নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
বিচ্ছিরি আবহাওয়া । সেই সকাল থেকে টিপটিপ বৃষ্টি পড়ছে। থামার কোন লক্ষণ নেই।এমন এক বিষণ্ণ সকালে সুমিত ঘুম থেকে ওঠলেন।
গতরাতে বিছানায় আশ্রয় নেয়ার পূর্ব মুহুর্ত পর্যন্ত অবসাদ ও ব্যার্থতার জ্বলায় দীর্ঘ সময় ধরে ঘর ময় পায়চারি করে বেড়িয়েছিলেন।আশা নিরাশা সাফল্য ব্যর্থতা আর আলো অন্ধকার নিয়েই তো মানুষের জীবন।সুমিতের ক্ষেত্রে ?আগা গোড়াই ব্যর্থতার জ্বালা ।অমাবস্যার জমাট বাধা অন্ধকার। এক মুহুর্তের জন্য তাতে আলোকরশ্মির আগমন হয়নি। বত্রিশ বছর অস্তিত্ব অব্যাহত রাখা তিনি এক আদিম পুরুষ যেন।
তিনি অবিবাহিত।মনের গহীণে লুকিয়ে থাকা অব্যক্ত কথাগুলো শেয়ার করার মতন কেউ নেই।ছিল একজন তেসো।তেসোর অনুপ্রেরণায় ঘুণে ধরা জীবনটায় আলোকচ্ছটা পরেছিল যেন।তার মিষ্টি মধুর কথায় গানে জীবনে নতুন ছন্দের সন্ধান খোজে পেয়েছিলেন। লোভটা বোধ হয় একটু বেশিই বেড়ে গিয়েছিল।তেসোর সঙ্গে ভালবাসার সর্ম্পক গড়তে চাইলেন। ফলাফল বন্ধুত্বের সম্পর্কে চির ধরলো।বন্ধু থেকে তেসো যেন শত্রু হলো।
তেসোর মন জয় করার প্রচেষ্টা গুলোতে কোন ফায়দা হয়নি। তেসো শুধু ভুলই বুঝেছে। তেসো সব মিথ্যা সাজানো নাটক মনে করেছে।
ভন্ডামো করে তেসোকে পটানো অপচেষ্টা মাত্র!তেসোর সঙ্গে সুমিতের বাক্যালাপ গুলো ক্রমশ তিক্ততর হচ্ছে।সুমিতের সীমাবদ্ধতা গুলো তেসোর অসহ্য ঠেকে।সুমিতের মিশুক স্বভাব তেসোর কাছে পলকা মনে হয়।ব্যক্তিত্বহীনতার পরিচায়ক মনে হয়।সুমিতের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা জীবন ইংলিশ মিডিয়ামে। বাংলায় তার দূর্বলতা তেসোর খুব অপছন্দ।তেসো -সুমিতের মনের ভাব আদান প্রদান সেকেলে চিঠির মাধ্যমে। ডিজিটাল যুগে সুমিতের বাস সেই নীল খাম চিঠি!
সুমিত কাজের মানুষ। কাজ ছাড়া কিছু বুঝেন না।তার মুডি স্বভাবের কারনে দেশজ কোন মেয়ে তাকে ভালবাসার ভাললাগার প্রকাশটি করতে পারেন নি।সুমিত ভালবাসতে চায়নি এমনটি নয়।পুরো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস তার পরিচিত।কোন মেয়েকে নিয়ে রিকশায় ঘুরে কিংবা বন বাদারে বসে বাদামখাওয়ার আর প্রেম আলাপ করার ফুসরতটি মিলেনি তার। যেখানেই গেছেন পরিচিত লোকজন ঘিরে ধরেছে তাকে। পরিচিতির বিড়ম্বনায় মহা বিরক্ত সুমিত।ক্রিস্টিনা প্রথম তার মনে প্রেম জাগালেও বর্তমানে তেসোতে মুগ্ধ সুমিত।তেসোর ক্রিস্টিনা বিচ্ছেদের দীর্ঘদিন পরে তেসোর আগমন ঘটলো সুমিতের জীবনে।তেসো শুধু বন্ধু নয় সিরাজুম মুনিরা মানে আধার ঘরের বাতিটি যেমন। তেসোর বিচ্ছুরিত আলোয় কেবল দেখতে পায় সুমিত। তেসো ছাড়া সে অন্ধ। বধির।অচল। তেসোর সমালোচনা গুলোকে সে ভালবাসা হিসেবে ই নেয়।তবু মনে আশংকা ভর করে কি যানি কি হয়!
সুমিতের প্রথম নারীর কোমল ছোয়া এক বিদেশী মেমের কাছে। কর্মসূত্রে তার সঙ্গে পরিচয় ।ক্রিস্টিনা গোমেজ। ক্রিস্টিনাকে বিমান বন্দরে স্বাগত জানাতে হাতে ফুল নিয়ে গিয়েছিলেন সুমিত। ২৩ টা রজনীগন্ধার স্টিক।২৩টা স্টিক পেয়ে ২৩ বছরের ক্রিস্টিনা আনন্দে আভিভূত হয়ে বিমান বন্দরে জড়িয়ে ধরে সুমিতকে।ক্রিস্টিনা ছাড়ছেই না।তার পিঠে সুমিত হাত বুলিয়ে দিলে সে শক্ত বাধন থেকে মুক্তি লাভ করে।নারী স্তনের কোমল অনুভূতি । সে এ ক অন্য রকম অনুভূতি। ইংরেজী বলায় ভাল দক্ষতা ও মেধায় যোগ্য বিবেচনায় সুমিত ক্রিস্টিনার প্রযেক্টের বস বনে যান।সকল কো আরডিনেশনের দায়িত্ব সুমিতই পালন করবেন।সঙ্গে দশজন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স করা মেধাবী তরুণ। আর্সেনিক বিষয়ে কাজ। সেই কাজে ঘুরে বেড়াতে হবে ঢাকার নিকটর্বতী মেঘনা নদী ব্রহ্মপুত্র নদীর তীরবর্তী সব এলাকা। সুমিত আর ক্রিস্টিনা মাইক্রোতে বসে কাজ তদারকি করে। জটিল সমস্যা হলে সমাধান করে।চমৎকার সব জায়গায় ক্রিস্টিনা আর সুমিত ঘুরে বেড়াতে থাকে । দুজনের মনের অনেক কথাই শেয়ার করে। কাজ শেষে ক্রিস্টিনা বায়না ধরে বাঙলা মুভি দেখার।
বসুন্ধরা সিনে প্লাসে তারা দুজনে মুভি দেখতে যায় ।
মুভির নাম শাস্তি কবি গুরুর লেখার উপরে রিয়াজ পূর্নিমা আর ইলিয়াসকাঞ্চন অভিনীত। সেখানে রিয়াজ ইরিয়াস কাঞ্চনকে বলছে
"বউ মরলে বউ পাওয়া যাবে ভাই মরলে ভাই পাওয়া যাবে না।"
ওটির স্বার্থক অনুবাদ করে ক্রিস্টিনাকে সুমিত বলছে। আর ক্রিস্টিনা সুমিতের উপর গায়ে পরে বুকে ঘুষি একে কৃত্রিম রাগ ঝারছে।
একদিন সবাই মিলে শর্মা হাউজে যায় । সেটা ছিল উইকেন্ড ।সেদিনও ছিল এমন বৃষ্টির দিন।
অসম্ভব রূপবতী ক্রিস্টিনা। তার ওয়েস্টার্ন ঢং এ প্রজেক্ট টিমের সকলেই মুগ্ধ। গায়ে পরে তারা ক্রিস্টিনার সঙ্গে ভাব করতে চায়। কেউ তাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখার কথা বলে। তারা মুগ্ধভাবে তার দিকে চেয়ে থাকে। ক্রিস্টিনার মুগ্ধতা সুমিতে। ক্রিস্টিনা সবাইকে বলে তার বয়ফ্রেন্ড আছে ;যার নাম জন।তার জনের বর্ণনা দিতে গিয়ে হুবহু সুমিতের কথা বলে।শর্মা হাউজে সবার উপস্থিতিতে ক্রিস্টিনা পাগলামোটা করে। বলে 'সুমিত ইউ আর মাই বয় ফ্রেন্ড'।সুমিত জড়তা নিয়েই তার প্রস্তাবকে স্বাগত জানায় যে "ওকে দেন ইউ আর মাই গার্ল ফ্রেন্ড।" সেদিন রাতে মধুর স্বপ্ন দেখে সুমিত। ঘুম ভেঙে গেলে সুমিতের মোহভঙ্গ ঘটে।সে পণ করে আর এগুনো যাবে না।
সুদীর্ঘ তিনটিমাস একত্রে ক্রিস্টিনা আর সুমিত।দিনের বেলায় প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যাওয়া আর রাতের বেলায় নতুন নতুন চাইনিজ রেস্টোরেন্ট এ সাপার সেরে বাসায়।
চলে আসে বিদায়ের দিন। সেদিন সুমিতকে জড়িয়ে ধরে দারুণ কাদছিল ক্রিস্টিনা।বিদায় বেলায় সুমিত বুঝতে পারে মনের কত গভীরে বিশাল একটা জায়গা নিয়ে ক্রিস্টিনার বাস। বিদায় শেষে বাসায় ফিরে সুমিত।
হাটতে গিয়ে হোচট খায়।থেকে থেকে ক্রিস্টিনার কথা মনে পরে।মনে বিশাল শূণ্যতা।ক্রিস্টিনা সুমিতকে বলেছিল সে ততদিন বাংলাদেশে আসবে না।যতদিন তারা দুজনেই বৃদ্ধ না হবে।চলতে গিয়ে গেটে প্রচন্ড গুতো খায়।মাথায় তীব্র ব্যথা পায়।
ক্রিস্টিনা গেল। কিন্তু সেই ক্রিস্টিনার খোজে সুমিত দিশেহারা হলো।কারো মধ্যে ক্রিস্টিনার ছায়া খোজে পেল না সে।সেই চমৎকার পেজা তুলার মত সাদা ,স্লিম ,লম্বা গড়ণে শরীরে অদ্ভুত বাক,পাতলা গোলাপী ঠোট,সরু নাক আর অদ্ভুত সুন্দর একজোড়া বড় নীল চোখ।সেই নীল চোখে সাগরের নীল যেন।সেখান থেকে জল ঝরতে দেখেছে সুমিত। একরাতে ক্রিস্টিনা সুমিতকে তার কক্ষে রাতে থাকার প্রপোজ করে।সেদিনও বৃষ্টি ছিল । মুষলধারে বৃষ্টি। সুমিত নীলচক্ষু হরীনির সজল আহবানে সারা দেয়নি। দিতে পারেনি। তার বাঙালী অনুভূতি তাকে বাধা দেয়।
ক্ষতি যা হওয়ার হয়ে যায় সুমিতের। সুমিত তেমন কাউকে খুজে বেড়ায়।খুজতে খুজতে হয়রান হয়ে তেমন একজনকে পেয়েও গিয়েছিল বোধ হয়। সেটি ও অতীত হবার অবস্থা কবি গুরুর ভাষায় সে ছিল মোর স্বপন চারীণি,,,তেসো।
তেসো হয়তো তেমনই একজন। তেমনই স্ট্রিট ম্যাজেশিয়ানের মত বশীকরণের ক্ষমতা জানে।বাধাকে জয় করতে জানে।সুমিতের প্রতীক্ষা একদিন তেসো তাকে কাছে টেনে নেবে। আজ খুব বাজে আবহাওয়া। বিচ্ছিরি রকমের বৃষ্টি সেই সকাল থেকেই।
এমন সময় তেসোর চিঠি।সুমিতের ছোট বোন চিঠিটা দেয়।এতক্ষনে তার মনে হয়েছে সেই দুপুরে চিঠি এসেছে।সময়টা খুব খারাপ যাচ্ছে সুমিতের। নীল খামে চিঠি।নীল রঙটা সমুদ্রের, আকাশের আর বেদনার।ভালবাসার রং ও বোধ করি নীল।চিঠিতে তেসোর ছোয়া ।সুমিত চিঠির ঘ্রাণ নেয়।নিজের গালে ঠেটে চিঠিটা ছুঁয়ে দেয়।বুকে ধরে রাখে।কি লিখেছে চিঠিতে?ভালবাসার কথাই হয়তো লিখেছে। নাকি অন্য কিছু! চিঠির খামের উপরে লিখা রবিঠাকুরের বিখ্যাত গানের কলি
তুমি তাই, তাইগো আমারও পরাণ যাহা চায়।
---------------------------
কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি সুপ্রিয় শ্রদ্ধাভাজন ব্লগার আরজুপনি। তার কাছে শিখে বিজয় কিবোর্ড থেকে ইউনিকডে কনভ্ার্ট করা আমার ১ম লিখা এটি।
---------------------------------------------------------------
উৎসর্গ ঃ-শ্রদ্ধাবণত চিত্তে আমার প্রিয় ব্লগার শায়মা।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হয়তো আধুনিকতাকে তিনি ফেক মনে করেন। হয়ত এসব আর তার ভাল লাগেনা। তার ভাললাগে ।আধুনিকতার খোলসে আবৃত অসুন্দর তিনি উপলব্ধি করতে পেরছেন। তা ই তার এমন কিছু ভাল লাগা। ব্যতিক্রমীর একটা ব্যতিক্রমী সৌন্দর্য থাকে। কমেন্টে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।
২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:১১
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ভালো লাগলো, কিন্তু ক্রিস্টিনার জন্য একটু মনখারাপ থেকে গল্পের শেষেও মুক্তি পেলাম না।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ক্রিস্টিনার জন্য সবার মন খারাপ। ওই দশজন তারাও।আর ক্রিস্টিনার মন খারাপ সুমিতের জন্য। প্রেমের ক্ষেত্রেএমনটি হয়।বড় প্রেম শুধু কাছেই টানে না দূরেও ঠেলে দেয়। তাই তারা দূরে। ভাল থাকবেন সবসময়।এই শুভকামনা থাকলো।
৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২০
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: সেলিম ভাই প্রতি মন্তব্যে যা বললেন সেগুলিই যদি শৈল্পিকভাবে গল্পে ফুটিয়ে তুলতেন তাহলে আর গল্প দুর্বল মনে হত না। গল্পে আপনার যে কোনো বিষয়ের যৌক্তিকতা অবশ্যই তুলে ধরতে হবে নয়ত ঝুলে যাওয়ার আশংকা থেকে যায়।
মাফ করবেন। হয়ত বেশিই পণ্ডিতি হয়ে গেল। আমি আসলে আন্তরিকভাবে চাই নবীণ লেখকরা দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠেন। সে জন্য আমার কারো লেখায় কোনো কিছুর ঘাটতি চোখে পড়লে অকপটে বলি। ভাল থাকবেন।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:২৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনার কমেন্টে বরঞ্চউৎসাহিত হলাম। সত্য ব্যাপার গুলোতে বোধ করি যুক্তি টিকে না। তাই তখন লেখক আর যুক্তির পিছনে ছোটে না। মিথ্যা অংশ দেখবেন যুক্তিতে ভরপুর। কারণ সেটুকু মস্তিস্ক থেকে বের হয় যুক্তি সহকারে। হয়ত বুঝে ফেলেছেন। গল্পে ব্যতিক্রমনতা আনার ক্ষুদ্র প্রয়াস মাত্র।
হয়ত লিখতে লিখতে ভাল লিখিয়ে হয়ে যাবএকদিন ।
আবার ও ধন্যবাদ । নিরন্তর শুভকামনা ।
৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৪৬
দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: ভাল লাগলো +++
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ দুঃস্বপ্০০৭ ভাললাগায়। সুস্বপ্নরা বীড় করুক আপনকে ঘিরে। ভাল থাকবেন।
৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:৫০
খেয়া ঘাট বলেছেন: মুগ্ধ হয়ে পড়লাম।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছ প্লাস।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মুগ্ধতায় আবেগাপ্লুত। ধন্যবাদ পাঠে। নিরন্তর শুভকামনা।
৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৩৮
শান্তির দেবদূত বলেছেন: প্রচেষ্টা সুন্দর, আরও লিখে যান।
গল্পটা লেখার সময় বেশ তাড়াহুড়া করেছেন মনে হল। বাক্যগুলো মাঝমাঝে খাপছাড়া মনে হয়েছে।
গল্পের চরিত্রগুলোও ঠিক মত ফুটে উঠেনি। বিশেষকরে তেসোর চরিত্রটা আরেকটু বিস্তারিত ফুটিয়ে তুললে ভাল হত।
আমি সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটা খুজি এই ধরনের গল্পে, চমক। এখনে তেমন কোন চমক নেই।
তবে লেখা বেশ সাবলিল। আরও লেখেন, নতুন নতুন আইডিয়া নিয়ে ভাবেন, আমাদের ভাল ভাল লেখা উপহার দেন, সেই কামনা করি। শুভেচ্ছা রইল।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমক দিতে না পেরে দুঃখিত। আমি আরেকবার আসিয়া যাইমুরে চমকাইয়া আমি মনের সুখে একবার চমকাইতে চাই। ভাল লাগা জানবেন। চমক হলো ক্রিস্টিনা আর সুমিতের প্রেম। আরেকচমক হলো তেসো আর সুমিতের ভালবাসা। ভাল থাকবেন সব সময়।
লিখতে লিখতে ভাল লেখা লিখতেও পারি কোন দিন।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গল্পে চমক না থাকলেও উৎসর্গে চমক আছে। সুপ্রিয় ব্লগার শায়মার জন্মদিন আজকে। অভিনন্দন তাকে।
৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: সুমিত - ক্রিস্টিনা, নাকি তেসো - সুমিত?
আমার কাছে সুমিত - ক্রিস্টিনার সম্পর্কটি ভালো লেগেছে। ভালোবাসার গল্পে সুমিত-ক্রিস্টিনার ওই বিচ্ছেদ অপ্রসাঙ্গিক কিছু না।
তেসো - সুমিতের সম্পর্কটিতে কী যেন বাকি রয়ে গেলো।
সব মিলিয়ে ভালো গল্প
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুমিত-ক্রিস্টিনা প্রেম বোধ করি সবার ভাল লাগবে...কিন্তু তেসো-সুমিত ই আসল প্রেম কাহিনী যার শুরু দেরীতে হলে চলবে দীর্ঘদিন। তা ই তেসো বেশি গুরুত্বপূর্ণ
৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ভালো লেগেছে !
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল লাগায় ধন্যবাদ। প্রেম সবারই ভাল লাগে।ধন্যবাদ অভি।
৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
সায়েম মুন বলেছেন: গল্পে অনেক ভাললাগা কবি। শুভকামনা সব সময়। আরও লিখুন।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও অনেক ভাললাগায় অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।
১০| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
+++++
ভাল লাগা।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ। ভাল লাগায় ও ধন্যবাদ আর শুভকামনা।
১১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬
লেজকাটা বান্দর বলেছেন: অনেক ভালো, কিন্তু একটু অবহেলার ছাপ রয়েছে লেখাটায়। নিজের লেখাকে আরও বেশি ভালবাসতে শিখুন। ইউ হ্যাভ অ্যা ওয়াইল্ড জার্নি আহেড অফ ইউ।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গুরু আশীর্বাদ শিরোধার্য ।সময় নিয়ে লিখতে পারি না। শুধু ছটফট করি। পাঠকরা আবার লম্বা লিখা পছন্দ করে না। ধন্যবাদ কমেন্টে ও ভালো লাগায়। আমি আপনার গল্পের পাঠক মাত্র।
১২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৫০
শিশির.কনা বলেছেন: নীল খাম দেখে ভাবলাম চিঠিটি আমার কিনা ?
+++
১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ। নীল খামের চিঠি কেমন লাগলো। পেয়ে যাবেন কোন সময় আপনার কাঙি্খত চিঠিটি। ভাল থাকবেন সবসময়।
১৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: দারুণ লেগেছে!! শিরোনামটাও সেইরকম সুন্দর হয়েছে। প্লাস।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও প্লাসে ধন্যবাদ।আর নিরন্তর শুভকামনা ।
১৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
রিভানুলো বলেছেন: দারুন একটা ছোট গল্প পরলাম +++++
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও ভাল লাগায় ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।
১৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: চমৎকার ছোট গল্প!!!
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্টে।ভাল থাকবেন সবসময়।
১৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন,খুব ভালো লাগল
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও প্লাসে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।
১৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
লাবনী আক্তার বলেছেন: মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: সুমিত - ক্রিস্টিনা, নাকি তেসো - সুমিত?
আমার কাছে সুমিত - ক্রিস্টিনার সম্পর্কটি ভালো লেগেছে।
আমার কাছেও সুমিত - ক্রিস্টিনার সম্পর্কটি ভালো লেগেছে। ভালো লাগা রইল কবি!
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ। আর শুভ কামনা। যাক দুই ভোট জুটেছে সুমিত-ক্রিস্টিনার।....আমার ভোট তেসো সুমিতের পক্ষে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৫১
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: লেখার যে জিনিসটা আমার কাছে আশ্চর্য লাগল তা হল, ইংলিশ মিডিয়ামে পড়া একজন আধুনিক মানুষ কিকরে এখনো ব্যাক ডেটেড রয়ে যান। ব্যাপারটা ঠিক বাস্তবোচিত নয়। বরং নীল খামের চিঠির প্রতি লেখকের ব্যক্তিগত ভাললাগা থেকেই বিষয়টা আরোপিত হয়েছে।
শুভেচ্ছা।