নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
লাংকাউই পৃথিবীর অন্যতম সেরা ভ্রমন কেন্দ্র। আর তাই সেটি ভ্রমনের পরিকল্পনা ছিল মালশিয়াতে আসার পরপরই। সুযোগ পাওয়া মাত্র সেটির সৎব্যবহার করেছি। ২৪ তারিখ রাত্রেই বাস যোগে লাংকাউই ভ্রমনে বেড়িয়ে পরি।পথে সমুদ্র পারি দিতে হয়েছে তারপর দুটি গাড়ি রিজার্ভ করে আমাদের কাঙ্খিত হোটেলে।সেই ভ্রমন বৃত্তান্ত পরে দেয়া যাবে।
২৬ তারিখে লাংকাউই কেবল কার ভ্রমনের সুযোগ এল । আগেই বলে নেই যে কয়টি চমকপ্রদ ভ্রমন স্পট আছে এই দ্বীপটিতে তার মধ্যে এই কেবলকার ভ্রমন অন্যতম।তেলেগা হারবারের ঠিক উত্তরে লাংকাউই কেবল কারের অবস্থান।লাংকাউই বিমান বন্দরটির খুব কাছাকাছি এর অবস্থান।কুয়াহ শহর থেকে প্রায় ৪০মিনিট বাসযোগে ভ্রমন শেষে এখানে পৌছানো সম্ভব।
সকাল এগারোটার দিকে সূর্যোজ্জল আবহাওয়াতে আমরা সদলবলে রওয়ানা দেই কেবল কার স্টেশনের উদ্দেশ্যে। সেখানে পৌছে চারপাশটার উপভোগ্য দৃশ্য অবলোকন করতে থাকি।একটা শপিং কটেজ এর পাশে হঠাৎ চোখ পড়ে টেকো মাথার একজন লোক গলায় অজগর সাপ পেচিয়ে বসে আছে। আর সাপটি জিভ বের করে তার বেঁচে থাকার প্রমান দিচ্ছে।আর একটু সামনে এগুতে দেখি সুন্দর করে লিখা লাংকাউই এলিফেন্ট এডভেঞ্চার।সেখানে বিশালাকৃতির হাতি।বড় বড় দাত সম্বলিত মাথা শুড় নাড়িয়ে কাছে ডাকছে। জানা গেল ওটাতে ওঠতে দুইজন মানুষের ১০০ রিঙ্গিত গুনতে হবে । আমারতো আর দ্বিতীয়জন নেই। আর অন্যরা এত রিঙ্গিত ঢেলে হাতি বিহারে যেতে রাজি নয়।
সহযাত্রী শাওন আর অনিমেষ একটা পারিবারিক ছবি ওঠাবে।তাতে বাগড়া দিল অর্ক।তাদের একমাত্র সন্তান। সে তো ছবি তুলবেই না বরং তার বাবা মাকেও ছবি ওঠাতে দিবেনা। এই নিয়ে পারিবারিক ক্লাইমেক্স। অর্ককে সঙ্গে নিয়ে গেলাম সামনের একটা জায়গায় যেখানে লিখা আছে ফিশ ফিডিং।পাশেই ফিস ফুড পাওয়া যাচ্ছে। ফিসফুড কিনে পানিতে ফেলা মাত্র মাছের দল এসে উপস্থিত।তারা প্রচন্ড উদ্যোমে খাবার খাচ্ছিল আর আমি আর অর্ক প্রাণভরে মাছগুলো দেখছিলাম ।
ঠিক পাশেই একটা ছোটমত স্টলে নানান ধরণের প্রজাপতির দর্শনী টুকরো।চমৎকার সব প্রজাতির প্রজাপতির মডেল চড়াদামে বিক্রি হচ্ছে।আমার মনে তখন সেই গানটি বাজছে প্রজাপতি প্রজাপতি কোথায় পেলে তুমি এমন রঙিন পাখা ।সত্যি মুগ্ধ হওয়ার মতন।
যাইহোক হাতে সময় কম ।কেবল কারের টিকিট কাটা হলো। জনপ্রতি ত্রিশ রিঙ্গিট।আমার মোট চোদ্দজন।এর মধ্যে তিনজন শিশু। সবাই টিকেট কেটে শরু করলাম বহুকাঙ্খিত এক ভ্রমন ।
শুরুতেই আমাদের প্রায় পঞ্চাশজনকে একটা কক্ষে নিয়ে যাওয়া হলো ।সেটা অন্ধকার করা হলো।তারপর শুরু হলো স্পেশাল এফেকটের লোমহর্ষক আর বিস্ময়কর সব প্রদর্শনী।একটু না বললেই নয়।
শুরুতেই মনে হলো আমরা সবাই সাবমেরিনে সমুদ্রের অতল তলে। সেখানে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন প্রকার সাগর তলদেশের গুল্ম লতাগুলি পানিতে দোলছে।আর বিভিন্ন ধরনের মাছ ভেসে চলছে।কয়েকটা আমাদের দিকে তেড়ে আসলো।বিশাল আকৃতির শার্ক। কিছুটা টেনশন হলো।দূর্বল কাচের ঘর সেটি ভেঙে যদি চলে আসে শার্ক।শার্ক যদি নাও খায় পানিতে ডুবে শেষ।
একটা শার্ক গ্লাসে আঘাত করলো ।গ্লাসটা ভাঙেনি ।সমস্যা হলো আরও বড় শার্ক আসছে।একটা তো প্রচন্ড আঘাত করলো।গ্লাস ফেটে গেছে।ওটা দেখে কলিগের মেয়ে ইশ্বরা প্রচন্ড কান্না জুড়ে দিয়ে আমাদের ট্রাজেডিকে সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলল।শার্ক আঘাতে আঘাতে সব ভেঙে শেষ করলো ।প্রচন্ড ভয় থেকে মুক্তি মিলল যখন নিশ্চিত হলাম এটা একটা শর্টফিল্ম মতো ।তারপর একের পর এক বিস্ময় আর ভীতিজাগানিয়া সব ব্যাপার স্যাপার চলতে লাগলো ।তবে প্রথম শো দেখে মনে ব্যাপক সাহস সঞ্চয় করে ফেলেছি ।সাহস নিয়ে সব দেখা শেষ করলাম ।
ওটা শেষে শুরু হলো কেবল কারে ওঠা।এক সঙ্গে ৬ জন মানুষ ওঠতে পারবে ।ওঠলাম তার বেয়ে কেবল কার ক্রমশ উপরে ওঠতে থাকলো। এটি আমার প্রথম কেবল কার ভ্রমন।ক্যাবল কারের ক্যাবল বেয়ে ওপরে উঠার সঙ্গে সঙ্গে আমার কৌতুহুলী দৃষ্টি সীমা বাড়তে থাকলো ।চমৎকার সব মানব সৃষ্ট অবকাঠামো আর সমুদ্র দ্বীপটি ঘিরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অপরুপ সব রূপসুধা লেহন করতে করতে সৌন্দর্যের মাঝে হারিয়ে যাচ্ছিলাম ।সেই রূপে মুগ্ধ হতে হয়।সেটি বর্ণণা করা আমার সাধ্য নয়। বিশাল নীল জলরাশি্ ।সেখানে ভেসে বেড়াচ্ছে চমৎকার সব জলযান।ছোট ছোট দ্বীপ।সেগুলো সমতল নয় ।পাহাড়। মনে হবে সাগর ভেদ করে দাড়িয়ে আছে পাহাড়গুলো্ ।সেগুলোর আকৃতি বৈচিত্রময় ।মাথার উপরের আকাশটাও ভাসিয়েছে শাদা মেঘের ভেলা নীলে বুক চিড়ে।সেখানে পাখা মেলে উড়ছে শঙ্খ চিল।আমরা ছুটে চলছি মুক্ত হাওয়ায় কেবল কারে।অনেক নিচে সবুজের সমারোহ।বৃক্ষগুলি ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর হচ্ছে। রাস্তায় ছুটে চলা গাড়ি গুলিকে মনে হচ্ছে ক্ষুদ্র পোকাড় মত ।প্রথম স্টেশনে নামলাম ।সেখানে অনেক পর্যটক দৃশ্যধারণে ব্যস্ত; নিজেদের, প্রকৃতির অপরূপ রূপের । প্রকৃতির রূপ গায়ে মেখে বেশ কিছু ছবি তুললাম ।
আবার কেবল কারে ওঠলাম ।এবারো নতুন নতুন দ্বীপ আর নতুন সব রূপের সমাহার চোখের সামনে ভেসে ওঠলো ।মোটকথা আনন্দ আর উপভোগের কোন সীমা রেখা নেই।কষ্ট বলতে শুধু মাত্র উচ্চতাজনিত কারনে বায়ুর চাপপরিবর্তণে ছোট মতন ঝাটকা কর্ণকুহরের পর্দায় ।ব্যাস ।বাকীটুকু শুধু মুগ্ধতা আর বিস্ময়ে ঘেরা ।
প্রতিটি স্টেশনে আমাদের ছবি তুলছিল ফটোগ্রাফাররা । ফেরার সময়ে সেগুলি ফ্রেমে বন্দী হয়ে গেছে ।সেগুলো বিক্রি হচ্ছে চড়ামূল্যে ।একটি কিনে ফেললাম ত্রিশ রিংগিত দিয়ে।ক্যাবল কারট্যুর শেষ হলো ।
ইশ্বরার কান্নাকাটি শেষ। আইচ ক্রিম খেয়ে মনের আনন্দে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
পরবর্তী ভেন্যু ছিল ম্যাংগ্রোভ ফরেস্ট ট্যুর । সুন্দর বন বৃহত্তম ম্যাংগ্রোভ হলেও সেটি কিন্তু পাহাড় ঘেরা নয়। এটি পাহাড় ঘেরা ।ইঞ্জিন চালিত নৌকায় ম্যাংগ্রোভ ফরেস্ট হয়ে আন্দামান সাগরের জুতা দ্বীপ ছিল পরবর্তী ভ্রমন স্পট। সেটির প্রস্তুতি নিতে থাকলাম ।সেখানে একটা স্পটে নাকি ঈগলকে খাওয়ানোর সুযোগ আছে !
কেবল কার ট্যুর
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:১৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা মামুন রশিদ। ১ম কমেন্টে অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
জসীম অসীম বলেছেন:
গতকাল ছিল সুন্দর একটি দিন। আপনার লেখা পড়ে দিনটি আরও সুন্দরতর হয়েছিল। ঠিক আজও এমনতর হয়েছে। অনেক শুভেচ্ছা। ঈদ মোবারক।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:২৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টে ও পাঠে অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
আর ঈদ শুভেচ্ছা থাকলো ।
ওখানে গেলে মন আরো ভাল হবে ।
আমার মনে একটা কথাই ঘুরপাক খাচ্ছিল আমাদের মহেশখালিতে অমনটি করা সম্ভভ কিনা । এটলিস্ট শুভলং পাহাড়ে রাঙামাটিতে। যেখানে চমৎকার একটি ঝড়না আছে। পর্যটন দিয়েই মালয়েশিয়া আজ কত ভাল অর্থনৈতিক অবস্থানে আছে । শুভলং পাহাড়ের চূড়ায় ওঠেছিলাম পায়ে হেটে ।তারপর নিচের দিকে তাকিয়ে দেখি যেন স্বর্গরাজ্যে বসে আছি।
শুধু একটু খানি উদ্যোগ নিলে বাংলাদেশও পারে অনেক কিছু করতে ।
৩| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ভ্রমন কাহিনী ভালো লাগল সেলিম ভাই। ঈদ উল ফিতরের শুভেচ্ছা।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা ভাল থাকবেন সবসময় । পাঠে অনেক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা ।
৪| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪
রাজিব বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা। পর্যটকদের আকৃষ্ট করার জন্য মালয়েশিয়া সব ধরনের সুযোগ সুবিধা তৈরি করে রেখেছে। উচ্চতাকে আমি কিছুটা ভয় পাই তবে ক্যাবল কার সম্পূর্ণ নিরাপদ।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমার কলিগএর স্ত্রীও ভয় পাচ্ছিল খুব। সামান্য উচুতে ওঠলে নাকি তার মাথা ঘুরে । উনি আর নীচে তাকাননি ।
নিরাপদ হলে অনেকের মাথায় চিন্তা ঢুকে এত উপর থেকে পরলে কি হবে বা হতে পারে ।সেটা নির্ঘাত মৃত্যু।
তবে এত রূপ দেখে মরার সৌভাগ্য কয়জনের হয় ?
৫| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১৩
মহানাজমুল বলেছেন: চমৎকার লাগলো। আমাদের দেশটাকে যদি এভাবে পরিপাটি করে সাজিয়ে রাখা যেতো!
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সত্যি আমার ভিতর এচিন্তাটা বেশ কাজ করেছে্ পর্যটনে আমাদেরও সম্ভাবনা আছে। অপার সম্ভাবনা। সেটা বাস্তবায়ন করার মত সততা দায়িত্বশিলতা দেশেপ্রেমের অভাব আছে মনে হয় ।
৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬
পার্থ তালুকদার বলেছেন: দারুন সব ছবি!!
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ । নিরন্তর শুভকামনা ।
৭| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬
এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল।
পোস্ট নিয়ে পরে কথা হবে।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা এহসান সাবির ভাই।
ভাল থাকবেন সবসময় ।
৮| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮
কলমের কালি শেষ বলেছেন: ঘুরে আসলাম আপনার গল্প পড়ে ।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ ঈদ শুভেচ্ছা থাকলো ।
৯| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:২২
জসীম অসীম বলেছেন: হ্যাঁ সেলিম ভাই , করা তো যায়। কিন্তু আমাদের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আমলাতান্ত্রিক-কূটনৈতিক জটিলতা বেশি। বিদেশে আছেন , দেশের কথা সিরিয়াসলি ভাবছেন , স্যালুট আপনাকে। আমার এক কাকা আছেন মালেশিয়ায়। জাহাঙ্গীর-০০৬০১৯৩৬৮৪৪৫০ । এবারের ঈদে তিনিও বিদেশ। তার বুকেও বাস করে সর্বদাই স্বদেশ । ঈদে দেশে না এলেও আমি নিশ্চিত , এলাকার কমপক্ষে ১০টি দুস্থ পরিবারকে টাকা পাঠিয়েছেন ঈদ করার জন্য। তিনি লেখালেখি করেন না , কিন্তু শৈশবে আমাকে লেখালেখিতে এনেছেন। গতকাল আপনার কবিতাটি পড়ে বিষন্ন হই খুব। তারপর কাকাকে এবং দেশে থাকা তার পরিবারকে ম্যাসেস পাঠাই।আমাদের মহেশখালিতে---শুভলং পাহাড়ে=স্বর্গরাজ্যে অমনটি করা যায়। শুধু একটুখানি উদ্যোগ নিলে বাংলাদেশও পারে অনেক কিছু করতে । আসলে আমাদের দেশের সম্পদকে তো কাজে লাগানো উচিৎ। বিদেশে আছেন , দেশের কথা সিরিয়াসলি ভাবছেন , স্যালুট আপনাকে।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টে অনেক ধন্যবাদ ।আসলে উদ্যোগ নিলে অনেক কিছু করা সম্ভব ।
১০| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮
ভারসাম্য বলেছেন: ফিশ ফীডিং এর ছবি নেই কোন?
দারুণ লাগলো বাকী সব ছবি ও বর্ণনা।
ঈদ মুবারাক!
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পরে এড করা হবে। আর রিয়েল ফিশ ফিডিং তো ম্যানগ্রোভ ফরেস্টে হয়েছে। সেটি নিয়েও পোস্ট হবে আশা করছি ।
১১| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ভ্রমণ পোষ্ট ভালো লাগলো সেলিম ভাই!
ঈদ মোবারক
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তোমাকেও ঈদশুভেচ্ছা অভি। ভাললাগায় ও কমেন্টে ধন্যবাদ । নিরন্তর শুভকামনা ।
১২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৩
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: মাঝখানের কয়েকটা ছবি দুর্দান্ত দেখাইতাছে।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ জুলিয়ান সিদ্দিকী । ভাল থাকবেন সবসময় ।
ঈদ শুভেচ্ছা থাকলো ।
১৩| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৪
হাসান রাজিবুল বলেছেন: শব্দটি হবে - লাংকাউই
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শব্দটি ঠিক করে দিলাম । আসলে ওয়া যের বি উচ্চারিত হয় অনেক সময়। অনেকে তা করেনও বটে। সেজন্য তেমনটি করা হয়েছিলো । মালয়েশিয়ান ভাষায় আরবি শব্দের প্রচলন অনেক
ভাল থাকবেন । ঈদশুভেচ্ছা থাকলো ।
১৪| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৮
হাসান রাজিবুল বলেছেন: ঢাকাকে কেউ যদি ডংকা বলে তাহলে শুনতে কেমন লাগবে?
প্রতিবেদনটি সুন্দর হয়েছে।
জায়গাটির নাম লাংকাউই
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনার অনুরোধ রাখা হয়েছে । ভাল থাকবেন সবসময় ।
১৫| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৯
হাসান রাজিবুল বলেছেন: ঢাকাকে কেউ যদি ডংকা বলে তাহলে শুনতে কেমন লাগবে?
প্রতিবেদনটি সুন্দর হয়েছে।
জায়গাটির নাম লাংকাউই
১৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঈদ মোবারক ভাই!! ফেসবুকের মত কোন বিশেষ আকর্ষনের মত কাউরে তো ছবিতে খুইজা পাইলাম না!
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বিশেষ আকর্ষন আবার কি?
সমুদ্রউপকূলে ছবি ওঠাতে গেলে ওরকম অনেকেই চলে আসে।
একক ছবি উঠানোর চান্স কম ।
ঈদের শুভেচ্ছা জাদীদ নিরন্তর শুভকামনা ।
১৭| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ++++++
ঈদ মোবারক ভ্রাতা
ভালো থাকবেন সবসময়
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও প্লাসে ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা ।
১৮| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১০
আন্ধার রাত বলেছেন:
আমিও বেশ আগে একবার গিয়েছিলাম।
দেখতে পারেন
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ । সময় করে পড়বো ।
১৯| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২
সুমন কর বলেছেন: অল্প কিছু পড়লাম, ভাল লাগল। ঈদ মোবারক।
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বাকীটুকু পড়ে কমেন্ট করবেন সেই প্রতীক্ষায় থাকলাম । আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা ।
২০| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: আরে আপনি তো ভ্রমন কাহিনী ভালো লেখেন। চমৎকার হয়েছে।
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো । কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ ।ঈদের শুভেচ্ছা ।সাহিত্য আড্ডার খবর কি সজীব ভা্ই ।
২১| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০৭
ইমিনা বলেছেন: কিছু কিছু ব্যাপারে আমার ফোবিয়া আছে। কেবলকারে চড়া সেই রকম একটা ফোবিয়া। মনে হয় এটা নিয়েই আমি ধপাস করে নিচে হারিয়ে যাবো।
ঈদের শুভেচ্ছা রইল।।
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা । আর নিরন্তর শুভকামনা ।
আমার অবশ্য তেমন সমস্যা নেই ্ প্যারাসুট নিয়ে আকাশ থেকে লাফ দেয়ার দৃশ্য আমার অনেক প্রিয় ।
২২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৯
টুম্পা মনি বলেছেন: ওয়াও। চমৎকার। ঈদের অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:০৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও ভাল লাগায় ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
২৩| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৮
হরিণা-১৯৭১ বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর।
কেবল কার, ট্যুরিস্ট স্পটস, এগুলো কি সরকারী, না কোন প্রাইভেট কর্পোরেশনের, না পাবলিক কর্পোরেশনের ?
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:২৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এগুলো কোন প্রাইভেট কর্পোরেশনের হওয়ার সম্ভাবনা কম। সরকারী উদ্যোগে এটি করা হয়েছে । কেবলকারের যাতায়াতের দৈর্ঘ্য ২.২ কিলো মিটার ।
২৪| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুন্দর ছবি ও ভ্রমন কথা , ঈদ শুভেচ্ছা ।
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:৩১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পরিবেশ বন্ধু কমেন্টে ও ভাললাগায় ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা ্
২৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:২৯
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এসব এবং এখানকার পত্র-পত্রিকা দেখলে মনে হয় আমাদের পর্যটন বিভাগ কতযুগ পিছিয়ে আছে। প্রকৃতির অপার মহিমায় তাবৎ ভূ-স্বর্গ বাংলাদেশেই আছে। কোন কিছু করার দরকার নেই। প্রয়োজন নেই অর্থেরও। শুধু দরকার সঠিক প্রচার করে,পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষনের। তাও আমাদের কপালে নেই তথাকথিত পর্যটন শিল্পের গালভরা বুলিতে। কারা যে এর দায়িত্বে আছে!! ধন্যবাদ।।
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:৩৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রথম যেটি প্রয়োজন সেটি হলো রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা সেটিতে আমরা অনেক পিছিয়ে ।
চমৎকার কমেন্টে ধন্যবাদ । মালয়েশিয়াকে দেখে বাংলাদেশ শিখতে পারে অনেক কিছুই ।সামপ্রদায়িক সমম্প্রিতির দেশও মালয়েশিয়া ।
ঈদমোবারক সচেতন হ্যাপী ।
২৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:১২
মামুন ইসলাম বলেছেন:
ঈদ
ঈদ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,মুবা,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,রক
রক
ঈদমুবারক
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:৩৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনাকেও ঈদ মোবারক । ভাল থাকবেন সবসময় ।
২৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:২৯
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আমি এটায় চড়েছি। আমার একটা পোষ্টে ছবি ছিল।
ঈদ মুবারাক।
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:৪১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ স্বর্ণা ।
তোমার ছবি পোস্টগুলোর কথা মনে আছে। আমি ঘুরতে খুব পছন্দ করি ।
তাই সেগুলো আমার খুব ভাল লাগতো ।প্রথম কমেন্ট দেয়ার জন্য বসে থাকতাম । তোমার কাছে একটি কদম ফুল চেয়েছিলাম মনে আছে?
তোমাকেও ঈদমোবারক ।
আমার পোস্টে তোমার কমেন্ট থাকতো রেগুলার এখন আর তোমাকে পাইনা সহজে।
ভাল আছো তো স্বর্ণকমল ।
২৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:২১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এইযে এত ঘুরে বেড়াচ্ছেন কাউকে কি খুঁজে পাইছেন
ঈদের শুভেচ্ছা সেলিম ভাই।
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:০৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কি যে বল ? কাউকে খোজার জন্য এখানে আসছি নাকি?
ঈদের শুভেচ্ছা থাকলো ।
২৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০৭
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা । পোস্ট ভালো লাগলো। +
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:২২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা । কমেন্টে ও ভাল লাগায় ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা ।
৩০| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: সিংগাপুর ঘুরে আইসেন....... পোষ্ট ভালা হৈছে.......
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সিংগাপুর যাওয়ার ইচ্ছা আছে ।
কমেন্টে ধন্যবাদ ।
৩১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:২২
না পারভীন বলেছেন: কলিগের মেয়ে ইশ্বরা প্রচন্ড কান্না জুড়ে দিয়ে আমাদের ট্রাজেডিকে সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলল
এই অংশ টা পড়ে দারুণ মজা পেয়েছি। ঈদ মোবারক ভাইয়া।
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৪২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টে অনেক ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।
আপনাকেও ঈদ মোবারক ।
ইশ্বরা আর রাহা দুজনই পুরো ভ্রমনটা মাতিয়ে রেখেছে ।
৩২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:১৯
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
মালয়েশিয়া কখনো যাইনি।
আপনার চোখ দিয়ে মালয়েশিয়া ঘুরে এলুম খানিকটা।
ধন্যবাদনম কবি
ঈদ মোবারক
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:০১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কবি দেরীতে প্রতিউত্তরে দুঃখিত।
সুন্দর কমেন্টে ধন্যবাদ । নিরন্তন শুভকামনা ।
৩৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:৫৯
কালের সময় বলেছেন: আপনার প্রতেকটি পোষ্টই অসাধারন তাই আপনাকে কোন কমেন্ড করতে ভয় লাগে যদি কোন ভুল হয়ে যায় ।
ঈদের শুভেচ্ছা নিবেন
ঈদমুবারক।
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:০৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্ট পেতে আমার ভাল লাগে।
সমালোচনা করে কমেন্টও আমার কাছে ভাল কমেন্টহীন থাকার চেয়ে।এতে নিজেকে কাজকে আর ভালভাবে করার সুযোগ সৃষ্টি হয় ।
সুন্দর কমেন্টে ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা ।
৩৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:০৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: ছবি আর বর্ণনা চমৎকার।
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে আর পাঠে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
৩৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:০৬
জুন বলেছেন: দারুন বর্ননা সাথে ছবিগুলোও অসাধারন সেলিম আনোয়ার। অনেক ভালোলাগলো আপনার ভ্রমন কাহিনী ।
লংকাউই আমি যাইনি, তবে গেনটিং এ কেবল কারে উঠে সাংঘাতিক ভয় পেয়েছিলাম । স্টেষন থেকে বিশাল এক লাফ দিয়ে অনেকটা নীচে নেমে যাত্রা শুরু হয়েছিল কেবল কারের। কারন আমরা পাহাড় চুড়ো থেকে নীচে নামছিলাম :-&
০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গেন্টিং যাওয়া হয়নি এখনো । ওটার কেবল কার নাকী বণ্ধ আছে সাময়িক।
সম্ভাব্য সব জায়াগায় ঘুরবো ।
আপু ঈদের শুভেচ্ছা ।কেমন কাটলো ঈদ ।
শুভকামনা থাকলো ।
৩৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:২৬
সুফিয়া বলেছেন: আমারও সুযোগ হয়েছিল তিন বছর আগে লংকাভি ভ্রমণের। এখানে না গেলে কেউ বুঝতে পারবেনা নিসর্গ প্রকৃতি কতটা মোহময় সৌন্দর্যের জাল বিছিয়ে রেখেছে সর্বত্র। এখানে সর্বত্র মুগ্ধতার হাতছানি। আমি আমার ভ্রমণ কাহিনীতে লংকাভিকে সম্বোধন করেছি মানুষ আর প্রকৃতির যৌথ প্রয়াসে তৈরী সৌন্দর্যের বরপুত্র হিসেবে।
সুযোগ বুঝে এখানে আমার বই থেকে লংকাভি সম্পর্কে কিছু তথ্য শেয়ার কতে চাচ্ছি। জানা যায় লংকাভির অবস্থান হচ্ছে ভারত মহাসাগর ও আন্দামান সাগরের তীর ঘেঁষে। স্থানীয়রা এর নাম দিয়েছে প্যাড়াডাইস অব মালয়েশিয়। ড. মাহাথির মোহাম্মদ সরকারী চিকিৎসকের চাকুরী নিয়ে এই দ্বীপে এসে এর সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হন। মালয়েশিয়ার চেয়ে দ্বিগুণ আয়তনের পাহাড়ী এই দ্বীপের বাসিন্দাদের তখন প্রধান জীবিকা ছিল মাছ ধরা। ঘুরে ঘুরে এদের চিকিৎসা করার সময় ড. মাহাথির এর মনে স্বপ্ন জাগে যে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর এই দ্বীপটি বিশ্ববাসীর কাছে ভ্রমণের লক্ষ্যস্থল হতে পারে।
পরবর্তীতে ১৯৮১ সালে ড. মাহাথির মালয়েশিয়ার চতুর্থ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েই তার স্বপ্ন পূরণে ব্রতী হন। চার বছর পর ১৯৮৫সালে তিনি প্রথম মন্ত্রিপরিষদে লংকাভিকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার প্রস্তাব উত্থাপন করেন। তখন সবাই তার এই প্রস্তাবকে উদ্ভট চিন্তা হিসেবে উড়িয়ে দিল। কিন্তু হাল ছাড়লেন না মাহাথির। তারই ফলশ্রুতিতে আজকের এই বিশ্বের অন্যতম আকষণীয় পর্যটনকেন্দ্র লংকাভি।
০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার কিছু তথ্য আপনার মন্তব্য থেকে এড হলো ।
মাহাথীর মোহাম্মদ এর প্রশংসা শুনেছি।তবে এখন দেখছি। ওনাকে নোবেল প্রাইজ দিলেও কম দেয়া হবে।
আজককের এই মালয়েশিয়া তার হাতে গড়া ।একক হাতে চমৎকার এক মালয়েশিয়া তিনি গড়েছেন ।
কমেন্টে ধন্যবাদ আপু ।
৩৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৩
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগলো অনেক। ছবিগুলো অসাধারণ। দেখেন, ওখানকার আরো বর্ণনা দিয়ে প্রতিকথা'র জন্য এই ভ্রমণ কাহিনি দিতে পারেন কিনা। অন্তত হাজার/ বারশো শব্দের মধ্যে। এর চেয়ে বড় হলে সমস্যা নাই।
০১ লা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আসলে এটাতো শুধু ক্যাবল কার ভ্রমনকে নিয়ে লিখা। দিনের পরবর্তী অংশ ছিল ম্যাংগ্রোভ ফরেস্ট ট্যুর । সেটা ছিল আরও আকর্ষনীয়। শেষের ছবিটতে সেটারই ইংগিত দিয়েছি ।ওটা নিয়েও লিখার ইচ্ছা আছে । দেখা যাক ।
৩৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: সেলিম আনোয়ার ,
প্রজাপতির মতো রঙিন পাখা মেলে ঘুরে বেড়ানোর কাহিনী লিখেছেন ।
ক্যামেরায় তোলা ছবি আর ভাবের ছবি মিলেমিশে একাকার ।
ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা ।
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার । ভাল থাকবেন নিরন্তর।
আপনাকেও ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা ।
৩৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪৭
সুরঞ্জনা বলেছেন: আমার পরিবারের সবাই গিয়েছে। বাকি রয়েছি আমরা দুজন। ইন শা আল্লাহ ঘুরে আসবো।
খুব ভালো লাগলো ভ্রমন কাহিনী ও ছবি।
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দুজন মিলে চলে আসুন একটা রেস্টুরেন্ট আছে হাজী আলি সামথিং ওখানে সব ইন্ডিয়ান রান্না আছে। সেখানে গেলে নিয়মিত বাংলাদেশী মানুষজনের সাক্ষাৎ পেতাম খুব ভাল লাগতো ।
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
৪০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
হাসান রাজিবুল বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই লেখককে সুন্দর একটি ভ্রমনকাহিনী আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য। আমি অনেক বছর মালয়েশিয়ায় থেকে,অনেক বার লাংকাউই গিয়েও এমনভাবে তুলে ধরতে পারিনি যেভাবে উনি ছবি এবং লেখার মাঝে লাংকাউইকে তূলে ধরেছেন।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:০৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ পাঠে আর মন্তব্যে ।
আর শুভকামনা ।
৪১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
হাসান রাজিবুল বলেছেন: সঠিক উচ্চারনের জন্য বানানটি শোধরে দেওয়ার জন্য লেখককে ধন্যবাদ।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ।
৪২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০৭
হাসান রাজিবুল বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই লেখককে সুন্দর একটি ভ্রমনকাহিনী আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য। আমি অনেক বছর মালয়েশিয়ায় থেকে,অনেক বার লাংকাউই গিয়েও এমনভাবে তুলে ধরতে পারিনি যেভাবে উনি ছবি এবং লেখার মাঝে লাংকাউইকে তূলে ধরেছেন।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে প্রেরণা পেলাম ।
৪৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩২
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: চমৎকার লাগল ।
ঈদ শুভেচ্ছা সেলিম ভাই ।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা ।
৪৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০৯
নতুন বলেছেন: আমাদের দেশের কক্সবাজার, সেন্টমাটিন কেও এই রকমের টুরিস্ট ডেস্টিনেসন বানানো যেতে পারে...
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনার সঙ্গে আমি একমত। আমাদের মহেশখালি ইনানা সেন্টমার্টিন এগুলোকে বাদ দিলেন কেন ? প্রতিটি ভাল ভেন্যু হতে পারে ।
ওগুলোকে একটু সংস্কার করে নিলেই হয় ।
সুন্দর কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা ।
৪৫| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮
আমি ইহতিব বলেছেন: ঐ কেবল কারটাতে উঠতে এক ঘন্টা অপেক্ষা করে সিরিয়াল পাওয়া যাবে বলে আর উঠা হয়নি, পরে অবশ্য গেন্টিং হাইল্যান্ডে গিয়ে কেবল কারে উঠেছি।
আর প্রজাপতির দোকানটায় ছবি তুলতে দিলো? আমাদের না করছিল তবুও একটা তুলেছিলাম -
ওখানকার মাছগুলোর ছবিও দিলাম একটা
আমাদের অবশ্য অনেক যায়গায় যাওয়া হয়নি। যেমন ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট।
আপনার পোস্টের কল্যাণে সেসব দেখার আশায় থাকলাম।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ম্যাংগ্রোভ ফরেস্ট ট্যুর নিয়ে ইতিমধ্যে পোস্ট দিয়ে ফেলেছি ।প্রজাপতির দোকানটায় ছবি ওঠাতে কোন বাধার সম্মুখিন হয়নি ।কেন হয়নি জানিনা ।
ভাল থাকবেন সবসময় সেই কামনা থাকলো ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২২
মামুন রশিদ বলেছেন: কেবল কার ভ্রমন ভালো লাগলো সেলিম । ঈদের শুভেচ্ছা ।