নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
ছবি-নেট
মনে পরে বাবার প্রতীক্ষায় থাকতাম শেষ বিকেলে
আসবেন তিনি স্নেহভরা কন্ঠে ডাকবেন কখন অনেক আদরে!
বাবা ছিলেন ভরসার স্থল ;
বাবা ছিলেন ভাললাগার চিরন্তন
বাবার মধুমাখা সোহাগে শাসনে আজ এতটুকু হয়েছি
অনেক কিছুই বুঝতামনা যা তার কাছেই শুধু বুঝেছি।
বাবার ঘর্মাক্ত কর্মক্লান্ত চিরচেনা সেই মুখ
বারবার দেখি হাজারবার দেখি দেখে যেন তারে ভরে ওঠে এই বুক।
বাবা তোমার কষ্টের ঋণ শোধ হবে না জানি কভু
তোমার চরণে এ অভাগারে দিয়ো আশ্রয় শুধু।
ছোট্ট বেলায় কত অসহায় ছিলাম সহায় ছিলে শুধু তুমি
যা চেয়েছি তাই পেয়েছি দিয়েছো তা তুমি।
ছোট্ট বেলার মধুর স্মৃতি ভেসে আসে আজি বারেবার
দিন গুলো মোর মধুর করেছো তাই ফিরে যেতে চাই সেথা বারেবার।
বাবা তোমাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরি তাই প্রতিদিন
তুমি যে বাবা দ্বিতীয় স্রষ্টা আপনের আপন মানসপটে রয়েছো চিরজাগরুক অমলিন।
তোমার মুখের চকোলেটটা নিতাম কেমন কেড়ে
তোমার চোখের চশমাটাও তেমনি পরতাম চোখের পরে।
মনে পরে বাবা এই তো সেদিন তোমার পিঠের পরে
ঘোড়ায় ওঠেছি ;রাস্তায় ঘুরেছি তোমার কাঁধে চড়ে।
এমন একদিন আসে যদি কভু যেদিন তুমি নাই
ভাবতে কেমন বিষন্ন এ মন কেঁদে কেটে বুক ভাসাই।
আসে যদি সেদিন কভু
জানিনা কেমনে সহিব সে যাতনা হে অবিনশ্বর প্রভু!
বাবা যেখানে যায়
সেবক হয়েও তাঁর সঙ্গে যেতে পারি যেন হতে পারি তার সহায়।
------------------------------------------------------------
একবার রসুল সাঃ কে একসাহাবী জিজ্ঞাসা করলেন আল্লাহর পরে সবচেয়ে বড় কে? রসুল জবাব দিলেন মা।সাহাবী এরপর একই প্রশ্ন করলেন এর পরে বড় কে? উত্তর মা। আবারও একই প্রশ্ন করা হলে এবার ও উত্তর দিলেন মা। ৪র্থবার প্রশ্ন করলে জবাব দিলেন বাবা।
হাদিস শরীফে উল্লেখ আছে, পিতার সন্তুষ্টিতে প্রতিপালকের সন্তুষ্টি। পিতার অসন্তুষ্টিতে প্রতিপালকের অসন্তুষ্টি।
প্রতি বছর জুন মাসের তৃতীয় রোববার বিশ্বজুড়ে পালিত হয় বাবা দিবস। ১৯১০ সালে আমেরিকার সোনোরা লুইসের একান্ত প্রচেষ্টায় প্রথম বাবাদের জন্য বিশেষ এ দিনটি উদযাপিত হয়। সোনোরা ছিলেন ৬ ভাইবোনের মধ্যে সবচেয়ে বড়। সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে মা ইলেন স্মার্ট যখন মারা যান, তখন সোনোরার বয়স ছিল মাত্র ষোলো বছর। মা মারা যাওয়ার পর বাবা উইলিয়াম স্মার্ট কাঁধে তুলে নিয়েছিলেন সন্তানদের মানুষ করার দায়িত্ব। সারাক্ষণ তাদের দেখেশুনে রাখতেন তিনি। শত ব্যস্ততার মধ্যেও তাদের মায়ের অভাব এতটুকু বুঝতে দেননি স্মার্ট। একবার মা দিবসের অনুষ্ঠানে চার্চে যান সোনোরা। তখনই তার মাথায় এ চিন্তাটা আসে। মায়েদের সম্মান জানানোর জন্য একটি দিন যদি থাকতে পারে, বাবাদের জন্য কেন নয়? বিশেষ একটি দিনে বাবার প্রতি সম্মান জানানোর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে জনমত গড়ে তুললেন তিনি। বাবা দিবসের ধারণাকে আরও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য প্রচার শুরু করলেন সোনোরা। সহায়তা চাইলেন স্পোকেন মিনিস্টারিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ও স্থানীয় ক্রিশ্চিয়ান যুব অ্যাসোসিয়েশনের কাছে। সাড়াও পেলেন খুব তাড়াতাড়ি। সোনোরার বাবার জন্মদিন ছিল ৫ জুন। প্রিয় বাবার জন্মদিনকে সামনে রেখে বাবা দিবস পালনের প্রস্তুতি শুরু করলেও নানা প্রতিকূলতা ও সময় স্বল্পতার কারণে তা পিছিয়ে যায়। পরবর্তী সময়ে ১৯১০ সালের ১৯ জুন, অর্থাৎ জুন মাসের তৃতীয় রোববার প্রথম বড় পরিসরে বাবা দিবস পালিত হলো। মা দিবসের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে পত্র-পত্রিকায় ছাপা হলো বাবা দিবস পালনের কথা। উৎসবের আমেজে চলে এলো দিনটি। এরপর রাজনীতিক উইলিয়াম জেনিংস ব্রায়ান যোগ দিলেন সোনোরার সঙ্গে। একই সঙ্গে তিনি গলা মেলালেন বাবা দিবসের পরিচিতি ও মর্যাদার জন্য। আমেরিকার প্রায় শহরে সব শ্রেণীর মানুষ আন্তরিকভাবে গ্রহণ করলেন বাবাকে সম্মান দেখানোর উদ্দেশ্যে এ বিশেষ দিনটি। কিছু বিরোধিতা এসেছিল বটে, তবে বাবা দিবসের তুমুল জনপ্রিয়তার সামনে তা ধোপে টেকেনি। এরপর উদ্যোগ শুরু হলো রাষ্ট্রীয়ভাবে দিবসটিকে বিশেষ সম্মান প্রদর্শনের জন্য। অবশেষে প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসন ১৯১৬ সালে বাবা দিবসের ধারণাকে স্বীকৃতি দেন। এরপর চার দশক পর্যন্ত এ দিবসটির কার্যক্রম কিছুটা ঝিমিয়ে পড়ে। ১৯৬৬ সালে প্রেসিডেন্ট লিনডন জন আবার জুন মাসের তৃতীয় রোববার রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বাবা দিবস পালনের জন্য আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। এরপর ১৯৭২ সালে প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন স্থায়ীভাবে বাবা দিবসকে রাষ্ট্রীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। তখন থেকে আজ পর্যন্ত পৃথিবীর নানা দেশে এ দিবসটি তাৎপর্যের সঙ্গে পালিত হচ্ছে। ১৯৭৪ সালে সোনোরা স্মার্টকে তার অবদানের জন্য বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়। পিতামাতার হক সর্বাগ্রে ।তাদের সেবা করে বেহেশত লাভ করা সম্ভব। তাই এই কবিতার অবতারণা। বাবাকেউৎসর্গ এই কবিতা খানি। তথ্য সূত্র নেট।
১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ১ কমেন্টে অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা।
২| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
আমিই মিসিরআলি বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট,সাথে ছবিটাও +++
১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও প্লাসে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা। বাবা দিবস সফল হোক। বাবারা তাদের যথাযোগ্য সম্মান পাক।
৩| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
রোজেল০০৭ বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগা আর সকল বাবা দের প্রতি শ্রদ্ধা রইল।
১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। সহমত। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।
৪| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:০৩
আনোয়ার ভাই বলেছেন:
আনোয়ার ভাই
বাবা মানে প্রখর রোদে ছায়ানীড় উঁচু বটবৃক্ষ
আমার লিঙ্কস
টিভি পর্দায় একটি বিজ্ঞাপনে দেখা যায় ‘শিশুটি খেলার এক পর্যায়ে বাবাকে খুঁজছে। কয়েকবার ডেকে না পেয়ে ভয়ে কান্না শুরু করে। বাবা সামনে আসতেই তার বুকে ঝাপটে পড়ে পরম নির্ভরতায়। যেন এক নিমিষেই পৃথিবীর সব ভয় জয় করে নিয়েছে এক লত্তি ওই শিশুটি। বাবাও তার বিশাল বুকে স্বস্নেহে আগলে রাখে পরম ধনকে। বাস্তবেও দেশসহ সারা পৃথিবীতে বাবা ও সন্তানের সম্পর্ক এমনই। বাবা মানে আপনজন, বাবা মানে নির্ভরতার প্রতীক, বাবা মানে প্রখর রোদে ছায়া দেয়া খুব উঁচু বটবৃক্ষ।
ভাল করে কথা বলার আগেই সব শিশুই আধো আধো স্বরে বা-বা বলে ডাকতে শুরু করে মায়ের কোল থেকেই। সারা দিন পর কর্মস্থল থেকে বাবা ফিরলে জায়গা করে নেয় তার কোলে। তারপর হাত দিয়ে দেখিয়ে দেয় ঘরের বাইরে নিয়ে যেতে। ক্লান্ত বাবাও পরম আনন্দে মেনে নেয় শিশু সন্তানের আব্দার। এক পা দুই পা করে যখন হাটি হাটি হচ্ছে তখন বাবার হাত ধরে বাড়ির আঙ্গিনায় কিংবা পাশের সবুজ কোন মাঠে হাটতে বেড়োয়। প্রথম স্কুলের দিনেও অনেকেই বাবার সাথে যাওয়ার বায়না ধরে।
কবি ও সাংবাদিক নেতা রনজিৎ মোদক জানান, ছোট বেলা ভারতের বর্ধমানে পিসীর বাড়িতে বেড়াতে যাই। সেখানে আমার বাবা মধু সুদন মোদকের সাথে সমুদ্রগড় কালীতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাই। আর সেখানেই আমার প্রথম হাতেখড়ি। বিয়ের পরেও অনেক দিন বাবার সাথে ঘুমিয়েছি। এখন আমিও বাবা। তবুও মাঝে মধ্যে মনে হয় আমার বাবা থাকলে ভাল হত। সমাজ বিজ্ঞানীদের মতে, বাবাকে হতে হয় দায়িত্বশীল। অনেক সংসারে মা মারা গেলে সন্তানকে আগলে রাখে বাবা। কেউ কেউ হয়ত বাধ্য হয়ে বিয়ে করে সন্তানের জন্য সৎ মা আনে। তবে এ সমাজে অধিকাংশ সৎ মাই সত্যিকারের সৎ হতে পারে না। তার চক্ষুশুল বাঁচাতে তখন বাবাকেই মুখ্য ভূমিকা রাখতে হয়। এমন ভাল বাবা যেমন আছেন তেমনি অনেক বাবা আছে যারা ব্যক্তিক্রম। নিজের স্বার্থ দেখতে গিয়ে তারা সংসার, সন্তানের দিকে তাকাতে ফুরসৎ পায় না। অনেক সন্তান আছে বাবাকে দেখেননি। তেমনই একজন কাজী আনিসুর রহমান। তার জন্মের আগেই মারা যায় তার পিতা দেশের প্রথম সবাক চলচ্চিত্র ‘ মুখ ও মুখোশের’ অভিনেতা কাজী সেকান্দর আলী। ছোট বেলা অন্য শিশুরা যখন বাবা বাবা বলে আকাশ ফাটাতেন তখন তিনি চুপসে যেতেন আপনাআপনিই। কচি মন তখন বাবাকে খুঁজতো দূর আকাশের তারায়। বাবা মারা গেলে হঠাৎ নিজেকে খুব অসহায় মনে হয়। চারপাশ বদলে যায় খুব দ্রুত। বেদনাদায়ক সন্তানের মনে তখন বেজে উঠে জেমসের সেই বিখ্যাত গান ‘ বাবা কত দিন দেখিনি তোমায়- কেউ বলে না তোমার মতো - কোথায় খোকা ওরে ফিরে আয়’।
..
১৬ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৫:৩০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো । ভাল থাকবেন সবসময়।
৫| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:৫০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: পোস্টে ভাললাগা!
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুপ্রিয় ব্লগার কমেন্টে ও প্লাসে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা থাকলো
৬| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:০৩
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: পোস্টে ভাললাগা!
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও প্লাসে ধন্যবাদ। বাবা দিবসে সকল বাবাকে শ্রদ্ধাঞ্জলী।বাবারা সুখে থাক। নিরন্তর শুভকামনা ।
৭| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:০১
আরজু পনি বলেছেন:
ধন্যবাদ সেলিম।
সকল বাবাদের জন্যে সালাম রইল।।
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুপ্রিয় ব্লগার কমেন্টে ও প্লাসে ধন্যবাদ।বাবার বেশি ভক্ত থাকে মেয়েরা।আয় খুকু আয় গানটাও সবার পছন্দের। মেয়রা এটা বেশি পছন্দ করার কথা। নিরন্তর শুভকামনা। বিশিষ্ট মনোবিজ্ঞানীকে আমার জিজ্ঞাসা।
১৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বাবাদের বেশি ভালবাসে মেয়েরা কেন?
৮| ১৬ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৫:৩০
বোকামন বলেছেন:
৫ম ভালোলাগা !!
কৃতজ্ঞতা রইলো ভাই...
১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও ভাল লাগায় ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।
৯| ১৬ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৬:১৩
মায়াবী ছায়া বলেছেন: বাবা দিবসের শুভেচ্ছা....ভালো থাকুক সকল বাবা ।।
১৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও প্লাসে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা থাকলো।
১০| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০১
সমানুপাতিক বলেছেন: পৃথিবীর সব বাবাদের জন্য শুভেচ্ছা ।
১৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্টে। বাবাদের নিয়ে অনেকগুলো গানআছে। জেমসএর বাবা গানটাও কিনতু যথেষ্টআবেদনময়ী।
১১| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: বাবা দিবসের ইতিহাস কিছুটা জানা হল !
১৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা।
১২| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২৪
ইলেভেন্থ আওয়ার বলেছেন: +++++++++
১৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও প্লাসে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
১৩| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: +++++++
অনেক কিছুই জানলাম।
১৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পাঠে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।
১৪| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭
খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো লিখাটা।অনেক কিছু জানা হলো।
"একবার রসুল সাঃ কে একসাহাবী জিজ্ঞাসা করলেন আল্লাহর পরে সবচেয়ে বড় কে? রসুল জবাব দিলেন মা।সাহাবী এরপর একই প্রশ্ন করলেন এর পরে বড় কে? উত্তর মা। আবারও একই প্রশ্ন করা হলে এবার ও উত্তর দিলেন মা। ৪র্থবার প্রশ্ন করলে জবাব দিলেন বাবা।
হাদিস শরীফে উল্লেখ আছে, পিতার সন্তুষ্টিতে প্রতিপালকের সন্তুষ্টি। পিতার অসন্তুষ্টিতে প্রতিপালকের অসন্তুষ্টি "
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
১৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আবু বকর রাঃ তার ছেলে আব্দুল্লাহ রাঃ ডিভোর্স করিয়েছেলেন।কারণ ছেলে তার উআতিকার প্রেমে পরে জিহাদে যাওয়া ছেড়ে দিয়েছিলেন ।
১৫| ১৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
~মাইনাচ~ বলেছেন: সুন্দর লেখা সেলিম ভাই
১৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্ট ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।
১৬| ১৬ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: ইতিহাস জানানোর জন্যএ কৃতজ্ঞতা.......
ছবি আর কাব্যে ভালোলাগা
১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৩০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুপ্রিয় ব্লগার প্লাসে ও কমেন্টে কৃতজ্ঞতা। ভাল থাকবেন সবসময় ।
১৭| ১৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
সুন্দর কবিতা সহ হাদিস ও বাবা দিবসের ইতিহাস ভলো লাগলো।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:১৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও প্লাসে ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার। ভাল থাকবেন সবসময় এই শুভকামনা থাকলো ।
১৮| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৬
তানিয়া হাসান খান বলেছেন: অনেক ভাল লাগল
১৭ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৬:২৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও প্লাসে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।
১৯| ১৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:২৮
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: ছোটবেলার স্মৃতিচারন পোষ্ট পড়ে আপ্নার বাবার ব্যাপারে অনেক কিছু জানলাম
১৭ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৬:২৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা থাকলো । বাবা ছিলেন ভাইদের মধ্যে সবচেয়ে বড়।তার ভয়ে বাকিরা সব তটস্থ। তার সামনে আওয়ামীলীগের সমালোচনা করা যায় না। আমি করি অহরহ।
২০| ১৮ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৪:১৩
বাঘ মামা বলেছেন: পৃথিবীতে সব চেয়ে কঠিন কাজ হলো বাবা হওয়া।
বাবা ভালো থাকুক
আপনিতো অনেক ভালো লেখেন তবে কেন জানি মনে হয় আপনি লেখায় একটু খামখেয়ালি।এর মধ্যেই আপনার লেখা গুলো সুন্দর হয়।যদি আরো বেশি মনযোগী হোন তো আরো বেশি অসাধারণ কিছু পাবো আপনার কাছ থেকে আমরা।
আপনার আগের পোস্ট গুলো আমি পড়েছি,আমার ভালো লেগেছে অনেক গুলো লেখা,বিশেষ করে একটা পোস্ট ছিলো আত্ম সমালোচনা।হাদিস কোরাণের দারুন সমন্বয়ে ছিলো লেখাটা।
শুভ কামনা সব সময়ে সেলিম ভাই।
১৮ ই জুন, ২০১৩ ভোর ৬:১৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মামা ।মামা ভাগ্নে যেখানে আপদ নাই সেখানে। আমার ব্লগ আপদমুক্ত হলো মামার আগমনে। ভালো লিখার চেষ্টা করি। তবে অন্যদের মত লেখার যত্ন নিইনা। সময়ের অভাবে বোধ হয়। ছটফটানি রোগ। চেষ্টা করবো ভবিষ্যতে আরো ভালো লিখার।তবে গল্প কবিতা এসব ঘষামাজা করে অভ্যস্থ নই।চেষ্টা করবো মামা।কমেন্টে ও প্লাসে ধন্যবাদ।
২১| ১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২৩
অদৃশ্য বলেছেন:
সেলিম ভাই
কবিতা চমৎকার হয়েছে...
আর বাবা দিবসের ডেটেইলটা জানা ছিলোনা... জেনে গেলাম
শুভকামনা...
১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্ট ও পাঠে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।
২২| ১৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩১
জুন বলেছেন: সবকিছুর রেফারেন্স সহ বাবাকে নিয়ে লেখা কবিতা অনেক ভালোলাগলো। আমার বাবার মৃত্যুর পর তার ভালোবাসাটা আরো বেশি অনুভব করি এখন সেলিম আনোয়ার।
+
২০ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৩৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।বাবার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে স্মৃতি। বাবার সঙ্গে মিশে আছে ভালবাসা প্রীতি।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বাবা তার স্নেহে
সন্তানের ছায়া
গভীর শ্রদ্ধায়
বাড়ায় মায়া ।
দিন দিন ক্ষয়ে
সে যে অন্ন জুটায়
ভারী নিঃশ্বাসে মধু
হাসিতে যাদু বুকে আনে সাহস
তাই শ্রদ্ধা জানি
লুটায়ে বাবার পায়