নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় ভূতত্ত্ববিদ ।ভালো লাগে কবিতা পড়তে। একসময় ক্রিকেট খেলতে খুব ভালবাসতাম। এখন সময় পেলে কবিতা লিখি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ভালো লাগে খুব। ভালোলাগে রবীন্দ্র সংগীত আর কবিতা । সবচেয়ে ভালো লাগে স্বদেশ আর স্বাধীন ভাবে ভাবতে। মাছ ধরতে

সেলিম আনোয়ার

[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।

সেলিম আনোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

কমিউনিকেশন গ্যাপ। (গল্প রম্য ফিকশন):D

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৩





সবচেয়ে বড় গ্যাপ হলো কমিউনিকেশন গ্যাপ।সেই গ্যাপ দিয়ে সপ্ত আঁকাশ জমিন ঢুকে যেতে পারে।এই দেখুন আপনারা যখন রিকশা ভাড়া করেন শুধু মাত্র কমিউনিকেশন গ্যাপের জন্য বিড়ম্বনায় পরেন। আগে রিকশাওয়ালাকে বলবেন কতটাকা ভাড়া নিবে সে। এবং অপনি কোথায় যেতে চান। স্পষ্ট করে বলুন দেখবেন রিক্সাওয়ালা আপনার সঙ্গে আর ঝগড়া করবেনা। শুধু মাত্র কমিউনিকেশন গ্যাপ এর কারণে বা দক্ষতার অভাবে রাস্তায় সামান্য রিকশা ওয়ালার সঙ্গে বিবাদে জড়িয়ে পরা হয়। আর অন্য মানুষ দূর থেকে দেখে ভাবে লোকটা কত বড় ছোটলোক।



প্রেমেরক্ষেত্রে ব্যাপারটিতো আরও ভয়াবহ। এই গ্যাপ তিলকে করে তাল সাপকে করে ব্যাঙ। তারপর ঘটে যায় জীবন মরণ কাহিনী। রোমিও জুলিয়েটের ঘটনা কে না জানে। জুলিয়েট কিন্তু মরেনি।সে এমন অষুধ সেবন করেছে যাতে দীর্ঘসময় জ্ঞানহীন অবস্থায় থাকা যায়। তাকে মৃত বলে কফিনে রেখে গেলে সেখানে রোমিও জুলিয়েট এর মহামিলন হবে।কিন্তু কি হলো দুইজন থাকে দূরে।টেলিফোন নাই ,পিয়ন নাই, টেলিগ্রাম নাই ।ভাল সংবাদ শব্দের বেগে চললে খারাপ সংবাদ চলে আলোর বেগে। জুলিয়েট ঠিকই খবর পাঠিয়েছিলেন রোমিওর কাছে। কিন্তু মারা যাওয়ার সংবাদটি তার কাছে আগে পৌছে। রোমিও জুলিয়েটের অজ্ঞান দেহ কে মৃতদেহ ভেবে আত্নহত্যা করেন।আর মৃত্যুর পর পর জ্ঞান ফিরে জুলিয়েটের ।তার লাশ দেখে আত্নহনন বেছে নেয় সেও। এজন্য কমিউনিকেশন গ্যাপ ভয়ংকর এক গ্যাপ।আর গ্যাপ পূরণ হয়ে যায়।খারাপ কিছু ঢুকে গ্যাপ পূরণ হলে তো সর্বনাশ।



কাস্টমারকে বুঝোন তার সব কিছুকে বুঝে শুনে নিশ্চিৎ হয়ে কাজ করুণ। দেখবেন আপনি প্রফেশনাল জীবনে সফল। দারুন লেকচার মনোযোগ দিয়ে শুনছেন ট্রেইনিরা।লেকচার শুনে মুচকি হাসি আকাশের মনে। আকাশ আজকেই কমিউনিকেশন গ্যাপ থিওরীর স্বার্থক ব্যবহার করবে।



রাস্তায় বেরিয়েই রিকশা খুঁজতে থাকে। রিকশার অভাব। রিকশায় করে বাস স্টেশনে যাবে তারপর বাসে করে বাসা। অনেক অপেক্ষার পর একটা রিকশা এলো। রিকশা ওয়ালাকে সে বলল



এই রিকশা মালিবাগ মোড় যাবে?



যাব স্যার।ওঠেন।



অন্যসময় হলে সে সরাসরি ওঠে পরতো। আজ সে তাকে জিজ্ঞাসা করছে ভাই কত টাকা নিবেন? রিকশাওয়ালা তার কথায় দূর্বলতা খুজে পেল বোধ হয়।



পঁচিশটাকা দিবেন।



বলেন কি? দশ টাকার ভাড়া পচিশ টাকা? পনের টাকা দিব।



কথার ফাকে অন্য একজন পচিশ টাকায় রাজি হয়ে রিকশায় ওঠে চলে গেল।

আকাশ আর রিকশা পেলনা। হাটতে হাটতে ক্লান্ত শ্রান্ত হয়ে তারপর বাসে ওঠলো।

স্যারের ওপর তার প্রচন্ড ক্ষোভ। শীতকালের ওয়াজ সে গরম কালে করেছে। যখন রিকশা এভেইলেবল তখন কমিউনিকেশন গ্যাপ থিওরী এপ্লিকেবল। বরঞ্চ রিকশা কম থাকলে অতি চতুরতার সঙ্গে কমিনিকেশন গ্যাপ সৃষ্টি করে রিকশায় ওঠতে হবে কোন ভাবেই রিকশাওয়ালাকে মুলামুলির সুযোগ দেয়া যাবে না।রিকশাওয়ালাকে পাত্তা না দিয়ে ন্যায্য ভাড়া দিয়ে নেমে পড়তে হবে।কিছুটা ঝুকি তো থাকবেই। এই যেমন রিকশাওয়ালা অভিশাপ দিতে পারেন। তবে একটা কথা মনে রাখতে হবে নিজে ঠিক তো জগৎ ঠিক। রিকশাওয়ালার অভিশাপ নাল এন্ড ভয়েড হয়ে যাবে। ট্রেইনিং এ স্যারের লেকচার এ কিছু সীমাবদ্ধতা আছে পরে তাঁকে এটা এক্সপ্লেইন করতে হবে। তবে এটা সত্য গ্যাপ যত বেশি ভোগান্তি ততবেশি। যেমন কাঁচামালের ক্ষেত্রে মধ্যসত্ত্বভুগির স্তর বেশি হলে জিনিসপত্রের দাম হয়ে যায় আকাশ ছোঁয়া।কৃষক পায়না টাকা। অথচ ভোক্তারা আকাশছোঁয়া দামে জিনিসপত্র কিনতে বাধ্য হচ্ছে।গ্যাপ দিয়ে টাকা উড়ে যাচ্ছে।গ্যাপই সব খেয়ে ফেলছে।মধ্য সত্ত্ব ভূগীরা ফায়দা লুটে।



আকাশ একটা ব্যাপারে নিশ্চিৎ সুইটির সঙ্গে তার গ্যাপ কমাতে হবে।এই ব্যাপারটা নিয়ে আকাশ খুব চিন্তিত।সুইটির এক ভাইয়ের মাধ্যমে তারা হৃদয়ের ভাব আদান প্রদান করে থাকে।



এই মোবাইল ইন্টারনেটের যুগে অনেক সময় ভাইটি তাদের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম হয়ে যায়। ফেসবুকে চ্যাট করেও খুব একটা ভাল লাগে না। একটা কথা আছে না ।আউট অব সাইট আউট অব মাইন্ড। তাছাড়া নিকট অতীতেই একবার সুইটির সঙ্গে চ্যাট করছিল। দারুণ প্রেমবোধ জেগে ওঠেছিল মনে।মনে হচ্ছিল সুইটিকে জড়িয়ে ধরে আদর আদরে ভরিয়ে দিতে। ঠিক সেই সময়ে ইনবক্সে মেসেজ আসে।



বেয়াদপ।আর আমার মেয়ের সঙ্গে কথা বললে চাপকে তোর চামড়া তুলে ফেলব ।



আকাশ আঁকাশ থেকে মাটিতে পরে।জানটুস সুইটি বলে কি? যে তার আদর পাওয়ার জন্য উতলা থাকে।ঠোট বাকিয়ে ,গাল ফুলিয়ে চুমু দিতে বলেছে সে কিনা বলবে বেয়াদব।? নিশ্চয়ই ওর ভাই শালাটা কথা লাগিয়েছে। ওল্টা পালটা কিছু বলেছে।ওর একটা বিহিত করা লাগবে।



সুইটিকে বিয়ে করে ফেলতে হবে দ্রুত। গ্যাপ কমাতে হবে ।আকাশও খুব বেচেইন থাকে। জানটুস এর মাঝে হারিয়ে যেতে হবে। মিলে মিশে ভালবাসার মন্ত্রে এক হয়ে যাবে ওরা। ।আর সহ্য হয়না। নদীর গন্তব্য সাগরে আর আকাশের গন্তব্য সুইটি।



সেই ঘটনার পর কয়দিন আর সুইটিকে ফেসবুকে পাওয়া যায়না। একাউন্ট অকার্যকর। সুইটিকে ভালবাসা জানাতে না পেরে ভাললাগা দিতে না পেরে তার দম বন্ধ হওয়ার অবস্থা। জানটুসটারও একই অবস্থা বোধ হয়। কারণ সে নিজেই বলেছে আকাশের সঙ্গে চ্যাট করতে না পারলে তা ভাল লাগে না। দম বন্ধ হয়ে আসে।





পরে যখন সে একাউন্ট একিটভ করে।আবার আকাশের সঙ্গে ঘাস ফড়িং এর গল্প শুরু করে। আসলে সে আকাশের কাছ থেকে ভালবাসার কথা শুনতে চায়। আকাশ তার হৃদয়ের আকাশ। নীল রঙের আকাশ।আকাশ আই লাভ ইউ বললে সুইটি বলে চুপ কর। আকাশ আবারও আই লাভ ইও বলে। সুইটি ভালবাসায় শিক্ত হয়। আহলাদে গদগদ করে।বলে চুপ কর। আসল কথা হলো হোল্ড ই্ওর টাঙ এন্ড গিভ মি লাভ। আকাশ চুপ করে ভালবাসা দিতে থাকে।



সুইটি তার যোগাযোগ বন্ধ হওয়ার হেতু বলে । সেইদিন তার বাবা চ্যাট করতে দেখে ফেলে । হাতে নাতে ধরা পরার পর সাইবার পানিশমেন্ট হয়। তার একাউন্ট দুই সপ্তাহের জন্য বন্ধ করে দেয়া হয়। সুইটির বাবা এটিও তাকে শুনিয়েছে আকাশের সঙ্গে আর চ্যাট করলে একাউন্ট চিরতরে বন্ধ। আকাশ তার আদরের মেয়েকে তার কাছ থেকে দূরে সরিয়ে ফেলবে। এসব বলে নাকি তিনি কান্না কাটিও করেছেন। মেয়েকে তিনি জানের চেয়ে বেশি ভালবাসেন। সুইটিও তার বাবাকে আকার ইঙ্গিতে বুঝানোর চেষ্টা করেছেন।আকাশের আদর আহলাদ ছাড়া তার একটুও ভাল লাগেনা। পরে প্রচন্ড জ্বর আসে সুইটির। সুইটির বাবা ডাঃ লাভের শরণাপন্ন হন ।ডাঃ লাভ তার চিকিৎসার জন্য প্রেসক্রিপশন দেয়। রোগ এর নাম লাভ ক্রাইসিস। এটা হয় যদি হেট ভাইরাস আক্রমন করে। লাভ সংকট চরমে পৌছলে এমনিতেই হেট ভাইরাস এটাক করে। এটি মারাত্মক আকার ধারণ করলে রোগী সুইসাইড খায়। সুইটির ভালবাসার কোন উৎস আছে কিনা? যদি থাকে সেটা তার জন্য এভেইলেবল করতে হবে।খুব সিরিয়াস ব্যাপার। ওটা যত দ্রুত হবে তত মঙ্গল।দেরী হলে সর্বনাশ হয়ে যাবে।মেয়ের জীবন যাওয়া আশংকা।



সুইটির বাবা ডাঃ লাভের কাছে স্বীকার করে তার মেয়ে হিুমু টাইপ একটা ছেলের সঙ্গে প্রেম করে। সেই ছেলের ভবিষ্যৎ পুরোপুরি অন্ধকার। জীবনে উপরি কামাই করতে পারবে না।পথে পথে হাটবে । তার মেয়েকে না খাইয়ে মারবে। এক গভীর রাতে তার মেয়েকে ঐ ছেলের সঙ্গে অনৈতিক অবস্থায় হাতে নাতে ধরে ফেলে। কি বিব্রতকর পরিস্থিতি!ছেলেটা ইনবক্স করেছে আই লাভ ইও জানুটুস ।আর সুইটি লাভ সিম্বল সেন্ড করে কম্পি ধরে বসে আছে। সেই হিমু মার্কা ছেলের ছবিতে চুমু দিয়ে ওহ !কি লজ্জার কথা! এই মেয়েকে কোলে পিঠে করে মানুষ করেছি ।এইতো সেদিনও কেমন ছোট্ট ছিল।বাবা বলতে অজ্ঞান ছিল।আর যেই বড়টি হলো আর অমনি হিমুর পাল্লায় পড়ল।এখন বাবা পর হয়ে গেল! বাবা বলে চলেছেন ,



" দুঃখ নিয়ে মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলাম ,‍তুমি কাকে লবণের মত ভালবাসো ?"



সুইটি আঁকাশের দিকে তাকিয়ে বলল ,'আকাশকে'।



আকাশকে তো ছুয়া যায়না মা।অনেক ওপরে। তাহলে আমাকে কেমন ভালবাসো?



বাবা ,চিনির মত।



‍''কোথায় চিনি আর কোথায় লবণ!এত আদর করে মেয়ের কাছে লবণের মত হতে পারিনি এ দুঃখ কোথায় রাখবো? ডায়বেটিস হওয়ার পর থেকে চিনি আতঙ্কে ভূগছি ।আর সে কিনা !খুব কষ্ট পেলাম। তাই তার ফেইসবুক একাউন্ট বন্ধ করে দিই।"বাবার কথায় আক্ষেপ ঝড়ছে।



"এসব শুনে ডাঃ লাভ অবিলেম্বে তার একাউন্ট কার্যকর করার পরামর্শ দিয়ে বিদায় নেয়।



ডাঃ লাভের পরামর্শে বাবা একাউন্ট আবার চালু করে দেয়।" সুইটির কন্ঠে মুক্তির আর বিজয়ের উচ্ছ্বাস ভেসে আসে।



এসব শুনে আকাশ সিদ্ধান্ত নেয় এভাবে আর নয়।



সুইটি তাকে লবণের মত ভালবাসে জেনে সে আহলাদে গদগদ হয়।সে স্পষ্ট ভবিষ্যৎ দেখে সুইটির বনবাস। আর একযুগ পরে আকাশ-সুইটির বাসায় সুইটির বাবার আগমন প্রচন্ড গ্রীষ্মের এক দুপুরে।সুইটি তার বাবাকে চিনি আর লবনের থান্ডা শরবত খাওয়াচ্ছে।সঙ্গে অবশ্য কাগজি লেবুর রসও ।শরবত খেয়ে চিনির গুণে বাবা মুগ্ধ।মেয়ে তাকে এমন তৃষ্ণা নিবারণকারী একটা জিনিসের মত ভালবেসে তাকে সম্মানিতই করেছে। এবং চিনির গুরুত্ব বুঝে সুইটির বাবা হাসিমুখে তৎক্ষাণাৎ মৃত্যুবরণ করছে। ধূর কিসের মধ্যে কি ভাবছে আকাশ।তার একটা বদঅভ্যাস অথবা সুঅভ্যাস আছে। আর তা হলো সে সব কিছুর হ্যাপি এনডিং করে চিন্তা করে।এতে অবশ্য মনে কিছুটা সুখ খোঁজে পায়।

কিন্তু বাস্তবতাতো নিষ্ঠুর। আপাতত আশংকা সুইটিকে বাসা থেকে বের করে দিতে পারে।





সে যাইহোক সুইটি আকাশ কে তার দেখা স্বপ্নের কথা জানায়।সে স্বপ্নে দেখে সাইবার বিবাহ হচ্ছে তার আর আকাশের।সেই বিয়েতে অনলাইন সাক্ষী হিসেবে উপস্থিত তালগাছ আর বাঁশপাতা। তাদের বাসর সাজানো হয়েছে একটা ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ওয়ার্ল্ড বেস্ট ওয়েডিং প্যালেসে।চমৎকার প্যালেস।সামনে সাগর আছে।বিশাল ঢেউ আছড়ে পড়ছে।আর প্রাণ জুড়ানো হাওয়া বইছে। দারুন প্রযুক্তিগত উৎকর্ষে সে আর আকাশ হার্ডওয়ার থেকে সফ্টওয়ারে রূপান্তরিত হয়ে বাসর শয্যা রচনা করছে সেখানে। আকাশের গায়ে নীল রঙের শেরওয়ানী পরে বর আর সুইটি লালটুকটুকে শাড়িতে বউ সেজেছে।পুরো প্যালেসটা ফুলে ফুলে সাজানো।বিয়েতে আকাশ সুইটিকে অতিরিক্ত একটা সাদা শাড়ি উপহার দিয়েছে।টানা সাতদিন ভালবাসাবাসির পর আবার সফট ওয়ার থেকে হার্ডওয়ারে কনভার্সন। ডিভিডি রম থেকে হার্ড ওয়ার হয়ে বের হয়ে আসে তারা।তারপর সে একদিন আবিষ্কার করে যে সে মা হতে চলছে।অন্তসত্তা হওয়ার সব গুলো সিম্পটম তার মধ্যে বিরাজ মান।প্রচন্ড বমি আসছে।এখনই সব বেড়িয়ে আসবে।এই ভাবে হঠাৎ তার ঘুম ভেঙে যায়।সে স্বপ্ন দেখছিল। আহা কি মধুর স্বপ্ন। স্বপ্ন শুনে আকাশের ভিতরে প্রেম আসে। এভাবেই আকাশ আর সুইটির প্রেম স্বপ্নে বাস্তবতায় চলতে থাকে ।ভালবাসা কাহন মধুরতর হয়।ডিভিডি রমের দিকে উকি ঝুকি মারতে থাকে আকাশ।ইস এমন যদি হত! সে মেসেজ পাঠায় সুইটিকে,



জানটুস আই লাভ ইউ।



চুপ করো।



জানটুস আই লাভ ইউ মোর দেন এনিথিং অন আর্থ।



উপসস।হল্ড ইউর টাঙ এন্ড লেট মি লাভ।



তাদের প্রেম চরমে ওঠে।ওভাবে নিশ্বব্দ প্রেমে তাদের সারারাত চলে যায়।মধুর সে রাত।



বাইরে থেকে গানের আওয়াজ ভেসে আসে।হেমন্তের গান। এই রাত তোমার আমার। ঐ চাঁদ তোমার আমার। শুধু দুজনের। এই রাত শুধু যে গানের।..........



মধুর রাত গিয়ে নতুন দিনের সূর্য ওঠে। সকাল বেলাতেই বাড়ীতে তুমুল হট্টগোল।বড় ভাবি আর বড় আপার ঝগড়া চলছে। বাড়ির চাবি কার কাছে থাকবে সেটা নিয়ে। বড় ভাবির দল বেশি বড়।বড় আপা বলতে গেলে একা তার বাচ্চারা তার সমর্থক। অবশ্য বড় আপার বড় মেয়ের আবার বড় ভাবির এক ছেলের সঙ্গে ইটিস পিটিস থাকায় নিরবে বড় ভাবিকেই সমর্থন দিচ্ছে। বাড়ির সবার দাবি যেহেতু বড় ভাবি যে সমস্ত অপরাধের দায় নিয়ে বাড়ির চাবি হাতছাড়া করেছে সেই সমস্ত দোষ আরো বেশি পরিমানে করেছে বড় আপা। সুতরাং বড় ভাবি ই ভাল। এদিক দিয়ে বড় আপা চাবি দিতে নারাজ।দুই জনের ভিতরে দূরত্ব বেড়েছে ব্যাপক। এই গ্যাপ দিয়ে ঢুকে পরেছে গ্রামের মোরল। মোরল এর লক্ষ্য বান্দর হয়ে ঢুকে ইদুরের রুটি ভাগ করা। এই নিয়ে বড় আপা খুব বিরক্ত তিনি মোরলের প্রবেশকে অনধিকার প্রবেশ এবং নিজের বাড়ির জন্য অপমান জনক বলে এর জন্য বড় ভাবিকে দোষছেন। তার সুস্পষ্ট কথা অত্যন্ত সুকৌশলে বড় ভাবি তার বাড়ির লোক দিয়ে আকাশভিলা ভরে ফেলার ষড়যন্ত্র করছে।সুতরাং কারনে বাড়ীর চাবি বড় আপার কাছে থাকাই যৌক্তিক। এদিক দিয়ে বড় ভাবিও দাবী করেছে তিনি বাড়ির বউ ।এটাই তার আসল ঠিকানা। বড় আপা তার শ্বশুড় বাড়ীর লোকজন এনে বাড়ির পরিবেশ নষ্টের পায়তারা করছে।অবৈধ ভাবে চাবি নিজের কাছে রাখার চক্রান্ত চালাচ্ছেন।বাড়ীর সব সদস্য মোরল সাহেবের মত ধূরন্দর লোক ঢোকার জন্য বড় আপা আর ভাবীর মধ্যেকার বিরাট গ্যাপকে দায়ী করে একযুগে বিল্লা হয়েছে।তারা আকাশের কাছে ব্যাপারটা নিরসনেরর দায়িত্ব দিতে আগ্রহী।তারা চায় আকাশ বাড়ীর সবাইকে সিদ্ধান্তে আসতে সহায়তা করবে বড় আপা আর বড় ভাবির মধ্যে কে চাবির গোছা শাড়ির আচলে বাধবেন।





আকাশের মাথায় তখন অন্য চিন্তা। সে শরতের আঁকাশ দেখছে। সেখানে মেঘের দল ভেসে যাচ্ছে ।কত সুন্দর দৃশ্য! আকাশ আর জমিনে বিশাল ব্যবধান। সেই ব্যবধানে ঘুচানোর চেষ্টায় মাথা উচু করে দাড়িয়ে আছে হিমালয়। তার ওপরে মেঘমালা। কোন দিন জমিন কি স্পর্শ করতে পারবে আকাশকে। দিগন্তে কিন্তু আকাশ আর মাটি মিলে মিশে একাকার। নাকি দিগন্তেই হারাবে সে। যেখানে আকাশ আর সুইটির মিলন সাধন হবে!





এসময় রাস্তা দিয়ে একটা কুকুর চলে যাচ্ছে।কুকুরের লেজটা বাঁকা। সেটা জীবন থাকতে সোজা হয় না। মরলে তারপর নাকি সোজা হয়। মারা যওয়ার আগে সোজা হলে কত ভাল হত!কুকুরের বাকা লেজ আকাশ একদম পছন্দ করে না।হাতে একটা পাথর নিয়ে বাকালেজওয়ালা কুকুরকে ছুড়ে মারে যা ভাগ। কুকুর মেউ ভেউ ট্য ট্য কু করতে করতে দূরে পালিয়ে যায়।





















মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

অনন্ত জীবন বলেছেন: যত সহজ হওয়া যায়, তত সহজে চলাও যায়।
রিক্সা থেকে নামার আগে বলি, চাচা বাসা কোথায়? কয়টা পর্যন্ত থাকবেন? আমার জন্য অনেক কষ্ট করলেন। কিংবা ব্যাগে থাকা একটা কলা বা আপেল বের করে দিয়ে বলি, চাচা এটা খান
কোন রিক্সাওয়ালাই কোনদিন আমার সাথে ভাড়া নিয়ে তর্কে যায়নি

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার। আপনার কমিউনিকেশন সিস্টেম দারুণ মুগ্ধ হওয়ার মতন। কমেন্টে ধন্যবাদ্ ।নিরন্তর শুভকামনা। আপনি যে করেন সেটাকে বলা হয় এহসান। এহসান করা অনেক উচু মার্গের চরিত্রের মধ্যে পরে। :)

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৭

ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।

৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

বাউন্ডুলে শিকু বলেছেন: ভাইরে, পড়তে পড়তে মাথাটা কেমন জানি করে উঠলো ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমারও লিখ লিখতে মাথাটা ঝিম ধরে গেছে। কি নিদারুণ বাস্তবতা।


সময় নাই হাতে
তারপর তাহারা আছেন তফাতে।

৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:২৪

সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
সুন্দর হয়েছে সেলিম ভাই।
শুভকামনা রইল.......

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে আর শুভকামনায় ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।

৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫১

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আমি এ পর্যন্ত আপনার যত গল্প পড়েছি তার মধ্যে এটাই সবচেয়ে ভাল লাগছে ।
ঠাণ্ডা মাথায় শব্দ দিয়া বাড়ি দিছেন আপনি ।

ভাল থাকুন প্রিয় সেলিম ভাই ।
শুভকামনা রইল অনেক :)

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।

৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬

এম ই জাভেদ বলেছেন: বাহ, বেশ লাগল ডিজিটাল প্রেম, বিয়ের আয়োজন , বাসর। ভাল লাগা না রেখে উপায় নেই।

প্রতিনিয়ত আমাদেরকে কমিউনিকেশন গ্যাপের খেসারত দিতে হয়।
আউট অফ সাইট আউট অফ মাইন্ড- কথা সত্য।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আসল গল্প তো ভালবাসা ছাড়া আর আছে কি?

কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা জাভেদ ভাই। ভাল থাকবেন সবসময় ।

৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

প্রিয় বড় ভাই গল্প, কবিতা, ফিচার। ভাই আপনার সবই দারুন হয়।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সত্যি বলছেন। আপনার লেখা আমার কাছে সবসময়ই প্রিয়।কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা ।

৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

জুন বলেছেন: এত দেখি মাইকেল মধুসুদন এক সাথে দশ জন লেখক বসিয়ে দশ রকম সাহিত্য রচনা । খুব ভালোলাগলো সেলিম আনোয়ার আপনার কমিউনিকেশন গ্যাপ। আসলেও আউট অফ সাইট আউট অফ মাইন্ড কথাটা আমি খুবই বিশ্বাস করি।
+

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জুনাপি কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা।ভাল থাকবেন সবসময় +।

৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৬

মাগুর বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো :)

++++

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।ভাল থাকবেন সবসময়।

১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩২

সায়েম মুন বলেছেন: গল্পটা প্রথম দিকে ভাল লাগতেছিল। মাঝখান থেকে শুরু হয়ে পরবর্তী সিক্যুয়েন্সগুলো হড়বড় করে এগিয়েছে। মনে হচ্ছে খুব তাড়া ছিল গল্পকারের। #:-S

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তাড়া ছিলনা কবি। দ্রুত লিখলে পড়াটাও খুব সুইফট হয়। এক দৌড়ে যেন সবাই পড়ে ফেলতে পারে।সেভাবেই লিখা। লিখায় বক্তব্য থাকাটাই গুরুত্বপূর্ণ আমার কাছে। যা মানুষকে ভাবিয়ে তুলবে।অল্প সময়ে পড়ে বেশি সময় নিয়ে ভাববে। আর আমার ধীর গতির লেখা আসেনা।ভাল লাগেনা সেভাবে লিখতে।তবে একটা লিখা তেম লিখব।যে খানে গল্প আর এগুবে না লেখা হবে বিশাল বড় আবার মনে হবে না ওভাবে লেখার দরকার ছিল।

কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কবি একটু চেঞ্জ আনলাম। আপনার কথা বিশেস বিবেচনায় নিয়েছি।

১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০১

নীল-দর্পণ বলেছেন: মুন ভাইয়ার মতন বলি হড়বড় করে এগিয়েছেন। তাই হড়বড় করেই পড়লাম #:-S :P

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা। ভাল থাকবেন সবসময় । কয়েকটা কথাই তো বললাম। অতি সামান্য কিছু। উপন্যাস লিখিনি। গবেষণা পত্রও নয়। লিখলাম মনের এলেটিং বেলেটিং যা মনে আসে তাই। :)

এক দেশে ছিল টুনা আর একদেশে ছিল টুনি। দুই দেশ মিলে টুনাটুনি থাকবে কেন? টুনাটুনিকে এক বাসায় ঢুকিয়ে দিলাম।

১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

এহসান সাবির বলেছেন: ভালো লিখেছেন সেলিম ভাই। শুভ কামনা।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।

১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮

শাহরিয়ার নীল বলেছেন: সুন্দর হয়েছে
শুভকামনা রইল.

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা। ভাল থাকবেন সবসময়।

১৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০১

শান্তির দেবদূত বলেছেন: যে কোন ফিকশন গোগ্রাসে গিলি, কিন্তু এই লেখাটা সেভাবে উপভোগ করতে পারলাম না। কিছুক্ষণ পরপরই হোঁচট খাচ্ছিলাম, কেমন যেন ছন্নছাড়া মনে হচ্ছিল।

আমার বিশ্বাস আপনি আরও ভাল লিখতে পারেন। ক্রিয়েটিভিটি আছে, শুধু একটু ঝালাই করে নিতে হবে আর কি সময় করে।

শুরুটা দুর্দান্ত ছিল, ছিল, মাঝে ও শেষে এসে সেটার ধারাবাহিকতা পেলাম না।

"কমিউনিকেশন গ্যাপ" -- খুবই চমকপ্রদ আইডিয়া। এ লেখাটাকেই একটু খাটুনি দিয়ে রিভাইজ করে নেন না, তাহলে চমৎকার একটা স্বার্থক রম্য হিসাবে দাঁড়িয়ে যাবে কিন্তু। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুপ্রিয় বড় ভাই এটাতো শুধু ফিকশন নয়। মিক্সার। আর আপনাকে মুগ্ধ করার ক্যাপাসিটি আমার এখনও হয়নি। লিখতে লিখতে একসময় হতে পারে। মাত্র এক বছর লিখছি।

যেদিন আপনাকে মুগ্ধ করতে পারবো।সেদিন আমি সত্যি ভাল রাইটার হয়ে যাব।


কমেন্টে ধন্যবাদ।

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কিছুটা এডিট করলাম। কেমন হলো। আপনার কথা রাখার প্রচেষ্ঠা। বাট আমার পক্ষে প্রচেষ্ঠা নেয়া সম্ভব। আর কিছু নয় ।

১৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪০

মামুন রশিদ বলেছেন: আপনি কি রিসেন্ট কমিউনিকেশন এর উপর কোন ট্রেইনিং নিয়েছেন ?


রম্য গল্প ভাল লেগেছে ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: না রিসেন্টলি কোন কমিনিকেশন গ্যাপ এরউপর ট্রেইনিং করিনি। তবে ওরকম লেকচার শুনেছি। কিছুএড করলাম।তার পর পুরো গল্পই লিখে ফেললাম। কাউকে ছোট করার জন্য নয়।

ভাল থাকবেন সবসময় ।

১৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: প্রাণবন্ত লেখা! :)

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ। কমেন্টে ও পাঠে :)

১৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চা নাই , পানি নাই , এত বড় পোস্ট ।
লিখা ভাল হওয়ায় ক্ষেমা । =p~ =p~ =p~

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ক্ষমা করার জন্য ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা । :)

১৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভালো লেগেছে।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ কমেন্টে ও ভাল লাগায় ।ভাল থাকবেন সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.