নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
অর্ক চলে যাচ্ছে। দেশ ছেড়ে।তার ভালবাসা ছেড়ে।বলতে গেলে নির্বাসন ।স্বেচ্ছায় বনবাস ।শায়লা শুধু তার প্রিয়তমা ছিলনা ।ছিল সাতজনমের আরাধ্য ।তার হাত ধরে তার পথ চলা ।জীবন যদি একটা ভ্রমন হয়ে থাকে সেই ভ্রমনের পথপ্রদর্শক হলেন শায়লা ।শায়লা তার পথ চলার প্রেরণা ।প্রচন্ড অভিমান বুকে চলে যাচ্ছে অর্ক । কারণ একটাই শায়লা তাকে ভাল বাসেনি ।উপদ্রব মনে করেছে । তা না হলে অর্কের কাছে সে মুক্ত বলাকা হতে চাইবে কেন ।তাই অর্ক দেশ ছাড়ছে ।শায়লার কাছ থেকে অনেক দূরে চলে যাবে অর্ক। শায়লা হয়ে যাবে মুক্ত বলাকা ।আর অর্কের বনবাস হবে ।
সবার কাছ থেকে বিদায় নেয় অর্ক। মনে মনে একটা প্রতীক্ষা তার। শায়লা হয়তো ফোন করবে তাকে ।যদিও সেটির সম্ভাবনা ক্ষীন ।শায়লা তার দেশত্যাগের ব্যাপারে নিষেধ করেছিল ।এমনকি দেশে ছাড়ার প্রতিটি পদক্ষেপে বাধার সৃষ্টি করেছিল ।শেষ শেষ দিব্যি দিতেও ছাড়েনি । এমনকি এও বলেছে যাও দূরে গিয়ে মর ।
অর্ক অনড় ছিল তার দেশত্যাগের ব্যাপারে। বাইরে থেকে একটা ডিগ্রী নিয়ে তবেই দেশে ফিরবে । প্রথমবারের মত শায়লার কথার অমতে কাজ করছে অর্ক । দেশে থেকে কি হবে ? অর্কের মনে শায়লার প্রতি ভালবাসা থেকে প্রেমের সৃষ্টি হয়েছিল । সে শায়লাকে অর্ধাঙ্গিনী হিসেবে পেতে চেয়েছে ।শায়লার তেমনটি হয়নি । তার বন্ধুত্ব অটুট থাকে বিয়ে তো দূরের কথা প্রেম পর্যন্ত গড়ায় না । অর্ক ভেবে কূল কিনারা পায়না ।ঢাকার শহরে এত এত মানুষ হলো কিভাবে । যদি বিয়ের ব্যাপারটি না থাকতো ।শায়লার কথা শুনলে মনে হবে বিয়ে ব্যাপারটি পাপ।
অর্ক ডাবলডেকারে উঠে উত্তরার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় । রাস্তায় অগণিত মানুষ। অনেক গাড়ি । প্রচন্ড শব্দ ।ধূয়া । এসব দেখে অর্ক আগে খুব বিরক্ত হলেও এখন ট্রাফিক জ্যাম উপভোগ করে । যে সমস্যার সমাধান নেই সেটিকে এনজয় করার প্রচেষ্টা খারাপ নয় । অর্ক বসে বসে মানুষের কান্ড কীর্তি দেখে । দারুন সব ঘটনা ঘটতে থাকে রাজধানীর রাস্তায় । কত সব ঘটনা!চোখের সামনে ছিনতাই দেখেছে অর্ক । কেউ উপকার করতে এগিয়ে আসছেনা । কিংবা তার নিজের গাড়িটি বিপরীত দিক থেকে আসা একটি সিএনজিকে ধাক্কা মেরে ভর্তা বানিয়ে ফেলল । সামনে বসা ড্রাইভার তৎক্ষনাৎ মরে পড়ে থাকলো । রুমান্টিক দৃশ্য বেশ চোখে পড়ে। রিকশায় বসে প্রেমিক প্রেমিকা চুমো খাচ্ছে। কারো দিকে কোন খেয়াল নেই । ভাবখানা এমন তারা সিনেমার নায়ক নায়িকা অন্যরা টিকেট কেটে এসে দর্শক হয়েছে । আবার বিভিন্ন ক্লাইমেক্সও চোখে ভেসে আসে । প্রেম বঞ্চিত হয়ে প্রেমিকা কাঁদছে । একজন রূপসী তার বিশালদেহী প্রেমিককে চটাং করে একটা চড় মেরে কাঁদতে কাঁদতে চলে যাচ্ছে । প্রেমিক বেচারা আরেকটি চড় খাওয়ার জন্য পিছু পিছু ছুটছে । একটি সিনেমার দৈর্ঘ দুই থেকে আড়াই ঘন্টা ।শাহবাগ থেকে উত্তরা যেতে অতটুকু সময়ই লাগে । আর অর্ক তার এই নিত্য ভ্রমনকে একটি সিনেমা দর্শন ভেবে মনের আনন্দে বাড়ি ফেরে । এখন অবশ্য সে নিজেই ট্রাজেডি ছবির নায়ক । শায়লার কাছে ছ্যাকামাইসিন ট্যাবলেট খেয়ে বাড়ি যাচ্ছে । ট্রাজেডির মধ্যে নতুন মাত্রা যোগ করছে হাতের মোবাইল ।মোবাইল ছাড়া জীবন অচল । আবার মোবাই্লই জীবনের বড় ধকল । যে সমস্ত উপকরণ মানুষকে মিথ্যা বলার ট্রেনিং দেয় তার অন্যতম হলো মোবাইল । বসের ঝাড়ি থেকে বাঁচার জন্য মিথ্যে বলা । মায়ের বকুনী থেকে বাচার জন্য মিথ্যে বলা ।শায়লার কাছে ভালবাসা পাওয়ার জন্য মিথ্যে বলা ।তবে মোবাইল যন্ত্রটি কিন্তু তার অদৃশ্য সুতা দিয়ে সবাইকে বেধে রেখেছে ।স্বাধীনতা নামের শব্দটির প্রধান বিড়ম্বণা এই মোবাইল ।
বাসা থেকে কিছুক্ষণ পর পর কল আসতে থাকে বাসায় পৌছতে কতক্ষণ লাগবে । এই মুহূর্তে কোথায় আছে ইত্যাকার নানা প্রশ্নের উত্তর দিতে দিতে।
আরেকটি ব্যাপার না বললেই নয়। প্রত্যাশিত কল সময়মত প্রত্যাশা না করাই ভাল । শায়লার একটি একটি কলের জন্য কত প্রতীক্ষা অর্কের ! সেটি আসবে না। আসবে সব জবাবদিহি মূলক কল । এ নিয়ে অর্কের বিরক্তির শেষ নেই ।
আজ অর্ক দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছে । শায়লা এই জীবনে বিবাহ করবে কিনা তার জানা নেই। কোন এক স্কুলের শিক্ষিকা সে । ছোটদের স্কুল।সেখানকার বাচ্চারা নাকি তার সন্তান । এসব শুনে অর্কের গায়ে জ্বালা ধরে যায় ।পৃথিবীতে এরকম মানুষ আর ২য়টি নেই । এই একমাত্র পিছ সেটি অর্কের ভাগ্যে জুটেছে ।
অর্ক কয়টাদিন দূরে থেকে থেকে শায়লা নামের অসম্ভব রূপবতী মেয়ের প্রেমানুভূতি থেকে দূরে থাকতে চায়। যাই হোক রাত দশটায় ফ্লাইট । অর্কের কাছে প্লেন ভ্রমন সবচেয়ে বাজে ভ্রমন । ওতে আর যাই থাক চার্ম নেই কোন । চৌদ্দটা চেকপোস্ট অত্ক্রিম করে তবেই প্লেনে ওঠা । নিজেকে মনে হয় বড় কোন অপরাধী ।শরীর হাতিয়ে একেবারে যাতা অবস্থা । এরকম একটা চেকিং পয়েন্টে প্রখ্যাত ব্লগার শের শায়েরীর সঙ্গে দেখা । অর্ককে দেখে শের শায়েরী দারুন খুশি । অর্কও খুব খুশি এমন একটা ভ্রমনে শায়েরী সাহেবকে দেখে । শায়েরী সাহেবের লেখার দারুন ভক্ত অর্ক । অর্ককে কথা বলার সুযোগ না দিয়ে শায়েরী সাহেব বলে ওঠেন দারুন সব কবিতা লিখছো ।অর্ক মনে মনে বলে যার জন্য লিখা কবিতা সেতো একটিও পছন্দ করে না ।কমেন্টও করে না ।
শায়েরী ভাই আপনি ব্লগে পোস্ট দিচ্ছেন না আগের মত । ব্যাপার কি ?
বিরতিতে আছি ।তিনমাস পরপর পোস্ট দেই ।
আপনার এত জনপ্রিয়তা । আর আপনি সবাইকে পোস্ট থেকে বঞ্চিত করেন ।
অর্ক কোথায় যাচ্ছ?
মালয়েশিয়া । আপনি কোথায় যাচ্ছেন?
আরে আমিও তো মালয়েশিয়া যাচ্ছি ।
দুজন আনন্দ মনে যার যার সিটে অবস্থান নেয় । অনিন্দ সুন্দরী সব এয়ার হোস্টেসদের আনাগুনায় প্লেনের জৌলুস অনেক খানি বেড়ে যায় ।শের শায়েরী খুব দ্রুতই হাতের পেপারটি মুখের উপর রেখে সীটে শুয়ে ঘুমিয়ে পড়েন ।
অর্ক জানালা দিয়ে আকাশ দেখতে থাকে । মেঘগুলো তার থেকে অনেক নিচে । শাদা মেঘ, কালো মেঘ আর ধূসর রঙের মেঘ বাহারী সাজে সেজে ভেসে বেড়াচ্ছে । অর্ক শায়লার নাম দিয়েছে আকাশলীনা । কল্পনা রাজ্যে হারিয়ে যায় অর্ক । এই মেঘমালাতেই বাস আকাশলীনার । যে কোন সময় পাখা মেলে উড়ে এসে পরম মমতায় জড়িয়ে ধরবে অর্ককে । আর এসেই বলবে তোমাকে আমি একা ছেড়ে দেব ভাবলে কি করে ? তারপর কত গল্প রঞ্জনা ,মীরা,নন্দিনী হৈম শেষের কবিতা আরও কতকি ?
অর্ক কল্পনা রাজ্য থেকে ফিরে আসে কঠিন বাস্তবে। প্লেন অবতরণ কালীন কানে তালা ধরা যন্ত্রণা আর জেট লগ খুব পীড়া দায়ক অর্কের কাছে । সেই যন্ত্রনাদায়ক সময়ে অপেক্ষায় অর্ক । প্লেন মালয়েশিয়ার আকাশসীমানায় ঢুকে গেছে। জানালা দিয়ে মালয়েশিয়ার ভূখন্ড আর সাগর দেখা যাচ্ছে । আর দেখা যাচ্ছে ঘন সবুজ বন । এই বনেই বনবাস হবে অর্কের । স্বেচ্ছায় বনবাস ।
বিশুদ্ধ বাতাস প্রেমমুক্ত মন
শাদা নীল আকাশ সবুজ বন
ভাগ্যের নির্মম পরিহাস
ভালবাসার বনবাস
দূরে কোথাও দূরে
অজানা অচিনপুরে ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পরিবেশ বন্ধু কমেন্টে ও প্রথম ভাললাগায় ধন্যবাদ ।নিরন্তর শুভকামনা ।
২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১১
টুম্পা মনি বলেছেন: অর্ক শায়লার ভালোবাসা সফল হোক। ভালো গল্প।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৪০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এটা নিছক একটা গল্প । গল্পে অর্ক আর শায়লার ভালবাসার অনেক খানি নির্ভর করছে পাঠকের উপর ।
৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৩৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: অর্করা ভালো থাকুক।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৪১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: দারুন কমেন্ট । শায়লা ও ভাল থাকুক। আর শের শায়েরী বেশি করে লিখুক ।
৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:২০
জুন বলেছেন: আবেগী গল্প কিন্ত এই যুগে বনবাস বলে কি কিছু আছে সেলিম আনোয়ার সেতো সেই রামায়ন মহাভারতের যুগে ছিল যখন রাম লক্ষন সীতা আর পঞ্চ পান্ডব বনবাসে গিয়েছিল
অনেক ভালোলাগলো
+
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আছে আপু বনবাস আছে । যখন নিজেকে সব কিছু থেকে বিচ্যুত করে একা বসবাস করা হয় নেটিই বনবাস ।
আগে সীতার বনবাস হত এখন রামের বনবাস হয় । মালয়েশিয়াতে কিন্তু আমার কুসুপারভাইজার ছিলেন ডঃ শিবা রাম কৃষ্ণ ।
৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪০
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ভাল লাগা গল্পে| সরল ভাষা তবুও আলাদা টান আছে একটা| শেষের কবিতাটাও দারুন
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে আর পাঠে ভাললাগা ।
৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১২
আবু শাকিল বলেছেন: গল্পের নায়ক কে আমরা চিনি
লাইনটা দারুন লেগেছে -
" একটি সিনেমার দৈর্ঘ দুই থেকে আড়াই ঘন্টা ।শাহবাগ থেকে উত্তরা যেতে অতটুকু সময়ই লাগে । "
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গল্পের রায়ক আক্কেল আলী খান । সে তো কাল্পনিক চরিত্র। মাঝে মাঝে খুব বাস্তবিক হয়ে যায় । আধা মহাপুরুষ । শায়লা নমের বশীকরন বিদ তাকে মানুষে পরিণত করতে চায় ।
৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: সহজ ভাষায় গল্পটি ভাল লাগল্
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাললাগায় ও কমেন্টে ধন্যবাদ ।
৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪
বিদগ্ধ বলেছেন: ~~প্রেম বঞ্চিত হয়ে প্রেমিকা কাঁদছে । একজন রূপসী তার বিশালদেহী প্রেমিককে চটাং করে একটা চড় মেরে কাঁদতে কাঁদতে চলে যাচ্ছে । প্রেমিক বেচারা আরেকটি চড় খাওয়ার জন্য পিছু পিছু ছুটছে । একটি সিনেমার দৈর্ঘ দুই থেকে আড়াই ঘন্টা ।শাহবাগ থেকে উত্তরা যেতে অতটুকু সময়ই লাগে।~~
-মজা পেলাম।
জেট লগ শব্দটি 'জেট ল্যাগ' (jet lag) হবার কথা। দেখে নিন
গল্পকারকে শুভেচ্ছা।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ও পাঠে ধন্যবাদ। জেট ল্যাগ হলোতো ।
৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
ধূসরছায়া বলেছেন: গল্পের নায়িকা ‘অসম্ভব রূপবতী’ না হয়ে ‘অসম্ভব ব্যক্তিত্ব-সম্পন্না’ হতে পারেনা?
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: লেখক চাইলেই পারে । ব্যক্তিত্ব ব্যাপারটি প্রেমের সঙ্গে যায়না । রূপবতী যায় ।
১০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫১
ধূসরছায়া বলেছেন: হায়রে প্রেম! সে এতো রূপ খোঁজে কেন গুণ খুঁজতে তার সমস্যা কোথায়?
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আগে দর্শনধারী তারপর গুনবিচারী । আর হুন কথা বললে শায়লাতো অলরাউন্ডার সে পারেনা এমন কোন কাজ নেই । পাকা রাধুনী,দারুন নৃত্যশিল্পী সে ছবি আকে সে চমৎকার রবীন্দ্রসংগীত গায় ।...............
১১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:০১
ধূসরছায়া বলেছেন: গল্পের নায়িকার ক্ষেত্রে ‘আগে দর্শনধারী পরে গুণ বিচারী’ কথাটা মানলেও বাস্তবে মানতে কষ্ট হয়তো! বাস্তব মানুষের ক্ষেত্রে সত্যিই কি তাই? রূপের দেমাগ আর ক’দিন; গুণের বিচার যে চিরদিন!
আর গল্পের নায়িকারা সর্ব গুণ সম্পন্না হতেই পারে! কল্পনার বিরিয়ানিতে ঘি কম দিয়ে লাভ কি, তাইনা?
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যথার্থ বলেছেন । চমৎকার কমেন্ট গল্পের নায়িকার কোন কিছু কম পাঠকরা বলবে লেখক কঞ্জুস কি এমন হতো নায়িকাকে একটু বেশি গুনান্বিতা করে লিখলে ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: গল্পে ১ম ভাললাগা