনি বললেন রাত্রে বের হবেন না বাবু। এই বলে তিনি চলে গেলেন। তার পর সবাই ঘুমিয়ে গেল। তখন এর মধ্যে আরমান হঠাৎ উঠে কেউকে না জানিয়ে টয়লেটে গেল। কিন্তু সে আর ফিরে আসল না। কিছুক্ষন পর সে ঘুম থেকে জেগে দেখল আরমান নেই। সে রোমানকে ঘুম থেকে জাগিয়ে বলল,আরমান নেই তা শুনে আমি ওঠে তাকে নিয়ে আরমনকে খুজতে বের হলাম। হঠাৎ দেখলাম সামনে আরমানের লাশ তাই দেখে তারা অঙ্গান হয়ে গেলেন। তারপর আমরা উঠে দেখলাম আমরা শহরের রাস্তার পিছে আর আরমান আমাদে পাশে বসে চুখে পানি ডালছে। তারপরে আমরা আর দেরি না করে বাসার পথে রওনা দিলাম। সেই ঘটনা পর থেকে আরমানের রাত্রেবেলা কি যেন হয়ে যেত। এ ছারা আর কারো কোনো সমস্যা হয়নি।

সুত্র ঃ বর্তমান বার্তা ডট কম

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.