নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় ভূতত্ত্ববিদ ।ভালো লাগে কবিতা পড়তে। একসময় ক্রিকেট খেলতে খুব ভালবাসতাম। এখন সময় পেলে কবিতা লিখি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ভালো লাগে খুব। ভালোলাগে রবীন্দ্র সংগীত আর কবিতা । সবচেয়ে ভালো লাগে স্বদেশ আর স্বাধীন ভাবে ভাবতে। মাছ ধরতে

সেলিম আনোয়ার

[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।

সেলিম আনোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার ভৌতিক অভিজ্ঞতা (সত্য গল্প)

০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৫

আমার ভৌতিক অভিজ্ঞতা শেযার করি।জীবনে ভুত দেখার চেষ্টা কম করিনি। কেথাও ভুত খুজে পাইনি। জ্বীন সম্পর্কে শুনেছি।কোরআনে আয়াত ও আছে।আয়াতের অর্থ আমি জ্বীন ও ইনসানকে আমার (মহান আল্লাহর) ইবাদতের জন্য সৃষ্টি করেছি। যাই হোক জ্বীন ধরা ছোয়ার বাইরেই রয়ে গেলো।গ্রামের বাড়ীতে একটা গাব গাছে ভুত থাকার কথা শুনেছি।সন্ধ্যায় ভয়ে ভয়ে সেখানে গিয়ে হাজির হয়েছি।ভয় পেয়েছি বিনিময়ে কোন ভূত দেখা হয়ে ওঠেনি। জ্বীনে বা ভূতে আছর করা মানুষ দেখেছি।তাদের চিল্লা পাল্লায় অনেককে অস্থির থাকতে দেখেছি।তারা পানি খুব ভাল বাসে।কাচা মাছের সঙ্গে নাকি ভূত থাকে। ভূত প্রবেশ করে।



শহরবানু ফুফু।অনেক দূর সম্পর্কের আত্নীয় তাকে ভুতে ধরলে তাকে দেখার জন্য দূর দূরান্ত থেকে লোক আসতে থাকলো। গায়ে কাপড় চোপড় রাখতে চাইতো না। সে এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা। তখন আমি অনেক ছোট। ভুতে আছড় করা মানুষ অস্বাভাবিকআচরণ করে তাই জানতাম। তাইআর যাই হোক ভুতের কাছে ধরা পরা যাবে না এটা ভাবতাম। কাপড়চোপর খুলে দাঁড়িয়ে আছি। ভয়ের চেয়ে লজ্জারই বেশি মনে হত।



গ্রামেএ ভুতে ধরার ঘটনা বেশিআর শহরে নেই বললেই চলে। হয়ত মানুষের ভীড়ে ঢাকায় ভূত আসার চান্স নাই ।ভুতের ভয় ও নাই। বিরুধীদল আর সরকারেন কোন্দলে মানুষই পারলে পালায় এমন অবস্থা।



ভুতের গল্প পড়েছি ,হরর মুভি দেখেছি কিন্তু ভুত বা জ্বীনের কোন দেখা পাই নাই।







তবে একটা বিব্রতকর পরিস্থিতি শেয়ার করি। ব্যাপারটা ভৌতিক।



তখন বোধ করি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ম বর্ষে পড়ি।গেলাম বিশ্বইজতেমায় ।আমাদের সঙ্গে মামুন নামে একজন ছিল যে আমার সমবয়সী।নতুন যোশ। নব্য তাবলীগার। তখন শবে মেরাজ কিংবা শবে বরাত হবে।সে ছিল খেদমতে। জামাতের জিম্মাদার হাসিব ভাই এর নিষেধ সত্ত্বে ও সে রোজা রাখলো।রোজা রেখে সারাদিন খেদমত।



রাতের বেলায় সবাই ঘুমে। হঠাৎএকজনের চিৎৎকারে ঘুম ভাঙলো। দেখি মামুন চিৎকার করে সারা পৃথিবীর মানুষের হেদায়েতের প্রার্থনা করছে।



পরে বুঝলাম তাকে জ্বিনে আছড় করেছে। সে রাত্রে কাউকে সঙ্গে না নিয়ে একাই টয়লেটে গেছে। সেখান থেকেই তাকে জ্বীনে আছড় করেছে ।





তাকে পাহাড়ার দায়িত্ব পড়ল জোবায়ের ভাই, মুরাদ ভাই আর আমার উপর।যেহেতু আমরা তিনজন তার কাছে ভীড়তে পারছি।অন্যরা ভয় পাচ্ছে।রাতের ঘুম অসম্ভব হয়ে দাঁড়ালো। তার চিৎকারে বিরাট এক এলাকার লোকের ঘুম হারাম। তার চিৎকার ইয়া আল্লাহ সারা পৃথিবীর মানুষকে হেদায়াত দান কর।(প্রচ্ন্ড জোরে)।তারা মায়ের কাপড়ের বুনা একটা কাথা পরতো ।বাকী সব হারাম মানে সে পরিধান করতো না। দুইফুট দূরে ভুতে ধরা একজন মানুষ থাকছে খাচ্ছে ঘুমুচ্ছে।ভাবেন একবার কেমন অভিজ্ঞতা।





পরে তার চিকিৎসার জন্য হরমুজুল্লাহ হুজুরের কাছে নিলাম ।তিনি তার দুই হাতের কনিষ্ঠ আঙুলী মিশিয়ে দেখলেন একটা ছোট আরেকটা বড়।আঙুলের কর মিলছেনা।

দেখে অবাক হলাম। তিনি তার আঙুলে শক্ত করে ধরা মাত্র মামুন হিন্দীতে কথা বলা শুরু করল।



হিন্দি মানে বাঙলার সঙ্গে হে যুক্ত হিন্দী।শব্দের সঙ্গে হে যুক্ত করছে।হরমুজুল্লাহ হুজুর দোয়া করে পড়া পানি দিলেন।





হরমুজুল্লাহ হুজুর (রহঃ) সম্পর্কে একটু বলি ।তখন তার বয়স ছিল ৯০ +।বোধ করি একমাত্র লোক যার জন্য কাকরাইল মসজিদের নামাজের জামাত অপেক্ষা করত।একদিন ফযরের নামায দেরীতে হচ্ছিল। সবার চেহারা মলিন।সবাই আশঙ্কায় হুজুর মারা গেলেন কিনা? পরে ওনি আসলেন ও জামাতে শরীক হলেন। জীবনে জামাত ছাড়া নামায পড়েন নাই।মাথায় সাদামাটা লম্বা টুপি পড়তেন। তখন বাংলাদেশের দুইজন ইজতেমার ময়দানে বয়ানের সুযোগ পেতেন। তিনি তাদের একজন। তার বাড়ী ছিল সিলেট। সিলেটি ভাষায় কথা রাখতেন।তার খেদমতে যারা থাকতেন। তাদের বেশভূষা দেখলে বুঝা যেত তিনি কতবড় বুজুর্গ!



মামুন যথেষ্ট ভীতি ছড়িয়ে ১৫ দিন পর সুস্থ হয়েছিল। জ্বীনে আছড় করা মানুষের সঙ্গে থাকার অভিজ্ঞতা আমার জীবনে একবারই।

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৫

একাকী বালক বলেছেন: তিনি তার দুই হাতের কনিষ্ঠ আঙুলী মিশিয়ে দেখলেন একটা ছোট আরেকটা বড়।আঙুলের কর মিলছেনা।

>>> মানবদেহের সব অঙ্গই এমন। কিছু কম বেশী। তবে খালি চোখে ধরা পরবে না আরকি।

০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমাদেরটা কিন্তু মিলিয়ে দেখেছি মিলে । তারটা স্পষ্ট ক্যবধান।

২| ০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১১:২২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ঘটনার বর্ণনা নিরস। কারণএটি সত্যি ।ওটাকে সরস বানানোর চেষ্টা করিনি।ইজতেমার ময়দানে ভুত ও বুজুর্গএটাআমি নিশ্চিত। নাহলে মানুষের হেদায়াতের দোআ করবে কেন?

৩| ০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

১ম লাইক দিলাম।

০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ এটা ৯৮ সালের ঘটনা ।

৪| ০৩ রা জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: খাইছে ! এহন্তরি দেখি নাই !

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৩৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সে এক নিদারুণ অভিজ্ঞতা

৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ১২:০১

ডি মুন বলেছেন: বাহ, দারুন অভিজ্ঞতা তো :-B :-B

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৩৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সে আবার বলতে। কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। হরমুজুল্লা হুজুর জ্বীনের তদবীর করতেন। একটা দুষ্ট জ্বিন তার দাওয়ার ধার্মিক হয়ে গেল। সেটি শুধু মানুষের মঙ্গল দোয়া করত।ব্যাপারটা আমার কাছে বিশেষ আগ্রহের এমন মানুষও আছে যাদের কাছে জ্বীন বশ্যতা স্বীকার করে।

৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ১:০৭

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: আশে পাশের অনেকেই বলে ভুত দেখছে! আমি দেখিনাই! :(

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৩৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ না দেখাই ভাল।শুভকামনা থাকলো ।

৭| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ১:৫৯

মো: আতিকুর রহমান বলেছেন: রেখে দিলাম সকালে পড়বো।

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৪০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ ।

৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ২:০৬

মনে নাই বলেছেন: হুম দারুন ব্যাপারতো, ভয়-টয় পেয়েছিলেন নাকি!!!

আমার সামনে একটা ঘটনা দেখেছিলাম: একজনকে ভূতে ধরেছে সন্দেহে হুজুর আনা হলো, হুজুর আমাদেরকে একটা গ্লাসে পড়া পানি দিয়ে বললেন- তোমরাও দেখতে পারো, জ্বিন-ভূতে যাকে ধরেছে উনি দেখলে সেন্সলেস হয়ে মাটিতে পড়ে যাবেন।সত্যিই উনি ভূপাতিত হয়েছিলেন।

আমি অনেকদিন ভূত দেখার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছি, লোকজনের কাছে শুনে ঐ সময়ে ঐসব রাস্তায় খুজেও দেখা পাইনি, তবে এক ধরনের ভয় কাজ করে।

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৪২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভয় না পেয়ে উপায় আছে? জ্বীনে ধরা একজন মানুষের পাশে থাকতাম। রাতের বেলা ঘুমুতাম।আশঙ্কায় থাকতাম আমাকে ই না জ্বীনে ধরে।

কমেন্টে ধন্যবাদ।

৯| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ২:৫৮

গ্রীনলাভার বলেছেন: আমার বাসার ছাদে মাঝে মাঝে ছন্দময় লাফালাফির আওয়াজ শুনি। ছাদে উঠার দরজা কিন্তু বন্ধ থাকে। সবচেয়ে কাছের বাড়িটার ছাদ ১৫ ফুট দুরে। প্রথম প্রথম বিরক্ত লাগত। এখন মাঝে মাঝে ভয় লাগে, মাঝে মাঝে ভাল লাগে।

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৪৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যাক ভয় আর ভাল লাগার মিশ্র অনুভূতি। কমেন্ট ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।

১০| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ ভোর ৫:০০

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: যাক বাবা আপ্নার কিছু হয়নি দেখে নিশ্চিন্ত হলাম ।

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৪৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি ও আশংকা করতাম। তবে হুজুরে ছোট্ট একটা চড়ে মামুনের জ্বীন ভদ্র হয়ে যায়। ঝামেলা হলো সে হিন্দী বাত করতা থা। :)

১১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ ভোর ৫:৩৭

রামন বলেছেন:
যতদুর জানি জ্বিনে ধরে মেয়েদের আর ছেলেদেরকে পরি। আজ থেকে ৩৬-৩৭ বছর আগের কথা। আমার সদ্য বিয়ে হওয়া খালাত বোনকে জ্বিনে ধরেছিল । দেখেছি তার অমানুষিক কষ্ট। অনেক লম্বা চুল ছিল তার ও খোপায় তাকে বেশ মানাতো। নিজের চুল নিজে ছিড়ে ফেলত বলে সুন্দর চুলগুলো কেটে নেড়ে করতে হয়েছিল তাকে । ওটা বড় খারাপ জ্বিন ছিল।

একবার আমি জ্বিনের সাথে কথা বলেছি, তাহলে বিষয়টি খুলেই বলি - আমাদের বাড়ির এক ভাড়াটে ভদ্রলোকের মা গ্রামের বাড়ি যশোহর থেকে ঢাকায় বেড়াতে এসেছেন। অল্পদিনেই উনার সাথে আমার খাতির হয়ে উঠে। আমি তাকে নানু বলে সম্বোধন করতাম। একদিন আমরা বাসার বারান্দায় বসে গল্প করছি, এমন একসময় কথার মাঝে হঠাত করে তিনি অজ্ঞান হয়ে চেয়ারে ঢোলে পড়েন। আমার চিৎকার শুনে সবাই এসে ধরাধরি করে তাকে বিছানায় শোয়ানো হয়। কিছুক্ষণ পর উনার অনুভুতি ফিরে আসে এবং বিড়বিড় করে বলতে থাকেন" বাড়ি চল, বাড়ি খালি। প্রথমে ব্যাপারটা আমি বুঝতে পারিনি পরে ওনার মেয়েদের কাছে জানতে পারি উনার উপর জ্বিনের আছর আছে। তবে উনার জ্বিনটা তাকে কষ্ট দিত না অর্থাৎ বদ জ্বিন ছিল না। দুদিন পর একই সময়ে আবার জ্বিনটা তার উপর আছর করে। জ্বিন অনুরূপভাবে তাকে বাড়ি যাবার জন্য পিড়াপিড়ি করতে থাকে, আমি জ্বিনকে বলি "আপনি দয়া করে এখন চলে যান, উনি বাড়ি যাবে" কিন্তু জ্বিন নাছোরবান্দা। এরপরও জ্বিনের সাথে অনেক কথা হয়েছিল যা এখন আর মনে করতে পারছি না।

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৪৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি ও তেমনটি শুনেছি।আব্দুল মজদি নামের একজনকে ছোটবেলায় গাছে রেখে আসত পরী। বিপরীত সেক্সের প্রতি দূর্বলতা সবক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। :P


পরী ভাল পাই। তারা নাকি অনেক কিউটি!

১২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৮:০২

আমি রেদওয়ান বলেছেন: এই রকম ঘটনা আমিও শুনছি।আমার এক নানাকে নাকি জ্বীনেরা ফজরের নামাজের সময় নামাজ পড়ার জন্যে ডাকাডাকি করতো।

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আসলে ই ব্যাপারগুলো সত্যি চিটাগাং এ কোন এলাকায় নাকি জ্বীনের ব্যাপক প্রাদুর্ভাব পরিলক্ষিত হয়।

১৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩৬

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ৫ম ভালোলাগা ভ্রাতা :)

++++++++++++++

ভালো থাকবেন সবসময় :)

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গুরু কমেন্টে ও প্লাসে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।

১৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৪

লাবনী আক্তার বলেছেন: এমন অভিজ্ঞতা আমারও আছে ! আমি কখনো ভয় পাইনি। বরং দুয়া পড়ে ফু দিতাম। আমার খুব কাছের মানুষের এমন হত প্রায়-ই।

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৩২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আয়তুল কুরছি খুব ইফেক্টিভ। আমি ভৌতিক আশংকায় পরলে তা পড়ে বুকে আকখাণ ফু দিয়ে সামনে চলতে থাকতাম কারণ এর চেয়ে বেশি কিছু আমার সামর্থের বাইরে।

কমেন্টে ধন্যবাদ।

১৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪০

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: বাঙলার সঙ্গে হে যুক্ত হিন্দী বলার অংশটা ইন্টারেস্টিং

হরমুজুল্লাহ হুজুর কে চিনি

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ।তিনি প্রচুর আমলদার ব্যক্তি ছিলেন।হারাম ৫ দিন ব্যতিরেকে সবসময় রোজা রাখতেন।আল্লাহ তাকে জান্নাতবাসী করুক।

১৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

লাবনী আক্তার বলেছেন: হুম! আপনার শরীর বন্ধ করতে হলে ৩ বার ইখলাস সূরা, সূরা নাস, সূরা ফালাক পড়তে হয়।

আর সূরা ইখলাস দম বন্ধ করে ৩ বার পড়ে শরীরে ফু দিতে হয়। এটা আমি সবসময় করি। মুরুব্বীদের কাছ থেকে শেখা। :P

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন কার্যকরী আমল। এটা অনেকে প্রতি রাতে ঘুমের আগে আমল করেন।

১৭| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

ফারজানা শিরিন বলেছেন: মামুন ভাই এখন কই আছেন ???

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১১:২৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মামুন ভাই এর সঙ্গে এখন আর যোগাযোগ নাই।তিনি আর তাবলীগে যানা বোধ হয় ।তবে জোবায়ের ভাই( ইউনুস) ভাই বুয়েট থেকে পাশ করা সিভিল ইণ্জিনিয়ার।তিনি তবলীগের মুরব্বীইঞ্জিনিয়ার আব্দুল মুকিত সাহেবের নাতনি জামাই।দারুণ ভাল মানুষ। আর মুরাদ ভাই দারুণ সাহসী । এমন সাহসী লোক আমি কম দেখেছি জীবনে। দারুণ শক্তিশালী ও বটে।একটা সি এ ফারমে আছে।

মামুনের ফ্যামিলি ছিল তবলীগ এন্টি। তার উপর এই ঝামেলা। দারুণ বিড়ম্বণায় পড়েছিল তবলীগের সাথী রা।

১৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

এ বি এম হায়াত উল্লাহ বলেছেন: ভয়ংকর অভিজ্ঞতা !!

উপস্থাপনা প্রাঞ্জল ছিল।

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুপ্রিয় ব্লগার কমেন্টে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।

১৯| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪

জুন বলেছেন: :-& :-& জ্বীন ভুত এই সব দারুন ভয় পাই
তবে আপনার সত্য ঘটনা খুব একটা ভৌতিক লাগ্লোনা :(
+

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি অতটা ভয় পাই না। সরসরি ভুতের আক্রমন।আর ভৌতিক হলে তো মৃত্যু বরণ করা লাগবে।

সুপ্রিয় ব্লগার কমেন্টেও প্লাসে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।

২০| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

অদৃশ্য বলেছেন:




সেলিম ভাই

খুবই মজা পেলাম ঘটনাটা পড়ে... এরকম অনেক ঘটনা শুনেছি... আমার খুব কাছের দু'একজন এসবের পাল্লায় পড়েছিলো... তাদের আচরন ছিলো অদ্ভুৎ...

আমিও সরাসরি তাদের চেহারা না দেখলেও তাদের উপস্থিতি তারা আমাকে টের পাইয়েছিলো খুব ভালোভাবেই... খুবই ইন্টারেষ্টিং... যুক্তি দিয়ে খন্ডন করা যায় না...

এসব নিয়ে বেশি ভাবলেই ভয় তৈরী হয়... যারা এসব ভাবেন তাদের সাহস রাখাটা জরুরী...

শুভকামনা...

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও প্লাসে ধন্যবাদ । নিরন্তর শুভকামনা।রাতের আধারে নাকি জীনদের আনাগুনা বাড়ে।তাদের খাবার ওবিস্ময়কর। ভৌতিক গল্প লিখবো যখন তখন সবাই ভয়ে ‍শি উরে ওঠবে।

এটা যেহেতু সত্যি তা ই ঘটনা অবিকৃত রাখা হয়েছে।

২১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২০

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: গত কয়েকদিন আগে আমাদের এক ভাড়াটিয়ার মেয়ের উপরে এমন আছর হয়েছিল শুনেছি। মেয়েটা বেশ অসুস্থ হয়ে পড়েছিল এবং তার আছর কমার পর সে খুব ঘুমাতো।

ভূত তো বিশ্বাস করি না কিন্তু ভূতের ভয়ে কাবু থাকি । জ্বীন আছে শুনেছি প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা নাই । তবে আমরা যেখানে থাকি সেখানে আমাদের বাসার সামনেই একটা কবরস্থান, একটা শ্মশান আছে পাশাপাশি। প্রথম যখন এলাকায় আসি আমাদের সবার প্লট গুলো একটা বিশাল দেয়াল দিয়ে বাউন্ডারি দেয়া ছিল । দেয়ালের অপাশেই একটা পুকুর এবং পুকুরের সাথেই এই কবরস্থান এবং শ্মশান আর খ্রিস্টানদের একটা কবরস্থান আছে। প্রথম প্রথম শ্মশানে মানুষ পোড়াবার সময় হরি বোল, হরি বোল করে যে চিৎকার করতো আর পোড়া গন্ধে খুব ভয় পেতাম কারণ আমাদের আর দুই একটা বাড়ি ছাড়া তখন কিছু ছিল না সেখানে। খালি মাঠ পেয়ে সন্ধ্যার পরেও আমি সেখানে ঘুরে বেড়াতাম। একদিন সন্ধ্যার কিছু পরের কথা, আমি হাঁটছিলাম মাঠে , হঠাৎ মনে হল আমার পেছনেও কেউ আছে আর কেমন এক অস্বস্তিতে ভুগছিলাম। ঘাড় ঘুরিয়ে পেছনে কাউকে দেখি নাই । এরকম বেশ কয়েকবার এমন হওয়াতে দৌড়ে বাসায় চলে গেছি , তখন ইন্টারে পড়ি। জাস্ট একটা অনুভূতি হয়েছিল। এরপরে আরও কিছু ব্যাপার হয়েছে , বললাম না আর ।

ভালো থাকুন।

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভুতের চেয়ে নাঙা পাগল ভয় পাই সরি ঘৃণা করি বেশি। ঘৃণায় রাগে চেহারা লাল হয়ে যায়। পরে আমার চেহারা দেখে ভয়ে পাগল ভয়ে পালায়।


কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।

২২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০

নীল-দর্পণ বলেছেন: কখনো এরকম দেখিনি। দেখতেও চাইনা :|

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দেখতে কে চায়? তবে আমার মত অনেকের আগ্রহ আছে। আবার ভয়ও আছে।

কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।

২৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ৯:২২

মামুন রশিদ বলেছেন: ভূতটুত বিশ্বাস করিনা, ছোটবেলা ভয় পেতাম ।

০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:২১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।

২৪| ০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:১৬

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি ও আশংকা করতাম। তবে হুজুরে ছোট্ট একটা চড়ে মামুনের জ্বীন ভদ্র হয়ে যায়। ঝামেলা হলো সে হিন্দী বাত করতা থা।

মুনয় ভারতীয় ভুত ।

০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:২২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চান্স আছে বিশ্বইজতেমায় ভারতীয় ভুত শরীক হওয়া অযৌক্তিক নয়?

২৫| ০৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

এরিস বলেছেন: দুই হাতের কনিষ্ঠ আঙুলী মিশিয়ে দেখলেন একটা ছোট আরেকটা বড়। এটা স্বাভাবিক। তবে হিন্দি বলার ব্যাপারটা ইন্টারেস্টিং। আমিও শুনেছি। আম্মুর কাছে। সাহস হয়নি দেখার। আপনার জায়গায় আমি থাকলে আমার কবরে এতদিনে বিশাল আকৃতির দূর্বাঘাস জন্মাতো। :(

০৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি ও কবরের কাছাকাছি গিয়েছিলাম । যারা ভয় পায় না বলে মন্তব্য করেছে তাদের অবস্থা ও ভয়াবহ হতো। আমার ধারণা তাই।

কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.