![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
পা’য়িন্দা ওয়াটার ল্যান্ড।বেশ আগেই পরিকল্পনা করে রাখা ওখানে বেড়াতে যাওয়ার। আজ সুযোগ এসেগেল ওখানে যাওয়ার। ওখানে বেড়াতে যাওয়ার বেশ কয়েকটি যুক্তির একটি হলো ওটাতে জলাশয়ে ঘেরা সবুজের সমারোহে প্রকৃতির আশীর্বাদ পুষ্ট।ওখানে যেতেও সময় লাগে মাত্র চল্লিশ মিনিট।ওখানে ছিপ ফেলে মাচ ধরার সুযোগ আছে শুনেছি। আর শুনেছি ওখানে ক্রুকুডাইল পন্ড আছে।যেখানে পঞ্চাশটির মত কুমির আছে।উপকূলবর্তী এলাকার কুমির ।আছে জলহস্তি।তাছাড়া বিখ্যাত সেই উচু জায়গাটিতে চরে এর চারপাশটা দেখার সুযোগ।রাতের ঘুমে ইতিমধ্যে মাছ ধরার স্বপ্নও দেখে ফেলেছি।মাছ ধরার স্বপ্ন বয়ান করার পর দুই কলিগের পরীর মতন মেয়ে রাহা আর ইশ্বরা তাদের খেলনা ছিপ নিয়ে ভ্রমনের প্রস্তুতি নিচ্ছিল।রাহার ছিপ পাওয়া গেলেও ইশ্বরারটা পাওয়া যাচ্ছিল না। যাইহোক সবাই উঠে পড়লাম গাড়িতে।গাড়ি চলতে থাকলো গন্তব্যে। যথাসময়ে পৌছে গেলাম সেখানে। কড়া রোদ।রোদে পোড়ে গেছে জলে ভেসে থাকা পদ্ম পাতা।পোরে গাঢ় বাদামী বর্ণ হয়ে গেছে সেগুলো।প্রবেশ দ্বারে ওটার দায়িত্ব প্র্রাপ্ত লোকদের কাছ থেকে জেনে নিলাম ওটার ভিতরে কিকি দেখার মত উপকরণ আছে দেখার।ওটাতে ঢুকতে কোন টিকিট কাটতে হয়নি।গেটম্যানদের নির্দেশনা মত সোজা চলে গেলাম সেই উচু মঞ্চে যেখানে থেকে চারিদিকের সমস্ত নৈসর্গিক দৃশ্যাবলী দেখা যায়।সেই মাচাটাতে সর্বোচ্চ দশজন একসঙ্গে ওঠা যায়।সবাই ওঠে গেলাম একেবারে ওপরে ।চমৎকার বাতাস বইছিলো।কড়া রোদ থাকা সত্ত্বেও গা জুড়িয়ে গেল হিমেল হাওয়ায়।সিড়ি ভেঙে ওঠে ক্লান্ত সবাই ততক্ষনে শুয়ে পড়েছেন পাটাতনে। আমারও চোখ বন্ধ হয়ে গেল হালকা তন্দ্রামতন অবস্থা।সেই ভাললাগা শুধু উপলব্ধি করার মতন।একসময় ওঠে দাড়ালাম আর চারিদিকে তাকোতে থাকলাম।দূর থেকে দূরে।পুত্রজায়া শহরটাও দেখা যাচ্ছিল।আর তার কাছটা ঘিরে সবুজ বন।আর বেশ কয়েকটি জলাশয়। চোখে জুড়িয়ে গেল সবুজে জলে পদ্মফুলে আর মনু জুড়িয়ে গেল খোলা হাওয়ায়।সেখান থেকে নেমে গেলাম ।কিছুক্ষণ হাটলাম বনে কলিগের ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে।গিয়ে তেমন আকর্ষনীয় কিছু পাইনি। ফিরে এসেছি ব্যর্থমনে ।ততক্ষণে ক্লান্ত হয়ে গেছি।ক্ষুধা লেগে গেছে।একটা স্টলে খেতে গেলাম।নাসি গোরেং আয়াম। মালয়েশিয়ান চালসবজিমুরগি মিশ্রিত খাবার।সেখানে ঢুকেই দেখি একটা ময়ূর হাটছে।বেশ বড় সাইজের ময়ূর। ময়ূর দেখলে আমার একজন প্রিয় মানুষের কথা মনে পড়ে যায়।সেই ময়ূরে পিছনে ছুটতে গিয়ে আরও কয়েকটি ময়ূর ক্যাঙ্গারু পাওয়া গেল।আর পাওয়া গেল বিভিন্ন ধরণের সাপের বিবরণ আর ছবি।একজন পাকিস্তানী লোক ওটাতে গার্ডের দায়িত্বে ছিলেন। তার কথায় জানা গেল পা ইন্দা ওয়াটারল্যান্ড বড় বড় সাপের অভয়ারণ্য।তবে আমার বিশ্বাস হয়নি। আমি যখন কলিগের ছেলেকে নিয়ে বনে ঢুকেছিলাম তখন বড় সাপ তো দূরের কথা একটি ছারপোকাও দেখিনি।যদিও বর্ণনা শুনে কলিকের গা শুকিয়ে গেছে। খাবার শেষে কুমির দেখতে গেলাম ।পুকুরে গিয়ে দেখি অনেক গুলি কুমির ভাসছে।একটি হা করে আছে।কুমিরের কোন জিহবা নেই সেটা প্রমান করার জন্য তার এই বিশাল হা প্রচারণা চালাচ্ছে।হা আর নামছেনা।কিছু ক্ষণ পরে সেটি সেরে গেলে চেয়ে বড় আরেকটি সেই জায়গায় এসে হা করে রইলো।তারপর আরেকটি একই কাজ করলো।খুব হাশি পেল এই ভেবে যে ওটা বোধ হয় কুমিরের হা পয়েন্ট।হা পয়েন্টে গেলে কুমিরদের হা করে থাকার একটা অলিখিত নিয়ম আছে।অবশ্য আমরাও সবাই হা করেই কুমির দেখছিলাম।কুমির ভেসে আসছে।কুমি ডু্ব দিয়ে স্থির হয়ে আছে।কুমির হা করে আছে।গুনে দেখলাম তেরটি কুমির।ওখানে নাকি
মোট ৫০ টি কুমির আছে।বড়টির বয়স ৬০বছর।পাকিস্তানী ভদ্রলোক জানালেন কুমির নাকি প্রাণি মরে পচে গেলে সেটা খায়। তার আগে খায়না। আমি প্রশ্ন করলাম কুমিরগুলো কোন মানুষ খেয়ে ফেলার ঘটনা আছে কিনা? সে বলল নেই।কুমির দেখা শেষ করে জলহস্তি দেখলাম ।দুটি জলহস্তি ডাঙায় ওঠে তৃনগুল্ম খাচ্ছিল।তারপর একটি জায়গায় গেলাম যেখানে মাছ আছে।মাছকে খাবার দিলে সব মাছ এসে খাবার খেতে থাকে।ছিপ ফেলে মাছ ধরার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলো না।তবে গার্ড লোকটি পরবর্তীতে আসলে মাছের ছিপ ম্যানেজ করে দিবেন আশ্বাস দিলেন। এবং এও বললেন প্রতি ছিপ ভাড়া দশ রিঙ্গিট।দুঘন্টা সময় ছিপ ফেলা যাবে।তবে কোন মাছ ধরা না পরলে তার জন্যে তিনি দায়ী হবেন না। আর টাকাতেও কোন ছাড় নেই।ওখানেই সমাপ্ত হলো পায়িন্দা ওয়াটারল্যান্ড সেলাঙ্গর ভ্রমন ।সেখান থেকে আমাদের হিমু রঙের গাড়িতে চড়ে সোজ বাসার পথে রওয়ানা দিলাম ।তখন সূর্য ডুবছিল। দারুন দেখাচ্ছিল আকাশটা ।সুন্দর আকাশ পাহাড় পাম বন দেখতে দেখতে বাসায় চলে আসলাম।
পায়িন্দা ওয়াটার ল্যান্ডের কয়েকটি ছবি
নাছি গোরেং আয়াম
রাহামনির ছিপ ফেলা
কুমির দেখতে এখানে ক্লিক করুন
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে পাঠে ও ভাললাগায় অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ঈশ !!! ময়ূরটা যদি পেখম মেলে দিতো
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মেলবে এবার ময়ূরী পেখম মেলবে
হৃদয়খানি উজাড় করে প্রেমের খেলা খেলবে ।
ভালবাসার দুলুনিতে এবার ময়ূরী দোলবে ।
৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২২
রেজওয়ান করিম বলেছেন: বাহ
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ। ছবির চেয়ে বাস্তবতা বেশি সুন্দর।
ভাল থাকবেন।
৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:০৪
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: মালয়শিয়া জয় করে তবেই দেশে ফিরুন , সেলিম ভাই !
খুব মজা করে ঘুরে বেড়াচ্ছেন আর পোষ্ট লিখছেন ! ++++++++
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কামনায় ধন্যবাদ। মালয়েশিয়াতে প্রচুর ট্যুরিস্ট স্পট। ওগুলো সব কভার করা অসম্ভব ।
আপনাদের নিয়ে শেয়ার করার জন্য পোস্টগুলো দেয়া।
শুভকামনা থাকলো ।
৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:৪৩
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: বাহ! সুন্দর বর্ণনা আর ছবি।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পাঠে আর কমেন্টে ধন্যবাদ। শুভকামনা জানবেন ।
৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:০৬
ডি মুন বলেছেন: বাহ, ছবিগুলো খুব মনে ধরেছে।
শেষে খাবারের প্লেটের ছবি দিয়ে পাঠকের মনে ক্ষুধার উদ্রেক করার অপচেষ্টার বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানাই।
ভালো থাকুন সব সময় সেলিম ভাই।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:০৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুপ্রিয় ব্লগার একজন জিজ্ঞাসা করেছেন রিয়েল কুমিরের ছবি কিনা তার প্রমান ইউটিউব এড করে দিলাম ।
ওটা বেশ ভালই লাগবে । অন্তত আমার তাই বিশ্বাস ।
৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:০৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা আর অপুর্ব সব ছবি। ভাল লাগল।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৬:৪০
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা খুবই চমকপদ ।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৪৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আর ভিডিও অংশটা কেমন হলো ? ঈশ্বরা আর রাহামনির কথাগুলো ।
ধন্যবাদ কমেন্টে পরিবেশ বন্ধু ।
৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৪৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
ময়ূর দেখলে প্রিয় মানুষের কথাই মনে পড়বে...
অবশ্যই শত্রুর কথা মনে পড়বে না
সুন্দর বর্ণনায় হারিয়ে গেলাম...
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যথার্থ বলেছেন।
আপনার ভাল লাগায় ধন্যবাদ ।
১০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৫০
আরজু মুন জারিন বলেছেন: পা’য়িন্দা ওয়াটার ল্যান্ড।বেশ আগেই পরিকল্পনা করে রাখা ওখানে বেড়াতে যাওয়ার। আজ সুযোগ এসেগেল ওখানে যাওয়ার। ওখানে বেড়াতে যাওয়ার বেশ কয়েকটি যুক্তির একটি হলো ওটাতে জলাশয়ে ঘেরা সবুজের সমারোহে প্রকৃতির আশীর্বাদ পুষ্ট।ওখানে যেতেও সময় লাগে মাত্র চল্লিশ মিনিট।ওখানে ছিপ ফেলে মাচ ধরার সুযোগ আছে শুনেছি। আর শুনেছি ওখানে ক্রুকুডাইল পন্ড আছে।যেখানে পঞ্চাশটির মত কুমির আছে
কুমিরের কথা শুনে তো ভয় পেয়ে গেলাম।এমনিতে পোষ্ট টি চমৎকার সেলিম ভাই।অনেক অনেক ধন্যবাদ।শুভেচ্ছা জানবেন।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টে ও পাঠে অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন সবসময় এই কামনা থাকলো ।
১১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২৯
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার !!
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
১২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১
ফেরারী আউট-ল বলেছেন: চমৎকার
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুাভকামনা ।
১৩| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮
মামুন রশিদ বলেছেন: সুন্দর ।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মামুন ভাই কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন সবসময় ।
১৪| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: দারুন দারুন সব ছবি !! অতি চমৎকার --
০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা।
১৫| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৯
সকাল রয় বলেছেন:
পায়িন্দা ওয়াটার ল্যান্ডেরএর ছবি গুলো হেব্বি লাগলো
০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টেও পাঠে ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
১৬| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৪২
নীলসাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা সেলিম আনোয়ার ভাই!
কুমিরের হা র অংশে হাসি পেলো খুব!!
ভাল থাকবেন। শুভেচ্ছা নিরন্তর।
১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টে অনেক ধন্যবাদ নীল সাধু । ভাল থাকবেন সবসময় ।
১৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:০০
ড. জেকিল বলেছেন: কুমির তাজা শিকার খায়না ? আজিব!
১১ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ডিসকভারী চ্যানেলে দেখেছি তাজা মানুষ গিলে ফেলতে।মুভিতেও।
১৮| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: চমৎকার একটা মিনি ভ্রমণ লগ ...
ভালোলাগা রইলো সেলিম ভাই ...
১৯| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: পরের বার যেখানে যাবেন বেড়াতে সেখানকার ও একটা দিয়ে দিয়েন আমাদের জন্য ...
৬ষ্ঠ প্লাস ...
২০| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯
বৃষ্টিস্নিগ্ধা বলেছেন: অনেক ভালো লিখেছেন ভাই। চালিয়ে যান। কিন্তু আপনি যেহেতু মালোয়েশিয়ায় আছেন এবং পড়াশোনা করছেন, তাই অনুরোধ করবো জায়গা গুলোর নামের ব্যাপারে একটু সতর্ক হওয়ার জন্য। যেমন: "পা’য়িন্দা ওয়াটার ল্যান্ড" নয়, জায়গাটি হলো "পায়্যা ইন্দা ওয়েটল্যান্ডস" (Paya Indah Wetlands)। "পুত্রজায়া" নয়, পুত্রাজায়া (Putrajaya), এটা মালোয়েশিয়ার একটি বিখ্যাত শহর।
২১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২
জাফরুল মবীন বলেছেন: বেশ ভাল লাগল।আপনার মালয়েশিয়া অবস্থানকালীন সকল স্পট ট্যুর নিয়ে একটা সংকলিত পোস্টের দাবী আগে থেকেই জানিয়ে রাখলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৯
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার ভ্রমন ব্লগ।