নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
পড়ন্ত বিকেল।ভাবনার আঁকাশে অতীতগুলি ধরা দিচ্ছে।ভেসে আসছে তার দৃঃখমাখা স্মৃতি।না জীবনে পরাজিত হতে হয়নি নায়লার।নায়লা স্কুল শিক্ষিকা।বাচ্চাদের শিক্ষা দিয়ে শিক্ষিত করে তুলেছেন।তার ছাত্ররাও অনেক বড় হয়েছে।সমাজে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পথে।ভাবতে খুব ভাল লাগে।তিনি যাদের অ আ ক খ লেখা শিখিয়েছেন এ বি সি ডি লেখা শিখিয়েছেন তারা আজ অনেক বিদ্যান হয়েছে।তার নিজের জীবনের সংগ্রামের কথা মনে পড়ে।কত কষ্ট করে আজ জীবনের এতটা পথ চলা।এই তো সেদিন তার বিয়ে হয়েছিল দীপকের সঙ্গে।দীপক মেরুদন্ডহীন এক পুরুষ।তার বন্ধু বান্ধব ঘুরাঘুরি আড্ডা ইত্যাদিতে যতটা মনোযোগ আর দায়িত্ববোধ সংসারে ততটা ছিল না। প্রথমদিকে নায়লার প্রতি যে ভালবাসার সামান্য বিচরণ খেয়াল করা গেছে তা ক্রমাগত ফিকে হয়েছে। এক পর্যায়ে সেখানে ঘৃণাও ঢুকেছে। জীবনে আর যাই হোক কোন কাউয়ার্ড স্বামী হিসেবে ভাল হতে পারে না।অসম্ভ।তার ছোট ভাই যথেস্ট স্বার্থপর হলেও কাপুরুষ ছিলনা।যার কারনে তার স্ত্রীকে অন্তত শ্বশুর শাশুরীর গঞ্জনা সইতে হয়নি।ওল্টো তার দাপটে শ্বশুর শাশুড়ী অস্থির থাকতো।আর নায়লা।বাড়ীর বড় বউ হয়ে কোন অধিকারই সেখানে পায়নি। দীপক তার কোন পারসোনালিটি নেই। নায়লার কোন খোঁজ খবর পর্যন্ত নেয়নি।উল্টো তার দাবী দাওয়া মেটাতে গিয়ে নায়লা চরম বিরক্ত হয়ে গেছে।বাসার বাজার করবে না।বাচ্চাদের পড়াশুনা করাবে না।বন্ধুদের সঙ্গে বান্দরবন খাগড়াছড়ি করে বেড়াবে।জীবনযুদ্ধে পরাজিত হওয়ার আশংকা ভর করেছে মনে।
শ্বশুড় শাশুড়ি এত খারাপ হয় কিভাবে।সারাক্ষণ তার ছেলেরা শ্বশুড়বাড়ী থেকে কি পেল না পেল। ছেলের বউ কি দিল সেসব নিয়ে তাদের চিন্তা ভাবনা।নায়লার দুঃখ তার সন্তানদের ও তারা ঠিকমত আদর যত্ন করে না।তার সামনে তাদেরকে বকা ঝকা করে।এসব দেখে তার খুব কষ্ট হয় ।মায়ের মনে ব্যাপক আঘাত লাগে।অন্তু আর মিলি তাদের দুজনকে লেখা পড়া করিয়ে বড় করানো লাগবে।মানুষের মত মানুষ করা লাগবে।এসব নিয়ে তার ভাবনার শেষ নেই।তার স্বামীর এসব ব্যাপারে কোন মাথা ব্যথা নেই।তার টাকা পয়সা কি করে কিভাবে উড়ায় তার কোন ঠিক ঠিকানা নেই।অন্তু আর মলি দুজনের লেখা পড়ার খরচও নায়লার বহন করা লাগে।নায়লা এই অসহায়ত্বের মধ্যে সহায় হয়ে দেখা দেন তারা বাবা, মা, ছোট ভাই।তারপরও নিজেকে খুব একা মনে হয়।দীপক যদি সামান্য চিন্তাও করতো তার জন্য তার সন্তানের জন্য তাহলে এতটা খারাপ লাগতো না।এতটা একা লাগতো না।উল্টো সে জীবনে শুধু গঞ্জনাই উপহার দিয়েছে।রাতের বেলা গরমে ফ্যান ছেড়ে ঘুমিয়ে থাকলে সেটি বন্ধ করে ডাইনিং রুমে ফ্যান অন করে নিজে ঘুমিয়ে থেকেছে। অন্তু আর মলি ঘেমে একাকার।নিজের সন্তানদের বাদ নিয়ে দীপুর সন্তানদের আদর করতে তার ভাল লাগে।দীপুর বউয়ের সঙ্গে খুনসটি করতেও তার ভাল লাগে খুব।ভাল লাগে পাড়াতো খালতো বোনদের সঙ্গে খাতির জমাতে। আড্ডা দিতে।এর মধ্যে দিয়েই অন্তু আর মলিকে তিলে তিলে বড় বড় করে তোলা।
সংসারটা টিকিয়ে রাখার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেছে নায়লা।একদিকে শশুড়বাড়ীর গঞ্জনা আর বঞ্চনা আর একদিকে চাকুরী ঝামেলা। এমন একটা অবস্থায় পড়েছিলো চাকুরী টিকাবে নাকি সংসার।চাকুরী বাদ দিতে হবে বলে দীপক দাবীও করেছিল।অথচ স্ত্রী বাজার না করলে তার সংসার চলে না।এরপরও যখন দারুন অসুস্থ হলো বিরাট একটা অপারেশন হলো নায়লার।অপারেশন থিয়েটারে রেখে সোজা বাসায় চলে আসে দীপক।ওর জায়গায় অন্য কেউ হলে নিশিচৎ স্ত্রীর পাশে রাত দিন বসে থাকতো।তার চিকিৎসার খরচ পর্যন্ত বাবার বাড়ী থেকে দেয়া।দীপক একটি পয়সাও দেয়নি। সংসার টিকিয়ে রাখা শুধু মাত্র অন্তু আর মলির দিকে চেয়ে। অন্তু আর মলির জন্য তার খুব কষ্ট হয়।তাদের ভাগ্যে হয়তো বাবার আদর নেই ভালবাসা স্নেহ নেই।এসব ভেবে নিরবে কান্না কাটি করে।নিজেকে বড্ড অসহায় মনে হয়।স্রষ্টার কাছে মৃত্যু ও কামনা করতে পারে না।অন্তু আর মলির কি হবে ও মরে গেলে?নিজের জন্য তার কিছুই চাওয়ার নেই।পাওয়ার বাসনা নেই।বাচ্চাদের তো মানুষ করতে হবে।ওদের খাওয়া দাওয়া ফি বছর ভর্তির টাকা পরীক্ষার ফিস জামা কাপড় কিনে দেয়া তারপর একটু বেড়ানো এসব করতেই তার সমস্ত টাকা পয়সাশেষ। বাড়তি দায়িত্ব হিসেবে বাড়ীর বাজারও করা লাগে।তারপরও নির্লজ্জ শাশুড়ীর একটাই কথা তার ছেলেকে নাকি না খাইয়ে মেরে ফেলছে নায়লা।
সর্বশেষ যে আঘাতটি আসে সেটি হলো নায়লা নাকি কার সঙ্গে পরকীয়া করে এই অভিযোগ।তার সহকর্মী এক মহীলা শিক্ষিকা এই খবর দিয়েছে তার শ্বশুড় বাড়ীতে।প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিযোগি এত নীচু কাজ করবে ভাবতেও পারে নি নায়লা।নায়লা সিদ্ধান্ত নেয় আর নয়।তাই সে একা হয়ে যায়। সন্তানদের নিয়ে।তাদের মানুষ করতে গিয়ে হিমসিম খায়।তারপরও থেমে থাকেনা।জীবনও থেমে থাকে না।সন্তানদের সুখের জন্য ধার দেনা করেছে মানুষের হাত পা ধরেছে। কিন্তু যুদ্ধ চালিয়ে গেছে পরাজয় মানে নি।মানে নি ।অন্তু আর মলি আজ বড় হয়েছে।দুজনেই নিজের পায়ে দাড়িয়েছে।দুজনই আজ উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত নায়লা হয়তো প্রোয় সারাজীবন একাই থেকেছে।কিন্তু হেরে যায়নি। জীবনের কাছে দীপকের কাছে।
মলির জন্য পাত্র খুঁজে বেড় করতে হয়নি।তারই প্রায় সমবয়সী এক কলিগ এর সঙ্গে তার বিয়ে ঠিক হয়েছে।মলিই একদিন তাকে নায়লার কাছে নিয়ে আসে। ইফতির সঙ্গে কথা বলে নিশ্চিৎ হওয়া গেছে ছেলেটি হাসিখুশি । মুখচোরা স্বভাবের নয়।তার সাহসী আর উজ্জল ব্যাক্তিত্বে দারুণ খুশি নায়লা।ইফতি আশ্রয় হতে পারবে মলির।মলির জীবনটা আর যাই হোক নায়লার মত হবে না।মলি আর ইফতি মিলে চমৎকার সুখি দাম্পত্য জীবন গড়বে এটিই তার একমাত্র কামনা।
অন্তুও ভাল চাকুরী করছে।খুব সুন্দর ফুটফুটে একটা বউ ঘরে নিয়ে আসলেই নায়লার ঘর সুখের আলোয় উদ্ভাসিত হবে।বলতে গেলে সুখের ষোল কলা পূর্ণ হবে।নায়লা তার শ্বাশুড়ীর মত দজ্জাল হবে না ।অন্তুর বউকে নিজের মেয়ের মতই স্নেহ করবে।
অন্তু আর মলিও মা ছাড়া কিছুই বুঝে না।তারা জানে শুধু মায়ের একান্ত পরিশ্রমে আর দোয়ায় তারা আজ এত বড় হয়েছে।তারা ঘৃণা করে তাদের লম্পট বাবাকে।তাদের জীবনের আরাধনা মমতাময়ী মায়ের সেবায় নিবেদিত প্রাণ হওয়া।মায়ের মুখের দিকে চেয়ে তারা সব কিছু ছাড়তে পারে।মায়ের খুশির জন্য তারা সব বিলিয়ে দিতে পারে।তারা জানে স্রস্টার পরে সবচেয়ে বড় মা।তারা জানে মায়ের পায়ের নীচে সন্তানের বেহেশত।তার জানে মায়ের সেবা করলে দুনিয়াতে সফলতা লাভ করা যায়।আখেরাতেও সফলতা লাভ করা যায়।মায়ের মনে দুঃখ দিলে আল্লাহতায়ালা নাখোশ হন।মায়ের অভিসম্পাতে সর্বনাশ।মায়ের আশীর্বাদে বেহেশতবাস।
-----------------------
একজন মা সন্তানের জন্য অপিহার্য ।একজন মা তার সন্তানকে মানুষের মত মানুষ করতে পারে। শিক্ষিত করে তুলতে পারে। একটি শিক্ষিত জাতীর জন্য শিক্ষিত মা আবশ্যক। তাই নারী শিক্ষার বিকল্প নেই।মাকে সম্মান করা মানে দেশকে সম্মান করা জাতিকে সম্মান করা।মায়ের সেবা করা মানে ইবাদত করা।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ১ম কমেন্টে ধন্যবাদ। মাকে নিয়ে আরও লিখবো। ভাল থাকবেন আর মনে রাখবেন সবসময়।
২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৫
জামাল হোসেন (সেলিম) বলেছেন:
মাকে সম্মান করা মানে দেশকে সম্মান করা জাতিকে সম্মান করা।মায়ের সেবা করা মানে ইবাদত করা। খুব ভালো লাগলো আপনার কথাগুলো।
সমাজের রূঢ় একটি চিত্র বাস্তব হয়ে ফুটে উঠেছে আপনার গল্পে। শুভেচ্ছা।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা। মায়ের তুলনা নেই। ভাল থাকবেন সবসময় এই কামনা। আমাদের কারো জীবনই মা ছাড়া পরিফূর্ণতা লাভ করতে পারে না।শিশু থেকে বলতে গেলে শেষ পর্যন্ত।
৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: মাকে নিয়ে লেখা ভাল লাগে। মাকে তাঁর প্রাপ্য সম্মান ভালবাসাটুকু দিই কি?
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মা ই আসলে সবচেয়ে বঞ্চিত। তিনি তার প্রাপ্য সন্মান পান না। এমনটাই বেশি ঘটে। ভাল থাকবেন সবসময় নিরন্তর শুভকামনা থাকলো।
৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ঈদ মোবারাক
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা থাকলো।
৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:২০
মামুন রশিদ বলেছেন: মা'কে নিয়ে গল্প ভালো লেগেছে ।
ঈদ শুভেচ্ছা সেলিম ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ মামুন ভাই।নিরন্তর শুভকামনা। মা কে নিয়ে বিস্তর লেখালেখি করা প্রয়োজন। তাই লিখলাম।
আপনার লেখা পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।
৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: সেলিম আনোয়ার,
শুভ সকাল ।
আপনার পরিশেষের কথাটি নিয়ে বলি - একজন ভালো মা'ই পারেন একটি সমৃদ্ধশালী সমাজ-জাতি উপহার দিতে ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সহমত। যিনি মা নন তার নারীত্ব অপূর্ণ। মা সত্তা একটা মেয়ের জন্য সর্বোচ্চ সম্মানের।
তাইতো মায়ের অধিকার আগে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।
৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:০২
সুমন কর বলেছেন: খুব সুন্দরভাবে সমাজের একটি বাস্তবতা এবং মায়ের দায়িত্ব-কতর্ব্য তুলে ধরেছেন। ভালো লাগল।
ঈদ মোবারক।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।
ভালথাকবেন সবসময়।
মাকে নিয়ে লিখুন। মায়েরপ্রতি সম্মান ও মায়ের অধিকারবোধ জাগ্রত করা আমাদের নৈতিক দায়ত্ব।
৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
শান্তির দেবদূত বলেছেন: ঈদ মোবারক সেলিম ভাই।
খুব অল্প পরিসরে পুরো জীবনের একটা ট্রেলার ফুটিয়ে তুলেছেন। শেষের কথাগুল হৃদয় ছুঁইয়ে গেল। ভাল থাকুন, সুস্থ ও শান্তিতে কাটুক সামনের দিনগুলো।
মা নিয়ে এই কার্যক্রম চলবে, সবার সাথে আমিও আছি।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা।।
সহমত। মা কে নিয়ে কার্যক্রম চলবে সঙ্গে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা। ভাল থাকবেন সবসময় নিরন্তর শুভকামনা।
৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
শ্যামল জাহির বলেছেন: বঞ্চিত মায়ের জীবন যুদ্ধ! ভাল লাগলো এক মা'কে নিয়ে লিখা।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা। নিম্নবিত্ত পরিবারে মায়ের জীবনযুদ্ধ আরো কঠিন। তার স্বামী বেচারটি বেশির ভাগ সময় দেখা অন্য কোথাও বিয়ে করেছে।
পরিবারের খোজ খবরও তারা নেন না।
সেইসব মায়েদের সংগ্রাম কষ্ট অনেক বেশি।কিন্তু শুধু মাত্র শিক্ষার অভাবে তারা সন্তানকে মানুষও করতে পারেন না।
তাই মায়ের শিক্ষিত হওয়ার বিকল্প নাই।
১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ভালো লেগেছে লেখাটি, দু-চারটে বানানে সামান্য ঝামেলা চোখে পড়লো সম্ভবত, সময় হলে এডিট করে দিয়েন! শুভকামনা ও ঈদের শুভেচ্ছা জানবেন।
++++
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: উল্লেখ করলে খুজে পেতে সুবিধা হতো।
তারপর ও একবার চোখ বুলিয়ে নিলাম বেশ কিছু টাইপো ঠিক করেছি।
কমেন্টে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা থাকলো।
ভাল থাকবেন সবসময়।
১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৮
সাবরিনা সিরাজী তিতির বলেছেন: একজন মা সন্তানের জন্য অপিহার্য ।একজন মা তার সন্তানকে মানুষের মত মানুষ করতে পারে। শিক্ষিত করে তুলতে পারে। একটি শিক্ষিত জাতীর জন্য শিক্ষিত মা আবশ্যক। তাই নারী শিক্ষার বিকল্প নেই।মাকে সম্মান করা মানে দেশকে সম্মান করা জাতিকে সম্মান করা।মায়ের সেবা করা মানে ইবাদত করা..................সহমত ভাইয়া । +++++++++++++++++++++++++++++++++
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা।
১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১৮
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: মা'কে নিয়ে গল্প লেখা আরও আসুক।
গল্পে ভালোলাগা।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা।+
১৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
মো: আতিকুর রহমান বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো। মায়ের মত আপন কেও হতে পারেনা। মায়ের তুলনা মা নিজেই।
ইদ মোবারক আনোয়ার ভাই।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সহমত ।কমেন্টে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা।
১৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:১২
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: মায়েরা একটু ধৈর্যশীল আর সংসারের নানা সংকটে মোটামুটি স্থির থাকতে পারলে সন্তানদের জীবন তেমন একটা সংকটাপন্ন হয় না।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সহমত।সহমত। মা একাই পারেন সন্তানকে মানুষ করে তুলতে। তবে বাবাও গুরুত্বপূর্ণ।
ভাল থাকবেন।সুপ্রিয় ব্লগার। সবসময়।
১৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভাইজান আছেন কিরাম , লগিন করেই আপনাকে দেখতে এলাম ।
শুভ কামনা রইলো ।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: লিটন ভাই কেমন।আছেন?আপনার কমেন্টে দারুণ খুশি হয়েছি। আপনার প্রতিও শুভকামনা থাকলো।
১৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
অদৃশ্য বলেছেন:
চমৎকার গল্প... খুব ভালো লেগেছে আমার সেলিম ভাই...
আপনাকে ইদানিং কম দেখা যাচ্ছে... কেননা এই পোষ্টের পর আপনার আর কোন লিখাই নেই... নিশ্চয় ব্যস্ততা যাচ্ছে আপনার...
ভালো থাকুন
শুভকামনা...
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে অনেক ধন্যবাদ। আসলে কবিতা লিখা ভুলে গেছি। হয়তো ভবিষ্যতে শুধু গল্পই লিখবো। সে ক্ষেত্রে সময় একটু বেশি লাগবে।
তাছাড়া ব্যস্ততাতো আছেই। ভাল থাকবেন।
অনেক অনেক শুভকামনা।
১৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
মশিকুর বলেছেন:
সকল মা বুঝি সন্তানদের জন্য এমন ভাবেই তৈরি। আর দীপক কোন পুরুষই না, পুরুষের ন্যূনতম যোগ্যতাও অর্জন করতে পারেনি। গল্পে ভাললাগা।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ আর শুভকামনা।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: এমনটা আমাদের সমাজে অহরহ হচ্ছে!
আপনি সহজ ভাষায় মেসেজ টা দিতে চেয়েছেন, ভালো লেগেছে! শুভেচ্ছা সেলিম ভাই!