নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় ভূতত্ত্ববিদ ।ভালো লাগে কবিতা পড়তে। একসময় ক্রিকেট খেলতে খুব ভালবাসতাম। এখন সময় পেলে কবিতা লিখি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ভালো লাগে খুব। ভালোলাগে রবীন্দ্র সংগীত আর কবিতা । সবচেয়ে ভালো লাগে স্বদেশ আর স্বাধীন ভাবে ভাবতে। মাছ ধরতে

সেলিম আনোয়ার

[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।

সেলিম আনোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

আগমনি

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:১০

শায়লা। ভালবাসার শায়লা।দারুন মায়াবতী গুণবতী মিষ্টি একটা মেয়ে।বলতে গেলে এরকম মেয়ে পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই।সব কথার পিছনে যুক্তি থাকা চাই। এরকম একটি কম্প্লিমেন্টের পিছনে শক্তিশালী যুক্তি হলো অর্ক নিজে।অর্কের মত গাধা্ টাইপ একটা ছেলেকে প্রতিদিনের হাজারটা গাধামো সহ্য করে ভালবেসে যাওয়া আর কোন মেয়ের পক্ষে সম্ভব নয়।কিন্তু শায়লা অবলীলায় তা করে যাচ্ছে।অর্কের গাধামো সীমা ছাড়িয়ে গেলেও শায়লা ঠিকই তাকে প্রশ্রয় দেয়।অর্কের দোষের কথা বলে শেষ করা যাবে না। পৃথিবীতে অনেক অপদার্থ মানুষ আছে যাদের চেহারা সুন্দর। অর্কের সেটিও নেই। কুৎসিৎ চেহারা নিয়ে অনেক অনেক গাধামো নিয়েও শায়লার মত অসম্ভব রূপবতী একটা মেয়ের আনুকূল্য পাওয়া কোন যুক্তিতেই খাটেনা।মানুষের রুচীবোধ থাকা উচিৎ।অর্কের সেদিকটায়ও ঘাটতি। একদিন সে শায়লাকে নিয়ে গেল একটা ফুসকাস্টলে খোলা আকাশের নীচে ।এত বাজে ফুসকা শায়লা জীবনেও খায়নি।ফুসকাগুলো কেমন মেদা।সেগুলোর কয়েকটিতে আবার বালুর সুস্পষ্ট উপস্থিতি।দাতের নিচে পরে সেগুলো থেকে কিচকিচ শব্দ হচ্ছে।সেগুলো খেয়ে পেট খারাপ হওয়ার একটা সমূহ সম্ভাবনা হিসেবে পেটে বুদবুদের উপস্থিতি দেখা দিলো। খাওয়া শেষ করার পর অর্ক গাধাটা শায়লাকে জিজ্ঞাসা করে ফুসকা কেমন লাগলো। অন্য কোন মেয়ে হলে নির্ঘাত গালে কষে একট চড় বসিয়ে ওখান থেকে বিদায় নিতো । অর্কের ছায়াও সে মারাতো না কোনদিন। খাওয়া শেষে যথারীতি ফুসকার টাকাটাও শায়লার কাছ থেকে গেল। শায়লাকে যেখানে সবাই ভালবাসে সেখানে অর্ককে করে অবহেলা।বিশাল একটা ভূড়ি দিয়ে আর যাই হোক সুখ্যাতি মিলার কথা নয়। তারপরও শায়লার সহানুভূতি গাধাটাকে। এটা সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র শায়লার বদান্যতায়। শায়লার প্রচন্ড ব্যস্ত জীবনে অর্ক একটা বিরক্তি ছাড়া কিছুই নয়। যখন তখন ফোন করে বিরক্ত করা তার অভ্যাস। শায়লা সব কিছু সহ্য করে। আর একটা ব্যাপার না বললেই নয়। আর সেটি হলো লিখতে গেলে বানান ভুল করা।এমন কী শায়লার নামের বানানেও ভুল করে বসে থাকে অর্ক। এই ভ্যালেন্টাইনস দিবসেও শায়লার নাম লিখতে ভুল করে ভালবাসার পত্র দিয়েছে। ল বর্ণের পরিবর্তে অন্য বর্ণ ব্যবহার করেছে। তারপরও শায়লা তাকে ক্ষমা করে দিয়েছে। ভালবাসা দিবসে ভালবাসা না জুটলেও অন্তত ক্ষমাতো জুটেছে সেই বা কম কিসের ।এরকম ভূড়ি ভূড়ি অভিযোগ শায়লা দাড় করাতে পারে। কিন্তু করে না।



অবস্থার পরিবর্তন হয় ।শায়লার কাছের মানুষরা অবশ্য অর্কের ব্যাপারে কানভারী করতে ছাড়ে না।তারা নিয়মিত অর্কের ব্যাপারে শায়লাকে নিরুৎসাহিত করতে থাকে।তার নামে নানা অভিযোগ জানাতে থাকে। এত অভিযোগের ব্যাপারগুলো সে শুধু অর্ককে বলে। অর্ক অবশ্য সাধ্যমত শায়লার মনের মত হবার চেষ্টা করে।সেটি আর হয়ে ওঠে না। দুজনের নাকি সব বিষয়ে বিস্তর ব্যবধান। শায়লার পছন্দ ওয়েষ্টার্ন হিরো আর অর্ক হলো পুরোপুরি গ্রাম্য জিরো।শায়লা আধুনিক অর্ক খেত্তি ।এসব অভিযোগের পাশাপাশি যোগ হয় নিত্য নতুন অভিযোগ। সেগুলো অবশ্য শায়লার বাবা মার থেকে শায়লার মস্তিষ্কে ঢুকেছে। সেটি হলো অর্ক কথায় কথায় আল্লাহ খোদার নাম নেয়।সুযোগমত হাদীস ছাড়ে।সেগুলো শায়লাকে আরো বিরক্ত করে তুলে। বিশেষ করে শায়লার মায়ের কথানুযায়ী হুজুররা মিথ্যে বলে আর হাদীস নাকী সব জাল বানোয়াট। এ কথার প্রতিউত্তর জানা নেই অর্কের।অর্ক অবাক হয়ে ভাবে ।



একদিন কথা বলার সময় শায়লা অর্ককে স্পষ্ট জানিয়ে দেয় ভাল ছেলেমেয়েরা বাবা মার পছন্দে বিয়ে করে।তাদের কথা শুণে।এটি শুনে অবশ্য অর্কের মাথা ঘুরতে থাকে।সে তার বাবা-মার কথার বিপরীতে তো আর শায়লার সঙ্গে ভাব জমানোর চেষ্টা করেনি।এমনকি শায়লা সরাসরি অর্কের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে সে নাকি কঞ্জুস।নিজের পকেট থেকে টাকা খরচ করেনা। আর অপদার্থও বটে। মোদ্দা কথা অর্ক অকর্মন্য।এসব কথা সে কার থেকে পায় সেই ভাল জানে। আর অর্ক অবাক হয়। অর্কের পিছনে শত্রু লেগেছে। একদিন শায়লা অর্ককে জিজ্ঞাসা করে অর্ক দুপুর বেলা কি খাচ্ছে।অর্ক তখন দুপুরে অফিসে বসে বাসা থেকে আনা রুটি খায়।এটি অবশ্য শায়লার কথা ভেবেই ।কারণ শায়লার অভিযোগ অর্কের বিশাল সাইজের ভূড়ি নিয়ে। সেটা কমাতে হবে।তাই ভোজন রসিক অর্ক তার রসনার লাগাম খানি টেনে ধরেছে।সেটা বলা যায় শায়লার প্রতি তার প্রেম। অথচ সেটিকে শায়লা কিপ্টেমী হিসেবে ধরে নিয়েছে। এ দুঃখ কোথায় রাখবে? অর্কের দুঃখের সীমা নেই এটা ভেবে যে সে যত ভালবাসা সুলভ কর্মসূচি নিচ্ছে শায়লা ততই বিরক্ত হচ্ছে । অর্কের আফসোস বাড়ে। শায়লা তার কাছ থেকে ক্রমাগত দূরে সরে যাচ্ছে । তার প্রতি শায়লার সামান্য অনুভতি করুনা মনে হতে থাকে অর্কের কাছে ।সে মনে মনে নিজেকে প্রবোধ দিতে থাকে । শায়লা তার জন্য নয়। প্রকৃতি নিশ্বয়ই অসুন্দর কিছু হতে দেবে না ।অসুন্দর কিছু না হওয়াটাই ভাল । অর্ক নিজের মনকে অন্য কারো দিকে সরানোর প্রচেষ্টা নিয়েছে। বেশ কয়েকবার ।লাভ হয়নি । এমন অপদার্থকে কে ভাল বাসবে । অর্কের সম্পর্ক ভাঙার একটা বিশেষ যোগ্যতা আছে । চমৎকার একটা সূচনার পর ঠিক সাত দিনের মাথায় যে কোন মেয়ে অর্কের কাছ থেকে সরে যায়। তবে এর পিছনে অর্কের প্রধান যুক্তি হলো শায়লার প্রতি তার প্রেম অত্যন্ত সুকৌশলে তাকে অন্য রমনীর কাছ থেকে সরিয়ে দেয়। যখন হৃদয় সম্প্রদানের চূড়ান্ত ব্যাপারটি ঘটতে যাবে ঠিক সেই সময় অর্ক সিদ্ধান্তহীনতায় ভূগে। ফলাফল মেয়েটি অন্য কোন ছেলের গলায় ঝুলে পরবে ।অর্ক অবশ্য একটি বিশেষ কারণে কিঞ্চিত খুশি হয় । এই ভেবে যে তার কল্যাণে অনেক ছেলে বিয়ের পাত্রী পেয়ে যাচ্ছে । তবে দুঃখটা বেশি হয় এই ভেবে যে সে শায়লাকে মুক্তি দিতে পারছে না ।পারছে না আপন করে পেতে। নিজেকে মাঝে মাঝে নিচু শ্রেনীর পাপী ভেবে বসে থাকে। শায়লা সব কিছু জানে ।ওসব নিয়ে অর্কর সঙ্গে ঠাট্টা সুলভ আলাপ করতে ছাড়েনি ।তবে গতদিনের ফোনে শায়লার কন্ঠ ছিল কঠিন রকম গম্ভীর ।



তারপরও অর্ক শুনতে থাকে । শায়লা তাকে আজ গুরুত্বপূর্ন কিছু কথা বলবে। আকাশটাতে মেঘ জমেছে। শীতের দিনে বৃষ্টি উপভোগ্য কোন বিষয় নয় অর্কের কাছে । ভোর বেলার শিশির তার পছন্দ । কেমন সবুজ ঘাসের ডগায় বসে থেকে ঝলমল করতে থাকে ।নিরব কোন বার্তা নিয়ে সবুজ ঘাসে তার সহবাস। বৃষ্টি আসবে বোধ হয় । শায়লা আজকে আসবে তো ? অর্ক শুধু ভাবে আজ কিছু একটা হবে ।কিছু একটা হতে চলছে ।অজানা কিছুর আগমনি ধ্বনি তার হৃদয়ে বাজতে থাকে ।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪২

সুমন কর বলেছেন: অর্ক-শায়লার গল্প ভাল লাগল।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ১ম কমেন্টে ও পাঠে অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।

২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩

সোহানী বলেছেন: তারপর কি হলো ??? এভাবে শেষ করা ঠিক নয় মি: কবি !!!!!!

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ছোট গল্পতো এমনই হয় । আগমনি ২ হবার সম্ভাবনা কম।


গল্প শুধু মিথ্যে মিথ্যে খেলা । তাই লিখতে ইচ্ছে করে না । :)

৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৬

লাবনী আক্তার বলেছেন: অর্করা এভাবেই আশা নিয়ে বেঁচে থাকে।

আমি বলব শায়লার জন্য অপেক্ষা না করে অর্কর উচিত সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। যেহেতু তার ভালোবাসা শায়লার কাছে কোন গুরুত্বই পায়না। জীবনে সহজভাবে কোন কিছুই পাওয়া যায় না।


যাক, শুভকামনা রইল কবি ভাইয়ের জন্য।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ । শায়লা ভাল কিছুর আগমনি ধ্বনি নিয়েও আসতে পারে ।

৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: গল্প ভাল লাগল্ ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গল্প পাঠে ও ভাললাগায় ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা ।

৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৯

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেশ ভাল লাগল ।।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও ভাল লাগায় ধন্যবাদ ।

৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:১৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমিও গোলাপের মত একজনকে পেয়েছিলাম,যে আমার "সব কিছু" মেনে নিয়েই ভালবেশে ছিল।। আমার রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টটাকে সতীন বলে অভিহিত করতো।। কিন্তু ঘর করা তার কপালে ছিল না।।
সত্যিই কষ্টে ফেলে দিলেন ভাই।। আমার শায়লা হারিয়ে গেছে কিন্তু আমি পড়ে আছি তার স্মৃতি নিয়ে।।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমার তো আর রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নেই। :) লতাগুল্ম টাইপ মানুষ।
যাই হোক গল্প পড়েছেন কমেন্ট করেছেন । খুব ভাল লাগলো ।আপনার বাস্তব জীবনের কষ্ট উপলব্ধ হলো ।

মন খারাপ করেদিলেন । প্রশমিত হোক আপনার দুঃখ।

তবে আমার স্বপ্ন বাংলাদের রাজনীতিতে পক্ষ বিপক্ষ থাকবে।কিন্তু তাদের মধ্যে সুন্দর সম্পর্ক থাকবে। আর এমন নেতার জন্ম হোক যাদের দেখে মানুষের রাজনীতিবিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জন্ম নিবে ।

৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:০৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: চমৎকার অনুভুতিময় গল্প ।
ভাল লাগা রইল প্রিয় সেলিম ভাই ।/

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনি অঙবং মার্কা গল্প পড়ে কমেন্ট করেছেন এতেই আমি খুশি । একজন বিখ্যাত ব্লগারের অনুকরণে কমেন্ট করলাম । :) শুভকামনা আপনার জন্য ।

৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

জুন বলেছেন: অর্ক শুধু ভাবে আজ কিছু একটা হবে ।কিছু একটা হতে চলছে ।অজানা কিছুর আগমনি ধ্বনি তার হৃদয়ে বাজতে থাকে ।

মন ছুয়ে যাওয়া গল্প সেলিম আনোয়ার
অনেক ভালোলাগলো ।
+

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ । আপনার ভাললেগেছে জেনে ভাল লাগলো ।

ভাল থাকবেন জুনাপি ।

৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:০৬

নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: শায়লা নামটি নিয়ে আমি একটি গল্প শুরু করেছি
:(

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:০০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য অধীর আগ্রহে বসে আছি । :)

১০| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:১১

নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: গল্পটা ভাল লেগেছে সেলিম ভাই
অর্করা পরিণতি না জেনেই ভালবাসে ---

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ওটা অর্কর নিয়তি ধরে নিলে কেমন হয় ? তবে এসবের পরিণতি অনেক সময় আত্নহত্যা পর্যন্ত গড়ায় । কাহিনী মহাকাহিনী হয়ে যায়। পাঠকরা গল্প পড়ে চোখের জল ফেলে ।অনেকের মনে ওই রকম প্রেমে পড়ার ইচ্ছা জাগাটা অস্বাভাবিক নয় ।

১১| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৪৪

নেক্সাস বলেছেন: অপেক্ষায় প্রেমিক হৃদয়ের সুখ-দুঃখের মিথস্ক্রিয়া।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল লাগলো আপনার কমেন্ট । আর শুভকামনা কবি ।

১২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:




আহা :(

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দুঃখ করবেন না সুপ্রিয় ব্লগার । আহা ছবিটি দেখে খুব কষ্ট পেয়েছিলাম । ফরীদির কিসলু ক্যারক্টারটি মারা গেলে খুব কষ্ট পাই ।

১৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: গল্পে অর্কের চরিত্র যেভাবে এঁকেছেন, তাতে শায়লা তাকে করুণা করে তার সঙ্গে হয়তো সারাজীবন সংসার করে যেতে পারবে কিন্তু কোন দিনই মনে হয় না ভালবাসতে পারবে। চেহারাটা আমার কাছে মুখ্য নয়, তাই বলে অন্য কোন যোগ্যতাও থাকবে না? অদ্ভুত একটা চরিত্র অর্ক। তবে এটা ঠিক সে শায়লাকে অবশ্যই ভালোবাসে। কিন্তু শায়লা শেষ পর্যন্ত কী করে সেটা হয়তো পাঠক বুঝে নেয়ার চেষ্টা করবে বলে উহ্য রেখেছেন। তারপরও মনে হচ্ছে অশুভ কোন আগমনী ধ্বনির আশংকাই করছে অর্ক। পরিপাটি একটা গল্প। ভালো লাগলো।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার কমেন্ট ।শায়লাকে ছাড়া অর্ক চলবে কিভাবে। আপাত দৃষ্টিতে অর্ক চরিত্রটি অন্তিম কাল চলে এসেছে বুঝা যায়। তবে শায়লা যদি বুঝতে
পেরে থাকে সে কি তাকে মরতে দেবে। তাহলে সে শাসন করবে কাকে?অর্কের ত্যাগ কিন্তু কম নয়। তার সব কিছু কিন্তু শায়লা কেন্দ্রিক ।তবে মায়াবতী শায়লা কি করবে কে জানে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.