নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
নৌকা ভ্রমন আমার মতে সবচেয়ে উপভোগ্য ভ্রমন । আর সেই ভ্রমনের সুযোগটি এলো ক্যাবলকার ট্যুরের পরই। আসলে ম্যাংগ্রোভ ফরেস্ট নামটা আমাকে সুন্দরবন মনে করিয়ে দেয়। যেটি পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যাংগ্রোভ ফরেস্ট। লংকাউই এর ম্যাংগ্রোভ ফরেস্ট ট্যুরে আকর্ষনীয় ব্যাপারগুলোর অন্যতম হলো সেখানে ঈগল ফিডিং করার ব্যবস্থা আছে। আর আছে ফিস ফার্ম , ব্যাট কেভ, ক্রুকুডাইল কেভ, আর আন্দামন সাগরে নৌকায় ঘুরার মত চমৎকার কিছু ব্যাপার। সেখানে আছে জুতা দ্বীপ, কিলিম জিওফরেস্ট পার্ক ইত্যাদি।আমার কাছে সবচেয়ে চিত্তাকর্ষক মনে হয়েছে ঈগল পয়েন্ট আর ক্রুকুডাইল কেভ । তবে ভ্রমনের সময় ভাললাগাতে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে।
প্রথমে সংখ্যানুপাতে দুটি নৌকা ভাড়া করা হলো। স্টেশনটাই চমৎকার। দারুন রঙিন কিছু নৌকা ভেড়ানো ছিল ঘাটে। আমরা পৌঁছামাত্র আমাদের জন্য নির্ধারতি নৌকা চলে এলো। আমরা সংখ্যায় দু'জন কম হলে একটা নৌকায় হয়ে যেত। কলিগ, কলিগদের স্ত্রী আর সন্তানসহ মোট আমরা বারোজন এই ভ্রমনের সহযাত্রী। দু'নৌকায় ভাগ হয়ে যাওয়াতে ভালই হলো। নৌকার ভেতর ইচ্ছে মত খোলামেলা জায়গা পাওয়া গেল ।
যথা সময়ে নৌকা ছেড়ে দিল। আমরা চারজন রোযাদার। সন্ধ্যার আগেই ফিরতে হবে । হাতে মাত্র দুই ঘন্টা সময়। আমাদের নৌকা চলতে থাকলো । নৌকার দুই তীরে অপরুপ সবুজের ছড়াছড়ি। পরিস্কার স্বচ্ছ পানিতে আমাদের যন্ত্রচালিত নৌকা ঢেউ তুলে এগিয়ে যাচ্ছিল। নদীর তীরে বানর বানরামীতে ব্যস্ত । ম্যাংগ্রোভ ফরেস্ট সীমা নির্ধারন করে দিয়েছে উঁচু পাহাড় গুলো ।দেখে সেগুলোকে কোরাল পাহাড় মনে হলো । সেগুলোর সাদা রং আর ফসিলে ব্যাপক উপস্থিতি তেমনটাই বলছিলো। যাই আমারা নদীর বুকে ঢেউ তুলে এগিয়ে যাচ্ছিলাম । আর বিমুগ্ধ নয়নে প্রকৃতির লীলা উপভোগ করছিলাম। স্নিগ্ধ বাতাস, স্বচ্ছ্ব জল আর অপরূপ প্রকৃতি মনটা সতেজ করে দিয়েছে অনেক খানি। নদীর তীর ঘেষে বেশ কিছু ভাসমান ঘর দেখা যাচ্ছিল । জিজ্ঞাসা করে জানা গেল ওগুলো ফিস ফারম সহজ বাংলায় বলতে গেলে মৎস খামার । আমাদের ভ্রমনের অংশ হিসেবে ফিস ফিডিং এর প্রয়োজনীয় খাবার গুলো সংগ্রহ করে ট্যুরিস্ট এজেন্ট।
একটি ভাসমান ঘরে আমাদের নিয়ে যাওয়া হলো সেখানে নানা প্রজাতির মাছ জাল দিয়ে ঘিরে রেখে তারমধ্যে ছেড়ে দেয়া আছে ।একজন দশ বারোবছরের বালক আমাদের তাদের খামারের মাছগুলো দেখাচ্ছিল । পানিতে খাবার দেয়া মাত্র ক্ষিপ্র গতিতে মাছগুলি খাবার খাচ্ছিল। বেশ বড় আকৃতির একেকট মাছ। এক খোপে ছিল শার্ক । খাবার দেয়ামাত্র দৌঁড়ে এসে খাবার খেয়ে ফেলছিল ; প্রকান্ড আকারের মাছ। আর সেগুলোর আতঙ্ক জাগানিয়া বর্ননা হচ্ছিল । যেমন শার্ককে বলছে এটি খুব ভয়ানক মাছ যদি কেউ পানিতে আঙুল দাও সে আঙুল খেয়ে ফেলবে। এবং আমাদের এও বলা হলো তোমার আঙুল দিতে পারো তবে নিজ দায়িত্বে । আঙুল খেয়ে ফেললে তারা এর জন্য দায়ী নয়। পরের খোপে যেয়েও সেই একই রকম বিবরণী । শুধু মাত্রা বাড়ছিল এই আরকি। পরেরটিতে যে মাছ সেটি আরও বড়। সেটি পুরু হাতই খেয়ে ফেলবে। মাছের সাইজ দেখে অবিশ্বাসের কিছু নেই। খেলে খেয়েও ফেলতে পারে বলে মনে হলো। তাছাড়া কেবল কারের শুরুতে যে শো দেখেছি তাতে মাছের ক্ষমতা কত তা কিছুটা আঁচ করতে পেরেছি। সবার দারুন অভিজ্ঞতা হলো। সেখানে অবশ্য যেটি ইচ্ছা সেটি খাও মার্কা অফার ও ছিল।যে মাছটি পছন্দ হবে সেটি বলা মাত্র ধরে রান্না করে খাইয়ে দেয়া হবে তবে তার জন্য রিংগিত গুনতে হবে।
আমরা মানুষ সবচেয়ে বড় খাদক আর আমাদের কাছে সবকিছু অসহায় যত রাক্ষুসী আর হিংস্রমাছ হোকনা কেন? সেটা মনে করিয়ে দেয়ার জন্য এই ব্যবস্থা। আমার কোর আনের আয়াত মনে এলো যার অর্থ মনে হলো। সকল কিছু মানুষের সেবার জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে। আর আমরাও কয়েকজন প্রস্তুত ছিলাম সেগুলো খেয়ে তা প্রমান করার জন্য । সেরকম কিছু হয়নি। আর মাছ খাওয়াও হয়নি ।তবে মাছ গুলো দেখে দারুন ভাল লেগেছে। মেগা সাইজের চিংড়ি মাছ দেখে লোভ হয়েছিল দারুন। তবে কেউ মাছ খায়নি।
ফিস ফিডিং পর্ব তৃপ্তিসহকারে শেষ করে আমরা চললাম ক্রোকোডাইল কেভ এর দিকে । নৌকা ছুটে চলল । আমরা পানি হাত দিয়ে নেড়ে পুলকিত মনে এগিয়ে যাচ্ছিলাম । আমার মনটা ছিল ঈগল পয়েন্টে । চলতে চলতে এক পর্যায়ে পৌছে গেলাম কাঙ্খিত ক্রোকোডাইল কেভ। সেখানে কোন কুমির ছিলনা। তবে সেই কেভটি দেখলে যে কেউ অনুমান করবে যে এটা হয়তো প্রাগৈতিহাসিক সময়কার কোন বিশাল আকৃতির কুমিরের গুহা। আমাদের দুটো নৌকা সেই গুহায় ঢুকে গেল । গুহার দেয়ালগুলো খেয়াল করলাম।চমৎকার ! মনে হবে কেউ এঁকে রেখেছে। তাতে চুনা পাথরের প্রলেপ। আর নিচের অংশে স্পষ্ট শামুক ঝিনুকের ফসিল সম্বলিত বেডিং।এগুলো দেখে কুরাল আইল্যান্ড আর কুকুনা বেড এর কথা মনে পড়ে গেল। ফসিল বা জীবশ্মগুলি অধ্যায়ণ করলে সহজেই এর বয়স নির্ধারণ করা সম্ভব। যাই হোক একজন পর্যটকের চোখ কিছুক্ষনের জন্য হলে ভূবিজ্ঞানীর চোখে পরিণত হওয়ার সুযোগ এনে দেয় এই ক্রুকুডাইল কেভ। সেখান থেকে সোজা চলতে লাগলাম ঈগল পয়েন্টে।
অল্প সময়ের মধ্যেই দেখা গেলো বহুকাঙ্খিত সেই ঈগল পয়েন্ট। অনেকগুলি ঈগল পাখা মেলে বৃত্তাকারে উড়ছে। আর নদীর স্বচ্ছ পানি থেকে ছুঁ মেরে মাছ শিকার করছে। সত্যি এবার আভিভূত হলাম । আমরা একেবারে ঈগল পয়েন্টে গিয়ে পৌঁছলাম । বুট ম্যান মাছ ছুড়ে দিলেন নদীর স্বচ্ছপানিতে আর অমনি ঈগল ছুঁ মেরে মাছ তুলে নিল। সেখানে কিছুক্ষণ থাকার পর ছুটে চললাম আন্দামান সাগরের জুতা দ্বীপে। গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি মাথায় আমাদের সেই ছুটে চলা । পাশেই কিলিম জিওফরেস্ট পার্ক । আর আর একটু সামনে আন্দামান সাগরে কিছুদূর গিয়েই জুতা দ্বীপ। তখনও বৃষ্টি পড়ছিল। ওটার নাম কেন জুতা দ্বীপ ওর ছবিই সেটি বলে দিবে।
ফিস ফার্ম , ক্রকুডাইল পয়েন্ট, ঈগল পয়েন্ট পেরিয়ে জুতা আইল্যান্ডে আমাদের ভ্রমন শেষ হলো। এবার ঘরে ফেরার পালা। নদীপথে আমরা এগুতে থাকি। নদীর বাঁকে কোথাও একপাশে চর পড়েছে। যে পার্শ্বে চর পরে সে পাশটা নদীর পলিসঞ্চয় এলাকা স্বভাবতই সেখানটা অগভীড় আর বিপরীত পাশটা ক্ষয় এলাকা হওয়াতে সেটা হয়ে থাকে গভীড়। নদীর দুই তীর ঘেষে অপরূপ সব রূপ সুধা লেহন করতে করতে আমরা ঘাটের দিকে ফিরতে থাকি।
একসময় ভ্রমন শেষ হয়ে যায়। কলিগ তনয়া ইশ্বরার লাইফ জেকেট পছন্দ করেছে ও সেটা খুলবে না । অনেক অনুনয় বিনয় করেও কাজ হচ্ছিল না। বাবার অনেক খানি প্রলোভন আর মায়ের অনেকখানি চোখ রাঙানিতে অবশেষে আমরা সফল হলাম। লাইফ জ্যাকেট জমা দিয়ে দ্রুত ঘাট থেকে বিদায় নিলাম। সন্ধ্যা হয়ে গেছে ইফতারের সময় আসন্ন। ইফতারের প্রস্তুতি নিতে আমাদের গাড়িতে চেপে বসলাম । এটি ছিল জুলাইয়ের ২৬ তারিখ। এর মধ্যে দিয়েই দারুন আনন্দের এক নৌকা ভ্রমনের সমাপ্তি হল ।
ছবি নিজস্ব এলবাম। সহকারী পরিচালক নুরুজ্জামান সবুজ ও অনিমেষ তালুকদার কে ফটোক্রেডিট দেয়া হলো।তাদের কাছ থেকেও ছবি নেয়া হয়েছে ।
ফিস ফারম
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:১২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ১ম কমেন্টে ও ভাল লাগায় অনেক ধন্যবাদ হানিফ রাশেদিন ভাই ।
২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:১২
নীল-দর্পণ বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:১৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যপাদ নীলু আপু । ভাল থাকবেন সবসময়। এই শুভকামনা থাকলো ।
৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:২১
শেখ মফিজ বলেছেন: সুন্দর বণর্না ।
তবে দেশটা কোনটা ?
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ। দেশের নাম মালয়েশিয়া হেডিং এ এড করে দিলাম ।
৪| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৪৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর!
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে অনেক ধন্যবাদ ঢাকাবাসী ।শুভকামনা নিরন্তর ।
৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০১
টুম্পা মনি বলেছেন: খুব চমৎকার ছবি।
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আর লেখার কি অবস্থা ।ওটা ভাল হয়নি টুম্পামনি ।
কমেন্টে ও ভাললাগায় অনেক ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা ।
৬| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০৪
লিখেছেন বলেছেন: jose
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টে ধন্যবাদ সুপ্রিয় লিখেছেন । ভাল থাকবেন। নিরন্তর শুভকামনা ।
৭| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০৭
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ছবি আর বর্ণনা মিলিয়ে বেশ হয়েছে ...
খুব ভালো আর আনন্দে আছেন দেখি সেলিম ভাই
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:০৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পোস্ট ভাল লাগাতে ভাল লাগলো। আনন্দ সৃষ্টি করে নিয়েছি মহান আল্লাহর কৃপায় ।
৮| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১৫
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
দারুন দারুন!!
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ অরুদ্ধ সকাল। ভাল থাকবেন সবসময় ।নিরন্তর শুভকামনা ।
৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১৫
পাকাচুল বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর।
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অনেকদিন পর পাকাচুল খোশআমদেদ। সত্যি খুব ভাল লাগছে আপনাকে ব্লগে পেয়ে ।
লেখা বুঝি খারাপ হয়েছে।
নিরন্তর শুভকামনা । আপনার পাকাচুল কাচা হোক ।
১০| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:১৮
টুম্পা মনি বলেছেন: হেহেহে লেখা আসলে পড়িনি। ফাঁকি দিয়েছি। তবে আপনি সব সময়ই চমৎকার লেখেন। শুভেচ্ছা।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে উৎসাহিত হলাম।তবে ফাঁকি দেয়া ভাল নয় ।
১১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪৪
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার পোস্ট !! ছবিগুলো দেখলাম।
আগেই তো বললাম, আপনি খুব মজা করছেন।
আপনার রাসেল কার্সনের পোস্টটি সংকলনে সংযোগ করা হয়েছে, পারলে দেখে আসবেন।
১২| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪৭
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার পোস্ট !! ছবিগুলো দেখলাম।
আগেই তো বললাম, আপনি খুব মজা করছেন।
আপনার রাসেল কার্সনের পোস্টটি সংকলনে সংযোগ করা হয়েছে, পারলে দেখে আসবেন।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দেখলাম ধন্যবাদ। সংকলনে নেয়ার জন্য।
শুভকামনা থাকলো সুমন কর ।ভাল থাকবেন সবসময় ।
১৩| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০১
এম. এ. হায়দার বলেছেন: "ফরিদী" (!!) ভাই তো মজায় আছেন।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মজায় আছি আবার মজায় নাই ।
আপনি কেমন আছেন ?
১৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৩৫
হাতীর ডিম বলেছেন: ছবি আর গল্প এক সাথে ভালো লাগলো। ঘুরতে যাওয়ার জন্য লোভ লাগতেছে
ভাল থাকবেন
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ । নিরন্তর শুভকামনা ।ঘোরার লোভ হওয়া স্বাভাবিক।
নৌকা ভ্রমন হলেতো কথাই নেই ।
ভাল থাকবেন। হাতির ডিম । কমেন্টে ধন্যবাদ ।
১৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৭
এম. এ. হায়দার বলেছেন: এই তো... দরজা-জানালা বন্ধ করে বই পড়তেছি... আপাতত সায়েন্স ফিকশন। আপনার ছবি দেখে লৌভ লাগতেছে কোথাও থেকে ঘুরে আসার জন্য।
ঘুরে বেড়াবার দরকার আছে।
আপাতত কল্পনায়...
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:২৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন বলেছেন। ইউটিউব থেকে ফিসফারমটাও এড করে দিলাম । দেখতে পারবেন ক্লিক করে ।
ছবি দেখে কল্পনায় আরো ঘুরাটা সহজ হবে ।
১৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৩১
আরজু মুন জারিন বলেছেন: অসাধারণ একটি পোস্ট সেলিম ভাই। এত অভিভূত যথাযথ ভাষা খুঁজে পাচ্ছিনা ভাব প্রকাশের। আমি এই ধরনের পোস্ট গুলি লাইক করি। কোন জায়গার ছবি সহ সুন্দর বর্ণনা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। শুভেচ্ছা রইল। সামনে আর ও এইধরনের পোস্ট এর অপেক্ষায় থাকলাম। ভাল থাকবেন কেমন।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৩২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা ।
১৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:২৪
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: বাংলা চ্যানেল এর একটা ট্রাভেল শো তে জায়গাটা দেখে যেতে ইচ্ছে করেছিল , আজ আবার ইচ্ছে টা তীব্র হলো এই পোস্ট দেখে ।
গুল্টুশ বেবি টা কে? ?
।ধন্যবাদ কবি শেয়ার করার জন্য
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৩৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: একদম লাস্টের জন ইশ্বরা । ট্রাভেলের কিছু অংশ এড করে দিয়েছি এখানেই দেখা যাবে।
১৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৬
লিরিকস বলেছেন: খুব সুন্দর।
খুব ভালো লাগল।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
১৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অসাধারন +++
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৪৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এটা আমারা ৪৯৯ তম পোস্ট ।আর একটি পোস্ট হলে ৫০০ তম হয়ে যাবে ।
কমেন্টে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
২০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:০৬
অদীত বলেছেন: ভালো লাগল ভাইজান। এমন একটা ট্যুর দিতে খরচাপাতি কেমন হবে জানাবেন।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:১০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বেশি নয় ৫০০ রিঙ্গিতে নৌকা পেয়ে যাবেন।যত বেশি সময় ততবেশি টাকা। আর লংকউই তে যেতে প্লেন কস্ট থাকা খাওযা সহ আর কয়েক রিঙ্গিত হলে হবে। আর মজা পেতে হলে আমার মত মজাখুর পাবলিক লাগবে।তার জন্য থাকা খাওয়া খরচ বহন করলেই হবে ।
কমেন্টে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
২১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৫৪
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনারে হিংসাই
অসাধারণ!
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ মামুন ভাই।
হিংসান ক্যালা।
হিংসান ভাল কাজ নয়।
২২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২১
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: মাইনাচ +++++++
হুর মিয়া , একলা একলা ঘুরতাছেন , আর ত সহ্য হয় না
ভালো থাকবেন
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ।
এখন আমার বেলা নেহি আর বহিব একাকী বিরহের ভার।
২৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০০
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: এত সুন্দর সুন্দর ছবি ও বর্ণনা খুব ভাল লাগল ।সবার সাথে শেয়ার করার জন্য থ্যাঙ্কস এ লট ।ভাল থাকুন সব সময় ।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।আপনাদের ভাললাগায় আমার প্রচষ্টা স্বার্থক ।
ঈদের শুভেচ্ছা থাকলো ।
২৪| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১
আমি ইহতিব বলেছেন: বাহ্ বাহ্ অদেখা অনেক কিছুই দেখা হয়ে গেলো আপনার পোস্টের কল্যাণে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৩২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও ভাললাগায় ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৩২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও ভাললাগায় ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
২৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সেলিম ভাই, সেইরাম লোভ হচ্ছে... হিংসা, হিংসা এন্ড হিংসা।
২৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনি কি জানেন, গত তিন মাস যাবত ব্যাক্তিগত উদ্যোগে আমি একটা মাসিক ভ্রমণ সংকলন করছি। SOMEWHEREINBLOG'S ব্লগারস ট্রাভেলিং ডায়েরী -আগস্ট ২০১৪ (ভ্রমণ সংকলন -আগস্ট ২০১৪) 'তে আপনার এই লেখাটি সেরা তালিকায় স্থান পেয়েছে। আপনি চাইলে পোস্টটি দেখে আসতে পারেন।
বিঃদ্রঃ এটা কোন পোস্ট পাবলিসিটি বা মার্কেটিং নয়, সহ-ব্লগার এবং পোস্টদাতা হিসেবে দায়বদ্ধতা।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এটা আমার সবচেয়ে ভাল লাগার ভ্রমন হিসেবে মনে থাকবে । কলিগদের স্ত্রীরা এই ভ্রমনে সবচেয়ে খুশি হয়েছিল এবং বলেছিল এটা তাদের সেরা বেড়ানো ।
২৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:২৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মাত্রে বেড়িয়ে এলাম, কিছুটা লেখার চেষ্টা করবো।
০১ লা জুন, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে এবং পাঠে অনেক ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা ।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:০৮
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগা রইলো।