নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
আগেই পরিকল্পনা করে রেখেছিলাম সময় সুযোগ হলে বাটু কেভ ভ্রমনে বেড় হবো। সেদিন শুক্রবার সুযোগ এসে গেল । ওখানে আমার আবাসস্থল কাজাং থেকে যাওয়ার দুটি উপায় আছে। বাস পথে অথবা ট্রেন যোগে। ট্রেনে যাবো বলে সিদ্ধান্ত নিলাম। কারন মালয়েশিয়ার ট্রেন যোগাযোগ তথা ট্রেন ভ্রমন দারুন উপভোগ্য। এমন উপভোগ্যের ভ্রমন সুযোগ হাত ছাড়া করিনি আমরা নয়জন।দুই ট্রেনে সোজা পৌছে গেলাম বাটু কেভ। যাওয়ার পথে চমৎকার সব স্থাপনা দেখে প্রকৃতির অপরূপ রূপসুধা লেহন করতে করতে আর বন্ধুরা মজার কথা বলতে বলতে চলছিল আমাদের এই আনন্দ ভ্রমন। আমরা বাদে অন্য সবাই চুপচাপ বসে। আর আমাদের মুখে কথার ফোয়ারা। কথার মধ্যে ঘুরে ফিরে আসছিল আর কোথায় কোথায় যাওয়া যায়।বিশ্বকাপ ফুটবল।সবাই তাদের পরিবারকে খুব মিস করছিল। তাদের ছোট মেয়ে ভ্রমনে থাকতে পারলে কত খুশি হত আরও অনেক কথা । আমার মনে প্রধান উৎসাহটা অন্য একটা কারনে।তবে এখন সেটা না বলাই শ্রেয়্ ।চলতে থাকলাম দূরন্ত গতির ট্রেনে ভিন্ন ভিন্ন দেশের ভিন্ন রঙের মানুষের সঙ্গে।
চলার পথেই বুঝতে পারলাম বাটু কেভের ধর্মীয় গুরুত্ব আছে হিন্দু ধর্মালম্বী মানুষের কাছে। পুত্রা নেমে ট্রেন বদল করলাম। তারপর আধঘন্টার মধ্যে পৌছে গেলাম বাটু ।বাটুকেভ।
বাটু কেভ নাম করন করা হয়েছে বাটু নদীর নামানুসারে।ট্রেনে বসেই বাটু কেভ তার উপস্থিতি জানান দিচ্ছিল খাড়া ঢাল বিশিষ্ট চুনাপাথরের পাহাড়ের একাট বিশাল আকৃতির হনুমানের মূর্তির মাধ্যমে ।ওটা অন্য কেউ নয় রামায়নের সেই হনুমান যিনি লংকা জ্বালিয়ে নিজের চেহারাখানি পুড়িয়ে ফেলেছিলেন।ওটা উচ্চতা প্রায় পনের মিটার ।
সামনে এগুতেই মূর্তিটির সামনে দেখা গেল একটি মন্দির।চমৎকার সব স্থাপত্যের উপস্থিতিতে সেটি দারুন সমৃদ্ধ ময়।
আর একটু এগিয়ে গিয়ে ছোট্ট একটা লেক মতন দেখা গেল ।সেখানে রঙিন সব মাছ ভেসে বেড়াচ্ছে ।ওটার চারদিকে সুন্দর সোনালী মূর্তি খচিত।পাহাড়ঘেরা পাশটায় কৃত্রিম ঝর্ণামতন সৃষ্টি করা হয়েছে। সেগুলো বিভিন্ন কারুকার্জ খচিত পথ হয়ে লেকের পানিতে পরছে।
ঠিক লেকটার পার্শ্বে দাড়ানো সময়টায় মুশলধারে বৃষ্টি শুরু হলো। আমরা একটা ফুলের দোকানে দাড়ালাম। বৃষ্টির নৃত্য উপভোগ করতে থাকলাম। সেই নৃত্যের ছবি ওঠাতে থাকলাম ।পানি জমে পায়ের জুতো ভিজিয়ে দিতে থাকলো।
বৃষ্টি শেষ হলো ।কয়েকশত কবুতর বৃষ্টি শেষে আনন্দে উড়া শুরু করলো। আমরাও প্রভু মরোগান এর স্বর্ণ মন্দিরে সামনে চলে এলাম। এটাই বাটু কেভের প্রধান আকর্ষণ।সোনা ঢেলে রং করা হয়েছে।রোদ পরে সোনালী ঝিলিক দিতে থাকলো মূর্তিটি।বৃষ্টির পানিতে স্নান করে এটির ঔজ্জল্য কয়েকগুন বেড়ে গিয়েছিল। এটির উচ্চতা ৪২.৭ মিটার বা ১৪০ ফুট । এটি নির্মানে ব্যয় হয়েছে প্রায় ২৪(চব্বিশ) মিলিয়ন রূপী। এটি পৃথিবীর উচ্চতম মরোগান মূর্তি ।
মূর্তিটির পাশ দিয়েই বিখ্যাত সেই ২৭২ ধাপের সিড়ি।
সিড়ি বেয়ে ওপরে ওঠতে থাকলাম। কিছুদূর ওঠার পর হাতের বায়ে দেখা গেল অন্ধকার গহবর সাইন বোর্ড ঝুলছে। সেদিকটায় এগিয়ে গেলাম।কিছুদূর যাওয়ার পর দেখি ফিতা দিয়ে রাস্তা ব্লক করা। পাশে বসে আছে ওখানকার কর্মকর্তা। সেখানে ঢুকতে হলে আলাদা টিকেট কাটতে হবে।সেই গুহার ভিতরে প্রচীনতম প্রানীর বসবাস কিন্তু ফ্লাশ ব্যবহার করে ছবি ওঠানো যাবেনা। সেখান থেকে ফিরে আবার উপরে ওঠতে থাকলাম অন্য গহবরের ভিতর। সেখানে পাহাড়ের দেয়ালে খোদাই করে মূর্তি বসানো হয়েছে। পুরো গুহা ঘিরে মহাভারত রচনার প্রয়াস শতভাগ সফল হয়েছে।
একেবারে শেষ গুহাতে একটি মন্দির। সেখানে বেশ কয়েকটি মূর্তি।তবে একটি ময়ূরমূর্তি বেশ চমৎকার লেগেছে।পাহাড়ের ফুটো দিয়ে আলো প্রবেশ করছিল।দেখতে দারুন লাগছিল। আর গুহার গা বেয়ে ঝুলে আছে সব শিলাখন্ড।
কেভটির প্রাণি বৈচিত্র বলতে কবুতর আর বানরের ব্যাপক উপস্থিতি।বানর গুলো পথচারীদের হাত থেকে খাবার কেড়ে নিয়ে বেশ বিড়ম্বনার সৃষ্টি করে।আর লেকের আছে চমৎকার সুন্দর রঙিন মাছ।
স্যাম এর স্মরনীয় ভ্রমন
২৭২ ধাপের ঠিক মাঝামাঝি যেখানটায় ডার্ক কেভের অবস্থান।সেখানে দুই বেলজিয়ান তরুনী বানর বিড়ম্বনায় পরে যায়।বানর স্যামের হাত থেকে খাবারে ব্যাগ নিয়ে গেলে সে দারুন ঘাবড়িয়ে যায়।সে কান্নাকাটি শুরু করে দেয় রুবীও ভয় পেয়ে যায়।কেউ তাদের সাহায্যে এগিয়ে আসছেনা দেখে আমি চলে যাই স্যামের কাছে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে।সে ভয়ে নীল হয়ে গেছে।টপটপ করে চোখে পানি পরছে।প্রচন্ড মায়া হলো ওর জন্য।সিড়িতে দুটো উচু ডিভাইডার দিয়ে তিনটি সারি করা।ডিভাইডার টপকে ওর কাছে যাওয়া চেয়ে ওকেইে আমার কাছে নিয়ে আসা শ্রেয়তর মনে হলো।ওকে ডিভাইডারের উপর দিয়ে উচু আমার কাছে নিয়ে আসলাম।তারপর রুবীও চলে আসল্।স্যাম স্বাভাভিক হতে সময় নিল পনের মিনিট।আমাকে শক্ত করে ধরে রেখেছে ততক্ষন।পরে জিজ্ঞাসা করলাম। এত ভয় পেলে কেন ?বানর হিংস্র কোন প্রাণি নয়।তার সহজ সরল উত্তর সে জীবনে বানর দেখেনি।বানরের চোখ ও খুব ভয় পায়।আমিও তাকে বুঝালাম বানর দেখে ভয় পাওয়াতে বানর মাথায় চেপে বসেছে্। বানর মুক্ত এলাকায় যাওয়ার আগ পর্যন্ত আমাকে সে ছাড়েনি।বিদায় বেলায় আমার ছবি ওঠিয়ে নিয়ে বলল এটা তার জীবনের স্মরনীয় ভ্রমন। জীবনেও এটি সে ভুলবেনা। আমি আর কি বলব? আমি বললাম আমি বাঘ দেখে ভয় পেতে রাজি আছি সিংহ দেখেও কিন্তু বানর দেখে ভয় পেতে নয় ।
পাহাড়টির ভূতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ
আমার ভ্রমনটির অন্যতম কারণ পাহাড়টির ভূতাত্ত্বিক পর্যবেক্ষণ।চুনাপাথর মনেই তো সাগরতলদেশের একটা ব্যাপার চুনাপাথরের পাহাড়ে অবস্থান করা মানেই প্রাগৈতিহাসিক কালের কোন সমুদ্রের উপর দাড়িয়ে থাকা।প্রায় সমতল জায়গায় হঠাৎ করে পাহাড় মানে একটা চ্যুতির উপস্থিতি।নরম চুনাপাথর হওয়াতে সেটি আরো যৌক্তিক মনে হয়। কারণ ক্ষয় হয়ে অন্য অংশগুলো দেবে গেলে সেটিও দেবে যাওয়া স্বাভাবিক।তা হয়নি। হয়তো অতীতের কোন চ্যুতি এর উত্থান ঘটিয়েছে।আর গুহা বা গহবর চুনা পাথরের পাহাড়ের স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য।এখানে গভীর বৃষ্টিপাত হয়।বৃষ্টির পানি পাহাড় বেয়ে নিচে নেমে আসে।চুনাপাথর পানিতে দ্রবীভূত হয়ে নিচে নেমে আসে। এভাবে লাইম ধূয়ে ধূয়ে পাহাড়ের ভিতরে ক্যাভিটি বা ফাকা যায়গার সৃষ্টি করে। ফলে বাটু কেভের গুহা গুলো ডিসলিউশন পদ্ধতিতে হয়েছে ধরে নেয়া যায়।এখানকার চুনাপাথরে কোন প্রকার ফসিল দৃষ্টিগোচর হয়নি।হতে পারে ফসিল গুলো খুব ছোট আকৃতির।মানুষের খালি্ চোখে দেখার মত নয়।চুনাপাথরে ফসিল থাকতেই হবে তেমনটি আবশ্যক নয়। ননফসিলিফেরাস বা জীবাশ্ম বিহীন চুনাপাথরও আছে। আমি এটাকে সে গোত্রেই ফেললাম।ফসিলের উপস্থিতি বয়স নির্ধারণে দারুন সহায়ক। তবে নিশ্চিৎ করে বলা সম্ভব নয়।এটা অনুমেয় যে পাহাড়টি কয়েক মিলিয়ন বছর আগে সৃষ্টি হয়েছে।
পাহাড়ে ফাটলের উপস্থিতি ভূধ্বস ঘটাতে পারে।
এটিতে প্রচুর জনসমাগম হয়।এটি সম্পর্কে যে লিজেন্ডারী আছে তা হলো এটিতে নাকি গড অবস্থান করছেন।মানুষ এখানে পুজা আর্চনা করে গডকে খুশি করে তাকে বাড়ি ফেরানোর ব্যবস্থা করেন।গড গোস্বা করেই এখানে লুকিয়ে আছেন।তার গোস্বা ভাঙানোর জন্য মানুষজন পুজা দিতে আসে। একজন বেলজিয়ান তরুনী রুবীর কাছ থেকে তথ্যটি পাওয়া।
তবে এখানে বছরের নির্দিষ্ট দিনে পূজা আর্চনা হয়।তখন ব্যাপক লোক সমাগম হয়।
গড খুশি হোক বা না হোক কেউ এখানে বেড়াতে আসলে তার মন খুশি হওয়ার মত সৌন্দর্য এখানে আছে।চমৎকার সে স্থাপত্যের উপস্থিতিতে ভাললাগাটা খুব স্বাভাবিক একটা ব্যাপার।
বাটুকেভ ভ্রমন শেষ হলেও ভ্রমনের কিছুটা বাকি ছিল আর সেটি হলো কেএলসিসির লেকে শব্দের তালে তালে পানির ফুয়ারার রঙিন নৃত্য উপভোগ করা। সে উদ্দেশ্যেই দ্রুত বাটুকেভ ত্যাগ।অবশ্যই মনোরেলে
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ১ম কমেন্টে ও ভাললাগায় অনেক ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা ।
২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০৮
চড়ুই বলেছেন: ভালো লাগলো। ছবি গুলো দারুন।
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।
৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১৪
সুমন কর বলেছেন: ছবি আর বর্ণনা মিলে চমৎকার পোস্ট !!
আপনি বেশ মজায় আছেন। মাঝে মাঝে হিংসে হয়।
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ সুমন কর।
মজায় আছি বলা যাবে না্ ।মজা সৃষ্টি করছি । সময়গুলো উপভোগ্য করার চেষ্টা করছি। তাছাড় ব্লগের সবাইকে নিয়েই তো আনন্দ শেয়ার করছি।২৭২ স্টেপ দুইবার উঠানামা করা কিন্তু যথেষ্ট কঠিন কাজ ।
৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১৬
মুদ্দাকির বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট, ভালো লাগল !!!
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও ভাললাগায় ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা ।
৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪৫
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেশ মজার এবং উপভোগ্য ।।, ধারুন
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৫১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে অনেক ধন্যবাদ্। আর নিরন্তর শুভকামনা ।
৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫০
আরজু মুন জারিন বলেছেন: বৃষ্টি শেষ হলো ।কয়েকশত কবুতর বৃষ্টি শেষে আনন্দে উড়া শুরু করলো। আমরাও প্রভু মরোগান এর স্বর্ণ মন্দিরে সামনে চলে এলাম। এটাই বাটু কেভের প্রধান আকর্ষণ।সোনা ঢেলে রং করা হয়েছে।রোদ পরে সোনালী ঝিলিক দিতে থাকলো মূর্তিটি।বৃষ্টির পানিতে স্নান করে এটির ঔজ্জল্য কয়েকগুন বেড়ে গিয়েছিল। এটির উচ্চতা ৪২.৭ মিটার বা ১৪০ ফুট । এটি নির্মানে ব্যয় হয়েছে প্রায় ২৪(চব্বিশ) মিলিয়ন রূপী। এটি পৃথিবীর উচ্চতম মরোগান মূর্তি ।
সুন্দর বর্ণনা মূর্তিগুলির। পোস্টটিতে শুভেচ্ছা ভাললাগা জানিয়ে গেলাম। ভাল থাকবেন আপনি সেলিম ভাই।
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:৫৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টে ও ভাল লাগায় ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩১
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বাহ! চমৎকার।+++।
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:১৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও প্লাসে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ছবি এবং বর্ণনায় এক কথায় অসাধারণ।
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:১৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।
৯| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৪
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা।
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:১৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সজীব ভাই কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
১০| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৮
মামুন রশিদ বলেছেন: সুন্দর ।
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ ।
১১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন: সুন্দর দৃশ্যধারন । বর্ননা চমৎকার । উপভোগ করলাম ঘরে চার দেয়ালের ভিতর বসে ।... কাঁধে ব্যাগ ঝুলানো শেষের অর্ধেক ছবিটা কি আপনার ?
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৪৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: হা আমার ।অর্ধেকটা আমার
১২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪৫
বোকামানুষ বলেছেন: ভাল লাগলো আপনার ভ্রমণ কাহিনি
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।
১৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:১৭
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ছবি ও চমৎকার বর্ননায় মনে হল নিজেও ঘুরে এলাম। ভালো লাগলো অনেক।
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
১৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:০৬
রাজিব বলেছেন: ছবিগুলো যতখানি সুন্দর ততখানিই মনোরম আপনার বর্ণনা।
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভ্রমনে শেয়ার করায় ধন্যবাদ ।
১৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:০৬
বৃতি বলেছেন: ভ্রমণব্লগ সবসময়ই ভাল লাগে। চমৎকার লাগলো ছবি আর বর্ণনা ভাইয়া। ভাল থাকবেন।
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে আর পাঠে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
১৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:১৫
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: ভালো লাগলো খুব। আপনি ভূতাত্ত্বিক ব্যাখ্যা দিয়েছেন। আমি সে বিষয়ে নেহায়েতই মুর্খ। অন্যদিকটা আমি তুলে ধরেছি। এখানে সেটা শেয়ার করলাম-
Click This Link
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সময় করে অবশ্যই আপনার দেয়া লিংকটি পড়বো।
কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার। আপনার দেয়া লিংকে অবশ্যই শিক্ষনীয় কিছু আছে।
১৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:২৪
আরজু মুন জারিন বলেছেন: অসাধারণ একটি পোস্ট। বর্ণনা ও চমৎকার । বানর আমিও ভয় পাই রুবির মত যখন মাথায় চড়ে বসে। চেষ্টা করে ও কাধ থেকে নামাতে পারবেননা।
কাজাং জায়গা টা কোথায়? নেপালে ?
ধন্যবাদ অসংখ্য অসংখ্য পোস্ট টির জন্য। শুভেচ্ছা রইল সেলিম ভাই। ভাল থাকুন।
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এটা সেলাঙ্গর মালয়েশিয়াতে।
সুন্দর কমেন্টে ধন্যবাদ। ডিটারমিনেশন সাফল্যের সোপান ।
১৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:২৮
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: পরের বারের ভ্রমনের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা-
Click This Link
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা সুপ্রিয়ি ব্লগার।ভাল থাকবেন সবসময়।
১৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৩৬
আমি স্বর্নলতা বলেছেন: ছবি আর বর্ননা এক কথায় চমৎকার লেগেছে সেলিম ভাই।
অনেক ভালো লাগা রইল পোস্টে।
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাললাগায় ও কমেন্টে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
২০| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫২
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: আরও এইরকম পোস্ট চাই
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এই পোস্টের সফলতার উপর ভিত্তি করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত।
আপনার কমেন্টে উৎসাহিত হলাম ।
২১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯
হামিদ আহসান বলেছেন: ছবি আর তথ্যে ভরা দারুন পোস্ট। ধন্যবাদ
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টে অনেক ধন্যবাদ হামিদ আহসান ভাই। ভাল থাকবেন সবসময় ।
২২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:০৫
লিখেছেন বলেছেন: +
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
২৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৩৬
লাবনী আক্তার বলেছেন: কবি ভাই দারুন লিখেছেন , খুব ভালো লাগল পোস্ট।
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টে ও পাঠে অনেক ধন্যবাদ।
২৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৪২
রোদেলা বলেছেন: দারুন একটা ভ্রমন হলো,কিন্তু শেষ লাইন্টার শেষ পেলাম না।
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শেষ লাইন শেষ না হোক দারুন একটা ভ্রমন চলতেই থাকুক...........
কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।
২৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০২
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আপনার লেখার শেষ লাইন বোধ হয় শেষ করা হয়নি!
ছবি গুলো দারুন লাগলো। বানর বিড়ম্বনার কাহিনী পড়ে আপনাকে তো হিরো হিরো মনে হচ্ছে সেলিম ভাই
মন্দির টা সুন্দর।
অফ টপিক -- ব্লগে বেশি সময় থাকা হয় না। অনেক পোস্ট চোখে পড়ে কিংবা পোস্ট পড়লেও লগিন করে কমেন্ট করা হয় না। আশা করি বুঝেছেন ব্যাপারটা।
সময়টা আপনার দেশের বাইরে ভালো কাটুক, আপনিও ভালো থাকুন
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৩৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বানর যেখানে ভিলেইন সেখানে হিরো হওয়া কঠিন কিছু নয়। তবে তেলাপোকা ভীতির চেয়ে বানর ভীতি কিছুটা হলেও যৌক্তিক।
বানরের ভয়ে বিদেশ বিভুইয়ে একটা মেয়ে অসহায় আর সবাই তাকিয়ে দেখছে। আমি ভেবেছিলাম মেয়েটির বয়স ১৫/১৬ হবে। পরে জানলাম সে পড়ালেখার পাঠ চুকিয়েছে। এই বয়সেও যে জীবনে প্রথম বানর দেখেছে তাকে দেখে বিস্মিত হতে হয়।
২৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬
ধুমধাম বলেছেন: আমি যতটুকু জানি হিন্দু পুরাণ অনুসারে হনুমান এর বিষয়টা রামায়ণ এর, মহাভারত এর নয়।
পোস্টে প্লাস +
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টে ধন্যবাদ। ঠিক করে দিলাম ।
শুভকামনা জানবেন।
২৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২
নীল জোসনা বলেছেন: একবার গিয়েছিলাম বাটু কেভ । আপনার বর্ননা আর ছবিতে আবার ঘুরে এলাম । অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার তোলা ছবিগুলো । মাছের লেক টা সবচেয়ে ভালো লেগেছিলো আমার কাছে ।ধন্যবাদ ।
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। শুভকামনা থাকলো নিরন্তর ।
২৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:১২
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: চমৎকার লাগলো সেলিম ভাই আপনার এই ভ্রমন ব্লগটা...
এতো সুন্দর করে সাজিয়েছেন পড়ার সময় মনে হচ্ছিলো ভিডিও দেখছি বুঝি...
ভালোলাগা (+++) দিয়ে মার্ক করলাম ...
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও সুন্দর মন্তব্যে ভাললাগা।
শুভকামনা থাকলো ।
২৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০৮
নীল-দর্পণ বলেছেন: ভাল লাগল বাটুকেভ ভ্রমনের কথা পড়ে ও ছবি দেখে
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুপ্রিয় ব্লগার অনেকদিন পর ব্লগে। সুস্বাগতম ।
কমেন্টে ও ভাললাগায় ধন্যবাদ ।
৩০| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:১১
হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা মিলে ভালো লাগলো; আপনি কি বেড়াতে গিয়েছেন, নাকি মালয়েশিয়াতে কিছু করেন?
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মালয়েশিয়াতে স্টাডি করছি।
কমেন্টে ধন্যবাদ ।
৩১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩২
মুহাম্মদ এরশাদুল করিম বলেছেন: সামান্য একটু তথ্য সংযোজন। মালয় ভাষায় বাটু [সচরাচর "বাতু" উচ্চারণ করে এরা] অর্থ হলো পাথর, আর এই গুহাটা পাথরের দ্বারা তৈরী বলে এর নাম বাটু/বাতু কেভ। বাতু নামে কোন নদীর জন্য নয়।
পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ। সেলামাত মালাম [শুভ রাত্রি]...
১৬ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনার উত্তর দেয়া হয়েছে। ভালথাকবেন সবসময় ।
৩২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: উইকিপিডিয়া
এখানে বাটু কেভ এর নামকরন উল্লেখ আছে। সেটি নদীর নামে।
@মুহাম্মদ এরশাদুল করিম
৩৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এখানে বানরের বসতবাড়ি.....শত শত বানরের বাস ।
৩৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৪
হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা মিলে ভালো লাগলো; আপনি কি বেড়াতে গিয়েছেন, নাকি মালয়েশিয়াতে কিছু করেন?
১৬ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:০০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি বাংলাদেশ সরকারের একজন কর্মকর্তা ভূতত্ত্ববিদ। মালয়েশিয়াতে উচচতর শিক্ষা গ্রহনের জন্য অবস্থান করছি ।
৩৫| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮
জুন বলেছেন: গেনটিং হাইল্যান্ড যাবার পথে যতদুর মনে হয় বাটু কেভ এর সাইনবোর্ড চোখে পড়েছিল সেলিম আনোয়ার । তাছাড়া ট্যুরিষ্ট গাইড বইতেও উল্লেখ করা দেখেছি। কিন্ত ২৭২টা সিড়ি ভাঙ্গার ভয়ে যাইনি।
খুব ভালোলাগলো পোষ্ট।
+
১৫ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জুন আপু আপনার ভাল লাগাতে উৎসাহ বেড়ে গেল। আপনার ভ্রমন পোস্ট পড়েই কিন্তু লেখার ইচ্ছা জেগেছে। সাহস ও হয়েছে।
ভাল থাকবেন সবসময় সেই কামনা থাকলো ।
৩৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:২৮
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: হেভভি লাগল ভাই
উপভোগ্য বর্ণনা হয়েছে ।
আপনি অনেক মজায় আছেন । অনেক অনেক হিংসা আপ্নেরে
+++++++++++
২৪ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
আরও হিংসের খবর আছে আজ রাতে লংকা বে যাচ্ছি।
সেখানে অনেক মজা হবে ।যাওয়ার টিকিট কাটা শেষ ।
৩৭| ২১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৩৭
হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: " মালয়েশিয়াতে উচচতর শিক্ষা গ্রহনের জন্য অবস্থান করছি । "
-সুখবর।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:০৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামননা ।
৩৮| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৩৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
পড়াশোনা বাদ দিয়ে এইসব করা হইতেছে তাহলে ???
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:০৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পরীক্ষা শেষ বড় ভাই একটু রিল্যাক্স হচ্ছি ক্লাস শুরু হলে পড়বো ।খুশি।
৩৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৫৪
ক্যপ্রিসিয়াস বলেছেন: চমৎকার সব ছবি ও বর্ননা। ভাল লাগল।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:০৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০৬
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবীর সব দেশেই ট্রেন ভ্রমণ উপভোগ্য।
দারুন বর্ননা, ছবি আর তথ্য।
প্রথম ভালো লাগা ভাই